শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৪, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৩:০৯, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

গত আওয়ামী লীগ আমলে দেশের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয়ণ প্রকল্পে বেশুমার লুটপাট হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রধান ছিলেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। জানা গেছে, বিভিন্ন উপজেলায় দরপত্র আহবান না করেই তাঁরা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার, শর্ত না মেনে মাটি ভরাট, ঘুষের বিনিময়ে ঘর বরাদ্দসহ নানাভাবে কামিয়েছেন অবৈধ অর্থ।

তাঁদের সঙ্গী ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মিত ঘরগুলোর বেশির ভাগই বছর না যেতেই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কালের কণ্ঠের প্রতিনিধিরা ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়া, রংপুর, চূয়াডাঙ্গা, শরীয়তপুর, লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সরেজমিনে গিয়ে দেখতে পেয়েছেন, কোথাও ঘরের টিনের চালা উড়ে গেছে, টিনের চালা দিয়ে বৃষ্টির পানি পড়ছে, কোথাও ঘরের দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ছে। কোথাও ঘরগুলোয় ঝুলছে তালা। কোথাও পালন করা হচ্ছে ছাগল। 

ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসনে আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ নামে প্রকল্প নেয়। আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে আবারও ক্ষমতায় আসার পর আশ্রয়ণ প্রকল্প হাতে নেয়। ২০২০ সালের মে মাসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প জোরেশোরে বাস্তবায়ন শুরু হয়।

গত বছর ক্ষমতায় থাকার আগপর্যন্ত আওয়ামী লীগ প্রচার করেছিল- আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং অন্যান্য কার্যক্রমের মাধ্যমে ঘর দেওয়ায় ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষ পুনর্বাসিত হয়েছে। এর মধ্যে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসনের সংখ্যা ২৯ লাখ ১০ হাজার ২৬৫।

জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় প্রধান ইউএনও। তিনি সভাপতি, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সদস্যসচিব, সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থাকেন সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানকে উপদেষ্টা রাখা হয়।

পীরগাছায় বেশুমার দুর্নীতি : রংপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সাবেক প্রধাণমন্ত্রীর কার্যালয় আশ্রয়ণের ৪৩০টি ঘর নির্মাণের বরাদ্দ যায় রংপুরের পীরগাছায়।

প্রতিটি ঘর নির্মাণে বরাদ্দ দেওয়া হয় তিন লাখ চার হাজার টাকা। প্রথম ধাপে ১১০টি ঘর নির্মাণ করা হয়। ২০২৪ সালের শেষে নির্মাণ শুরু করা হয় ৩২০টি  ঘরের। পরিপত্র অনুসারে প্রকল্প এলাকায় ৫-৬ ফুটের পরিবর্তে দেড়-তিন ফুট উঁচু করে মাটি ভরাট করা হয়। শ্রমিক দিয়ে নিয়ম থাকলেও মাটি ভরাট করা হয় অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে। তাতেই প্রায় দেড় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠে পীরগাছার ইউএনও নাজমুল হক সুমনের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত মাটি চার কোটি টাকায় বিক্রি করেন তিনি।  জানা গেছে, তিনি ইউএনও থাকাকালে উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক হাফিজার রহমান সংগ্রামকে সাব-কন্ট্রাক্ট দিয়ে শারলার বিল ও অন্নদানগর কলেজসংলগ্ন জমিতে ঘর নির্মাণ করান। শারলার বিলে তৈরি করা হয় ৪২৫টি ঘর। শর্ত অনুসারে, ৪০০ বর্গফুট আয়তনের দুই কক্ষের সেমিপাকা একক ঘর নির্মাণ করা হয়নি। ঘর বরাদ্দে ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিয়েছেন তখনকার ইউএনও সুমন ও তাঁর সহযোগীরা। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, ইউএনও নাজমুল হক সুমন সব কিছু বলতে পারবেন। তবে পীরগাছার তখনকার ইউএনও নাজমুল হক সুমন বলেন, ড্রেজার দিয়ে ফিনিশিং করা হয়েছে। সব কাজ করা হয়নি। অর্থ আত্মসাৎসহ অন্যান্য বিষয়ে তিনি জবাব দেননি।

ধুনটে সঞ্চয়ের নির্লজ্জ লুট : স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৭৮টি ঘর নির্মাণের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে বগুড়ার ধুনটের সাবেক ইউএনও সঞ্চয় কুমার মোহন্তের বিরুদ্ধে। ঘর বরাদ্দের ক্ষেত্রে গৃহহীনের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়া ছাড়াও প্রকল্প থেকে কম হলেও দুই কোটি টাকা লুট করেছেন। ঠিকাদার নিয়োগ ছাড়াই তিনি ঘর নির্মাণ করিয়েছেন। ঘুষের বিনিময়ে সঞ্চয় ঘর বরাদ্দ দেন। ফলে প্রকৃত গৃহহীনরা ঘর পাননি বলে অভিযোগ রয়েছে।

জানা গেছে, ধুনটে ২০২০-২১ অর্থবছরে ‘মুজিব শতবর্ষের উপহার’ হিসেবে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় চার ধাপে ৩৯৯টি ঘর নির্মাণে সাত কোটি ৯৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ইউএনও কার্যালয়ে ৩৯৯টি ঘরের মধ্যে ২৬১টি বরাদ্দের সুবিধাভোগীর নামের তালিকা পাওয়া গেছে। বাকি ৭৮টি ঘরের তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থ বরাদ্দ ও বিতরণের কোনো তথ্য সংরক্ষণ করা হয়নি। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তাও এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে ইউএনও সঞ্জয় কুমারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ করেন ধুনট উপজেলা ইটভাটার মালিকরা। মথুরাপুরে এসএসএস ইটভাটার মালিক শাহা আলীর কাছ থেকে প্রকল্পের ঘর নির্মাণে ৬০ হাজার ইট চান। ইট দিতে না পারায় তখনকার ইউএনও সঞ্জয় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করেছিলেন।

ধুনটের সাবেক ইউএনও ও বর্তমানে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সঞ্চয় কুমার মোহন্ত বলেন, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। আমি বরাদ্দ অনুযায়ী ৭৮টি ঘর নির্মাণ করে ভূমি ও গৃহহীনদের দিয়েছি।

দামুড়হুদায় দরপত্র ছাড়াই মালামাল বিক্রি : চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, গত বছরের জুলাইয়ে ২৬৪টি ঘর নির্মাণ করা হয় চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গায়। নির্মাণের দুই মাসেই বেশির ভাগ ঘরে দেখা দিয়েছে ফাটল। বাসিন্দারা বলছেন, বর্ষায় এসব ঘরে বসবাসও করতে পারবেন না। কারণ সামান্য বৃষ্টিতেই চালা দিয়ে পানি পড়ে। একই স্থানে ১৫টি পুরনো টিন শেডের ঘর ভাঙার পর সেগুলোয় ব্যবহৃত টিন, লোহা ও ইট লোপাট হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, দরপত্র ছাড়াই প্রকল্পের পুরনো ঘর ভেঙে মালামাল লোপাট করেন দামুড়হুদার সদ্য সাবেক ইউএনও মমতাজ মহল। নতুন ঘর পাওয়া ব্যক্তিরা বলছেন, ঘর নির্মাণে সিমেন্টসহ বিভিন্ন সামগ্রী ছিল নিম্নমানের। ফলে নির্মাণের এক মাসের মাথায় ঘরে ফাটল দেখা দিতে থাকে। কোথাও কোথাও দেবে গেছে ঘর। ঘরে টিনের চালে ফিনিশিং দেওয়া হয়নি। একটি ঘরের মালিক মর্জিনা খাতুন বলেন, আগে টিন শেডের ঘরেই ভালো ছিলাম। নতুন ঘরের চালা দিয়ে পানি পড়ে। কয়েক দিন আগে আমার ঘরের চালাও ঝড়ে উড়ে গেছে। দেয়ালেও আছে ফাটল। কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল করিম বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও মমতাজ মহল ঘরগুলো নির্মাণ করিয়েছেন। আমি নির্মাণকাজ সম্পর্কে কিছুই জানি না। ওই কমিটির আহবায়ক তৎকালীন ইউএনও মমতাজ মহল বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আইন কর্মকর্তা। বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর জবাব মেলেনি। তবে দামুড়হুদার বর্তমান ইউএনও তিথি মিত্র বলেন, ‘একটি ঘরে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। প্রকল্পের মেরামত বা তদারকি ব্যয় বা বরাদ্দের বিষয়ে কিছু জানি না।

ধামরাইয়ে বরাদ্দপ্রাপ্তরা পালিয়েছেন : ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি জানান, উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৬৫০ জনকে ঘর দেওয়া হয়েছিল। উত্তর বাস্তায় ৫৭টি পরিবারের মধ্যে অর্ধেকের বেশি ঘরে বসবাস করেন না। দেপাশাই পূবপাড়ায় ১৪৩টি ঘরের ২০টিতে বরাদ্দপ্রাপ্তরা থাকেন না। দেপাশাই মধ্যপাড়ায় ১২টি ঘর বিক্রি করে বরাদ্দপ্রাপ্তরা অন্যত্র চলে গেছে। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যানরা অর্থের বিনিময়ে সচ্ছল ব্যক্তিদের ভূমিহীন দেখিয়ে তালিকা করেছিলেন ইউএনওর কার্যালয়ে।

ডামুড্যায় হচ্ছে ছাগল পালন : ডামুড্যা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি জানান, ডামুড্যায় ২১৩টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে আদাশন এলাকায় ৪২টি ঘরের আটটিতে পরিবার বসবাস করছে। অন্যগুলো তালাবদ্ধ রয়েছে। বেশ কিছু ঘরে ছাগল পালন করা হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, বেশির ভাগই রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘর বরাদ্দ পান। ঘুষের মাধ্যমে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। প্রকৃত গৃহহীন ও ভূমিহীনদের অনেকে ঘর পাননি। উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মো. হাসান আহমেদ বলেছেন, অনিয়মের বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছি। প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাউজানে ঘর বিক্রি : রাউজান প্রতিনিধি জানান, কদলপুর ইউনিয়নের শমশেরনগর পাহাড়ি এলাকায় ১৩০টি ঘরের বেশির ভাগ অন্যদের দখলে রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, সেখানে বরাদ্দ পাওয়া প্রকৃত ভূমিহীনরা থাকেন না। ৫০ জন ঘর হস্তান্তর করে দিয়েছেন। ৪০টি ঘর দীর্ঘদিন তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। পুরো এলাকায় সন্ধ্যার পর নীরবতা নেমে আসে। রাউজান উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় মোট ৭৪৫টি ঘর নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে শুধু উপজেলার হলদিয়া, ডাবুয়া, রাউজান পৌরসভা, পূর্ব রাউজান, পাহাড়তলীতে ৪৮৮টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ইউএনও জিসান বিন মাজেদ বলেন, ‘ঘরগুলোতে যারা থাকে না বা বিক্রির অভিযোগ ছিল, তা তদনন্ত করে বাতিল করা হয়েছে। এসব ঘর নতুন আবেদনকারীদের দেওয়া হবে। যাঁরা অনিয়ম করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।’

কেরানীগঞ্জে বেশিরভাগ ঘর তালাবদ্ধ : কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি জানান, কেরানীগঞ্জে আশ্রয়ণের ঘর পাওয়ার যোগ্যতা ছিল স্বজনপ্রীতি ও ঘুষ দেওয়ার সামর্থ্য। জেলা পরিষদের কর্মচারী-আওয়ামী লীগকর্মী, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের চক্র ভূমিহীনদের বাদ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে সচ্ছলদের ঘর বরাদ্দ দেয়। রোহিতপুরে স্থানীয় ভূমিহীন ও গরিব-অসহায় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে ঘর দেওয়া হয়েছে ঢাকা জেলা পরিষদের কর্মচারীদের। সেখানে নির্মিত ৪৫টি ঘরের সাতটি গৃহহীনদের দেওয়া হয়। গত রবিবার রোহিতপুর ইউনিয়নের সাহাপুরে ৪৫টি ঘরের বেশির ভাগ তালাবদ্ধ দেখা গেছে। ঘরমালিক জানে আলম বলেন, তিনি জেলা পরিষদের ঝাড়ুদারের কাজ করেন। তাঁর বাড়ি শরিয়তপুর শহরে। তিনি জানান, যারা ঘর পেয়েছে তাদের বেশির ভাগের বাসা আছে অন্য জায়গায়। এদিকে বক্তারচরে ১০৫ ঘরের অর্ধেকের বেশি তালাবদ্ধ দেখা গেছে।

কমলনগরে ৬৯ ঘরে তালা : রামগতি-কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি জানান, লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে দুটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৬৯টি ঘর প্রায় এক বছর ধরে তালাবদ্ধ রয়েছে। কমলনগর উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের সরকারি পুকুরপার ‘চরজাঙ্গালিয়া’ আশ্রায়ণ প্রকল্প ও একই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ‘সোনার বাংলা’ আশ্রয়ণ প্রকল্পে গিয়ে এ চিত্র দেখা গেছে। এগুলো এখন স্থানীয় দালাল ও রাজনৈতিক দলের কয়েকজন নেতার দখলে রয়েছে। তারা ঘর বিক্রি, ভাড়া দেওয়া ও পুকুরে মাছ চাষ করাসহ সব কিছু দেখভাল করছে। অভিযোগ রয়েছে, সেখানেও অনেকে রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘরগুলো বরাদ্দ পায়। চরজাঙ্গালিয়ায় ঘরমালিক নাছিমা আক্তার বলেন, এখানে অনেকে থাকেন না। তাঁদের অন্য জায়গায় বাড়ি আছে। অনেকে ঘর ভাড়া দিয়েছেন। মাসে একবার এসে ভাড়া নিয়ে যান। আবার অনেক পরিবার ঘর বিক্রি করে একেবারে চলে গেছে। ইউএনও রাহাত উজ জামান বলেন, ফাঁকা ঘরগুলো শনাক্তকরণের চেষ্টা চলছে। প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রকৃত অসহায়দের ঘর প্রদান করা হবে। কেউ অসাধু উপায়ে ঘর পেয়ে থাকলে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র
বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
সর্বশেষ খবর
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

এই মাত্র | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল
অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অজয়ের ফিঙ্গার ড্যান্স নিয়ে মজা করলেন স্ত্রী কাজল
অজয়ের ফিঙ্গার ড্যান্স নিয়ে মজা করলেন স্ত্রী কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ