শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শোডাউনে সরগরম রাজপথ

আক্রমণ নয়, আক্রান্ত হলে জবাব

আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আক্রমণ নয়, আক্রান্ত হলে জবাব

বিএনপি-জামায়াতের গণমিছিল, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ-নৈরাজ্য ও ‘দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে গতকাল রাজধানীতে পাড়া মহল্লায় সতর্ক অবস্থানে ছিল আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা। ঢাকার তিনটি প্রবেশপথসহ মোট নয়টি স্পটে শান্তি সমাবেশ ছাড়াও খন্ড খন্ড মিছিল এবং মোড়ে মোড়ে চেয়ার পেতে অবস্থান নেয় ক্ষমতাসীন দলটির নেতা-কর্মীরা। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাজধানীর শ্যামলী স্কয়ার প্রাঙ্গণে ‘বিএনপি-জামায়াতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে আয়োজিত শান্তিসমাবেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত। তারা আবার আগুন সন্ত্রাস করতে চায়। আওয়ামী লীগ সারা দেশে সতর্ক পাহারায় আছে। আমরা আক্রমণ করব না, তবে আক্রান্ত হলে জবাব দেওয়া হবে। জঙ্গিবাদ, ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত রয়েছে।

রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউসহ যাত্রাবাড়ীতে দুটি সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। একইভাবে দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ৬১০টি ইউনিট, ৭৫টি ওয়ার্ড ও ২৪টি থানার নেতারা পৃথক কর্মসূচি পালন করেন। ৭টি স্পটে সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। এতে ৫৪টি ওয়ার্ড ও ২৬টি থানার নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। তবে এই নয়টি স্থানের আশপাশে কোথায়ও গণমিছিল কিংবা সমাবেশ করতে দেখা যায়নি বিএনপি-জামায়াতকে। শ্যামলী ছাড়াও বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সকাল থেকে রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউসহ আওয়ামী লীগের নির্দেশে নয়টি স্থানে অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করেছে সরকারি দলটি। এ সময় তারা বিএনপি-জামায়াতের ‘নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তোলেন গোটা রাজধানী। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সকাল থেকে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হাবিবুর রহমান সিরাজ, আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী, সহ-সভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার, আক্তার হোসেন, গোলাম সরোয়ার কবির, প্রচার সম্পাদক সাইফুন্নবী চৌধুরী সাগর ও দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ প্রমুখ। এ ছাড়াও ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আন্দোলন সংগ্রামের নামে বিএনপি-জামায়াত যদি মানুষের জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাহলে তাদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে। এ জন্য নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, বিএনপির কর্মসূচিকে আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখি না। এটা তাদের ফাঁকা আওয়াজ। ১০ ডিসেম্বর গরুর হাটে গিয়ে সভা করেছে। আজ তারা গণমিছিলের ডাক দিয়েছে। কিন্তু মানুষ তাদের পক্ষে নেই। তিনি বলেন, আমরা রাজপথে আছি। জনগণের জানমাল রক্ষার পবিত্র দায়িত্বে রয়েছি। তারা (বিএনপি) মিছিলের নামে, সভার নামে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না।

যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা-৫ আসনের এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু। স্থানীয় কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ অনুর পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। বক্তব্য রাখেন, দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাসিক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলি, সাবেক সদস্য সানজিদা খানম, স্বেছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, ডেমরা থানার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান সজল প্রমুখ।

ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগকে আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না। আন্দোলন কত প্রকার ও কী কী তা আওয়ামী লীগই জানে। মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলনের মাধ্যমেই দলটির জন্ম। কাজেই আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। যতদিন এই দেশের মানুষ চাইবে, আওয়ামী লীগ ততদিন ক্ষমতায় থাকবে। কেউ হটাতে পারবে না।

এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ৩০ দলীয় জোট কেন ১৩০ দলীয় জোট করলেও বিএনপি আওয়ামী লীগের কিছু করতে পারবে না। আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক অনেক গভীরে। তিনি বলেন, বিএনপি আগে ছিল চারদলীয় জোট, এরপর হলো ২০ দলীয় জোট। তারপর শুনলাম সেই জোট ভেঙে দিয়ে ছোট ছোট জোট হবে। আজ আবার শুনলাম ৩০ দলীয় জোট করেছে। তিনি বলেন, আমি বিএনপি নেতাদের বলতে চাই ৩০ দলীয় জোট কেন ১৩০ দলীয় জোট করলেও বিএনপি আওয়ামী লীগের কিছু করতে পারবে না ইনশা আল্লাহ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক অনেক গভীরে। এই শিকড় এত গভীরে যে এটা উপড়ানোর ক্ষমতা কারও নেই। ধোলাইপাড়, শনির আখরায় নেতা-কর্মীদের নিয়ে সকাল থেকে ব্যাপক শোডাউন করে ডেমরা থানায় আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান সজল মোল্লা। যাত্রাবাড়ী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল ইসলাম রিপনের নেতৃত্বে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অবস্থান নেয়। এদিন ঢাকা ম্যাচ এলাকায় মহাসড়কের পাশে কয়েকশ নেতা-কর্মী নিয়ে সকাল থেকে অবস্থান নেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আকাশ কুমার ভৌমিক। তিনি জানান, বিএনপি-জামায়াত কর্মসূচির নামে জনগণের জানমালের ক্ষয়-ক্ষতি করবে আর আমরা চুপ করে বসে থাকব এটা হতে পারে না। এদিন তিনি মোহাম্মদবাগ ও মেরাজনগরসহ প্রতিটি মোড়ে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে সতর্ক পাহারায় ছিলেন। 

এ ছাড়া গাবতলীতে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সাবেক সদস্য সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, সাবেক এমপি সাবিনা আকতার তুহিন শান্তি সমাবেশে অংশ নেন। দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ধর্ম সম্পাদক সারাজুল মোস্তফা রাজধানীর উত্তরায় অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করেছে। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিব হাসান। 

মহাখালীতে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবু-উল আলম হানিফ, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা খানমের নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা অংশ নেন।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ফার্মগেটে এবং মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বরে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান, আইন সম্পাদক নজিবুল্লা হীরু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুরের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা অবস্থানে ছিলেন।

রামপুরা বাড্ডা ইউলুপে আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ সম্পাদক সামসুন্নাহার চাঁপা, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করে।

গত বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে ঘোষণা দিয়ে যুবলীগের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে রাজপথ। সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্? পরশ বলেন,  রাজপথ শুধু যুবলীগের দখলে থাকবে। আন্দোলন-সংগ্রামের নামে কেউ জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করলে, তাদের হাত ভেঙে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে। এ সময় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান ছাড়াও কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকায় বিএনপিসহ কয়েকটি সরকারবিরোধী দল ও জোটের গণমিছিলের কর্মসূচি ঘিরে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর সামনে ‘সতর্ক পাহারা’ ছিল আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন কৃষক লীগ। গতকাল সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ‘বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য-দেশবিরোধী কর্মকান্ডের’ প্রতিবাদে সেখানে অবস্থান করে কৃষক লীগ। এ সময় কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতির নেতৃত্বে কৃষক লীগের কেন্দ্রীয়, মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলার কৃষক-শ্রমিক মেহনতি জনতা পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরকে পরাজিত করে বাংলার মাটি স্বাধীন করেছিল। আজ তাদের প্রেতাত্মারা আবার মাঠে নেমেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ কৃষক লীগ কৃষক সমাজকে সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি এবং তাদের দোসর, যারা এখনো জীবিত আছে তাদের রাজপথে মোকাবিলা করবে।

এ ছাড়াও যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সরোয়ার ডেইজী ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা রাজপথে বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন। মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি ও সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান শিলার নেতৃত্বে মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রীরা রাজপথে সক্রিয় ছিলেন।

শাহবাগে ‘সতর্ক পাহারায়’ ছাত্রলীগ : রাজধানীতে বিএনপিসহ কয়েকটি বিরোধী দল- জোটের গণমিছিলের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে গতকাল রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে ‘সতর্ক পাহারা’ বসিয়েছিল ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের নেতারা বলছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে শিক্ষার্থীরা শাহবাগে অবস্থান নিয়েছেন। সংগঠনটি এই পাহারাকে ‘গণতন্ত্রের বিজয় উদ্?যাপন’ এবং ‘বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য-দেশবিরোধী কর্মকান্ডের’ প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি। গতকাল দুপুরে জুমার নামাজের পর পরই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নেন ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতা-কর্মীরা। তাদের নেতৃত্বে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান। পরে তাদের সঙ্গে যোগ দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন কলেজসহ বিভিন্ন শাখার নেতা-কর্মীরা। জাদুঘরের সামনে বসানো হয়েছিল মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, গণতন্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে দেশে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে। এই অগ্রযাত্রাকে নস্যাৎ করার পাঁয়তারা করছে বিএনপি-জামায়াত। তাদের মোকাবিলা করার বিষয়টিকে ছাত্রসমাজ নৈতিক দায়বদ্ধতা বলে মনে করে। সেই জায়গা থেকে দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখা, নিজেদের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ রাখার স্বার্থে ছাত্রসমাজ অপশক্তিকে প্রতিরোধের জন্য সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম