শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

♦ চলতি বছরের ডিসেম্বর না আগামী বছরের জানুয়ারি, সিদ্ধান্ত অচিরেই ♦ দুই দলের অনড় অবস্থান দেশের জন্য খুব বিপজ্জনক। আশা করি কয়েক মাসের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে : সিইসি
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
অংশগ্রহণমূলক ভোট চ্যালেঞ্জে ইসি

সর্বদলীয় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের চ্যালেঞ্জে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। যদিও তারা বলছে, রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোটে নিয়ে আসার দায়িত্ব তাদের নয়। গ্রহণযোগ্য পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব তাদের। ভোটে আসা-না আসা রাজনৈতিক দলগুলোর নিজস্ব। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিদেশি কূটনীতিকরা ভোট নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করার পর রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সরকারি দল বলছে, দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে বিদেশিদের মতামত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও ভোটাধিকারের সিদ্ধান্ত জনগণ নেবে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন ভোটের রোডম্যাপ নিয়ে কাজ করছে। কীভাবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করা যায়, সে চ্যালেঞ্জেই রয়েছে ইসি। নির্বাচন চলাকালে প্রশাসন সম্পূর্ণরূপে ইসির নিয়ন্ত্রণে থাকে। এ নিয়ে   নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তবে সরকারি দলের স্পষ্ট কথা, তারা কোনোভাবেই বর্তমান সংবিধানের বাইরে যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই ভোট হবে। নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী তাদের স্বাধীনতা ভোগ করছে। প্রশাসন নির্বাচনকালে নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকে। তাই ভোট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। সরকারি দলের এ মতের সঙ্গে একমত নয় বিএনপি। তারা দেশি-বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে ধরনা দিচ্ছে।

নির্বাচনের এ পরিবেশ নিয়ে যোগাযোগ করলে সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়াই যথেষ্ট নয়। নির্বাচন হতে হবে অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক। কারণ ২০১৮ সালের নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছিল। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ছিল না, গ্রহণযোগ্য ছিল না, সুষ্ঠু-নিরপেক্ষও ছিল না। নির্বাচন যদি প্রতিযোগিতামূলক না হয়, তাহলে তা গ্রহণযোগ্যতা পায় না।

তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য অনেক স্টেকহোল্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর মধ্যে প্রথম হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কেননা নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও দক্ষতা এর একটি বড় উপাদান। দ্বিতীয় হচ্ছে সরকার। সরকার মানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা যদি নির্বাচন কমিশনসহ সমতা ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে তবে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। তৃতীয়ত, গণমাধ্যমের ভূমিকাও রয়েছে। গণমাধ্যম যদি চাপ ছাড়া নিরপেক্ষ ও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে, তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে। চতুর্থ হচ্ছে নাগরিক সমাজ। তারা ভোটারদের সচেতন করতে পারে। জনগণের সামনে ইস্যু তুলে ধরতে পারে। প্রার্থীদের হলফনামা প্রচার করতে পারে। এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. গোবিন্দ চক্রবর্তী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে সবসময় চ্যালেঞ্জ ছিল। কারণ ১৯৭৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যেসব নির্বাচন হয়েছে, সব নির্বাচনে ভোট কারচুপি, স্থূল কারচুপি, সূক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ এসেছে।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র হচ্ছে সম্মতির ব্যাপার। প্রশ্ন হচ্ছে, সব নাগরিক তার মতো করে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে কি না? এজন্য তার ভোট দিতে পারে কি না? এটা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। এটা নিশ্চিত করতে গেলে শুধু নির্বাচন কমিশন থাকলে হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনে আসার সদিচ্ছা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি ভোটাররা কতক্ষণ আগ্রহ নিয়ে কেন্দ্রে যাবেন, তা-ও দেখতে হবে।

এই অধ্যাপক বলেন, সরকারে কে আছে না আছে তা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমি আমার প্রতিনিধি ঠিকঠাকভাবে নির্বাচিত করতে পারছি কি না। তা করার জন্য রাষ্ট্রের সহযোগিতার জায়গা হলো নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন নিয়ে অনেক বিরোধ থাকতে পারে। বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে জনগণ যাতে নিজের মতো করে, সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে কেউ যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, তাকে কেউ যেন বাধাগ্রস্ত না করে। তাকে যেন টাকা দিয়ে নিশ্চিত করতে না পারে। এ বিষয়গুলো নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের একমাত্র দায়িত্ব নয় সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে নিয়ে আসা। নির্বাচন কমিশনের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সব ভোটার যাতে ভোট দিতে আসে, সে জায়গাটা নিশ্চিত করা। এজন্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। নির্বাচন কমিশন এখন একটা বিষয় নিয়ে আছে, যাতে সব দল নির্বাচনে আসে। সব দল নির্বাচনে এলেই ভোট সুষ্ঠু হবে না। সব ভোটার যাতে কেন্দ্রে আসতে পারে, সে বিষয়টা নিশ্চিত করতে হবে।

রাজনৈতিক সমঝোতার প্রত্যাশা সিইসির : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ‘আগামী কয়েক মাসের মধ্যে’ রাজনৈতিক সমঝোতার আশা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। সেই সঙ্গে সব দলের অংশগ্রহণে ভোটের বিষয়েও আশা ছাড়েননি তিনি। গতকাল বিকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে এ কথা বলেন সিইসি। ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের প্রতিনিধি দলে কয়েকজন বিদেশি পর্যবেক্ষকও উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কোন ব্যবস্থাপনায় হবে, সে ইস্যুতে দেশের দুটি বড় দলের অনড় অবস্থান এখনো অব্যাহত থাকলে ভোটের গ্রহণযোগ্যতা ও নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

আগামী নির্বাচনের আগে নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, আশা করি আগামী কয়েক মাসে হয়তো দেখব একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হয়েছে এবং সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আমাদের বিভিন্ন দল থেকে বলা হয়েছে, তারাও বিশ্বাস করে একটি সমঝোতা হবে। আমরাও আশাবাদী। আগামী নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর পরিবেশে এবং ফলপ্রসূভাবে হবে বলে প্রত্যাশা রাখেন তিনি।

সমঝোতা ছাড়া নির্বাচনে ঝুঁকির প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘যেমন মানা (নির্বাচন) হলো না একটি ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন ক্রিয়েট করে ফেলা হলো। মানুষ বিপদগ্রস্ত হলো। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলো। আমি সেটাই বলছি। আমরা চাই না এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি।’ ক্ষমতাসীন দলকে সব ধরনের প্রচেষ্টা নেওয়ার আহ্বান জানান সিইসি।

নির্বাচন কমিশন আগামী নির্বাচনটি দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিম লেও অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য হয়েছে এমনটি দেখাতে চায় বলে উল্লেখ করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘তবে কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো রয়ে গেছে। বিভিন্ন পক্ষ-বিপক্ষ মূল যে বিভক্তিটা... “নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে”, “নির্বাচন তত্ত্বাবধায়কের আমলে হবে”। সেটার নিরসন কিন্তু এখনো হয়নি। এ প্রশ্নে কিন্তু দুটি দল এখনো অনড় অবস্থানে আছে।’ অনড় অবস্থানটা দেশের জন্য বিপজ্জনক মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘যদি নির্বাচন অনড় অবস্থানের মধ্যে হয় এবং কোনো একটি বড় দল অংশগ্রহণ না করে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বলব, নির্বাচনের মূল ফলাফলের ওপর একটি ঝুঁকি থাকতে পারে।’

ইসির সীমাবদ্ধতার বিষয়টি জানাতে সিইসি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন করব সংবিধানের বিধান অনুযায়ী। যেটা বর্তমানে বহাল আছে। সেভাবে আমাদের নির্বাচন করতে হবে। একইভাবে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল প্রধানতম রাজনৈতিক দলগুলো যেন অতি অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।’

তিনি জানান, নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করুন। কারণ নির্বাচনে এবং ভোট কেন্দ্রগুলোয় ইফেকটিভ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না হলে প্রত্যাশিত ভারসাম্য সৃষ্টি হবে না।

ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, এটা ছিল একাডেমিক ডিসকাশন। জানতে চেয়েছে পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে। আর স্বচ্ছতার জন্য অবশ্যই গণমাধ্যম লাগবে। পর্যবেক্ষক লাগবে। মিডিয়া ও পর্যবেক্ষকরা বস্তুনিষ্ঠভাবে রিপোর্ট করতে পারলে অনেক বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত হতে পারে। প্রতিনিধিরা কোনো পরামর্শ দেননি। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্যবেক্ষকের বিষয়ে খুবই উন্মুক্ত। স্বচ্ছতা থাকবে। আমরাও কিছু দিইনি। গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতাগুলো আলোচিত হয়েছে। আমরা বলেছি সহযোগিতাটা যেন অব্যাহত থাকে। নির্বাচনকে আরও বেশি সহজ-সরল ও গণমুখী কীভাবে করা যায় সেটা নিয়ে সার্কভুক্ত দেশে যদি গবেষণা হয়। একটি সমঝোতা যদি হয়, সেটাও আন্তর্জাতিকভাবে মেনে চলার একটি বাধ্যবাধকতার সৃষ্টি করে। প্রতিনিধি দলে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উল্লেখ করে হাবিবুল আউয়াল জানান, প্রতিনিধিরা আশা করেছেন বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনটা যেন সুন্দরভাবে হয়।

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পক্ষপাতহীন চান পর্যবেক্ষকরা : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও পক্ষপাতহীন হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম-ইএমএফ। সিইসির সঙ্গে বিকাল ৫টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে নয় সদস্যের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিল। ইএমএফ সদস্য ছাড়াও সংস্থাটির আমন্ত্রণে মানবাধিকারবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বাংলাদেশে সফররত জার্মানি, নেপাল ও ভারতের প্রতিনিধিরাও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে নেপালের ঝালনাথ খানাল বলেন, ‘আমরা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। পারস্পরিক মতামত বিনিময়ে এটা বড় সুযোগ। আমরা আশা করি পক্ষপাতহীন শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন চেষ্টা করবে। সব নাগরিক তাদের ভোটাধিকার শান্তিপূর্ণভাবে প্রয়োগ করবে।’ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক আমন্ত্রণ করবে বলে আশা করেন ২০১১ সালে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ঝালনাথ। এ বৈঠকে সিইসি ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, রাশেদা সুলতানা, আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ইএমএফ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলীর নেতৃত্বে আমন্ত্রিত অতিথি, সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক অংশ নেন এ বৈঠকে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে