শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৪, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৩:০৯, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

গত আওয়ামী লীগ আমলে দেশের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয়ণ প্রকল্পে বেশুমার লুটপাট হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রধান ছিলেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। জানা গেছে, বিভিন্ন উপজেলায় দরপত্র আহবান না করেই তাঁরা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার, শর্ত না মেনে মাটি ভরাট, ঘুষের বিনিময়ে ঘর বরাদ্দসহ নানাভাবে কামিয়েছেন অবৈধ অর্থ।

তাঁদের সঙ্গী ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মিত ঘরগুলোর বেশির ভাগই বছর না যেতেই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কালের কণ্ঠের প্রতিনিধিরা ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়া, রংপুর, চূয়াডাঙ্গা, শরীয়তপুর, লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সরেজমিনে গিয়ে দেখতে পেয়েছেন, কোথাও ঘরের টিনের চালা উড়ে গেছে, টিনের চালা দিয়ে বৃষ্টির পানি পড়ছে, কোথাও ঘরের দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ছে। কোথাও ঘরগুলোয় ঝুলছে তালা। কোথাও পালন করা হচ্ছে ছাগল। 

ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসনে আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ নামে প্রকল্প নেয়। আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে আবারও ক্ষমতায় আসার পর আশ্রয়ণ প্রকল্প হাতে নেয়। ২০২০ সালের মে মাসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প জোরেশোরে বাস্তবায়ন শুরু হয়।

গত বছর ক্ষমতায় থাকার আগপর্যন্ত আওয়ামী লীগ প্রচার করেছিল- আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং অন্যান্য কার্যক্রমের মাধ্যমে ঘর দেওয়ায় ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষ পুনর্বাসিত হয়েছে। এর মধ্যে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসনের সংখ্যা ২৯ লাখ ১০ হাজার ২৬৫।

জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় প্রধান ইউএনও। তিনি সভাপতি, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সদস্যসচিব, সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থাকেন সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানকে উপদেষ্টা রাখা হয়।

পীরগাছায় বেশুমার দুর্নীতি : রংপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সাবেক প্রধাণমন্ত্রীর কার্যালয় আশ্রয়ণের ৪৩০টি ঘর নির্মাণের বরাদ্দ যায় রংপুরের পীরগাছায়।

প্রতিটি ঘর নির্মাণে বরাদ্দ দেওয়া হয় তিন লাখ চার হাজার টাকা। প্রথম ধাপে ১১০টি ঘর নির্মাণ করা হয়। ২০২৪ সালের শেষে নির্মাণ শুরু করা হয় ৩২০টি  ঘরের। পরিপত্র অনুসারে প্রকল্প এলাকায় ৫-৬ ফুটের পরিবর্তে দেড়-তিন ফুট উঁচু করে মাটি ভরাট করা হয়। শ্রমিক দিয়ে নিয়ম থাকলেও মাটি ভরাট করা হয় অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে। তাতেই প্রায় দেড় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠে পীরগাছার ইউএনও নাজমুল হক সুমনের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত মাটি চার কোটি টাকায় বিক্রি করেন তিনি।  জানা গেছে, তিনি ইউএনও থাকাকালে উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক হাফিজার রহমান সংগ্রামকে সাব-কন্ট্রাক্ট দিয়ে শারলার বিল ও অন্নদানগর কলেজসংলগ্ন জমিতে ঘর নির্মাণ করান। শারলার বিলে তৈরি করা হয় ৪২৫টি ঘর। শর্ত অনুসারে, ৪০০ বর্গফুট আয়তনের দুই কক্ষের সেমিপাকা একক ঘর নির্মাণ করা হয়নি। ঘর বরাদ্দে ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিয়েছেন তখনকার ইউএনও সুমন ও তাঁর সহযোগীরা। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, ইউএনও নাজমুল হক সুমন সব কিছু বলতে পারবেন। তবে পীরগাছার তখনকার ইউএনও নাজমুল হক সুমন বলেন, ড্রেজার দিয়ে ফিনিশিং করা হয়েছে। সব কাজ করা হয়নি। অর্থ আত্মসাৎসহ অন্যান্য বিষয়ে তিনি জবাব দেননি।

ধুনটে সঞ্চয়ের নির্লজ্জ লুট : স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৭৮টি ঘর নির্মাণের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে বগুড়ার ধুনটের সাবেক ইউএনও সঞ্চয় কুমার মোহন্তের বিরুদ্ধে। ঘর বরাদ্দের ক্ষেত্রে গৃহহীনের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়া ছাড়াও প্রকল্প থেকে কম হলেও দুই কোটি টাকা লুট করেছেন। ঠিকাদার নিয়োগ ছাড়াই তিনি ঘর নির্মাণ করিয়েছেন। ঘুষের বিনিময়ে সঞ্চয় ঘর বরাদ্দ দেন। ফলে প্রকৃত গৃহহীনরা ঘর পাননি বলে অভিযোগ রয়েছে।

জানা গেছে, ধুনটে ২০২০-২১ অর্থবছরে ‘মুজিব শতবর্ষের উপহার’ হিসেবে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় চার ধাপে ৩৯৯টি ঘর নির্মাণে সাত কোটি ৯৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ইউএনও কার্যালয়ে ৩৯৯টি ঘরের মধ্যে ২৬১টি বরাদ্দের সুবিধাভোগীর নামের তালিকা পাওয়া গেছে। বাকি ৭৮টি ঘরের তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থ বরাদ্দ ও বিতরণের কোনো তথ্য সংরক্ষণ করা হয়নি। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তাও এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে ইউএনও সঞ্জয় কুমারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ করেন ধুনট উপজেলা ইটভাটার মালিকরা। মথুরাপুরে এসএসএস ইটভাটার মালিক শাহা আলীর কাছ থেকে প্রকল্পের ঘর নির্মাণে ৬০ হাজার ইট চান। ইট দিতে না পারায় তখনকার ইউএনও সঞ্জয় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করেছিলেন।

ধুনটের সাবেক ইউএনও ও বর্তমানে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সঞ্চয় কুমার মোহন্ত বলেন, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। আমি বরাদ্দ অনুযায়ী ৭৮টি ঘর নির্মাণ করে ভূমি ও গৃহহীনদের দিয়েছি।

দামুড়হুদায় দরপত্র ছাড়াই মালামাল বিক্রি : চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, গত বছরের জুলাইয়ে ২৬৪টি ঘর নির্মাণ করা হয় চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গায়। নির্মাণের দুই মাসেই বেশির ভাগ ঘরে দেখা দিয়েছে ফাটল। বাসিন্দারা বলছেন, বর্ষায় এসব ঘরে বসবাসও করতে পারবেন না। কারণ সামান্য বৃষ্টিতেই চালা দিয়ে পানি পড়ে। একই স্থানে ১৫টি পুরনো টিন শেডের ঘর ভাঙার পর সেগুলোয় ব্যবহৃত টিন, লোহা ও ইট লোপাট হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, দরপত্র ছাড়াই প্রকল্পের পুরনো ঘর ভেঙে মালামাল লোপাট করেন দামুড়হুদার সদ্য সাবেক ইউএনও মমতাজ মহল। নতুন ঘর পাওয়া ব্যক্তিরা বলছেন, ঘর নির্মাণে সিমেন্টসহ বিভিন্ন সামগ্রী ছিল নিম্নমানের। ফলে নির্মাণের এক মাসের মাথায় ঘরে ফাটল দেখা দিতে থাকে। কোথাও কোথাও দেবে গেছে ঘর। ঘরে টিনের চালে ফিনিশিং দেওয়া হয়নি। একটি ঘরের মালিক মর্জিনা খাতুন বলেন, আগে টিন শেডের ঘরেই ভালো ছিলাম। নতুন ঘরের চালা দিয়ে পানি পড়ে। কয়েক দিন আগে আমার ঘরের চালাও ঝড়ে উড়ে গেছে। দেয়ালেও আছে ফাটল। কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল করিম বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও মমতাজ মহল ঘরগুলো নির্মাণ করিয়েছেন। আমি নির্মাণকাজ সম্পর্কে কিছুই জানি না। ওই কমিটির আহবায়ক তৎকালীন ইউএনও মমতাজ মহল বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আইন কর্মকর্তা। বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর জবাব মেলেনি। তবে দামুড়হুদার বর্তমান ইউএনও তিথি মিত্র বলেন, ‘একটি ঘরে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। প্রকল্পের মেরামত বা তদারকি ব্যয় বা বরাদ্দের বিষয়ে কিছু জানি না।

ধামরাইয়ে বরাদ্দপ্রাপ্তরা পালিয়েছেন : ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি জানান, উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৬৫০ জনকে ঘর দেওয়া হয়েছিল। উত্তর বাস্তায় ৫৭টি পরিবারের মধ্যে অর্ধেকের বেশি ঘরে বসবাস করেন না। দেপাশাই পূবপাড়ায় ১৪৩টি ঘরের ২০টিতে বরাদ্দপ্রাপ্তরা থাকেন না। দেপাশাই মধ্যপাড়ায় ১২টি ঘর বিক্রি করে বরাদ্দপ্রাপ্তরা অন্যত্র চলে গেছে। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যানরা অর্থের বিনিময়ে সচ্ছল ব্যক্তিদের ভূমিহীন দেখিয়ে তালিকা করেছিলেন ইউএনওর কার্যালয়ে।

ডামুড্যায় হচ্ছে ছাগল পালন : ডামুড্যা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি জানান, ডামুড্যায় ২১৩টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে আদাশন এলাকায় ৪২টি ঘরের আটটিতে পরিবার বসবাস করছে। অন্যগুলো তালাবদ্ধ রয়েছে। বেশ কিছু ঘরে ছাগল পালন করা হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, বেশির ভাগই রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘর বরাদ্দ পান। ঘুষের মাধ্যমে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। প্রকৃত গৃহহীন ও ভূমিহীনদের অনেকে ঘর পাননি। উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মো. হাসান আহমেদ বলেছেন, অনিয়মের বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছি। প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাউজানে ঘর বিক্রি : রাউজান প্রতিনিধি জানান, কদলপুর ইউনিয়নের শমশেরনগর পাহাড়ি এলাকায় ১৩০টি ঘরের বেশির ভাগ অন্যদের দখলে রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, সেখানে বরাদ্দ পাওয়া প্রকৃত ভূমিহীনরা থাকেন না। ৫০ জন ঘর হস্তান্তর করে দিয়েছেন। ৪০টি ঘর দীর্ঘদিন তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। পুরো এলাকায় সন্ধ্যার পর নীরবতা নেমে আসে। রাউজান উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় মোট ৭৪৫টি ঘর নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে শুধু উপজেলার হলদিয়া, ডাবুয়া, রাউজান পৌরসভা, পূর্ব রাউজান, পাহাড়তলীতে ৪৮৮টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ইউএনও জিসান বিন মাজেদ বলেন, ‘ঘরগুলোতে যারা থাকে না বা বিক্রির অভিযোগ ছিল, তা তদনন্ত করে বাতিল করা হয়েছে। এসব ঘর নতুন আবেদনকারীদের দেওয়া হবে। যাঁরা অনিয়ম করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।’

কেরানীগঞ্জে বেশিরভাগ ঘর তালাবদ্ধ : কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি জানান, কেরানীগঞ্জে আশ্রয়ণের ঘর পাওয়ার যোগ্যতা ছিল স্বজনপ্রীতি ও ঘুষ দেওয়ার সামর্থ্য। জেলা পরিষদের কর্মচারী-আওয়ামী লীগকর্মী, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের চক্র ভূমিহীনদের বাদ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে সচ্ছলদের ঘর বরাদ্দ দেয়। রোহিতপুরে স্থানীয় ভূমিহীন ও গরিব-অসহায় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে ঘর দেওয়া হয়েছে ঢাকা জেলা পরিষদের কর্মচারীদের। সেখানে নির্মিত ৪৫টি ঘরের সাতটি গৃহহীনদের দেওয়া হয়। গত রবিবার রোহিতপুর ইউনিয়নের সাহাপুরে ৪৫টি ঘরের বেশির ভাগ তালাবদ্ধ দেখা গেছে। ঘরমালিক জানে আলম বলেন, তিনি জেলা পরিষদের ঝাড়ুদারের কাজ করেন। তাঁর বাড়ি শরিয়তপুর শহরে। তিনি জানান, যারা ঘর পেয়েছে তাদের বেশির ভাগের বাসা আছে অন্য জায়গায়। এদিকে বক্তারচরে ১০৫ ঘরের অর্ধেকের বেশি তালাবদ্ধ দেখা গেছে।

কমলনগরে ৬৯ ঘরে তালা : রামগতি-কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি জানান, লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে দুটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৬৯টি ঘর প্রায় এক বছর ধরে তালাবদ্ধ রয়েছে। কমলনগর উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের সরকারি পুকুরপার ‘চরজাঙ্গালিয়া’ আশ্রায়ণ প্রকল্প ও একই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ‘সোনার বাংলা’ আশ্রয়ণ প্রকল্পে গিয়ে এ চিত্র দেখা গেছে। এগুলো এখন স্থানীয় দালাল ও রাজনৈতিক দলের কয়েকজন নেতার দখলে রয়েছে। তারা ঘর বিক্রি, ভাড়া দেওয়া ও পুকুরে মাছ চাষ করাসহ সব কিছু দেখভাল করছে। অভিযোগ রয়েছে, সেখানেও অনেকে রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘরগুলো বরাদ্দ পায়। চরজাঙ্গালিয়ায় ঘরমালিক নাছিমা আক্তার বলেন, এখানে অনেকে থাকেন না। তাঁদের অন্য জায়গায় বাড়ি আছে। অনেকে ঘর ভাড়া দিয়েছেন। মাসে একবার এসে ভাড়া নিয়ে যান। আবার অনেক পরিবার ঘর বিক্রি করে একেবারে চলে গেছে। ইউএনও রাহাত উজ জামান বলেন, ফাঁকা ঘরগুলো শনাক্তকরণের চেষ্টা চলছে। প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রকৃত অসহায়দের ঘর প্রদান করা হবে। কেউ অসাধু উপায়ে ঘর পেয়ে থাকলে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
সর্বশেষ খবর
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি পদে আবিদুল, জিএস হামীম
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি পদে আবিদুল, জিএস হামীম

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার
বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার
ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন
মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক
হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি
বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা