শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ উখিয়ার মাদক সাম্রাজ্য
সাখাওয়াত কাওসার, টেকনাফ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ-উখিয়ার মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০ চক্র। নেপথ্যে রয়েছেন প্রভাবশালী একজন সাবেক এমপি, একজন উপজেলা চেয়ারম্যান ও একজন ইউপি চেয়ারম্যান। প্রশাসনের কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যকে ম্যানেজ করে নিয়মিতভাবেই চক্রের সদস্যদের রক্ষা করে যাচ্ছেন এই তিনজন। অন্যদিকে, এসব চক্রের বেশির ভাগ সদস্যই অতীতের বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়েছেন, আত্মসমর্পণ করেছিলেন কিংবা পলাতক ছিলেন। তবে তারা পুনরায় স্বরূপে ফিরে চষে বেড়াচ্ছেন এলাকা। অতীতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোমর বেঁধে নেমেছেন মাদক ব্যবসায়। চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছি। কারও সংশ্লিষ্টতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে আছি।  

গত এক সপ্তাহ অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাধারণ মুনাফাভোগী ব্যবসার মতো ইয়াবা কারবারও চলছে সিন্ডিকেটভিত্তিক। সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করছে ইয়াবা কারবার। এর বাইরে গিয়ে ইয়াবা কারবারে রয়েছে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি। টেকনাফ এবং উখিয়া সীমান্তে ইয়াবা নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০টি চক্র। এসব চক্রের সদস্যের বড় একটি অংশ রোহিঙ্গা। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন ১০২ জন ইয়াবা কারবারি। এর পরের বছর ৩ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ কলেজ মাঠে আত্মসমর্পণ করেছিলেন আরও ২৫ জন। তবে নিজের ব্যবসার স্বার্থে তালিকাভুক্ত বড় মাপের অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণও করতে দেননি স্থানীয় এক প্রভাবশালী।

টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর বলেন, ১০২ জন যে আত্মসমর্পণ করল সেখানেই তো বড় ভুল ছিল। বড় বড় অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণ করতে দেওয়া হয়নি। তাদের পালিয়ে যেতে সহায়তা করা হয়েছে। বদি সাহেবের (সাবেক সংসদ সদস্য) তালিকা অনুযায়ীই আত্মসমর্পণ করানো হয়েছে। এখন পলাতক এবং আত্মসমর্পণকারীরা জামিন নিয়ে এখন এলাকায়। দুই বছরের লসটা তারা পুষিয়ে নিচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটা বিষয় আমরা হরহামেশাই দেখি, শুধু বহনকারীরাই গ্রেফতার হচ্ছে। তদন্ত কিংবা চার্জশিটে মাদকের প্রকৃত মালিক এবং এর পৃষ্ঠপোষকরা আড়ালেই থেকে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুন্ডি বন্ধ করার জন্য এলসির ভিত্তিতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম শুরু করা উচিত।

গত ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ মারা যাওয়ার পর কক্সবাজার জেলা পুলিশে ব্যাপক পরিবর্তন হয়। পুলিশের পুরো ইউনিট বদলি হয়ে আসে নতুন পুলিশ। চোখে পড়ার মতো স্থবিরতা আসে মাদকবিরোধী অভিযানে। এরই মাঝে জামিনে মুক্তি পেয়ে যান আত্মসমর্পণকারী ও জেলে থাকা ইয়াবা কারবারিরা। এলাকায় ফিরে আসেন পলাতক থাকা শীর্ষ ইয়াবা কারবারিরা।

স্থানীয়রা বলছেন, এক সময় টেকনাফের সচেতন মহলের ধারণা ছিল সীমান্তে ইয়াবা কারবার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে হয়েছে উল্টো। সময়ের ব্যবধানে এখন এ সীমান্তে ইয়াবা কারবার আগের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। এসব মাদক স্টক করা হচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে। মাঝে-মাঝেই ক্যাম্প থেকে চালান পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সীমান্তে।

একাধিক সূত্র বলছে, উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই আবদুস শুক্কুর ও মৌলভী মুজিবের ইয়াবা পৃষ্ঠপোষকতা এখনো অব্যাহত। প্রশাসনিক গন্ডিতে নিজের অবস্থান পাকা করতে আবদুস শুক্কুর ইতিমধ্যে নিজেকে আগামী পৌর নির্বাচনে প্রার্থীও ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয়, তার নেতৃত্বে পৌরসভা নির্বাচনে ইয়াবা কারবারিদের নিয়ে একটি সম্ভাব্য প্যানেলও তৈরি হয়েছিল। এরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে শাহ আলম, ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে হাফেজ এনামুল হাসান, ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে রেজাউল করিম মানিক, ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনির আলম বাদশা, ৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনিরুজ্জামান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জুবায়ের। নির্বাচনে বড় অঙ্কের খরচের জোগানের অংশ হিসেবে ইয়াবার এই বৃহৎ চক্রটি বিরামহীনভাবে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছে। টেকনাফ পৌরসভার বিএনপি নেতা আবদুল জব্বার দীর্ঘদিন পলাতক থাকলেও তিনি এখন এলাকায় ফিরে তার নিজস্ব বলয়ে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে আবদুস শুক্কুরের প্যানেলের সম্ভাব্য কাউন্সিলর প্রার্থী ডেইল পাড়ার বাসিন্দা মনির আলম বাদশা সম্প্রতি ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশের হাতে ২৬ হাজার ৬৩৫ পিস ইয়াবাসহ আটক হন। তিনি আটক হওয়ার দুই দিন আগে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির আশীর্বাদ নিতে গেলে বদি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

মৌলভী মুজিবও ইয়াবাবিরোধী অভিযানের সময় আত্মসমর্পণ না করলেও এলাকাছাড়া ছিলেন। তবে বর্তমানে এলাকায় ফিরে পুরোপুরি সক্রিয়। তার সিন্ডিকেটের বেশির ভাগই কওমি মাদরাসাপড়ুয়া ছাত্র ও মৌলভী। তার সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের মৌলভী আরমান বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ধরা পড়ে এখনো জেলে রয়েছেন। আরেক কারবারি মৌলভী জাফর আহমদ এর আগে ইয়াবাসহ ধরা পড়েছিলেন।

সূত্র বলছে, উখিয়ার রাজাপালং ডেইল পাড়ার মো. ইউনুছ, জসীম উদ্দিন ওরফে ইয়াবা জসীম, মো. ওসমান, নূর হোসেন ওরফে চেয়ারম্যান কালু এবং রফিকুল আলম ওরফে রফু মাদক ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় কাজ করছে অন্তত ২০০ রোহিঙ্গা মাদক ব্যবসায়ী।

জানা গেছে, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ইয়াবা কারবারিরা এখন বেশ সক্রিয়। সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়া ইয়াবাগ্রাম নামেই পরিচিত। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত নাফ নদ সীমান্তের এই গ্রামটিতে সবচেয়ে বেশি ইয়াবার বিস্তার ঘটেছিল। গ্রামে এমন কোনো পরিবার ছিল না যে ঘরে কোনো ইয়াবা কারবারি ছিল না। ইয়াবা বিস্তারের আগে গ্রামের বেশির ভাগ পরিবারের আয় উপার্জনের মাধ্যমে ছিল পিঠা বিক্রি, ভ্যান চালানো, ফেরি করা বা কুলি, মজুরি। বর্তমানে এসব গ্রামে সারি সারি সুউচ্চ নান্দনিক দালান বাড়ি। ২০১৮ সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে এই নাজিরপাড়াসহ উপজেলার সবকটি অট্টালিকার মালিকরা পরিবারসহ পালিয়ে ছিলেন। তবে হাওয়া পরিবর্তনের কারণে তারা আবারও মাঠে।

পুরাতন কারবারিদের মধ্যে নাজিরপাড়ার এজাহার মিয়ার ছেলে নুরুল হক ভুট্টো এলাকায় ফিরে এখন পুরোদমে ইয়াবা কারবার পরিচালনা করছেন। চাচাতো ভাই আত্মসমর্পণকারী ইয়াবা কারবারি এনামুল হক সদর ইউনিয়নের মেম্বার। এলাকার ইয়াবা ঘাটের নিয়ন্ত্রণের পুরো দায়িত্ব ভুট্টোর হাতে। ইয়াবা কারবার সামাল দিতে ভুট্টো গড়ে তুলেছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও। তাদের হাতে রয়েছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। ইয়াবার চালান লুট করতে বা আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে অতীতে একাধিকবার তাদের অস্ত্রের ব্যবহার ঘটেছে এলাকায়।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো হয়ে পড়ছে ইয়াবার ডিপো। খুব শিগগিরই হয়তো ইয়াবার কারবারে মেরুকরণ হবে। বেশির ভাগ ক্যাম্প উখিয়ায় হওয়ায় সেখানে বড় কারবারি তৈরি হচ্ছে। ঘুমধুম সীমান্ত দিয়েই আসছে বড় বড় চালান। স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদারবিল এলাকার আলী আহমদের ছেলে ও বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তার নেতৃত্বে ছিল একটি বড় চক্র। এরই মধ্যে সদ্য শেষ হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে নির্বাচিতও হয়েছেন তিনি। জয়লাভ করতে দুই হাতে টাকা উড়িয়েছেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশকে ম্যানেজ করার কারণে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন নৌকার দলীয় প্রার্থী আবু সৈয়দ। যদিও নির্বাচিত চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানসহ নৌকার প্রার্থী আবু সৈয়দ, অপর প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান- এই তিনজনের বিরুদ্ধে রয়েছে ইয়াবা কারবারের অভিযোগ।

টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মৌলভী পাড়ার ফজল আহমদের ছেলে একরাম, আবদুর রহমানের ইয়াবা সিন্ডিকেটটিও এখন চালিয়ে যাচ্ছে ইয়াবা কারবার। পুরো মহল্লার ইয়াবার কারবার চলে তাদের নিয়ন্ত্রণে। দীর্ঘদিন জেলে থেকে, পলাতক থেকে আবারও এলাকায় ফিরে এই মাদক কারবারে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ছাড়া নাজিরপাড়া এলাকার সৈয়দ হোসেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদের ছেলে দিদারুল আলম দিদার, লেঙ্গুরবিল এলাকার আবদুল কাদেরসহ আরও অনেকে রয়েছেন ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে।

টেকনাফ সীমান্তের ইয়াবা কারবার এখন বেশ জমজমাট হ্নীলা ইউনিয়নে। হ্নীলা ফুলের ডেইল, পানখালী, রঙ্গিখালী, লেদা, মৌলভীবাজার, জাদিমুরা এলাকার ইয়াবা সিন্ডিকেটগুলো এখন কয়েকজন শীর্ষ ইয়াবা কারবারির নিয়ন্ত্রণে। রঙ্গিখালী এলাকার জামাল মেম্বার ও তার ছেলে শাহ আজম আত্মসমর্পণ করেছিলেন। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও ইয়াবা কারবার শুরু করেন। মাস কয়েক আগে জামাল মেম্বারের ছেলে শাহ আজমকে ইয়াবাসহ আটক করেছিল টেকনাফ থানা পুলিশ। ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিতে তাদের হাতে থাকে অস্ত্র। লালন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রঙ্গিখালী এলাকার আরেক ইয়াবা ডন আবুল আলম। এক সময় তেমন অর্থ-বিত্তবৈভব ছিল না তার। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শক্তিশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক তিনি। এ ছাড়া লেদা এলাকার নুরুল হুদা প্রথম সারির শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হিসেবে স্বীকৃত। তার ভাই নুর মোহাম্মদ ইয়াবাবিরোধী অভিযানে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। নুরুল হুদা আত্মসমর্পণ করে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন আবারও এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ ছাড়া লেদা এলাকায় মো. আলম মেম্বার, রবিউল আলম, মুছনী এলাকার বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী মেম্বারের নাম আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে। এদের সবার রয়েছে বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়ি। দৃশ্য ও অদৃশ্য কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক তারা।

হ্নীলার আরেক শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হোসেন আহমদ ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া হ্নীলার বাবুল, পানখালী এলাকার নুরুল আমিন এখনো এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটে নেতৃত্বে রয়েছেন।

সাবরাং ইউনিয়নের পশ্চিম সৈকতের ইয়াবা ঘাটের অন্যতম নিয়ন্ত্রক সাবেক ইউপি সদস্য মোয়াজ্জেম হোসাইন দানু। ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণের সময় তিনিও আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তবে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন এলাকায় ফিরে আবারও ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সাবরাং কচুবুনিয়া থেকে থেকে খুরের মুখ নামক ইয়াবা খালাসের পয়েন্টগুলো তার নিয়ন্ত্রণে চলে। তার এই সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের জাফর আলম। তার বাবা নুর হাকিম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক ছিলেন। মিয়ানমারে ছিল তার বড় ইয়াবা নেটওয়ার্ক। এক সময় টেকনাফ উপকূল দিয়ে সাগর পথে মালয়েশিয়ায় মানব পাচারের শীর্ষ দালাল ছিলেন। পিতার বয়স বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমারের ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ছেলে জাফর আলম। দানু মেম্বারের সিন্ডিকেটে যুক্ত হয়ে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন জাফরও।

সাবরাং এলাকার আত্মসমর্পণকারী আরেক ইয়াবা কারবারি ইউপি সদস্য শামসুল আলম পুনরায় মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। নাফ নদ সীমান্তে ইয়াবা কারবারের নিয়ন্ত্রণ তার হাতে। সাবরাং ইউনিয়নের সবচেয়ে দাপটশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের অন্যতম সহযোগিতায় রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নুর হোসেনের ভাতিজা সুমন। চাচার ক্ষমতার প্রভাব কাটিয়ে সাবরাং এলাকার শাহপরীর দ্বীপ, দক্ষিণ পাড়া, জালিয়া পাড়া, হারিয়াখালী, কচুবুনিয়া, মুন্ডার ডেইল, আলীর ডেইলসহ এই এলাকার বেশির ভাগ ইয়াবা সিন্ডিকেট তাদের কয়েকজনের করায়ত্তে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইয়াবা কারবারিদের তালিকায় তার চাচা চেয়ারম্যান নুর হোসেন ও প্রয়াত খায়ের হোসেনের নাম ছিল।

মিয়ানমার থেকে গবাদি পশু আমদানির আড়ালে ধুন্ধুমার ইয়াবা কারবার করেছেন সাবরাং ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোহাম্মদ শরীফ ওরফে শরীফ বলি। একসময় টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাসের আস্থাভাজন ও বিশ্বস্ত ছিলেন তিনি। তাই ইয়াবা কারবারি সবাইকে এলাকা ছাড়তে হলেও সে সময় শরীফ বলি ছিলেন বহাল তবিয়তে। টেকনাফ স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে ইয়াবার কারবারে জড়িত ছিলেন শাহপরীর দ্বীপের মৃত আলী আহমদের ছেলে হাসেম সিআইপি। তবে তিনি অত্যন্ত কৌশলী হওয়ায় প্রশাসনের দৃষ্টি আড়াল করেই চলছেন এত দিন। এরা ছাড়াও শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মেম্বার আবদুল মান্নানের নামও উঠে আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকের তালিকায়।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা এতই শক্তিশালী যে, তাদের বাইরে এলাকার কারও কথা বলার সাহস হয় না। স্থানীয় নির্বাচনে তারা অর্থের প্রভাব খাটিয়ে নিজেদের সিন্ডিকেটের সদস্যদের বিজয়ী করতে কাজ করে। তাই জনপ্রতিনিধিরা বিজয়ী হয়ে ইয়াবা কারবারি বা তাদের সিন্ডিকেটের বাইরে কথা বলতে পারেন না।

সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সব মিথ্যা কথা। কোনো মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমার পরিবারের সদস্য কেবলমাত্র আমার দুই বোন এবং আমি। আপনি জানেন তো আমার বাবার আরও সংসার ছিল। ওরা আমার পরিবারের কেউ না। তবে রোহিঙ্গারা এখন আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে মন্তব্য তার।’

অভিযোগ প্রসঙ্গে সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে আপনি আমার ব্যাপারে ভালো করে জানেন। তারপর কথা বইলেন, বলেই ফোন কেটে দেন তিনি।  টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নূরুল আলম গতকাল বলেন, ভাই আমি হাসপাতালে অসুস্থ। কথা বলতে পারব না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম