শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

শেখ হাসিনাকে ব্যবসায়ীদের সমর্থন

বদলে যাওয়া দেশকে আরও এগিয়ে নিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনাকে ব্যবসায়ীদের সমর্থন

আওয়ামী লীগ সরকারকে ‘ব্যবসাবান্ধব সরকার’ বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। সেই বদলে যাওয়া বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আর সেই দায়িত্ব আপনাদের ওপর। কারণ বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী। গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) আয়েজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ব্যবসায়ী সম্মেলনে’ তিনি এসব কথা বলেন। বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের নানা সমস্যাসহ ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী ধৈর্যসহকারে শোনেন।

সম্মেলনে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন ব্যবসা সংগঠনের নেতারা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকার অঙ্গীকার করেন। তাঁরা আবারও শেখ হাসিনাকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান বলে বক্তব্যে উল্লেখ করেন।

ব্যবসায়ীরা বলেন, শেখ হাসিনার বিকল্প শুধু শেখ হাসিনাই। গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের দুর্ভোগের কথা স্মরণ করে তাঁরা বলেন, নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এ ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে হবে। সংবিধানের বাইরে কিছু হবে না।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত সব ব্যবসায়ী জাতীয় পতাকা নেড়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন। সে সময় ব্যবসায়ীরা সমস্বরে বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’

জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থ থেকে পাঠ করা হয়। সম্মেলনের প্রতিপাদ্য নিয়ে একটি থিম সং প্রদর্শন করা হয়।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান।

ব্যবসায়ী নেতাদের বক্তব্য প্রদান পর্ব পরিচালনা করেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। সম্মেলনে বক্তব্য দেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম, এফবিসিসিআইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার, বেসরকারি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বিএবির চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এলএফএমইএবি) সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান মোর্শেদ আলম, বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান, বিজিএমইএ প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান, জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মাইউং হো লি, বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সেলিমা আহমাদ, ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফআইসিসিআই) সভাপতি নাসের এজাজ বিজয়, এইচবিসি ব্যাংকের সিইও মাহবুব উর রহমান, মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, বিটিএমইএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী, বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির আবদুল মুক্তাদির, এমসিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সায়ফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম উইমেন চেম্বারের প্রেসিডেন্ট মনোয়ারা হাকিম আলী, এমসিসিআইর সাবেক প্রেসিডেন্ট ব্যারিস্টার নিহাদ কবির, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এমডি আহসান খান চৌধুরী, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী, আকিজ গ্রুপের চেয়ারম্যান শেখ নাসির উদ্দিন, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন, বেসিসের প্রেসিডেন্ট রাসেল টি আহমেদ, বায়রার সভাপতি আবুল বাসার, নাসিব সভাপতি মির্জা নুরুল গনি শোভন, এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, মীর নাসির হোসেন, আবদুল মাতলুব আহমাদ, ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন।

সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শিল্প-ব্যবসা-বাণিজ্য যত প্রসারিত হবে মানুষের আর্থিক অবস্থা তত ভালো হবে। সরকারের পক্ষ থেকে আমরা সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা করে দিয়েছি। অন্তত ওই হাওয়া ভবনের মতো খাওয়া ভবনও নাই, কিচ্ছু নাই। আপনাদের কেউ ঝামেলা করবে না। আমরা চাই স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট ইকোনমি। তাহলে ব্যবসায়ীরা সব থেকে লাভবান হবেন।

বর্তমান সরকারকে ব্যবসাবান্ধব সরকার জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিল্প-কলকারখানা প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। আজকে আমাদের সামনে আছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব। যেখানে বেশির ভাগ দক্ষ জনশক্তি দরকার। শুধু স্বপ্ন দেখলেই চলবে না, স্বপ্ন বাস্তবায়নেরও যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। আর সেই ধরনের চিন্তাভাবনা থাকতে হবে। তিনি বলেন, আজকে খুব আনন্দিত, এখানে অনেক বয়স্ক অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী যেমন আছেন, আবার নতুন প্রজন্মও আছে, যারা উঠতি জনশক্তি, ধীরে ধীরে গড়ে উঠছে। তিনি বলেন, আমাদের দেশের যারা যুব সমাজ তাদের আমরা উৎসাহিত করতে চাই। তারা নিজেরা শুধু পাস করে একটা চাকরির পেছনে ছুটবে না, নিজেরাই উদ্যোক্তা হবে, আরও মানুষকে চাকরি দেবে। সেই যোগ্যতা তারা অর্জন করবে।

এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী সরকারের স্টার্ট আপ প্রোগ্রাম, কোম্পানি আইন পরিবর্তন করাসহ বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে বলেন, আমরা কিন্তু ব্যবসা করি না। অন্তত আমি তো বলতে পারি সরকারপ্রধান হিসেবে ব্যবসার ‘ব’ও বুঝি না। কিন্তু আমরা ব্যবসাকে উৎসাহিত করা, সুযোগ সৃষ্টি করা, সুবিধা তৈরি করে দেওয়া, পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া এবং সেই সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে ব্যবসাবান্ধব একটা সরকার আমাদের; সেটাই আমরা নিশ্চিত করেছি। সেটা আপনারা অন্তত এটুকু উপলব্ধি করেছেন। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবেন দল-মত নির্বিশেষে। কে কোন দল, আমরা কিন্তু কখনো সেটা দেখিনি। কে কোন ব্যবসাটা করেন, কার ব্যবসার ফলে আমার দেশ লাভবান হচ্ছে, দেশের মানুষ লাভবান হচ্ছে সেটাই কিন্তু আমার কাছে বিবেচ্য। যে কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যার যখন যেটা সুবিধা, যে যখন আসেন আমরা কিন্তু তাদের সেই সুযোগটা দিই। আজকে অন্তত এটুকু বলতে পারি, আমরা কোনো হাওয়া ভবনও খুলিনি। আর কোনো খাওয়ার ব্যবস্থাও করিনি। স্বাধীন মতো সবাই ব্যবসা করতে পারেন সেই ব্যবস্থাটা করে দিয়েছি। অর্থাৎ সরকার সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করে দেবে। অবকাঠামোর উন্নয়ন করে দেবে, সেভাবেই আমরা কিন্তু কাজ করে যাচ্ছি।

শেখ হাসিনা বলেন, অন্তত এইটুকু দাবি করতে পারি, ১৪-১৫ বছর আগে অর্থাৎ সাড়ে ১৪ বছর আগে যে বাংলাদেশ ছিল এখন আর সে বাংলাদেশ নেই। বাংলাদেশকে আমরা অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছি। আপনারাও একবার চিন্তা করে দেখেন, ২০০৮ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কী ছিল। মাথাপিছু আয় কী ছিল বা মানুষের আর্থিক অবস্থা কী ছিল। এখন তো আপনাদের উৎপাদিত পণ্য একেবারে গ্রামে চলে যাচ্ছে।

গ্রামীণ অর্থনীতির পরিবর্তনের কথা বলতে গিয়ে নিজ গ্রামের প্রসঙ্গ তুলে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এবার আমি আমার গ্রামে গেলাম। পাটগাতি বাজার, আমাদের গ্রামের বাড়িতে কোনো টেলিভিশন ছিল না। জয় (সজীব ওয়াজেদ) আমার সঙ্গে ছিল- খেলা দেখবে। আমি বললাম একটা টেলিভিশনের ব্যবস্থা করতে হয়। খুলনায় অথবা গোপালগঞ্জে শহর আছে, সেখানে পাওয়া যাবে। পাটগাতি বাজার থেকে দেখি ৫৫ ইঞ্চির এক এইচডি টেলিভিশন নিয়ে হাজির। পাটগাতি বাজারের এই অবস্থা! শুধু তাই না, ২০০ ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে কোরবানি ঈদের আগে। নিজ গ্রামের আর্থসামাজিক অগ্রগতি তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, এটা তো সব থেকে দুর্গম অবস্থা ছিল। সব থেকে গরিব মানুষের বাস ছিল। আজকে তো বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশটাকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আর শিল্প ব্যবসা-বাণিজ্য যত প্রসারিত হবে মানুষের আর্থিক অবস্থা তত ভালো হবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে আমাদের অর্থনীতির ওপর যথেষ্ট চাপ। এটাও আপনাদের বিবেচনায় আনতে হবে। কাজেই যারা রেমিট্যান্স পাঠায় তারা যেন রেমিট্যান্স পাঠায়। আর যারা টাকা-পয়সা বাইরে রাখেন আমরাও সেই সুযোগ সৃষ্টি করে দিচ্ছি। দেশে রাখলে অনেক বেশি ইন্টারেস্ট পাবেন। আর ফরেন কারেন্সি যেন আমার দেশে রেখে আবার সহজে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য নিতে পারেন সেই সুযোগটাও সৃষ্টি করে দেব। ইতোমধ্যে সেই নির্দেশনাও দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ব্যবসায়ীরা সব থেকে লাভবান হবেন। এগিয়ে আসুন, আপনারা কাজ করেন। ২০৪১-এর বাংলাদেশ ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত স্মার্ট সোনার বাংলা আমরা গড়ে তুলব। জাতির পিতার স্বপ্ন আমরা গড়ে তুলব।

স্বাগত বক্তব্যে দেশের ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি জসিম উদ্দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, ব্যবসায়ীরা আবারও তাঁকেই দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চান। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনি যেভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, সেই অবস্থাকে ধরে রাখার জন্য, বিদ্যুৎ-গ্যাসসহ যেসব সমস্যা রয়েছে ব্যবসায়ীদের সামনে সেগুলোকে আপনার মাধ্যমে সমাধান চাই। এ জন্য আমরা সব ব্যবসায়ী ঐকমত্য হয়েছি, আপনাকে আবারও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকতে হবে ব্যবসায়ীদের জন্য।’ তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এফবিসিসিআই নিরলসভাবে কাজ করবে। এতে এফবিসিসিআইয়ের স্লোগান হবে ‘স্মার্ট এফবিসিসিআই ফর স্মার্ট অর্থনীতি’।

মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ থেকে বাড়ানোর জন্য ট্যাক্স বার্ডেন কমিয়ে ট্যাক্স নেট বাড়াতে হবে। এ জন্য ব্যবসাবান্ধব করব্যবস্থা বাস্তবায়নে এনবিআরের (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড) অতিরিক্ত ক্ষমতা কমিয়ে তাদের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। এনবিআর কর্মকর্তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।

জসিম উদ্দিন বলেন, বিনিয়োগ ও বাণিজ্যকে স্মার্টলি পরিচালনার জন্য জাপানের জেট্রো, কোরিয়ার কোটরা, চায়নার সিসিপিআইটি এবং সম্প্রতি ভিয়েতনাম প্রণীত ভিয়েত ট্রেড সেন্টারের ন্যায় বাংলাদেশেও একক পেশাজীবীভিত্তিক বিনিয়োগ-বাণিজ্য সংস্থা স্থাপন এখন সময়ের দাবি। সেই সঙ্গে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক দেশগুলোর প্রত্যেকটির জন্য একজন করে ব্যবসায়ীকে ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে ওই সংস্থায় নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির অন্যতম খাত এসএমই-এর ঋণপ্রবাহে সুদের হার সর্বনিম্ন পর্যায়ে থাকা প্রয়োজন। বিদেশি প্রকল্পে দেশীয় কোম্পানিগুলোর অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে ডলারের ব্যয় কমানো যেতে পারে। বন্দরের কার্যক্রমকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ও অটোমেশন করা, লজিস্টিক সেক্টরের উন্নয়নে গৃহীত উদ্যোগ দ্রুত বাস্তবায়ন করা দরকার। বাংলাদেশি পণ্যের বিশ্ববাজারে গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য বিএসটিআইকে সমৃদ্ধ করা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম