শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ঝুঁকিপূর্ণ ৫৯ আসনে উৎকণ্ঠা

চলছে খুনোখুনি, অস্ত্রের মহড়া, শেষ নেই হুমকির
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুঁকিপূর্ণ ৫৯ আসনে উৎকণ্ঠা

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনি অফিসে হামলা-ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি চলছে পাল্টাপাল্টি মামলা দায়ের। একে অপরকে নানা ধরনের হুমকিও দিচ্ছেন। অনেক প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেওয়ার অভিযোগও আসছে। নির্বাচনি প্রচারণা শুরু হওয়ার পর গত কয়েক দিনের সহিংসতায় তিনজন নিহত হয়েছেন। অন্তত ৫৯টি আসন থেকে সহিংসতার তথ্য পাওয়া গেছে। ভোট গ্রহণের দিন এগিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ এসব আসন নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। সহিংসতামুক্ত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষ থেকে প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘন না করতে বারবার সতর্ক করাসহ বিধি লঙ্ঘনজনিত শাস্তির উদ্যোগ নেওয়া হলেও সহিংসতা থামার কোনো লক্ষণ নেই। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন ভোটাররা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এবারের নির্বাচন একটু ভিন্ন রকমের। দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসেনি। তাই অনেকেই বলেছে, এবারের নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে না। তবে এরই মধ্যে নির্বাচনি সহিংসতায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সহিংসতার খবরও পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ না হলে এ ধরনের ঘটনা ঘটত না। তবে এসব সহিংসতার ঘটনা অনাকাক্সিক্ষত। তিনি বলেন, জনগণকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ দিতে হবে। এবার নির্বাচন কমিশন আগের অন্য যে কোনো কমিশনের চেয়ে ভালো কাজ করছে। তবে তাদের আরও বেশি কঠোর হতে হবে। প্রার্থীদের আরও বেশি দায়িত্বশীল ও সহনশীল হতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, প্রচার ঘিরে ছোটখাটো কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। বাংলাদেশের অতীতের সব নির্বাচনে এ ধরনের নজির রয়েছে। এটা ব্যতিক্রম না। তবে বড় সহিংসতা ও প্রাণহানির মতো ঘটনা কাম্য নয়। তারা বলেন, যে কোনোভাবেই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে হবে। জনগণকে নিরাপদে ভোট প্রদান করতে দিতে হবে। আর প্রার্থীদের আরও বেশি দায়িত্বশীল ও সহনশীল হতে হবে বলেও মনে করেন তারা। আর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এ ধরনের সহিংসতা প্রতিরোধের সক্ষমতা দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর রয়েছে। শুধু নিজেদের সক্ষমতাটা প্রমাণ করলেই সব বন্ধ হয়ে যাবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের সাবেক আইজি ও রাষ্ট্রদূত হাসান মাহমুদ খন্দকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবাধ-শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিরপেক্ষ হতে হবে। তারা সেটা এখনো ঠিক অবস্থানেই রয়েছেন। তিনি বলেন, আমি মনে করি সহিংসতার যে কোনো ঘটনা নিয়ন্ত্রণের সক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। এখন উচিত হবে তাদের সক্ষমতা প্রমাণ করা।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ আসনগুলো হচ্ছে- ঢাকা-১৯, নারায়ণগঞ্জ-১,  কুমিল্লা-১, কুমিল্লা-২, কুমিল্লা-৪, কুমিল্লা-৫, কুমিল্লা-৬, কুমিল্লা-৭, কুমিল্লা-৮, কুমিল্লা-১১, মাদারীপুর-৩, চট্টগ্রাম-১২, ফরিদপুর-১, ফরিদপুর-২, ফরিদপুর-৩, চাঁদপুর-১, চাঁদপুর-৪, কুষ্টিয়া-৪, লালমনিরহাট-১, মেহেরপুর-২, রাজশাহী-৬, নওগাঁ-১, চট্টগ্রাম-৩, চট্টগ্রাম-১২, চট্টগ্রাম-১৫, ময়মনসিংহ-৯, ঝিনাইদহ-১, গাজীপুর-৩, নওগাঁ-৪, মুন্সীগঞ্জ-১, সিরাজগঞ্জ-৫।

এ ছাড়া সহিংসতার আশঙ্কা থেকে বাদ যাচ্ছে না নরসিংদী-৩, নরসিংদী-৪, নরসিংদী-৫, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩, লক্ষ্মীপুর-১, লক্ষ্মীপুর-৩, ফেনী-৩, নোয়াখালী-১, নোয়াখালী-২, পঞ্চগড়-১, বরিশাল-২, বরিশাল-৪, ভোলা-৩, পটুয়াখালী-৪, পটুয়াখালী-২, বরগুনা-২, ঝালকাঠি-১, রাজশাহী-১, রাজশাহী-৪, রাজশাহী-৬, গাইবান্ধা-৪, গাইবান্ধা-৫, যশোর-৪, সাতক্ষীরা-১, জামালপুর-৪, মানিকগঞ্জ-২, কিশোরগঞ্জ-২, সুনামগঞ্জ-১, রংপুর-৩ আসনও। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সহিংসতার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচনি ডামাডোলে সবাই ব্যস্ত। প্রচার ঘিরে ছোটখাটো কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। বাংলাদেশে সব নির্বাচনে এ ধরনের ‘ঐতিহ্য’ রয়েছে, এটা ব্যতিক্রম না। নির্বাচন কমিশন প্রার্থী ও তার সমর্থকদের কারণ দর্শানো নোটিস ছাড়াও যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে তাতে সব জায়গায় ‘কঠিন বার্তা’ যাচ্ছে বলেও দাবি করেন তিনি। আলমগীর বলেন, বিভাগীয় ও জেলা সফরে বলা হয়েছে- পুলিশ ও প্রশাসনকে কঠিন থাকতে হবে। প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের মাত্রা দেখে শাস্তি নির্ধারণের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ছোট আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য বড় শাস্তি দেওয়া যাবে না। আবার বড় আচণবিধি লঙ্ঘনের জন্য ছোট শাস্তি দেওয়া যাবে না। এটা যথাযথ হতে হবে। জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশন) আনোয়ার হোসেন বলেন, নির্বাচনি আচরণবিধি যারাই লঙ্ঘন করবেন তাদের বিরুদ্ধেই আমরা অ্যাকশনে যাব। এখানে কে কোন দলের প্রার্থী বা নেতা তা বিবেচ্য বিষয় নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক