শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মানুষ ঘুরে দাঁড়িয়েছে

ফরিদপুরের সমাবেশে মির্জা ফখরুল, নিরপেক্ষ সরকার ও নতুন ইসির অধীনে নির্বাচন দাবি
কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ ঘুরে দাঁড়িয়েছে

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এ অবস্থা আর চলবে না। মানুষ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাব না। বর্তমান সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। অবিলম্বে জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। নইলে আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণ এ সরকারকে টেনে-হিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামাবে।’ তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না, হতে দেওয়াও হবে না। নিরপেক্ষ নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। আমরা রাষ্ট্রের মেরামত চাই। দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই।’ গতকাল ফরিদপুরের কোমরপুর আবদুল আজিজ ইনস্টিটিউট মাঠে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ফরিদপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ এফ এম কাইয়ুম জঙ্গীর সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ ও এ কে এম কিবরিয়া স্বপনের পরিচালনায় গণসমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ ছাড়া স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরউত্তম, সমাবেশের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহিরুল হক শাহজাদা, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মজিবর রহমান সরোয়ার, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু, যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক এস এম জিলানী, শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আনোয়ার হোসেন, বিএনপির নির্বাহী সদস্য শাহ মো. আবু জাফর, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, মহিলা দলের যুগ্ম-সম্পাদক হেলেন জেরিন খান ও যুগ্ম-সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা, সদস্যসচিব এ কে এম কিবরিয়া স্বপন, সাবেক এমপি আলী নেওয়াজ খৈয়মসহ স্থানীয় বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা বক্তৃতা করেন। সমাবেশ বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল ১০টা থেকেই ফরিদপুরের স্থানীয় ও বিভিন্ন জেলা থেকে আসা নেতারা বক্তব্য দেন। তবে বেলা ১১টার দিকে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত, গীতা ও ত্রিপিটক পাঠের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরু হয়। ২টার দিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে আসেন। সমাবেশ শুরুর অনেক আগ থেকেই সমাবেশস্থল কোমরপুর আবদুল আজিজ স্কুলমাঠ ছাপিয়ে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের উভয় পাশের ৩ কিলোমিটারের বেশি এলাকা পর্যন্ত লোকারণ্য হয়ে পড়ে। গণসমাবেশ রূপান্তর হয় মহাসমাবেশে। সমাবেশমঞ্চে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য পৃথক দুটি খালি চেয়ার রাখা ছিল। দুই দিন আগে থেকে সড়ক, নৌপথসহ সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়াসহ পথে পথে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাধা দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। এর ফলে বিএনপি নেতা-কর্মীরাও বিকল্প পথ অনুসরণ করে সমাবেশস্থলে আসেন। অনেকে তিন-চার দিন আগে থেকেই ফরিদপুর চলে আসেন।

সমাবেশে বর্তমান সরকার আমলে গত এক যুগে ১০ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, দেশের সম্পদ লুট করে তারা বিদেশে পাচার করছে। সরকার কোথায় চুরি করেনি! মেগা প্রজেক্ট থেকে শুরু করে বেকার ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা পর্যন্ত চুরি করেছে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠনে রাজপথের সংগ্রামকে আরও জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সমস্ত মানুষকে জেগে উঠতে হবে। ৩৫ লাখ মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। এ সময় তিনি ‘এক দফা এক দাবি, শেখ হাসিনা কবে যাবি’ স্লোগান দেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশের মানুষ এখন আর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। আওয়ামী লীগের ইতিহাস দুর্ভিক্ষ আর লুটপাটের। তাদের স্লোগান হচ্ছে- আমার ভোট আমি দেব, তোমার ভোটও আমি দেব। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, আপনারা সংবিধানের দোহাই দেন। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। সংবিধানের দোহাই দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন বন্ধ করা যাবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই নির্বাচন দিতে হবে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে। আওয়ামী লীগ রিজার্ভের টাকা গিলে খেয়েছে। তারা এমন কোনো খাত বাকি রাখেনি, যেখান থেকে লুটপাট না করেছে। আমরা এমন বাংলাদেশ দেখতে চাইনি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নাকি গণতন্ত্র রক্ষা করেছে। এ যেন ভূতের মুখে রাম নাম। আওয়ামী লীগ দেশের আলেম-ওলামাদের কারাবন্দি ও হয়রানি করছে। তাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢোকাচ্ছে। আমাদের গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে চার বছর ধরে জেলে রেখেছে। জোর করে খুন করে, গুম করে ক্ষমতায় থাকা যাবে না।’ মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে অগ্নিসন্ত্রাসের কথা বলে, তার হোতা আওয়ামী লীগ। এক-এগারো আনার জন্য তারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে সরকার থেকে পদত্যাগ করেছিলাম। নির্বাচনে আমরা হার মেনে নিয়েছি। আজ তত্ত্বাবধায়ক দেওয়া হচ্ছে না। সময় হয়েছে নতুন করে স্বাধীনতা নিয়ে আসার। দেশের ১৮ কোটি মানুষের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ওপর। অনেক ক্ষতি করেছেন আপনারা। কোনো সহনশীলতা নেই। আওয়ামী লীগ মনে করে দেশটা তাদের বাপের সম্পত্তি, পৈতৃক সম্পত্তি।’ তিনি বলেন, ‘তরুণ-যুবকদের কঠিন ইস্পাতের মতো দাঁড়াতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকার রাজনীতি-অর্থনীতিসহ সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ বন্দুকের জোরে ক্ষমতায় আছে।’ প্রধান বক্তা হিসেবে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ক্ষমতাসীন দল এতটাই ভয় পেয়েছে যে, তারা আকাশপথ, স্থলপথ ও জলপথ বন্ধ রেখেছে। ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছে। যানবাহনের ধর্মঘট ডেকেছে। তারা জোরপূর্বক দোকানপাটও বন্ধ করে দিয়েছে। তাতে কোনো লাভ হয় নাই। আপনারা মনে করেছেন সারা জীবন ক্ষমতায় থাকবেন? পারবেন না। নমরুদ পারেনি, ফেরাউন পারেনি, আপনারাও পারবেন না। ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে।’ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আগামী দিনের আন্দোলনে ফরিদপুরবাসীর ভূমিকা কী হতে পারে এর ধারণা আপনারা আজকে দিয়েছেন। আগামীতে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। এ নির্বাচনে ফরিদপুরে ফলাফল কী হতে পারে সে ইঙ্গিত আপনারা দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ সমাবেশ বানচাল করতে নানা ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু এ মহাসমাবেশ ঠেকাতে পারে নাই। দেশের মানুষ বানের পানির মতো মহাসমাবেশে এসেছেন। বিএনপি নেতা-কর্মীরা অনেক কষ্ট স্বীকার করে তিন দিন ধরে রাস্তায় ঘুমিয়েছেন, চিঁড়া-মুড়ি খেয়েছেন, এর পরও তারা মাঠ ছেড়ে যাননি।’ ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরউত্তম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ চোরের দল, আওয়ামী লীগ ভোটচোর। এ সরকারের নেতারা লুটপাট, খুন-ধর্ষণ থেকে শুরু করে এহেন কাজ নেই যা করেনি। তাই এ ভোটচোরের দলকে আন্দোলনের মাধ্যমেই ক্ষমতা থেকে নামানো হবে।’

পথে পথে বাধা : সমাবেশে আসার পথে শহরের বিভিন্ন স্থানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করেছেন বিএনপি নেতারা। তারা বলেন, শহরের আলীপুর গোরস্তান মোড়, ভাঙ্গা রাস্তার মোড়, রাজবাড়ী রাস্তার মোড়, কানাইপুর, নূরু মিয়া বাইপাস সড়কে পুলিশ নেতা-কর্মীদের আসতে বাধা প্রদান করে। অনেকেই মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসতে পারেননি। যারা দলীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকায় বাঁধা লাঠি নিয়ে এসেছেন, তাদের লাঠি রেখে দেয় পুলিশ। বিএনপি নেতারা অভিযোগ করে বলেন, পথে পথে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বাধা প্রদান করেন।

পরিবহন বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তি : সমাবেশ কেন্দ্র করে দুই দিনের পরিবহন ধর্মঘট চলায় সাধারণ মানুষ ও বিএনপি নেতা-কর্মীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন। শুক্রবার জেলা থেকে ছোট কিছু যানবাহন চলাচল করলেও গতকাল ভোর থেকে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ ছিল। ফলে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে তাদের। ভোরে বাসস্ট্যান্ডে এসে বাস না পেয়ে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরে যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় যাব কিন্তু গাড়ি বন্ধ থাকায় যেতে পারছি না। মোটরসাইকেলে যেতে হবে ঝুঁকি নিয়ে।’ যান চলাচল বন্ধ থাকায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা বিএনপি নেতা-কর্মীরা রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ মোড়, ফরিদপুরের ভাঙ্গা, নগরকান্দার জয়বাংলা মোড়, মধুখালীর মাঝকান্দি এলাকায় নামতে বাধ্য হন। অনেকেই এ সময় কয়েক কিলোমিটার পথ হেঁটে সমাবেশস্থলে যোগ দেন। কেউ কেউ দু-তিন গুণ ভাড়া বেশি দিয়ে অটোরিকশা, ভ্যান, নসিমনে করে আসেন।

মোবাইল নেটওয়ার্ক ছিল বন্ধ : গতকাল সকাল থেকে সমাবেশস্থল কোমরপুরে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকায় বিড়ম্বনায় পড়েন সমাবেশে আসা মানুষজন। তারা মোবাইল ফোনে কোনো যোগাযোগ করতে পারেননি স্বজনদের সঙ্গে। একই অবস্থা ছিল ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে। ফলে সাংবাদিকরা সমাবেশের খবর পাঠাতে গিয়ে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েন।

মাদারীপুর থেকে প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ফরিদপুরের গণসমাবেশে যোগ দিতে নদীপথে ট্রলারে করে গিয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। মাদারীপুরের শিবচর থেকে নৌপথে ট্রলারে করে ফরিদপুরে যান তারা। স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যানবাহন না পাওয়া, ধরপাকড় ও হয়রানি এড়াতে নদীপথ বেছে নিয়েছেন তারা। এসব ট্রলারে উপজেলার দত্তপাড়া, পাঁচ্চর, সন্ন্যাসীর চর, বন্দরখোলা, কাঁঠালবাড়ী ও কুতুবপুর ইউনিয়নের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী এসেছেন।

শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে শিবচর উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীরবর্তী মাদবরের চর হাটের কাছ থেকে তিনটি ট্রলার ফরিদপুরের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। মাদবরের চর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইমারাত বেপারী মুঠোফোনে এ তথ্য জানান। মুঠোফোনে তিনি বলেন, ‘শিবচর থেকে কোনো বাস, মাইক্রোবাস ভাড়া পাওয়া যায়নি। পরে আমরা ওই এলাকা থেকে বড় দুটি ট্রলার ভাড়া করি। রাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বাধা দিলে পরে আমরা পুনরায় ছোট তিনটি ট্রলার ভাড়া করে রওনা হই। কারণ নেতা-কর্মীদের নিয়ে ফরিদপুর পৌঁছানোর আর কোনো পথ ছিল না। তাই বাধ্য হয়ে নৌপথেই ফরিদপুর এসেছি।’

ফরিদপুরের গণসমাবেশে বাধাদানের প্রতিবাদে নয়াপল্টনে বিক্ষোভ মিছিল : ফরিদপুরের গণসমাবেশে যেতে পথে পথে নেতা-কর্মীদের বাধা, হয়রানি, হামলা-মামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতারা। গতকাল সন্ধ্যায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নেতৃত্বে রাজধানীর নয়াপল্টন থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কাকরাইল হয়ে মিছিলটি আবারও নয়াপল্টনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে অংশ নেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মীর সরাফত আলী সপু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নেতা শফিউদ্দিন সেন্টু, উত্তরের নেতা মোকাব্বির, আরিফা সুলতানা রুমা, মেহেবুব মাসুম শান্তসহ সহস্রাধিক নেতা-কর্মী। মিছিলের পর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় রিজভী আহমেদ বলেন, সরকার শেষ সময়ে আবারও গুম-খুন শুরু করেছে। বিভিন্ন স্থান থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে নেতা-কর্মীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে। বাড়ি বাড়ি তল্লাশির নামে হয়রানি করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্যাতন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পুলিশ দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে সমাবেশ করে। আর বিএনপির সমাবেশের আগে ও সমাবেশের দিন অঘোষিত ধর্মঘট ডাকে। বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করে। কোনো বাধা বিএনপিকে ঠেকাতে পারবে না। সরকার পতনের আন্দোলন ঠেকানো যাবে না। এ অবৈধ সরকারকে বিদায় করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন