শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ উখিয়ার মাদক সাম্রাজ্য
সাখাওয়াত কাওসার, টেকনাফ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
সক্রিয় ৩০ চক্র নেপথ্যে তিন প্রভাবশালী

টেকনাফ-উখিয়ার মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০ চক্র। নেপথ্যে রয়েছেন প্রভাবশালী একজন সাবেক এমপি, একজন উপজেলা চেয়ারম্যান ও একজন ইউপি চেয়ারম্যান। প্রশাসনের কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যকে ম্যানেজ করে নিয়মিতভাবেই চক্রের সদস্যদের রক্ষা করে যাচ্ছেন এই তিনজন। অন্যদিকে, এসব চক্রের বেশির ভাগ সদস্যই অতীতের বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়েছেন, আত্মসমর্পণ করেছিলেন কিংবা পলাতক ছিলেন। তবে তারা পুনরায় স্বরূপে ফিরে চষে বেড়াচ্ছেন এলাকা। অতীতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোমর বেঁধে নেমেছেন মাদক ব্যবসায়। চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছি। কারও সংশ্লিষ্টতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী মাদকের ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে আছি।  

গত এক সপ্তাহ অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাধারণ মুনাফাভোগী ব্যবসার মতো ইয়াবা কারবারও চলছে সিন্ডিকেটভিত্তিক। সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করছে ইয়াবা কারবার। এর বাইরে গিয়ে ইয়াবা কারবারে রয়েছে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি। টেকনাফ এবং উখিয়া সীমান্তে ইয়াবা নিয়ন্ত্রণ করছে ৩০টি চক্র। এসব চক্রের সদস্যের বড় একটি অংশ রোহিঙ্গা। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন ১০২ জন ইয়াবা কারবারি। এর পরের বছর ৩ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ কলেজ মাঠে আত্মসমর্পণ করেছিলেন আরও ২৫ জন। তবে নিজের ব্যবসার স্বার্থে তালিকাভুক্ত বড় মাপের অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণও করতে দেননি স্থানীয় এক প্রভাবশালী।

টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর বলেন, ১০২ জন যে আত্মসমর্পণ করল সেখানেই তো বড় ভুল ছিল। বড় বড় অনেক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণ করতে দেওয়া হয়নি। তাদের পালিয়ে যেতে সহায়তা করা হয়েছে। বদি সাহেবের (সাবেক সংসদ সদস্য) তালিকা অনুযায়ীই আত্মসমর্পণ করানো হয়েছে। এখন পলাতক এবং আত্মসমর্পণকারীরা জামিন নিয়ে এখন এলাকায়। দুই বছরের লসটা তারা পুষিয়ে নিচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটা বিষয় আমরা হরহামেশাই দেখি, শুধু বহনকারীরাই গ্রেফতার হচ্ছে। তদন্ত কিংবা চার্জশিটে মাদকের প্রকৃত মালিক এবং এর পৃষ্ঠপোষকরা আড়ালেই থেকে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুন্ডি বন্ধ করার জন্য এলসির ভিত্তিতে বন্দরের আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম শুরু করা উচিত।

গত ২০২০ সালের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ মারা যাওয়ার পর কক্সবাজার জেলা পুলিশে ব্যাপক পরিবর্তন হয়। পুলিশের পুরো ইউনিট বদলি হয়ে আসে নতুন পুলিশ। চোখে পড়ার মতো স্থবিরতা আসে মাদকবিরোধী অভিযানে। এরই মাঝে জামিনে মুক্তি পেয়ে যান আত্মসমর্পণকারী ও জেলে থাকা ইয়াবা কারবারিরা। এলাকায় ফিরে আসেন পলাতক থাকা শীর্ষ ইয়াবা কারবারিরা।

স্থানীয়রা বলছেন, এক সময় টেকনাফের সচেতন মহলের ধারণা ছিল সীমান্তে ইয়াবা কারবার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে হয়েছে উল্টো। সময়ের ব্যবধানে এখন এ সীমান্তে ইয়াবা কারবার আগের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। এসব মাদক স্টক করা হচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে। মাঝে-মাঝেই ক্যাম্প থেকে চালান পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সীমান্তে।

একাধিক সূত্র বলছে, উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই আবদুস শুক্কুর ও মৌলভী মুজিবের ইয়াবা পৃষ্ঠপোষকতা এখনো অব্যাহত। প্রশাসনিক গন্ডিতে নিজের অবস্থান পাকা করতে আবদুস শুক্কুর ইতিমধ্যে নিজেকে আগামী পৌর নির্বাচনে প্রার্থীও ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয়, তার নেতৃত্বে পৌরসভা নির্বাচনে ইয়াবা কারবারিদের নিয়ে একটি সম্ভাব্য প্যানেলও তৈরি হয়েছিল। এরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে শাহ আলম, ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে হাফেজ এনামুল হাসান, ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে রেজাউল করিম মানিক, ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনির আলম বাদশা, ৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনিরুজ্জামান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জুবায়ের। নির্বাচনে বড় অঙ্কের খরচের জোগানের অংশ হিসেবে ইয়াবার এই বৃহৎ চক্রটি বিরামহীনভাবে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছে। টেকনাফ পৌরসভার বিএনপি নেতা আবদুল জব্বার দীর্ঘদিন পলাতক থাকলেও তিনি এখন এলাকায় ফিরে তার নিজস্ব বলয়ে ইয়াবা কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে আবদুস শুক্কুরের প্যানেলের সম্ভাব্য কাউন্সিলর প্রার্থী ডেইল পাড়ার বাসিন্দা মনির আলম বাদশা সম্প্রতি ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে পুলিশের হাতে ২৬ হাজার ৬৩৫ পিস ইয়াবাসহ আটক হন। তিনি আটক হওয়ার দুই দিন আগে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির আশীর্বাদ নিতে গেলে বদি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

মৌলভী মুজিবও ইয়াবাবিরোধী অভিযানের সময় আত্মসমর্পণ না করলেও এলাকাছাড়া ছিলেন। তবে বর্তমানে এলাকায় ফিরে পুরোপুরি সক্রিয়। তার সিন্ডিকেটের বেশির ভাগই কওমি মাদরাসাপড়ুয়া ছাত্র ও মৌলভী। তার সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের মৌলভী আরমান বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ধরা পড়ে এখনো জেলে রয়েছেন। আরেক কারবারি মৌলভী জাফর আহমদ এর আগে ইয়াবাসহ ধরা পড়েছিলেন।

সূত্র বলছে, উখিয়ার রাজাপালং ডেইল পাড়ার মো. ইউনুছ, জসীম উদ্দিন ওরফে ইয়াবা জসীম, মো. ওসমান, নূর হোসেন ওরফে চেয়ারম্যান কালু এবং রফিকুল আলম ওরফে রফু মাদক ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয়। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় কাজ করছে অন্তত ২০০ রোহিঙ্গা মাদক ব্যবসায়ী।

জানা গেছে, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ইয়াবা কারবারিরা এখন বেশ সক্রিয়। সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়া ইয়াবাগ্রাম নামেই পরিচিত। ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত নাফ নদ সীমান্তের এই গ্রামটিতে সবচেয়ে বেশি ইয়াবার বিস্তার ঘটেছিল। গ্রামে এমন কোনো পরিবার ছিল না যে ঘরে কোনো ইয়াবা কারবারি ছিল না। ইয়াবা বিস্তারের আগে গ্রামের বেশির ভাগ পরিবারের আয় উপার্জনের মাধ্যমে ছিল পিঠা বিক্রি, ভ্যান চালানো, ফেরি করা বা কুলি, মজুরি। বর্তমানে এসব গ্রামে সারি সারি সুউচ্চ নান্দনিক দালান বাড়ি। ২০১৮ সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে এই নাজিরপাড়াসহ উপজেলার সবকটি অট্টালিকার মালিকরা পরিবারসহ পালিয়ে ছিলেন। তবে হাওয়া পরিবর্তনের কারণে তারা আবারও মাঠে।

পুরাতন কারবারিদের মধ্যে নাজিরপাড়ার এজাহার মিয়ার ছেলে নুরুল হক ভুট্টো এলাকায় ফিরে এখন পুরোদমে ইয়াবা কারবার পরিচালনা করছেন। চাচাতো ভাই আত্মসমর্পণকারী ইয়াবা কারবারি এনামুল হক সদর ইউনিয়নের মেম্বার। এলাকার ইয়াবা ঘাটের নিয়ন্ত্রণের পুরো দায়িত্ব ভুট্টোর হাতে। ইয়াবা কারবার সামাল দিতে ভুট্টো গড়ে তুলেছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও। তাদের হাতে রয়েছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। ইয়াবার চালান লুট করতে বা আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে অতীতে একাধিকবার তাদের অস্ত্রের ব্যবহার ঘটেছে এলাকায়।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো হয়ে পড়ছে ইয়াবার ডিপো। খুব শিগগিরই হয়তো ইয়াবার কারবারে মেরুকরণ হবে। বেশির ভাগ ক্যাম্প উখিয়ায় হওয়ায় সেখানে বড় কারবারি তৈরি হচ্ছে। ঘুমধুম সীমান্ত দিয়েই আসছে বড় বড় চালান। স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদারবিল এলাকার আলী আহমদের ছেলে ও বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তার নেতৃত্বে ছিল একটি বড় চক্র। এরই মধ্যে সদ্য শেষ হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে নির্বাচিতও হয়েছেন তিনি। জয়লাভ করতে দুই হাতে টাকা উড়িয়েছেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশকে ম্যানেজ করার কারণে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন নৌকার দলীয় প্রার্থী আবু সৈয়দ। যদিও নির্বাচিত চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানসহ নৌকার প্রার্থী আবু সৈয়দ, অপর প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান- এই তিনজনের বিরুদ্ধে রয়েছে ইয়াবা কারবারের অভিযোগ।

টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মৌলভী পাড়ার ফজল আহমদের ছেলে একরাম, আবদুর রহমানের ইয়াবা সিন্ডিকেটটিও এখন চালিয়ে যাচ্ছে ইয়াবা কারবার। পুরো মহল্লার ইয়াবার কারবার চলে তাদের নিয়ন্ত্রণে। দীর্ঘদিন জেলে থেকে, পলাতক থেকে আবারও এলাকায় ফিরে এই মাদক কারবারে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ছাড়া নাজিরপাড়া এলাকার সৈয়দ হোসেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদের ছেলে দিদারুল আলম দিদার, লেঙ্গুরবিল এলাকার আবদুল কাদেরসহ আরও অনেকে রয়েছেন ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে।

টেকনাফ সীমান্তের ইয়াবা কারবার এখন বেশ জমজমাট হ্নীলা ইউনিয়নে। হ্নীলা ফুলের ডেইল, পানখালী, রঙ্গিখালী, লেদা, মৌলভীবাজার, জাদিমুরা এলাকার ইয়াবা সিন্ডিকেটগুলো এখন কয়েকজন শীর্ষ ইয়াবা কারবারির নিয়ন্ত্রণে। রঙ্গিখালী এলাকার জামাল মেম্বার ও তার ছেলে শাহ আজম আত্মসমর্পণ করেছিলেন। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও ইয়াবা কারবার শুরু করেন। মাস কয়েক আগে জামাল মেম্বারের ছেলে শাহ আজমকে ইয়াবাসহ আটক করেছিল টেকনাফ থানা পুলিশ। ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিতে তাদের হাতে থাকে অস্ত্র। লালন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রঙ্গিখালী এলাকার আরেক ইয়াবা ডন আবুল আলম। এক সময় তেমন অর্থ-বিত্তবৈভব ছিল না তার। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শক্তিশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক তিনি। এ ছাড়া লেদা এলাকার নুরুল হুদা প্রথম সারির শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হিসেবে স্বীকৃত। তার ভাই নুর মোহাম্মদ ইয়াবাবিরোধী অভিযানে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। নুরুল হুদা আত্মসমর্পণ করে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন আবারও এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ ছাড়া লেদা এলাকায় মো. আলম মেম্বার, রবিউল আলম, মুছনী এলাকার বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী মেম্বারের নাম আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে। এদের সবার রয়েছে বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়ি। দৃশ্য ও অদৃশ্য কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক তারা।

হ্নীলার আরেক শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হোসেন আহমদ ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া হ্নীলার বাবুল, পানখালী এলাকার নুরুল আমিন এখনো এলাকায় ইয়াবা সিন্ডিকেটে নেতৃত্বে রয়েছেন।

সাবরাং ইউনিয়নের পশ্চিম সৈকতের ইয়াবা ঘাটের অন্যতম নিয়ন্ত্রক সাবেক ইউপি সদস্য মোয়াজ্জেম হোসাইন দানু। ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণের সময় তিনিও আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তবে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এখন এলাকায় ফিরে আবারও ইয়াবা সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সাবরাং কচুবুনিয়া থেকে থেকে খুরের মুখ নামক ইয়াবা খালাসের পয়েন্টগুলো তার নিয়ন্ত্রণে চলে। তার এই সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শাহপরীর দ্বীপের জাফর আলম। তার বাবা নুর হাকিম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক ছিলেন। মিয়ানমারে ছিল তার বড় ইয়াবা নেটওয়ার্ক। এক সময় টেকনাফ উপকূল দিয়ে সাগর পথে মালয়েশিয়ায় মানব পাচারের শীর্ষ দালাল ছিলেন। পিতার বয়স বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমারের ইয়াবা সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ছেলে জাফর আলম। দানু মেম্বারের সিন্ডিকেটে যুক্ত হয়ে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন জাফরও।

সাবরাং এলাকার আত্মসমর্পণকারী আরেক ইয়াবা কারবারি ইউপি সদস্য শামসুল আলম পুনরায় মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন। নাফ নদ সীমান্তে ইয়াবা কারবারের নিয়ন্ত্রণ তার হাতে। সাবরাং ইউনিয়নের সবচেয়ে দাপটশালী ইয়াবা সিন্ডিকেটের অন্যতম সহযোগিতায় রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নুর হোসেনের ভাতিজা সুমন। চাচার ক্ষমতার প্রভাব কাটিয়ে সাবরাং এলাকার শাহপরীর দ্বীপ, দক্ষিণ পাড়া, জালিয়া পাড়া, হারিয়াখালী, কচুবুনিয়া, মুন্ডার ডেইল, আলীর ডেইলসহ এই এলাকার বেশির ভাগ ইয়াবা সিন্ডিকেট তাদের কয়েকজনের করায়ত্তে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইয়াবা কারবারিদের তালিকায় তার চাচা চেয়ারম্যান নুর হোসেন ও প্রয়াত খায়ের হোসেনের নাম ছিল।

মিয়ানমার থেকে গবাদি পশু আমদানির আড়ালে ধুন্ধুমার ইয়াবা কারবার করেছেন সাবরাং ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মোহাম্মদ শরীফ ওরফে শরীফ বলি। একসময় টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাসের আস্থাভাজন ও বিশ্বস্ত ছিলেন তিনি। তাই ইয়াবা কারবারি সবাইকে এলাকা ছাড়তে হলেও সে সময় শরীফ বলি ছিলেন বহাল তবিয়তে। টেকনাফ স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে ইয়াবার কারবারে জড়িত ছিলেন শাহপরীর দ্বীপের মৃত আলী আহমদের ছেলে হাসেম সিআইপি। তবে তিনি অত্যন্ত কৌশলী হওয়ায় প্রশাসনের দৃষ্টি আড়াল করেই চলছেন এত দিন। এরা ছাড়াও শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মেম্বার আবদুল মান্নানের নামও উঠে আসছে ইয়াবা সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকের তালিকায়।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা এতই শক্তিশালী যে, তাদের বাইরে এলাকার কারও কথা বলার সাহস হয় না। স্থানীয় নির্বাচনে তারা অর্থের প্রভাব খাটিয়ে নিজেদের সিন্ডিকেটের সদস্যদের বিজয়ী করতে কাজ করে। তাই জনপ্রতিনিধিরা বিজয়ী হয়ে ইয়াবা কারবারি বা তাদের সিন্ডিকেটের বাইরে কথা বলতে পারেন না।

সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সব মিথ্যা কথা। কোনো মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমার পরিবারের সদস্য কেবলমাত্র আমার দুই বোন এবং আমি। আপনি জানেন তো আমার বাবার আরও সংসার ছিল। ওরা আমার পরিবারের কেউ না। তবে রোহিঙ্গারা এখন আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে মন্তব্য তার।’

অভিযোগ প্রসঙ্গে সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে আপনি আমার ব্যাপারে ভালো করে জানেন। তারপর কথা বইলেন, বলেই ফোন কেটে দেন তিনি।  টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নূরুল আলম গতকাল বলেন, ভাই আমি হাসপাতালে অসুস্থ। কথা বলতে পারব না।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা