শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ উখিয়ার মাদক সাম্রাজ্য
সাখাওয়াত কাওসার, টেকনাফ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ-উখিয়ার মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০ চক্র। নেপথ্যে রয়েছেন প্রভাবশালী একজন সাবেক এমপি, একজন উপজেলা চেয়ারম্যান ও একজন ইউপি চেয়ারম্যান। প্রশাসনের কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যকে ম্যানেজ করে নিয়মিতভাবেই চক্রের সদস্যদের রক্ষা করে যাচ্ছেন এই তিনজন। অন্যদিকে, এসব চক্রের বেশির ভাগ সদস্যই অতীতের বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়েছেন, আত্মসমর্পণ করেছিলেন কিংবা পলাতক ছিলেন। তবে তারা পুনরায় স্বরূপে ফিরে চষে বেড়াচ্ছেন এলাকা। অতীতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোমর বেঁধে নেমেছেন মাদক ব্যবসায়। চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছি। কারও সংশ্লিষ্টতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে আছি।  

গত এক সপ্তাহ অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাধারণ মুনাফাভোগী ব্যবসার মতো ইয়াবা কারবারও চলছে সিন্ডিকেটভিত্তিক। সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করছে ইয়াবা কারবার। এর বাইরে গিয়ে ইয়াবা কারবারে রয়েছে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি। টেকনাফ এবং উখিয়া সীমান্তে ইয়াবা নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০টি চক্র। এসব চক্রের সদস্যের বড় একটি অংশ রোহিঙ্গা। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন ১০২ জন ইয়াবা কারবারি। এর পরের বছর ৩ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ কলেজ মাঠে আত্মসমর্পণ করেছিলেন আরও ২৫ জন। তবে নিজের ব্যবসার স্বার্থে তালিকাভুক্ত বড় মাপের অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণও করতে দেননি স্থানীয় এক প্রভাবশালী।

টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর বলেন, ১০২ জন যে আত্মসমর্পণ করল সেখানেই তো বড় ভুল ছিল। বড় বড় অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণ করতে দেওয়া হয়নি। তাদের পালিয়ে যেতে সহায়তা করা হয়েছে। বদি সাহেবের (সাবেক সংসদ সদস্য) তালিকা অনুযায়ীই আত্মসমর্পণ করানো হয়েছে। এখন পলাতক এবং আত্মসমর্পণকারীরা জামিন নিয়ে এখন এলাকায়। দুই বছরের লসটা তারা পুষিয়ে নিচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটা বিষয় আমরা হরহামেশাই দেখি, শুধু বহনকারীরাই গ্রেফতার হচ্ছে। তদন্ত কিংবা চার্জশিটে মাদকের প্রকৃত মালিক এবং এর পৃষ্ঠপোষকরা আড়ালেই থেকে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুন্ডি বন্ধ করার জন্য এলসির ভিত্তিতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম শুরু করা উচিত।

গত ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ মারা যাওয়ার পর কক্সবাজার জেলা পুলিশে ব্যাপক পরিবর্তন হয়। পুলিশের পুরো ইউনিট বদলি হয়ে আসে নতুন পুলিশ। চোখে পড়ার মতো স্থবিরতা আসে মাদকবিরোধী অভিযানে। এরই মাঝে জামিনে মুক্তি পেয়ে যান আত্মসমর্পণকারী ও জেলে থাকা ইয়াবা কারবারিরা। এলাকায় ফিরে আসেন পলাতক থাকা শীর্ষ ইয়াবা কারবারিরা।

স্থানীয়রা বলছেন, এক সময় টেকনাফের সচেতন মহলের ধারণা ছিল সীমান্তে ইয়াবা কারবার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে হয়েছে উল্টো। সময়ের ব্যবধানে এখন এ সীমান্তে ইয়াবা কারবার আগের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। এসব মাদক স্টক করা হচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে। মাঝে-মাঝেই ক্যাম্প থেকে চালান পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সীমান্তে।

একাধিক সূত্র বলছে, উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই আবদুস শুক্কুর ও মৌলভী মুজিবের ইয়াবা পৃষ্ঠপোষকতা এখনো অব্যাহত। প্রশাসনিক গন্ডিতে নিজের অবস্থান পাকা করতে আবদুস শুক্কুর ইতিমধ্যে নিজেকে আগামী পৌর নির্বাচনে প্রার্থীও ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয়, তার নেতৃত্বে পৌরসভা নির্বাচনে ইয়াবা কারবারিদের নিয়ে একটি সম্ভাব্য প্যানেলও তৈরি হয়েছিল। এরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে শাহ আলম, ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে হাফেজ এনামুল হাসান, ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে রেজাউল করিম মানিক, ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনির আলম বাদশা, ৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনিরুজ্জামান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জুবায়ের। নির্বাচনে বড় অঙ্কের খরচের জোগানের অংশ হিসেবে ইয়াবার এই বৃহৎ চক্রটি বিরামহীনভাবে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছে। টেকনাফ পৌরসভার বিএনপি নেতা আবদুল জব্বার দীর্ঘদিন পলাতক থাকলেও তিনি এখন এলাকায় ফিরে তার নিজস্ব বলয়ে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে আবদুস শুক্কুরের প্যানেলের সম্ভাব্য কাউন্সিলর প্রার্থী ডেইল পাড়ার বাসিন্দা মনির আলম বাদশা সম্প্রতি ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশের হাতে ২৬ হাজার ৬৩৫ পিস ইয়াবাসহ আটক হন। তিনি আটক হওয়ার দুই দিন আগে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির আশীর্বাদ নিতে গেলে বদি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

মৌলভী মুজিবও ইয়াবাবিরোধী অভিযানের সময় আত্মসমর্পণ না করলেও এলাকাছাড়া ছিলেন। তবে বর্তমানে এলাকায় ফিরে পুরোপুরি সক্রিয়। তার সিন্ডিকেটের বেশির ভাগই কওমি মাদরাসাপড়ুয়া ছাত্র ও মৌলভী। তার সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের মৌলভী আরমান বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ধরা পড়ে এখনো জেলে রয়েছেন। আরেক কারবারি মৌলভী জাফর আহমদ এর আগে ইয়াবাসহ ধরা পড়েছিলেন।

সূত্র বলছে, উখিয়ার রাজাপালং ডেইল পাড়ার মো. ইউনুছ, জসীম উদ্দিন ওরফে ইয়াবা জসীম, মো. ওসমান, নূর হোসেন ওরফে চেয়ারম্যান কালু এবং রফিকুল আলম ওরফে রফু মাদক ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় কাজ করছে অন্তত ২০০ রোহিঙ্গা মাদক ব্যবসায়ী।

জানা গেছে, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ইয়াবা কারবারিরা এখন বেশ সক্রিয়। সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়া ইয়াবাগ্রাম নামেই পরিচিত। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত নাফ নদ সীমান্তের এই গ্রামটিতে সবচেয়ে বেশি ইয়াবার বিস্তার ঘটেছিল। গ্রামে এমন কোনো পরিবার ছিল না যে ঘরে কোনো ইয়াবা কারবারি ছিল না। ইয়াবা বিস্তারের আগে গ্রামের বেশির ভাগ পরিবারের আয় উপার্জনের মাধ্যমে ছিল পিঠা বিক্রি, ভ্যান চালানো, ফেরি করা বা কুলি, মজুরি। বর্তমানে এসব গ্রামে সারি সারি সুউচ্চ নান্দনিক দালান বাড়ি। ২০১৮ সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে এই নাজিরপাড়াসহ উপজেলার সবকটি অট্টালিকার মালিকরা পরিবারসহ পালিয়ে ছিলেন। তবে হাওয়া পরিবর্তনের কারণে তারা আবারও মাঠে।

পুরাতন কারবারিদের মধ্যে নাজিরপাড়ার এজাহার মিয়ার ছেলে নুরুল হক ভুট্টো এলাকায় ফিরে এখন পুরোদমে ইয়াবা কারবার পরিচালনা করছেন। চাচাতো ভাই আত্মসমর্পণকারী ইয়াবা কারবারি এনামুল হক সদর ইউনিয়নের মেম্বার। এলাকার ইয়াবা ঘাটের নিয়ন্ত্রণের পুরো দায়িত্ব ভুট্টোর হাতে। ইয়াবা কারবার সামাল দিতে ভুট্টো গড়ে তুলেছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও। তাদের হাতে রয়েছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। ইয়াবার চালান লুট করতে বা আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে অতীতে একাধিকবার তাদের অস্ত্রের ব্যবহার ঘটেছে এলাকায়।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো হয়ে পড়ছে ইয়াবার ডিপো। খুব শিগগিরই হয়তো ইয়াবার কারবারে মেরুকরণ হবে। বেশির ভাগ ক্যাম্প উখিয়ায় হওয়ায় সেখানে বড় কারবারি তৈরি হচ্ছে। ঘুমধুম সীমান্ত দিয়েই আসছে বড় বড় চালান। স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদারবিল এলাকার আলী আহমদের ছেলে ও বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তার নেতৃত্বে ছিল একটি বড় চক্র। এরই মধ্যে সদ্য শেষ হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে নির্বাচিতও হয়েছেন তিনি। জয়লাভ করতে দুই হাতে টাকা উড়িয়েছেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশকে ম্যানেজ করার কারণে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন নৌকার দলীয় প্রার্থী আবু সৈয়দ। যদিও নির্বাচিত চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানসহ নৌকার প্রার্থী আবু সৈয়দ, অপর প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান- এই তিনজনের বিরুদ্ধে রয়েছে ইয়াবা কারবারের অভিযোগ।

টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মৌলভী পাড়ার ফজল আহমদের ছেলে একরাম, আবদুর রহমানের ইয়াবা সিন্ডিকেটটিও এখন চালিয়ে যাচ্ছে ইয়াবা কারবার। পুরো মহল্লার ইয়াবার কারবার চলে তাদের নিয়ন্ত্রণে। দীর্ঘদিন জেলে থেকে, পলাতক থেকে আবারও এলাকায় ফিরে এই মাদক কারবারে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ছাড়া নাজিরপাড়া এলাকার সৈয়দ হোসেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদের ছেলে দিদারুল আলম দিদার, লেঙ্গুরবিল এলাকার আবদুল কাদেরসহ আরও অনেকে রয়েছেন ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে।

টেকনাফ সীমান্তের ইয়াবা কারবার এখন বেশ জমজমাট হ্নীলা ইউনিয়নে। হ্নীলা ফুলের ডেইল, পানখালী, রঙ্গিখালী, লেদা, মৌলভীবাজার, জাদিমুরা এলাকার ইয়াবা সিন্ডিকেটগুলো এখন কয়েকজন শীর্ষ ইয়াবা কারবারির নিয়ন্ত্রণে। রঙ্গিখালী এলাকার জামাল মেম্বার ও তার ছেলে শাহ আজম আত্মসমর্পণ করেছিলেন। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও ইয়াবা কারবার শুরু করেন। মাস কয়েক আগে জামাল মেম্বারের ছেলে শাহ আজমকে ইয়াবাসহ আটক করেছিল টেকনাফ থানা পুলিশ। ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিতে তাদের হাতে থাকে অস্ত্র। লালন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রঙ্গিখালী এলাকার আরেক ইয়াবা ডন আবুল আলম। এক সময় তেমন অর্থ-বিত্তবৈভব ছিল না তার। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শক্তিশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক তিনি। এ ছাড়া লেদা এলাকার নুরুল হুদা প্রথম সারির শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হিসেবে স্বীকৃত। তার ভাই নুর মোহাম্মদ ইয়াবাবিরোধী অভিযানে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। নুরুল হুদা আত্মসমর্পণ করে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন আবারও এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ ছাড়া লেদা এলাকায় মো. আলম মেম্বার, রবিউল আলম, মুছনী এলাকার বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী মেম্বারের নাম আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে। এদের সবার রয়েছে বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়ি। দৃশ্য ও অদৃশ্য কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক তারা।

হ্নীলার আরেক শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হোসেন আহমদ ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া হ্নীলার বাবুল, পানখালী এলাকার নুরুল আমিন এখনো এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটে নেতৃত্বে রয়েছেন।

সাবরাং ইউনিয়নের পশ্চিম সৈকতের ইয়াবা ঘাটের অন্যতম নিয়ন্ত্রক সাবেক ইউপি সদস্য মোয়াজ্জেম হোসাইন দানু। ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণের সময় তিনিও আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তবে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন এলাকায় ফিরে আবারও ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সাবরাং কচুবুনিয়া থেকে থেকে খুরের মুখ নামক ইয়াবা খালাসের পয়েন্টগুলো তার নিয়ন্ত্রণে চলে। তার এই সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের জাফর আলম। তার বাবা নুর হাকিম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক ছিলেন। মিয়ানমারে ছিল তার বড় ইয়াবা নেটওয়ার্ক। এক সময় টেকনাফ উপকূল দিয়ে সাগর পথে মালয়েশিয়ায় মানব পাচারের শীর্ষ দালাল ছিলেন। পিতার বয়স বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমারের ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ছেলে জাফর আলম। দানু মেম্বারের সিন্ডিকেটে যুক্ত হয়ে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন জাফরও।

সাবরাং এলাকার আত্মসমর্পণকারী আরেক ইয়াবা কারবারি ইউপি সদস্য শামসুল আলম পুনরায় মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। নাফ নদ সীমান্তে ইয়াবা কারবারের নিয়ন্ত্রণ তার হাতে। সাবরাং ইউনিয়নের সবচেয়ে দাপটশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের অন্যতম সহযোগিতায় রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নুর হোসেনের ভাতিজা সুমন। চাচার ক্ষমতার প্রভাব কাটিয়ে সাবরাং এলাকার শাহপরীর দ্বীপ, দক্ষিণ পাড়া, জালিয়া পাড়া, হারিয়াখালী, কচুবুনিয়া, মুন্ডার ডেইল, আলীর ডেইলসহ এই এলাকার বেশির ভাগ ইয়াবা সিন্ডিকেট তাদের কয়েকজনের করায়ত্তে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইয়াবা কারবারিদের তালিকায় তার চাচা চেয়ারম্যান নুর হোসেন ও প্রয়াত খায়ের হোসেনের নাম ছিল।

মিয়ানমার থেকে গবাদি পশু আমদানির আড়ালে ধুন্ধুমার ইয়াবা কারবার করেছেন সাবরাং ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোহাম্মদ শরীফ ওরফে শরীফ বলি। একসময় টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাসের আস্থাভাজন ও বিশ্বস্ত ছিলেন তিনি। তাই ইয়াবা কারবারি সবাইকে এলাকা ছাড়তে হলেও সে সময় শরীফ বলি ছিলেন বহাল তবিয়তে। টেকনাফ স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে ইয়াবার কারবারে জড়িত ছিলেন শাহপরীর দ্বীপের মৃত আলী আহমদের ছেলে হাসেম সিআইপি। তবে তিনি অত্যন্ত কৌশলী হওয়ায় প্রশাসনের দৃষ্টি আড়াল করেই চলছেন এত দিন। এরা ছাড়াও শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মেম্বার আবদুল মান্নানের নামও উঠে আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকের তালিকায়।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা এতই শক্তিশালী যে, তাদের বাইরে এলাকার কারও কথা বলার সাহস হয় না। স্থানীয় নির্বাচনে তারা অর্থের প্রভাব খাটিয়ে নিজেদের সিন্ডিকেটের সদস্যদের বিজয়ী করতে কাজ করে। তাই জনপ্রতিনিধিরা বিজয়ী হয়ে ইয়াবা কারবারি বা তাদের সিন্ডিকেটের বাইরে কথা বলতে পারেন না।

সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সব মিথ্যা কথা। কোনো মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমার পরিবারের সদস্য কেবলমাত্র আমার দুই বোন এবং আমি। আপনি জানেন তো আমার বাবার আরও সংসার ছিল। ওরা আমার পরিবারের কেউ না। তবে রোহিঙ্গারা এখন আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে মন্তব্য তার।’

অভিযোগ প্রসঙ্গে সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে আপনি আমার ব্যাপারে ভালো করে জানেন। তারপর কথা বইলেন, বলেই ফোন কেটে দেন তিনি।  টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নূরুল আলম গতকাল বলেন, ভাই আমি হাসপাতালে অসুস্থ। কথা বলতে পারব না।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে