শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

শোকের মাসে আত্মপ্রচার

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শোকের মাসে আত্মপ্রচার

রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের দুই পাশে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টানানো হয়েছে কয়েকটি বিশাল বিলবোর্ড। কলাবাগান থেকে ৩২ নম্বরে প্রবেশ করতেই হাতের বাঁ পাশে বিশালাকৃতির বিলবোর্ড দেখে চোখ আটকাবে যে-কারও। সেই ব্যানারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্ট ঘাতকের হাতে নিহত সব শহীদের ছবি দেওয়া আছে। জাতির পিতার ছবিটা দূর থেকে দেখা গেলেও বাকি শহীদদের দেখতে হাজার পাওয়ারের চশমা প্রয়োজন। নিচের দিকে দুটি ছবি দেওয়া হয়েছে। একটি ছবি সেদিন ঘাতকের হাতে নিহত শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি ও আরজু মণির সন্তান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের। যিনি শোকাহত এ ব্যানার করেছেন তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মাহবুবুর রহমান মাহবুব। গত মঙ্গলবার এই প্রতিবেদক যখন বিলবোর্ডের ছবি তুলছিলেন, তখন ষাটোর্ধ্ব স্থানীয় বাসিন্দা রবিউল করিম বলেন, ছবি তোলেন কেন? কোনো উত্তর না দিতেই তিনি বললেন, ‘আপনি সাংবাদিক? ছবি তুলে লিখে কী করবেন? নেতাদের কি লজ্জা হবে? শোকের মাসে এসব পাতিনেতার আত্মপ্রচার যদি শহীদরা দেখতেন, তাহলে কষ্ট পেতেন। আর এ ছবিতে একজন শহীদসন্তানের ছবিও আছে। তিনিও যদি এ ছবি দেখেন তাহলে নিশ্চয় কষ্ট পাবেন।’

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের চারপাশে শুধু বিলবোর্ডই নয়, আছে ব্যানার-ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ডও। শোকের জন্য পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ড টানানো হলেও শহীদদের কোথাও দেখা যায়নি, আবার কারও কারও পোস্টার, ব্যানারে শহীদদের খুঁজতে হাজার পাওয়ারের চশমার প্রয়োজন হবে। ৩২ নম্বর সড়কে একাধিক ব্যানার ও ফেস্টুন দেখা যায় ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহর। তাঁর ব্যানার, ফেস্টুনে শুধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি দেওয়া আছে। এতে লেখা আছে, ‘১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি’। নিচে তাঁর পদপদবি লেখা। বঙ্গবন্ধুর চেয়ে এনায়েত উল্যাহর হাস্যোজ্জ্বল ছবিই বড়। আরেকটি বিলবোর্ড চোখে পড়ে ৩২ নম্বরের মাঝখানে। এ বিলবোর্ডটি টানিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি কিছুটা বড় দেওয়া হলেও বিলবোর্ডের মূল ফোকাস আলমগীর চৌধুরীর দিকেই। আর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্ট নিহত সব শহীদকে খুঁজতেও লাগে দুরবিন। এ বিলবোর্ডটিতে ডান পাশে লেখা আছে, ‘প্রচারে চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনের জনগণ।’ শুধু ধানমন্ডি ৩২ নম্বরেই নয়, প্রতিটি ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন এমনভাবে দেওয়া আছে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ের সামনে, ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে, তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনেসহ কমবেশি গোটা রাজধানীর প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায়। এসব শোকের ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুনের বড় অংশ জুড়ে আছে প্রচারকারী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতার ছবি। শোক দিবসের ব্যানারে যা বড্ড বেমানান।

গতকাল বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গিয়ে দেখা যায় অসংখ্য ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড ও পোস্টার। শোকের মাসের একটি ব্যানার টানিয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ’-এর সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। এ ব্যানারে জাতির পিতার ছবি বড় থাকলেও শহীদদের ছবি ক্ষুদ্র। এ পোস্টারে প্রধানমন্ত্রীর ছবিও আছে। আরেকটি ব্যানার আছে শিশু একাডেমি কেন্দ্র ইউনিট আওয়ামী লীগ ২০ নম্বর শাহবাগ থানা, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের। এ ব্যানারের এক কোণে জাতির পিতার ছবি কোনোমতে ঠাঁই পেয়েছে। আরেক পাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিও কিছুটা দূর থেকে চোখে পড়ে। ব্যানারটিতে নুরুল ইসলাম নুরু এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ হোসেন কামালের ঢাউস আকারের ছবি। ছিন্নমূল হকার্স লীগের পক্ষ থেকে একটি ব্যানার টানানো আছে, সেখানেও একই অবস্থা। শহীদদের দেখতে দুরবিন প্রয়োজন। ব্যানারের ছবিতে মূল ফোকাসে রয়েছেন শহীদসন্তান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মোজাহারুল ইসলাম সোহেলের পোস্টারে অবশ্য জাতির পিতার ছবি অনেক বড়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর ছবি। বঙ্গমাতাসহ বাকি শহীদদের দেখতে পাওয়ারের চশমা প্রয়োজন। সোহেলের ছবিও ঢাউস আকারে।

বায়তুল মোকাররমের আশপাশ এলাকায় একাধিক বিলবোর্ড চোখে পড়ে। টাঙিয়েছেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বায়তুল মোকাররম ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহরাব উদ্দিন গাজী ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রব ভুইয়া কালু। তাঁদের ঢাউস আকারে ছবি। তাঁদের মাথার ওপরে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ফজলে নূর তাপস, মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, পল্টন থানা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ছবি। ব্যানারের বাঁ পাশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেওয়া আছে। নিচে ১৬ জনের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। এ শোকব্যানার দেখে অনেকের প্রশ্ন, কারা শহীদ? কীসের শোকব্যানার এটা? ধানমন্ডি ৩-এ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনেও শতাধিক বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন চোখে পড়ে। এর মধ্যে অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী ছাড়াও জামালপুর-৫ আসনের এমপি মোজাফফর হোসেন, শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এ এস এম রাইসুন হাসান সোয়েবের ঢাউস আকারের ছবি দিয়ে শোকের মাসে আত্মপ্রচার চোখে পড়ে। এ ছাড়া রাজধানীর কোনাপাড়ার মান্নান হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে ব্যানারে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখা গেলেও বাকি শহীদদের দেখতে দুরবিন প্রয়োজন। কিন্তু স্থানীয় এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনুর ছবিও অনেক বড়।

রাজধানীতে সারা বছরই বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণায় ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড, পোস্টার ইত্যাদি দেখা যায়। আগস্ট শোকের মাস হওয়ায় আরও বেশি করে এগুলো চোখে পড়ে। এবারও রাজধানীর অলিগলি, দোকান, দেয়াল, গাছ ইত্যাদি সব স্থানই ভরে গেছে বিলবোর্ড, ব্যানার, পোস্টারে। ১৫ আগস্ট কেন্দ্র করে এসব প্রচারণার অনেকাংশেই দেখা যায় বঙ্গবন্ধুর চেয়ে যে নেতা এই প্রচার চালাচ্ছেন তারই জায়গা অধিকাংশ জুড়ে। তাই প্রশ্ন উঠতেই পারে- এসব প্রচারণা কি শোকের মাস ঘিরে, না নেতাদের ব্যক্তিগত প্রচার?

রাজনীতিবিশ্লেষকরা বলছেন, ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির অবিরত অশ্রু ঝরার দিন। এদিন বাঙালি জাতিসহ সারা বিশ্ব অবিসংবাদিত নেতা ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায়। অথচ এই বিশেষ দিনটি কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতার মধ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর নামে আত্মপ্রচার চালানোর প্রবণতা দেখা যায়। এ বছরেও তা বিদ্যমান। এ বছরও আগস্ট শুরু হওয়ার আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের শোকের মাসে ছবি দিয়ে পোস্টার করতে নিষেধ করেছিলেন। কিন্তু আত্মপ্রচারকারী নেতাদের কেউ কর্ণপাত করেননি।

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আগস্টে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কারও ছবি পোস্টার, ফেস্টুনে ব্যবহারে বিশেষ নির্দেশনা থাকলেও তা মানছেন না দলটির অধিকাংশ নেতা-কর্মী। রাজধানীসহ সারা দেশে বড় বড় বিলবোর্ড, পোস্টার আর ফেস্টুনে অনেক ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি এক কোনায় ছোট পরিসরে স্থান পেয়েছে। অন্যদিকে বিজ্ঞাপনের বাকি অংশ জুড়েই রয়েছে সুবিধাবাদী নেতাদের ছবি, নাম, পদবি। এমনকি আত্মপ্রচারের এ সুযোগ হাতছাড়া করেননি কর্মীরাও। আবার সারা দেশের নেতারাও ঢাকায় পোস্টার, বিলবোর্ড, ব্যানার লাগিয়ে নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে এমপি প্রার্থীরা এ প্রতিযোগিতায় এগিয়ে। ব্যতিক্রম যে নেই তা-ও নয়। অনেক পোস্টার, বিলবোর্ডে জাতির পিতা ও ১৫ আগস্ট শহীদদের ছবি দেখা গেছে। সেখানে প্রচারকারী নেতাদের নামও ছোট করে দেওয়া আছে।

রাজধানীর নিউমার্কেট, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরলেই দেখা যায় ১৫ আগস্টের শত শত ব্যানার, ফেস্টুন। কিন্তু এগুলো এমনভাবে স্থান পেয়েছে যে কে শহীদ আর কে জীবিত, অনেক ক্ষেত্রে তা বোঝা কষ্টকর। এ-জাতীয় আত্মপ্রচারের শ্রদ্ধাঞ্জলি ঝুলতে দেখা যাচ্ছে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি চত্বর, সরকারি অফিসের আশপাশ, এমনকি পাড়ামহল্লার রাস্তায়ও।

জাতীয় শোক দিবস সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা নিজেদের ব্যক্তি প্রচারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ দিবসের তাৎপর্য, দলীয় অঙ্গীকার, ভিশন ইত্যাদি কোনো কিছুই স্থান পাচ্ছে না কর্মসূচিতে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ১৫ আগস্টের শোকাবহ ঘটনার ভাবগাম্ভীর্যও রক্ষা করা হচ্ছে না।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা এসব কাজ করে, তারা দিবসের মর্ম বোঝে না। গভীরতা উপলব্ধি করতে পারে না। যদি পারত তাহলে কোন দিবসে কোন ছবি দেওয়া যাবে, কোন ছবি দেওয়া যাবে না তা বিবেচনা করেই সব করত’।

কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা বারবার বলে আসছি শোকের মাসে কোনো আত্মপ্রচার করা যাবে না। তার পরও একশ্রেণির মানুষ এটা করে আসছে। শহীদদের অমর্যাদা করে এমন নির্লজ্জ আত্মপ্রচার নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা হতে পারে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে ‘শেখ হাসিনাকে দিয়েই অভিযান শুরু’ করার দাবি আসাদউদ্দিন ওয়াইসির
ভারতে ‘শেখ হাসিনাকে দিয়েই অভিযান শুরু’ করার দাবি আসাদউদ্দিন ওয়াইসির

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

৩৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি
আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে
শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি সানের পৃষ্ঠপোষকতায় শুরু হচ্ছে ইংলিশ মিডিয়ামের ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের পৃষ্ঠপোষকতায় শুরু হচ্ছে ইংলিশ মিডিয়ামের ফুটবল টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?
চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরপুরে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাগরপুরে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ হাতিরঝিল ওয়াটার ট্যাক্সি, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
বন্ধ হাতিরঝিল ওয়াটার ট্যাক্সি, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা