শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

শোকের মাসে আত্মপ্রচার

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শোকের মাসে আত্মপ্রচার

রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের দুই পাশে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টানানো হয়েছে কয়েকটি বিশাল বিলবোর্ড। কলাবাগান থেকে ৩২ নম্বরে প্রবেশ করতেই হাতের বাঁ পাশে বিশালাকৃতির বিলবোর্ড দেখে চোখ আটকাবে যে-কারও। সেই ব্যানারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্ট ঘাতকের হাতে নিহত সব শহীদের ছবি দেওয়া আছে। জাতির পিতার ছবিটা দূর থেকে দেখা গেলেও বাকি শহীদদের দেখতে হাজার পাওয়ারের চশমা প্রয়োজন। নিচের দিকে দুটি ছবি দেওয়া হয়েছে। একটি ছবি সেদিন ঘাতকের হাতে নিহত শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি ও আরজু মণির সন্তান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের। যিনি শোকাহত এ ব্যানার করেছেন তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মাহবুবুর রহমান মাহবুব। গত মঙ্গলবার এই প্রতিবেদক যখন বিলবোর্ডের ছবি তুলছিলেন, তখন ষাটোর্ধ্ব স্থানীয় বাসিন্দা রবিউল করিম বলেন, ছবি তোলেন কেন? কোনো উত্তর না দিতেই তিনি বললেন, ‘আপনি সাংবাদিক? ছবি তুলে লিখে কী করবেন? নেতাদের কি লজ্জা হবে? শোকের মাসে এসব পাতিনেতার আত্মপ্রচার যদি শহীদরা দেখতেন, তাহলে কষ্ট পেতেন। আর এ ছবিতে একজন শহীদসন্তানের ছবিও আছে। তিনিও যদি এ ছবি দেখেন তাহলে নিশ্চয় কষ্ট পাবেন।’

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের চারপাশে শুধু বিলবোর্ডই নয়, আছে ব্যানার-ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ডও। শোকের জন্য পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ড টানানো হলেও শহীদদের কোথাও দেখা যায়নি, আবার কারও কারও পোস্টার, ব্যানারে শহীদদের খুঁজতে হাজার পাওয়ারের চশমার প্রয়োজন হবে। ৩২ নম্বর সড়কে একাধিক ব্যানার ও ফেস্টুন দেখা যায় ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহর। তাঁর ব্যানার, ফেস্টুনে শুধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি দেওয়া আছে। এতে লেখা আছে, ‘১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি’। নিচে তাঁর পদপদবি লেখা। বঙ্গবন্ধুর চেয়ে এনায়েত উল্যাহর হাস্যোজ্জ্বল ছবিই বড়। আরেকটি বিলবোর্ড চোখে পড়ে ৩২ নম্বরের মাঝখানে। এ বিলবোর্ডটি টানিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি কিছুটা বড় দেওয়া হলেও বিলবোর্ডের মূল ফোকাস আলমগীর চৌধুরীর দিকেই। আর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্ট নিহত সব শহীদকে খুঁজতেও লাগে দুরবিন। এ বিলবোর্ডটিতে ডান পাশে লেখা আছে, ‘প্রচারে চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনের জনগণ।’ শুধু ধানমন্ডি ৩২ নম্বরেই নয়, প্রতিটি ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন এমনভাবে দেওয়া আছে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ের সামনে, ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে, তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনেসহ কমবেশি গোটা রাজধানীর প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায়। এসব শোকের ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুনের বড় অংশ জুড়ে আছে প্রচারকারী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতার ছবি। শোক দিবসের ব্যানারে যা বড্ড বেমানান।

গতকাল বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গিয়ে দেখা যায় অসংখ্য ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড ও পোস্টার। শোকের মাসের একটি ব্যানার টানিয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ’-এর সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। এ ব্যানারে জাতির পিতার ছবি বড় থাকলেও শহীদদের ছবি ক্ষুদ্র। এ পোস্টারে প্রধানমন্ত্রীর ছবিও আছে। আরেকটি ব্যানার আছে শিশু একাডেমি কেন্দ্র ইউনিট আওয়ামী লীগ ২০ নম্বর শাহবাগ থানা, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের। এ ব্যানারের এক কোণে জাতির পিতার ছবি কোনোমতে ঠাঁই পেয়েছে। আরেক পাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিও কিছুটা দূর থেকে চোখে পড়ে। ব্যানারটিতে নুরুল ইসলাম নুরু এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ হোসেন কামালের ঢাউস আকারের ছবি। ছিন্নমূল হকার্স লীগের পক্ষ থেকে একটি ব্যানার টানানো আছে, সেখানেও একই অবস্থা। শহীদদের দেখতে দুরবিন প্রয়োজন। ব্যানারের ছবিতে মূল ফোকাসে রয়েছেন শহীদসন্তান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মোজাহারুল ইসলাম সোহেলের পোস্টারে অবশ্য জাতির পিতার ছবি অনেক বড়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর ছবি। বঙ্গমাতাসহ বাকি শহীদদের দেখতে পাওয়ারের চশমা প্রয়োজন। সোহেলের ছবিও ঢাউস আকারে।

বায়তুল মোকাররমের আশপাশ এলাকায় একাধিক বিলবোর্ড চোখে পড়ে। টাঙিয়েছেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বায়তুল মোকাররম ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহরাব উদ্দিন গাজী ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রব ভুইয়া কালু। তাঁদের ঢাউস আকারে ছবি। তাঁদের মাথার ওপরে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ফজলে নূর তাপস, মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, পল্টন থানা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ছবি। ব্যানারের বাঁ পাশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেওয়া আছে। নিচে ১৬ জনের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। এ শোকব্যানার দেখে অনেকের প্রশ্ন, কারা শহীদ? কীসের শোকব্যানার এটা? ধানমন্ডি ৩-এ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনেও শতাধিক বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন চোখে পড়ে। এর মধ্যে অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী ছাড়াও জামালপুর-৫ আসনের এমপি মোজাফফর হোসেন, শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এ এস এম রাইসুন হাসান সোয়েবের ঢাউস আকারের ছবি দিয়ে শোকের মাসে আত্মপ্রচার চোখে পড়ে। এ ছাড়া রাজধানীর কোনাপাড়ার মান্নান হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে ব্যানারে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখা গেলেও বাকি শহীদদের দেখতে দুরবিন প্রয়োজন। কিন্তু স্থানীয় এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনুর ছবিও অনেক বড়।

রাজধানীতে সারা বছরই বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণায় ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড, পোস্টার ইত্যাদি দেখা যায়। আগস্ট শোকের মাস হওয়ায় আরও বেশি করে এগুলো চোখে পড়ে। এবারও রাজধানীর অলিগলি, দোকান, দেয়াল, গাছ ইত্যাদি সব স্থানই ভরে গেছে বিলবোর্ড, ব্যানার, পোস্টারে। ১৫ আগস্ট কেন্দ্র করে এসব প্রচারণার অনেকাংশেই দেখা যায় বঙ্গবন্ধুর চেয়ে যে নেতা এই প্রচার চালাচ্ছেন তারই জায়গা অধিকাংশ জুড়ে। তাই প্রশ্ন উঠতেই পারে- এসব প্রচারণা কি শোকের মাস ঘিরে, না নেতাদের ব্যক্তিগত প্রচার?

রাজনীতিবিশ্লেষকরা বলছেন, ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির অবিরত অশ্রু ঝরার দিন। এদিন বাঙালি জাতিসহ সারা বিশ্ব অবিসংবাদিত নেতা ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায়। অথচ এই বিশেষ দিনটি কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতার মধ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর নামে আত্মপ্রচার চালানোর প্রবণতা দেখা যায়। এ বছরেও তা বিদ্যমান। এ বছরও আগস্ট শুরু হওয়ার আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের শোকের মাসে ছবি দিয়ে পোস্টার করতে নিষেধ করেছিলেন। কিন্তু আত্মপ্রচারকারী নেতাদের কেউ কর্ণপাত করেননি।

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আগস্টে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কারও ছবি পোস্টার, ফেস্টুনে ব্যবহারে বিশেষ নির্দেশনা থাকলেও তা মানছেন না দলটির অধিকাংশ নেতা-কর্মী। রাজধানীসহ সারা দেশে বড় বড় বিলবোর্ড, পোস্টার আর ফেস্টুনে অনেক ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি এক কোনায় ছোট পরিসরে স্থান পেয়েছে। অন্যদিকে বিজ্ঞাপনের বাকি অংশ জুড়েই রয়েছে সুবিধাবাদী নেতাদের ছবি, নাম, পদবি। এমনকি আত্মপ্রচারের এ সুযোগ হাতছাড়া করেননি কর্মীরাও। আবার সারা দেশের নেতারাও ঢাকায় পোস্টার, বিলবোর্ড, ব্যানার লাগিয়ে নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে এমপি প্রার্থীরা এ প্রতিযোগিতায় এগিয়ে। ব্যতিক্রম যে নেই তা-ও নয়। অনেক পোস্টার, বিলবোর্ডে জাতির পিতা ও ১৫ আগস্ট শহীদদের ছবি দেখা গেছে। সেখানে প্রচারকারী নেতাদের নামও ছোট করে দেওয়া আছে।

রাজধানীর নিউমার্কেট, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরলেই দেখা যায় ১৫ আগস্টের শত শত ব্যানার, ফেস্টুন। কিন্তু এগুলো এমনভাবে স্থান পেয়েছে যে কে শহীদ আর কে জীবিত, অনেক ক্ষেত্রে তা বোঝা কষ্টকর। এ-জাতীয় আত্মপ্রচারের শ্রদ্ধাঞ্জলি ঝুলতে দেখা যাচ্ছে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি চত্বর, সরকারি অফিসের আশপাশ, এমনকি পাড়ামহল্লার রাস্তায়ও।

জাতীয় শোক দিবস সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা নিজেদের ব্যক্তি প্রচারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ দিবসের তাৎপর্য, দলীয় অঙ্গীকার, ভিশন ইত্যাদি কোনো কিছুই স্থান পাচ্ছে না কর্মসূচিতে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ১৫ আগস্টের শোকাবহ ঘটনার ভাবগাম্ভীর্যও রক্ষা করা হচ্ছে না।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা এসব কাজ করে, তারা দিবসের মর্ম বোঝে না। গভীরতা উপলব্ধি করতে পারে না। যদি পারত তাহলে কোন দিবসে কোন ছবি দেওয়া যাবে, কোন ছবি দেওয়া যাবে না তা বিবেচনা করেই সব করত’।

কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা বারবার বলে আসছি শোকের মাসে কোনো আত্মপ্রচার করা যাবে না। তার পরও একশ্রেণির মানুষ এটা করে আসছে। শহীদদের অমর্যাদা করে এমন নির্লজ্জ আত্মপ্রচার নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা হতে পারে।’

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

এই মাত্র | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন