শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকারে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ

ঋণখেলাপি ও পাচারকারীরা নিয়ন্ত্রণ করছে আর্থিক খাত

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ও পাচারকারীরা নিয়ন্ত্রণ করছে আর্থিক খাত

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, যারা ঋণখেলাপি ও অর্থ পাচারকারী তারাই দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে। তারা সরকারেরও ঘনিষ্ঠ এবং রাজনৈতিকভাবেও খুবই প্রভাবশালী। আদালত আবার তাদেরই নিরাপত্তা দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। এ বছর থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দ্বিগুণ হবে। এ চাপ আমরা কতটা সামলাতে পারব তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ আনিসুর রহমান। তিনি অবশ্য আনু মুহাম্মদ নামেই ব্যাপক পরিচিত। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকটের সমাধান কেন আসছে না

আনু মুহাম্মদ : ডলার সংকটের প্রধান প্রধান যেসব কারণ বা সমস্যা সেগুলো চিহ্নিত না করা গেলে সমাধান করা যাবে না। সরকার এতে মনোযোগই দিচ্ছে না, ফলে এ রকম অবস্থা চলতেই থাকছে। এক নম্বর কারণ আমাদের আমদানি-রপ্তানির যে ফিগারগুলো দেখি সেগুলোতে যথেষ্ট রকমের অস্বচ্ছতা রয়েছে। এসব অস্বচ্ছতা দূর করার কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না। অর্থাৎ রপ্তানি আয় হিসেবে যে পরিমাণ আসার কথা তা তো আসে না। আবার যা আসে তাও প্রকৃত তথ্য নয়। এখানে ফাঁকিঝুঁকি রয়েছে। এ হিসাবের গরমিলের মধ্যেই সম্পদ পাচার হচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ নিতে আমরা কতটা প্রস্তুত।

আনু মুহাম্মদ : ডলারের সংকটের আরেকটা কারণ হলো-ঋণনির্ভর মেগা প্রকল্প এবং আমদানিনির্ভর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। আবার অতি মূল্যায়িত প্রকল্প। দেখুন বিশ্বের যে কোনো দেশের তুলনায় এখানে প্রকল্প ব্যয় সবচেয়ে বেশি। এই অতিমূল্যায়ন বা অতিরিক্ত ব্যয় মানেই অতি ঋণ। আবার অতিরিক্ত ব্যয় মানেই অতিরিক্ত দুর্নীতি। ফলে ঋণের বোঝা নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে বা হয়েছে। এখানে আবার বেসরকারি খাতকেও বিদেশি ঋণ নেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। তাও তো পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে জ্বালানি খাতটা এলএনজিনির্ভর হয়ে গেছে। যার পুরোটাই আমদানি করতে হচ্ছে। আবার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র্রও বৈদেশিক ঋণের বোঝা বাড়িয়েছে। এটা শুধু বোঝা বাড়ায়নি। আমাদের ঝুঁকিও বাড়িয়েছে। এ বছর থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দ্বিগুণ হবে। এই চাপ আমরা কতটা সামলাতে পারব তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। এটা আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করবে। এটা জানতে বা বুঝতে অর্থনীতির কোনো জটিল তত্ত্বও জানার প্রয়োজন হয় না। এটা সবাই বোঝে। ফলে আমাদের বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ আলটিমেটলি ওই জনগণের কাঁধেই বর্তাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাজেট বাস্তবায়ন ও জিডিপি টার্গেট পূরণ কতখানি সম্ভব বলে মনে করেন?

আনু মুহাম্মদ : বাজেট বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কতখানি হবে। সরকার নানা পোড়েনের মধ্যে পড়ার কারণে জিডিপির টার্গেট কিছুটা কমিয়েছে। তার বাস্তবায়ন নিয়েও সংশয় রয়েছে। এখানে দুর্নীতির একটা প্রভাব রয়েছে। আবার বৈদেশিক মুদ্রা সংস্থার ইস্যুও জড়িত। কিন্তু সরকার যদি মনে করে নতুন করে টাকা ছাপিয়ে বাজেট তথা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে ফেলবে সেখানে আবার মূল্যস্ফীতির চাপও বাড়বে। বাজেটে আবার অনেক প্রকল্প আছে যেগুলোর হয়তো প্রয়োজনই নেই। সেসব প্রকল্পের লবিস্টরা তো শক্তিশালী হয়। যার চূড়ান্ত প্রভাব পড়বে জিডিপি প্রবৃদ্ধির ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য পরিসংখ্যানের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায় কেন?

আনু মুহাম্মদ : এখানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না। সরকার এটাকে প্রভাবিত করে। সরকারের চাহিদামতো পরিসংখ্যান তুলে ধরে। এই যে বর্তমান মূল্যস্ফীতির চাপ। আমি নিশ্চিত যে সরকার যা প্রকাশ করছে মূল্যস্ফীতি তার চেয়ে অনেক বেশি। একটা দেশের অর্থনীতি ঠিক মতো বুঝতে গেলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) সঠিকভাবে কাজ করতে দিতে হবে। কিন্তু আমাদের কোনো প্রতিষ্ঠানই দক্ষতার সঙ্গে ও সঠিকভাবে কাজ করার সুযোগ পায় না। সরকার সব সময় তার সাফল্যকে বড় করে দেখাতে চায়। যার ফলে সঠিক পরিসংখ্যান ও সঠিক তথ্য প্রকাশ করা হয় না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক ও আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর কার্যকর উদ্যোগ নতুন সরকার কতটা নিতে পারবে বলে আপনার মনে হয়।

আনু মুহাম্মদ : অফিশিয়ালি যে তথ্য দেওয়া হয় খেলাপি ঋণ তা আসলে আরও বেশি। আরেকটা বিষয় হলো অবলোপন। এটার বড় কারণ হলো অপ্রয়োজনে অনেক ব্যাংক দেওয়া হয়েছে। আবার ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে পারিবারিক লোক দিয়ে ভরিয়ে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংককেও সঠিকভাবে কাজ করতে দেওয়া হয় না। এ জন্য আমি বলি বড় বড় খেলাপিরাই সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ করছে। সরকারকে প্রভাবিত করছে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংককেও থোড়াই কেয়ার করে। এ জন্য নিয়মকানুন কঠোর করতে হবে। আরেকটা বিষয় হয়েছে- প্রভাবশালীরা ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে তা বিদেশে পাচার করে দিচ্ছে। ফেরত তো দিচ্ছেই না বরং তা পাচার করে দিচ্ছে। আবার কোর্টও তাদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। আদালত এই ঋণখেলাপি ও সম্পদ পাচারকারীদের পক্ষেই রায় দিচ্ছে। নিরাপত্তা দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে তো আর্থিক খাত কোনোভাবেই ঠিক হবে না। এতে পুরো অর্থনীতিই সংকটের মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। যার মূল প্রভাবটা পড়ছে জনগণের কাঁধে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি আয় রেমিট্যান্স বৃদ্ধিই কি ডলার সংকট মেটানোর একমাত্র সমাধান।

আনু মুহাম্মদ : আমদানি-রপ্তানির হিসাবের গরমিলের মধ্য দিয়ে সম্পদ পাচার হচ্ছে। এখানে আইনি ও বেআইনি দুই পথেই পাচার হচ্ছে। রেমিট্যান্সের একটা বড় অংশ হুন্ডি হয়ে দেশে আসছে তারও তো সমাধান হয়নি। যে রেমিট্যান্সটা হুন্ডির মাধ্যমে আসছে তা তো ডলারের হিসাবে জমা হচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাচার বন্ধে কী করা উচিত বলে আপনি মনে করেন।

আনু মুহাম্মদ : যারা অর্থ পাচারকারী তারাই দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে। তারা সরকারেরও ঘনিষ্ঠ এবং তারা রাজনৈতিকভাবেও খুবই প্রভাবশালী। আদালত আবার তাদেরই নিরাপত্তা দিচ্ছে। সরকারই পারে তাদের থামাতে। সরকারের তো ইচ্ছে থাকতে হবে তাদের থামানোর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি এই মুহূর্তে কোন পথে আছে।

আনু মুহাম্মদ : সারা দেশে সামগ্রিক অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এ রক্তক্ষণটা বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে। নইলে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা আনা সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

আনু মুহাম্মদ : আপনিও ভালো থাকুন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা