শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সংলাপ মার্চে

এজেন্ডায় গণতন্ত্র ও মানবাধিকার, র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা, জিএসপি, মেরিটাইম সহায়তা ও ঢাকা-নিউইয়র্ক সরাসরি ফ্লাইট
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সংলাপ মার্চে

দুই বছর স্থগিত থাকার পর আসছে মার্চে ঢাকায় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যে অংশীদারি সংলাপ অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে, সেখানে গুরুত্ব পাচ্ছে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার, র‌্যাবের সিনিয়র কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, জিএসপি স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়া ও মেরিটাইম সহায়তার মতো চলমান ইস্যুগুলো।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১২ সালে তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের ঢাকা সফরের সময় দুই দেশের মধ্যে প্রতি বছর অংশীদারি সংলাপ অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী ২০১৯ সাল পর্যন্ত নিয়মিত এ সংলাপটি চলমান ছিল। কভিডের কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালে সংলাপ হয়নি। করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় এবার আবার এ সংলাপ অনুষ্ঠানের বিষয়ে দুটি দেশই সম্মত হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এবারের অংশীদারি সংলাপ এমন একটি প্রেক্ষাপটে হতে যাচ্ছে, যার কয়েক মাস আগে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে র‌্যাবের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন প্রশাসন। সে কারণে এবারের এজেন্ডায় নিয়মিত ইস্যুর পাশাপাশি ওপরের দিকে উঠে এসেছে মানবাধিকার ও র‌্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি। এ ছাড়া আলোচনায় ঠাঁই পেতে পারে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দন্ডপ্রাপ্ত আসামি রাশেদ চৌধুরীকে ফেরত দেওয়া, মানব পাচার ও মাদক নিয়ন্ত্রণে সহায়তা, ঢাকা-নিউইয়র্ক সরাসরি ফ্লাইট চালু, কভিড-১৯ মোকাবিলায় ভ্যাকসিন সহায়তা, সমুদ্রোপকূলীয় এলাকায় বাঁধ নির্মাণে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক সম্ভাব্যতা যাচাই, জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে সহায়তা, মেরিটাইম সহায়তা, অবাধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সুবিধা গ্রহণ, শান্তিরক্ষা মিশনে সহায়তা, সন্ত্রাসবাদবিরোধিতা, দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মহড়া এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার মতো ইস্যুগুলো। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট কোয়াডে বাংলাদেশের যোগদানের বিষয়েও অংশীদারি সংলাপে আলোচনা হতে পারে।

সরকারের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দ্বিপক্ষীয় এ সংলাপ অনুষ্ঠানের বিষয়ে ওয়াশিংটন এরই মধ্যে সম্মতি দিয়েছে। মার্চে ঢাকায় এবারের সংলাপ অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। এ সংলাপে বাংলাদেশের পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডারসেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড। এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট ইস্যুগুলোর বিষয়ে প্রয়োজনীয় ইনপুট চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান,

অনুষ্ঠেয় সংলাপে তাঁরা জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। যেহেতু যুক্তরাষ্ট্র নতুন জিএসপি স্কিম চালু করতে যাচ্ছে, সে কারণে তাঁরা মনে করছেন পরিবর্তিত বাণিজ্য পরিস্থিতিতে নতুন জিএসপি স্কিমে বাংলাদেশকে সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় ইতিবাচক ফল পাওয়া যেতে পারে। তবে নতুন স্কিম পেতে গেলে বাংলাদেশকে আরও বেশি শর্তের মুখে পড়তে হতে পারে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, এ ক্ষেত্রে শ্রম খাতে কমপ্লায়েন্স ছাড়াও মানবাধিকার, মেধাস্বত্বের মতো ইস্যুগুলোয় আরও জোর দেবে মার্কিন প্রশাসন। কর্মকর্তারা জানান, রানা প্লাজা ধসের পর ২০১৩ সালে ১৬টি শর্ত দিয়ে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রচলিত জিএসপি সুবিধা স্থগিত করেছিল যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন। কারখানা সংস্কার ও শ্রম খাতের কমপ্লায়েন্সের সঙ্গে সম্পৃক্ত এ ১৬ শর্ত পূরণ করা হলেও পরে আর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হয়নি। সংশ্লিষ্টরা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা স্থগিত থাকায় দেশটির উন্নয়ন তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়ার সুযোগটি হাতছাড়া হয়ে গেছে। ইউএস ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশনের (ডিএফসি) ৬ হাজার কোটি ডলারের তহবিল রয়েছে, যার আওতায় উন্নয়নশীল দেশে বেসরকারি খাতের জ্বালানি, স্বাস্থ্যসেবা, অত্যাবশ্যক অবকাঠামো ও প্রযুক্তিভিত্তিক প্রকল্প উন্নয়নে ঋণসুবিধা দেওয়া হয়। জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের ওই তহবিল থেকে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার চেষ্টাও করবে বাংলাদেশ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ৯০০ কোটি ডলারের বেশি। বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ও রপ্তানি বাণিজ্যের দিক দিয়ে অন্যতম বড় অংশীদার প্রভাবশালী এ দেশটি। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের ফলে ভবিষ্যতে মার্কিন বাজারে আরও বেশি করের মুখোমুখি হতে পারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক। সে ক্ষেত্রে দেশটির বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের দ্রুত প্রবৃদ্ধি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়েই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আলোচনার ইনপুট চূড়ান্ত করছে।

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে আলোচনা ও মামলার প্রস্তুতি বাংলাদেশের : র‌্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য বাংলাদেশের হয়ে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করা এবং আদালতে মামলা লড়তে প্রতিনিধি নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ সপ্তাহে এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। গতকাল বিকালে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে এ তথ্য জানান।

শাহরিয়ার আলম বলেন, র?্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি আইনি প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। আমাদের হয়ে কথা বলার জন্য, মামলা লড়ার জন্য প্রতিনিধি নির্বাচিত করার বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে। চূড়ান্তভাবে আইনি পদক্ষেপের দিকে যাব কি না, সেটা এখনই বলব না। তবে আমরা তিনটি আইনি পরামর্শক সংস্থার সঙ্গে কথা বলেছি। সেখান থেকে সবচেয়ে ভালো পরামর্শটি নিয়ে এ সপ্তাহে একটা সিদ্ধান্তে নেওয়া হবে। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা মোকাবিলার যথেষ্ট সামর্থ্য বাংলাদেশের আছে। সেটা আইনানুগ হোক কিংবা কূটনৈতিক উদ্যোগ। খুব পরিষ্কারভাবেই বলছি, এখানে আমরা কোনো রাষ্ট্রকে যুক্ত করতে চাই না।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, এপ্রিল ও মে মাসে সচিব ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক আছে। এসব আলোচনা দুই পক্ষকে একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত হতে সহায়তা করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা