শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ উখিয়ার মাদক সাম্রাজ্য
সাখাওয়াত কাওসার, টেকনাফ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ-উখিয়ার মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০ চক্র। নেপথ্যে রয়েছেন প্রভাবশালী একজন সাবেক এমপি, একজন উপজেলা চেয়ারম্যান ও একজন ইউপি চেয়ারম্যান। প্রশাসনের কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যকে ম্যানেজ করে নিয়মিতভাবেই চক্রের সদস্যদের রক্ষা করে যাচ্ছেন এই তিনজন। অন্যদিকে, এসব চক্রের বেশির ভাগ সদস্যই অতীতের বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়েছেন, আত্মসমর্পণ করেছিলেন কিংবা পলাতক ছিলেন। তবে তারা পুনরায় স্বরূপে ফিরে চষে বেড়াচ্ছেন এলাকা। অতীতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোমর বেঁধে নেমেছেন মাদক ব্যবসায়। চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছি। কারও সংশ্লিষ্টতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে আছি।  

গত এক সপ্তাহ অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাধারণ মুনাফাভোগী ব্যবসার মতো ইয়াবা কারবারও চলছে সিন্ডিকেটভিত্তিক। সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করছে ইয়াবা কারবার। এর বাইরে গিয়ে ইয়াবা কারবারে রয়েছে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি। টেকনাফ এবং উখিয়া সীমান্তে ইয়াবা নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০টি চক্র। এসব চক্রের সদস্যের বড় একটি অংশ রোহিঙ্গা। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন ১০২ জন ইয়াবা কারবারি। এর পরের বছর ৩ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ কলেজ মাঠে আত্মসমর্পণ করেছিলেন আরও ২৫ জন। তবে নিজের ব্যবসার স্বার্থে তালিকাভুক্ত বড় মাপের অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণও করতে দেননি স্থানীয় এক প্রভাবশালী।

টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর বলেন, ১০২ জন যে আত্মসমর্পণ করল সেখানেই তো বড় ভুল ছিল। বড় বড় অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণ করতে দেওয়া হয়নি। তাদের পালিয়ে যেতে সহায়তা করা হয়েছে। বদি সাহেবের (সাবেক সংসদ সদস্য) তালিকা অনুযায়ীই আত্মসমর্পণ করানো হয়েছে। এখন পলাতক এবং আত্মসমর্পণকারীরা জামিন নিয়ে এখন এলাকায়। দুই বছরের লসটা তারা পুষিয়ে নিচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটা বিষয় আমরা হরহামেশাই দেখি, শুধু বহনকারীরাই গ্রেফতার হচ্ছে। তদন্ত কিংবা চার্জশিটে মাদকের প্রকৃত মালিক এবং এর পৃষ্ঠপোষকরা আড়ালেই থেকে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুন্ডি বন্ধ করার জন্য এলসির ভিত্তিতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম শুরু করা উচিত।

গত ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ মারা যাওয়ার পর কক্সবাজার জেলা পুলিশে ব্যাপক পরিবর্তন হয়। পুলিশের পুরো ইউনিট বদলি হয়ে আসে নতুন পুলিশ। চোখে পড়ার মতো স্থবিরতা আসে মাদকবিরোধী অভিযানে। এরই মাঝে জামিনে মুক্তি পেয়ে যান আত্মসমর্পণকারী ও জেলে থাকা ইয়াবা কারবারিরা। এলাকায় ফিরে আসেন পলাতক থাকা শীর্ষ ইয়াবা কারবারিরা।

স্থানীয়রা বলছেন, এক সময় টেকনাফের সচেতন মহলের ধারণা ছিল সীমান্তে ইয়াবা কারবার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে হয়েছে উল্টো। সময়ের ব্যবধানে এখন এ সীমান্তে ইয়াবা কারবার আগের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। এসব মাদক স্টক করা হচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে। মাঝে-মাঝেই ক্যাম্প থেকে চালান পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সীমান্তে।

একাধিক সূত্র বলছে, উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই আবদুস শুক্কুর ও মৌলভী মুজিবের ইয়াবা পৃষ্ঠপোষকতা এখনো অব্যাহত। প্রশাসনিক গন্ডিতে নিজের অবস্থান পাকা করতে আবদুস শুক্কুর ইতিমধ্যে নিজেকে আগামী পৌর নির্বাচনে প্রার্থীও ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয়, তার নেতৃত্বে পৌরসভা নির্বাচনে ইয়াবা কারবারিদের নিয়ে একটি সম্ভাব্য প্যানেলও তৈরি হয়েছিল। এরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে শাহ আলম, ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে হাফেজ এনামুল হাসান, ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে রেজাউল করিম মানিক, ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনির আলম বাদশা, ৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনিরুজ্জামান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জুবায়ের। নির্বাচনে বড় অঙ্কের খরচের জোগানের অংশ হিসেবে ইয়াবার এই বৃহৎ চক্রটি বিরামহীনভাবে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছে। টেকনাফ পৌরসভার বিএনপি নেতা আবদুল জব্বার দীর্ঘদিন পলাতক থাকলেও তিনি এখন এলাকায় ফিরে তার নিজস্ব বলয়ে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে আবদুস শুক্কুরের প্যানেলের সম্ভাব্য কাউন্সিলর প্রার্থী ডেইল পাড়ার বাসিন্দা মনির আলম বাদশা সম্প্রতি ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশের হাতে ২৬ হাজার ৬৩৫ পিস ইয়াবাসহ আটক হন। তিনি আটক হওয়ার দুই দিন আগে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির আশীর্বাদ নিতে গেলে বদি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

মৌলভী মুজিবও ইয়াবাবিরোধী অভিযানের সময় আত্মসমর্পণ না করলেও এলাকাছাড়া ছিলেন। তবে বর্তমানে এলাকায় ফিরে পুরোপুরি সক্রিয়। তার সিন্ডিকেটের বেশির ভাগই কওমি মাদরাসাপড়ুয়া ছাত্র ও মৌলভী। তার সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের মৌলভী আরমান বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ধরা পড়ে এখনো জেলে রয়েছেন। আরেক কারবারি মৌলভী জাফর আহমদ এর আগে ইয়াবাসহ ধরা পড়েছিলেন।

সূত্র বলছে, উখিয়ার রাজাপালং ডেইল পাড়ার মো. ইউনুছ, জসীম উদ্দিন ওরফে ইয়াবা জসীম, মো. ওসমান, নূর হোসেন ওরফে চেয়ারম্যান কালু এবং রফিকুল আলম ওরফে রফু মাদক ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় কাজ করছে অন্তত ২০০ রোহিঙ্গা মাদক ব্যবসায়ী।

জানা গেছে, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ইয়াবা কারবারিরা এখন বেশ সক্রিয়। সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়া ইয়াবাগ্রাম নামেই পরিচিত। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত নাফ নদ সীমান্তের এই গ্রামটিতে সবচেয়ে বেশি ইয়াবার বিস্তার ঘটেছিল। গ্রামে এমন কোনো পরিবার ছিল না যে ঘরে কোনো ইয়াবা কারবারি ছিল না। ইয়াবা বিস্তারের আগে গ্রামের বেশির ভাগ পরিবারের আয় উপার্জনের মাধ্যমে ছিল পিঠা বিক্রি, ভ্যান চালানো, ফেরি করা বা কুলি, মজুরি। বর্তমানে এসব গ্রামে সারি সারি সুউচ্চ নান্দনিক দালান বাড়ি। ২০১৮ সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে এই নাজিরপাড়াসহ উপজেলার সবকটি অট্টালিকার মালিকরা পরিবারসহ পালিয়ে ছিলেন। তবে হাওয়া পরিবর্তনের কারণে তারা আবারও মাঠে।

পুরাতন কারবারিদের মধ্যে নাজিরপাড়ার এজাহার মিয়ার ছেলে নুরুল হক ভুট্টো এলাকায় ফিরে এখন পুরোদমে ইয়াবা কারবার পরিচালনা করছেন। চাচাতো ভাই আত্মসমর্পণকারী ইয়াবা কারবারি এনামুল হক সদর ইউনিয়নের মেম্বার। এলাকার ইয়াবা ঘাটের নিয়ন্ত্রণের পুরো দায়িত্ব ভুট্টোর হাতে। ইয়াবা কারবার সামাল দিতে ভুট্টো গড়ে তুলেছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও। তাদের হাতে রয়েছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। ইয়াবার চালান লুট করতে বা আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে অতীতে একাধিকবার তাদের অস্ত্রের ব্যবহার ঘটেছে এলাকায়।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো হয়ে পড়ছে ইয়াবার ডিপো। খুব শিগগিরই হয়তো ইয়াবার কারবারে মেরুকরণ হবে। বেশির ভাগ ক্যাম্প উখিয়ায় হওয়ায় সেখানে বড় কারবারি তৈরি হচ্ছে। ঘুমধুম সীমান্ত দিয়েই আসছে বড় বড় চালান। স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদারবিল এলাকার আলী আহমদের ছেলে ও বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তার নেতৃত্বে ছিল একটি বড় চক্র। এরই মধ্যে সদ্য শেষ হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে নির্বাচিতও হয়েছেন তিনি। জয়লাভ করতে দুই হাতে টাকা উড়িয়েছেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশকে ম্যানেজ করার কারণে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন নৌকার দলীয় প্রার্থী আবু সৈয়দ। যদিও নির্বাচিত চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানসহ নৌকার প্রার্থী আবু সৈয়দ, অপর প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান- এই তিনজনের বিরুদ্ধে রয়েছে ইয়াবা কারবারের অভিযোগ।

টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মৌলভী পাড়ার ফজল আহমদের ছেলে একরাম, আবদুর রহমানের ইয়াবা সিন্ডিকেটটিও এখন চালিয়ে যাচ্ছে ইয়াবা কারবার। পুরো মহল্লার ইয়াবার কারবার চলে তাদের নিয়ন্ত্রণে। দীর্ঘদিন জেলে থেকে, পলাতক থেকে আবারও এলাকায় ফিরে এই মাদক কারবারে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ছাড়া নাজিরপাড়া এলাকার সৈয়দ হোসেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদের ছেলে দিদারুল আলম দিদার, লেঙ্গুরবিল এলাকার আবদুল কাদেরসহ আরও অনেকে রয়েছেন ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে।

টেকনাফ সীমান্তের ইয়াবা কারবার এখন বেশ জমজমাট হ্নীলা ইউনিয়নে। হ্নীলা ফুলের ডেইল, পানখালী, রঙ্গিখালী, লেদা, মৌলভীবাজার, জাদিমুরা এলাকার ইয়াবা সিন্ডিকেটগুলো এখন কয়েকজন শীর্ষ ইয়াবা কারবারির নিয়ন্ত্রণে। রঙ্গিখালী এলাকার জামাল মেম্বার ও তার ছেলে শাহ আজম আত্মসমর্পণ করেছিলেন। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও ইয়াবা কারবার শুরু করেন। মাস কয়েক আগে জামাল মেম্বারের ছেলে শাহ আজমকে ইয়াবাসহ আটক করেছিল টেকনাফ থানা পুলিশ। ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিতে তাদের হাতে থাকে অস্ত্র। লালন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রঙ্গিখালী এলাকার আরেক ইয়াবা ডন আবুল আলম। এক সময় তেমন অর্থ-বিত্তবৈভব ছিল না তার। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শক্তিশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক তিনি। এ ছাড়া লেদা এলাকার নুরুল হুদা প্রথম সারির শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হিসেবে স্বীকৃত। তার ভাই নুর মোহাম্মদ ইয়াবাবিরোধী অভিযানে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। নুরুল হুদা আত্মসমর্পণ করে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন আবারও এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ ছাড়া লেদা এলাকায় মো. আলম মেম্বার, রবিউল আলম, মুছনী এলাকার বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী মেম্বারের নাম আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে। এদের সবার রয়েছে বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়ি। দৃশ্য ও অদৃশ্য কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক তারা।

হ্নীলার আরেক শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হোসেন আহমদ ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া হ্নীলার বাবুল, পানখালী এলাকার নুরুল আমিন এখনো এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটে নেতৃত্বে রয়েছেন।

সাবরাং ইউনিয়নের পশ্চিম সৈকতের ইয়াবা ঘাটের অন্যতম নিয়ন্ত্রক সাবেক ইউপি সদস্য মোয়াজ্জেম হোসাইন দানু। ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণের সময় তিনিও আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তবে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন এলাকায় ফিরে আবারও ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সাবরাং কচুবুনিয়া থেকে থেকে খুরের মুখ নামক ইয়াবা খালাসের পয়েন্টগুলো তার নিয়ন্ত্রণে চলে। তার এই সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের জাফর আলম। তার বাবা নুর হাকিম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক ছিলেন। মিয়ানমারে ছিল তার বড় ইয়াবা নেটওয়ার্ক। এক সময় টেকনাফ উপকূল দিয়ে সাগর পথে মালয়েশিয়ায় মানব পাচারের শীর্ষ দালাল ছিলেন। পিতার বয়স বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমারের ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ছেলে জাফর আলম। দানু মেম্বারের সিন্ডিকেটে যুক্ত হয়ে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন জাফরও।

সাবরাং এলাকার আত্মসমর্পণকারী আরেক ইয়াবা কারবারি ইউপি সদস্য শামসুল আলম পুনরায় মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। নাফ নদ সীমান্তে ইয়াবা কারবারের নিয়ন্ত্রণ তার হাতে। সাবরাং ইউনিয়নের সবচেয়ে দাপটশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের অন্যতম সহযোগিতায় রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নুর হোসেনের ভাতিজা সুমন। চাচার ক্ষমতার প্রভাব কাটিয়ে সাবরাং এলাকার শাহপরীর দ্বীপ, দক্ষিণ পাড়া, জালিয়া পাড়া, হারিয়াখালী, কচুবুনিয়া, মুন্ডার ডেইল, আলীর ডেইলসহ এই এলাকার বেশির ভাগ ইয়াবা সিন্ডিকেট তাদের কয়েকজনের করায়ত্তে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইয়াবা কারবারিদের তালিকায় তার চাচা চেয়ারম্যান নুর হোসেন ও প্রয়াত খায়ের হোসেনের নাম ছিল।

মিয়ানমার থেকে গবাদি পশু আমদানির আড়ালে ধুন্ধুমার ইয়াবা কারবার করেছেন সাবরাং ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোহাম্মদ শরীফ ওরফে শরীফ বলি। একসময় টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাসের আস্থাভাজন ও বিশ্বস্ত ছিলেন তিনি। তাই ইয়াবা কারবারি সবাইকে এলাকা ছাড়তে হলেও সে সময় শরীফ বলি ছিলেন বহাল তবিয়তে। টেকনাফ স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে ইয়াবার কারবারে জড়িত ছিলেন শাহপরীর দ্বীপের মৃত আলী আহমদের ছেলে হাসেম সিআইপি। তবে তিনি অত্যন্ত কৌশলী হওয়ায় প্রশাসনের দৃষ্টি আড়াল করেই চলছেন এত দিন। এরা ছাড়াও শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মেম্বার আবদুল মান্নানের নামও উঠে আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকের তালিকায়।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা এতই শক্তিশালী যে, তাদের বাইরে এলাকার কারও কথা বলার সাহস হয় না। স্থানীয় নির্বাচনে তারা অর্থের প্রভাব খাটিয়ে নিজেদের সিন্ডিকেটের সদস্যদের বিজয়ী করতে কাজ করে। তাই জনপ্রতিনিধিরা বিজয়ী হয়ে ইয়াবা কারবারি বা তাদের সিন্ডিকেটের বাইরে কথা বলতে পারেন না।

সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সব মিথ্যা কথা। কোনো মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমার পরিবারের সদস্য কেবলমাত্র আমার দুই বোন এবং আমি। আপনি জানেন তো আমার বাবার আরও সংসার ছিল। ওরা আমার পরিবারের কেউ না। তবে রোহিঙ্গারা এখন আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে মন্তব্য তার।’

অভিযোগ প্রসঙ্গে সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে আপনি আমার ব্যাপারে ভালো করে জানেন। তারপর কথা বইলেন, বলেই ফোন কেটে দেন তিনি।  টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নূরুল আলম গতকাল বলেন, ভাই আমি হাসপাতালে অসুস্থ। কথা বলতে পারব না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ