শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

ইন্টারপোলে যাচ্ছে সাইবার সন্ত্রাসীর তালিকা

মামলা ও সম্পত্তি ক্রোকের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের, গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠাতে হবে দূতাবাসে ফেসবুক ইউটিউব কর্তৃপক্ষকে অফিস স্থাপনে বাধ্য করতে হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইন্টারপোলে যাচ্ছে সাইবার সন্ত্রাসীর তালিকা

বিদেশে অবস্থানরত চিহ্নিত সাইবার সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস যাবে ইন্টারপোলে। পুলিশ সদর দফতরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো এ বিষয়ে কাজ শুরু করছে। পাশাপাশি দেশের প্রচলিত আইনে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, আইনি প্রক্রিয়ায় তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করা ও আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন দেশকে সঙ্গে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়েও ভাবা হচ্ছে। এ দুর্বৃত্তদের নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে যাতে জবাবদিহির আওতায় আনা যায় সেজন্য তাদের দফতর বাংলাদেশে স্থাপনে বাধ্য করারও পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘এ সাইবার সন্ত্রাসীর প্রায় সবাইকেই চিহ্নিত করা গেছে। কিন্তু বিদেশে থাকায় তাদের বিষয়ে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। দেশের প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’

জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউব বা ফেসবুক ব্যবহার করে আমাদের দেশের কিছু লোক নানা ধরনের অপপ্রচার ও গুজব চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ, উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান ধ্বংসের উদ্দেশ্যে অপপ্রচারমূলক ভিডিও প্রচার করছে। আমরা তাদের কিছুই করতে পারছি না। শুধু তা-ই নয়, অপপ্রচারমূলক কনটেন্টগুলো সরাতেও পারছি না। আমাদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সরকারি আমলারা যেন হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। তাদের এ আচরণ নৈরাশ্যজনক। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। ইন্টারপোলসহ যেসব কার্যকর পদক্ষেপের মাধ্যমে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা যায় সে ব্যবস্থা করতে হবে।’ বিশিষ্ট নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসপি (অব.) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারের সমালোচনা ও রাষ্ট্রের বিরোধিতা এক বিষয় নয়। বিদেশের মাটিতে বসে যারা রাষ্ট্রের ভিত্তি, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এসব বিষয়ে অত্যন্ত নোংরা-জঘন্য ভাষায় নগ্নভাবে অসত্য বর্বর ও ন্যক্কারজনক আক্রমণ করছেন তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সাইবার সন্ত্রাসীদের প্রতিটি কনটেন্ট বা বক্তব্যের জন্য তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ প্রচলিত বিভিন্ন আইনে মামলা করা যায়। আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা মামলাগুলো করলে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ৩০-৪০টি পর্যন্ত মামলা হতে পারত। এসব মামলার সঠিক তদন্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া যেত। আদালত তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা ইস্যুর পর তা তামিলের জন্য সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের দূতাবাসের মাধ্যমে ওই রাষ্ট্রে পাঠালে তাদের ওপর একটি চাপ তৈরি হতো। ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিস ইস্যু হলেও তারা বিদেশেও চাপের মুখে পড়ত।’

বিশিষ্ট এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক বলেন, ‘বিদেশে অবস্থানরত সাইবার সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার পর আদালতে তারা অনুপস্থিত থাকলে তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের একটি বিধান রয়েছে। সেটা করা যায়। কারণ তারা বিদেশে অবস্থান করলেও দেশের অনেক সুযোগ-সুবিধাই তারা ভোগ করছে। সম্পত্তি ক্রোক করা গেলে এসব সুযোগ তারা পাবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘দেশের থেকে যারা বিদেশে অবস্থানরত সাইবার দুর্বৃত্তদের সঙ্গে বিভিন্ন আলোচনায় যোগ দিচ্ছে তাদেরও সহযোগী আসামি করে মামলা করা উচিত। এতে ওইসব সাইবার অপরাধীর ওপর চাপ তৈরি হবে।’ সাইবার অপরাধীদের বিরুদ্ধ অত্যন্ত কঠিন, কার্যকর ও শক্তিশালী ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন অবসরপ্রাপ্ত এই সেনা কর্মকর্তা। বিশিষ্ট অপরাধবিজ্ঞানী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, ‘সাইবার সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিতে না পারলে ইন্টারন্যাশনাল ফোরামে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করা দরকার। গ্লোবাল মুভমেন্ট ডেভেলপ করতে হবে। আমাদের উচিত নিজস্ব আইনে তাদের আইনের আওতায় আনা। নিজস্ব আইনে তাদের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নেওয়া না গেলে আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন রাষ্ট্রকে সঙ্গে নিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। কাউন্টার মেজার বা কাউন্টার অ্যাটাক তৈরি করতে হবে।’ সম্প্রতি পুলিশ সদর দফতরে হয়ে যাওয়া অপরাধ পর্যালোচনা সভায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাসুদর রহমান ভুঞা বলেন, ‘সাইবার অপরাধ একটি ক্রমবর্ধমান অপরাধ। এ অপরাধীদের শনাক্ত ও এসব মামলার তদন্তে পুলিশর দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও প্রয়োজন।’ তার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে সব জেলা পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্্) কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সাইবার জগতে দেশবিরোধী কর্মকান্ডে নিয়োজিতদের সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ে রাখা হচ্ছে। এদের অনেকেই বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। প্রতিটি দেশে আলাদা আইন থাকায় তাদের সবাইকে আমরা খুব সহজেই ফিরিয়ে আনতে পারছি না। অবশ্য ইন্টারপোলে অভিযোগ দেওয়াসহ নানাভাবে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। অন্যান্য সংস্থার মতো র‌্যাবও তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে আইনের মুখোমুখি করতে বদ্ধপরিকর।’ সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি (সিপিসি) মো. কামরুল আহসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা দেশের মধ্যে থেকে গুজব কিংবা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত আছে এবং তাদের অনেকে গ্রেফতারও হয়েছেন। আর যারা দেশের বাইরে অবস্থান করে এসব করছেন তাদের মধ্যে যাদের নাম আমরা জানি তাদের অনেকের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) থানাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা আছে। সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো তাদের আইনগত প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে। ওইসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ইন্টারপোলের মাধ্যমে উদ্যোগ নিয়েছে। যেহেতু এ ধরনের ঘটনার কোনো মামলা সিআইডিতে নেই তাই সিআইডি ওই ব্যাপারে ইন্টারপোলের কাছে কোনো চিঠি দেয়নি। তবে সিআইডি সাইবার প্যাট্রলিং অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে বিটিআরসির মাধ্যমে সিআইডি অনেক সাইট রিমুভ করেছে।’ সদর দফতরের এআইজি (এলআইসি) মির আবু তৌহিদ বলেন, ‘অনলাইন প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে যারা দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও গুজব ছড়ায় তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে রাখছে পুলিশ সদর দফতরসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিভিন্ন ইউনিট। আমরা বিভিন্ন সময় ফেসবুক ও ইউটিউব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেশবিরোধী, ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কনটেন্টগুলো সরানোর ব্যবস্থা করি। তবে পুলিশ চাইলেই সেগুলো সরাতে পারে না। এজন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)সহ বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা নেওয়ার প্রয়োজন হয়। যারা উসকানি ছড়ান তাদের এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমরা পাল্টা কিছু কনটেন্টও বিভিন্ন সময়ে দিই। এ ছাড়া তাদের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিই।’ ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে মীর আবু তৌহিদ বলেন, ‘যেসব ব্যক্তি দেশের বাইরে থেকে অনলাইন প্ল্যাটফরমে অপপ্রচার ছড়ান, কুৎসা রটান তাদের বিষয়ে দেশের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইন্টারপোলে রেড নোটিস জারির জন্য কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। এসব প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আমরা তাদের বিরুদ্ধে রেড নোটিস ইস্যুর ব্যবস্থাও করছি।’ বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মানহানিকর, ক্ষতিকর বা উসকানিমূলক পোস্টের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা ছাড়া আসলে এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই করতে পারি না। আমরা অনুরোধ করলে তারা কখনো শোনেন, কখনো শোনেন না। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশেরও একই অবস্থা। সংশ্লিষ্ট ভিডিও, ছবি বা লেখা যিনি আপলোড করেন তিনিই ডিলিট করতে পারেন।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দফায় দফায় মিটিং করেছি। তাদের বাংলাদেশে অফিস স্থাপনের অনুরোধ করেছি। কিন্তু তারা আমাদের কথায় কর্ণপাত করছেন না।’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে বিদেশে অবস্থান করে দেশের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ১৫ সাইবার সন্ত্রাসী শনাক্ত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়