শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মানুষ ঘুরে দাঁড়িয়েছে

ফরিদপুরের সমাবেশে মির্জা ফখরুল, নিরপেক্ষ সরকার ও নতুন ইসির অধীনে নির্বাচন দাবি
কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ ঘুরে দাঁড়িয়েছে

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এ অবস্থা আর চলবে না। মানুষ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাব না। বর্তমান সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। অবিলম্বে জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। নইলে আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণ এ সরকারকে টেনে-হিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামাবে।’ তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না, হতে দেওয়াও হবে না। নিরপেক্ষ নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। আমরা রাষ্ট্রের মেরামত চাই। দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই।’ গতকাল ফরিদপুরের কোমরপুর আবদুল আজিজ ইনস্টিটিউট মাঠে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ফরিদপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ এফ এম কাইয়ুম জঙ্গীর সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ ও এ কে এম কিবরিয়া স্বপনের পরিচালনায় গণসমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ ছাড়া স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরউত্তম, সমাবেশের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহিরুল হক শাহজাদা, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মজিবর রহমান সরোয়ার, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু, যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক এস এম জিলানী, শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আনোয়ার হোসেন, বিএনপির নির্বাহী সদস্য শাহ মো. আবু জাফর, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, মহিলা দলের যুগ্ম-সম্পাদক হেলেন জেরিন খান ও যুগ্ম-সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা, সদস্যসচিব এ কে এম কিবরিয়া স্বপন, সাবেক এমপি আলী নেওয়াজ খৈয়মসহ স্থানীয় বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা বক্তৃতা করেন। সমাবেশ বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল ১০টা থেকেই ফরিদপুরের স্থানীয় ও বিভিন্ন জেলা থেকে আসা নেতারা বক্তব্য দেন। তবে বেলা ১১টার দিকে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত, গীতা ও ত্রিপিটক পাঠের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরু হয়। ২টার দিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে আসেন। সমাবেশ শুরুর অনেক আগ থেকেই সমাবেশস্থল কোমরপুর আবদুল আজিজ স্কুলমাঠ ছাপিয়ে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের উভয় পাশের ৩ কিলোমিটারের বেশি এলাকা পর্যন্ত লোকারণ্য হয়ে পড়ে। গণসমাবেশ রূপান্তর হয় মহাসমাবেশে। সমাবেশমঞ্চে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য পৃথক দুটি খালি চেয়ার রাখা ছিল। দুই দিন আগে থেকে সড়ক, নৌপথসহ সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়াসহ পথে পথে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাধা দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। এর ফলে বিএনপি নেতা-কর্মীরাও বিকল্প পথ অনুসরণ করে সমাবেশস্থলে আসেন। অনেকে তিন-চার দিন আগে থেকেই ফরিদপুর চলে আসেন।

সমাবেশে বর্তমান সরকার আমলে গত এক যুগে ১০ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, দেশের সম্পদ লুট করে তারা বিদেশে পাচার করছে। সরকার কোথায় চুরি করেনি! মেগা প্রজেক্ট থেকে শুরু করে বেকার ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা পর্যন্ত চুরি করেছে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠনে রাজপথের সংগ্রামকে আরও জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সমস্ত মানুষকে জেগে উঠতে হবে। ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। এ সময় তিনি ‘এক দফা এক দাবি, শেখ হাসিনা কবে যাবি’ স্লোগান দেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশের মানুষ এখন আর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। আওয়ামী লীগের ইতিহাস দুর্ভিক্ষ আর লুটপাটের। তাদের স্লোগান হচ্ছে- আমার ভোট আমি দেব, তোমার ভোটও আমি দেব। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, আপনারা সংবিধানের দোহাই দেন। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। সংবিধানের দোহাই দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন বন্ধ করা যাবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই নির্বাচন দিতে হবে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে। আওয়ামী লীগ রিজার্ভের টাকা গিলে খেয়েছে। তারা এমন কোনো খাত বাকি রাখেনি, যেখান থেকে লুটপাট না করেছে। আমরা এমন বাংলাদেশ দেখতে চাইনি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নাকি গণতন্ত্র রক্ষা করেছে। এ যেন ভূতের মুখে রাম নাম। আওয়ামী লীগ দেশের আলেম-ওলামাদের কারাবন্দি ও হয়রানি করছে। তাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢোকাচ্ছে। আমাদের গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে চার বছর ধরে জেলে রেখেছে। জোর করে খুন করে, গুম করে ক্ষমতায় থাকা যাবে না।’ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে অগ্নিসন্ত্রাসের কথা বলে, তার হোতা আওয়ামী লীগ। এক-এগারো আনার জন্য তারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে সরকার থেকে পদত্যাগ করেছিলাম। নির্বাচনে আমরা হার মেনে নিয়েছি। আজ তত্ত্বাবধায়ক দেওয়া হচ্ছে না। সময় হয়েছে নতুন করে স্বাধীনতা নিয়ে আসার। দেশের ১৮ কোটি মানুষের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ওপর। অনেক ক্ষতি করেছেন আপনারা। কোনো সহনশীলতা নেই। আওয়ামী লীগ মনে করে দেশটা তাদের বাপের সম্পত্তি, পৈতৃক সম্পত্তি।’ তিনি বলেন, ‘তরুণ-যুবকদের কঠিন ইস্পাতের মতো দাঁড়াতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকার রাজনীতি-অর্থনীতিসহ সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ বন্দুকের জোরে ক্ষমতায় আছে।’ প্রধান বক্তা হিসেবে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ক্ষমতাসীন দল এতটাই ভয় পেয়েছে যে, তারা আকাশপথ, স্থলপথ ও জলপথ বন্ধ রেখেছে। ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছে। যানবাহনের ধর্মঘট ডেকেছে। তারা জোরপূর্বক দোকানপাটও বন্ধ করে দিয়েছে। তাতে কোনো লাভ হয় নাই। আপনারা মনে করেছেন সারা জীবন ক্ষমতায় থাকবেন? পারবেন না। নমরুদ পারেনি, ফেরাউন পারেনি, আপনারাও পারবেন না। ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে।’ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আগামী দিনের আন্দোলনে ফরিদপুরবাসীর ভূমিকা কী হতে পারে এর ধারণা আপনারা আজকে দিয়েছেন। আগামীতে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। এ নির্বাচনে ফরিদপুরে ফলাফল কী হতে পারে সে ইঙ্গিত আপনারা দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ সমাবেশ বানচাল করতে নানা ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু এ মহাসমাবেশ ঠেকাতে পারে নাই। দেশের মানুষ বানের পানির মতো মহাসমাবেশে এসেছেন। বিএনপি নেতা-কর্মীরা অনেক কষ্ট স্বীকার করে তিন দিন ধরে রাস্তায় ঘুমিয়েছেন, চিঁড়া-মুড়ি খেয়েছেন, এর পরও তারা মাঠ ছেড়ে যাননি।’ ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরউত্তম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ চোরের দল, আওয়ামী লীগ ভোটচোর। এ সরকারের নেতারা লুটপাট, খুন-ধর্ষণ থেকে শুরু করে এহেন কাজ নেই যা করেনি। তাই এ ভোটচোরের দলকে আন্দোলনের মাধ্যমেই ক্ষমতা থেকে নামানো হবে।’

পথে পথে বাধা : সমাবেশে আসার পথে শহরের বিভিন্ন স্থানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করেছেন বিএনপি নেতারা। তারা বলেন, শহরের আলীপুর গোরস্তান মোড়, ভাঙ্গা রাস্তার মোড়, রাজবাড়ী রাস্তার মোড়, কানাইপুর, নূরু মিয়া বাইপাস সড়কে পুলিশ নেতা-কর্মীদের আসতে বাধা প্রদান করে। অনেকেই মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসতে পারেননি। যারা দলীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকায় বাঁধা লাঠি নিয়ে এসেছেন, তাদের লাঠি রেখে দেয় পুলিশ। বিএনপি নেতারা অভিযোগ করে বলেন, পথে পথে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বাধা প্রদান করেন।

পরিবহন বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তি : সমাবেশ কেন্দ্র করে দুই দিনের পরিবহন ধর্মঘট চলায় সাধারণ মানুষ ও বিএনপি নেতা-কর্মীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন। শুক্রবার জেলা থেকে ছোট কিছু যানবাহন চলাচল করলেও গতকাল ভোর থেকে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ ছিল। ফলে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে তাদের। ভোরে বাসস্ট্যান্ডে এসে বাস না পেয়ে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরে যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় যাব কিন্তু গাড়ি বন্ধ থাকায় যেতে পারছি না। মোটরসাইকেলে যেতে হবে ঝুঁকি নিয়ে।’ যান চলাচল বন্ধ থাকায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা বিএনপি নেতা-কর্মীরা রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ মোড়, ফরিদপুরের ভাঙ্গা, নগরকান্দার জয়বাংলা মোড়, মধুখালীর মাঝকান্দি এলাকায় নামতে বাধ্য হন। অনেকেই এ সময় কয়েক কিলোমিটার পথ হেঁটে সমাবেশস্থলে যোগ দেন। কেউ কেউ দু-তিন গুণ ভাড়া বেশি দিয়ে অটোরিকশা, ভ্যান, নসিমনে করে আসেন।

মোবাইল নেটওয়ার্ক ছিল বন্ধ : গতকাল সকাল থেকে সমাবেশস্থল কোমরপুরে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকায় বিড়ম্বনায় পড়েন সমাবেশে আসা মানুষজন। তারা মোবাইল ফোনে কোনো যোগাযোগ করতে পারেননি স্বজনদের সঙ্গে। একই অবস্থা ছিল ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে। ফলে সাংবাদিকরা সমাবেশের খবর পাঠাতে গিয়ে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েন।

মাদারীপুর থেকে প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ফরিদপুরের গণসমাবেশে যোগ দিতে নদীপথে ট্রলারে করে গিয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। মাদারীপুরের শিবচর থেকে নৌপথে ট্রলারে করে ফরিদপুরে যান তারা। স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যানবাহন না পাওয়া, ধরপাকড় ও হয়রানি এড়াতে নদীপথ বেছে নিয়েছেন তারা। এসব ট্রলারে উপজেলার দত্তপাড়া, পাঁচ্চর, সন্ন্যাসীর চর, বন্দরখোলা, কাঁঠালবাড়ী ও কুতুবপুর ইউনিয়নের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী এসেছেন।

শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে শিবচর উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীরবর্তী মাদবরের চর হাটের কাছ থেকে তিনটি ট্রলার ফরিদপুরের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। মাদবরের চর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইমারাত বেপারী মুঠোফোনে এ তথ্য জানান। মুঠোফোনে তিনি বলেন, ‘শিবচর থেকে কোনো বাস, মাইক্রোবাস ভাড়া পাওয়া যায়নি। পরে আমরা ওই এলাকা থেকে বড় দুটি ট্রলার ভাড়া করি। রাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বাধা দিলে পরে আমরা পুনরায় ছোট তিনটি ট্রলার ভাড়া করে রওনা হই। কারণ নেতা-কর্মীদের নিয়ে ফরিদপুর পৌঁছানোর আর কোনো পথ ছিল না। তাই বাধ্য হয়ে নৌপথেই ফরিদপুর এসেছি।’

ফরিদপুরের গণসমাবেশে বাধাদানের প্রতিবাদে নয়াপল্টনে বিক্ষোভ মিছিল : ফরিদপুরের গণসমাবেশে যেতে পথে পথে নেতা-কর্মীদের বাধা, হয়রানি, হামলা-মামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতারা। গতকাল সন্ধ্যায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নেতৃত্বে রাজধানীর নয়াপল্টন থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কাকরাইল হয়ে মিছিলটি আবারও নয়াপল্টনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশ নেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মীর সরাফত আলী সপু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নেতা শফিউদ্দিন সেন্টু, উত্তরের নেতা মোকাব্বির, আরিফা সুলতানা রুমা, মেহেবুব মাসুম শান্তসহ সহস্রাধিক নেতা-কর্মী। মিছিলের পর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় রিজভী আহমেদ বলেন, সরকার শেষ সময়ে আবারও গুম-খুন শুরু করেছে। বিভিন্ন স্থান থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে নেতা-কর্মীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে। বাড়ি বাড়ি তল্লাশির নামে হয়রানি করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্যাতন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পুলিশ দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে সমাবেশ করে। আর বিএনপির সমাবেশের আগে ও সমাবেশের দিন অঘোষিত ধর্মঘট ডাকে। বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করে। কোনো বাধা বিএনপিকে ঠেকাতে পারবে না। সরকার পতনের আন্দোলন ঠেকানো যাবে না। এ অবৈধ সরকারকে বিদায় করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা