শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ঢাকামুখী এখনো অনেক মানুষ

♦ সবকিছুই প্রায় স্বাভাবিক ♦ বিধিনিষেধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ ♦ লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ফেরিতে পার হচ্ছে মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকামুখী এখনো অনেক মানুষ

চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেই গার্মেন্টসহ সব রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানা চালু হওয়ায় কর্মীদের আসার সুবিধার্থে এক দিনের জন্য গণপরিবহন চালু করা হয়েছিল। গণপরিবহন বন্ধ হলেও এখনো ঢাকায় ফিরছে অনেক মানুষ। মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া নৌপথে সকালে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল। গতকাল সকাল থেকে ছয় ঘণ্টা লঞ্চ চলাচল করার পর দুপুর ১২টায় এ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়। পরে ফেরিগুলোতে করে যাত্রীরা পার হন। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে গতকাল ঢাকামুখী মানুষ ও যানবাহনের ভিড় ছিল। এ ছাড়া রাজধানীতে বিভিন্নভাবে প্রবেশ করছে অসংখ্য মানুষ। ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে ছিল পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলের চাপ।

কঠোর লকডাউনের একাদশ দিনে গতকাল রাজধানীতে বিধিনিষেধ অনেকটা শিথিল হয়ে পড়ে। মানুষের চলাচল আগের তুলনায় বেশি ছিল। সবকিছুই প্রায় স্বাভাবিক দেখা গেছে। যানজটেও পড়েছেন নগরবাসী। অলিগলিতে প্রায় সব ধরনের দোকানই খুলেছে। ফলে মানুষের আনা গোনাও বেড়েছে।

এদিকে বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে করণীয় নির্ধারণে আজ আবারও বৈঠকে বসছেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকরা। আজ বেলা ১১টায় অনলাইনে আন্তমন্ত্রণালয় এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, ১২ জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, ১৬ জন সচিব, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, আইইডিসিআর পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টরা অংশ নেবেন। ইতিমধ্যে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, ওই সভায় বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতি ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সুপারিশগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ আলাপ আলোচনা করে করণীয় নির্ধারণের বিষয় চূড়ান্ত করে তা অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠানো হবে।

সূত্র জানিয়েছে, বৈঠক থেকে কিছু শর্ত শিথিল করে আরেক দফা বিধিনিষেধ বাড়ানো হতে পারে। এর মেয়াদ হতে পারে আরও সাত দিন। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে পরবর্তীতে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। সূত্র জানিয়েছে, ৫ আগস্টের পর আরও সাত দিনের জন্য লকডাউনের মেয়াদ বাড়লে সেক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি অফিস সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়া হতে পারে। সীমিত পরিসরে চালু করা হতে পারে গণপরিবহন। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান লকডাউন আরও ১০ দিন বাড়ানোর সুপারিশ করে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

এখনো ঢাকায় ফিরছে মানুষ : ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে চেকপোস্ট বসিয়ে রাজধানীমুখী গাড়িগুলো থামিয়ে আসার কারণ জিজ্ঞাসা করছে পুলিশ। সকালে রাজধানীর গাবতলীর চেকপোস্টে দেখা গেছে, রাজধানীতে আসা বেশির ভাগই কারণ হিসেবে দেখাচ্ছে পোশাক কারখানা এবং চিকিৎসাকে। পোশাক কারখানা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গণপরিবহন চালুর কথা শুনে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে সবকিছু গুছিয়ে প্রস্তুতি নিতে নিতেই এক দিন পার হয়ে গেছে। বাধ্য হয়ে এখন বিকল্প ব্যবস্থায় এসেছেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং পরিচয়পত্র দেখানো সাপেক্ষে রাজধানীতে প্রবেশ করতে দিচ্ছে পুলিশ। আর যারা যৌক্তিক কোনো কারণ দেখাতে পারছেন না তাদের জরিমানাসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নিচ্ছে পুলিশ।

গতকাল রাজধানীর সড়কগুলোতে কর্মজীবী মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। সকালে রাজধানীর খিলগাঁও রেলগেট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে কর্মস্থলে যোগ দিতে বিপুল পরিমাণ কর্মজীবী মানুষ বাসা থেকে বের হয়েছেন। কিন্তু কোনো গণপরিবহন না পাওয়ায় তাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। এই সুযোগে রিকশার ভাড়াও বেড়েছে দেড় থেকে দ্বিগুণ। অনেকেই কিছুটা সাশ্রয়ী বাহন ভ্যানগাড়ি যোগে কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা করছেন। এক একটি ভ্যানে ছয় থেকে আটজনকে পাশাপাশি বসতে দেখা গেছে। আবার কর্মজীবীদের অনেকেই হেঁটেই যাচ্ছেন কর্মস্থলে।

লকডাউনের একাদশ দিনে ঢিলেঢালা ভাব : করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে কঠোর লকডাউনের একাদশ দিনে গতকাল রাজধানীতে বিধিনিষেধ অনেকটা শিথিল হয়ে পড়েছে। মানুষের চলাচল আগের তুলনায় বেড়েছে। যানবাহন বাড়ায় কোনো কোনো সড়কে যানজটেও পড়েছেন নগরবাসী। অলিগলিতে প্রায় সব ধরনেরর দোকানই খুলেছে। ফলে মানুষের আনা গোনাও বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদাসীনতা দেখা গেছে। রাজধানীর রামপুরা, কাকরাইল, আজিমপুর, নিউমার্কেট, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি এলাকায় মানুষের ব্যস্ততা আগের চেয়ে বেশি দেখা গেছে। মালিবাগ, শান্তিনগর, বিজয়নগর, ফকিরাপুল এলাকার প্রধান সড়কগুলোতে ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল বেড়েছে। একজন বেসরকারি চাকরিজীবী রফিকুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক দিনের তুলনায় সোমবার (গতকাল) রাস্তায় প্রাইভেট কার বেড়েছে। মতিঝিলের অনেক অফিসে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। সে জন্য এত প্রাইভেট কার। রাস্তায় যানবাহন বাড়ার পাশাপাশি ফুটপাথেও মানুষের চলাচল বেশি দেখা গেছে। ব্যাংক, কর্মস্থল ও বাজারে যাওয়ার কথা বলছেন পথচারীরা। রবিবার কারখানা খোলার পর রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের চলাচলে যে শিথিলতা ছিল, গতকালও একই চিত্র দেখা গেল মিরপুরে। দু-চারটি অটোরিকশাও চলতে দেখা গেছে। বিভিন্ন প্রয়োজনে বাইরে বের হওয়া লোকজন বিধিনিষেধ ভেঙে হোটেল-রেস্তোরাঁয় বসে সকালের নাস্তাও খেতে পেরেছেন। সকাল ১০টার দিকে মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকায় দেখা গেল, রিকশা, মিনিবাস, ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল চলছে। মানুষের উপস্থিতি ও চলাচলও আগের তুলনায় বেড়েছে। কালশী সড়কেও ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল ছিল আগের চেয়ে বেশি। কালশী মোড়ে মোটরসাইকেলের পাশাপাশি ভাড়ায় যাত্রী নিতে দেখা গেছে প্রাইভেট কার চালকদের। মিরপুরের রূপনগর, পল্লবী, আরামবাগ এলাকায় প্রায় সব ধরনের দোকানপাট খুলতে শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা। নিত্যপণ্যের দোকান ও হোটেল রেস্তোরাঁ ছাড়া অন্যান্য দোকানের শাটারের এক অংশ খোলা রেখে বেচাকেনা চলছে।

রাজধানীতে গ্রেফতার ৩৪৫ : কঠোর বিধিনিষেধের ১১তম দিনে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে অকারণে বাইরে বের হয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরও ৩৪৫ জন। এ সময় ১৩৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রাফিক বিভাগ ৩৬৬টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করে জরিমানা করেছে ৮ লাখ ২৪ হাজার ৫০০ টাকা। কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম ১০ দিনে রাজধানীতে মোট গ্রেফতার হয়েছেন ৪ হাজার ৬৫৩ জন। বিধিনিষেধ নিশ্চিতে করতে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ১১তম দিনেও রাজধানীজুড়ে সক্রিয় ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সড়কে যানবাহনের চাপ : আমাদের জেলা প্রতিনিধিদের তথ্যানুযায়ী গতকাল মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া নৌপথে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল। সকাল থেকে ছয় ঘণ্টা লঞ্চ চলাচল করার পর দুপুর ১২টায় এ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়। দুপুর ২টার দিকে বাংলাবাজার ঘাট ও শিমুলিয়া ঘাটে পারের অপেক্ষায় কোনো যানবাহন দেখা যায়নি। সকালের দিকে ঘাটে যাত্রীদের ভিড় থাকলেও লঞ্চ বন্ধের পর ফেরি দিয়ে যাত্রীরা পার হন। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ও মাদারীপুরের বাংলাবাজার, শরীয়তপুর মাঝিকান্দি নৌপথে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ৬০টি লঞ্চ চলাচল করেছে। এ সময় ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় ছিল। শিমুলিয়া লঞ্চঘাটে যাত্রীদের স্বাভাবিক উপস্থিতি ছিল। লঞ্চ বন্ধের পর ফেরিতে করেই ঘাটে আসা যাত্রীরা পদ্মা পার হয়েছেন। সকালের লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে যাত্রীদের গাদাগাদি করে নদী পার হতে দেখা যায়। কয়েকটি ফেরিতে শতাধিক মানুষের ভিড় ছিল। তবে শিমুলিয়া ঘাটে আসার পর পরিবহন সংকটের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। অতিরিক্ত ভাড়া গুনে সিএনজি, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও পিকআপে করে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তারা। গতকাল সকাল থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে ১৭টি ফেরির মধ্যে ৯টি ফেরি চলাচল করেছে। শিমুলিয়া ঘাট থেকে স্বাভাবিকভাবেই যানবাহন পদ্মা পার হতে পেরেছে। তবে বাংলাবাজার ঘাট দিয়ে তুলনামূলক বেশি ঢাকামুখী যানবাহন পার হয়েছে। গতকাল বেলা ১২টায় লঞ্চ বন্ধের পরও ফেরিগুলোতে যাত্রীদের স্বাভাবিক উপস্থিতি ছিল। বাংলাবাজার ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্য বলেন, গতকাল বেলা ১২টায় লঞ্চ বন্ধের পর যাত্রীদের উপস্থিতি বেড়েছে। সকালে যানবাহনের চাপ থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেটি কমে গেছে। সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজারের বেশি যানবাহন বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথে পদ্মা পার হয়েছে। সকাল ৮টায় ৩৫০টি যানবাহন পারের অপেক্ষায় ছিল।

পাটুরিয়া-আরিচা ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের ভিড় : মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে গতকাল ঢাকামুখী মানুষ ও যানবাহনের ভিড় ছিল। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরিতে পদ্মা ও যমুনা পাড়ি দিয়ে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাটে আসেন দেশের দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার কর্মস্থলমুখী মানুষ। দেখা গেছে, রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট থেকে পদ্মা পারি দিয়ে পাটুরিয়া ঘাটে আসার পর মানুষ খোলা ট্রাক, পিকআপ ভ্যান, মোটরসাইকেল, রিকশা, ভ্যান, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে কর্মস্থলে ফিরেছেন। একইভাবে পাবনার কাজিরহাট থেকে ফেরিতে যমুনা পারি দিয়ে আরিচা ঘাটে এসে নানা উপায়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক হয়ে ঢাকায় ফিরেছেন মানুষ। সে সময় পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটদের ঘাটে ও মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থা (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী জরুরি পণ্যবাহী পরিবহন, রোগী ও লাশবাহী গাড়ি পার করার জন্য পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ১৬টির মধ্যে ১৪টি ফেরি চালু রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে চালু রয়েছে তিনটি ফেরি। যাত্রী ও ব্যক্তিগত গাড়ির কিছুটা চাপ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, এ কারণে ফেরিতে জরুরি পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ি ও যাত্রীরা জোর করেই ওঠে পড়ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা