শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

ইন্টারপোলে যাচ্ছে সাইবার সন্ত্রাসীর তালিকা

মামলা ও সম্পত্তি ক্রোকের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের, গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠাতে হবে দূতাবাসে ফেসবুক ইউটিউব কর্তৃপক্ষকে অফিস স্থাপনে বাধ্য করতে হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইন্টারপোলে যাচ্ছে সাইবার সন্ত্রাসীর তালিকা

বিদেশে অবস্থানরত চিহ্নিত সাইবার সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস যাবে ইন্টারপোলে। পুলিশ সদর দফতরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো এ বিষয়ে কাজ শুরু করছে। পাশাপাশি দেশের প্রচলিত আইনে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, আইনি প্রক্রিয়ায় তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করা ও আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন দেশকে সঙ্গে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়েও ভাবা হচ্ছে। এ দুর্বৃত্তদের নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে যাতে জবাবদিহির আওতায় আনা যায় সেজন্য তাদের দফতর বাংলাদেশে স্থাপনে বাধ্য করারও পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘এ সাইবার সন্ত্রাসীর প্রায় সবাইকেই চিহ্নিত করা গেছে। কিন্তু বিদেশে থাকায় তাদের বিষয়ে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। দেশের প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’

জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউব বা ফেসবুক ব্যবহার করে আমাদের দেশের কিছু লোক নানা ধরনের অপপ্রচার ও গুজব চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ, উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান ধ্বংসের উদ্দেশ্যে অপপ্রচারমূলক ভিডিও প্রচার করছে। আমরা তাদের কিছুই করতে পারছি না। শুধু তা-ই নয়, অপপ্রচারমূলক কনটেন্টগুলো সরাতেও পারছি না। আমাদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সরকারি আমলারা যেন হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। তাদের এ আচরণ নৈরাশ্যজনক। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। ইন্টারপোলসহ যেসব কার্যকর পদক্ষেপের মাধ্যমে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা যায় সে ব্যবস্থা করতে হবে।’ বিশিষ্ট নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসপি (অব.) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারের সমালোচনা ও রাষ্ট্রের বিরোধিতা এক বিষয় নয়। বিদেশের মাটিতে বসে যারা রাষ্ট্রের ভিত্তি, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এসব বিষয়ে অত্যন্ত নোংরা-জঘন্য ভাষায় নগ্নভাবে অসত্য বর্বর ও ন্যক্কারজনক আক্রমণ করছেন তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সাইবার সন্ত্রাসীদের প্রতিটি কনটেন্ট বা বক্তব্যের জন্য তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ প্রচলিত বিভিন্ন আইনে মামলা করা যায়। আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা মামলাগুলো করলে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ৩০-৪০টি পর্যন্ত মামলা হতে পারত। এসব মামলার সঠিক তদন্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া যেত। আদালত তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা ইস্যুর পর তা তামিলের জন্য সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের দূতাবাসের মাধ্যমে ওই রাষ্ট্রে পাঠালে তাদের ওপর একটি চাপ তৈরি হতো। ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিস ইস্যু হলেও তারা বিদেশেও চাপের মুখে পড়ত।’

বিশিষ্ট এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক বলেন, ‘বিদেশে অবস্থানরত সাইবার সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার পর আদালতে তারা অনুপস্থিত থাকলে তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের একটি বিধান রয়েছে। সেটা করা যায়। কারণ তারা বিদেশে অবস্থান করলেও দেশের অনেক সুযোগ-সুবিধাই তারা ভোগ করছে। সম্পত্তি ক্রোক করা গেলে এসব সুযোগ তারা পাবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘দেশের থেকে যারা বিদেশে অবস্থানরত সাইবার দুর্বৃত্তদের সঙ্গে বিভিন্ন আলোচনায় যোগ দিচ্ছে তাদেরও সহযোগী আসামি করে মামলা করা উচিত। এতে ওইসব সাইবার অপরাধীর ওপর চাপ তৈরি হবে।’ সাইবার অপরাধীদের বিরুদ্ধ অত্যন্ত কঠিন, কার্যকর ও শক্তিশালী ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন অবসরপ্রাপ্ত এই সেনা কর্মকর্তা। বিশিষ্ট অপরাধবিজ্ঞানী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, ‘সাইবার সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিতে না পারলে ইন্টারন্যাশনাল ফোরামে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করা দরকার। গ্লোবাল মুভমেন্ট ডেভেলপ করতে হবে। আমাদের উচিত নিজস্ব আইনে তাদের আইনের আওতায় আনা। নিজস্ব আইনে তাদের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নেওয়া না গেলে আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন রাষ্ট্রকে সঙ্গে নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। কাউন্টার মেজার বা কাউন্টার অ্যাটাক তৈরি করতে হবে।’ সম্প্রতি পুলিশ সদর দফতরে হয়ে যাওয়া অপরাধ পর্যালোচনা সভায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাসুদর রহমান ভুঞা বলেন, ‘সাইবার অপরাধ একটি ক্রমবর্ধমান অপরাধ। এ অপরাধীদের শনাক্ত ও এসব মামলার তদন্তে পুলিশর দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও প্রয়োজন।’ তার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে সব জেলা পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্্) কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সাইবার জগতে দেশবিরোধী কর্মকান্ডে নিয়োজিতদের সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ে রাখা হচ্ছে। এদের অনেকেই বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। প্রতিটি দেশে আলাদা আইন থাকায় তাদের সবাইকে আমরা খুব সহজেই ফিরিয়ে আনতে পারছি না। অবশ্য ইন্টারপোলে অভিযোগ দেওয়াসহ নানাভাবে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। অন্যান্য সংস্থার মতো র‌্যাবও তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে আইনের মুখোমুখি করতে বদ্ধপরিকর।’ সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি (সিপিসি) মো. কামরুল আহসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা দেশের মধ্যে থেকে গুজব কিংবা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত আছে এবং তাদের অনেকে গ্রেফতারও হয়েছেন। আর যারা দেশের বাইরে অবস্থান করে এসব করছেন তাদের মধ্যে যাদের নাম আমরা জানি তাদের অনেকের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) থানাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা আছে। সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো তাদের আইনগত প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে। ওইসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ইন্টারপোলের মাধ্যমে উদ্যোগ নিয়েছে। যেহেতু এ ধরনের ঘটনার কোনো মামলা সিআইডিতে নেই তাই সিআইডি ওই ব্যাপারে ইন্টারপোলের কাছে কোনো চিঠি দেয়নি। তবে সিআইডি সাইবার প্যাট্রলিং অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে বিটিআরসির মাধ্যমে সিআইডি অনেক সাইট রিমুভ করেছে।’ সদর দফতরের এআইজি (এলআইসি) মির আবু তৌহিদ বলেন, ‘অনলাইন প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে যারা দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও গুজব ছড়ায় তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে রাখছে পুলিশ সদর দফতরসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিভিন্ন ইউনিট। আমরা বিভিন্ন সময় ফেসবুক ও ইউটিউব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেশবিরোধী, ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কনটেন্টগুলো সরানোর ব্যবস্থা করি। তবে পুলিশ চাইলেই সেগুলো সরাতে পারে না। এজন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)সহ বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা নেওয়ার প্রয়োজন হয়। যারা উসকানি ছড়ান তাদের এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমরা পাল্টা কিছু কনটেন্টও বিভিন্ন সময়ে দিই। এ ছাড়া তাদের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিই।’ ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে মীর আবু তৌহিদ বলেন, ‘যেসব ব্যক্তি দেশের বাইরে থেকে অনলাইন প্ল্যাটফরমে অপপ্রচার ছড়ান, কুৎসা রটান তাদের বিষয়ে দেশের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইন্টারপোলে রেড নোটিস জারির জন্য কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। এসব প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আমরা তাদের বিরুদ্ধে রেড নোটিস ইস্যুর ব্যবস্থাও করছি।’ বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মানহানিকর, ক্ষতিকর বা উসকানিমূলক পোস্টের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা ছাড়া আসলে এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই করতে পারি না। আমরা অনুরোধ করলে তারা কখনো শোনেন, কখনো শোনেন না। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশেরও একই অবস্থা। সংশ্লিষ্ট ভিডিও, ছবি বা লেখা যিনি আপলোড করেন তিনিই ডিলিট করতে পারেন।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দফায় দফায় মিটিং করেছি। তাদের বাংলাদেশে অফিস স্থাপনের অনুরোধ করেছি। কিন্তু তারা আমাদের কথায় কর্ণপাত করছেন না।’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে বিদেশে অবস্থান করে দেশের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ১৫ সাইবার সন্ত্রাসী শনাক্ত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম