শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৩

নিরপেক্ষ নির্বাচনে আইনের প্রয়োগ, আস্থা অর্জনের তাগিদ

সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে ইসির সংলাপ ♦ পরিবেশ অনুকূলে না থাকলেও নির্বাচন করব : সিইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ নির্বাচনে আইনের প্রয়োগ, আস্থা অর্জনের তাগিদ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনকে আইনের প্রয়োগ করার পরামর্শ দিয়েছেন শীর্ষ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা। তাঁরা বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নির্ভর করবে ইসির সক্ষমতা ও আইন প্রয়োগের সদিচ্ছার ওপর। ইসির ক্ষমতার অভাব নেই, পর্যাপ্ত আইন আছে। পর্যাপ্ত আইনের প্রয়োগ করলেই সংকটের সমাধান হবে। সেই সঙ্গে আইন প্রয়োগের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল ও জনগণের আস্থা অর্জনের পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। বক্তারা বলেছেন, রাজনৈতিক সমঝোতা না হলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশনকে রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেওয়ারও পরামর্শ দেন। গতকাল নির্বাচন ভবনে জাতীয় পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন : গণমাধ্যমের ভূমিকা, জাতির প্রত্যাশা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা আয়োজন করে নির্বাচন কমিশন। সভায় অংশ নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন।

এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচনি পরিবেশটা পুরোপুরি অনুকূলে নেই। তবে এর অর্থ এই নয় যে নির্বাচন করব না। ঠিকমতো ভোট না হলে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র বন্ধ করে দিয়ে আবার নির্বাচনের আয়োজন করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন সিইসি। গতকাল মতবিনিময় সভায় সিইসি এ কথা বলেন। সভায় সিইসির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীরসহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

ইসির গতকালের মতবিনিময় সভায় ঘুরেফিরে আলোচনায় আসে সাংবাদিকদের কাছে আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে পাঠানো ধারণাপত্রে দেওয়া ইসির বক্তব্যের বিষয়। এ বিষয়ে ইসির অবস্থান জানতে চান শীর্ষ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা। ইসির ধারণাপত্রে বলা হয়েছে, অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য ‘প্রত্যাশিত পরিবেশ এখনো হয়ে ওঠেনি’। ইসির এমন বক্তব্যের পর ইসি নির্বাচন আয়োজন করবে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সাংবাদিকরা।

মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, আপনারা আমন্ত্রণ করে যাবেন। তাদের (বিএনপি ও সমমনা দল) আমন্ত্রণ করেছেন, আসেনি। তারা অগ্রাহ্য করার পরও আমন্ত্রণ করে যাবেন। জনগণ আপনাদের মূল্যায়ন করবে। নির্বাচনের দিন সকালে ব্যালট পেপার ভোট কেন্দ্রে পাঠানো এবং নির্বাচন কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে ইসির চিন্তাকে সমর্থন দেন তিনি। সেই সঙ্গে ভোটের দিন সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর সিদ্ধান্ত থেকে ইসিকে সরে না আসার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, অতীত বিতর্কের কারণে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে ভোটের মতো একটা কঠিন দায়িত্ব পালন করা ইসির জন্য আরও কঠিন হয়ে পড়বে।

ডেইলি অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, নির্বাচন নিয়ে ইসির আস্থা ও সংকট নতুন নয়। রাতারাতি কিছু করবেন এটা কাম্য নয়। আপনারা কমিশনে একটা মেয়াদে থাকবেন। এ মেয়াদ শেষ হলে জনগণ যেন বলতে পারে, একটা কমিশন ছিল। এ উদাহরণ তৈরি করে যাবেন। যারা রাজপথে আছেন তাদের মধ্যে ধারণা তৈরি করে দিতে হবে যে আপনারা ভোটে আসেন, পরিবেশ আছে।

প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ব্যালট পেপার সকালে আসবে কেন্দ্রে, যেটা আপনারা ঘোষণা করছেন, এটা যেন পিছিয়ে না যায়। আপনারা যেন চাপে না পড়েন, দরকার হলে ব্যালট পেপার স্থানীয় ব্যাংকগুলোয় পাঠিয়ে দেবেন। দরকার হলে ব্যালট পেপার ব্যাংকের ভল্টের মধ্যে থাকবে। ব্যাংকের ভল্টে নিরাপদে থাকবে। সেখান থেকে সকালে আপনারা ব্যালট পেপার মাঠে নিয়ে যাবেন, এটা আমার সাজেশন। তিনি বলেন, কিছুদিন পরই নির্বাচন। নির্বাচন হতেই হবে। নির্বাচন না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, আমাদের যে ধারণাপত্র দিয়েছিলেন সেখানে বলা হয়েছে যে অবাধ, ?নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য যে অনুকূল পরিবেশ প্রত্যাশা করা হয়েছিল, সেটি এখনো হয়ে ওঠেনি। প্রশ্নটা হলো, এ ধরনের বক্তব্য সাংঘর্ষিক কি না? কারণ তফসিল ঘোষণার পূর্বমুহূর্তে এ ধরনের বক্তব্য আসে, তখন রাজনৈতিক দলগুলো যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, এর প্রেক্ষিতে তাদের মধ্যে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। আমার প্রশ্ন হলো, আপনাদের ভূমিকাটা আরও স্পষ্ট করতে হবে যে কী কারণে এখনো অনুকূল পরিবেশ হয়ে ওঠেনি।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন একটা সর্বোচ্চ ক্ষমতার জায়গায়। একটা আস্থার জায়গায়। একজন ভোটে অংশগ্রহণ করবে তখনই, যখন মনে করবে নির্বাচন কমিশন আমাদের অবাধ স্বাধীনতা দিতে সক্ষম হবে এবং ভোটের পরিবেশ সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে। পরিবেশই যদি তৈরি না হয়, আপনারা কীভাবে নির্বাচনটা করবেন?

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক বলেন, আমরা আস্থা রাখতে চাই; নির্বাচনের যদি পর্যাপ্ত আইন থাকে সেটা কার্যকর আপনারাই করবেন। আপনারাই তো যে কোনো কাউকে বরখাস্ত করার ক্ষমতা রাখেন। যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা কথা না শোনে তার বিরুদ্ধে তো আপনারা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। সেখানে কিন্তু কোনো সংকট আমরা দেখি না। সে ক্ষেত্রে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করাটা নির্ভর করবে আপনাদের নিজেদের সক্ষমতা এবং আইনের প্রয়োগের ওপর।

তিনি বলেন, আমাদের এখানে হয়তো সেই সক্ষমতার সীমাবদ্ধতা আছে। কিন্তু ক্ষমতার তো অভাব নেই, পর্যাপ্ত আইন আছে। পর্যাপ্ত আইনের প্রয়োগ করলেই তো অনেক সংকটের সমাধান হবে। তখনই দলগুলো অবাধে আসতে সক্ষম হবে, দলগুলো যখন দেখবে আইনের প্রয়োগ সঠিকভাবে হচ্ছে, আপনারা সক্ষমভাবে সবকিছু করছেন। আগেই যদি ভয় দেখিয়ে ফেলেন তাহলে তো হবে না।

দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম বলেন, একটি ভালো নির্বাচন একটি নির্বাচন কমিশনকে অনেক দিন মনে রাখার জন্য ইতিহাস সৃষ্টি করে। আগামী নির্বাচনে কমিশন এমন ভূমিকা পালন করুক যাতে আমরা সাধুবাদ ও অভিনন্দন জানাতে পারি। তিনি বলেন, ইসিকে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে। নির্বাচনে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে আপনাদের দৃঢ়তার বিকল্প নেই।

এ ছাড়া সভায় অংশ নেন : খবরের কাগজের সম্পাদক মোস্তফা কামাল, প্রতিদিনের বাংলাদেশ সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, এনটিভির প্রধান সম্পাদক জহিরুল আলম, বাংলাভিশনের প্রধান সম্পাদক ড. আবদুল হাই সিদ্দিক, এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক জ ই মামুন, মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তাপ্রধান রেজওয়ানুল হক রাজা, চ্যানেল আইয়ের চিফ নিউজ এডিটর জাহিদ নেওয়াজ খান জুয়েল, নিউজটোয়েন্টিফোর টিভির নির্বাহী সম্পাদক রাহুল রাহা, চ্যানেলটোয়েন্টিফোর টিভির নির্বাহী পরিচালক তালাত মাহমুদ, বৈশাখী টিভির সাইফুল ইসলাম, দেশটিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক ফারুক হোসেন।

পরিবেশ অনুকূলে না থাকলেও নির্বাচন করব : সিইসি

সিইসি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে খুব মসৃণ ও কুসুমাস্তীর্ণ কোনো জমিনের ওপর দিয়ে চলছি না। প্রতিনিয়ত কিছু অনাস্থা, সমালোচনা হচ্ছে, সংকটের কথা চলছে। আমাদের প্রত্যাশা, আয়োজক হিসেবে সুন্দরভাবে নির্বাচন আয়োজন। সেজন্য রাজনৈতিকভাবে অনুকূল পরিবেশের আবেদন প্রথম থেকে বহাল রেখেছি এবং আজও অবধি। এক জায়গায় আমি বলেছি, প্রত্যাশা প্রথম থেকে ছিল, এখন অবধি প্রত্যাশিত অনুকূল পরিবেশ হয়ে ওঠেনি। তিনি বলেন, আন্তরিকভাবে আমরা চাই রাজনৈতিক পরিবেশ অনুকূল হয়ে উঠুক। আমাদের আরাধ্য কর্মটা সহজ হোক। সেটা আমরা প্রত্যাশা করছি।

সিইসি বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একাধিকবার সংলাপ করেছি। সেখানে যেসব দল আসতে চায়নি, তাদের প্রতি আমাদের বিনীত আবেদন ছিল সংলাপে আসুন। সেজন্য আমরা আধাসরকারি পত্র দিয়েও অনানুষ্ঠানিকভাবে তাদের আলোচনায় আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। আমরা সাড়া পাইনি। আমরা দেখাতে চেয়েছিলাম, আমরা স্বাধীনভাবে কাজ করছি। তাদের রাজনৈতিক কৌশল থাকতে পারে, সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। আমরা স্পষ্ট করে জানিয়েছি, প্রতিটি রাজনৈতিক দল ও জোটের তাদের নিজস্ব পলিটিক্যাল কৌশল থাকতে পারে, সেটা তাদের নিজস্ব ইস্যু। নির্বাচন কমিশন ওর মধ্যে অনধিকার চর্চা করবে না। আমরা নিরন্তর আহ্বান জানিয়ে যাব, আপনারা আসেন, সমস্যার সমাধান হোক অথবা মাঠে বিরাজমান সমস্যার নিরসন করুন।

দ্য ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী সিইসির কাছে জানতে চান- আপনি প্রিসাইডিং অফিসারকে বলেছেন, যদি নির্বাচন ঠিকমতো না হয় তাহলে লিভ ইট। সারা দেশে যদি নির্বাচন ঠিকমতো না হয়, তাহলে আপনি কী করবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘না হলে নির্বাচন হবে না। পুরো দেশের নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাবে, আবার হবে। ওই সেন্টারে বন্ধ হয়ে যাবে, আবার করবেন। উই হ্যাভ টু বি ক্যারিজিয়াজ, উই হ্যাভ টু ডু দ্যাট।’

এর আগে সিইসি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘ভোট কেন্দ্রে সিইসি হচ্ছেন প্রিসাইডিং অফিসার। তাঁকে বলা হয়েছে যে, নির্বাচনে অনিয়ম হলে তা প্রতিহত করার উদ্যোগ নেবেন। না পারলে বাইরে গিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা নেবেন। তার পরও তা প্রতিহত করতে না পারলে সেখান থেকে চলে যাবেন। ওই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে। পরে সেখানে আবার ভোট হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে