শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ঢাকামুখী এখনো অনেক মানুষ

♦ সবকিছুই প্রায় স্বাভাবিক ♦ বিধিনিষেধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ ♦ লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ফেরিতে পার হচ্ছে মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকামুখী এখনো অনেক মানুষ

চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেই গার্মেন্টসহ সব রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানা চালু হওয়ায় কর্মীদের আসার সুবিধার্থে এক দিনের জন্য গণপরিবহন চালু করা হয়েছিল। গণপরিবহন বন্ধ হলেও এখনো ঢাকায় ফিরছে অনেক মানুষ। মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া নৌপথে সকালে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল। গতকাল সকাল থেকে ছয় ঘণ্টা লঞ্চ চলাচল করার পর দুপুর ১২টায় এ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়। পরে ফেরিগুলোতে করে যাত্রীরা পার হন। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে গতকাল ঢাকামুখী মানুষ ও যানবাহনের ভিড় ছিল। এ ছাড়া রাজধানীতে বিভিন্নভাবে প্রবেশ করছে অসংখ্য মানুষ। ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে ছিল পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলের চাপ।

কঠোর লকডাউনের একাদশ দিনে গতকাল রাজধানীতে বিধিনিষেধ অনেকটা শিথিল হয়ে পড়ে। মানুষের চলাচল আগের তুলনায় বেশি ছিল। সবকিছুই প্রায় স্বাভাবিক দেখা গেছে। যানজটেও পড়েছেন নগরবাসী। অলিগলিতে প্রায় সব ধরনের দোকানই খুলেছে। ফলে মানুষের আনা গোনাও বেড়েছে।

এদিকে বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে করণীয় নির্ধারণে আজ আবারও বৈঠকে বসছেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকরা। আজ বেলা ১১টায় অনলাইনে আন্তমন্ত্রণালয় এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, ১২ জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, ১৬ জন সচিব, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, আইইডিসিআর পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টরা অংশ নেবেন। ইতিমধ্যে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, ওই সভায় বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতি ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সুপারিশগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ আলাপ আলোচনা করে করণীয় নির্ধারণের বিষয় চূড়ান্ত করে তা অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠানো হবে।

সূত্র জানিয়েছে, বৈঠক থেকে কিছু শর্ত শিথিল করে আরেক দফা বিধিনিষেধ বাড়ানো হতে পারে। এর মেয়াদ হতে পারে আরও সাত দিন। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে পরবর্তীতে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। সূত্র জানিয়েছে, ৫ আগস্টের পর আরও সাত দিনের জন্য লকডাউনের মেয়াদ বাড়লে সেক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি অফিস সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়া হতে পারে। সীমিত পরিসরে চালু করা হতে পারে গণপরিবহন। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান লকডাউন আরও ১০ দিন বাড়ানোর সুপারিশ করে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

এখনো ঢাকায় ফিরছে মানুষ : ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে চেকপোস্ট বসিয়ে রাজধানীমুখী গাড়িগুলো থামিয়ে আসার কারণ জিজ্ঞাসা করছে পুলিশ। সকালে রাজধানীর গাবতলীর চেকপোস্টে দেখা গেছে, রাজধানীতে আসা বেশির ভাগই কারণ হিসেবে দেখাচ্ছে পোশাক কারখানা এবং চিকিৎসাকে। পোশাক কারখানা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গণপরিবহন চালুর কথা শুনে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে সবকিছু গুছিয়ে প্রস্তুতি নিতে নিতেই এক দিন পার হয়ে গেছে। বাধ্য হয়ে এখন বিকল্প ব্যবস্থায় এসেছেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং পরিচয়পত্র দেখানো সাপেক্ষে রাজধানীতে প্রবেশ করতে দিচ্ছে পুলিশ। আর যারা যৌক্তিক কোনো কারণ দেখাতে পারছেন না তাদের জরিমানাসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নিচ্ছে পুলিশ।

গতকাল রাজধানীর সড়কগুলোতে কর্মজীবী মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। সকালে রাজধানীর খিলগাঁও রেলগেট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে কর্মস্থলে যোগ দিতে বিপুল পরিমাণ কর্মজীবী মানুষ বাসা থেকে বের হয়েছেন। কিন্তু কোনো গণপরিবহন না পাওয়ায় তাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। এই সুযোগে রিকশার ভাড়াও বেড়েছে দেড় থেকে দ্বিগুণ। অনেকেই কিছুটা সাশ্রয়ী বাহন ভ্যানগাড়ি যোগে কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা করছেন। এক একটি ভ্যানে ছয় থেকে আটজনকে পাশাপাশি বসতে দেখা গেছে। আবার কর্মজীবীদের অনেকেই হেঁটেই যাচ্ছেন কর্মস্থলে।

লকডাউনের একাদশ দিনে ঢিলেঢালা ভাব : করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে কঠোর লকডাউনের একাদশ দিনে গতকাল রাজধানীতে বিধিনিষেধ অনেকটা শিথিল হয়ে পড়েছে। মানুষের চলাচল আগের তুলনায় বেড়েছে। যানবাহন বাড়ায় কোনো কোনো সড়কে যানজটেও পড়েছেন নগরবাসী। অলিগলিতে প্রায় সব ধরনেরর দোকানই খুলেছে। ফলে মানুষের আনা গোনাও বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদাসীনতা দেখা গেছে। রাজধানীর রামপুরা, কাকরাইল, আজিমপুর, নিউমার্কেট, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি এলাকায় মানুষের ব্যস্ততা আগের চেয়ে বেশি দেখা গেছে। মালিবাগ, শান্তিনগর, বিজয়নগর, ফকিরাপুল এলাকার প্রধান সড়কগুলোতে ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল বেড়েছে। একজন বেসরকারি চাকরিজীবী রফিকুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক দিনের তুলনায় সোমবার (গতকাল) রাস্তায় প্রাইভেট কার বেড়েছে। মতিঝিলের অনেক অফিসে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। সে জন্য এত প্রাইভেট কার। রাস্তায় যানবাহন বাড়ার পাশাপাশি ফুটপাথেও মানুষের চলাচল বেশি দেখা গেছে। ব্যাংক, কর্মস্থল ও বাজারে যাওয়ার কথা বলছেন পথচারীরা। রবিবার কারখানা খোলার পর রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের চলাচলে যে শিথিলতা ছিল, গতকালও একই চিত্র দেখা গেল মিরপুরে। দু-চারটি অটোরিকশাও চলতে দেখা গেছে। বিভিন্ন প্রয়োজনে বাইরে বের হওয়া লোকজন বিধিনিষেধ ভেঙে হোটেল-রেস্তোরাঁয় বসে সকালের নাস্তাও খেতে পেরেছেন। সকাল ১০টার দিকে মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকায় দেখা গেল, রিকশা, মিনিবাস, ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল চলছে। মানুষের উপস্থিতি ও চলাচলও আগের তুলনায় বেড়েছে। কালশী সড়কেও ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল ছিল আগের চেয়ে বেশি। কালশী মোড়ে মোটরসাইকেলের পাশাপাশি ভাড়ায় যাত্রী নিতে দেখা গেছে প্রাইভেট কার চালকদের। মিরপুরের রূপনগর, পল্লবী, আরামবাগ এলাকায় প্রায় সব ধরনের দোকানপাট খুলতে শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা। নিত্যপণ্যের দোকান ও হোটেল রেস্তোরাঁ ছাড়া অন্যান্য দোকানের শাটারের এক অংশ খোলা রেখে বেচাকেনা চলছে।

রাজধানীতে গ্রেফতার ৩৪৫ : কঠোর বিধিনিষেধের ১১তম দিনে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে অকারণে বাইরে বের হয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরও ৩৪৫ জন। এ সময় ১৩৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রাফিক বিভাগ ৩৬৬টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করে জরিমানা করেছে ৮ লাখ ২৪ হাজার ৫০০ টাকা। কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম ১০ দিনে রাজধানীতে মোট গ্রেফতার হয়েছেন ৪ হাজার ৬৫৩ জন। বিধিনিষেধ নিশ্চিতে করতে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ১১তম দিনেও রাজধানীজুড়ে সক্রিয় ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সড়কে যানবাহনের চাপ : আমাদের জেলা প্রতিনিধিদের তথ্যানুযায়ী গতকাল মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া নৌপথে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল। সকাল থেকে ছয় ঘণ্টা লঞ্চ চলাচল করার পর দুপুর ১২টায় এ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়। দুপুর ২টার দিকে বাংলাবাজার ঘাট ও শিমুলিয়া ঘাটে পারের অপেক্ষায় কোনো যানবাহন দেখা যায়নি। সকালের দিকে ঘাটে যাত্রীদের ভিড় থাকলেও লঞ্চ বন্ধের পর ফেরি দিয়ে যাত্রীরা পার হন। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ও মাদারীপুরের বাংলাবাজার, শরীয়তপুর মাঝিকান্দি নৌপথে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ৬০টি লঞ্চ চলাচল করেছে। এ সময় ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় ছিল। শিমুলিয়া লঞ্চঘাটে যাত্রীদের স্বাভাবিক উপস্থিতি ছিল। লঞ্চ বন্ধের পর ফেরিতে করেই ঘাটে আসা যাত্রীরা পদ্মা পার হয়েছেন। সকালের লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে যাত্রীদের গাদাগাদি করে নদী পার হতে দেখা যায়। কয়েকটি ফেরিতে শতাধিক মানুষের ভিড় ছিল। তবে শিমুলিয়া ঘাটে আসার পর পরিবহন সংকটের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। অতিরিক্ত ভাড়া গুনে সিএনজি, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও পিকআপে করে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তারা। গতকাল সকাল থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে ১৭টি ফেরির মধ্যে ৯টি ফেরি চলাচল করেছে। শিমুলিয়া ঘাট থেকে স্বাভাবিকভাবেই যানবাহন পদ্মা পার হতে পেরেছে। তবে বাংলাবাজার ঘাট দিয়ে তুলনামূলক বেশি ঢাকামুখী যানবাহন পার হয়েছে। গতকাল বেলা ১২টায় লঞ্চ বন্ধের পরও ফেরিগুলোতে যাত্রীদের স্বাভাবিক উপস্থিতি ছিল। বাংলাবাজার ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্য বলেন, গতকাল বেলা ১২টায় লঞ্চ বন্ধের পর যাত্রীদের উপস্থিতি বেড়েছে। সকালে যানবাহনের চাপ থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেটি কমে গেছে। সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজারের বেশি যানবাহন বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথে পদ্মা পার হয়েছে। সকাল ৮টায় ৩৫০টি যানবাহন পারের অপেক্ষায় ছিল।

পাটুরিয়া-আরিচা ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের ভিড় : মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে গতকাল ঢাকামুখী মানুষ ও যানবাহনের ভিড় ছিল। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরিতে পদ্মা ও যমুনা পাড়ি দিয়ে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাটে আসেন দেশের দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার কর্মস্থলমুখী মানুষ। দেখা গেছে, রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট থেকে পদ্মা পারি দিয়ে পাটুরিয়া ঘাটে আসার পর মানুষ খোলা ট্রাক, পিকআপ ভ্যান, মোটরসাইকেল, রিকশা, ভ্যান, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে কর্মস্থলে ফিরেছেন। একইভাবে পাবনার কাজিরহাট থেকে ফেরিতে যমুনা পারি দিয়ে আরিচা ঘাটে এসে নানা উপায়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক হয়ে ঢাকায় ফিরেছেন মানুষ। সে সময় পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটদের ঘাটে ও মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থা (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী জরুরি পণ্যবাহী পরিবহন, রোগী ও লাশবাহী গাড়ি পার করার জন্য পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ১৬টির মধ্যে ১৪টি ফেরি চালু রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে চালু রয়েছে তিনটি ফেরি। যাত্রী ও ব্যক্তিগত গাড়ির কিছুটা চাপ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, এ কারণে ফেরিতে জরুরি পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ি ও যাত্রীরা জোর করেই ওঠে পড়ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন