শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

♦ চলতি বছরের ডিসেম্বর না আগামী বছরের জানুয়ারি, সিদ্ধান্ত অচিরেই ♦ দুই দলের অনড় অবস্থান দেশের জন্য খুব বিপজ্জনক। আশা করি কয়েক মাসের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে : সিইসি
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

সর্বদলীয় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের চ্যালেঞ্জে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। যদিও তারা বলছে, রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোটে নিয়ে আসার দায়িত্ব তাদের নয়। গ্রহণযোগ্য পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব তাদের। ভোটে আসা-না আসা রাজনৈতিক দলগুলোর নিজস্ব। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিদেশি কূটনীতিকরা ভোট নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করার পর রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সরকারি দল বলছে, দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে বিদেশিদের মতামত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও ভোটাধিকারের সিদ্ধান্ত জনগণ নেবে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন ভোটের রোডম্যাপ নিয়ে কাজ করছে। কীভাবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করা যায়, সে চ্যালেঞ্জেই রয়েছে ইসি। নির্বাচন চলাকালে প্রশাসন সম্পূর্ণরূপে ইসির নিয়ন্ত্রণে থাকে। এ নিয়ে   নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তবে সরকারি দলের স্পষ্ট কথা, তারা কোনোভাবেই বর্তমান সংবিধানের বাইরে যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই ভোট হবে। নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী তাদের স্বাধীনতা ভোগ করছে। প্রশাসন নির্বাচনকালে নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকে। তাই ভোট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। সরকারি দলের এ মতের সঙ্গে একমত নয় বিএনপি। তারা দেশি-বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে ধরনা দিচ্ছে।

নির্বাচনের এ পরিবেশ নিয়ে যোগাযোগ করলে সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়াই যথেষ্ট নয়। নির্বাচন হতে হবে অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক। কারণ ২০১৮ সালের নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছিল। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ছিল না, গ্রহণযোগ্য ছিল না, সুষ্ঠু-নিরপেক্ষও ছিল না। নির্বাচন যদি প্রতিযোগিতামূলক না হয়, তাহলে তা গ্রহণযোগ্যতা পায় না।

তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য অনেক স্টেকহোল্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর মধ্যে প্রথম হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কেননা নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও দক্ষতা এর একটি বড় উপাদান। দ্বিতীয় হচ্ছে সরকার। সরকার মানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা যদি নির্বাচন কমিশনসহ সমতা ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে তবে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। তৃতীয়ত, গণমাধ্যমের ভূমিকাও রয়েছে। গণমাধ্যম যদি চাপ ছাড়া নিরপেক্ষ ও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে, তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে। চতুর্থ হচ্ছে নাগরিক সমাজ। তারা ভোটারদের সচেতন করতে পারে। জনগণের সামনে ইস্যু তুলে ধরতে পারে। প্রার্থীদের হলফনামা প্রচার করতে পারে। এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. গোবিন্দ চক্রবর্তী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে সবসময় চ্যালেঞ্জ ছিল। কারণ ১৯৭৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যেসব নির্বাচন হয়েছে, সব নির্বাচনে ভোট কারচুপি, স্থূল কারচুপি, সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ এসেছে।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র হচ্ছে সম্মতির ব্যাপার। প্রশ্ন হচ্ছে, সব নাগরিক তার মতো করে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে কি না? এজন্য তার ভোট দিতে পারে কি না? এটা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। এটা নিশ্চিত করতে গেলে শুধু নির্বাচন কমিশন থাকলে হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনে আসার সদিচ্ছা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি ভোটাররা কতক্ষণ আগ্রহ নিয়ে কেন্দ্রে যাবেন, তা-ও দেখতে হবে।

এই অধ্যাপক বলেন, সরকারে কে আছে না আছে তা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমি আমার প্রতিনিধি ঠিকঠাকভাবে নির্বাচিত করতে পারছি কি না। তা করার জন্য রাষ্ট্রের সহযোগিতার জায়গা হলো নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন নিয়ে অনেক বিরোধ থাকতে পারে। বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে জনগণ যাতে নিজের মতো করে, সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে কেউ যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, তাকে কেউ যেন বাধাগ্রস্ত না করে। তাকে যেন টাকা দিয়ে নিশ্চিত করতে না পারে। এ বিষয়গুলো নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের একমাত্র দায়িত্ব নয় সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে নিয়ে আসা। নির্বাচন কমিশনের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সব ভোটার যাতে ভোট দিতে আসে, সে জায়গাটা নিশ্চিত করা। এজন্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। নির্বাচন কমিশন এখন একটা বিষয় নিয়ে আছে, যাতে সব দল নির্বাচনে আসে। সব দল নির্বাচনে এলেই ভোট সুষ্ঠু হবে না। সব ভোটার যাতে কেন্দ্রে আসতে পারে, সে বিষয়টা নিশ্চিত করতে হবে।

রাজনৈতিক সমঝোতার প্রত্যাশা সিইসির : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ‘আগামী কয়েক মাসের মধ্যে’ রাজনৈতিক সমঝোতার আশা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। সেই সঙ্গে সব দলের অংশগ্রহণে ভোটের বিষয়েও আশা ছাড়েননি তিনি। গতকাল বিকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে এ কথা বলেন সিইসি। ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের প্রতিনিধি দলে কয়েকজন বিদেশি পর্যবেক্ষকও উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কোন ব্যবস্থাপনায় হবে, সে ইস্যুতে দেশের দুটি বড় দলের অনড় অবস্থান এখনো অব্যাহত থাকলে ভোটের গ্রহণযোগ্যতা ও নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

আগামী নির্বাচনের আগে নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, আশা করি আগামী কয়েক মাসে হয়তো দেখব একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হয়েছে এবং সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আমাদের বিভিন্ন দল থেকে বলা হয়েছে, তারাও বিশ্বাস করে একটি সমঝোতা হবে। আমরাও আশাবাদী। আগামী নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর পরিবেশে এবং ফলপ্রসূভাবে হবে বলে প্রত্যাশা রাখেন তিনি।

সমঝোতা ছাড়া নির্বাচনে ঝুঁকির প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘যেমন মানা (নির্বাচন) হলো না একটি ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন ক্রিয়েট করে ফেলা হলো। মানুষ বিপদগ্রস্ত হলো। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলো। আমি সেটাই বলছি। আমরা চাই না এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি।’ ক্ষমতাসীন দলকে সব ধরনের প্রচেষ্টা নেওয়ার আহ্বান জানান সিইসি।

নির্বাচন কমিশন আগামী নির্বাচনটি দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিম লেও অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য হয়েছে এমনটি দেখাতে চায় বলে উল্লেখ করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘তবে কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো রয়ে গেছে। বিভিন্ন পক্ষ-বিপক্ষ মূল যে বিভক্তিটা... “নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে”, “নির্বাচন তত্ত্বাবধায়কের আমলে হবে”। সেটার নিরসন কিন্তু এখনো হয়নি। এ প্রশ্নে কিন্তু দুটি দল এখনো অনড় অবস্থানে আছে।’ অনড় অবস্থানটা দেশের জন্য বিপজ্জনক মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচন অনড় অবস্থানের মধ্যে হয় এবং কোনো একটি বড় দল অংশগ্রহণ না করে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বলব, নির্বাচনের মূল ফলাফলের ওপর একটি ঝুঁকি থাকতে পারে।’

ইসির সীমাবদ্ধতার বিষয়টি জানাতে সিইসি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন করব সংবিধানের বিধান অনুযায়ী। যেটা বর্তমানে বহাল আছে। সেভাবে আমাদের নির্বাচন করতে হবে। একইভাবে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল প্রধানতম রাজনৈতিক দলগুলো যেন অতি অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।’

তিনি জানান, নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করুন। কারণ নির্বাচনে এবং ভোট কেন্দ্রগুলোয় ইফেকটিভ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না হলে প্রত্যাশিত ভারসাম্য সৃষ্টি হবে না।

ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, এটা ছিল একাডেমিক ডিসকাশন। জানতে চেয়েছে পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে। আর স্বচ্ছতার জন্য অবশ্যই গণমাধ্যম লাগবে। পর্যবেক্ষক লাগবে। মিডিয়া ও পর্যবেক্ষকরা বস্তুনিষ্ঠভাবে রিপোর্ট করতে পারলে অনেক বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত হতে পারে। প্রতিনিধিরা কোনো পরামর্শ দেননি। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্যবেক্ষকের বিষয়ে খুবই উন্মুক্ত। স্বচ্ছতা থাকবে। আমরাও কিছু দিইনি। গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতাগুলো আলোচিত হয়েছে। আমরা বলেছি সহযোগিতাটা যেন অব্যাহত থাকে। নির্বাচনকে আরও বেশি সহজ-সরল ও গণমুখী কীভাবে করা যায় সেটা নিয়ে সার্কভুক্ত দেশে যদি গবেষণা হয়। একটি সমঝোতা যদি হয়, সেটাও আন্তর্জাতিকভাবে মেনে চলার একটি বাধ্যবাধকতার সৃষ্টি করে। প্রতিনিধি দলে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উল্লেখ করে হাবিবুল আউয়াল জানান, প্রতিনিধিরা আশা করেছেন বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনটা যেন সুন্দরভাবে হয়।

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পক্ষপাতহীন চান পর্যবেক্ষকরা : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও পক্ষপাতহীন হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম-ইএমএফ। সিইসির সঙ্গে বিকাল ৫টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে নয় সদস্যের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিল। ইএমএফ সদস্য ছাড়াও সংস্থাটির আমন্ত্রণে মানবাধিকারবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বাংলাদেশে সফররত জার্মানি, নেপাল ও ভারতের প্রতিনিধিরাও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে নেপালের ঝালনাথ খানাল বলেন, ‘আমরা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। পারস্পরিক মতামত বিনিময়ে এটা বড় সুযোগ। আমরা আশা করি পক্ষপাতহীন শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন চেষ্টা করবে। সব নাগরিক তাদের ভোটাধিকার শান্তিপূর্ণভাবে প্রয়োগ করবে।’ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক আমন্ত্রণ করবে বলে আশা করেন ২০১১ সালে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ঝালনাথ। এ বৈঠকে সিইসি ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, রাশেদা সুলতানা, আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ইএমএফ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলীর নেতৃত্বে আমন্ত্রিত অতিথি, সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক অংশ নেন এ বৈঠকে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন