শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নদী গিলে খাচ্ছে বেপরোয়া দখলদার

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নদী গিলে খাচ্ছে বেপরোয়া দখলদার

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে দেশের নদ-নদী-জলাশয় উদ্ধারে অধিক গুরুত্ব দিলেও দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর ‘ধীরে চল’ নীতির কারণে নদীর বোবাকান্না থামছেই না। নদী রক্ষায় একের পর এক প্রকল্প এলেও থামছে না দখল, ফিরছে না নদীর প্রবাহ। উল্টো খননের অভাবে নাব্য হারাচ্ছে নদী, অন্যদিকে প্রতিদিনই প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় ভরাট হচ্ছে বিভিন্ন নদীর নতুন নতুন এলাকা। অনেক স্থানে নদী ভরাট করে গড়ে উঠেছে সরকারি স্থাপনাও। বছরের পর বছর গড়ালেও হচ্ছে না নদী দখলদারদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা। ২০১৮ ও ২০১৯ সালের দিকে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উদ্যোগে ৬৪ জেলায় ৫৭ হাজার ৩৯০ অবৈধ দখলদারের তালিকা করা হলেও অর্ধেকের বেশি নদীখেকোর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নিতে পারেনি দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো। উল্টো করোনায় উচ্ছেদ কার্যক্রমে ভাটা পড়ায় ফের শুরু হয়েছে নদী দখলের মহোৎসব। এদিকে বর্তমান সরকার দেশের নদ-নদীগুলো রক্ষা করতে মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় ১৭৮টি নদী খনন ও পুনরুদ্ধার করে ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল করার কার্যক্রম শুরু করেছে। এতে খরচ হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। একদিকে বিপুল অর্থ ব্যয়ে চলছে নদী রক্ষা প্রকল্প, অন্যদিকে সমানতালে চলছে নদী দখল। সবচেয়ে বেশি দখল হচ্ছে শিকার শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকার নদী। ক্রমেই লম্বা হচ্ছে দখলদারের তালিকা। ২০১৯ সাল নাগাদ নদী রক্ষা কমিশন ৫৭ হাজার ৩৯০ অবৈধ দখলদারের তালিকা দেয়। ২০২১ সালের নভেম্বরে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সংসদে জানান, সারা দেশে নদীর দখলদারের সংখ্যা ৬৫ হাজার ১২৭ জন, যার মধ্যে ১৯ হাজার ৮৭৪ জনকে (৩০.৫২ শতাংশ) উচ্ছেদ করা হয়েছে। সম্প্রতি সরেজমিন ঢাকার আশপাশের নদী পরিদর্শন ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে সারা দেশে নতুন করে নদী দখলের বিস্তর প্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রতিদিনই দখল হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। নদীর তলদেশে পাইলিং করে নির্মাণ হচ্ছে মার্কেট। নদীর তীর ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। নদী ও খাল ভরাট হওয়ায় প্রতি বছর দীর্ঘ বন্যা ও জলাবদ্ধতার কবলে পড়ছে দেশের বিস্তীর্ণ এলাকা।

বগুড়ার একসময়ের প্রমত্তা নদী করতোয়া এখন দখল-দূষণে ড্রেনে পরিণত হয়েছে। পানি শুকিয়ে যাওয়ায় নদীর তলদেশ থেকে পাইলিং করে তৈরি হচ্ছে সুউচ্চ ভবন, বহুতল মার্কেট, টিনশেড বাড়ি। জেলা শহরের চেলোপাড়া, উত্তর চেলোপাড়া, মালতীনগর, ফুলবাড়ি, মাটিডালি, রাজাবাজার, ফতেহ আলী ব্রিজ এলাকায় দখলের হার সবচেয়ে বেশি। নতুন করে মাটিডালি বেইলি ব্রিজের পাশে নদীর তলদেশ থেকে দুটি ভবন তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। খুলনা মহানগরীর মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া একসময়ের প্রবহমান ময়ূর নদ এখন বর্জ্যরে ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ২০১৬ সালে পৌনে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এ নদী খনন করা হলেও সুফল মেলেনি। আবারও ৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ে খনন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সিটি করপোরেশন। নগরীর বড় বাজারের পেছন থেকে বয়ে যাওয়া ভৈরব নদীর তীর দখল করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ব্যবসা কেন্দ্র। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, খুলনায় নদীর পাড়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অর্ধশত ইটভাটা। সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা দিয়ে বহমান প্রায় ৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ বাসিয়া নদী এখন মরা খাল। নদীর দুই পাড়ই অবৈধ স্থাপনার দখলে। একই অবস্থা সুরমা নদীরও। স্থানীয়দের মতে, সিলেটের প্রায় ১৮টি নদীর দুই পাড় দখল করে গড়ে উঠেছে লক্ষাধিক স্থাপনা। ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে নদীগুলো। সাভারের বংশী নদী দখলের কারণে ক্রমেই সরু খালে পরিণত হচ্ছে। নয়ারহাট বাজার এলাকা, নামাবাজার, বেদেপল্লী, ঘুঘুদিয়া, ঘোড়াদিয়া ও রাজফুলবাড়িয়াসহ প্রায় ১৫-২০ কিলোমিটার এলাকায় নদীর তীর ভরাট করে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দোকান, কারখানা, বহুতল ভবন, বাজার ও বালুমহাল। গাজীপুরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া পুরনো ব্রহ্মপুত্র, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বানার, সুতী, গোয়ালী, চিলাই, পারুলী, লবলং, বংশী, বালুসহ অধিকাংশ নদী ও খালের অস্তিত্ব দখল ও দূষণে হুমকির মুখে। গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান জানান, তুরাগের অধিকাংশ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সীমানা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। বাকিগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করব। নারায়ণগঞ্জকে ঘিরে রাখা শীতলক্ষ্যা, বুড়িগঙ্গা, মেঘনা, ধলেশ্বরী ও ব্রহ্মপুত্রের পাড় দীর্ঘ ২০ বছর ধরে দখল করে রেখেছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান। বারবার উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন স্থানে সীমানা পিলার বসানো হলেও দখল থামছে না। নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার গোগনগর ইউনিয়নের সৈয়দপুর এলাকায় ধলেশ্বরী নদী দখল করে ভরাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। আলীগঞ্জ কোয়ার্টার থেকে ফতুল্লা পোস্ট অফিস পর্যন্ত বুড়িগঙ্গা নদীর পাড়ে নির্মিত ওয়াকওয়েও এখন ব্যবহৃত হচ্ছে পণ্য ওঠানামায়। মেঘনা সেতু থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে আড়াই বিঘা খাসজমি দখল করে গড়ে উঠেছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের মধ্যে পিলার বসিয়ে স্থাপনা গড়ে তুলেছেন প্রভাবশালীরা। মেহেরপুরের মাথাভাঙ্গা, কাজলা ও ছেউটিয়া নদী দখলদারের দৌরাত্মে মৃতপ্রায়। চাঁদপুরের ডাকাতিয়া নদী অবৈধ দখল ও বর্জ্যে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। চাঁদপুর বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বলেন, ডাকাতিয়া নদী রক্ষায় জরিপ চলছে। এরপর সীমানা পিলার বসানো হবে। সীমানা নির্ধারণ শেষে অবৈধ দখলদারদের তালিকা মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। বরিশালের হৃৎপি- হিসেবে পরিচিত কীর্তনখোলা নদীর দুই তীরে দখল-দূষণের প্রতিযোগিতা চলছে। দপদপিয়া এলাকায় নদীর মধ্যে ব্লক ফেলে কৃত্রিম বাঁধ দিয়ে কীর্তনখোলার অন্তত ৩০০ ফুট জায়গা দখলের অভিযোগ উঠেছে একটি কোম্পানির বিরুদ্ধে। নদীর পশ্চিম তীরের পোর্ট রোড থেকে শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু পর্যন্ত ৫ হাজার ৩২০ জন নদী দখলদারের তালিকা করেছে সরকারের তিনটি সংস্থা।

নদী দখল প্রসঙ্গে রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্স সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না দিলে নদী দখল থামবে না। নদী রক্ষা কমিশন ২০১৮ সালে ৫৭ হাজার নদী দখলদারের তালিকা করার পর নদী উদ্ধারে কিছু পদক্ষেপ দেখেছি। কিছুদিন পরই তা থেমে যায়। সম্প্রতি আমরা সম্পূর্ণ উপকূলীয় এলাকা, বরিশাল, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী অঞ্চল পরিদর্শন করে দেখেছি, প্রভাবশালীদের নদী দখলের হার আরও বেড়েছে। ফলে নদী দখলদারদের তালিকাটিও এখন আংশিক। এ ছাড়া হাই কোর্ট নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণার পর ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নদী দখলদারদের তালিকা করে সাইনবোর্ডে টাঙিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত তা দেখিনি, উচ্ছেদ তো অনেক পরের বিষয়। একটা তালিকা করতেই চার-পাঁচ বছর লাগছে। এর মধ্যে নতুন করে দখল হচ্ছে। নদী উদ্ধারে দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলো কতটা আন্তরিক সে ব্যাপারে প্রশ্ন আছে। উচ্ছেদের সঙ্গে সঙ্গে ফোরশোর ধরে সীমানা পিলার স্থাপন না করলে নদী রক্ষা করা যাবে না।

নদী উদ্ধারে ধীরগতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদী রক্ষার দায়িত্বে থাকা সরকারি সংস্থাগুলোর দায়িত্বে অবহেলা রয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান আমাদের পরামর্শ শুনছে না। আবার নদী দখলমুক্ত করতে গিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা উল্টো বিপদে পড়ছেন। চাঁদপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বালুখেকো এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গিয়েছিলেন। পরপরই তিনি বদলি হয়ে যান। একই সময় এডিসি দাউদ হায়দার চৌধুরীকে ওএসডি করা হয়। তিনি সৎ, মেধাবী ও সাহসী কর্মকর্তা ছিলেন। তার প্রমোশন আটকে যায়। এই অফিসারদের আমরা নিরাপত্তা দিতে পারছি না। ক্যারিয়ারের ভয়ে প্রশাসন ঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। মূলত নদী দখলদাররা অনেক প্রভাবশালী। অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠানও নদী দখল করে স্থাপনা গড়ে তুলেছে। এদের একসঙ্গে উৎখাতের শক্তি কমিশনের নেই। তাই ধারাবাহিকভাবে করছি। আগের চেয়ে অভিযান বেড়েছে। অনেক চাপ মোকাবিলা করে প্রশাসনকে কাজ করতে হচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে নদী উদ্ধার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। তহবিলের সংকটও আছে। তারপরও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

এদিকে নদী রক্ষা কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদনে (২০১৯) বলা হয়েছে, নদীর জায়গা উদ্ধারে আইন প্রয়োগে অবহেলা, গড়িমসি ও অদক্ষতা বিশেষভাবে লক্ষণীয়। দেশের প্রতিটি বিভাগে প্রভাবশালী ব্যক্তি ও সরকারি প্রতিষ্ঠান নদীর মধ্যে বা নদীর তীরে বড় বড় স্থাপনা তৈরি করেছে। সেগুলো উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া সরকারের যেসব সংস্থা, বোর্ড, প্রশাসন বা কমিটি এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দায়িত্বে ছিল, তারা দায়িত্ব পালনে গড়িমসি ও কালক্ষেপণ করেছে। কমিশন নদী উদ্ধারে যেসব পরামর্শ, সুপারিশ বা অনুরোধ করেছে, এসব সংস্থা তা এড়িয়ে যাওয়ার বা অপব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম