শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হাসপাতালে ঘুরে বেড়ায় গরু ছাগল

♦ বাক্সবন্দি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি ♦ একবার নষ্ট হলে আর সারানোর উপায় নেই ♦ বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠালেও মেলে না উত্তর ♦ নষ্ট জেনারেটর, টর্চের আলোয় অপারেশন
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
হাসপাতালে ঘুরে বেড়ায় গরু ছাগল

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার গোহারুয়ায় ১৬ বছর আগে উদ্বোধন করা হয় ২০ শয্যার হাসপাতাল। ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হলেও চালু হয়নি হাসপাতালটি। এতে নেই চিকিৎসক, নার্স কিংবা প্রহরী। ভুতুড়ে অবস্থায় পড়ে থাকে হাসপাতাল। লতাগুল্ম, আগাছায় ঢেকে গেছে হাসপাতালের ৯টি ছোট-বড় ভবন। নিরাপদে ঘাস খেয়ে বেড়ায় গরু-ছাগলের দল। শুধু এই হাসপাতাল নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে এমন অবহেলায় পড়ে আছে স্বাস্থ্যসেবার ২৩৩ স্থাপনা। গত আগস্টে এক সভায় স্বাস্থ্যসেবায় অব্যবহৃত এসব স্থাপনার বিষয়ে আলোচনা হয়। সে আলোচনার ভিত্তিতে সেপ্টেম্বরে এসব স্থাপনার তালিকা তৈরি করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ তালিকায় উঠে আসে অযত্নে পড়ে থাকা ২৩৩ স্থাপনার বিষয়। এর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের ৫৮টি এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের ১৭৫টি। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘চিকিৎসাসেবার মান বৃদ্ধি করতে আমরা সারা দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছি। যেখানে যে সমস্যা আছে তা সমাধানে কাজ করছি। আমরা চাই হাসপাতালে ডাক্তারদের উপস্থিতি। স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে রোগীদের সেবায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিগুলো যেন সচল থাকে। অনেক সময় আলট্রা-ইকো মেশিনগুলো নষ্ট থাকে, যে কারণে রোগীরা চিকিৎসা নিতে দেশের বাইরে চলে যান।’ গত রবিবার এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘যেসব সরকারি হাসপাতালে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নেই আমাদের জানালে আমরা দিয়ে দেব। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলব প্রয়োজনীয় জিনিসের চাহিদাপত্র পাঠাতে। হাসপাতালগুলো সবসময় পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। হাসপাতালের সার্বিক বিষয়ে নিয়মিত প্রতিবেদন পাঠাতে হবে। তাহলে ঘাটতি এবং অগ্রগতি বোঝা যায়।’ কুমিল্লার বিভিন্ন উপজেলার গ্রামাঞ্চলে নির্মিত ২০ শয্যার তিনটি ও ১০ শয্যার একটি হাসপাতাল নানা সংকটে ধুঁকছে। কুমিল্লার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী বলেন, জনবল সংকটের কারণে আমরা গোহারুয়া ও শহীদনগরসহ অন্য হাসপাতালগুলো পুরোপুরি চালু করতে পারছি না। মন্ত্রণালয় জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করলে পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করতে পারব। নির্মাণকাজ শেষের দেড় যুগেও চালু হয়নি বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারের ২০ শয্যা হাসপাতাল। প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার শহরের রথবাড়ি এলাকায় হাসপাতালটি নির্মিত হয়। ২০০৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর তড়িঘড়ি করে হাসপাতালটিকে স্বাস্থ্য বিভাগ অনুমোদন দেয়। কিন্তু তখন নির্মাণকাজ শেষ না করেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ৮২ লাখ টাকার আগাম বিল তুলে লাপাত্তা হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় নির্মাণকাজ। ২০২০ সালের শেষে হাসপাতালের অসমাপ্ত কাজের জন্য পুনরায় দরপত্র আহ্বান করে স্বাস্থ্য বিভাগ। চলতি বছরের এপ্রিলে হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ হলেও এটি এখনো চালু হয়নি। আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. ফজলে রাব্বি জানান, হাসপাতাল চালুর জন্য জনবল, সরঞ্জাম ও আসবাবপত্র প্রয়োজন। এগুলো পুরোপুরি না পাওয়ায় এখনো চালু করা যায়নি। বগুড়া জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শফিউল আজম বলেন, ‘জনবল এবং প্রয়োজনীয় সামগ্রীর চাহিদাপত্র স্বাস্থ্য অধিদফতরে পাঠানো হয়েছে। এসব মিললেই বহুল প্রতীক্ষিত হাসপাতালটি চালু হবে।’ খুলনার রূপসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রায় ছয় বছর ধরে এক্স-রে ও আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। বরাদ্দ না থাকায় মেরামতের অভাবে ডেন্টাল চেয়ারসহ বিভিন্ন চিকিৎসা সরঞ্জাম নষ্ট হয়ে গেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শেখ সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন মেরামতের জন্য কয়েক দফা চিঠি দেওয়া হয়েছে, কিন্তু বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।’ কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি ২০১৯ সাল থেকে নষ্ট। দুই বছর ধরে বাক্সবন্দি রয়েছে নতুন এক্স-রে মেশিন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুদীপ বালা বলেন, ‘জরাজীর্ণ ভবনে নতুন এক্স-রে মেশিনটি স্থাপন করা যায়নি। এটা ফেরত নেওয়ার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে।’ ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০০৬ সালে একটি জেনারেটর দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু স্থাপন না করায় ১৬ বছর ধরে জেনারেটরটি বাক্সবন্দি থেকে নষ্ট হয়েছে। ডুমুরিয়ায় ডিজাইন ও নির্মাণ ত্রুটির কারণে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট তিনতলা নতুন ভবন অব্যবহৃত রয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুফিয়ান রুস্তম বলেন, ‘জনবলের অভাবে আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি চালু করা যায়নি। এটি ভালো আছে কি না জানি না। নতুন ভবনের আটটি রুমের ছাদ ফুটো করে ওপর তলার বাথরুমের পাইপ নেওয়া হয়েছে। নির্মাণ ত্রুটির কারণে ভবনটি বুঝে নেওয়া হয়নি।’ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যান্সার ইউনিটের সামনে বাক্সবন্দি পড়ে আছে ১০ কোটি টাকা মূল্যের লিনিয়ার অ্যাকসিলারেটর মেশিন। অবকাঠামো না থাকায় মেশিনটি স্থাপন করা যায়নি। এখানে হার্টের চিকিৎসায় ইকো মেশিন নষ্ট হয়ে আছে। জেলা সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদ জানান, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম ও জনবল নিয়োগের জন্য স্বাস্থ্য বিভাগে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’

চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার ২০ শয্যার ট্রমা সেন্টারে তিনতলা ভবন থাকলেও নেই কোনো চিকিৎসা উপকরণ। নিয়োগ দেওয়া হয়নি চিকিৎসক। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসায় নির্মিত ট্রমা সেন্টারটি এখন নিজেই ট্রমায় পড়ে আছে। হাটহাজারী উপজেলায় নির্মিত ট্রমা সেন্টারের দুই বছর পার হলেও মেলেনি প্রশাসনিক অনুমোদন। চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ‘সেন্টার দুটির উন্নয়ন কাজ একটি প্রকল্পের মাধ্যমে শেষ হয়েছে। এখন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছি।’ হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. রুশ্নি চাকমা বলেন, এখানকার সেন্টারটির প্রশাসনিক অনুমোদনও নেই। কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে, অনুমোদন পেলে সব জটিলতা নিরসন হবে।’ জ্বালানি তেলের বরাদ্দ না থাকায় রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জেনারেটরটি পড়ে আছে ১৮ বছর। জেনারেটরের ব্যাটারিসহ মূল্যবান যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অপারেশন থিয়েটার, এক্স-রে, আল্ট্রা ও ইসিজিসহ বিভিন্ন আধুনিক সরঞ্জাম থাকলেও সেগুলোর ব্যবহার হয় না।

তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অপারেশনের ব্যবস্থা থাকলেও সেখানে জনবল নেই। ফলে সেখানে অপারেশন হয় না। রাজশাহীর ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রাজিউল হক বলেন, জনবল ও সরকারি বরাদ্দ না থাকায় হাসপাতালগুলোতে অপারেশন থিয়েটার থাকার পরও সেগুলোতে কার্যক্রম চালানো যাচ্ছে না। তবে জেলার তিনটি হাসপাতালে অপারেশন শুরু হয়েছে।

রংপুরের ছয় উপজেলা পীরগঞ্জ, বদরগঞ্জ, তারাগঞ্জ, কাউনিয়া, গঙ্গাচড়া ও পীরগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে মেশিনগুলো অকেজো পড়ে রয়েছে। এসব উপজেলার বাসিন্দাদের এক্স-রে করাতে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে যেতে হয়। রংপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. শামীম আহমেদ বলেন, নষ্ট এক্স-রে মেশিন ঠিক করা এবং নতুন মেশিন চেয়ে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি এক্স-রে মেশিন বিকল পড়ে রয়েছে। দীর্ঘদিন পড়ে আছে হাসপাতালের একমাত্র আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনটিও। ডিজেল সংকটের কারণে ২০ বছর ধরে বন্ধ জেনারেটর। বিদ্যুৎ না থাকলে মোমবাতি জ্বালিয়ে অপারেশন থিয়েটারে চলে অস্ত্রোপচার। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জায়েদ মাহবুব খান জানান, হাসপাতালে থাকা একমাত্র আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি নষ্ট রয়েছে। এ ছাড়াও উচ্চ ভোল্টেজের বিদ্যুৎ সংযোগ ও রেডিওলজিস্ট না থাকায় এক্স-রে মেশিনগুলো চালানো যাচ্ছে না।

হালুয়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুনির আহমেদ জানান, দুই বছর ধরে এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন এবং ওটি লাইট নেই। অটোক্লেভ হাইপ্রেশার বড় মেশিনটি ব্যবহার না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে।’ উদ্বোধনের চার বছর পেরিয়ে গেলেও বরগুনার ২৫০ শয্যার হাসপাতালের নতুন ভবনে শুরু হয়নি চিকিৎসাসেবা। ১০০ শয্যার হাসপাতালকে ২৫০ শয্যায় উন্নত করে ছয়তলার ভবন করা হয়। কিন্তু চালু না হওয়ায় পুরান ভবনে গাদাগাদি করে থাকতে হচ্ছে রোগীদের। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সোহরাব উদ্দীন খান বলেন, ‘চিকিৎসক সংকট দীর্ঘদিনের। কমিউনিটি ক্লিনিকের মেডিকেল অফিসার দিয়ে হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হচ্ছে।’ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিদ্যুৎ না থাকলে হয় ভুতুড়ে পরিবেশ। দুটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জেনারেটর থাকলেও তা ব্যবহার হয় না। মির্জাগঞ্জ ৫০ শয্যার উপজেলা হাসপাতালে এক্স-রে মেশিন থাকলেও অপারেটরও নেই। পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতি থাকলেও নেই প্যাথলজিস্ট। মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার তেন মং বলেন, ‘এক্স-রে মেশিন প্রতিস্থাপনের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।’ সিত্রাং ঝড়ে বন্ধ হয়ে যায় বিদ্যুৎ। এতেই সীমাহীন কষ্টে পরে চিকিৎসা নিতে আসা গর্ভবতী মা-শিশুরা। টর্চ কিংবা মোবাইলের আলোতে জরুরি অপারেশন করেছেন চিকিৎসকরা। পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ আবদুুল মতিন জানান, ‘২০০৭ সালে ঘূর্ণিঝড় সিডরের পর ঢাকার তেজগাঁও  কেন্দ্রীয় ঔষধাগার থেকে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জেনারেটর দিয়েছে। কিন্তু অর্থ বরাদ্দ না থাকায় আলাদা রুমের অভাবে জেনারেটর স্থাপন করা যায়নি।’

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশিদ-ই-মাহবুব বলেন, ‘সরকারের পরিকল্পনার অভাব, অদক্ষতা ও সক্ষমতা না থাকার কারণে এভাবে অযত্নে পড়ে আছে হাসপাতালগুলো। ভবন নির্মাণ হলেও হাসপাতাল চালু না হওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা পরিষেবা।’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই উপ-উপাচার্য আরও বলেন, ‘এ দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। সরকারি হাসপাতালে সেবা না পাওয়ায় মানুষ বেসরকারি ক্লিনিকে যাচ্ছে। এতে মানুষের স্বাস্থ্যসেবা খরচ আরও বাড়ছে।’ 

[প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন আমাদের প্রতিবেদক- আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া; রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম; সামছুজ্জামান শাহীন, খুলনা; কাজী শাহেদ, রাজশাহী; মহিউদ্দিন মোল্লা, কুমিল্লা, নজরুল মৃধা, রংপুর; সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ, মো. হাসানুর রহমান, বরগুনা, সঞ্জয় কুমার দাস, পটুয়াখালী]।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন
বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা