শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

♦ চলতি বছরের ডিসেম্বর না আগামী বছরের জানুয়ারি, সিদ্ধান্ত অচিরেই ♦ দুই দলের অনড় অবস্থান দেশের জন্য খুব বিপজ্জনক। আশা করি কয়েক মাসের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে : সিইসি
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

সর্বদলীয় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের চ্যালেঞ্জে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। যদিও তারা বলছে, রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোটে নিয়ে আসার দায়িত্ব তাদের নয়। গ্রহণযোগ্য পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব তাদের। ভোটে আসা-না আসা রাজনৈতিক দলগুলোর নিজস্ব। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিদেশি কূটনীতিকরা ভোট নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করার পর রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সরকারি দল বলছে, দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে বিদেশিদের মতামত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও ভোটাধিকারের সিদ্ধান্ত জনগণ নেবে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন ভোটের রোডম্যাপ নিয়ে কাজ করছে। কীভাবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করা যায়, সে চ্যালেঞ্জেই রয়েছে ইসি। নির্বাচন চলাকালে প্রশাসন সম্পূর্ণরূপে ইসির নিয়ন্ত্রণে থাকে। এ নিয়ে   নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তবে সরকারি দলের স্পষ্ট কথা, তারা কোনোভাবেই বর্তমান সংবিধানের বাইরে যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই ভোট হবে। নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী তাদের স্বাধীনতা ভোগ করছে। প্রশাসন নির্বাচনকালে নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকে। তাই ভোট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। সরকারি দলের এ মতের সঙ্গে একমত নয় বিএনপি। তারা দেশি-বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে ধরনা দিচ্ছে।

নির্বাচনের এ পরিবেশ নিয়ে যোগাযোগ করলে সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়াই যথেষ্ট নয়। নির্বাচন হতে হবে অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক। কারণ ২০১৮ সালের নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছিল। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ছিল না, গ্রহণযোগ্য ছিল না, সুষ্ঠু-নিরপেক্ষও ছিল না। নির্বাচন যদি প্রতিযোগিতামূলক না হয়, তাহলে তা গ্রহণযোগ্যতা পায় না।

তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য অনেক স্টেকহোল্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর মধ্যে প্রথম হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কেননা নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও দক্ষতা এর একটি বড় উপাদান। দ্বিতীয় হচ্ছে সরকার। সরকার মানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা যদি নির্বাচন কমিশনসহ সমতা ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে তবে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। তৃতীয়ত, গণমাধ্যমের ভূমিকাও রয়েছে। গণমাধ্যম যদি চাপ ছাড়া নিরপেক্ষ ও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে, তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে। চতুর্থ হচ্ছে নাগরিক সমাজ। তারা ভোটারদের সচেতন করতে পারে। জনগণের সামনে ইস্যু তুলে ধরতে পারে। প্রার্থীদের হলফনামা প্রচার করতে পারে। এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. গোবিন্দ চক্রবর্তী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে সবসময় চ্যালেঞ্জ ছিল। কারণ ১৯৭৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যেসব নির্বাচন হয়েছে, সব নির্বাচনে ভোট কারচুপি, স্থূল কারচুপি, সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ এসেছে।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র হচ্ছে সম্মতির ব্যাপার। প্রশ্ন হচ্ছে, সব নাগরিক তার মতো করে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে কি না? এজন্য তার ভোট দিতে পারে কি না? এটা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। এটা নিশ্চিত করতে গেলে শুধু নির্বাচন কমিশন থাকলে হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনে আসার সদিচ্ছা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি ভোটাররা কতক্ষণ আগ্রহ নিয়ে কেন্দ্রে যাবেন, তা-ও দেখতে হবে।

এই অধ্যাপক বলেন, সরকারে কে আছে না আছে তা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমি আমার প্রতিনিধি ঠিকঠাকভাবে নির্বাচিত করতে পারছি কি না। তা করার জন্য রাষ্ট্রের সহযোগিতার জায়গা হলো নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন নিয়ে অনেক বিরোধ থাকতে পারে। বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে জনগণ যাতে নিজের মতো করে, সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে কেউ যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, তাকে কেউ যেন বাধাগ্রস্ত না করে। তাকে যেন টাকা দিয়ে নিশ্চিত করতে না পারে। এ বিষয়গুলো নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের একমাত্র দায়িত্ব নয় সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে নিয়ে আসা। নির্বাচন কমিশনের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সব ভোটার যাতে ভোট দিতে আসে, সে জায়গাটা নিশ্চিত করা। এজন্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। নির্বাচন কমিশন এখন একটা বিষয় নিয়ে আছে, যাতে সব দল নির্বাচনে আসে। সব দল নির্বাচনে এলেই ভোট সুষ্ঠু হবে না। সব ভোটার যাতে কেন্দ্রে আসতে পারে, সে বিষয়টা নিশ্চিত করতে হবে।

রাজনৈতিক সমঝোতার প্রত্যাশা সিইসির : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ‘আগামী কয়েক মাসের মধ্যে’ রাজনৈতিক সমঝোতার আশা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। সেই সঙ্গে সব দলের অংশগ্রহণে ভোটের বিষয়েও আশা ছাড়েননি তিনি। গতকাল বিকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে এ কথা বলেন সিইসি। ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের প্রতিনিধি দলে কয়েকজন বিদেশি পর্যবেক্ষকও উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কোন ব্যবস্থাপনায় হবে, সে ইস্যুতে দেশের দুটি বড় দলের অনড় অবস্থান এখনো অব্যাহত থাকলে ভোটের গ্রহণযোগ্যতা ও নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

আগামী নির্বাচনের আগে নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, আশা করি আগামী কয়েক মাসে হয়তো দেখব একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হয়েছে এবং সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আমাদের বিভিন্ন দল থেকে বলা হয়েছে, তারাও বিশ্বাস করে একটি সমঝোতা হবে। আমরাও আশাবাদী। আগামী নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর পরিবেশে এবং ফলপ্রসূভাবে হবে বলে প্রত্যাশা রাখেন তিনি।

সমঝোতা ছাড়া নির্বাচনে ঝুঁকির প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘যেমন মানা (নির্বাচন) হলো না একটি ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন ক্রিয়েট করে ফেলা হলো। মানুষ বিপদগ্রস্ত হলো। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলো। আমি সেটাই বলছি। আমরা চাই না এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি।’ ক্ষমতাসীন দলকে সব ধরনের প্রচেষ্টা নেওয়ার আহ্বান জানান সিইসি।

নির্বাচন কমিশন আগামী নির্বাচনটি দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিম লেও অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য হয়েছে এমনটি দেখাতে চায় বলে উল্লেখ করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘তবে কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো রয়ে গেছে। বিভিন্ন পক্ষ-বিপক্ষ মূল যে বিভক্তিটা... “নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে”, “নির্বাচন তত্ত্বাবধায়কের আমলে হবে”। সেটার নিরসন কিন্তু এখনো হয়নি। এ প্রশ্নে কিন্তু দুটি দল এখনো অনড় অবস্থানে আছে।’ অনড় অবস্থানটা দেশের জন্য বিপজ্জনক মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচন অনড় অবস্থানের মধ্যে হয় এবং কোনো একটি বড় দল অংশগ্রহণ না করে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বলব, নির্বাচনের মূল ফলাফলের ওপর একটি ঝুঁকি থাকতে পারে।’

ইসির সীমাবদ্ধতার বিষয়টি জানাতে সিইসি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন করব সংবিধানের বিধান অনুযায়ী। যেটা বর্তমানে বহাল আছে। সেভাবে আমাদের নির্বাচন করতে হবে। একইভাবে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল প্রধানতম রাজনৈতিক দলগুলো যেন অতি অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।’

তিনি জানান, নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করুন। কারণ নির্বাচনে এবং ভোট কেন্দ্রগুলোয় ইফেকটিভ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না হলে প্রত্যাশিত ভারসাম্য সৃষ্টি হবে না।

ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, এটা ছিল একাডেমিক ডিসকাশন। জানতে চেয়েছে পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে। আর স্বচ্ছতার জন্য অবশ্যই গণমাধ্যম লাগবে। পর্যবেক্ষক লাগবে। মিডিয়া ও পর্যবেক্ষকরা বস্তুনিষ্ঠভাবে রিপোর্ট করতে পারলে অনেক বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত হতে পারে। প্রতিনিধিরা কোনো পরামর্শ দেননি। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্যবেক্ষকের বিষয়ে খুবই উন্মুক্ত। স্বচ্ছতা থাকবে। আমরাও কিছু দিইনি। গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতাগুলো আলোচিত হয়েছে। আমরা বলেছি সহযোগিতাটা যেন অব্যাহত থাকে। নির্বাচনকে আরও বেশি সহজ-সরল ও গণমুখী কীভাবে করা যায় সেটা নিয়ে সার্কভুক্ত দেশে যদি গবেষণা হয়। একটি সমঝোতা যদি হয়, সেটাও আন্তর্জাতিকভাবে মেনে চলার একটি বাধ্যবাধকতার সৃষ্টি করে। প্রতিনিধি দলে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উল্লেখ করে হাবিবুল আউয়াল জানান, প্রতিনিধিরা আশা করেছেন বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনটা যেন সুন্দরভাবে হয়।

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পক্ষপাতহীন চান পর্যবেক্ষকরা : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও পক্ষপাতহীন হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম-ইএমএফ। সিইসির সঙ্গে বিকাল ৫টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে নয় সদস্যের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিল। ইএমএফ সদস্য ছাড়াও সংস্থাটির আমন্ত্রণে মানবাধিকারবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বাংলাদেশে সফররত জার্মানি, নেপাল ও ভারতের প্রতিনিধিরাও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে নেপালের ঝালনাথ খানাল বলেন, ‘আমরা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। পারস্পরিক মতামত বিনিময়ে এটা বড় সুযোগ। আমরা আশা করি পক্ষপাতহীন শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন চেষ্টা করবে। সব নাগরিক তাদের ভোটাধিকার শান্তিপূর্ণভাবে প্রয়োগ করবে।’ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক আমন্ত্রণ করবে বলে আশা করেন ২০১১ সালে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ঝালনাথ। এ বৈঠকে সিইসি ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, রাশেদা সুলতানা, আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ইএমএফ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলীর নেতৃত্বে আমন্ত্রিত অতিথি, সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক অংশ নেন এ বৈঠকে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৩০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান
প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন