শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৩

নিরপেক্ষ নির্বাচনে আইনের প্রয়োগ, আস্থা অর্জনের তাগিদ

সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে ইসির সংলাপ ♦ পরিবেশ অনুকূলে না থাকলেও নির্বাচন করব : সিইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ নির্বাচনে আইনের প্রয়োগ, আস্থা অর্জনের তাগিদ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনকে আইনের প্রয়োগ করার পরামর্শ দিয়েছেন শীর্ষ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা। তাঁরা বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নির্ভর করবে ইসির সক্ষমতা ও আইন প্রয়োগের সদিচ্ছার ওপর। ইসির ক্ষমতার অভাব নেই, পর্যাপ্ত আইন আছে। পর্যাপ্ত আইনের প্রয়োগ করলেই সংকটের সমাধান হবে। সেই সঙ্গে আইন প্রয়োগের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল ও জনগণের আস্থা অর্জনের পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। বক্তারা বলেছেন, রাজনৈতিক সমঝোতা না হলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশনকে রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেওয়ারও পরামর্শ দেন। গতকাল নির্বাচন ভবনে জাতীয় পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন : গণমাধ্যমের ভূমিকা, জাতির প্রত্যাশা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা আয়োজন করে নির্বাচন কমিশন। সভায় অংশ নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন।

এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনি পরিবেশটা পুরোপুরি অনুকূলে নেই। তবে এর অর্থ এই নয় যে নির্বাচন করব না। ঠিকমতো ভোট না হলে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র বন্ধ করে দিয়ে আবার নির্বাচনের আয়োজন করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন সিইসি। গতকাল মতবিনিময় সভায় সিইসি এ কথা বলেন। সভায় সিইসির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীরসহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

ইসির গতকালের মতবিনিময় সভায় ঘুরেফিরে আলোচনায় আসে সাংবাদিকদের কাছে আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে পাঠানো ধারণাপত্রে দেওয়া ইসির বক্তব্যের বিষয়। এ বিষয়ে ইসির অবস্থান জানতে চান শীর্ষ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা। ইসির ধারণাপত্রে বলা হয়েছে, অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য ‘প্রত্যাশিত পরিবেশ এখনো হয়ে ওঠেনি’। ইসির এমন বক্তব্যের পর ইসি নির্বাচন আয়োজন করবে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সাংবাদিকরা।

মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, আপনারা আমন্ত্রণ করে যাবেন। তাদের (বিএনপি ও সমমনা দল) আমন্ত্রণ করেছেন, আসেনি। তারা অগ্রাহ্য করার পরও আমন্ত্রণ করে যাবেন। জনগণ আপনাদের মূল্যায়ন করবে। নির্বাচনের দিন সকালে ব্যালট পেপার ভোট কেন্দ্রে পাঠানো এবং নির্বাচন কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে ইসির চিন্তাকে সমর্থন দেন তিনি। সেই সঙ্গে ভোটের দিন সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর সিদ্ধান্ত থেকে ইসিকে সরে না আসার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, অতীত বিতর্কের কারণে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে ভোটের মতো একটা কঠিন দায়িত্ব পালন করা ইসির জন্য আরও কঠিন হয়ে পড়বে।

ডেইলি অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, নির্বাচন নিয়ে ইসির আস্থা ও সংকট নতুন নয়। রাতারাতি কিছু করবেন এটা কাম্য নয়। আপনারা কমিশনে একটা মেয়াদে থাকবেন। এ মেয়াদ শেষ হলে জনগণ যেন বলতে পারে, একটা কমিশন ছিল। এ উদাহরণ তৈরি করে যাবেন। যারা রাজপথে আছেন তাদের মধ্যে ধারণা তৈরি করে দিতে হবে যে আপনারা ভোটে আসেন, পরিবেশ আছে।

প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ব্যালট পেপার সকালে আসবে কেন্দ্রে, যেটা আপনারা ঘোষণা করছেন, এটা যেন পিছিয়ে না যায়। আপনারা যেন চাপে না পড়েন, দরকার হলে ব্যালট পেপার স্থানীয় ব্যাংকগুলোয় পাঠিয়ে দেবেন। দরকার হলে ব্যালট পেপার ব্যাংকের ভল্টের মধ্যে থাকবে। ব্যাংকের ভল্টে নিরাপদে থাকবে। সেখান থেকে সকালে আপনারা ব্যালট পেপার মাঠে নিয়ে যাবেন, এটা আমার সাজেশন। তিনি বলেন, কিছুদিন পরই নির্বাচন। নির্বাচন হতেই হবে। নির্বাচন না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, আমাদের যে ধারণাপত্র দিয়েছিলেন সেখানে বলা হয়েছে যে অবাধ, ?নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য যে অনুকূল পরিবেশ প্রত্যাশা করা হয়েছিল, সেটি এখনো হয়ে ওঠেনি। প্রশ্নটা হলো, এ ধরনের বক্তব্য সাংঘর্ষিক কি না? কারণ তফসিল ঘোষণার পূর্বমুহূর্তে এ ধরনের বক্তব্য আসে, তখন রাজনৈতিক দলগুলো যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, এর প্রেক্ষিতে তাদের মধ্যে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। আমার প্রশ্ন হলো, আপনাদের ভূমিকাটা আরও স্পষ্ট করতে হবে যে কী কারণে এখনো অনুকূল পরিবেশ হয়ে ওঠেনি।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন একটা সর্বোচ্চ ক্ষমতার জায়গায়। একটা আস্থার জায়গায়। একজন ভোটে অংশগ্রহণ করবে তখনই, যখন মনে করবে নির্বাচন কমিশন আমাদের অবাধ স্বাধীনতা দিতে সক্ষম হবে এবং ভোটের পরিবেশ সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে। পরিবেশই যদি তৈরি না হয়, আপনারা কীভাবে নির্বাচনটা করবেন?

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক বলেন, আমরা আস্থা রাখতে চাই; নির্বাচনের যদি পর্যাপ্ত আইন থাকে সেটা কার্যকর আপনারাই করবেন। আপনারাই তো যে কোনো কাউকে বরখাস্ত করার ক্ষমতা রাখেন। যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা কথা না শোনে তার বিরুদ্ধে তো আপনারা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। সেখানে কিন্তু কোনো সংকট আমরা দেখি না। সে ক্ষেত্রে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করাটা নির্ভর করবে আপনাদের নিজেদের সক্ষমতা এবং আইনের প্রয়োগের ওপর।

তিনি বলেন, আমাদের এখানে হয়তো সেই সক্ষমতার সীমাবদ্ধতা আছে। কিন্তু ক্ষমতার তো অভাব নেই, পর্যাপ্ত আইন আছে। পর্যাপ্ত আইনের প্রয়োগ করলেই তো অনেক সংকটের সমাধান হবে। তখনই দলগুলো অবাধে আসতে সক্ষম হবে, দলগুলো যখন দেখবে আইনের প্রয়োগ সঠিকভাবে হচ্ছে, আপনারা সক্ষমভাবে সবকিছু করছেন। আগেই যদি ভয় দেখিয়ে ফেলেন তাহলে তো হবে না।

দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম বলেন, একটি ভালো নির্বাচন একটি নির্বাচন কমিশনকে অনেক দিন মনে রাখার জন্য ইতিহাস সৃষ্টি করে। আগামী নির্বাচনে কমিশন এমন ভূমিকা পালন করুক যাতে আমরা সাধুবাদ ও অভিনন্দন জানাতে পারি। তিনি বলেন, ইসিকে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে। নির্বাচনে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে আপনাদের দৃঢ়তার বিকল্প নেই।

এ ছাড়া সভায় অংশ নেন : খবরের কাগজের সম্পাদক মোস্তফা কামাল, প্রতিদিনের বাংলাদেশ সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, এনটিভির প্রধান সম্পাদক জহিরুল আলম, বাংলাভিশনের প্রধান সম্পাদক ড. আবদুল হাই সিদ্দিক, এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক জ ই মামুন, মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তাপ্রধান রেজওয়ানুল হক রাজা, চ্যানেল আইয়ের চিফ নিউজ এডিটর জাহিদ নেওয়াজ খান জুয়েল, নিউজটোয়েন্টিফোর টিভির নির্বাহী সম্পাদক রাহুল রাহা, চ্যানেলটোয়েন্টিফোর টিভির নির্বাহী পরিচালক তালাত মাহমুদ, বৈশাখী টিভির সাইফুল ইসলাম, দেশটিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক ফারুক হোসেন।

পরিবেশ অনুকূলে না থাকলেও নির্বাচন করব : সিইসি

সিইসি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে খুব মসৃণ ও কুসুমাস্তীর্ণ কোনো জমিনের ওপর দিয়ে চলছি না। প্রতিনিয়ত কিছু অনাস্থা, সমালোচনা হচ্ছে, সংকটের কথা চলছে। আমাদের প্রত্যাশা, আয়োজক হিসেবে সুন্দরভাবে নির্বাচন আয়োজন। সেজন্য রাজনৈতিকভাবে অনুকূল পরিবেশের আবেদন প্রথম থেকে বহাল রেখেছি এবং আজও অবধি। এক জায়গায় আমি বলেছি, প্রত্যাশা প্রথম থেকে ছিল, এখন অবধি প্রত্যাশিত অনুকূল পরিবেশ হয়ে ওঠেনি। তিনি বলেন, আন্তরিকভাবে আমরা চাই রাজনৈতিক পরিবেশ অনুকূল হয়ে উঠুক। আমাদের আরাধ্য কর্মটা সহজ হোক। সেটা আমরা প্রত্যাশা করছি।

সিইসি বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একাধিকবার সংলাপ করেছি। সেখানে যেসব দল আসতে চায়নি, তাদের প্রতি আমাদের বিনীত আবেদন ছিল সংলাপে আসুন। সেজন্য আমরা আধাসরকারি পত্র দিয়েও অনানুষ্ঠানিকভাবে তাদের আলোচনায় আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। আমরা সাড়া পাইনি। আমরা দেখাতে চেয়েছিলাম, আমরা স্বাধীনভাবে কাজ করছি। তাদের রাজনৈতিক কৌশল থাকতে পারে, সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। আমরা স্পষ্ট করে জানিয়েছি, প্রতিটি রাজনৈতিক দল ও জোটের তাদের নিজস্ব পলিটিক্যাল কৌশল থাকতে পারে, সেটা তাদের নিজস্ব ইস্যু। নির্বাচন কমিশন ওর মধ্যে অনধিকার চর্চা করবে না। আমরা নিরন্তর আহ্বান জানিয়ে যাব, আপনারা আসেন, সমস্যার সমাধান হোক অথবা মাঠে বিরাজমান সমস্যার নিরসন করুন।

দ্য ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী সিইসির কাছে জানতে চান- আপনি প্রিসাইডিং অফিসারকে বলেছেন, যদি নির্বাচন ঠিকমতো না হয় তাহলে লিভ ইট। সারা দেশে যদি নির্বাচন ঠিকমতো না হয়, তাহলে আপনি কী করবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘না হলে নির্বাচন হবে না। পুরো দেশের নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাবে, আবার হবে। ওই সেন্টারে বন্ধ হয়ে যাবে, আবার করবেন। উই হ্যাভ টু বি ক্যারিজিয়াজ, উই হ্যাভ টু ডু দ্যাট।’

এর আগে সিইসি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘ভোট কেন্দ্রে সিইসি হচ্ছেন প্রিসাইডিং অফিসার। তাঁকে বলা হয়েছে যে, নির্বাচনে অনিয়ম হলে তা প্রতিহত করার উদ্যোগ নেবেন। না পারলে বাইরে গিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা নেবেন। তার পরও তা প্রতিহত করতে না পারলে সেখান থেকে চলে যাবেন। ওই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে। পরে সেখানে আবার ভোট হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা