শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

জ্বালানি সংকটে শিল্প খাত

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বালানি সংকটে শিল্প খাত

ভয়াবহ জ্বালানি সংকটে সারা দেশের শিল্প খাত। এই সংকটের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শিল্পের উৎপাদন খরচ। এমন তথ্য দিয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন- চাহিদা অনুসারে গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। কারখানাগুলোতে বিদ্যুৎ নেই। ফলে উৎপাদন ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ বন্ধ। কঠিন সময় অতিক্রম করছে শিল্প খাত। জ্বালানির দীর্ঘমেয়াদি সংকট পুরো অর্থনীতিকে হুমকিতে ফেলে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম               উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভয়াবহ জ্বালানি সংকটে শিল্প খাত। সংকটের ফলে প্রতিনিয়ত বাড়ছে উৎপাদন খরচ। জ্বালানির এই দীর্ঘমেয়াদি সংকট পুরো অর্থনীতিকে স্থবির করে দিতে পারে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের  প্রভাবে বিশ্বব্যাপী জ¦ালানি খাতে বিদ্যমান সাপ্লাই চেইনে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিও পর্যাপ্ত জ¦ালানি ব্যবহারকে বিঘ্নিত করছে। দেশের শিল্প খাত চাহিদা অনুসারে গ্যাস পাচ্ছে না। এতে শিল্পের স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাসের ওপর একক নির্ভরতা দেশের জ্বালানি নিরাপত্তাকে ঝুঁকির মুখে ফেলছে। সংকট উত্তরণে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির জন্য বেসরকারি খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন।

বস্ত্রশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন-বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, গ্যাস-বিদ্যুতের সংকটের কারণে ৬০ শতাংশ বস্ত্রকল ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। দ্রুত সংকট সমাধান করে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ করা না হলে অনেক শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। চাকরি হারাবেন শ্রমিকরা। ব্যাংকও তাদের পুঁজি হারাবে।

তিনি বলেন, গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটের কারণে বস্ত্র খাত মুখ থুবড়ে পড়েছে। গত মার্চে গ্যাসের সংকট শুরু হয়। জুলাইয়ে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। আর আগস্ট থেকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা, রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার, নরসিংদীর মাধবদী, ঢাকার সাভার-আশুলিয়া, গাজীপুরের শ্রীপুর, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের বস্ত্র কলগুলো গ্যাস-সংকটের কারণে দিনে গড়ে ১২ ঘণ্টা বন্ধ থাকছে। এতে কারখানাগুলো উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ৩০-৪০ শতাংশ ব্যবহৃত হচ্ছে।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম জানান, গ্যাস সংকটের কারণে তার কারখানায় উৎপাদন ৫০ ভাগের নিচে নেমে এসেছে। কারণ গ্যাস না থাকার কারণে ডায়িং ফ্যাক্টরিগুলো সময় ও চাহিদামতো ফেব্রিক সরবরাহ করতে পারছে না। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই এখন তার ক্যাপাসিটির ৫০ ভাগের বেশি উৎপাদন করতে পারছে না। এতে রপ্তানি যেমন কমছে তেমনি শ্রমিকরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তারা ওভারটাইম করতে পারছেন না।  ফলে তারা বাড়তি আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তিনি বলেন, আমরা বারবার সরকারের সঙ্গে এই গ্যাস সমস্যা নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু কোনো সমাধানের আশ্বাস পাচ্ছি না।

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম বলেন, গ্যাসের সঙ্গে ডলার সংকট এবং ইউরোপের বাজারে তৈরি পোশাকের চাহিদা কমে যাওয়ায় আমরা সংকটে আছি। যেসব কারখানা পুরোপুরি গ্যাসের ওপর নির্ভশীল তাদের উৎপাদন কমে গেছে। আর যাদের ক্যাপটিভ পাওয়ার প্ল্যান্ট আছে তাদের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গেছে। বাজার থেকে উচ্চমূল্যে জ্বালানি তেল কিনে তাদের উৎপাদন অব্যাহত রাখতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে উৎপাদন কমে যাচ্ছে।

দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা মনে করেন, জ্বালানি সংকটের সমাধান না হলে ব্যাংক ঋণ পরিশোধে তাদের ওপর চাপ বাড়বে। অনেকেই ঋণখেলাপি হয়ে পড়বেন। উৎপাদন বন্ধ থাকায় তা কর্মসংস্থানের ওপরও প্রভাব ফেলবে। তারা জানান, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক কারণে উদ্যোক্তাদের এখন গলদঘর্ম অবস্থা। বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটের কারণে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অনেকে মূল্যবান জ্বালানি দিয়ে জেনারেটর চালিয়ে উৎপাদন ঠিক রাখার চেষ্টা করছেন। কিন্তু এর ফলে পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়ছে। আবার বাংলাদেশ যেসব দেশে পণ্য রপ্তানি করে সেসব দেশে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানি আদেশ কমছে। অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা কৃচ্ছ্রসাধন করছেন। এর ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কারখানাগুলো সংকটের মধ্যে পড়েছে। বস্ত্রশিল্প মালিকদের সংগঠন বিটিএমএ বলছে, প্রতি কেজি সুতা উৎপাদনে ১ ডলার ২৫ সেন্ট খরচ হলেও দিনের অর্ধেক সময় কারখানা বন্ধ থাকার কারণে তা বেড়ে আড়াই ডলারে গিয়ে পৌঁছেছে। কাপড় রং করার ডায়িং কারখানাগুলোও লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো দূরদর্শী সিদ্ধান্ত নিলে আজকে এ অবস্থা তৈরি হতো না। পেট্রোবাংলা তাদের আশ্বস্ত করেছিল, অক্টোবরের শুরু থেকে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হবে। নভেম্বরে আরও ভালো থাকবে। ডিসেম্বরে কোনো সংকট থাকবে না। কিন্তু উন্নতি তো দূরের কথা, অক্টোবরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে।

তাদের শঙ্কা, আগামী দুই মাসে গ্যাসের সংকট আরও বাড়বে। গ্যাস-সংকটে উৎপাদন এখন তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে। হুমকির মুখে পড়েছে ১ কোটি ৬০ হাজার ডলারের বিনিয়োগ। ১০ লাখ মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত। উৎপাদন করা না গেলে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের শঙ্কাও তীব্র হবে।

বিভিন্ন শিল্প-কারখানার চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে- সেখানকার কারখানাগুলোতে দিনে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। অনেকে জেনারেটর চালিয়ে উৎপাদন ঠিক রাখার চেষ্টা করছেন। বড় কারখানাগুলোয় দৈনিক গড়ে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার ডিজেল ব্যবহার করা হচ্ছে। অনেক আগে থেকেই গ্যাসনির্ভর শিল্পগুলো গ্যাস সংকটে ভুগছিল। টেক্সটাইল, সিরামিকসহ অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর জ্বালানি নির্ভর করে গ্যাসের ওপর। গ্যাস-সংকটের সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে বিদ্যুৎ সংকট। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কিন্তু দিন দিন পরিস্থিতির অবনতিতে উদ্বেগ বাড়ছে উদ্যোক্তাদের।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর তথ্য বলছে, জ¦ালানি নিরাপত্তা এবং টেকসই উন্নয়ন একটির সঙ্গে অন্যটির সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। বিশেষ করে ডিজিটাল যুগে দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে শিল্প, বাণিজ্য, উৎপাদন এবং আর্থিক কার্যক্রম, যোগাযোগ ও যাতায়াত ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বিদ্যুৎনির্ভর। আর বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম উপাদান জ¦ালানি তেল ও গ্যাস। বর্তমানে বছরে মোট ৯৯৪ দশমিক ৪ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা রয়েছে, যার ৪৬ শতাংশ ব্যবহৃত হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনে, ১৫ শতাংশ ক্যাপটিভ পাওয়ার শিল্প, ১৩ শতাংশ গৃহস্থালি, ৫ শতাংশ সার-কারখানায়, ৪ শতাংশ  সিএনজি, ১ শতাংশ বাণিজ্যিক এবং দশমিক ১০ শতাংশ ব্যবহৃত হয় চা বাগানে।

এফবিসিসিআই বলছে, দীর্ঘমেয়াদে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যাপক ভিত্তিতে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা, বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার ব্যবহার বাড়ানো বিশেষ করে, নিজস্ব কয়লার ব্যবহার বাড়ানো, সাশ্রয়ী জ্বালানি কৌশল ব্যবহারে গুরুত্ব দিতে হবে। শিল্প-কারখানার জন্য তেলের বিকল্প খুঁজতে হবে। কয়লা, এলপিজি, বায়োগ্যাসের প্রতি আরও গুরুত্বারোপ করতে হবে। ২০১৩ সালে সমুদ্র বিজয়ের পর গত আট বছরে একটা কূপ খনন করা হয়েছে। এ  ব্যাপারে আমাদের আরও তৎপর হতে হবে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর এনার্জি সম্পদ হচ্ছে কয়লা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে কয়লা এক্সপ্লোরেশন ছাড়া এনার্জি খাতে নিশ্চয়তার বিকল্প নেই। এলপিজি ছাড়া প্রাথমিক এনার্জি সরবরাহ ও আমদানি শুধু সরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এফবিসিসিআই বলছে, বেসরকারি খাতকে আমদানি ও বিপণনের অনুমতি দেওয়া হলে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মূল্যহ্রাস পেতে পারে। এ ছাড়া একটি বিশেষ তহবিল গঠন করার মাধ্যমে বছরে অন্তত ১০টি গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধানের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। নেট-মিটারিং সিস্টেমে সৌর বিদ্যুৎকে ২৪ ঘণ্টা ব্যবহার করা সম্ভব। সৌর বিদ্যুৎ থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ নেট-মিটারিং সিস্টেমের মাধ্যমে ন্যাশনাল গ্রিডে জমা রাখা যায়। কিন্তু নেট-মিটারিং পলিসিতে ইন্সটলের মাত্রা লোডের ৭০ শতাংশ হতে হবে বলা আছে। এই ইন্সটল লোডের লিমিটেশন উঠিয়ে নিতে হবে। ইপিজেডের কারখানাগুলোর ছাদে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা সহজতর করতে বেপজাকে উদ্যোগী হতে হবে।

এফবিসিসিআই মনে করে, বর্তমানে দেশের এনার্জি সংকট সৃষ্টি হয়েছে এলএনজি আমদানি কমে যাওয়ার ফলে। চলতি বছরের মে মাসে বাংলাদেশ ৭৫০ মিলিয়ন ঘনফুট এলএনজি আমদানি করে, যা এখন ৫৫০ মিলিয়ন ঘনফুটে নেমে এসেছে। এফবিসিসিআই বলছে, সরকারের আন্তরিক সদিচ্ছা ও প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন সম্ভব হয়েছে। তবে বিশ্ববাজারে জ¦ালানির দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক সংকট এড়াতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলে খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আপাতত দেশের ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি অফিসের কর্মঘণ্টা কমিয়ে আনা, ভার্চুয়ালি অফিস করা, এসি ব্যবহারে সংযমী হওয়াসহ বেশকিছু ব্যয় সংকোচনমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

এফবিসিসিআই আরও বলছে, বর্তমান আপৎকালীন আমরা এসব উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবেই দেখছি। তবে বিদ্যুৎ সরবরাহে লোডশেডিং করার ক্ষেত্রে শিল্প, কৃষি ও অত্যাবশ্যকীয় সেবা খাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে হবে। অন্যথায় উৎপাদন বিঘ্নিত হলে যেমন সাপ্লাই চেইনে ব্যাঘাত ঘটবে তেমনি রপ্তানিতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বর্তমান সংকটময় সময়ে রপ্তানি বাজার ধরে রাখতে উৎপাদন ও রপ্তানি কার্যক্রমকে কোনোভাবেই ব্যাহত করা যাবে না। আবার অতিমাত্রায় শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হলে উৎপাদন ব্যাহত হবে এবং মূল্যস্ফীতিও বাড়িয়ে দিতে পারে। মূলত বিদ্যুৎ ও জ¦ালানি খাতের অপচয় নিরসনের প্রচেষ্টা চালাতে হবে- এ খাতের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যেই। তবে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি পেলে, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধিসহ জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পেলে তখন শ্রমিকের বেতনও বৃদ্ধির দাবি আসবে। যা পণ্যমূল্যের ওপর দ্বিগুণ প্রভাব ফেলবে। এতে আমাদের আন্তর্জাতিক বাজার হারানোর আশঙ্কা দেখা দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

এই মাত্র | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’, থাকছে যেসব আয়োজন
ঢাবিতে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’, থাকছে যেসব আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিটন-শামীমের ব্যাটে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ
লিটন-শামীমের ব্যাটে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার
গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দর : নতুন ব্যবস্থাপনায় গতি বেড়েছে এনসিটিতে
চট্টগ্রাম বন্দর : নতুন ব্যবস্থাপনায় গতি বেড়েছে এনসিটিতে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্রিদেশীয় সিরিজ: ফিন অ্যালেনের চোটে কপাল খুলল কনওয়ের
ত্রিদেশীয় সিরিজ: ফিন অ্যালেনের চোটে কপাল খুলল কনওয়ের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘কতদূর’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘কতদূর’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে ২ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
নেপালের বিপক্ষে ২ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ