শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ঢাকামুখী এখনো অনেক মানুষ

♦ সবকিছুই প্রায় স্বাভাবিক ♦ বিধিনিষেধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ ♦ লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ফেরিতে পার হচ্ছে মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকামুখী এখনো অনেক মানুষ

চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেই গার্মেন্টসহ সব রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানা চালু হওয়ায় কর্মীদের আসার সুবিধার্থে এক দিনের জন্য গণপরিবহন চালু করা হয়েছিল। গণপরিবহন বন্ধ হলেও এখনো ঢাকায় ফিরছে অনেক মানুষ। মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া নৌপথে সকালে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল। গতকাল সকাল থেকে ছয় ঘণ্টা লঞ্চ চলাচল করার পর দুপুর ১২টায় এ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়। পরে ফেরিগুলোতে করে যাত্রীরা পার হন। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে গতকাল ঢাকামুখী মানুষ ও যানবাহনের ভিড় ছিল। এ ছাড়া রাজধানীতে বিভিন্নভাবে প্রবেশ করছে অসংখ্য মানুষ। ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে ছিল পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলের চাপ।

কঠোর লকডাউনের একাদশ দিনে গতকাল রাজধানীতে বিধিনিষেধ অনেকটা শিথিল হয়ে পড়ে। মানুষের চলাচল আগের তুলনায় বেশি ছিল। সবকিছুই প্রায় স্বাভাবিক দেখা গেছে। যানজটেও পড়েছেন নগরবাসী। অলিগলিতে প্রায় সব ধরনের দোকানই খুলেছে। ফলে মানুষের আনা গোনাও বেড়েছে।

এদিকে বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে করণীয় নির্ধারণে আজ আবারও বৈঠকে বসছেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকরা। আজ বেলা ১১টায় অনলাইনে আন্তমন্ত্রণালয় এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, ১২ জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, ১৬ জন সচিব, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, আইইডিসিআর পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টরা অংশ নেবেন। ইতিমধ্যে সভায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, ওই সভায় বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতি ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সুপারিশগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ আলাপ আলোচনা করে করণীয় নির্ধারণের বিষয় চূড়ান্ত করে তা অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠানো হবে।

সূত্র জানিয়েছে, বৈঠক থেকে কিছু শর্ত শিথিল করে আরেক দফা বিধিনিষেধ বাড়ানো হতে পারে। এর মেয়াদ হতে পারে আরও সাত দিন। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে পরবর্তীতে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। সূত্র জানিয়েছে, ৫ আগস্টের পর আরও সাত দিনের জন্য লকডাউনের মেয়াদ বাড়লে সেক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি অফিস সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়া হতে পারে। সীমিত পরিসরে চালু করা হতে পারে গণপরিবহন। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান লকডাউন আরও ১০ দিন বাড়ানোর সুপারিশ করে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

এখনো ঢাকায় ফিরছে মানুষ : ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে চেকপোস্ট বসিয়ে রাজধানীমুখী গাড়িগুলো থামিয়ে আসার কারণ জিজ্ঞাসা করছে পুলিশ। সকালে রাজধানীর গাবতলীর চেকপোস্টে দেখা গেছে, রাজধানীতে আসা বেশির ভাগই কারণ হিসেবে দেখাচ্ছে পোশাক কারখানা এবং চিকিৎসাকে। পোশাক কারখানা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গণপরিবহন চালুর কথা শুনে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে সবকিছু গুছিয়ে প্রস্তুতি নিতে নিতেই এক দিন পার হয়ে গেছে। বাধ্য হয়ে এখন বিকল্প ব্যবস্থায় এসেছেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং পরিচয়পত্র দেখানো সাপেক্ষে রাজধানীতে প্রবেশ করতে দিচ্ছে পুলিশ। আর যারা যৌক্তিক কোনো কারণ দেখাতে পারছেন না তাদের জরিমানাসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নিচ্ছে পুলিশ।

গতকাল রাজধানীর সড়কগুলোতে কর্মজীবী মানুষের উপস্থিতি বেশি ছিল। সকালে রাজধানীর খিলগাঁও রেলগেট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে কর্মস্থলে যোগ দিতে বিপুল পরিমাণ কর্মজীবী মানুষ বাসা থেকে বের হয়েছেন। কিন্তু কোনো গণপরিবহন না পাওয়ায় তাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। এই সুযোগে রিকশার ভাড়াও বেড়েছে দেড় থেকে দ্বিগুণ। অনেকেই কিছুটা সাশ্রয়ী বাহন ভ্যানগাড়ি যোগে কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা করছেন। এক একটি ভ্যানে ছয় থেকে আটজনকে পাশাপাশি বসতে দেখা গেছে। আবার কর্মজীবীদের অনেকেই হেঁটেই যাচ্ছেন কর্মস্থলে।

লকডাউনের একাদশ দিনে ঢিলেঢালা ভাব : করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে কঠোর লকডাউনের একাদশ দিনে গতকাল রাজধানীতে বিধিনিষেধ অনেকটা শিথিল হয়ে পড়েছে। মানুষের চলাচল আগের তুলনায় বেড়েছে। যানবাহন বাড়ায় কোনো কোনো সড়কে যানজটেও পড়েছেন নগরবাসী। অলিগলিতে প্রায় সব ধরনেরর দোকানই খুলেছে। ফলে মানুষের আনা গোনাও বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদাসীনতা দেখা গেছে। রাজধানীর রামপুরা, কাকরাইল, আজিমপুর, নিউমার্কেট, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি এলাকায় মানুষের ব্যস্ততা আগের চেয়ে বেশি দেখা গেছে। মালিবাগ, শান্তিনগর, বিজয়নগর, ফকিরাপুল এলাকার প্রধান সড়কগুলোতে ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল বেড়েছে। একজন বেসরকারি চাকরিজীবী রফিকুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক দিনের তুলনায় সোমবার (গতকাল) রাস্তায় প্রাইভেট কার বেড়েছে। মতিঝিলের অনেক অফিসে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। সে জন্য এত প্রাইভেট কার। রাস্তায় যানবাহন বাড়ার পাশাপাশি ফুটপাথেও মানুষের চলাচল বেশি দেখা গেছে। ব্যাংক, কর্মস্থল ও বাজারে যাওয়ার কথা বলছেন পথচারীরা। রবিবার কারখানা খোলার পর রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের চলাচলে যে শিথিলতা ছিল, গতকালও একই চিত্র দেখা গেল মিরপুরে। দু-চারটি অটোরিকশাও চলতে দেখা গেছে। বিভিন্ন প্রয়োজনে বাইরে বের হওয়া লোকজন বিধিনিষেধ ভেঙে হোটেল-রেস্তোরাঁয় বসে সকালের নাস্তাও খেতে পেরেছেন। সকাল ১০টার দিকে মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকায় দেখা গেল, রিকশা, মিনিবাস, ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল চলছে। মানুষের উপস্থিতি ও চলাচলও আগের তুলনায় বেড়েছে। কালশী সড়কেও ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল ছিল আগের চেয়ে বেশি। কালশী মোড়ে মোটরসাইকেলের পাশাপাশি ভাড়ায় যাত্রী নিতে দেখা গেছে প্রাইভেট কার চালকদের। মিরপুরের রূপনগর, পল্লবী, আরামবাগ এলাকায় প্রায় সব ধরনের দোকানপাট খুলতে শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা। নিত্যপণ্যের দোকান ও হোটেল রেস্তোরাঁ ছাড়া অন্যান্য দোকানের শাটারের এক অংশ খোলা রেখে বেচাকেনা চলছে।

রাজধানীতে গ্রেফতার ৩৪৫ : কঠোর বিধিনিষেধের ১১তম দিনে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে অকারণে বাইরে বের হয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরও ৩৪৫ জন। এ সময় ১৩৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া ট্রাফিক বিভাগ ৩৬৬টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা করে জরিমানা করেছে ৮ লাখ ২৪ হাজার ৫০০ টাকা। কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম ১০ দিনে রাজধানীতে মোট গ্রেফতার হয়েছেন ৪ হাজার ৬৫৩ জন। বিধিনিষেধ নিশ্চিতে করতে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ১১তম দিনেও রাজধানীজুড়ে সক্রিয় ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সড়কে যানবাহনের চাপ : আমাদের জেলা প্রতিনিধিদের তথ্যানুযায়ী গতকাল মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া নৌপথে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল। সকাল থেকে ছয় ঘণ্টা লঞ্চ চলাচল করার পর দুপুর ১২টায় এ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়। দুপুর ২টার দিকে বাংলাবাজার ঘাট ও শিমুলিয়া ঘাটে পারের অপেক্ষায় কোনো যানবাহন দেখা যায়নি। সকালের দিকে ঘাটে যাত্রীদের ভিড় থাকলেও লঞ্চ বন্ধের পর ফেরি দিয়ে যাত্রীরা পার হন। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ও মাদারীপুরের বাংলাবাজার, শরীয়তপুর মাঝিকান্দি নৌপথে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ৬০টি লঞ্চ চলাচল করেছে। এ সময় ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় ছিল। শিমুলিয়া লঞ্চঘাটে যাত্রীদের স্বাভাবিক উপস্থিতি ছিল। লঞ্চ বন্ধের পর ফেরিতে করেই ঘাটে আসা যাত্রীরা পদ্মা পার হয়েছেন। সকালের লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে যাত্রীদের গাদাগাদি করে নদী পার হতে দেখা যায়। কয়েকটি ফেরিতে শতাধিক মানুষের ভিড় ছিল। তবে শিমুলিয়া ঘাটে আসার পর পরিবহন সংকটের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। অতিরিক্ত ভাড়া গুনে সিএনজি, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও পিকআপে করে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তারা। গতকাল সকাল থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে ১৭টি ফেরির মধ্যে ৯টি ফেরি চলাচল করেছে। শিমুলিয়া ঘাট থেকে স্বাভাবিকভাবেই যানবাহন পদ্মা পার হতে পেরেছে। তবে বাংলাবাজার ঘাট দিয়ে তুলনামূলক বেশি ঢাকামুখী যানবাহন পার হয়েছে। গতকাল বেলা ১২টায় লঞ্চ বন্ধের পরও ফেরিগুলোতে যাত্রীদের স্বাভাবিক উপস্থিতি ছিল। বাংলাবাজার ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্য বলেন, গতকাল বেলা ১২টায় লঞ্চ বন্ধের পর যাত্রীদের উপস্থিতি বেড়েছে। সকালে যানবাহনের চাপ থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেটি কমে গেছে। সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজারের বেশি যানবাহন বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথে পদ্মা পার হয়েছে। সকাল ৮টায় ৩৫০টি যানবাহন পারের অপেক্ষায় ছিল।

পাটুরিয়া-আরিচা ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের ভিড় : মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে গতকাল ঢাকামুখী মানুষ ও যানবাহনের ভিড় ছিল। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরিতে পদ্মা ও যমুনা পাড়ি দিয়ে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাটে আসেন দেশের দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার কর্মস্থলমুখী মানুষ। দেখা গেছে, রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট থেকে পদ্মা পারি দিয়ে পাটুরিয়া ঘাটে আসার পর মানুষ খোলা ট্রাক, পিকআপ ভ্যান, মোটরসাইকেল, রিকশা, ভ্যান, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে কর্মস্থলে ফিরেছেন। একইভাবে পাবনার কাজিরহাট থেকে ফেরিতে যমুনা পারি দিয়ে আরিচা ঘাটে এসে নানা উপায়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক হয়ে ঢাকায় ফিরেছেন মানুষ। সে সময় পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটদের ঘাটে ও মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থা (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী জরুরি পণ্যবাহী পরিবহন, রোগী ও লাশবাহী গাড়ি পার করার জন্য পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ১৬টির মধ্যে ১৪টি ফেরি চালু রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে চালু রয়েছে তিনটি ফেরি। যাত্রী ও ব্যক্তিগত গাড়ির কিছুটা চাপ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, এ কারণে ফেরিতে জরুরি পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ি ও যাত্রীরা জোর করেই ওঠে পড়ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা