শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

শোকের মাসে আত্মপ্রচার

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শোকের মাসে আত্মপ্রচার

রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের দুই পাশে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টানানো হয়েছে কয়েকটি বিশাল বিলবোর্ড। কলাবাগান থেকে ৩২ নম্বরে প্রবেশ করতেই হাতের বাঁ পাশে বিশালাকৃতির বিলবোর্ড দেখে চোখ আটকাবে যে-কারও। সেই ব্যানারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্ট ঘাতকের হাতে নিহত সব শহীদের ছবি দেওয়া আছে। জাতির পিতার ছবিটা দূর থেকে দেখা গেলেও বাকি শহীদদের দেখতে হাজার পাওয়ারের চশমা প্রয়োজন। নিচের দিকে দুটি ছবি দেওয়া হয়েছে। একটি ছবি সেদিন ঘাতকের হাতে নিহত শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি ও আরজু মণির সন্তান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের। যিনি শোকাহত এ ব্যানার করেছেন তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মাহবুবুর রহমান মাহবুব। গত মঙ্গলবার এই প্রতিবেদক যখন বিলবোর্ডের ছবি তুলছিলেন, তখন ষাটোর্ধ্ব স্থানীয় বাসিন্দা রবিউল করিম বলেন, ছবি তোলেন কেন? কোনো উত্তর না দিতেই তিনি বললেন, ‘আপনি সাংবাদিক? ছবি তুলে লিখে কী করবেন? নেতাদের কি লজ্জা হবে? শোকের মাসে এসব পাতিনেতার আত্মপ্রচার যদি শহীদরা দেখতেন, তাহলে কষ্ট পেতেন। আর এ ছবিতে একজন শহীদসন্তানের ছবিও আছে। তিনিও যদি এ ছবি দেখেন তাহলে নিশ্চয় কষ্ট পাবেন।’

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের চারপাশে শুধু বিলবোর্ডই নয়, আছে ব্যানার-ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ডও। শোকের জন্য পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ড টানানো হলেও শহীদদের কোথাও দেখা যায়নি, আবার কারও কারও পোস্টার, ব্যানারে শহীদদের খুঁজতে হাজার পাওয়ারের চশমার প্রয়োজন হবে। ৩২ নম্বর সড়কে একাধিক ব্যানার ও ফেস্টুন দেখা যায় ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহর। তাঁর ব্যানার, ফেস্টুনে শুধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি দেওয়া আছে। এতে লেখা আছে, ‘১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি’। নিচে তাঁর পদপদবি লেখা। বঙ্গবন্ধুর চেয়ে এনায়েত উল্যাহর হাস্যোজ্জ্বল ছবিই বড়। আরেকটি বিলবোর্ড চোখে পড়ে ৩২ নম্বরের মাঝখানে। এ বিলবোর্ডটি টানিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি কিছুটা বড় দেওয়া হলেও বিলবোর্ডের মূল ফোকাস আলমগীর চৌধুরীর দিকেই। আর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্ট নিহত সব শহীদকে খুঁজতেও লাগে দুরবিন। এ বিলবোর্ডটিতে ডান পাশে লেখা আছে, ‘প্রচারে চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনের জনগণ।’ শুধু ধানমন্ডি ৩২ নম্বরেই নয়, প্রতিটি ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন এমনভাবে দেওয়া আছে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ের সামনে, ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে, তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনেসহ কমবেশি গোটা রাজধানীর প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায়। এসব শোকের ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুনের বড় অংশ জুড়ে আছে প্রচারকারী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতার ছবি। শোক দিবসের ব্যানারে যা বড্ড বেমানান।

গতকাল বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গিয়ে দেখা যায় অসংখ্য ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড ও পোস্টার। শোকের মাসের একটি ব্যানার টানিয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ’-এর সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। এ ব্যানারে জাতির পিতার ছবি বড় থাকলেও শহীদদের ছবি ক্ষুদ্র। এ পোস্টারে প্রধানমন্ত্রীর ছবিও আছে। আরেকটি ব্যানার আছে শিশু একাডেমি কেন্দ্র ইউনিট আওয়ামী লীগ ২০ নম্বর শাহবাগ থানা, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের। এ ব্যানারের এক কোণে জাতির পিতার ছবি কোনোমতে ঠাঁই পেয়েছে। আরেক পাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিও কিছুটা দূর থেকে চোখে পড়ে। ব্যানারটিতে নুরুল ইসলাম নুরু এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ হোসেন কামালের ঢাউস আকারের ছবি। ছিন্নমূল হকার্স লীগের পক্ষ থেকে একটি ব্যানার টানানো আছে, সেখানেও একই অবস্থা। শহীদদের দেখতে দুরবিন প্রয়োজন। ব্যানারের ছবিতে মূল ফোকাসে রয়েছেন শহীদসন্তান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মোজাহারুল ইসলাম সোহেলের পোস্টারে অবশ্য জাতির পিতার ছবি অনেক বড়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর ছবি। বঙ্গমাতাসহ বাকি শহীদদের দেখতে পাওয়ারের চশমা প্রয়োজন। সোহেলের ছবিও ঢাউস আকারে।

বায়তুল মোকাররমের আশপাশ এলাকায় একাধিক বিলবোর্ড চোখে পড়ে। টাঙিয়েছেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বায়তুল মোকাররম ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহরাব উদ্দিন গাজী ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রব ভুইয়া কালু। তাঁদের ঢাউস আকারে ছবি। তাঁদের মাথার ওপরে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ফজলে নূর তাপস, মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, পল্টন থানা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ছবি। ব্যানারের বাঁ পাশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেওয়া আছে। নিচে ১৬ জনের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। এ শোকব্যানার দেখে অনেকের প্রশ্ন, কারা শহীদ? কীসের শোকব্যানার এটা? ধানমন্ডি ৩-এ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনেও শতাধিক বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন চোখে পড়ে। এর মধ্যে অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী ছাড়াও জামালপুর-৫ আসনের এমপি মোজাফফর হোসেন, শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এ এস এম রাইসুন হাসান সোয়েবের ঢাউস আকারের ছবি দিয়ে শোকের মাসে আত্মপ্রচার চোখে পড়ে। এ ছাড়া রাজধানীর কোনাপাড়ার মান্নান হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে ব্যানারে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখা গেলেও বাকি শহীদদের দেখতে দুরবিন প্রয়োজন। কিন্তু স্থানীয় এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনুর ছবিও অনেক বড়।

রাজধানীতে সারা বছরই বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণায় ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড, পোস্টার ইত্যাদি দেখা যায়। আগস্ট শোকের মাস হওয়ায় আরও বেশি করে এগুলো চোখে পড়ে। এবারও রাজধানীর অলিগলি, দোকান, দেয়াল, গাছ ইত্যাদি সব স্থানই ভরে গেছে বিলবোর্ড, ব্যানার, পোস্টারে। ১৫ আগস্ট কেন্দ্র করে এসব প্রচারণার অনেকাংশেই দেখা যায় বঙ্গবন্ধুর চেয়ে যে নেতা এই প্রচার চালাচ্ছেন তারই জায়গা অধিকাংশ জুড়ে। তাই প্রশ্ন উঠতেই পারে- এসব প্রচারণা কি শোকের মাস ঘিরে, না নেতাদের ব্যক্তিগত প্রচার?

রাজনীতিবিশ্লেষকরা বলছেন, ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির অবিরত অশ্রু ঝরার দিন। এদিন বাঙালি জাতিসহ সারা বিশ্ব অবিসংবাদিত নেতা ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায়। অথচ এই বিশেষ দিনটি কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতার মধ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর নামে আত্মপ্রচার চালানোর প্রবণতা দেখা যায়। এ বছরেও তা বিদ্যমান। এ বছরও আগস্ট শুরু হওয়ার আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের শোকের মাসে ছবি দিয়ে পোস্টার করতে নিষেধ করেছিলেন। কিন্তু আত্মপ্রচারকারী নেতাদের কেউ কর্ণপাত করেননি।

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আগস্টে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কারও ছবি পোস্টার, ফেস্টুনে ব্যবহারে বিশেষ নির্দেশনা থাকলেও তা মানছেন না দলটির অধিকাংশ নেতা-কর্মী। রাজধানীসহ সারা দেশে বড় বড় বিলবোর্ড, পোস্টার আর ফেস্টুনে অনেক ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি এক কোনায় ছোট পরিসরে স্থান পেয়েছে। অন্যদিকে বিজ্ঞাপনের বাকি অংশ জুড়েই রয়েছে সুবিধাবাদী নেতাদের ছবি, নাম, পদবি। এমনকি আত্মপ্রচারের এ সুযোগ হাতছাড়া করেননি কর্মীরাও। আবার সারা দেশের নেতারাও ঢাকায় পোস্টার, বিলবোর্ড, ব্যানার লাগিয়ে নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে এমপি প্রার্থীরা এ প্রতিযোগিতায় এগিয়ে। ব্যতিক্রম যে নেই তা-ও নয়। অনেক পোস্টার, বিলবোর্ডে জাতির পিতা ও ১৫ আগস্ট শহীদদের ছবি দেখা গেছে। সেখানে প্রচারকারী নেতাদের নামও ছোট করে দেওয়া আছে।

রাজধানীর নিউমার্কেট, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরলেই দেখা যায় ১৫ আগস্টের শত শত ব্যানার, ফেস্টুন। কিন্তু এগুলো এমনভাবে স্থান পেয়েছে যে কে শহীদ আর কে জীবিত, অনেক ক্ষেত্রে তা বোঝা কষ্টকর। এ-জাতীয় আত্মপ্রচারের শ্রদ্ধাঞ্জলি ঝুলতে দেখা যাচ্ছে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি চত্বর, সরকারি অফিসের আশপাশ, এমনকি পাড়ামহল্লার রাস্তায়ও।

জাতীয় শোক দিবস সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা নিজেদের ব্যক্তি প্রচারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ দিবসের তাৎপর্য, দলীয় অঙ্গীকার, ভিশন ইত্যাদি কোনো কিছুই স্থান পাচ্ছে না কর্মসূচিতে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ১৫ আগস্টের শোকাবহ ঘটনার ভাবগাম্ভীর্যও রক্ষা করা হচ্ছে না।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা এসব কাজ করে, তারা দিবসের মর্ম বোঝে না। গভীরতা উপলব্ধি করতে পারে না। যদি পারত তাহলে কোন দিবসে কোন ছবি দেওয়া যাবে, কোন ছবি দেওয়া যাবে না তা বিবেচনা করেই সব করত’।

কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা বারবার বলে আসছি শোকের মাসে কোনো আত্মপ্রচার করা যাবে না। তার পরও একশ্রেণির মানুষ এটা করে আসছে। শহীদদের অমর্যাদা করে এমন নির্লজ্জ আত্মপ্রচার নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা হতে পারে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন