শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বিলুপ্তির মুখে ১৪ দলীয় জোট

শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বিলুপ্তির মুখে ১৪ দলীয় জোট

নির্বাচন এলেই গুরুত্ব বাড়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের। নির্বাচন শেষে কমতে থাকে জোটের রাজনৈতিক তৎপরতা। বাড়তে থাকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে শরিক দলগুলোর দূরত্ব। অবশেষে জোটবদ্ধ থাকার ২০তম বর্ষে এসে বিলুপ্তির মুখে পড়তে যাচ্ছে ১৪ দলীয় জোট। বিএনপি-জামায়াতের চারদলীয় জোটকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার জন্য ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ও উদ্যোগে ১৪ দলীয় জোট গঠিত হয়। ‘মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র এবং অসাম্প্রদায়িক’ আদর্শের ভিত্তিতে গঠিত এই জোটের বয়স এখন ২০ বছর। এ জোটের অন্য শরিক দলগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), গণতন্ত্রী পার্টি, সাম্যবাদী দল, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, গণ-আজাদী লীগ, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও কমিউনিস্ট কেন্দ্র। এর মধ্যে গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, গণ-আজাদী লীগ, কমিউনিস্ট কেন্দ্র ছাড়া বাকি সবগুলোরই নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন রয়েছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, শরিক দলগুলো যদি এখনই দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনা নিয়ে না এগোয় তবে নিজেদের ক্ষতির পাশাপাশি পরবর্তী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জন্যও অকার্যকর হয়ে উঠবে গুরুত্বপূর্ণ এই জোট।

জোটবদ্ধ থাকার ২০ বছরে চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় থেকে ক্রমাগত অবনতি হয়েছে শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক শক্তিমত্তা। ‘ওয়ান ম্যান পার্টি’ হিসেবে পরিচিত শরিক দলগুলোতে গড়ে উঠছে না ভবিষ্যতের জন্য কার্যকরী নেতৃত্ব। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিক দলগুলোর ভরাডুবির পর প্রশ্ন উঠেছে জোটের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও।

শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র এবং আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুও। জানতে চাইলে তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক দুর্বলতা নিয়ে আমাদের সভানেত্রী শেখ হাসিনাও সন্তুষ্ট নন। ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকেও সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে না পারাটা দলগুলোর ব্যর্থতা। এসব বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনতিবিলম্বে ১৪ দলীয় জোটের সভা আহ্বান করবেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগের ওপর অত্যধিক নির্ভরতায় কমে গেছে এ জোটের শরিক দলগুলোর জনভিত্তি। জোটবদ্ধ রাজনীতিতে ছোট এ দলগুলোর সাংগঠনিক অবস্থা পৌঁছেছে তলানিতে। প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে ছোট দলের বড় নেতাদের ভাবমূর্তিও। গত দেড় দশকে দলগুলোর কয়েকজন নেতা সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী হলেও ভাঙন কাবু করে ফেলেছে কয়েকটি দলকে। শরিক দলগুলোর নাজেহাল পরিস্থিতির চিত্র ফুটে উঠেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলে। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের রেজাউল করিম তানসেন না জিতলে মুখ রক্ষা করাই কঠিন হতো ১৪ দলীয় জোটের আওয়ামী লীগের শরিকদের।

রাজনৈতিক মহলে আলোচনা আছে, ২০০৮, ’১৪ ও ’১৮ সালের টানা তিনটি নির্বাচনে দলের সাংগঠনিক অবস্থা ও নিজেদের মাঠের শক্তির চেয়ে ১৪ দলের শরিকরা বেশি সুবিধা পেয়েছে। আওয়ামী লীগের ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়া দলগুলো মনোযোগ দেয়নি তাদের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধির দিকে। এবারের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাও শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক শক্তির বিপরীতে তাদের মাত্রাতিরিক্ত আসন ছাড়ের দাবি নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। জোটবদ্ধভাবে অংশ নেওয়া গত চারটি নির্বাচনের মধ্যে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিক দলগুলো থেকে পাঁচজন, দশম সংসদে সংরক্ষিত দুজনসহ ১৩ জন এবং একাদশ সংসদে আটজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ শরিক দলগুলোকে ছয়টি আসনে ছাড় দেয়। জোটের প্রতীক নৌকা নিয়ে নির্বাচন করার পরও এদের মধ্যে জয় পেয়েছেন মাত্র দুজন। এ ছাড়া গেল সংসদে জোটসঙ্গী তরিকত ফেডারেশনের একজন সদস্য থাকলেও এবার তাদের কোনো ছাড় দেয়নি আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগের আগের তিন মেয়াদের সরকারে ১৪ দলের শরিক জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও সাম্যবাদী দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে মন্ত্রী করা হয়েছিল। এমনকি জাতীয় পার্টিরও (জাপা) কয়েকজনকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছিল। কিন্তু এবারের মন্ত্রিসভায় এসব দল থেকে কেউই মন্ত্রিত্ব পাননি।

এমনিতেই সাংগঠনিক পরিধি ছোট, তার ওপর জোটবদ্ধ হওয়ায় এ পর্যন্ত একাধিকবার ভাঙনের শিকার হয়েছে পাঁচটি দল। এগুলো হলো- ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, গণতন্ত্রী পার্টি, সাম্যবাদী দল ও ন্যাপ।

জোটের অন্যতম শরিক সাম্যবাদী দল। ১৯৯৫ সালে অনুষ্ঠিত পার্টির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে দিলীপ বড়ুয়া সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে এখনো সেই পদে দায়িত্ব পালন করছেন। সারা দেশে ৩৪টি জেলায় পূর্ণাঙ্গ ও ২৬টি জেলায় আহ্বায়ক কমিটি থাকলেও সাংগঠনিক অবস্থা একেবারেই নাজুক সাম্যবাদী দলের। জানতে চাইলে দিলীপ বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনীতিতে উত্থান-পতন খুব স্বাভাবিক বিষয়। কীভাবে বর্তমান পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানো যায় সেটি নিয়ে কাজ করছি।

শরিক দলগুলোর মধ্যে একমাত্র ওয়ার্কার্স পার্টির সাংগঠনিক পরিস্থিতি খানিকটা ইতিবাচক। দলটি এবার ২৬টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। ৫৭ জেলায় দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম রয়েছে। মেয়াদ রয়েছে সবগুলো কমিটিরই। পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জোটের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়নি। শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক পরিস্থিতি দুর্বল হওয়ার ফলে এবারের নির্বাচনে বেশি সংখ্যক আসন ছাড়ের বিষয়ে জোর দেওয়া সম্ভব হয়নি। বর্তমান বাস্তবতা মেনে নিয়ে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধির দিকে নজর দিতে হবে।

জাসদের ৭৮টি সাংগঠনিক জেলা থাকলেও সারা দেশের ৬০টি জেলায় সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে। গত চার বছরে নতুন করে শুধু আট-নয়টি জেলার সম্মেলন হয়েছে। ৫১টি সাংগঠনিক জেলায় কার্যক্রম থাকলেও সেগুলোর সর্বশেষ পরিস্থিতি কী তা জানা নেই গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি ব্যারিস্টার আরশ আলীর। গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টির তেমন কোনো কার্যক্রম নেই বললেই চলে। এর মধ্যে গত বছর অক্টোবরে দলটির সভাপতি জাকির হোসেন মারা গেছেন। অন্যদিকে গণ-আজাদী লীগে কার্যক্রম অনেকটাই ঘরোয়া রাজনীতিকেন্দ্রিক। এরশাদের জাতীয় পার্টি ভেঙে আলাদা হওয়া জেপিও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। পিরোজপুর-২ আসন থেকে এতকাল নির্বাচিত হয়ে আসছিলেন দলটির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার সদস্যও ছিলেন। এবারের নির্বাচনে তিনি আর জিততে পারেননি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জোটের সক্রিয়তা এবং অর্জন কমতে থাকলেও ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়নি। তবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনকালীন সংকটকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতায় থাকার দিন ফুরিয়েছে শরিক দলগুলোর। নিজেদের দুর্বলতা কাটিয়ে ঘুরে না দাঁড়ালে পরবর্তী সংসদ নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ এই জোটের শরিক দলগুলো নামসর্বস্ব ও অকার্যকর দলে পরিণত হবে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেখা যাবে পরবর্তী সংসদ নির্বাচনের আগে আবারও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে ১৪ দলীয় জোট। দল, আদর্শ ও জোটের ভবিষ্যতের স্বার্থে শরিক দলগুলোকে নিজেদের পুনর্গঠনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে এখন থেকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা
সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে