শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ উখিয়ার মাদক সাম্রাজ্য
সাখাওয়াত কাওসার, টেকনাফ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ-উখিয়ার মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০ চক্র। নেপথ্যে রয়েছেন প্রভাবশালী একজন সাবেক এমপি, একজন উপজেলা চেয়ারম্যান ও একজন ইউপি চেয়ারম্যান। প্রশাসনের কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যকে ম্যানেজ করে নিয়মিতভাবেই চক্রের সদস্যদের রক্ষা করে যাচ্ছেন এই তিনজন। অন্যদিকে, এসব চক্রের বেশির ভাগ সদস্যই অতীতের বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়েছেন, আত্মসমর্পণ করেছিলেন কিংবা পলাতক ছিলেন। তবে তারা পুনরায় স্বরূপে ফিরে চষে বেড়াচ্ছেন এলাকা। অতীতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোমর বেঁধে নেমেছেন মাদক ব্যবসায়। চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছি। কারও সংশ্লিষ্টতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে আছি।  

গত এক সপ্তাহ অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাধারণ মুনাফাভোগী ব্যবসার মতো ইয়াবা কারবারও চলছে সিন্ডিকেটভিত্তিক। সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করছে ইয়াবা কারবার। এর বাইরে গিয়ে ইয়াবা কারবারে রয়েছে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি। টেকনাফ এবং উখিয়া সীমান্তে ইয়াবা নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০টি চক্র। এসব চক্রের সদস্যের বড় একটি অংশ রোহিঙ্গা। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন ১০২ জন ইয়াবা কারবারি। এর পরের বছর ৩ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ কলেজ মাঠে আত্মসমর্পণ করেছিলেন আরও ২৫ জন। তবে নিজের ব্যবসার স্বার্থে তালিকাভুক্ত বড় মাপের অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণও করতে দেননি স্থানীয় এক প্রভাবশালী।

টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর বলেন, ১০২ জন যে আত্মসমর্পণ করল সেখানেই তো বড় ভুল ছিল। বড় বড় অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণ করতে দেওয়া হয়নি। তাদের পালিয়ে যেতে সহায়তা করা হয়েছে। বদি সাহেবের (সাবেক সংসদ সদস্য) তালিকা অনুযায়ীই আত্মসমর্পণ করানো হয়েছে। এখন পলাতক এবং আত্মসমর্পণকারীরা জামিন নিয়ে এখন এলাকায়। দুই বছরের লসটা তারা পুষিয়ে নিচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটা বিষয় আমরা হরহামেশাই দেখি, শুধু বহনকারীরাই গ্রেফতার হচ্ছে। তদন্ত কিংবা চার্জশিটে মাদকের প্রকৃত মালিক এবং এর পৃষ্ঠপোষকরা আড়ালেই থেকে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুন্ডি বন্ধ করার জন্য এলসির ভিত্তিতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম শুরু করা উচিত।

গত ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ মারা যাওয়ার পর কক্সবাজার জেলা পুলিশে ব্যাপক পরিবর্তন হয়। পুলিশের পুরো ইউনিট বদলি হয়ে আসে নতুন পুলিশ। চোখে পড়ার মতো স্থবিরতা আসে মাদকবিরোধী অভিযানে। এরই মাঝে জামিনে মুক্তি পেয়ে যান আত্মসমর্পণকারী ও জেলে থাকা ইয়াবা কারবারিরা। এলাকায় ফিরে আসেন পলাতক থাকা শীর্ষ ইয়াবা কারবারিরা।

স্থানীয়রা বলছেন, এক সময় টেকনাফের সচেতন মহলের ধারণা ছিল সীমান্তে ইয়াবা কারবার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে হয়েছে উল্টো। সময়ের ব্যবধানে এখন এ সীমান্তে ইয়াবা কারবার আগের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। এসব মাদক স্টক করা হচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে। মাঝে-মাঝেই ক্যাম্প থেকে চালান পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সীমান্তে।

একাধিক সূত্র বলছে, উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই আবদুস শুক্কুর ও মৌলভী মুজিবের ইয়াবা পৃষ্ঠপোষকতা এখনো অব্যাহত। প্রশাসনিক গন্ডিতে নিজের অবস্থান পাকা করতে আবদুস শুক্কুর ইতিমধ্যে নিজেকে আগামী পৌর নির্বাচনে প্রার্থীও ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয়, তার নেতৃত্বে পৌরসভা নির্বাচনে ইয়াবা কারবারিদের নিয়ে একটি সম্ভাব্য প্যানেলও তৈরি হয়েছিল। এরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে শাহ আলম, ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে হাফেজ এনামুল হাসান, ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে রেজাউল করিম মানিক, ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনির আলম বাদশা, ৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনিরুজ্জামান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জুবায়ের। নির্বাচনে বড় অঙ্কের খরচের জোগানের অংশ হিসেবে ইয়াবার এই বৃহৎ চক্রটি বিরামহীনভাবে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছে। টেকনাফ পৌরসভার বিএনপি নেতা আবদুল জব্বার দীর্ঘদিন পলাতক থাকলেও তিনি এখন এলাকায় ফিরে তার নিজস্ব বলয়ে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে আবদুস শুক্কুরের প্যানেলের সম্ভাব্য কাউন্সিলর প্রার্থী ডেইল পাড়ার বাসিন্দা মনির আলম বাদশা সম্প্রতি ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশের হাতে ২৬ হাজার ৬৩৫ পিস ইয়াবাসহ আটক হন। তিনি আটক হওয়ার দুই দিন আগে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির আশীর্বাদ নিতে গেলে বদি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

মৌলভী মুজিবও ইয়াবাবিরোধী অভিযানের সময় আত্মসমর্পণ না করলেও এলাকাছাড়া ছিলেন। তবে বর্তমানে এলাকায় ফিরে পুরোপুরি সক্রিয়। তার সিন্ডিকেটের বেশির ভাগই কওমি মাদরাসাপড়ুয়া ছাত্র ও মৌলভী। তার সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের মৌলভী আরমান বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ধরা পড়ে এখনো জেলে রয়েছেন। আরেক কারবারি মৌলভী জাফর আহমদ এর আগে ইয়াবাসহ ধরা পড়েছিলেন।

সূত্র বলছে, উখিয়ার রাজাপালং ডেইল পাড়ার মো. ইউনুছ, জসীম উদ্দিন ওরফে ইয়াবা জসীম, মো. ওসমান, নূর হোসেন ওরফে চেয়ারম্যান কালু এবং রফিকুল আলম ওরফে রফু মাদক ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় কাজ করছে অন্তত ২০০ রোহিঙ্গা মাদক ব্যবসায়ী।

জানা গেছে, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ইয়াবা কারবারিরা এখন বেশ সক্রিয়। সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়া ইয়াবাগ্রাম নামেই পরিচিত। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত নাফ নদ সীমান্তের এই গ্রামটিতে সবচেয়ে বেশি ইয়াবার বিস্তার ঘটেছিল। গ্রামে এমন কোনো পরিবার ছিল না যে ঘরে কোনো ইয়াবা কারবারি ছিল না। ইয়াবা বিস্তারের আগে গ্রামের বেশির ভাগ পরিবারের আয় উপার্জনের মাধ্যমে ছিল পিঠা বিক্রি, ভ্যান চালানো, ফেরি করা বা কুলি, মজুরি। বর্তমানে এসব গ্রামে সারি সারি সুউচ্চ নান্দনিক দালান বাড়ি। ২০১৮ সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে এই নাজিরপাড়াসহ উপজেলার সবকটি অট্টালিকার মালিকরা পরিবারসহ পালিয়ে ছিলেন। তবে হাওয়া পরিবর্তনের কারণে তারা আবারও মাঠে।

পুরাতন কারবারিদের মধ্যে নাজিরপাড়ার এজাহার মিয়ার ছেলে নুরুল হক ভুট্টো এলাকায় ফিরে এখন পুরোদমে ইয়াবা কারবার পরিচালনা করছেন। চাচাতো ভাই আত্মসমর্পণকারী ইয়াবা কারবারি এনামুল হক সদর ইউনিয়নের মেম্বার। এলাকার ইয়াবা ঘাটের নিয়ন্ত্রণের পুরো দায়িত্ব ভুট্টোর হাতে। ইয়াবা কারবার সামাল দিতে ভুট্টো গড়ে তুলেছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও। তাদের হাতে রয়েছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। ইয়াবার চালান লুট করতে বা আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে অতীতে একাধিকবার তাদের অস্ত্রের ব্যবহার ঘটেছে এলাকায়।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো হয়ে পড়ছে ইয়াবার ডিপো। খুব শিগগিরই হয়তো ইয়াবার কারবারে মেরুকরণ হবে। বেশির ভাগ ক্যাম্প উখিয়ায় হওয়ায় সেখানে বড় কারবারি তৈরি হচ্ছে। ঘুমধুম সীমান্ত দিয়েই আসছে বড় বড় চালান। স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদারবিল এলাকার আলী আহমদের ছেলে ও বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তার নেতৃত্বে ছিল একটি বড় চক্র। এরই মধ্যে সদ্য শেষ হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে নির্বাচিতও হয়েছেন তিনি। জয়লাভ করতে দুই হাতে টাকা উড়িয়েছেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশকে ম্যানেজ করার কারণে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন নৌকার দলীয় প্রার্থী আবু সৈয়দ। যদিও নির্বাচিত চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানসহ নৌকার প্রার্থী আবু সৈয়দ, অপর প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান- এই তিনজনের বিরুদ্ধে রয়েছে ইয়াবা কারবারের অভিযোগ।

টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মৌলভী পাড়ার ফজল আহমদের ছেলে একরাম, আবদুর রহমানের ইয়াবা সিন্ডিকেটটিও এখন চালিয়ে যাচ্ছে ইয়াবা কারবার। পুরো মহল্লার ইয়াবার কারবার চলে তাদের নিয়ন্ত্রণে। দীর্ঘদিন জেলে থেকে, পলাতক থেকে আবারও এলাকায় ফিরে এই মাদক কারবারে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ছাড়া নাজিরপাড়া এলাকার সৈয়দ হোসেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদের ছেলে দিদারুল আলম দিদার, লেঙ্গুরবিল এলাকার আবদুল কাদেরসহ আরও অনেকে রয়েছেন ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে।

টেকনাফ সীমান্তের ইয়াবা কারবার এখন বেশ জমজমাট হ্নীলা ইউনিয়নে। হ্নীলা ফুলের ডেইল, পানখালী, রঙ্গিখালী, লেদা, মৌলভীবাজার, জাদিমুরা এলাকার ইয়াবা সিন্ডিকেটগুলো এখন কয়েকজন শীর্ষ ইয়াবা কারবারির নিয়ন্ত্রণে। রঙ্গিখালী এলাকার জামাল মেম্বার ও তার ছেলে শাহ আজম আত্মসমর্পণ করেছিলেন। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও ইয়াবা কারবার শুরু করেন। মাস কয়েক আগে জামাল মেম্বারের ছেলে শাহ আজমকে ইয়াবাসহ আটক করেছিল টেকনাফ থানা পুলিশ। ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিতে তাদের হাতে থাকে অস্ত্র। লালন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রঙ্গিখালী এলাকার আরেক ইয়াবা ডন আবুল আলম। এক সময় তেমন অর্থ-বিত্তবৈভব ছিল না তার। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শক্তিশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক তিনি। এ ছাড়া লেদা এলাকার নুরুল হুদা প্রথম সারির শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হিসেবে স্বীকৃত। তার ভাই নুর মোহাম্মদ ইয়াবাবিরোধী অভিযানে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। নুরুল হুদা আত্মসমর্পণ করে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন আবারও এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ ছাড়া লেদা এলাকায় মো. আলম মেম্বার, রবিউল আলম, মুছনী এলাকার বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী মেম্বারের নাম আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে। এদের সবার রয়েছে বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়ি। দৃশ্য ও অদৃশ্য কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক তারা।

হ্নীলার আরেক শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হোসেন আহমদ ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া হ্নীলার বাবুল, পানখালী এলাকার নুরুল আমিন এখনো এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটে নেতৃত্বে রয়েছেন।

সাবরাং ইউনিয়নের পশ্চিম সৈকতের ইয়াবা ঘাটের অন্যতম নিয়ন্ত্রক সাবেক ইউপি সদস্য মোয়াজ্জেম হোসাইন দানু। ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণের সময় তিনিও আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তবে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন এলাকায় ফিরে আবারও ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সাবরাং কচুবুনিয়া থেকে থেকে খুরের মুখ নামক ইয়াবা খালাসের পয়েন্টগুলো তার নিয়ন্ত্রণে চলে। তার এই সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের জাফর আলম। তার বাবা নুর হাকিম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক ছিলেন। মিয়ানমারে ছিল তার বড় ইয়াবা নেটওয়ার্ক। এক সময় টেকনাফ উপকূল দিয়ে সাগর পথে মালয়েশিয়ায় মানব পাচারের শীর্ষ দালাল ছিলেন। পিতার বয়স বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমারের ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ছেলে জাফর আলম। দানু মেম্বারের সিন্ডিকেটে যুক্ত হয়ে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন জাফরও।

সাবরাং এলাকার আত্মসমর্পণকারী আরেক ইয়াবা কারবারি ইউপি সদস্য শামসুল আলম পুনরায় মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। নাফ নদ সীমান্তে ইয়াবা কারবারের নিয়ন্ত্রণ তার হাতে। সাবরাং ইউনিয়নের সবচেয়ে দাপটশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের অন্যতম সহযোগিতায় রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নুর হোসেনের ভাতিজা সুমন। চাচার ক্ষমতার প্রভাব কাটিয়ে সাবরাং এলাকার শাহপরীর দ্বীপ, দক্ষিণ পাড়া, জালিয়া পাড়া, হারিয়াখালী, কচুবুনিয়া, মুন্ডার ডেইল, আলীর ডেইলসহ এই এলাকার বেশির ভাগ ইয়াবা সিন্ডিকেট তাদের কয়েকজনের করায়ত্তে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইয়াবা কারবারিদের তালিকায় তার চাচা চেয়ারম্যান নুর হোসেন ও প্রয়াত খায়ের হোসেনের নাম ছিল।

মিয়ানমার থেকে গবাদি পশু আমদানির আড়ালে ধুন্ধুমার ইয়াবা কারবার করেছেন সাবরাং ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোহাম্মদ শরীফ ওরফে শরীফ বলি। একসময় টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাসের আস্থাভাজন ও বিশ্বস্ত ছিলেন তিনি। তাই ইয়াবা কারবারি সবাইকে এলাকা ছাড়তে হলেও সে সময় শরীফ বলি ছিলেন বহাল তবিয়তে। টেকনাফ স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে ইয়াবার কারবারে জড়িত ছিলেন শাহপরীর দ্বীপের মৃত আলী আহমদের ছেলে হাসেম সিআইপি। তবে তিনি অত্যন্ত কৌশলী হওয়ায় প্রশাসনের দৃষ্টি আড়াল করেই চলছেন এত দিন। এরা ছাড়াও শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মেম্বার আবদুল মান্নানের নামও উঠে আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকের তালিকায়।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা এতই শক্তিশালী যে, তাদের বাইরে এলাকার কারও কথা বলার সাহস হয় না। স্থানীয় নির্বাচনে তারা অর্থের প্রভাব খাটিয়ে নিজেদের সিন্ডিকেটের সদস্যদের বিজয়ী করতে কাজ করে। তাই জনপ্রতিনিধিরা বিজয়ী হয়ে ইয়াবা কারবারি বা তাদের সিন্ডিকেটের বাইরে কথা বলতে পারেন না।

সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সব মিথ্যা কথা। কোনো মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমার পরিবারের সদস্য কেবলমাত্র আমার দুই বোন এবং আমি। আপনি জানেন তো আমার বাবার আরও সংসার ছিল। ওরা আমার পরিবারের কেউ না। তবে রোহিঙ্গারা এখন আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে মন্তব্য তার।’

অভিযোগ প্রসঙ্গে সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে আপনি আমার ব্যাপারে ভালো করে জানেন। তারপর কথা বইলেন, বলেই ফোন কেটে দেন তিনি।  টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নূরুল আলম গতকাল বলেন, ভাই আমি হাসপাতালে অসুস্থ। কথা বলতে পারব না।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা
ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা
কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম