শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

আতঙ্কের নাম ইয়াবা

♦ দেড় বছরে উদ্ধার ৬ কোটি ২৪ লাখ পিস ♦ ধরা পড়ছে মোট ইয়াবার মাত্র ১০ শতাংশ
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্কের নাম ইয়াবা

সারা দেশে আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভয়ংকর মাদক ইয়াবা। মিয়ানমার থেকে দেশের সীমান্ত অঞ্চল দিয়ে দেদার প্রবেশ করছে ইয়াবা। প্রায় প্রতিদিনই বড় বড় চালান ধরা পড়ছে ইয়াবার। গত দেড় বছরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ৬ কোটি ২৩ লাখ ৯৪ হাজার ৮৩৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ধরা পড়েছে। এদিকে জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (ইউএনওডিসি) তথ্য বলছে, বাংলাদেশে যত মাদক ঢুকছে, এর মাত্র ১০ শতাংশ ধরা পড়ে।

চিকিৎসকরা বলছেন, নিয়মিত ইয়াবা সেবন করলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, নিদ্রাহীনতা, খিঁচুনি, ক্ষুধামন্দা এবং মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা যেতে পারে। ইয়াবা গ্রহণের ফলে ফুসফুস, বৃক্ক সমস্যা ছাড়াও অনিয়মিত এবং দ্রুতগতির হৃৎস্পন্দনের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত হারে ইয়াবা গ্রহণ হাইপারথাইরয়েডিজম বা উচ্চ শারীরিক তাপমাত্রার কারণ হতে পারে। এর মরণ ছোবলে জীবন নিঃশেষ হয়ে যায়।

গবেষকরা বলছেন, বর্তমান মাদকাসক্তদের ৫৮ শতাংশ ইয়াবাসেবী। যার অধিকাংশই অল্পবয়সী ছেলেমেয়ে। বিভিন্ন মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে যারা চিকিৎসার জন্য শরণাপন্ন হচ্ছেন তাদের অধিকাংশই ইয়াবাসেবী। হেরোইন এবং ফেনসিডিলের চল এখনো আছে। কিন্তু তা সীমিত পর্যায়ে। হেরোইন এবং ফেনসিডিলের জনপ্রিয়তাকে ছাড়িয়ে গেছে ইয়াবা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে বর্তমানে মাদকাসক্তদের সম্পর্কে সরকারিভাবে সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও বেসরকারিভাবে দেশে ১ কোটিরও বেশি মাদকাসক্ত রয়েছে। এদের ৮০ শতাংশই তরুণ। তাদের মধ্যে ৪৮ শতাংশ শিক্ষিত। বাকিদের মধ্যে নিরক্ষর এবং শুধুই অক্ষরজ্ঞানসম্পন্নরাও আছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে যাদের অবস্থান তাদের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। মাদকাসক্তদের ৬০ শতাংশ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। এদের ৩০ শতাংশই শুধু নেশার খরচ জোগান দিতে নানা ধরনের অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। মাদকাসক্তির ভয়াবহ বিস্তার ঘটেছে ছাত্র ও শিক্ষিত বেকারদের মধ্যে। দেশে নারীদের মধ্যেও মাদকাসক্তের সংখ্যা বাড়ছে। এটি উদ্বেগের কারণ। সারা দেশে বছরে মাদকের পেছনে খরচ হয় আনুমানিক ৬০ হাজার কোটি টাকা। এ ব্যবসায় পৃষ্ঠপোষক, ব্যবসায়ী, বাহক ও বিক্রির নেটওয়ার্কে কাজ করে প্রায় ২ লাখ ব্যক্তি। প্রতি বছরই বাড়ছে এই সংখ্যা। বাংলাদেশ থেকে মাদকের কারণে প্রতি বছর পাচার হয়ে যায় ৪৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৫ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। নেশাজাতীয় দ্রব্যের বিস্তারের এই সর্বনাশা চিত্র যেভাবে আর্থিক ও শারীরিক ক্ষতি করছে, সেভাবে একটি প্রজন্মের চিন্তার জগতে বন্ধ্যত্ব সৃষ্টি করছে। দীর্ঘ মেয়াদে এর ফল ভয়াবহ হবে। উঠতি বয়সী যুবকরা বিশেষ করে স্কুল কলেজগামী ছেলেরা এ মরণ নেশায় জড়িয়ে পড়ছে। কৌতূহল, পারিবারিক অশান্তি, বেকারত্ব, প্রেমে ব্যর্থতা, বন্ধুদের প্ররোচনা, অসৎ সঙ্গ, নানা রকম হতাশা ও আকাশ সংস্কৃতির নেতিবাচক প্রভাবে যুবসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। যারা নেশা করে তারা জানে নেশা কোনো উপকারী বা ভালো কাজ নয়। এটি মানুষের জীবনীশক্তি নষ্ট করে দেয়। ফলে আগামী প্রজন্মকে বাঁচাতে সমন্বিতভাবে কাজ করে মাদকের বিস্তার রোধ করতে হবে। সচেতনতামূলক কার্যক্রম বৃদ্ধি করে এর কুফল সম্পর্কে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।

প্রধানত, মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে দেশে ইয়াবাসহ সব ধরনের মাদক আসছে। দেশের ভিতর দিয়ে যত মাদক চোরাচালান হয়, এর সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ উদ্ধার হয়। অর্থাৎ দেশে আসা ৮০ শতাংশ মাদক উদ্ধার করা সম্ভব হয় না। মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও মাদকাসক্তি দেশের উন্নয়নে অন্যতম বাধা। তাই এ বাধা দূর করতে মাদক নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে। সেই সঙ্গে মাদকসহ গ্রেফতাররা এবং মাদক ব্যবসায়ীরা যাতে জামিনে ছাড়া না পায়, সেজন্য কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। গত বুধবার কক্সবাজারের টেকনাফ থানার মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন মিঠা পানির ছড়া ঘাট থেকে ৭ লাখ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। ১০ আগস্ট কক্সবাজারের টেকনাফে অভিযান চালিয়ে ২ লাখ ৩৪ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে বিজিবি। গত ১৪ জুন কক্সবাজারের টেকনাফ থানার সাবরাং ইউনিয়নের আশিকানিয়া এলাকা থেকে ৩ লাখ ৮০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করে বিজিবি। গত ১৪ এপ্রিল কক্সবাজার ও বান্দরবানে পৃথক অভিযান চালিয়ে ৩ লাখ ৫০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ২ লাখ ৮৩ হাজার টাকাসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-১৫ এর সদস্যরা। র‌্যাব সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১ জুলাই থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ১ কোটি ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৮৪২ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি হেরোইন ১১৯ কেজি ১৪৪ গ্রাম, ফেনসিডিল ১৪ হাজার ৮২৩ বোতল, বিদেশি মদ ৩১ হাজার ৮৬৬ বোতল, গাঁজা ২৯ হাজার ৮১৮ কেজি ৭৩ গ্রাম এবং আইস ২৬ কেজি ২৬৪ গ্রাম উদ্ধার করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত ১১ হাজার ৮৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জব্দকৃত মাদকের আনুমানিক মূল্য ৭২০ কোটি ২৬ লাখ টাকা।

গত বছরের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের মে পর্যন্ত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও কোস্টগার্ডের অভিযানে ৬ কোটি ২৩ লাখ ৯৪ হাজার ৮৩৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, কোকেন ৭ কেজি ১৫ গ্রাম, ফেনসিডিল ৯ লাখ ৪১ হাজার ২৯২ বোতল, ফেনসিডিল ২৯০ লিটার, হেরোইন ৫৯১ কেজি ৪৯৪ গ্রাম, বিদেশি মদ ৪ লাখ ২৮ হাজার ৯৪৬ বোতল, গাঁজা ১ লাখ ৬৭ হাজার ৭০৪ কেজি ২৬ গ্রাম এবং ইনজেক্টিং ড্রাগ ২ লাখ ৯৯ হাজার ৯০৯ অ্যাম্পুল উদ্ধার করা হয়েছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে র‌্যাব সর্বদা জিরো টলারেন্স। নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। মাদকের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। সম্প্রতি মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত বড় মাপের বেশ কয়েকজন ডিলারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যারা মিয়ানমার থেকে ইয়াবাসহ মাদকের বড় চালান নিয়ে আসত। সীমান্ত এলাকায় যারা মাদক ব্যবসায় জড়িত তাদের তালিকা করা হয়েছে। তালিকা অনুযায়ী তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। রাজধানী ঢাকায়ও যারা মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাদের তালিকাও করা হয়েছে। সে অনুযায়ী গ্রেফতার অভিযান চলছে। মাদকের বিস্তার রোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিসহ সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমরা মাদকের কুফল উল্লেখ করে লিফলেট বিতরণসহ স্কুল-কলেজে গিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতন করছি।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশনস ও গোয়েন্দা) ডিআইজি তানভীর মমতাজ বলেন, ইয়াবাসহ মাদক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি। যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ইয়াবা মূলত মিয়ানমার থেকে আসছে। দেশে অবস্থানরত মিয়ানমারের নাগরিকরা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাদের আমরা নজরদারিতে রাখছি। তাদের অনেকে ইয়াবাসহ গ্রেফতার হয়েছে। মিয়ানমার টার্গেট করে যে কোনো উপায়ে বাংলাদেশে ইয়াবাসহ মাদক প্রবেশ করাচ্ছে। অল্প সময়ে ধনী হওয়ার প্রবণতা থেকে দেশের অসৎ লোকেরা ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ছে। মাদক কারবারি যেই হোক তাদের কঠোর হস্তে দমন করা হচ্ছে। মাদক শুধু পরিবার নয়; সমাজকে ধ্বংস করে দেয়। তাই মাদকের খারাপ দিক তুলে ধরে প্রচার-প্রচারণাসহ এর খারাপ পরিণতি তুলে ধরে যুব সমাজকে সচেতন করা হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল?্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিতই মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে মাদক জব্দ ও এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার করছে। তবে দেশে যে পরিমাণ মাদক আছে সেই পরিমাণ মাদক উদ্ধার করতে পারছে না। আর যে পরিমাণ মাদক উদ্ধার হয় সেটি সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছে না। মাদকের বাহক বা মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। কিন্তু এর পেছনে রাঘব-বোয়াল, পৃষ্ঠপোষক বা মূলহোতা হিসেবে যারা কাজ করছে তাদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাদকাসক্ত ব্যক্তিরা কর্মক্ষমতা হারিয়ে তাদের জীবনে ঝুঁকি বা হুমকি তৈরি করছে। তাদের ব্যক্তিগত কর্মদক্ষতা বা নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা থেকে পিছিয়ে পড়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। মাদকাসক্ত ব্যক্তিরা পরিবার ও সমাজের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। মাদকের টাকা জোগাড় করতে সমাজে নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে। পরিবার ও সমাজের মধ্যে সে একটা হুমকি তৈরি করছে। মাদক যেন দেশের মধ্যে প্রবেশ করতে না পারে সে বিষয়ে জোর দিতে হবে। এটি বন্ধ করতে না পারলে মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের যে জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | পরবাস

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও
মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া
পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা
শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান
কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন
যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসি-খুশি সারা দিন
হাসি-খুশি সারা দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা