শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকারে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ

ঋণখেলাপি ও পাচারকারীরা নিয়ন্ত্রণ করছে আর্থিক খাত

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ও পাচারকারীরা নিয়ন্ত্রণ করছে আর্থিক খাত

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, যারা ঋণখেলাপি ও অর্থ পাচারকারী তারাই দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে। তারা সরকারেরও ঘনিষ্ঠ এবং রাজনৈতিকভাবেও খুবই প্রভাবশালী। আদালত আবার তাদেরই নিরাপত্তা দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। এ বছর থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দ্বিগুণ হবে। এ চাপ আমরা কতটা সামলাতে পারব তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ আনিসুর রহমান। তিনি অবশ্য আনু মুহাম্মদ নামেই ব্যাপক পরিচিত। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকটের সমাধান কেন আসছে না

আনু মুহাম্মদ : ডলার সংকটের প্রধান প্রধান যেসব কারণ বা সমস্যা সেগুলো চিহ্নিত না করা গেলে সমাধান করা যাবে না। সরকার এতে মনোযোগই দিচ্ছে না, ফলে এ রকম অবস্থা চলতেই থাকছে। এক নম্বর কারণ আমাদের আমদানি-রপ্তানির যে ফিগারগুলো দেখি সেগুলোতে যথেষ্ট রকমের অস্বচ্ছতা রয়েছে। এসব অস্বচ্ছতা দূর করার কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না। অর্থাৎ রপ্তানি আয় হিসেবে যে পরিমাণ আসার কথা তা তো আসে না। আবার যা আসে তাও প্রকৃত তথ্য নয়। এখানে ফাঁকিঝুঁকি রয়েছে। এ হিসাবের গরমিলের মধ্যেই সম্পদ পাচার হচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ নিতে আমরা কতটা প্রস্তুত।

আনু মুহাম্মদ : ডলারের সংকটের আরেকটা কারণ হলো-ঋণনির্ভর মেগা প্রকল্প এবং আমদানিনির্ভর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। আবার অতি মূল্যায়িত প্রকল্প। দেখুন বিশ্বের যে কোনো দেশের তুলনায় এখানে প্রকল্প ব্যয় সবচেয়ে বেশি। এই অতিমূল্যায়ন বা অতিরিক্ত ব্যয় মানেই অতি ঋণ। আবার অতিরিক্ত ব্যয় মানেই অতিরিক্ত দুর্নীতি। ফলে ঋণের বোঝা নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে বা হয়েছে। এখানে আবার বেসরকারি খাতকেও বিদেশি ঋণ নেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। তাও তো পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে জ্বালানি খাতটা এলএনজিনির্ভর হয়ে গেছে। যার পুরোটাই আমদানি করতে হচ্ছে। আবার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র্রও বৈদেশিক ঋণের বোঝা বাড়িয়েছে। এটা শুধু বোঝা বাড়ায়নি। আমাদের ঝুঁকিও বাড়িয়েছে। এ বছর থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দ্বিগুণ হবে। এই চাপ আমরা কতটা সামলাতে পারব তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। এটা আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করবে। এটা জানতে বা বুঝতে অর্থনীতির কোনো জটিল তত্ত্বও জানার প্রয়োজন হয় না। এটা সবাই বোঝে। ফলে আমাদের বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ আলটিমেটলি ওই জনগণের কাঁধেই বর্তাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাজেট বাস্তবায়ন ও জিডিপি টার্গেট পূরণ কতখানি সম্ভব বলে মনে করেন?

আনু মুহাম্মদ : বাজেট বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কতখানি হবে। সরকার নানা পোড়েনের মধ্যে পড়ার কারণে জিডিপির টার্গেট কিছুটা কমিয়েছে। তার বাস্তবায়ন নিয়েও সংশয় রয়েছে। এখানে দুর্নীতির একটা প্রভাব রয়েছে। আবার বৈদেশিক মুদ্রা সংস্থার ইস্যুও জড়িত। কিন্তু সরকার যদি মনে করে নতুন করে টাকা ছাপিয়ে বাজেট তথা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে ফেলবে সেখানে আবার মূল্যস্ফীতির চাপও বাড়বে। বাজেটে আবার অনেক প্রকল্প আছে যেগুলোর হয়তো প্রয়োজনই নেই। সেসব প্রকল্পের লবিস্টরা তো শক্তিশালী হয়। যার চূড়ান্ত প্রভাব পড়বে জিডিপি প্রবৃদ্ধির ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য পরিসংখ্যানের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায় কেন?

আনু মুহাম্মদ : এখানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না। সরকার এটাকে প্রভাবিত করে। সরকারের চাহিদামতো পরিসংখ্যান তুলে ধরে। এই যে বর্তমান মূল্যস্ফীতির চাপ। আমি নিশ্চিত যে সরকার যা প্রকাশ করছে মূল্যস্ফীতি তার চেয়ে অনেক বেশি। একটা দেশের অর্থনীতি ঠিক মতো বুঝতে গেলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) সঠিকভাবে কাজ করতে দিতে হবে। কিন্তু আমাদের কোনো প্রতিষ্ঠানই দক্ষতার সঙ্গে ও সঠিকভাবে কাজ করার সুযোগ পায় না। সরকার সব সময় তার সাফল্যকে বড় করে দেখাতে চায়। যার ফলে সঠিক পরিসংখ্যান ও সঠিক তথ্য প্রকাশ করা হয় না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক ও আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর কার্যকর উদ্যোগ নতুন সরকার কতটা নিতে পারবে বলে আপনার মনে হয়।

আনু মুহাম্মদ : অফিশিয়ালি যে তথ্য দেওয়া হয় খেলাপি ঋণ তা আসলে আরও বেশি। আরেকটা বিষয় হলো অবলোপন। এটার বড় কারণ হলো অপ্রয়োজনে অনেক ব্যাংক দেওয়া হয়েছে। আবার ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে পারিবারিক লোক দিয়ে ভরিয়ে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংককেও সঠিকভাবে কাজ করতে দেওয়া হয় না। এ জন্য আমি বলি বড় বড় খেলাপিরাই সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ করছে। সরকারকে প্রভাবিত করছে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংককেও থোড়াই কেয়ার করে। এ জন্য নিয়মকানুন কঠোর করতে হবে। আরেকটা বিষয় হয়েছে- প্রভাবশালীরা ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে তা বিদেশে পাচার করে দিচ্ছে। ফেরত তো দিচ্ছেই না বরং তা পাচার করে দিচ্ছে। আবার কোর্টও তাদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। আদালত এই ঋণখেলাপি ও সম্পদ পাচারকারীদের পক্ষেই রায় দিচ্ছে। নিরাপত্তা দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে তো আর্থিক খাত কোনোভাবেই ঠিক হবে না। এতে পুরো অর্থনীতিই সংকটের মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। যার মূল প্রভাবটা পড়ছে জনগণের কাঁধে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি আয় রেমিট্যান্স বৃদ্ধিই কি ডলার সংকট মেটানোর একমাত্র সমাধান।

আনু মুহাম্মদ : আমদানি-রপ্তানির হিসাবের গরমিলের মধ্য দিয়ে সম্পদ পাচার হচ্ছে। এখানে আইনি ও বেআইনি দুই পথেই পাচার হচ্ছে। রেমিট্যান্সের একটা বড় অংশ হুন্ডি হয়ে দেশে আসছে তারও তো সমাধান হয়নি। যে রেমিট্যান্সটা হুন্ডির মাধ্যমে আসছে তা তো ডলারের হিসাবে জমা হচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাচার বন্ধে কী করা উচিত বলে আপনি মনে করেন।

আনু মুহাম্মদ : যারা অর্থ পাচারকারী তারাই দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে। তারা সরকারেরও ঘনিষ্ঠ এবং তারা রাজনৈতিকভাবেও খুবই প্রভাবশালী। আদালত আবার তাদেরই নিরাপত্তা দিচ্ছে। সরকারই পারে তাদের থামাতে। সরকারের তো ইচ্ছে থাকতে হবে তাদের থামানোর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি এই মুহূর্তে কোন পথে আছে।

আনু মুহাম্মদ : সারা দেশে সামগ্রিক অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এ রক্তক্ষণটা বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে। নইলে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা আনা সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

আনু মুহাম্মদ : আপনিও ভালো থাকুন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার
হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি
রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবার ঢাকায় আসছেন অনুভ জৈন
আবার ঢাকায় আসছেন অনুভ জৈন

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টে বিজয়ী ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টে বিজয়ী ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়
পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে ছয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হোটেলে অভিযান, জরিমানা
সিলেটে ছয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হোটেলে অভিযান, জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর গুঞ্জন
বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর গুঞ্জন

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০
আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র
দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলি
পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা
লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ১০ম দিনের আপিল শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ১০ম দিনের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আজ ১১তম দিনের সাক্ষ্য
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আজ ১১তম দিনের সাক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি
আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি
রাজধানীর যেসব স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা
সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনডোর প্ল্যান্টের উপকারিতা
ইনডোর প্ল্যান্টের উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জটিল ঘূর্ণিপাকে রাজনীতি
জটিল ঘূর্ণিপাকে রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়