শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

জেলে গেলে পাবেন বাড়ির সুবিধা

♦ স্বাস্থ্যকর খাবার, স্বাস্থ্যসম্মত পোশাক ও বিছানাপত্র ♦ পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও নার্সের পাশাপাশি উন্নত স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা ♦ নৈতিকতা শেখাতে লাইব্রেরি ও কারিগরি প্রশিক্ষণ ♦ প্রাধান্য পাবে বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মীয় অনুভূতি ♦ শরীরচর্চা, খেলাধুলা ও বিনোদনের সুযোগ ♦ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনের খসড়া চূড়ান্ত, শিগগিরই উঠছে মন্ত্রিসভায়
উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
জেলে গেলে পাবেন বাড়ির সুবিধা

দেশের কারাগারগুলোকে ‘সংশোধনাগার’-এ রূপান্তর করা হচ্ছে। প্রতিটি কক্ষে থাকবে মানসম্মত বিছানাপত্র। থাকবে পর্যাপ্ত আলো ও নির্মল বায়ু প্রবেশের ব্যবস্থা। মিলবে স্বাস্থ্যসম্মত পয়োনিষ্কাশনের সুযোগ। নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্বে থাকবে আবর্জনা ফেলার বাক্স (বিন)। সরবরাহ করতে হবে আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত পোশাক-পরিচ্ছদ এবং বিছানাপত্র। বন্দির শয়নস্থলের মেঝে সপ্তাহে অন্তত একবার জীবাণুনাশক দিয়ে ধোয়ামোছা করতে হবে। বন্দিদের জন্য থাকবে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক ও নার্স। থাকবে কাউন্সেলিংসহ উন্নত স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ। বন্দিদের নৈতিকতা শেখাতে থাকবে প্রয়োজনীয় সংখ্যক লাইব্রেরি ও কারিগরি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও। গুরুত্ব পাবে বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মানুভূতি। কারাবন্দিদের শরীরচর্চা, খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ রেখে ‘বাংলাদেশ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইন-২০২৩’ এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ। অনুমোদনের জন্য প্রস্তাবিত আইনের খসড়াটি শিগগিরই মন্ত্রিসভা বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। এটি কার্যকর হলে দেশের কারাগারগুলোতে মিলবে নিজ বাড়িঘরের সুযোগ-সুবিধা। বন্দিরা কারাগারেই ভোগ করবেন নাগরিক সুবিধাও।

খসড়ায় যা রয়েছে : প্রস্তাবিত কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনে বলা হয়েছে, বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মানুভূতির প্রতি যথাযথ সম্মান দেখাতে হবে। কারা কর্তৃপক্ষ কারা ব্যবস্থাপনার দৈনিক কর্মসূচি এমনভাবে নির্ধারণ করবেন, যাতে বন্দিরা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান প্রতিপালন করতে পারেন। বন্দিরা যেন কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত স্ব-স্ব ধর্মীয় পুস্তকাদি পাঠের সুবিধার্থে নিজ হেফাজতে রাখতে পারেন। বিধি মোতাবেক বন্দিরা ব্যাংক চেক ও অন্যান্য আইনগত দলিলে স্বাক্ষর, টিপসই প্রদান করতে পারবেন। নারী বন্দিদের জন্য পরিবেষ্টনীসহ আলাদা ভবনে আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের প্রবেশ ও বহির্গমন পথ এমন হতে হবে, যাতে কারাগারের অন্য অংশ থেকে দেখা না যায়। নারী বন্দিদের বেষ্টনীতে তল্লাশির জন্য কোনো পুরুষ প্রবেশ করতে পারবে না।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত, দন্ডপ্রাপ্ত, বিচারাধীন, নারী, পুরুষ, কিশোর ও বিদেশিসহ কারাগারের ১৭ ধরনের বন্দির আলাদা আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে আইনের খসড়ায়। বলা হয়েছে-শিশু বন্দির জন্য আলাদা আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। কিশোর ও প্রাপ্তবয়স্ক বন্দিদের আলাদা রাখতে হবে। তাদের ন্যূনতম পরিমাপে ও আদর্শ মানসম্পন্ন শয়নস্থল ও বিছানাপত্র দিতে হবে। যেখানে স্বাভাবিক বা কৃত্রিম আলো ও নির্মল বায়ু প্রবাহের জন্য পর্যাপ্ত বায়ু সঞ্চালনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। বন্দির পোশাক-পরিচ্ছদ এবং বিছানাপত্র স্বাস্থ্যসম্মতভাবে রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থার পাশাপাশি পোশাক ধোয়ার জন্য সাবান ও সেলাইয়ের উপকরণ দিতে হবে। কর্তৃপক্ষের সম্মতিসাপেক্ষে বিচারাধীন বন্দিরা কারাগারের বাইরের অতিরিক্ত পোশাক-পরিচ্ছদ কেনার সুযোগ পাবেন। প্রত্যেক কারাগারে নির্ধারিত পদ্ধতিতে এক বা একাধিক ক্যান্টিন পরিচালিত হবে। বন্দিরা ব্যক্তিগত অর্থে খাবার ও প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনতে পারবেন।

স্বাস্থ্যসেবা প্রসঙ্গে খসড়ায় বলা হয়েছে, বন্দির মধ্যে গর্ভবতী নারী, নবজাতক কিংবা মায়ের সঙ্গে অবস্থানরত শিশু তাদের বিশেষ স্বাস্থ্য চাহিদা অনুসারে স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। কারা স্বাস্থ্যসেবার মান জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি ও মানদন্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। প্রত্যেক কারাগারে হাসপাতাল থাকবে। সেখানে সব সময় প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসকসহ অন্যান্য চিকিৎসা সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকবেন। নারী বন্দিদের চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক নারী চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারী থাকবেন। বন্দির কল্যাণ, মানসিক ও শারীরিক উৎকর্ষ এবং দক্ষতা উন্নয়নে কারাগারের নিরাপত্তা নিশ্চিত রেখে নানা ধরনের সুযোগ দিতে হবে।

শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বন্দির উন্নয়ন ও পুনর্বাসনের জন্য কারা অভ্যন্তরে শিক্ষা, কারিগরি দক্ষতা ও আইনগত সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। প্রত্যেক কারাগারে একটি করে পাঠাগার থাকবে। প্রয়োজনে কারা কর্তৃপক্ষ স্থানীয় গণগ্রন্থাগারের সহযোগিতা এবং সরকারি গণগ্রন্থাগার থেকে বই সংগ্রহ করতে পারবে। কারাগারে প্রশিক্ষণ শুরু করা বন্দির মেয়াদ শেষ হলে মুক্তির পরও তিনি প্রশিক্ষণ কোর্স শেষ করার সুযোগ পাবেন। এই কোর্স বন্দির অভিজ্ঞতা ও  ভবিষ্যৎ কর্মসংস্থানের যোগ্যতা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে কারাগারে কাউন্সেলিং করা তো দূরের কথা, চিকিৎসার জন্য-ই নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক। কারা অধিদফতরের অধীনে দেশে ১৩টি কেন্দ্রীয় কারাগার এবং ৫৫টি জেলা কারাগার রয়েছে। কারাগারগুলোর ধারণক্ষমতা ৪২ হাজার ৪৫০ জন। অথচ সেখানে রাখা হয়েছে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ ৮০ থেকে ৮৫ হাজার বন্দি। তাদের জন্য মাত্র পাঁচজন চিকিৎসক রয়েছেন। ডিপ্লোমা নার্স ও ফার্মাসিস্টের ১৭৩টি পদের মধ্যে ১২২টিই শূন্য। কারা অধিদফতর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে সিভিল সার্জনের মাধ্যমে ১০৫ জন চিকিৎসক ডেপুটেশনে সংযুক্ত করেছে। তাদের সবাই ইন-হাউস নন। অনেকেই সিভিল সার্জন অফিস থেকে সকালে এসে ডিউটি করে বিকালে চলে যান। ফলে বন্দিদের বিনা চিকিৎসায় মারা যাওয়ার অভিযোগও একেবারে কম নয়।

বিভিন্ন কারাগারের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে নানা পর্যায়ে সরকারিভাবে তদন্ত হয়েছে। এসব তদন্তে কারা ক্যান্টিনের অনিয়ম, বন্দি বেচাকেনা, সাক্ষাৎ-বাণিজ্য, সিট-বাণিজ্য, খাবার-বাণিজ্য, চিকিৎসা, পদায়ন, জামিন-বাণিজ্যের মতো দুর্নীতির বিষয় উঠে এসেছে। এসবের সঙ্গে কিছু অসাধু কারা কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য জড়িত থাকার কথা বলা হয়েছে প্রতিবেদনে। এই অনিয়ম-দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট খাত চিহ্নিত করে কারা ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার উদ্যোগ নেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইন ও পরিকল্পনা) শওকত মোস্তফার নেতৃত্বে একটি কমিটিও করা হয়। ২০১৪ সালের ৬ আগস্ট কমিটির প্রথম বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে ডিজিটাল পদ্ধতি প্রবর্তনের গৃহীত সাক্ষ্যকে আইনের স্বীকৃতি প্রদানের ব্যবস্থা, প্রযুক্তিনির্ভর কারাগার মনিটরিং চালুর অংশ হিসেবে সিসিটিভি ক্যামেরা চালু, কারাগারের নাম সংশোধনাগার করা এবং দুর্ধর্ষ জঙ্গিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রার্থীদের এনআইডির সত্যায়িত ফটোকপি, মোবাইল নম্বর ও ছবিসহ পূর্ণাঙ্গ বায়োডাটা নিয়ে সাক্ষাতের ব্যবস্থাসহ ১৫ দফা সুপারিশ করা হয়। সেই সুপারিশগুলোর আলোকেই প্রণয়ন করা হয়েছে প্রস্তাবিত বাংলাদেশ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনটি।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা