শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩

সিএনএনকে প্রধানমন্ত্রী

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। অব্যাহত এই যুদ্ধ বিশ্বব্যাপী সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকারের প্রথম পর্ব গতকাল সকালে সম্প্রচারিত হয়। দ্বিতীয় অংশটি গতকাল রাতে প্রচারিত হয়। সাংবাদিক রিচার্ড কোয়েস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা ইউক্রেনের যুদ্ধ, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ও ঋণ দেওয়ার মাধ্যমে চীনের সৃষ্ট মরণ ফাঁদ ও রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে অনেক প্রশ্নের জবাব দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি, সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এই যুদ্ধ (ইউক্রেনে) বন্ধ করতে বিশ্বের এগিয়ে আসা উচিত। যুদ্ধে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, যে কোনো সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানে বিশ্বাস করি আমরা। কোনো বিরোধ থাকলে সংলাপের মাধ্যমে সমাধান করা যায়। আমরা কখনোই কোনো ধরনের আগ্রাসন বা সংঘর্ষকে সমর্থন করি না। তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে প্রচেষ্টা চালানোর জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ সমাধানে বিশ্বাস করি। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি অত্যন্ত স্পষ্ট সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বিদ্বেষ নয়। আমরা এটি অনুসরণ করছি। তাই যখন আমরা কোনো মানবাধিকার লঙ্ঘন বা আক্রমণ দেখি, অবশ্যই এর বিরোধিতা করি। তিনি বলেন, যুদ্ধ এক পক্ষের দ্বারা সংঘটিত হতে পারে না, উভয় পক্ষের সম্পৃক্ততা প্রয়োজন। তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি, প্রতিটি দেশের নিজস্ব ভূখণ্ডে (স্বাধীনভাবে) বসবাস করার এবং তাদের নিজস্ব অঞ্চল রক্ষার অধিকার রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের ঘনিষ্ঠতা বাড়ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর দেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টায় সমর্থন করে, এমন প্রতিটি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বাড়ছে। তিনি বলেন, আমরা সবার কাছাকাছি চীন, যুক্তরাষ্ট্র বা ভারত। যারা আমাদের উন্নয়নে সহযোগিতা করছে, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, চীন বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদার। তারা বিনিয়োগ করছে এবং কিছু নির্মাণকাজ করছে, ‘এটিই মূল কথা’। তিনি জোর দিয়ে বলেন, আমরা কারও ওপর নির্ভরশীল নই।

চীন থেকে ঋণ নেওয়ার বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্ক। আমরা বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে বেশির ভাগ ঋণ নিয়ে থাকি। চীন থেকে আমাদের ঋণ খুবই কম। এটা শ্রীলঙ্কা বা অন্য কারও মতো নয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অকারণে সরকার কোনো ঋণ বা কোনো মেগা প্রকল্প নেয় না। কোনো মেগা প্রকল্প বা ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা বিবেচনা করি, কোন প্রকল্প থেকে আমরা রিটার্ন পেতে পারি এবং আমরা সুবিধাভোগী হব। রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে বাংলাদেশের কী প্রয়োজন, জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি, তারা যেন নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারকে চাপ দেয়। শুধু তাই নয়, আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে সংলাপও শুরু করেছি। দুর্ভাগ্যক্রমে তারা সঠিকভাবে সাড়া দিচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার ইতোমধ্যে চীন, আসিয়ানভুক্ত দেশ, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে কথা বলেছে এবং মিয়ানমারকে তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে দেশটির ওপর চাপ দেওয়ার জন্য তাদের অনুরোধ করেছে। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যবশত, মিয়ানমার সরকার কারও কথাই শুনছে না। এটাই সমস্যা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশি (এক কোটি) মানুষকে প্রতিবেশী ভারতে আশ্রয় দেওয়ার কথা বিবেচনা করে মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা (১২ লাখ) বাংলাদেশের জন্য একটি ‘বড় বোঝা’ হয়ে উঠছে। কারণ, দেশে অতিরিক্ত জনসংখ্যা থাকা সত্ত্বেও তাদের (রোহিঙ্গাদের) মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাদের খাওয়াতে হবে। আমাকে তাদের (রোহিঙ্গাদের) খাওয়াতে হবে। আমাকে তাদের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করতে হবে।

বাংলাদেশ ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ ফুটবলে খেলবে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাইমারি স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২২ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাইমারি স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২২-এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ ফুটবলে খেলবে। এ ধরনের টুর্নামেন্ট থেকেই বেরিয়ে আসবে আগামী দিনের বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ফুটবল খেলোয়াড়। শেখ হাসিনা প্রকৃত মেধাবীদের খুঁজে বের করতে সারা দেশে আরও বেশি করে আন্তস্কুল, আন্তউপজেলা, আন্তজেলা, আন্তকলেজ এবং আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, খেলাধুলার পাশাপাশি সংস্কৃতি চর্চা, গল্প, ইতিহাস, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক বই পড়ার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি যোগ্য নাগরিক হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের টেক্সট বইও পড়তে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশের মূল শক্তি হিসেবে উল্লেখ করে সেভাবে নিজেদের যোগ্য করে তৈরি করতে ভালোভাবে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করারও আহ্বান জানান। তিনি বলেন, খেলাধুলা মানে শারীরিক ব্যায়াম এবং উদার মনমানসিকতা গড়ে তোলে। পাশাপাশি, লেখাপড়ায়ও মনোনিবেশ করতে হবে। একটি স্বাধীন দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।

শেখ হাসিনা আশা করেন- বাংলাদেশের শিশুরা আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় লেখাপড়া, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে চমৎকার প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে দেশের জন্য গৌরব বয়ে আনবে। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশে উন্নীত হয়েছি। এখন বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট দেশে উন্নীত করতে যাচ্ছি। তোমরাই এই স্মার্ট বাংলাদেশের মূল শক্তি।’

এ সময় শেখ হাসিনা শিশুদের সবসময় সুশৃঙ্খলভাবে থাকার, অভিভাবক, শিক্ষক ও বাবা-মায়ের কথা মেনে চলার, বন্ধু, খেলার সাথী ও সহপাঠীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করার এবং অটিস্টিকসহ প্রতিবন্ধীদের সঙ্গে ভালো আচরণ করতে বলেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের নিজেদেরকে ভালোভাবে গড়ে তুলতে হবে। এখন থেকে মাথায় রাখবে যে, তোমাকে সর্বোচ্চ শিক্ষিত হতে হবে। তোমাকে একজন সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে হবে।’

এর আগে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা বিভাগের নালমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঘাটাইল, টাঙ্গাইল ও চট্টগ্রাম বিভাগের বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলার দ্বিতীয়ার্ধ উপভোগ করেন। বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ-২০২২ এর ফাইনাল ম্যাচে বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নালমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে হারিয়ে কাপটি অর্জন করে।

ফাইনালের অপর ম্যাচে রংপুর বিভাগের পূর্ব পচাপুকুর প্রাথমিক সরকারি বিদ্যালয় (নীলফামারী সদর) ঢাকা বিভাগের বিনোদপুল কলেজপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে (রাজবাড়ী সদর) হারিয়ে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ-২০২২ অর্জন করে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আয়োজিত এই দেশব্যাপী টুর্নামেন্ট-২০২২-এ ৬৫ হাজার ৫২৯টি স্কুল থেকে মোট ১১ লাখ ১৩ হাজার ৯৯৩ জন ছেলে এবং ৬৫ হাজার ৫২৮টি স্কুল থেকে ১১ লাখ ১৩ হাজার ৯৭৬ জন মেয়ে অংশগ্রহণ করে।

প্রধানমন্ত্রী দুটি টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপ দলের সদস্যদের মাঝে পুরস্কার ও পদক বিতরণ করেন।

এই বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয় জাহিম (৪ গোল) এবং সেরা খেলোয়াড় মনিরুল ইসলাম। তারা দুজনই পূর্ব পচাপুকুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তারা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে প্রাইজ মানি, গোল্ডেন বুট ও গোল্ডেন বল গ্রহণ করে।

বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা বাঞ্ছারামপুর মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী নূর নাহার আকতার ও নালমা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রুমি। তারা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে প্রাইজ মানি ও গোল্ডেন বুট ও গোল্ডেন বল গ্রহণ করে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমেদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

নিজেকে একটি ফুটবল পরিবারের সদস্য হিসেবে অভিহিত করে শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর দাদা, বাবা ও ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামাল ফুটবল খেলতেন। তিনি বলেন, ‘শেখ কামাল বাংলাদেশে আজকের আধুনিক ফুটবলের স্থপতি। আবাহনী ক্রীড়া চক্র শেখ কামালের হাতেই প্রতিষ্ঠিত।’ শেখ কামাল ও শেখ জামাল ফুটবল ও হকিসহ সব ধরনের খেলাধুলায় জড়িত ছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেশের ক্রীড়াঙ্গনে শেখ কামালের অবদান আছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, কামালের স্ত্রী সুলতানা একজন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ছিলেন এবং জামালের স্ত্রী রোজিও লেখাধুলায় পারদর্শী ছিলেন। তিনি বলেন, ‘তাই, আমি একটি ফুটবল পরিবারের সদস্য। আমার নাতি-নাতনিরাও ফুটবল খেলতে ভালোবাসে। তারা ফুটবল খেলে। শেখ রেহানার নাতি-নাতনিরাও ফুটবল খেলে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর তাঁর সরকার তৃণমূল পর্যায় থেকে ক্রীড়ার উন্নয়ন শুরু করে এবং আন্তস্কুল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু করে।

প্রধানমন্ত্রী টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপদের অভিনন্দন জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

এই মাত্র | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়
ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু
এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা