শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকারে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ

ঋণখেলাপি ও পাচারকারীরা নিয়ন্ত্রণ করছে আর্থিক খাত

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ও পাচারকারীরা নিয়ন্ত্রণ করছে আর্থিক খাত

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, যারা ঋণখেলাপি ও অর্থ পাচারকারী তারাই দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে। তারা সরকারেরও ঘনিষ্ঠ এবং রাজনৈতিকভাবেও খুবই প্রভাবশালী। আদালত আবার তাদেরই নিরাপত্তা দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। এ বছর থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দ্বিগুণ হবে। এ চাপ আমরা কতটা সামলাতে পারব তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ আনিসুর রহমান। তিনি অবশ্য আনু মুহাম্মদ নামেই ব্যাপক পরিচিত। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকটের সমাধান কেন আসছে না

আনু মুহাম্মদ : ডলার সংকটের প্রধান প্রধান যেসব কারণ বা সমস্যা সেগুলো চিহ্নিত না করা গেলে সমাধান করা যাবে না। সরকার এতে মনোযোগই দিচ্ছে না, ফলে এ রকম অবস্থা চলতেই থাকছে। এক নম্বর কারণ আমাদের আমদানি-রপ্তানির যে ফিগারগুলো দেখি সেগুলোতে যথেষ্ট রকমের অস্বচ্ছতা রয়েছে। এসব অস্বচ্ছতা দূর করার কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না। অর্থাৎ রপ্তানি আয় হিসেবে যে পরিমাণ আসার কথা তা তো আসে না। আবার যা আসে তাও প্রকৃত তথ্য নয়। এখানে ফাঁকিঝুঁকি রয়েছে। এ হিসাবের গরমিলের মধ্যেই সম্পদ পাচার হচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ নিতে আমরা কতটা প্রস্তুত।

আনু মুহাম্মদ : ডলারের সংকটের আরেকটা কারণ হলো-ঋণনির্ভর মেগা প্রকল্প এবং আমদানিনির্ভর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। আবার অতি মূল্যায়িত প্রকল্প। দেখুন বিশ্বের যে কোনো দেশের তুলনায় এখানে প্রকল্প ব্যয় সবচেয়ে বেশি। এই অতিমূল্যায়ন বা অতিরিক্ত ব্যয় মানেই অতি ঋণ। আবার অতিরিক্ত ব্যয় মানেই অতিরিক্ত দুর্নীতি। ফলে ঋণের বোঝা নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে বা হয়েছে। এখানে আবার বেসরকারি খাতকেও বিদেশি ঋণ নেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। তাও তো পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে জ্বালানি খাতটা এলএনজিনির্ভর হয়ে গেছে। যার পুরোটাই আমদানি করতে হচ্ছে। আবার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র্রও বৈদেশিক ঋণের বোঝা বাড়িয়েছে। এটা শুধু বোঝা বাড়ায়নি। আমাদের ঝুঁকিও বাড়িয়েছে। এ বছর থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দ্বিগুণ হবে। এই চাপ আমরা কতটা সামলাতে পারব তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। এটা আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করবে। এটা জানতে বা বুঝতে অর্থনীতির কোনো জটিল তত্ত্বও জানার প্রয়োজন হয় না। এটা সবাই বোঝে। ফলে আমাদের বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ আলটিমেটলি ওই জনগণের কাঁধেই বর্তাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাজেট বাস্তবায়ন ও জিডিপি টার্গেট পূরণ কতখানি সম্ভব বলে মনে করেন?

আনু মুহাম্মদ : বাজেট বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কতখানি হবে। সরকার নানা পোড়েনের মধ্যে পড়ার কারণে জিডিপির টার্গেট কিছুটা কমিয়েছে। তার বাস্তবায়ন নিয়েও সংশয় রয়েছে। এখানে দুর্নীতির একটা প্রভাব রয়েছে। আবার বৈদেশিক মুদ্রা সংস্থার ইস্যুও জড়িত। কিন্তু সরকার যদি মনে করে নতুন করে টাকা ছাপিয়ে বাজেট তথা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে ফেলবে সেখানে আবার মূল্যস্ফীতির চাপও বাড়বে। বাজেটে আবার অনেক প্রকল্প আছে যেগুলোর হয়তো প্রয়োজনই নেই। সেসব প্রকল্পের লবিস্টরা তো শক্তিশালী হয়। যার চূড়ান্ত প্রভাব পড়বে জিডিপি প্রবৃদ্ধির ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য পরিসংখ্যানের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায় কেন?

আনু মুহাম্মদ : এখানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না। সরকার এটাকে প্রভাবিত করে। সরকারের চাহিদামতো পরিসংখ্যান তুলে ধরে। এই যে বর্তমান মূল্যস্ফীতির চাপ। আমি নিশ্চিত যে সরকার যা প্রকাশ করছে মূল্যস্ফীতি তার চেয়ে অনেক বেশি। একটা দেশের অর্থনীতি ঠিক মতো বুঝতে গেলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) সঠিকভাবে কাজ করতে দিতে হবে। কিন্তু আমাদের কোনো প্রতিষ্ঠানই দক্ষতার সঙ্গে ও সঠিকভাবে কাজ করার সুযোগ পায় না। সরকার সব সময় তার সাফল্যকে বড় করে দেখাতে চায়। যার ফলে সঠিক পরিসংখ্যান ও সঠিক তথ্য প্রকাশ করা হয় না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক ও আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর কার্যকর উদ্যোগ নতুন সরকার কতটা নিতে পারবে বলে আপনার মনে হয়।

আনু মুহাম্মদ : অফিশিয়ালি যে তথ্য দেওয়া হয় খেলাপি ঋণ তা আসলে আরও বেশি। আরেকটা বিষয় হলো অবলোপন। এটার বড় কারণ হলো অপ্রয়োজনে অনেক ব্যাংক দেওয়া হয়েছে। আবার ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে পারিবারিক লোক দিয়ে ভরিয়ে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংককেও সঠিকভাবে কাজ করতে দেওয়া হয় না। এ জন্য আমি বলি বড় বড় খেলাপিরাই সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ করছে। সরকারকে প্রভাবিত করছে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংককেও থোড়াই কেয়ার করে। এ জন্য নিয়মকানুন কঠোর করতে হবে। আরেকটা বিষয় হয়েছে- প্রভাবশালীরা ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে তা বিদেশে পাচার করে দিচ্ছে। ফেরত তো দিচ্ছেই না বরং তা পাচার করে দিচ্ছে। আবার কোর্টও তাদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। আদালত এই ঋণখেলাপি ও সম্পদ পাচারকারীদের পক্ষেই রায় দিচ্ছে। নিরাপত্তা দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে তো আর্থিক খাত কোনোভাবেই ঠিক হবে না। এতে পুরো অর্থনীতিই সংকটের মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। যার মূল প্রভাবটা পড়ছে জনগণের কাঁধে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি আয় রেমিট্যান্স বৃদ্ধিই কি ডলার সংকট মেটানোর একমাত্র সমাধান।

আনু মুহাম্মদ : আমদানি-রপ্তানির হিসাবের গরমিলের মধ্য দিয়ে সম্পদ পাচার হচ্ছে। এখানে আইনি ও বেআইনি দুই পথেই পাচার হচ্ছে। রেমিট্যান্সের একটা বড় অংশ হুন্ডি হয়ে দেশে আসছে তারও তো সমাধান হয়নি। যে রেমিট্যান্সটা হুন্ডির মাধ্যমে আসছে তা তো ডলারের হিসাবে জমা হচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাচার বন্ধে কী করা উচিত বলে আপনি মনে করেন।

আনু মুহাম্মদ : যারা অর্থ পাচারকারী তারাই দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে। তারা সরকারেরও ঘনিষ্ঠ এবং তারা রাজনৈতিকভাবেও খুবই প্রভাবশালী। আদালত আবার তাদেরই নিরাপত্তা দিচ্ছে। সরকারই পারে তাদের থামাতে। সরকারের তো ইচ্ছে থাকতে হবে তাদের থামানোর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি এই মুহূর্তে কোন পথে আছে।

আনু মুহাম্মদ : সারা দেশে সামগ্রিক অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এ রক্তক্ষণটা বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে। নইলে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা আনা সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

আনু মুহাম্মদ : আপনিও ভালো থাকুন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৪ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

২৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা