শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শোডাউনে সরগরম রাজপথ

আক্রমণ নয়, আক্রান্ত হলে জবাব

আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আক্রমণ নয়, আক্রান্ত হলে জবাব

বিএনপি-জামায়াতের গণমিছিল, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ-নৈরাজ্য ও ‘দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে গতকাল রাজধানীতে পাড়া মহল্লায় সতর্ক অবস্থানে ছিল আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা। ঢাকার তিনটি প্রবেশপথসহ মোট নয়টি স্পটে শান্তি সমাবেশ ছাড়াও খন্ড খন্ড মিছিল এবং মোড়ে মোড়ে চেয়ার পেতে অবস্থান নেয় ক্ষমতাসীন দলটির নেতা-কর্মীরা। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাজধানীর শ্যামলী স্কয়ার প্রাঙ্গণে ‘বিএনপি-জামায়াতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে আয়োজিত শান্তিসমাবেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত। তারা আবার আগুন সন্ত্রাস করতে চায়। আওয়ামী লীগ সারা দেশে সতর্ক পাহারায় আছে। আমরা আক্রমণ করব না, তবে আক্রান্ত হলে জবাব দেওয়া হবে। জঙ্গিবাদ, ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত রয়েছে।

রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউসহ যাত্রাবাড়ীতে দুটি সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। একইভাবে দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ৬১০টি ইউনিট, ৭৫টি ওয়ার্ড ও ২৪টি থানার নেতারা পৃথক কর্মসূচি পালন করেন। ৭টি স্পটে সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। এতে ৫৪টি ওয়ার্ড ও ২৬টি থানার নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। তবে এই নয়টি স্থানের আশপাশে কোথায়ও গণমিছিল কিংবা সমাবেশ করতে দেখা যায়নি বিএনপি-জামায়াতকে। শ্যামলী ছাড়াও বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সকাল থেকে রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউসহ আওয়ামী লীগের নির্দেশে নয়টি স্থানে অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করেছে সরকারি দলটি। এ সময় তারা বিএনপি-জামায়াতের ‘নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তোলেন গোটা রাজধানী। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সকাল থেকে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হাবিবুর রহমান সিরাজ, আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী, সহ-সভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার, আক্তার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবির, প্রচার সম্পাদক সাইফুন্নবী চৌধুরী সাগর ও দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ প্রমুখ। এ ছাড়াও ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আন্দোলন সংগ্রামের নামে বিএনপি-জামায়াত যদি মানুষের জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাহলে তাদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে। এ জন্য নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, বিএনপির কর্মসূচিকে আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখি না। এটা তাদের ফাঁকা আওয়াজ। ১০ ডিসেম্বর গরুর হাটে গিয়ে সভা করেছে। আজ তারা গণমিছিলের ডাক দিয়েছে। কিন্তু মানুষ তাদের পক্ষে নেই। তিনি বলেন, আমরা রাজপথে আছি। জনগণের জানমাল রক্ষার পবিত্র দায়িত্বে রয়েছি। তারা (বিএনপি) মিছিলের নামে, সভার নামে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না।

যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা-৫ আসনের এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু। স্থানীয় কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ অনুর পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। বক্তব্য রাখেন, দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাসিক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলি, সাবেক সদস্য সানজিদা খানম, স্বেছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, ডেমরা থানার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান সজল প্রমুখ।

ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগকে আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না। আন্দোলন কত প্রকার ও কী কী তা আওয়ামী লীগই জানে। মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলনের মাধ্যমেই দলটির জন্ম। কাজেই আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। যতদিন এই দেশের মানুষ চাইবে, আওয়ামী লীগ ততদিন ক্ষমতায় থাকবে। কেউ হটাতে পারবে না।

এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ৩০ দলীয় জোট কেন ১৩০ দলীয় জোট করলেও বিএনপি আওয়ামী লীগের কিছু করতে পারবে না। আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক অনেক গভীরে। তিনি বলেন, বিএনপি আগে ছিল চারদলীয় জোট, এরপর হলো ২০ দলীয় জোট। তারপর শুনলাম সেই জোট ভেঙে দিয়ে ছোট ছোট জোট হবে। আজ আবার শুনলাম ৩০ দলীয় জোট করেছে। তিনি বলেন, আমি বিএনপি নেতাদের বলতে চাই ৩০ দলীয় জোট কেন ১৩০ দলীয় জোট করলেও বিএনপি আওয়ামী লীগের কিছু করতে পারবে না ইনশা আল্লাহ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক অনেক গভীরে। এই শিকড় এত গভীরে যে এটা উপড়ানোর ক্ষমতা কারও নেই। ধোলাইপাড়, শনির আখরায় নেতা-কর্মীদের নিয়ে সকাল থেকে ব্যাপক শোডাউন করে ডেমরা থানায় আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান সজল মোল্লা। যাত্রাবাড়ী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল ইসলাম রিপনের নেতৃত্বে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অবস্থান নেয়। এদিন ঢাকা ম্যাচ এলাকায় মহাসড়কের পাশে কয়েকশ নেতা-কর্মী নিয়ে সকাল থেকে অবস্থান নেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আকাশ কুমার ভৌমিক। তিনি জানান, বিএনপি-জামায়াত কর্মসূচির নামে জনগণের জানমালের ক্ষয়-ক্ষতি করবে আর আমরা চুপ করে বসে থাকব এটা হতে পারে না। এদিন তিনি মোহাম্মদবাগ ও মেরাজনগরসহ প্রতিটি মোড়ে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে সতর্ক পাহারায় ছিলেন। 

এ ছাড়া গাবতলীতে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সাবেক সদস্য সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, সাবেক এমপি সাবিনা আকতার তুহিন শান্তি সমাবেশে অংশ নেন। দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ধর্ম সম্পাদক সারাজুল মোস্তফা রাজধানীর উত্তরায় অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করেছে। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিব হাসান। 

মহাখালীতে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবু-উল আলম হানিফ, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা খানমের নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা অংশ নেন।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ফার্মগেটে এবং মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বরে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান, আইন সম্পাদক নজিবুল্লা হীরু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুরের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা অবস্থানে ছিলেন।

রামপুরা বাড্ডা ইউলুপে আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ সম্পাদক সামসুন্নাহার চাঁপা, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করে।

গত বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে ঘোষণা দিয়ে যুবলীগের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে রাজপথ। সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্? পরশ বলেন,  রাজপথ শুধু যুবলীগের দখলে থাকবে। আন্দোলন-সংগ্রামের নামে কেউ জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করলে, তাদের হাত ভেঙে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে। এ সময় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান ছাড়াও কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকায় বিএনপিসহ কয়েকটি সরকারবিরোধী দল ও জোটের গণমিছিলের কর্মসূচি ঘিরে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর সামনে ‘সতর্ক পাহারা’ ছিল আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন কৃষক লীগ। গতকাল সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ‘বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য-দেশবিরোধী কর্মকান্ডের’ প্রতিবাদে সেখানে অবস্থান করে কৃষক লীগ। এ সময় কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতির নেতৃত্বে কৃষক লীগের কেন্দ্রীয়, মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলার কৃষক-শ্রমিক মেহনতি জনতা পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরকে পরাজিত করে বাংলার মাটি স্বাধীন করেছিল। আজ তাদের প্রেতাত্মারা আবার মাঠে নেমেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ কৃষক লীগ কৃষক সমাজকে সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি এবং তাদের দোসর, যারা এখনো জীবিত আছে তাদের রাজপথে মোকাবিলা করবে।

এ ছাড়াও যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সরোয়ার ডেইজী ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা রাজপথে বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন। মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি ও সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান শিলার নেতৃত্বে মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রীরা রাজপথে সক্রিয় ছিলেন।

শাহবাগে ‘সতর্ক পাহারায়’ ছাত্রলীগ : রাজধানীতে বিএনপিসহ কয়েকটি বিরোধী দল- জোটের গণমিছিলের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে গতকাল রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে ‘সতর্ক পাহারা’ বসিয়েছিল ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের নেতারা বলছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে শিক্ষার্থীরা শাহবাগে অবস্থান নিয়েছেন। সংগঠনটি এই পাহারাকে ‘গণতন্ত্রের বিজয় উদ্?যাপন’ এবং ‘বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য-দেশবিরোধী কর্মকান্ডের’ প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি। গতকাল দুপুরে জুমার নামাজের পর পরই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নেন ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতা-কর্মীরা। তাদের নেতৃত্বে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান। পরে তাদের সঙ্গে যোগ দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন কলেজসহ বিভিন্ন শাখার নেতা-কর্মীরা। জাদুঘরের সামনে বসানো হয়েছিল মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, গণতন্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে দেশে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে। এই অগ্রযাত্রাকে নস্যাৎ করার পাঁয়তারা করছে বিএনপি-জামায়াত। তাদের মোকাবিলা করার বিষয়টিকে ছাত্রসমাজ নৈতিক দায়বদ্ধতা বলে মনে করে। সেই জায়গা থেকে দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখা, নিজেদের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ রাখার স্বার্থে ছাত্রসমাজ অপশক্তিকে প্রতিরোধের জন্য সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা