শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৩

দেশ ধ্বংস থেকে রক্ষায় নৌকা

জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
রফিকুল ইসলাম রনি ও অজয় দাস, ভাঙ্গা (ফরিদপুর) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ ধ্বংস থেকে রক্ষায় নৌকা

দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নৌকায় ভোট দেওয়ায় স্বাধীনতা এসেছে। নৌকায় ভোট দেওয়ার কারণে দেশ সমৃদ্ধ হচ্ছে। তিনি জনতার উদ্দেশে বলেন, লুটেরা বিএনপি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করেছে। জামায়াত যুদ্ধাপরাধী। এরা দেশকে ধ্বংস করে দেবে। ধ্বংসের হাত থেকে আপনাদের নৌকাই রক্ষা করবে। নৌকায় ভোট দিন। গতকাল বিকালে ফরিদপুরের ভাঙ্গার ডা. কাজী ইউসুফ স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

জনসভার আগে মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুতে রেল চলাচলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সুইচ টিপে রেলযাত্রার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে টিকিট কেটে যাত্রী হিসেবে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা স্টেশনে যান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বেলা ২টা ৪০ মিনিটে সভামঞ্চে উপস্থিত হন। প্রায় ২৬ মিনিটের বক্তব্যে তিনি বলেন, একটি উপহার নিয়ে আপনাদের সামনে এসেছি। পদ্মা সেতু ও পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেল লাইন আপনাদের উপহার দিয়ে গেলাম।   

বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে দেশ ধ্বংস করে দেবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করে। ফরিদপুরবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, এখানকার রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করেছি। ফরিদপুরে মেডিকেল কলেজ আছে। ফরিদপুরের সার্বিক উন্নয়ন আওয়ামী লীগ সরকার করেছে। আগে নদী-নালা, খাল-বিল পার হয়ে যেতে হতো। এখানকার সব এলাকা আমি ঘুরেছি। দেখেছি কী অবস্থা। আবারও ক্ষমতায় এলে ফরিদপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ফরিদপুরের আশা এখানে বিশ্ববিদ্যালয় করার। আবারও সরকারে আসতে পারলে ফরিদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব। এ সময় জোরালো করতালির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান ফরিদপুরবাসী।

এর আগে সকাল থেকে ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জসহ আশপাশ জেলা থেকে লাখো জনতা যোগ দেয় জনসভায়। দুপুরের আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় স্টেডিয়ামের আশপাশ এলাকা। ফরিদপুর জেলাসহ বিভিন্ন এলাকায়ও দেখা মিলেছে উৎসবের। ভাঙ্গা অঞ্চলে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে ছিল উৎসবের আমেজ। পদ্মা সেতু উত্তর মুন্সীগঞ্জ থেকে জাজিরা পয়েন্ট, শিবচরের কুতুবপুর, পাচ্চরবাজার, সূর্যনগর, মালিগ্রাম, চান্ডা এলাকাসহ ভাঙ্গার প্রত্যেকটি মোড়ে তোরণ, ফেস্টুন ও ব্যানারে বহু নেতার রঙিন পোস্টারে বর্ণিল হয়ে উঠছে কমপক্ষে ৩০ কিলোমিটার এলাকা। রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীকে একনজর দেখতে ও তাঁকে স্বাগত জানাতে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষকে দেখা গেছে। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শামীম হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফের পরিচালনায় জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন দলীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ, ড. আবদুর রাজ্জাক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, শাজাহান খান, লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল, মির্জা আজম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ইকবাল হোসেন অপু, মারুফা আক্তার পপি, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, ফরিদপুর-৪ আসনের এমপি মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন প্রমুখ।  

পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্রের ঘটনা বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের একজন স্বনামধন্য ব্যক্তি সামান্য ব্যাংকের এমডি পদের জন্য সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করে হেরে গেল। আর সেই ক্ষোভে হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টাকা বন্ধ করে দুর্নাম দিতে চেয়েছিল যে, পদ্মা সেতুর টাকায় দুর্নীতি হয়েছে। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলাম। বলেছিলাম, দুর্নীতি করতে আসিনি, মানুষের সেবা করতে এসেছি। শেখ মুজিবের মেয়ে দুর্নীতি করে না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমি নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের চ্যালেঞ্জ নিলে অনেকে বলেছিলেন এটা সম্ভব নয়। বাংলাদেশের টাকায় এ খরস্রোতা নদীতে সেতু করা সম্ভব নয়। আমি জানি অনেক জ্ঞানীগুণী মানুষ আমার সঙ্গে নেই। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ আছে। বাংলাদেশের মানুষ পাশে থাকলে অসাধ্য সাধন করা যায় সেটাই আমরা করেছি। পদ্মা রেল সেতু চালুর প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আমি এসেছি একটি উপহার নিয়ে। সেটি হচ্ছে রেল। আমি রেলে করে ভাঙ্গায় এসেছি। এটা কেউ কখনো চিন্তাও করতে পারিনি। আমি আপনাদের পদ্মা সেতুর সঙ্গে সঙ্গে রেল লাইনও উপহার দিয়ে গেলাম। তিনি বলেন, আগে নির্বাচন ব্যবস্থা কেমন ছিল। ১০টা গুন্ডা, ২০টা হুন্ডা নির্বাচন ঠান্ডা। সেই অবস্থা আর নেই। দেশে এখন গণতন্ত্র আছে, স্থিতিশীলতা আছে। এ জন্য ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিতে পেরেছি। আমাদের লক্ষ্য মানুষের কল্যাণ করা, সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। অনেক ধনী দেশ করোনার সময়ে বিনা টাকায় টিকা দেয়নি। আমি শুধু দেশের মানুষের দিকে তাকিয়ে বিনা টাকায় টিকা দিয়েছি। এ জন্য আমরা করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। আমি টাকা-পয়সার দিকে তাকাইনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি জিয়াউর রহমান ইনডেমনিটি দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পথ রুদ্ধ করে দিয়েছিল। জাতির পিতা যাদের বিচার শুরু করেছিলেন জিয়া তাদের বিচার বন্ধ করে দিয়েছিল। তাদের পুরস্কৃত করেছে। খালেদা জিয়াও ক্ষমতায় এসে হত্যা, খুনখারাবি, গুম-লুটপাট, দুর্নীতি করেছে। জনগণের ভোটের অধিকার ছিল না। শেখ হাসিনা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের ওয়াদা দিয়েছিলাম। সেটি করেছি। এখন সবার হাতে মোবাইল ফোন। সবাই অনলাইনে থাকে। এই মোবাইল ফোন কে দিয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দিয়েছে। তিনি বলেন, বিএনপির আমলে একটা মোবাইল ফোনের দাম ছিল ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। আর ফোন করলে প্রতি মিনিট ১০ টাকা, ধরলেও (রিসিভ করা) ১০ টাকা। তাও মাত্র একটা কোম্পানি ঢাকা আর চট্টগ্রামে। বিএনপির এক মন্ত্রীর ব্যবসা। আওয়ামী লীগ আসার পর এটা সর্বজনীন করে গ্রামপর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছি। তিনি বলেন, কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ, এটা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল। আমরা কৃষি যান্ত্রিকীকরণের জন্য কৃষিতে যে যন্ত্রপাতি ব্যবহৃত হয়, তাতে ৫০ থেকে ৭০ ভাগ ভর্তুকি দিয়ে সেটা করে দিচ্ছি। এখন আমাদের ১৭ থেকে ১৮ লাখ মেট্রিক টন চাল মজুদ আছে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের দক্ষ জনবল হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ছেলেমেয়েদের বিনা পয়সায় বই দিই, বৃত্তি দিই। শিক্ষাদীক্ষায় এবং জ্ঞানে-বিজ্ঞানে আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যাতে চলতে পারে সেই লক্ষ্যে গড়ে তুলছি।

এ সময় প্রতিটি উপজেলায় কারিগরি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, মেয়েদের শিক্ষা আমরা অবৈতনিক করে দিয়েছি। প্রাইমারি শিক্ষা মেয়েরা ৬০ ভাগ পাবে, সেভাবে করে দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে বয়স্কভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, দুস্থ মুক্তিযোদ্ধদের ভাতা, বিনা পয়সায় বাড়ি করে দিচ্ছি। জাতির পিতার বাংলাদেশের একটি মানুষও গৃহহীন ভূমিহীন থাকবে না।

উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় নতুন মাইলফলক : বেলা ১১টায় মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের মাওয়া রেলওয়ে স্টেশনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-ভাঙ্গা অংশের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানাও উপস্থিত ছিলেন। রেলপথ মন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে স্থানীয় সংসদ সদস্য (মুন্সীগঞ্জ-২) সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বক্তৃতা করেন। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর স্বাগত বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে ঢাকা ও যশোরের মধ্যে রেল যোগাযোগের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এ সময় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান ও প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। রেল চলাচলের মাহেন্দ্রক্ষণকে ‘স্বপ্ন পূরণের দিন হিসেবে’ অভিহিত করেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে স্বপ্ন পূরণের দিন। এই শুভদিনে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। আজকের দিনটি বাংলাদেশের জনগণের জন্য গর্বের এবং আনন্দের দিন। যোগাযোগ খাতের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় আজ যুক্ত হলো নতুন একটি মাইলফলক। এ মাহেন্দ্রক্ষণে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, ’৭৫-এর ১৫ আগেস্ট শহীদদের।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে রেলপথ সংযোগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি আমরা। ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন একই দিনে বঙ্গবন্ধু সেতুর সড়ক ও রেলপথে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করি।

সরকারপ্রধান বলেন, সারা দেশে রেল নেটওয়ার্ক বৃদ্ধিতে সে সময় আমরা বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করি। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এসে রেল সঙ্কোচন শুরু করে। বন্ধ হয়ে যায় বহু রেল লাইন। ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আমরা রেলওয়ে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ব্যাপক পরিকল্পনা এবং কার্যক্রম গ্রহণ করি এবং ২০১১ সালে স্বতন্ত্র রেলপথ মন্ত্রণালয় গঠন করি। তিনি বলেন, আমরা দেশের সব জেলাকে রেল নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসার পরিকল্পনা নিয়েছি। এর মাধ্যমে ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত-সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশে আরামদায়ক, সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যারা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে বলেই অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়। আর যারা অবাধ নির্বাচনের ধুয়া তোলে আর আমাদের ক্ষমতা থেকে হঠায় তারা কখনো অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় না। কারণ তাদের প্রতিষ্ঠাই হয়েছে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাত থেকে। তিনি বলেন, ভোট চুরি করা ছাড়া ক্ষমতায় আসেনি। যে কারণে ২০০৮ এর নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত ২০-দলীয় জোট ৩০০ আসনের মধ্যে পেয়েছিল ২৯টি আসন। তারপর থেকে তারা শুরু করে নির্বাচন বয়কট নিয়ে খেলা, অগ্নিসন্ত্রাস, মানুষ হত্যা। মানুষের জীবন নিয়ে খেলা এ ধ্বংসযজ্ঞেই মেতে আছে। তিনি বলেন, বাঙালি জাতিকে নিয়ে কেউ যাতে ছিনিমিনি খেলতে না পারে। রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছি। জাতির পিতার আদর্শ নিয়ে মাথা উঁচু করে দেশ এগিয়ে যাবে, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট দেশ, স্মার্ট জাতি, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সোসাইটি আমি গড়ে তুলব।

আগামী তিন-চার বছরের মধ্যে রেলওয়ে যোগাযোগ আরও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাবে এবং মানুষের জীবনমান আরও উন্নয়ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে সরকারপ্রধান বলেন, ঢাকা থেকে আমরা ভাঙা পর্যন্ত করেছি, এটা যশোর পর্যন্ত সংযোগ হবে। সেখান থেকে মোংলা পর্যন্ত সংযোগ হবে। ভাঙা থেকে বরিশাল-ঝালকাঠি-পটুয়াখালী হয়ে পায়রাবন্দরে রেল সংযোগ তৈরি করতে সরকারের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এ নিয়ে সমীক্ষা করা হচ্ছে। এ সময় এক ইঞ্চি জমিও যাতে অনাবাদি না থাকে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব যেন বাংলাদেশে না আসে সেজন্য সবাইকে জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বব্যাপী দুঃসময়ে আমরা যদি কৃষি উৎপাদন বাড়াই তাহলে কারও কাছে হাত পাততে হবে না। কারও কাছে মাথা নিচু করে নয়, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ বিশ্বে মাথা উঁচু করে চলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে