শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

গতি নেই শিক্ষার প্রকল্পে

♦ দফায় দফায় বাড়ে মেয়াদ ♦ অনেক প্রকল্পের অগ্রগতি ১০ শতাংশের নিচে ♦ এক বছরে ১ শতাংশ অগ্রগতিও নেই আইসিটি প্রকল্পে
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
গতি নেই শিক্ষার প্রকল্পে

শিক্ষার বিভিন্ন প্রকল্প যেন এগোতেই চায় না। বছরের পর বছর চলা কোনো কোনো প্রকল্পের মেয়াদ শেষে দেখা গেছে, ১০ শতাংশ অগ্রগতিও নেই। আবার পুরো এক অর্থবছরে দেখা গেছে কোনো কোনো প্রকল্পের মোট এডিপি বরাদ্দের এক শতাংশ আর্থিক অগ্রগতিও হয়নি। নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যে লক্ষ্য অর্জিত না হওয়ায় প্রায় প্রতিটি প্রকল্পেরই বাড়ছে মেয়াদ। শিক্ষাবিদরা বলছেন, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অদক্ষতা, অদূরদর্শিতা আর অযোগ্যতার কারণেই শিক্ষার এসব প্রকল্পের সন্তোষজনক অগ্রগতি হচ্ছে না। তথ্যমতে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের অধীন নয়টি বিনিয়োগ প্রকল্প ও একটি কারিগরি সহায়তা প্রকল্প চলমান। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে এডিপিভুক্ত উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তব ও আর্থিক অগ্রগতি পর্যালোচনা সভার কার্যবিবরণ থেকে জানা গেছে, এসব প্রকল্প নিয়ে হতাশাজনক চিত্র। মাউশি অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সভাপতিত্বে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে মাউশি অধীন মোট ১০ প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দ আছে ২৭০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছাড় হয়েছে ১৪০০ কোটি টাকা। যা মোট এডিপি বরাদ্দের ৫১ দশমিক ৮৮ শতাংশ। কিন্তু এর মধ্যে ব্যয় হয়েছে ৭৬০ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, যা মোট এডিপি বরাদ্দের মাত্র ২৮ দশমিক ১৭ শতাংশ।

প্রকল্পগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা ‘আইসিটির মাধ্যমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার প্রচলন (পর্যায় ২)’ প্রকল্পের। ২০১৬ সালের জুলাইয়ে শুরু হওয়া এ প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা আগামী জুনে। ২০২০ সালের ৩০ জুন শেষ হয়েছে এ প্রকল্পের মেয়াদ। ইতোমধ্যে দুই দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে এ প্রকল্পের। সর্বশেষ বর্ধিত মেয়াদ অনুযায়ী আগামী জুনে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে। কিন্তু প্রায় ছয় বছর পরে এসে দেখা গেছে, এ প্রকল্পের দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতিই হয়নি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি মোট প্রাক্কলিত ব্যয়ের ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরে প্রকল্পের অনুকূলে ১৫০ কোটি টাকা এডিপি বরাদ্দের বিপরীতে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মাত্র ৭৯ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের মাত্র শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরে এক শতাংশ আর্থিক অগ্রগতিও সাধিত হয়নি। জানা গেছে, এ প্রকল্পে প্রশিক্ষণ, সভা-সেমিনার আর ওয়ার্কশপ করে খরচ করা হয়েছে ১১৫ কোটি ৪৩ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। প্রশিক্ষণে ব্যয় হওয়া ১১৫ কোটি টাকাও জলে যাবে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। কারণ, প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে একটি করে ডেস্কটপ কম্পিউটার, টেলিভিশন, ওয়াইফাই রাউটার, ইউপিএস ও পেনড্রাইভ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বর্তমানে আরও আধুনিক শিক্ষা উপকরণ বাজারে এসেছে। সংশোধিত ডিপিপির আলোকে নতুন করে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, অনেক প্রকল্পে পরিচালকের কর্মসূচি বাস্তবায়নে পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে না। ফলে যারা তুলনামূলক দক্ষ ও বিচক্ষণ তারা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারেন। কিন্তু অন্যরা পিছিয়ে যান। এ ছাড়া যোগ্য স্থানে যোগ্য ব্যক্তিরা আসীন না হওয়ায় প্রকল্প থেকে কাক্সিক্ষত ফল পাওয়া যায় না। এ শিক্ষাবিদ বলেন, প্রকল্পে অদক্ষ, অযোগ্যরা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পেলে জাতি তার সুফল পায় না, কিন্তু ঋণের বোঝা ঠিকই বাড়ে।

‘শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে জেলা সদরে অবস্থিত সরকারি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজের উন্নয়ন’ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে আগামী জুনে। গত ১২ বছর ধরে চলা এ প্রকল্পে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট আর্থিক অগ্রগতি তুলনামূলক ভালো হলেও চলতি অর্থবছরে ৩৮০ কোটি টাকা এডিপি বরাদ্দের বিপরীতে ব্যয় হয়েছে মাত্র ১৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ। বর্তমান অর্থবছরে আশানুরূপ অগ্রগতি না হওয়ায় প্রকল্প পরিচালক মুহম্মদ নাসির উদ্দিন অনিষ্পন্ন কাজ শেষ করতে প্রকল্পের মেয়াদ আরও এক বছর বৃদ্ধি করতে সভায় অনুরোধ জানিয়েছেন। ‘তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে নির্বাচিত বেসরকারি কলেজের উন্নয়ন’ প্রকল্প শুরু হয় গত ২০১২ সালের জুলাইয়ে। আগামী ডিসেম্বরে এর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। চলতি অর্থবছরে ৪০০ কোটি টাকা এডিপি বরাদ্দের বিপরীতে এ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মাত্র ২৩ দশমিক ২ শতাংশ। প্রকল্প পরিচালক ড. আশফাকুস সালেহীন সভায় জানান, প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৬১০ টি কলেজ ভবন নির্মাণের কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে ১ হাজার ৪২০ টি। গত ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া ‘ন্যাশনাল অ্যাক্যাডেমি ফর অটিজম ও নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজএ্যাবিলিটি’ প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত এ প্রকল্পের মোট আর্থিক অগ্রগতি মাত্র ১৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরে ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দের বিপরীতে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মাত্র ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ। প্রকল্প পরিচালক ড. মো. দিদারুল আলম প্রতিবেদককে জানান, প্রকল্পের অগ্রগতির বৃহৎ অংশই একাডেমি নির্মাণ নির্ভর। শিগগিরই এ নির্মাণ কাজ শুরু হবে। মামলাজনিত কারণে প্রায় তিন বছর একাডেমির নির্মাণ কাজ বিলম্বিত হওয়ায় প্রকল্পের দৃশ্যমান অগ্রগতি কম। প্রকল্পের চলমান কার্যক্রম বর্তমানে সন্তোষজনক পর্যায়ে রয়েছে বলেও জানান তিনি। মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী প্রতিবেদককে বলেন, প্রতিটি প্রকল্পের একটি নির্ধারিত সময় ও উদ্দেশ্য থাকে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত না হলে উদ্দেশ্যও অর্জন হয় না। ২০১৭ সালের জুলাইয়ে শুরু হওয়া ‘ঢাকা শহর সন্নিকটবর্তী এলাকায় ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন’ প্রকল্প গত বছরের জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। মেয়াদ শেষের পর এক বছর বাড়ানো এ প্রকল্পের অগ্রগতিও হতাশাজনক। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পের ক্রমপুঞ্জিত ব্যয় ১৬৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। যা মোট প্রাক্কলিত ব্যয়ের ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রকল্পের অনুকূলে ২০৫ কোটি টাকা এডিপি বরাদ্দের বিপরীতে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ৯৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, যা এডিপির মোট বরাদ্দের ৪৮ দশমিক ১৯ শতাংশ। অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় প্রকল্প পরিচালক ড. মীর জাহিদা নাজনীন জানান, প্রকল্পের অগ্রগতি মূলত জমি অধিগ্রহণের পর মূল্য পরিশোধে। প্রকল্পের আওতায় ১০টি জমির মধ্যে ৬টি অধিগ্রহণ কার্যক্রম ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। ‘সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্প ২০১৭ সালে শুরু হয়। গত বছরের জুনে প্রকল্প কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। অথচ সাড়ে চার বছর পরে এসে মেয়াদ শেষে এ প্রকল্পের হতাশাজনক অগ্রগতির কারণে প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বাড়াতে হয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ প্রকল্পের ক্রমপুঞ্জিত অগ্রগতি প্রাক্কলিত ব্যয়ের মাত্র ১০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। পর্যালোচনা সভায় প্রকল্প পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন না। প্রকল্পের আশানুরূপ কোনো অগ্রগতি না থাকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। ২০১৮ সালে শুরু হওয়া ‘সরকারি কলেজে বিজ্ঞান শিক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণ’ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে আগামী জুনে। এই প্রকল্পে চলতি বছরের গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ক্রমপুঞ্জিত অগ্রগতি ৪৬৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা। যা মোট প্রাক্কলিত ব্যয়ের মাত্র ১৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে আর্থিক অগ্রগতিও সন্তোষজনক নয় বলে জানা গেছে। ‘নয়টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন’ প্রকল্প গত জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। এই প্রকল্পে গত মে পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি ছিল মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। অগ্রগতি সন্তোষজনক না থাকায় বাড়ানো হয়েছে এ প্রকল্পের মেয়াদ। আর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি শেষে এর অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৩৪ শতাংশে। প্রকল্প পরিচালক রায়হানা তসলিম সভায় জানান, বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য জমি অধিগ্রহণেই বড় একটি সময় চলে যায়। আর প্রকল্পের ব্যয় মূলত হয় জমির মূল্য পরিশোধ কেন্দ্রিক। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অনির্দিষ্টকালের জন্য তো প্রকল্প চলতে দেওয়া হবে না। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে শেষ করতে না পারলে সংশ্লিষ্টদের ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। প্রয়োজনে প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হবে। মহাপরিচালক বলেন, করোনার কারণে কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এসব প্রকল্পের কার্যক্রম। অবকাঠামো সম্পর্কিত বিভিন্ন জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। এতেও প্রকল্পের কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন