শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নদী গিলে খাচ্ছে বেপরোয়া দখলদার

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নদী গিলে খাচ্ছে বেপরোয়া দখলদার

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে দেশের নদ-নদী-জলাশয় উদ্ধারে অধিক গুরুত্ব দিলেও দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর ‘ধীরে চল’ নীতির কারণে নদীর বোবাকান্না থামছেই না। নদী রক্ষায় একের পর এক প্রকল্প এলেও থামছে না দখল, ফিরছে না নদীর প্রবাহ। উল্টো খননের অভাবে নাব্য হারাচ্ছে নদী, অন্যদিকে প্রতিদিনই প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় ভরাট হচ্ছে বিভিন্ন নদীর নতুন নতুন এলাকা। অনেক স্থানে নদী ভরাট করে গড়ে উঠেছে সরকারি স্থাপনাও। বছরের পর বছর গড়ালেও হচ্ছে না নদী দখলদারদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা। ২০১৮ ও ২০১৯ সালের দিকে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উদ্যোগে ৬৪ জেলায় ৫৭ হাজার ৩৯০ অবৈধ দখলদারের তালিকা করা হলেও অর্ধেকের বেশি নদীখেকোর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নিতে পারেনি দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো। উল্টো করোনায় উচ্ছেদ কার্যক্রমে ভাটা পড়ায় ফের শুরু হয়েছে নদী দখলের মহোৎসব। এদিকে বর্তমান সরকার দেশের নদ-নদীগুলো রক্ষা করতে মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় ১৭৮টি নদী খনন ও পুনরুদ্ধার করে ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল করার কার্যক্রম শুরু করেছে। এতে খরচ হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। একদিকে বিপুল অর্থ ব্যয়ে চলছে নদী রক্ষা প্রকল্প, অন্যদিকে সমানতালে চলছে নদী দখল। সবচেয়ে বেশি দখল হচ্ছে শিকার শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকার নদী। ক্রমেই লম্বা হচ্ছে দখলদারের তালিকা। ২০১৯ সাল নাগাদ নদী রক্ষা কমিশন ৫৭ হাজার ৩৯০ অবৈধ দখলদারের তালিকা দেয়। ২০২১ সালের নভেম্বরে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সংসদে জানান, সারা দেশে নদীর দখলদারের সংখ্যা ৬৫ হাজার ১২৭ জন, যার মধ্যে ১৯ হাজার ৮৭৪ জনকে (৩০.৫২ শতাংশ) উচ্ছেদ করা হয়েছে। সম্প্রতি সরেজমিন ঢাকার আশপাশের নদী পরিদর্শন ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে সারা দেশে নতুন করে নদী দখলের বিস্তর প্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রতিদিনই দখল হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। নদীর তলদেশে পাইলিং করে নির্মাণ হচ্ছে মার্কেট। নদীর তীর ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। নদী ও খাল ভরাট হওয়ায় প্রতি বছর দীর্ঘ বন্যা ও জলাবদ্ধতার কবলে পড়ছে দেশের বিস্তীর্ণ এলাকা।

বগুড়ার একসময়ের প্রমত্তা নদী করতোয়া এখন দখল-দূষণে ড্রেনে পরিণত হয়েছে। পানি শুকিয়ে যাওয়ায় নদীর তলদেশ থেকে পাইলিং করে তৈরি হচ্ছে সুউচ্চ ভবন, বহুতল মার্কেট, টিনশেড বাড়ি। জেলা শহরের চেলোপাড়া, উত্তর চেলোপাড়া, মালতীনগর, ফুলবাড়ি, মাটিডালি, রাজাবাজার, ফতেহ আলী ব্রিজ এলাকায় দখলের হার সবচেয়ে বেশি। নতুন করে মাটিডালি বেইলি ব্রিজের পাশে নদীর তলদেশ থেকে দুটি ভবন তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। খুলনা মহানগরীর মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া একসময়ের প্রবহমান ময়ূর নদ এখন বর্জ্যরে ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ২০১৬ সালে পৌনে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এ নদী খনন করা হলেও সুফল মেলেনি। আবারও ৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ে খনন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সিটি করপোরেশন। নগরীর বড় বাজারের পেছন থেকে বয়ে যাওয়া ভৈরব নদীর তীর দখল করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ব্যবসা কেন্দ্র। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, খুলনায় নদীর পাড়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অর্ধশত ইটভাটা। সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা দিয়ে বহমান প্রায় ৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ বাসিয়া নদী এখন মরা খাল। নদীর দুই পাড়ই অবৈধ স্থাপনার দখলে। একই অবস্থা সুরমা নদীরও। স্থানীয়দের মতে, সিলেটের প্রায় ১৮টি নদীর দুই পাড় দখল করে গড়ে উঠেছে লক্ষাধিক স্থাপনা। ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে নদীগুলো। সাভারের বংশী নদী দখলের কারণে ক্রমেই সরু খালে পরিণত হচ্ছে। নয়ারহাট বাজার এলাকা, নামাবাজার, বেদেপল্লী, ঘুঘুদিয়া, ঘোড়াদিয়া ও রাজফুলবাড়িয়াসহ প্রায় ১৫-২০ কিলোমিটার এলাকায় নদীর তীর ভরাট করে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দোকান, কারখানা, বহুতল ভবন, বাজার ও বালুমহাল। গাজীপুরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া পুরনো ব্রহ্মপুত্র, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বানার, সুতী, গোয়ালী, চিলাই, পারুলী, লবলং, বংশী, বালুসহ অধিকাংশ নদী ও খালের অস্তিত্ব দখল ও দূষণে হুমকির মুখে। গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান জানান, তুরাগের অধিকাংশ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সীমানা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। বাকিগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করব। নারায়ণগঞ্জকে ঘিরে রাখা শীতলক্ষ্যা, বুড়িগঙ্গা, মেঘনা, ধলেশ্বরী ও ব্রহ্মপুত্রের পাড় দীর্ঘ ২০ বছর ধরে দখল করে রেখেছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান। বারবার উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন স্থানে সীমানা পিলার বসানো হলেও দখল থামছে না। নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার গোগনগর ইউনিয়নের সৈয়দপুর এলাকায় ধলেশ্বরী নদী দখল করে ভরাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। আলীগঞ্জ কোয়ার্টার থেকে ফতুল্লা পোস্ট অফিস পর্যন্ত বুড়িগঙ্গা নদীর পাড়ে নির্মিত ওয়াকওয়েও এখন ব্যবহৃত হচ্ছে পণ্য ওঠানামায়। মেঘনা সেতু থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে আড়াই বিঘা খাসজমি দখল করে গড়ে উঠেছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের মধ্যে পিলার বসিয়ে স্থাপনা গড়ে তুলেছেন প্রভাবশালীরা। মেহেরপুরের মাথাভাঙ্গা, কাজলা ও ছেউটিয়া নদী দখলদারের দৌরাত্মে মৃতপ্রায়। চাঁদপুরের ডাকাতিয়া নদী অবৈধ দখল ও বর্জ্যে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। চাঁদপুর বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বলেন, ডাকাতিয়া নদী রক্ষায় জরিপ চলছে। এরপর সীমানা পিলার বসানো হবে। সীমানা নির্ধারণ শেষে অবৈধ দখলদারদের তালিকা মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। বরিশালের হৃৎপি- হিসেবে পরিচিত কীর্তনখোলা নদীর দুই তীরে দখল-দূষণের প্রতিযোগিতা চলছে। দপদপিয়া এলাকায় নদীর মধ্যে ব্লক ফেলে কৃত্রিম বাঁধ দিয়ে কীর্তনখোলার অন্তত ৩০০ ফুট জায়গা দখলের অভিযোগ উঠেছে একটি কোম্পানির বিরুদ্ধে। নদীর পশ্চিম তীরের পোর্ট রোড থেকে শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু পর্যন্ত ৫ হাজার ৩২০ জন নদী দখলদারের তালিকা করেছে সরকারের তিনটি সংস্থা।

নদী দখল প্রসঙ্গে রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্স সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না দিলে নদী দখল থামবে না। নদী রক্ষা কমিশন ২০১৮ সালে ৫৭ হাজার নদী দখলদারের তালিকা করার পর নদী উদ্ধারে কিছু পদক্ষেপ দেখেছি। কিছুদিন পরই তা থেমে যায়। সম্প্রতি আমরা সম্পূর্ণ উপকূলীয় এলাকা, বরিশাল, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী অঞ্চল পরিদর্শন করে দেখেছি, প্রভাবশালীদের নদী দখলের হার আরও বেড়েছে। ফলে নদী দখলদারদের তালিকাটিও এখন আংশিক। এ ছাড়া হাই কোর্ট নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণার পর ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নদী দখলদারদের তালিকা করে সাইনবোর্ডে টাঙিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত তা দেখিনি, উচ্ছেদ তো অনেক পরের বিষয়। একটা তালিকা করতেই চার-পাঁচ বছর লাগছে। এর মধ্যে নতুন করে দখল হচ্ছে। নদী উদ্ধারে দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলো কতটা আন্তরিক সে ব্যাপারে প্রশ্ন আছে। উচ্ছেদের সঙ্গে সঙ্গে ফোরশোর ধরে সীমানা পিলার স্থাপন না করলে নদী রক্ষা করা যাবে না।

নদী উদ্ধারে ধীরগতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদী রক্ষার দায়িত্বে থাকা সরকারি সংস্থাগুলোর দায়িত্বে অবহেলা রয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান আমাদের পরামর্শ শুনছে না। আবার নদী দখলমুক্ত করতে গিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা উল্টো বিপদে পড়ছেন। চাঁদপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বালুখেকো এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গিয়েছিলেন। পরপরই তিনি বদলি হয়ে যান। একই সময় এডিসি দাউদ হায়দার চৌধুরীকে ওএসডি করা হয়। তিনি সৎ, মেধাবী ও সাহসী কর্মকর্তা ছিলেন। তার প্রমোশন আটকে যায়। এই অফিসারদের আমরা নিরাপত্তা দিতে পারছি না। ক্যারিয়ারের ভয়ে প্রশাসন ঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। মূলত নদী দখলদাররা অনেক প্রভাবশালী। অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠানও নদী দখল করে স্থাপনা গড়ে তুলেছে। এদের একসঙ্গে উৎখাতের শক্তি কমিশনের নেই। তাই ধারাবাহিকভাবে করছি। আগের চেয়ে অভিযান বেড়েছে। অনেক চাপ মোকাবিলা করে প্রশাসনকে কাজ করতে হচ্ছে। এ ছাড়া কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে নদী উদ্ধার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। তহবিলের সংকটও আছে। তারপরও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

এদিকে নদী রক্ষা কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদনে (২০১৯) বলা হয়েছে, নদীর জায়গা উদ্ধারে আইন প্রয়োগে অবহেলা, গড়িমসি ও অদক্ষতা বিশেষভাবে লক্ষণীয়। দেশের প্রতিটি বিভাগে প্রভাবশালী ব্যক্তি ও সরকারি প্রতিষ্ঠান নদীর মধ্যে বা নদীর তীরে বড় বড় স্থাপনা তৈরি করেছে। সেগুলো উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া সরকারের যেসব সংস্থা, বোর্ড, প্রশাসন বা কমিটি এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দায়িত্বে ছিল, তারা দায়িত্ব পালনে গড়িমসি ও কালক্ষেপণ করেছে। কমিশন নদী উদ্ধারে যেসব পরামর্শ, সুপারিশ বা অনুরোধ করেছে, এসব সংস্থা তা এড়িয়ে যাওয়ার বা অপব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৩৪ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা