শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বিলুপ্তির মুখে ১৪ দলীয় জোট

শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বিলুপ্তির মুখে ১৪ দলীয় জোট

নির্বাচন এলেই গুরুত্ব বাড়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের। নির্বাচন শেষে কমতে থাকে জোটের রাজনৈতিক তৎপরতা। বাড়তে থাকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে শরিক দলগুলোর দূরত্ব। অবশেষে জোটবদ্ধ থাকার ২০তম বর্ষে এসে বিলুপ্তির মুখে পড়তে যাচ্ছে ১৪ দলীয় জোট। বিএনপি-জামায়াতের চারদলীয় জোটকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার জন্য ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ও উদ্যোগে ১৪ দলীয় জোট গঠিত হয়। ‘মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র এবং অসাম্প্রদায়িক’ আদর্শের ভিত্তিতে গঠিত এই জোটের বয়স এখন ২০ বছর। এ জোটের অন্য শরিক দলগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), গণতন্ত্রী পার্টি, সাম্যবাদী দল, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, গণ-আজাদী লীগ, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও কমিউনিস্ট কেন্দ্র। এর মধ্যে গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, গণ-আজাদী লীগ, কমিউনিস্ট কেন্দ্র ছাড়া বাকি সবগুলোরই নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন রয়েছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, শরিক দলগুলো যদি এখনই দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনা নিয়ে না এগোয় তবে নিজেদের ক্ষতির পাশাপাশি পরবর্তী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জন্যও অকার্যকর হয়ে উঠবে গুরুত্বপূর্ণ এই জোট।

জোটবদ্ধ থাকার ২০ বছরে চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় থেকে ক্রমাগত অবনতি হয়েছে শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক শক্তিমত্তা। ‘ওয়ান ম্যান পার্টি’ হিসেবে পরিচিত শরিক দলগুলোতে গড়ে উঠছে না ভবিষ্যতের জন্য কার্যকরী নেতৃত্ব। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিক দলগুলোর ভরাডুবির পর প্রশ্ন উঠেছে জোটের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও।

শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র এবং আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুও। জানতে চাইলে তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক দুর্বলতা নিয়ে আমাদের সভানেত্রী শেখ হাসিনাও সন্তুষ্ট নন। ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকেও সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে না পারাটা দলগুলোর ব্যর্থতা। এসব বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনতিবিলম্বে ১৪ দলীয় জোটের সভা আহ্বান করবেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগের ওপর অত্যধিক নির্ভরতায় কমে গেছে এ জোটের শরিক দলগুলোর জনভিত্তি। জোটবদ্ধ রাজনীতিতে ছোট এ দলগুলোর সাংগঠনিক অবস্থা পৌঁছেছে তলানিতে। প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে ছোট দলের বড় নেতাদের ভাবমূর্তিও। গত দেড় দশকে দলগুলোর কয়েকজন নেতা সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী হলেও ভাঙন কাবু করে ফেলেছে কয়েকটি দলকে। শরিক দলগুলোর নাজেহাল পরিস্থিতির চিত্র ফুটে উঠেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলে। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের রেজাউল করিম তানসেন না জিতলে মুখ রক্ষা করাই কঠিন হতো ১৪ দলীয় জোটের আওয়ামী লীগের শরিকদের।

রাজনৈতিক মহলে আলোচনা আছে, ২০০৮, ’১৪ ও ’১৮ সালের টানা তিনটি নির্বাচনে দলের সাংগঠনিক অবস্থা ও নিজেদের মাঠের শক্তির চেয়ে ১৪ দলের শরিকরা বেশি সুবিধা পেয়েছে। আওয়ামী লীগের ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়া দলগুলো মনোযোগ দেয়নি তাদের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধির দিকে। এবারের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাও শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক শক্তির বিপরীতে তাদের মাত্রাতিরিক্ত আসন ছাড়ের দাবি নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। জোটবদ্ধভাবে অংশ নেওয়া গত চারটি নির্বাচনের মধ্যে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিক দলগুলো থেকে পাঁচজন, দশম সংসদে সংরক্ষিত দুজনসহ ১৩ জন এবং একাদশ সংসদে আটজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ শরিক দলগুলোকে ছয়টি আসনে ছাড় দেয়। জোটের প্রতীক নৌকা নিয়ে নির্বাচন করার পরও এদের মধ্যে জয় পেয়েছেন মাত্র দুজন। এ ছাড়া গেল সংসদে জোটসঙ্গী তরিকত ফেডারেশনের একজন সদস্য থাকলেও এবার তাদের কোনো ছাড় দেয়নি আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগের আগের তিন মেয়াদের সরকারে ১৪ দলের শরিক জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ও সাম্যবাদী দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে মন্ত্রী করা হয়েছিল। এমনকি জাতীয় পার্টিরও (জাপা) কয়েকজনকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছিল। কিন্তু এবারের মন্ত্রিসভায় এসব দল থেকে কেউই মন্ত্রিত্ব পাননি।

এমনিতেই সাংগঠনিক পরিধি ছোট, তার ওপর জোটবদ্ধ হওয়ায় এ পর্যন্ত একাধিকবার ভাঙনের শিকার হয়েছে পাঁচটি দল। এগুলো হলো- ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, গণতন্ত্রী পার্টি, সাম্যবাদী দল ও ন্যাপ।

জোটের অন্যতম শরিক সাম্যবাদী দল। ১৯৯৫ সালে অনুষ্ঠিত পার্টির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে দিলীপ বড়ুয়া সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে এখনো সেই পদে দায়িত্ব পালন করছেন। সারা দেশে ৩৪টি জেলায় পূর্ণাঙ্গ ও ২৬টি জেলায় আহ্বায়ক কমিটি থাকলেও সাংগঠনিক অবস্থা একেবারেই নাজুক সাম্যবাদী দলের। জানতে চাইলে দিলীপ বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনীতিতে উত্থান-পতন খুব স্বাভাবিক বিষয়। কীভাবে বর্তমান পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানো যায় সেটি নিয়ে কাজ করছি।

শরিক দলগুলোর মধ্যে একমাত্র ওয়ার্কার্স পার্টির সাংগঠনিক পরিস্থিতি খানিকটা ইতিবাচক। দলটি এবার ২৬টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। ৫৭ জেলায় দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম রয়েছে। মেয়াদ রয়েছে সবগুলো কমিটিরই। পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জোটের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়নি। শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক পরিস্থিতি দুর্বল হওয়ার ফলে এবারের নির্বাচনে বেশি সংখ্যক আসন ছাড়ের বিষয়ে জোর দেওয়া সম্ভব হয়নি। বর্তমান বাস্তবতা মেনে নিয়ে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধির দিকে নজর দিতে হবে।

জাসদের ৭৮টি সাংগঠনিক জেলা থাকলেও সারা দেশের ৬০টি জেলায় সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে। গত চার বছরে নতুন করে শুধু আট-নয়টি জেলার সম্মেলন হয়েছে। ৫১টি সাংগঠনিক জেলায় কার্যক্রম থাকলেও সেগুলোর সর্বশেষ পরিস্থিতি কী তা জানা নেই গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি ব্যারিস্টার আরশ আলীর। গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টির তেমন কোনো কার্যক্রম নেই বললেই চলে। এর মধ্যে গত বছর অক্টোবরে দলটির সভাপতি জাকির হোসেন মারা গেছেন। অন্যদিকে গণ-আজাদী লীগে কার্যক্রম অনেকটাই ঘরোয়া রাজনীতিকেন্দ্রিক। এরশাদের জাতীয় পার্টি ভেঙে আলাদা হওয়া জেপিও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। পিরোজপুর-২ আসন থেকে এতকাল নির্বাচিত হয়ে আসছিলেন দলটির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার সদস্যও ছিলেন। এবারের নির্বাচনে তিনি আর জিততে পারেননি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জোটের সক্রিয়তা এবং অর্জন কমতে থাকলেও ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়নি। তবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনকালীন সংকটকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতায় থাকার দিন ফুরিয়েছে শরিক দলগুলোর। নিজেদের দুর্বলতা কাটিয়ে ঘুরে না দাঁড়ালে পরবর্তী সংসদ নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ এই জোটের শরিক দলগুলো নামসর্বস্ব ও অকার্যকর দলে পরিণত হবে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেখা যাবে পরবর্তী সংসদ নির্বাচনের আগে আবারও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে ১৪ দলীয় জোট। দল, আদর্শ ও জোটের ভবিষ্যতের স্বার্থে শরিক দলগুলোকে নিজেদের পুনর্গঠনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে এখন থেকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
ঈদে বাজারে জাল টাকা
ঈদে বাজারে জাল টাকা
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
ইউনূস সরকার নির্বাচিত
ইউনূস সরকার নির্বাচিত
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
নৈতিক শিক্ষার অভাবেই ধর্ষণ নির্যাতন বাড়ছে
নৈতিক শিক্ষার অভাবেই ধর্ষণ নির্যাতন বাড়ছে
সিয়ামসাধনা সবর বা ধৈর্য অবলম্বন
সিয়ামসাধনা সবর বা ধৈর্য অবলম্বন
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক যেন মরণ ফাঁদ
দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক যেন মরণ ফাঁদ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হলে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়’
‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হলে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়’

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্র সচিব
স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্র সচিব

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তান-জামাতাসহ পাপনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তান-জামাতাসহ পাপনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২৪ হাজার প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২৪ হাজার প্রবাসী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ‘সুখী’ অ্যাপ নিয়ে আলোচনা সভা
নীলফামারীতে ‘সুখী’ অ্যাপ নিয়ে আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সিএনজিতে শিক্ষিকাকে হেনস্তার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীতে সিএনজিতে শিক্ষিকাকে হেনস্তার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে মাদক কারবারি আটক
শেরপুরে মাদক কারবারি আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবিতে টানা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন
শাবির এফইটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবিতে টানা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনমানুষের পত্রিকা বাংলাদেশে প্রতিদিন
জনমানুষের পত্রিকা বাংলাদেশে প্রতিদিন

৪৬ মিনিট আগে | প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক চাপায় বাবা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু
ট্রাক চাপায় বাবা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর মেসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫১
উত্তর মেসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫১

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা ভুলে পিকআপভ্যান ফেলে পালালো চোরের দল
রাস্তা ভুলে পিকআপভ্যান ফেলে পালালো চোরের দল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ৭ দফা দাবিতে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
জয়পুরহাটে ৭ দফা দাবিতে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণা এড়াতে রেলের অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ
প্রতারণা এড়াতে রেলের অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ২৮ মার্চ
চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ২৮ মার্চ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় যুবককে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় যুবককে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজের অভিযোগে আটক শিবির নেতা দল থেকে বহিষ্কার
অসামাজিক কাজের অভিযোগে আটক শিবির নেতা দল থেকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা
সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়
মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব
ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩
হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ
আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী
আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল
বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে
বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস
ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির
দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি
আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি
দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব
৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র
নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!
যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের
ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ
আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস সরকার নির্বাচিত
ইউনূস সরকার নির্বাচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপের ফাঁদে সর্বনাশ
রূপের ফাঁদে সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

পানি নিয়ে নতুন সংকট
পানি নিয়ে নতুন সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু

নগর জীবন

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার
মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার

শোবিজ

হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের
শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের

খবর

ঈদে বাজারে জাল টাকা
ঈদে বাজারে জাল টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান

সম্পাদকীয়

সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন
সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন

নগর জীবন

রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার
পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা

সম্পাদকীয়

নেইমার এবারও নেই
নেইমার এবারও নেই

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে বিক্ষোভ
লন্ডনে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম