শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

জেলে গেলে পাবেন বাড়ির সুবিধা

♦ স্বাস্থ্যকর খাবার, স্বাস্থ্যসম্মত পোশাক ও বিছানাপত্র ♦ পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও নার্সের পাশাপাশি উন্নত স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা ♦ নৈতিকতা শেখাতে লাইব্রেরি ও কারিগরি প্রশিক্ষণ ♦ প্রাধান্য পাবে বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মীয় অনুভূতি ♦ শরীরচর্চা, খেলাধুলা ও বিনোদনের সুযোগ ♦ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনের খসড়া চূড়ান্ত, শিগগিরই উঠছে মন্ত্রিসভায়
উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
জেলে গেলে পাবেন বাড়ির সুবিধা

দেশের কারাগারগুলোকে ‘সংশোধনাগার’-এ রূপান্তর করা হচ্ছে। প্রতিটি কক্ষে থাকবে মানসম্মত বিছানাপত্র। থাকবে পর্যাপ্ত আলো ও নির্মল বায়ু প্রবেশের ব্যবস্থা। মিলবে স্বাস্থ্যসম্মত পয়োনিষ্কাশনের সুযোগ। নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্বে থাকবে আবর্জনা ফেলার বাক্স (বিন)। সরবরাহ করতে হবে আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত পোশাক-পরিচ্ছদ এবং বিছানাপত্র। বন্দির শয়নস্থলের মেঝে সপ্তাহে অন্তত একবার জীবাণুনাশক দিয়ে ধোয়ামোছা করতে হবে। বন্দিদের জন্য থাকবে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক ও নার্স। থাকবে কাউন্সেলিংসহ উন্নত স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ। বন্দিদের নৈতিকতা শেখাতে থাকবে প্রয়োজনীয় সংখ্যক লাইব্রেরি ও কারিগরি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও। গুরুত্ব পাবে বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মানুভূতি। কারাবন্দিদের শরীরচর্চা, খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ রেখে ‘বাংলাদেশ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইন-২০২৩’ এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ। অনুমোদনের জন্য প্রস্তাবিত আইনের খসড়াটি শিগগিরই মন্ত্রিসভা বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। এটি কার্যকর হলে দেশের কারাগারগুলোতে মিলবে নিজ বাড়িঘরের সুযোগ-সুবিধা। বন্দিরা কারাগারেই ভোগ করবেন নাগরিক সুবিধাও।

খসড়ায় যা রয়েছে : প্রস্তাবিত কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনে বলা হয়েছে, বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মানুভূতির প্রতি যথাযথ সম্মান দেখাতে হবে। কারা কর্তৃপক্ষ কারা ব্যবস্থাপনার দৈনিক কর্মসূচি এমনভাবে নির্ধারণ করবেন, যাতে বন্দিরা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান প্রতিপালন করতে পারেন। বন্দিরা যেন কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত স্ব-স্ব ধর্মীয় পুস্তকাদি পাঠের সুবিধার্থে নিজ হেফাজতে রাখতে পারেন। বিধি মোতাবেক বন্দিরা ব্যাংক চেক ও অন্যান্য আইনগত দলিলে স্বাক্ষর, টিপসই প্রদান করতে পারবেন। নারী বন্দিদের জন্য পরিবেষ্টনীসহ আলাদা ভবনে আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের প্রবেশ ও বহির্গমন পথ এমন হতে হবে, যাতে কারাগারের অন্য অংশ থেকে দেখা না যায়। নারী বন্দিদের বেষ্টনীতে তল্লাশির জন্য কোনো পুরুষ প্রবেশ করতে পারবে না।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত, দন্ডপ্রাপ্ত, বিচারাধীন, নারী, পুরুষ, কিশোর ও বিদেশিসহ কারাগারের ১৭ ধরনের বন্দির আলাদা আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে আইনের খসড়ায়। বলা হয়েছে-শিশু বন্দির জন্য আলাদা আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। কিশোর ও প্রাপ্তবয়স্ক বন্দিদের আলাদা রাখতে হবে। তাদের ন্যূনতম পরিমাপে ও আদর্শ মানসম্পন্ন শয়নস্থল ও বিছানাপত্র দিতে হবে। যেখানে স্বাভাবিক বা কৃত্রিম আলো ও নির্মল বায়ু প্রবাহের জন্য পর্যাপ্ত বায়ু সঞ্চালনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। বন্দির পোশাক-পরিচ্ছদ এবং বিছানাপত্র স্বাস্থ্যসম্মতভাবে রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থার পাশাপাশি পোশাক ধোয়ার জন্য সাবান ও সেলাইয়ের উপকরণ দিতে হবে। কর্তৃপক্ষের সম্মতিসাপেক্ষে বিচারাধীন বন্দিরা কারাগারের বাইরের অতিরিক্ত পোশাক-পরিচ্ছদ কেনার সুযোগ পাবেন। প্রত্যেক কারাগারে নির্ধারিত পদ্ধতিতে এক বা একাধিক ক্যান্টিন পরিচালিত হবে। বন্দিরা ব্যক্তিগত অর্থে খাবার ও প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনতে পারবেন।

স্বাস্থ্যসেবা প্রসঙ্গে খসড়ায় বলা হয়েছে, বন্দির মধ্যে গর্ভবতী নারী, নবজাতক কিংবা মায়ের সঙ্গে অবস্থানরত শিশু তাদের বিশেষ স্বাস্থ্য চাহিদা অনুসারে স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। কারা স্বাস্থ্যসেবার মান জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি ও মানদন্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। প্রত্যেক কারাগারে হাসপাতাল থাকবে। সেখানে সব সময় প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসকসহ অন্যান্য চিকিৎসা সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকবেন। নারী বন্দিদের চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক নারী চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারী থাকবেন। বন্দির কল্যাণ, মানসিক ও শারীরিক উৎকর্ষ এবং দক্ষতা উন্নয়নে কারাগারের নিরাপত্তা নিশ্চিত রেখে নানা ধরনের সুযোগ দিতে হবে।

শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বন্দির উন্নয়ন ও পুনর্বাসনের জন্য কারা অভ্যন্তরে শিক্ষা, কারিগরি দক্ষতা ও আইনগত সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। প্রত্যেক কারাগারে একটি করে পাঠাগার থাকবে। প্রয়োজনে কারা কর্তৃপক্ষ স্থানীয় গণগ্রন্থাগারের সহযোগিতা এবং সরকারি গণগ্রন্থাগার থেকে বই সংগ্রহ করতে পারবে। কারাগারে প্রশিক্ষণ শুরু করা বন্দির মেয়াদ শেষ হলে মুক্তির পরও তিনি প্রশিক্ষণ কোর্স শেষ করার সুযোগ পাবেন। এই কোর্স বন্দির অভিজ্ঞতা ও  ভবিষ্যৎ কর্মসংস্থানের যোগ্যতা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে কারাগারে কাউন্সেলিং করা তো দূরের কথা, চিকিৎসার জন্য-ই নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক। কারা অধিদফতরের অধীনে দেশে ১৩টি কেন্দ্রীয় কারাগার এবং ৫৫টি জেলা কারাগার রয়েছে। কারাগারগুলোর ধারণক্ষমতা ৪২ হাজার ৪৫০ জন। অথচ সেখানে রাখা হয়েছে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ ৮০ থেকে ৮৫ হাজার বন্দি। তাদের জন্য মাত্র পাঁচজন চিকিৎসক রয়েছেন। ডিপ্লোমা নার্স ও ফার্মাসিস্টের ১৭৩টি পদের মধ্যে ১২২টিই শূন্য। কারা অধিদফতর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে সিভিল সার্জনের মাধ্যমে ১০৫ জন চিকিৎসক ডেপুটেশনে সংযুক্ত করেছে। তাদের সবাই ইন-হাউস নন। অনেকেই সিভিল সার্জন অফিস থেকে সকালে এসে ডিউটি করে বিকালে চলে যান। ফলে বন্দিদের বিনা চিকিৎসায় মারা যাওয়ার অভিযোগও একেবারে কম নয়।

বিভিন্ন কারাগারের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে নানা পর্যায়ে সরকারিভাবে তদন্ত হয়েছে। এসব তদন্তে কারা ক্যান্টিনের অনিয়ম, বন্দি বেচাকেনা, সাক্ষাৎ-বাণিজ্য, সিট-বাণিজ্য, খাবার-বাণিজ্য, চিকিৎসা, পদায়ন, জামিন-বাণিজ্যের মতো দুর্নীতির বিষয় উঠে এসেছে। এসবের সঙ্গে কিছু অসাধু কারা কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য জড়িত থাকার কথা বলা হয়েছে প্রতিবেদনে। এই অনিয়ম-দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট খাত চিহ্নিত করে কারা ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার উদ্যোগ নেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইন ও পরিকল্পনা) শওকত মোস্তফার নেতৃত্বে একটি কমিটিও করা হয়। ২০১৪ সালের ৬ আগস্ট কমিটির প্রথম বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে ডিজিটাল পদ্ধতি প্রবর্তনের গৃহীত সাক্ষ্যকে আইনের স্বীকৃতি প্রদানের ব্যবস্থা, প্রযুক্তিনির্ভর কারাগার মনিটরিং চালুর অংশ হিসেবে সিসিটিভি ক্যামেরা চালু, কারাগারের নাম সংশোধনাগার করা এবং দুর্ধর্ষ জঙ্গিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রার্থীদের এনআইডির সত্যায়িত ফটোকপি, মোবাইল নম্বর ও ছবিসহ পূর্ণাঙ্গ বায়োডাটা নিয়ে সাক্ষাতের ব্যবস্থাসহ ১৫ দফা সুপারিশ করা হয়। সেই সুপারিশগুলোর আলোকেই প্রণয়ন করা হয়েছে প্রস্তাবিত বাংলাদেশ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনটি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম