শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ জুন, ২০২৩ আপডেট:

খরচের চাপে দিশাহারা

বাজার করতেই পকেট ফাঁকা ♦ চাল আটা চিনি তেল পিঁয়াজ মাছ মাংস সবজি চড়া দাম ♦ ডিমের ডজন আবারও ১৫০ টাকা ♦ নেই মনিটরিং
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
খরচের চাপে দিশাহারা

বেসরকারি স্কুল শিক্ষক মুুহিবুল হাসানের সঙ্গে দেখা খিলগাঁও বাজারে। বললেন, মাসের শুরুতে বাড়ি ভাড়ার পেরেশানির সঙ্গে নতুন যোগ হয়েছে প্রাত্যহিক বাজার। একটা সময় ছিল ৫০০ বা ১ হাজার টাকায় ব্যাগ ভর্তি শাক, সবজি দু-এক পদের মাছের সঙ্গে চাল, ডালও কেনা যেত। এখন তো ৫০ টাকার নিচে কোনো সবজি পাওয়া যায় না। ডিমের ডজনও ১৪৫-১৫০ টাকা। কই, পাঙাশ, তেলাপিয়াও ছোঁয়া যায় না। এসব মাছও এখন ২২০-২৫০ টাকা কেজি। প্রতিদিনই কোনো না কোনো জিনিসের দাম বাড়ছে। বেতনের প্রায় অর্ধেকই চলে যায় বাড়ি ভাড়ায়। সঙ্গে গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল। দুটোই বেড়েছে। তিনি বলেন, এরপর দুই সন্তানের স্কুলের বেতন গত বছর ছিল ৫ হাজার। এখন সেটা ৭ হাজার। ছয় মাস আগে বাবা-মায়ের ওষুধের জন্য রাখতেন ৩ হাজার টাকা, এখন সেটা ৫ হাজার টাকা। যাতায়াত খরচের জন্য আলাদা  রেখে দিতে হয় ৫ হাজার টাকা। যা আগে ৩ হাজার টাকায় চলে যেত। খাওয়া বাবদ যেখানে ৬-৭ হাজার টাকায় ভালোভাবে চলা যেত সেখানে এখন ১০-১২ হাজার টাকায়ও চলা যায় না। সঞ্চয় বলতে কিছুই করতে পারি না। এখন তো আর ঋণ করারও জায়গা নেই। এ ছাড়া ঋণ করলে তা শোধ করব কীভাবে? যার ফলে রিকশায় ওঠা ছেড়ে দিয়েছি। একই সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। তাও জীবন চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে।

ব্যবসায়ী জাহিদ আহমেদ ‘রেস’ নামক একটি ফ্যাশন হাউসের মালিক। তিনি বলেন, আগের চেয়ে সব ধরনের বিল বেড়েছে। দোকান ভাড়া প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। মানুষ আবার কেনাকাটা কমিয়ে দিয়েছে। এবারের রোজার ঈদে আগের বছরের তুলনায় অন্তত ২ লাখ টাকা কম বিক্রি হয়েছে। লাভের পরিমাণও কমে গেছে। অথচ দৈনন্দিন খরচ যে হারে বেড়েছে তাতে জীবন চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। তাঁর দোকানের আমীন নামের এক কর্মচারী বলেন, এক বছর আগে একটা ডিপিএস ছিল। নতুন বছরে সেটা ভেঙে করোনা মহামারির ঋণ পরিশোধ করেছেন। এখন আর কোনো সঞ্চয় নেই। আগের মাসে তিন-চার দিন মাছ-মুরগি খেতেন এখন সেটা দুই দিনে নামিয়ে এনেছেন। কোরবানির ঈদ ছাড়া গরুর মাংস কেনার মতো সামর্থ্যই হয় না। আগে বাচ্চাদের ডিম খাওয়াতেন মাঝেমধ্যে এখন সেটা প্রায় বন্ধই করে দিয়েছেন।

রাজধানীতে অনেক পরিবার রয়েছে- স্বামী-স্ত্রী মিলে আয় করেও কুলাতে পারছেন না। জীবনযাপনের খরচ মিটাতে কোনো হিসাবই যেন মিলাতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। এদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে না পারায় মূল্যস্ফীতির চাপ চলে গেছে ১২ বছরের সর্বোচ্চ স্তরে। মে-২০২৩ শেষে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। রোজার ঈদের পর থেকে কোনো কারণ ছাড়াই চিনির দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। পিঁয়াজের কেজি তো আচমকা ১০০ টাকায় উঠেছে। আমদানির খবরে পাইকারি বাজারগুলোতে কিছুটা কমলেও খুচরা বাজারে এখনো প্রভাব পড়েনি। চাল, আটা, চিনি, তেল, পিঁয়াজ, মাছ-মাংস-সবজি নাগালের ভিতরে নেই কোনোটাই। নিত্যপণ্যের বাজারে দিন দিন অস্থিরতা বাড়ছেই। ডিমের ডজন আবারও ১৫০ টাকা। বাজারে নেই কোনো মনিটরিংও।

এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বলেন, মানুষ চরম এক অস্বস্তিকর অবস্থার মধ্যে রয়েছে। অবশ্য সারাবিশ্বই এখন একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তবে বাংলাদেশের বাজার ব্যবস্থায় তেমন কোনো মনিটরিংই নেই বলে তিনি মনে করেন।

এটাই চরম বাস্তবতা যে, করোনা মহামারির চেয়েও বর্তমান পরিস্থিতি অনেক বেশি অস্বস্তিকর। তখন সাধারণ মানুষের যতটা না ভোগান্তি হয়েছে তারচেয়েও বেশি ভোগান্তিতে রয়েছে এখন। সে সময় দ্রব্যমূল্য খুব একটা বাড়েনি। অথচ গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

সরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাবে চাল, আটা, তেল, পিঁয়াজ, রসুন, ডাল, মসলা সবকিছুরই দাম বেড়েছে। এখনো বাড়ছে। এ ছাড়া পণ্যমূল্য বাজারে নেই তেমন কোনো তদারকি। ফলে কারণে অকারণে দাম বাড়াতে তৎপর সিন্ডিকেট। এর ফলে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ। সম্প্রতি বাড়ানো হয়েছে গ্যাসের মূল্য। এতে বিদ্যুৎ, শিল্পসহ উৎপাদন খাতের খরচ বাড়বে। ফলে বিদ্যুতের দামও বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো পণ্যের দাম এক বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণের বেশিও বেড়েছে। যেমন গত বছরের এই দিনে দুই কেজি আটার (প্যাকেট) দাম ছিল ৬৫-৭৫ টাকা। গতকাল সেটা বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৫০ টাকা। কাপড় ধোয়ার গুঁড়া সাবানের দামও বেড়েছে দ্বিগুণ হারে। পণ্যমূল্য বৃদ্ধির জাঁতাকলে রীতিমতো পিষ্ট হচ্ছে সাধারণ মানুষ।

এদিকে শাক-সবজিসহ সব ধরনের তরিতরকারি ও জিনিসপত্রের দাম এখনো বাড়তিই রয়েছে। মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসপত্র, খাদ্যপণ্য, গুঁড়া ও বার সাবানসহ প্রসাধনীর দাম দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। ওষধুপত্রের বাজারেও এমন কোনো আইটেম নেই যার দাম বাড়েনি। মাত্র কয়েকদিন পরই কোরবানির ঈদ। এই ঈদে এমনিতেই পিঁয়াজ ও মসলার চাহিদা বেড়ে যায়। ফলে এই মৌসুমে প্রতি বছর মসলা জাতীয় পণ্যের দাম বাড়ে। তবে এ বছর বেড়েছে আরও আগেই। বিশেষকরা বলছেন, জিনিসপত্রের দাম বাড়তে বা বাড়াতে এখন আর কোনো মৌসুম বা উপলক্ষের প্রয়োজন হয় না। টিসিবির হিসাবে মসুরের ডলারের দামও বেড়েছে ৬২ শতাংশ। অথচ এ সময়ের মধ্যে মানুষের আয় বাড়েনি ১ টাকাও। বরং অনেকের আয় উল্টো কমে গেছে। অনেকেই করোনা মহামারির সময় হারানো কাজ এখনো ফিরে পাননি। এতে দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে মানুষকে রীতিমতো নাক ও চোখের পানি এক করতে হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন
ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন
বাতিল হচ্ছে সেই সাইবার আইনের ৯৫ ভাগ মামলা
বাতিল হচ্ছে সেই সাইবার আইনের ৯৫ ভাগ মামলা
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
হামজার পর আসছেন কানাডার সামিত
হামজার পর আসছেন কানাডার সামিত
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

৭ দিনের মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭ দিনের মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা
উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনদুপুরে প্রাইভেটকার দিয়ে অটোরিকশার পথরোধ করে ছিনতাই
দিনদুপুরে প্রাইভেটকার দিয়ে অটোরিকশার পথরোধ করে ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় নারী নিহত
গাজীপুরে ট্রাকচাপায় নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা
মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজার পর আসছেন কানাডার সামিত
হামজার পর আসছেন কানাডার সামিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন
ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

চিন্ময়কে চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ
চিন্ময়কে চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গরমেও ঠোঁট ফাটা!
গরমেও ঠোঁট ফাটা!

রকমারি লাইফ স্টাইল

কী হবে করিডর নিয়ে
কী হবে করিডর নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন মাথায় রেখে দেওয়া যেতে পারে
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন মাথায় রেখে দেওয়া যেতে পারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

কেন গরমেও লোশন প্রয়োজন
কেন গরমেও লোশন প্রয়োজন

রকমারি লাইফ স্টাইল

খাবারের রেসিপি দিচ্ছেন সোনিয়া রহমান
খাবারের রেসিপি দিচ্ছেন সোনিয়া রহমান

রকমারি লাইফ স্টাইল

শ্যাম্পু ছাড়া চুল ধোয়ার উপায়!
শ্যাম্পু ছাড়া চুল ধোয়ার উপায়!

রকমারি লাইফ স্টাইল

এনআইডি সংশোধনে মাঠ কর্মকর্তাদের মনিটরিং করবে ইসি
এনআইডি সংশোধনে মাঠ কর্মকর্তাদের মনিটরিং করবে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা