শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নদী গিলে খাচ্ছে বেপরোয়া দখলদার

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নদী গিলে খাচ্ছে বেপরোয়া দখলদার

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে দেশের নদ-নদী-জলাশয় উদ্ধারে অধিক গুরুত্ব দিলেও দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর ‘ধীরে চল’ নীতির কারণে নদীর বোবাকান্না থামছেই না। নদী রক্ষায় একের পর এক প্রকল্প এলেও থামছে না দখল, ফিরছে না নদীর প্রবাহ। উল্টো খননের অভাবে নাব্য হারাচ্ছে নদী, অন্যদিকে প্রতিদিনই প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় ভরাট হচ্ছে বিভিন্ন নদীর নতুন নতুন এলাকা। অনেক স্থানে নদী ভরাট করে গড়ে উঠেছে সরকারি স্থাপনাও। বছরের পর বছর গড়ালেও হচ্ছে না নদী দখলদারদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা। ২০১৮ ও ২০১৯ সালের দিকে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উদ্যোগে ৬৪ জেলায় ৫৭ হাজার ৩৯০ অবৈধ দখলদারের তালিকা করা হলেও অর্ধেকের বেশি নদীখেকোর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নিতে পারেনি দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো। উল্টো করোনায় উচ্ছেদ কার্যক্রমে ভাটা পড়ায় ফের শুরু হয়েছে নদী দখলের মহোৎসব। এদিকে বর্তমান সরকার দেশের নদ-নদীগুলো রক্ষা করতে মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় ১৭৮টি নদী খনন ও পুনরুদ্ধার করে ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল করার কার্যক্রম শুরু করেছে। এতে খরচ হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। একদিকে বিপুল অর্থ ব্যয়ে চলছে নদী রক্ষা প্রকল্প, অন্যদিকে সমানতালে চলছে নদী দখল। সবচেয়ে বেশি দখল হচ্ছে শিকার শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকার নদী। ক্রমেই লম্বা হচ্ছে দখলদারের তালিকা। ২০১৯ সাল নাগাদ নদী রক্ষা কমিশন ৫৭ হাজার ৩৯০ অবৈধ দখলদারের তালিকা দেয়। ২০২১ সালের নভেম্বরে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সংসদে জানান, সারা দেশে নদীর দখলদারের সংখ্যা ৬৫ হাজার ১২৭ জন, যার মধ্যে ১৯ হাজার ৮৭৪ জনকে (৩০.৫২ শতাংশ) উচ্ছেদ করা হয়েছে। সম্প্রতি সরেজমিন ঢাকার আশপাশের নদী পরিদর্শন ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে সারা দেশে নতুন করে নদী দখলের বিস্তর প্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রতিদিনই দখল হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। নদীর তলদেশে পাইলিং করে নির্মাণ হচ্ছে মার্কেট। নদীর তীর ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। নদী ও খাল ভরাট হওয়ায় প্রতি বছর দীর্ঘ বন্যা ও জলাবদ্ধতার কবলে পড়ছে দেশের বিস্তীর্ণ এলাকা।

বগুড়ার একসময়ের প্রমত্তা নদী করতোয়া এখন দখল-দূষণে ড্রেনে পরিণত হয়েছে। পানি শুকিয়ে যাওয়ায় নদীর তলদেশ থেকে পাইলিং করে তৈরি হচ্ছে সুউচ্চ ভবন, বহুতল মার্কেট, টিনশেড বাড়ি। জেলা শহরের চেলোপাড়া, উত্তর চেলোপাড়া, মালতীনগর, ফুলবাড়ি, মাটিডালি, রাজাবাজার, ফতেহ আলী ব্রিজ এলাকায় দখলের হার সবচেয়ে বেশি। নতুন করে মাটিডালি বেইলি ব্রিজের পাশে নদীর তলদেশ থেকে দুটি ভবন তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। খুলনা মহানগরীর মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া একসময়ের প্রবহমান ময়ূর নদ এখন বর্জ্যরে ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ২০১৬ সালে পৌনে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এ নদী খনন করা হলেও সুফল মেলেনি। আবারও ৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ে খনন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সিটি করপোরেশন। নগরীর বড় বাজারের পেছন থেকে বয়ে যাওয়া ভৈরব নদীর তীর দখল করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ব্যবসা কেন্দ্র। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, খুলনায় নদীর পাড়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অর্ধশত ইটভাটা। সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা দিয়ে বহমান প্রায় ৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ বাসিয়া নদী এখন মরা খাল। নদীর দুই পাড়ই অবৈধ স্থাপনার দখলে। একই অবস্থা সুরমা নদীরও। স্থানীয়দের মতে, সিলেটের প্রায় ১৮টি নদীর দুই পাড় দখল করে গড়ে উঠেছে লক্ষাধিক স্থাপনা। ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে নদীগুলো। সাভারের বংশী নদী দখলের কারণে ক্রমেই সরু খালে পরিণত হচ্ছে। নয়ারহাট বাজার এলাকা, নামাবাজার, বেদেপল্লী, ঘুঘুদিয়া, ঘোড়াদিয়া ও রাজফুলবাড়িয়াসহ প্রায় ১৫-২০ কিলোমিটার এলাকায় নদীর তীর ভরাট করে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দোকান, কারখানা, বহুতল ভবন, বাজার ও বালুমহাল। গাজীপুরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া পুরনো ব্রহ্মপুত্র, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বানার, সুতী, গোয়ালী, চিলাই, পারুলী, লবলং, বংশী, বালুসহ অধিকাংশ নদী ও খালের অস্তিত্ব দখল ও দূষণে হুমকির মুখে। গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান জানান, তুরাগের অধিকাংশ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সীমানা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। বাকিগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করব। নারায়ণগঞ্জকে ঘিরে রাখা শীতলক্ষ্যা, বুড়িগঙ্গা, মেঘনা, ধলেশ্বরী ও ব্রহ্মপুত্রের পাড় দীর্ঘ ২০ বছর ধরে দখল করে রেখেছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান। বারবার উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন স্থানে সীমানা পিলার বসানো হলেও দখল থামছে না। নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার গোগনগর ইউনিয়নের সৈয়দপুর এলাকায় ধলেশ্বরী নদী দখল করে ভরাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। আলীগঞ্জ কোয়ার্টার থেকে ফতুল্লা পোস্ট অফিস পর্যন্ত বুড়িগঙ্গা নদীর পাড়ে নির্মিত ওয়াকওয়েও এখন ব্যবহৃত হচ্ছে পণ্য ওঠানামায়। মেঘনা সেতু থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে আড়াই বিঘা খাসজমি দখল করে গড়ে উঠেছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের মধ্যে পিলার বসিয়ে স্থাপনা গড়ে তুলেছেন প্রভাবশালীরা। মেহেরপুরের মাথাভাঙ্গা, কাজলা ও ছেউটিয়া নদী দখলদারের দৌরাত্মে মৃতপ্রায়। চাঁদপুরের ডাকাতিয়া নদী অবৈধ দখল ও বর্জ্যে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। চাঁদপুর বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বলেন, ডাকাতিয়া নদী রক্ষায় জরিপ চলছে। এরপর সীমানা পিলার বসানো হবে। সীমানা নির্ধারণ শেষে অবৈধ দখলদারদের তালিকা মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। বরিশালের হৃৎপি- হিসেবে পরিচিত কীর্তনখোলা নদীর দুই তীরে দখল-দূষণের প্রতিযোগিতা চলছে। দপদপিয়া এলাকায় নদীর মধ্যে ব্লক ফেলে কৃত্রিম বাঁধ দিয়ে কীর্তনখোলার অন্তত ৩০০ ফুট জায়গা দখলের অভিযোগ উঠেছে একটি কোম্পানির বিরুদ্ধে। নদীর পশ্চিম তীরের পোর্ট রোড থেকে শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু পর্যন্ত ৫ হাজার ৩২০ জন নদী দখলদারের তালিকা করেছে সরকারের তিনটি সংস্থা।

নদী দখল প্রসঙ্গে রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্স সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না দিলে নদী দখল থামবে না। নদী রক্ষা কমিশন ২০১৮ সালে ৫৭ হাজার নদী দখলদারের তালিকা করার পর নদী উদ্ধারে কিছু পদক্ষেপ দেখেছি। কিছুদিন পরই তা থেমে যায়। সম্প্রতি আমরা সম্পূর্ণ উপকূলীয় এলাকা, বরিশাল, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী অঞ্চল পরিদর্শন করে দেখেছি, প্রভাবশালীদের নদী দখলের হার আরও বেড়েছে। ফলে নদী দখলদারদের তালিকাটিও এখন আংশিক। এ ছাড়া হাই কোর্ট নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণার পর ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নদী দখলদারদের তালিকা করে সাইনবোর্ডে টাঙিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত তা দেখিনি, উচ্ছেদ তো অনেক পরের বিষয়। একটা তালিকা করতেই চার-পাঁচ বছর লাগছে। এর মধ্যে নতুন করে দখল হচ্ছে। নদী উদ্ধারে দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলো কতটা আন্তরিক সে ব্যাপারে প্রশ্ন আছে। উচ্ছেদের সঙ্গে সঙ্গে ফোরশোর ধরে সীমানা পিলার স্থাপন না করলে নদী রক্ষা করা যাবে না।

নদী উদ্ধারে ধীরগতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদী রক্ষার দায়িত্বে থাকা সরকারি সংস্থাগুলোর দায়িত্বে অবহেলা রয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান আমাদের পরামর্শ শুনছে না। আবার নদী দখলমুক্ত করতে গিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা উল্টো বিপদে পড়ছেন। চাঁদপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বালুখেকো এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গিয়েছিলেন। পরপরই তিনি বদলি হয়ে যান। একই সময় এডিসি দাউদ হায়দার চৌধুরীকে ওএসডি করা হয়। তিনি সৎ, মেধাবী ও সাহসী কর্মকর্তা ছিলেন। তার প্রমোশন আটকে যায়। এই অফিসারদের আমরা নিরাপত্তা দিতে পারছি না। ক্যারিয়ারের ভয়ে প্রশাসন ঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। মূলত নদী দখলদাররা অনেক প্রভাবশালী। অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠানও নদী দখল করে স্থাপনা গড়ে তুলেছে। এদের একসঙ্গে উৎখাতের শক্তি কমিশনের নেই। তাই ধারাবাহিকভাবে করছি। আগের চেয়ে অভিযান বেড়েছে। অনেক চাপ মোকাবিলা করে প্রশাসনকে কাজ করতে হচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে নদী উদ্ধার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। তহবিলের সংকটও আছে। তারপরও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

এদিকে নদী রক্ষা কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদনে (২০১৯) বলা হয়েছে, নদীর জায়গা উদ্ধারে আইন প্রয়োগে অবহেলা, গড়িমসি ও অদক্ষতা বিশেষভাবে লক্ষণীয়। দেশের প্রতিটি বিভাগে প্রভাবশালী ব্যক্তি ও সরকারি প্রতিষ্ঠান নদীর মধ্যে বা নদীর তীরে বড় বড় স্থাপনা তৈরি করেছে। সেগুলো উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া সরকারের যেসব সংস্থা, বোর্ড, প্রশাসন বা কমিটি এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দায়িত্বে ছিল, তারা দায়িত্ব পালনে গড়িমসি ও কালক্ষেপণ করেছে। কমিশন নদী উদ্ধারে যেসব পরামর্শ, সুপারিশ বা অনুরোধ করেছে, এসব সংস্থা তা এড়িয়ে যাওয়ার বা অপব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়