শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২

সাক্ষাৎকার - আবদুর রহমান

সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যোগ্যকেই বেছে নেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যোগ্যকেই বেছে নেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের সবচেয়ে মেধাবী, দক্ষ, বিচক্ষণ ও সফল রাষ্ট্রনায়ক। অভিজ্ঞ  রাজনীতিবিদ। আসন্ন ২২তম জাতীয় কাউন্সিলে তিনিই সভানেত্রী নির্বাচিত হবেন, এটা কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নেতা-কর্মীর চাওয়া। আর তিনি (শেখ হাসিনা) রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা দিয়েই পরবর্তী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যোগ্য ও সঠিক ব্যক্তিকেই বেছে নেবেন। আমরা সবাই তা মেনে নেব। সোমবার রাতে পরিবাগে তাঁর নিজ বাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন, সমসাময়িক রাজনীতি, সংসদ নির্বাচন নিয়ে কূটনীতিকদের তৎপরতা, বিএনপির সংসদ সদস্যদের পদত্যাগসহ নানা ইস্যু নিয়ে কথা বলেন ছাত্রলীগের সাবেক এই সাধারণ সম্পাদক। আসন্ন জাতীয় কাউন্সিলে কেমন নেতৃত্ব আসবে? এ প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের এই সদস্য বলেন, কাউন্সিল নিয়ে আমাদের প্রত্যাশা একটাই- বঙ্গবন্ধুকন্যা দলের হাল ধরে আছেন, তিনিই হাল ধরে থাকবেন। কারণ তিনিই একমাত্র আওয়ামী লীগে অপরিহার্য। অন্য কেউই নন। আপনার প্রশ্নের মধ্যে যেটা বুঝি, দলের সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে একটা কৌতূহল আছে সবার মধ্যে। আমার কথা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকে দলের সাধারণ সম্পাদক বানিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন, তিনি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা যেখানে সভানেত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন, সেখানে এই দলের সাধারণ সম্পাদক কে হলেন, কে হলেন না তা নিয়ে কারওই আগ্রহ থাকার কথা নয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাই এ সংগঠনের প্রাণ। তিনিই চাঁদ। তাঁর আলোয় আমরা সবাই আলোকিত। শেখ হাসিনার আলোতেই বাংলাদেশ বিশ্বে আলোকিত হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা বিচক্ষণতা দিয়ে যোগ্য এবং সঠিক লোকটিকেই বেছে নেবেন। যে নেতৃত্ব দলকে উজ্জীবিত করতে পারবে, ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারবে। তিনি বলেন, কাউন্সিল মানেই কিছু নতুন মুখ আসবে, পুরনো মুখ বিদায় নেবে। বঙ্গবন্ধুকন্যার টিম নিজেই সাজাবেন। বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচিগুলো কীভাবে দেখছেন- জানতে চাইলে আবদুর রহমান বলেন, বিএনপি যে পথে হাঁটছে, সে পথ সুস্থধারার পথ নয়। তাদের দলের নেতা বেগম খালেদা জিয়া-তারেক রহমান দন্ডপ্রাপ্ত আসামি। তারা যদি নির্বাচনে অংশও নেন, যত আসনেই নির্বাচিত হোক, কিন্তু এই দলের নেতৃত্বে খালেদা জিয়া-তারেক রহমান আসতে পারবেন না। সে কারণে তারেক রহমান চাইছেন বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বকে দিয়ে অস্থিতিশীল, নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে। যাতে একটি অসাংবিধানিক অপরাজনৈতিক শক্তি আসতে পারে। এতে তারা ভাগবাটোয়ারা করতে পারবেন। কিন্তু তারা ব্যর্থ হবেন। তারা স্বপ্ন দেখেছিলেন ১০ ডিসেম্বর নিয়ে। সেখানেও তারা ব্যর্থ হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, সামনে বিএনপির জন্য দুঃখজনক পরিণতি অপেক্ষা করছে। কারণ তাদের দলে দ্বন্দ্ব আছে। কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে চায় না। বিএনপির বড় একটি অংশ তারেক রহমানের নেতৃত্ব মানতে চায় না। বর্তমান বিএনপির অধিকাংশ নেতাই বাস্তবতা বুঝতে পারছেন। তারা মনে করেন তারেক যে পথে হাঁটতে বলছেন, তাতে বিপদ ছাড়া কিছু হবে না। বিএনপির ওইসব নেতাও চান দেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি চালু থাকুক। আমার ধারণা, বিএনপিতে এমন একটি অবস্থা আসতে পারে, অনেকেই হতাশ হয়ে দলটির রাজনীতি থেকে বিদায় নেবেন। কারণ তারেক রহমানের অযাচিত চাপ, অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি অনেকে মেনে নিতে চান না। ফলে বিএনপিকে নিয়ে মানুষের মধ্যে যে ধরনের ভীতি কাজ করছিল বা পরবর্তীতে ক্ষমতায় যাওয়ার যে ভাবনা ছিল, দিন দিন তা ক্ষীণ হয়ে আসছে।

আওয়ামী লীগের এই প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল পূর্বঘোষিত। সেদিন বিএনপি কেন গণমিছিলের কর্মসূচি দিল? নিশ্চয়ই এর পেছনে পরিকল্পনা হলো, দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। তারা যেখানে খুশি মিছিল করুক। আমরা বাধা দেব না। তাদের ফাঁদে আওয়ামী লীগ পা দেবে না। আওয়ামী লীগের পূর্বঘোষিত কাউন্সিলের দিন কর্মসূচি দিয়ে বিএনপির রাজনৈতিক দেউলিয়াপনা মানুষের কাছে যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছিল, সেটা আরও বেশি পরিষ্কার হয়ে উঠছে। এতে বিএনপি দল হিসেবে অস্তিত্ব হারাবে।

এক-এগারো থেকে শিক্ষা পাওয়ার পরও কেন বিএনপি অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানাতে চায়- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপির বর্তমান রাজনৈতিক প্রকৃতির সঙ্গে সিনিয়র নেতা ও উঠতি নেতাদের মনের দিক থেকে কোনো সমর্থন নেই। কিন্তু যেহেতু তাদের দলের নেতা তারেক রহমান বাইরে থেকে জোরজবরদস্তি করছেন, তারা সে কারণে তার (তারেক) কথা রক্ষার জন্য কর্মসূচি পালন করছেন। তিনি বলেন, হয়তো খুব বেশিদিন নয়, দলটির নেতারা বলবেন, তারেক রহমানের পথ সঠিক নয়। তাকে সঠিক পথে আসতে বলবেন। তারেক রহমান মনে করেন বিএনপি তাদের পৈতৃক সম্পত্তি। প্রয়োজনে ক্ষমতায় আসতে আরও পাঁচ বছর কিংবা ১০ বছর লেগে যাক, তাতেও সমস্যা নেই। কিন্তু দলের নেতৃত্বে থাকতেই হবে। বিএনপি-জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর যুগপৎ আন্দোলন প্রসঙ্গে আবদুর রহমান বলেন, তারা যুগপৎ আন্দোলনের কথা ভাবছে। কিন্তু মূল শক্তি হচ্ছে বিএনপি, সেই শক্তিই তো দুর্বল। তারা ঐক্যবদ্ধ নয়। তাহলে বাকিদের কোথায় নেবে? প্রশ্ন হলো, যারা যুগপৎ আন্দোলনের কথা ভাবছে, তারা বিএনপিকে নিয়ে আন্দোলন করতে চাইলেও তারেক রহমান আবারও সামনে আসুক তা জামায়াতও চায় না। তাদের এ কর্মসূচি আলোর মুখ দেখবে না বলেই মনে হয়। তাদের কর্মসূচিতে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। মানুষ যে আন্দোলনে সম্পৃক্ত না হবে, তা সফল হবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি অংশ নেবে না। বড় একটি রাজনৈতিক দল যদি অংশ না নেয় তাহলে কি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে? জবাবে আবদুর রহমান বলেন, বিএনপি নির্বাচনে না এলেও প্রশ্নবিদ্ধ হবে না। কারণ দেশে একটা শক্তিশালী বিরোধী দল আছে। আমরা মনে করি দেশের ক্ষমতাসীন দলের পাশাপাশি বিরোধী দলও স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিই থাকুক। স্বাধীনতার পক্ষশক্তির উত্থানের সুযোগ আছে। সবার অংশগ্রহণেই নির্বাচন হবে। কাজেই বিএনপি যদি মনে করে তারা নির্বাচনে না এলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না তাহলে ভুল করবে। আমাদের উন্নয়ন সহযোগীরা দেখতে চায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। কোন দল এলো, কোন দল এলো না তা নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। হঠাৎ কূটনীতিকদের তৎপরতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিদেশিদের অযাচিত হস্তক্ষেপ অনাকাক্সিক্ষত-অনভিপ্রেত। তাদের পরিধি বাদ দিয়ে রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করতে চায়, তা মোটেও কাম্য নয়। গণতান্ত্রিক অধিকার সবারই আছে। কিন্তু গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করা মানে বোমা মারা নয়। কথা বলার অধিকার মানে এই নয় যে অন্যের অধিকার হরণ করা। তাদের বলব, এমন হস্তক্ষেপ করবেন না, যা গণতান্ত্রিক পন্থার মধ্যে পড়ে না।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম