শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

♦ চলতি বছরের ডিসেম্বর না আগামী বছরের জানুয়ারি, সিদ্ধান্ত অচিরেই ♦ দুই দলের অনড় অবস্থান দেশের জন্য খুব বিপজ্জনক। আশা করি কয়েক মাসের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে : সিইসি
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

সর্বদলীয় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের চ্যালেঞ্জে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। যদিও তারা বলছে, রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোটে নিয়ে আসার দায়িত্ব তাদের নয়। গ্রহণযোগ্য পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব তাদের। ভোটে আসা-না আসা রাজনৈতিক দলগুলোর নিজস্ব। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিদেশি কূটনীতিকরা ভোট নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করার পর রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সরকারি দল বলছে, দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে বিদেশিদের মতামত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও ভোটাধিকারের সিদ্ধান্ত জনগণ নেবে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন ভোটের রোডম্যাপ নিয়ে কাজ করছে। কীভাবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করা যায়, সে চ্যালেঞ্জেই রয়েছে ইসি। নির্বাচন চলাকালে প্রশাসন সম্পূর্ণরূপে ইসির নিয়ন্ত্রণে থাকে। এ নিয়ে   নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তবে সরকারি দলের স্পষ্ট কথা, তারা কোনোভাবেই বর্তমান সংবিধানের বাইরে যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই ভোট হবে। নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী তাদের স্বাধীনতা ভোগ করছে। প্রশাসন নির্বাচনকালে নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকে। তাই ভোট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। সরকারি দলের এ মতের সঙ্গে একমত নয় বিএনপি। তারা দেশি-বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে ধরনা দিচ্ছে।

নির্বাচনের এ পরিবেশ নিয়ে যোগাযোগ করলে সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়াই যথেষ্ট নয়। নির্বাচন হতে হবে অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক। কারণ ২০১৮ সালের নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছিল। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ছিল না, গ্রহণযোগ্য ছিল না, সুষ্ঠু-নিরপেক্ষও ছিল না। নির্বাচন যদি প্রতিযোগিতামূলক না হয়, তাহলে তা গ্রহণযোগ্যতা পায় না।

তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য অনেক স্টেকহোল্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর মধ্যে প্রথম হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কেননা নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও দক্ষতা এর একটি বড় উপাদান। দ্বিতীয় হচ্ছে সরকার। সরকার মানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা যদি নির্বাচন কমিশনসহ সমতা ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে তবে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। তৃতীয়ত, গণমাধ্যমের ভূমিকাও রয়েছে। গণমাধ্যম যদি চাপ ছাড়া নিরপেক্ষ ও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে, তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে। চতুর্থ হচ্ছে নাগরিক সমাজ। তারা ভোটারদের সচেতন করতে পারে। জনগণের সামনে ইস্যু তুলে ধরতে পারে। প্রার্থীদের হলফনামা প্রচার করতে পারে। এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. গোবিন্দ চক্রবর্তী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে সবসময় চ্যালেঞ্জ ছিল। কারণ ১৯৭৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যেসব নির্বাচন হয়েছে, সব নির্বাচনে ভোট কারচুপি, স্থূল কারচুপি, সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ এসেছে।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র হচ্ছে সম্মতির ব্যাপার। প্রশ্ন হচ্ছে, সব নাগরিক তার মতো করে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে কি না? এজন্য তার ভোট দিতে পারে কি না? এটা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। এটা নিশ্চিত করতে গেলে শুধু নির্বাচন কমিশন থাকলে হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনে আসার সদিচ্ছা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি ভোটাররা কতক্ষণ আগ্রহ নিয়ে কেন্দ্রে যাবেন, তা-ও দেখতে হবে।

এই অধ্যাপক বলেন, সরকারে কে আছে না আছে তা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমি আমার প্রতিনিধি ঠিকঠাকভাবে নির্বাচিত করতে পারছি কি না। তা করার জন্য রাষ্ট্রের সহযোগিতার জায়গা হলো নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন নিয়ে অনেক বিরোধ থাকতে পারে। বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে জনগণ যাতে নিজের মতো করে, সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে কেউ যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, তাকে কেউ যেন বাধাগ্রস্ত না করে। তাকে যেন টাকা দিয়ে নিশ্চিত করতে না পারে। এ বিষয়গুলো নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের একমাত্র দায়িত্ব নয় সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে নিয়ে আসা। নির্বাচন কমিশনের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সব ভোটার যাতে ভোট দিতে আসে, সে জায়গাটা নিশ্চিত করা। এজন্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। নির্বাচন কমিশন এখন একটা বিষয় নিয়ে আছে, যাতে সব দল নির্বাচনে আসে। সব দল নির্বাচনে এলেই ভোট সুষ্ঠু হবে না। সব ভোটার যাতে কেন্দ্রে আসতে পারে, সে বিষয়টা নিশ্চিত করতে হবে।

রাজনৈতিক সমঝোতার প্রত্যাশা সিইসির : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ‘আগামী কয়েক মাসের মধ্যে’ রাজনৈতিক সমঝোতার আশা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। সেই সঙ্গে সব দলের অংশগ্রহণে ভোটের বিষয়েও আশা ছাড়েননি তিনি। গতকাল বিকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে এ কথা বলেন সিইসি। ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের প্রতিনিধি দলে কয়েকজন বিদেশি পর্যবেক্ষকও উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কোন ব্যবস্থাপনায় হবে, সে ইস্যুতে দেশের দুটি বড় দলের অনড় অবস্থান এখনো অব্যাহত থাকলে ভোটের গ্রহণযোগ্যতা ও নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

আগামী নির্বাচনের আগে নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, আশা করি আগামী কয়েক মাসে হয়তো দেখব একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হয়েছে এবং সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আমাদের বিভিন্ন দল থেকে বলা হয়েছে, তারাও বিশ্বাস করে একটি সমঝোতা হবে। আমরাও আশাবাদী। আগামী নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর পরিবেশে এবং ফলপ্রসূভাবে হবে বলে প্রত্যাশা রাখেন তিনি।

সমঝোতা ছাড়া নির্বাচনে ঝুঁকির প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘যেমন মানা (নির্বাচন) হলো না একটি ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন ক্রিয়েট করে ফেলা হলো। মানুষ বিপদগ্রস্ত হলো। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলো। আমি সেটাই বলছি। আমরা চাই না এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি।’ ক্ষমতাসীন দলকে সব ধরনের প্রচেষ্টা নেওয়ার আহ্বান জানান সিইসি।

নির্বাচন কমিশন আগামী নির্বাচনটি দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিম লেও অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য হয়েছে এমনটি দেখাতে চায় বলে উল্লেখ করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘তবে কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো রয়ে গেছে। বিভিন্ন পক্ষ-বিপক্ষ মূল যে বিভক্তিটা... “নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে”, “নির্বাচন তত্ত্বাবধায়কের আমলে হবে”। সেটার নিরসন কিন্তু এখনো হয়নি। এ প্রশ্নে কিন্তু দুটি দল এখনো অনড় অবস্থানে আছে।’ অনড় অবস্থানটা দেশের জন্য বিপজ্জনক মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচন অনড় অবস্থানের মধ্যে হয় এবং কোনো একটি বড় দল অংশগ্রহণ না করে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বলব, নির্বাচনের মূল ফলাফলের ওপর একটি ঝুঁকি থাকতে পারে।’

ইসির সীমাবদ্ধতার বিষয়টি জানাতে সিইসি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন করব সংবিধানের বিধান অনুযায়ী। যেটা বর্তমানে বহাল আছে। সেভাবে আমাদের নির্বাচন করতে হবে। একইভাবে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল প্রধানতম রাজনৈতিক দলগুলো যেন অতি অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।’

তিনি জানান, নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করুন। কারণ নির্বাচনে এবং ভোট কেন্দ্রগুলোয় ইফেকটিভ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না হলে প্রত্যাশিত ভারসাম্য সৃষ্টি হবে না।

ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, এটা ছিল একাডেমিক ডিসকাশন। জানতে চেয়েছে পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে। আর স্বচ্ছতার জন্য অবশ্যই গণমাধ্যম লাগবে। পর্যবেক্ষক লাগবে। মিডিয়া ও পর্যবেক্ষকরা বস্তুনিষ্ঠভাবে রিপোর্ট করতে পারলে অনেক বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত হতে পারে। প্রতিনিধিরা কোনো পরামর্শ দেননি। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্যবেক্ষকের বিষয়ে খুবই উন্মুক্ত। স্বচ্ছতা থাকবে। আমরাও কিছু দিইনি। গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতাগুলো আলোচিত হয়েছে। আমরা বলেছি সহযোগিতাটা যেন অব্যাহত থাকে। নির্বাচনকে আরও বেশি সহজ-সরল ও গণমুখী কীভাবে করা যায় সেটা নিয়ে সার্কভুক্ত দেশে যদি গবেষণা হয়। একটি সমঝোতা যদি হয়, সেটাও আন্তর্জাতিকভাবে মেনে চলার একটি বাধ্যবাধকতার সৃষ্টি করে। প্রতিনিধি দলে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উল্লেখ করে হাবিবুল আউয়াল জানান, প্রতিনিধিরা আশা করেছেন বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনটা যেন সুন্দরভাবে হয়।

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পক্ষপাতহীন চান পর্যবেক্ষকরা : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও পক্ষপাতহীন হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম-ইএমএফ। সিইসির সঙ্গে বিকাল ৫টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে নয় সদস্যের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিল। ইএমএফ সদস্য ছাড়াও সংস্থাটির আমন্ত্রণে মানবাধিকারবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বাংলাদেশে সফররত জার্মানি, নেপাল ও ভারতের প্রতিনিধিরাও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে নেপালের ঝালনাথ খানাল বলেন, ‘আমরা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। পারস্পরিক মতামত বিনিময়ে এটা বড় সুযোগ। আমরা আশা করি পক্ষপাতহীন শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন চেষ্টা করবে। সব নাগরিক তাদের ভোটাধিকার শান্তিপূর্ণভাবে প্রয়োগ করবে।’ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক আমন্ত্রণ করবে বলে আশা করেন ২০১১ সালে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ঝালনাথ। এ বৈঠকে সিইসি ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, রাশেদা সুলতানা, আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ইএমএফ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলীর নেতৃত্বে আমন্ত্রিত অতিথি, সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক অংশ নেন এ বৈঠকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি
টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দলিত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকার অঙ্গীকার বিএনপি নেতা ফরিদের
দলিত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকার অঙ্গীকার বিএনপি নেতা ফরিদের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!
ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ
রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ
ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ
খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও
ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের
গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে
বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা