শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

বিএনপি নিগোশিয়েট করবে এটা ভাবাও তো বোকামি

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি নিগোশিয়েট করবে এটা ভাবাও তো বোকামি

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপিকে ভাঙার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিল সরকার। একতরফা এই নির্বাচনে বিএনপির কিছু নেতাকে লোভ দেখিয়ে দল থেকে বের করে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ। তাতে ব্যর্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। অবৈধ এই নির্বাচন বয়কট করার জন্য বিএনপি সারা দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। দেশের জনগণ সেই আবেদনে সাড়া     দিয়েছে। এটাই হলো বিএনপির চূড়ান্ত বিজয়। আন্দোলনের বিজয়ের চেয়ে এই বিজয় আরও অনেক বড়। বিএনপির মতো একটি গণতান্ত্রিক দল তাদের সঙ্গে ‘নিগোশিয়েট’ করবে এটা ভাবাও তো বোকামি।

কারামুক্তির পর গত রবিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন। ২৮ অক্টোবরের বিএনপি পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় আটকের প্রায় সাড়ে তিন মাস পর গত বৃহস্পতিবার জেল থেকে মুক্তি পান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

প্রশ্ন : আটক বিএনপি নেতাদের মুক্তির শর্ত হিসেবে ভোটে অংশ নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল বলে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন। এই প্রস্তাব কি বিএনপির শীর্ষ নেতাদের সবাই পেয়েছিলেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : লুকোচুরি করে বিএনপি কম্প্রোমাইজ করবে- আওয়ামী লীগ কীভাবে সেটা ভাবল? এটা আবার তারা পাবলিকলিও বলছে। অথচ বিব্রত হচ্ছে না তারা। আওয়ামী লীগ নীতি-নৈতিকতা হারিয়ে ক্ষমতা দখল করবে, আর বিএনপির মতো একটি গণতান্ত্রিক দল তাদের সঙ্গে ‘নিগোশিয়েট’ করবে এটা ভাবাও তো বোকামি।

প্রশ্ন: বিএনপিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে কারাগারের ভিতরে কিংবা রিমান্ডে থাকাকালে সরকারের কোনো ‘প্রতিনিধি’র সঙ্গে বৈঠক হয়েছে কি না?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কারাগারে আমার সঙ্গে নির্বাচন বা রাজনৈতিক ইস্যুতে কারও কোনো বৈঠক হয়নি। কেউ সাক্ষাৎও করেননি। ২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষের ঘটনাটি ছিল সরকারের পূর্ব পরিকল্পিত। নির্বাচনের আগে সরকার যখন বিএনপির জনসমাবেশে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতি দেখল, তখন তারা মানসিকভাবে চাপের মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। সরকারের পরিকল্পনা ছিল বিশাল জনসভায় এমন কিছু ঘটনা ঘটানো হবে এবং নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অসংখ্য গায়েবি মামলা ও সাঁড়াশি অভিযানের মাধ্যমে ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হবে। তারা সেটি করেছে এবং এমন কায়দায় নির্বাচনও করে ফেলেছে সরকার। সারা দেশের মানুষ প্রহসনের এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সরকার আর নির্বাচন কমিশন যে ফলাফলই দেখাক না কেন- বাস্তবে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৩ থেকে ৪ শতাংশ মাত্র। অবৈধ একটি নির্বাচন বয়কট করার জন্য বিএনপি সারা দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। দেশের সর্বস্তরের মানুষ সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে। এটাই হলো বিএনপির ফাইনাল বিজয়। মাঠের আন্দোলনের বিজয়ের চেয়ে এই বিজয় আরও অনেক বড়। অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন : বিএনপি মনে করে দল ভাঙার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের কৌশল ব্যর্থ হয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে পাতানো দাবি করে বিভিন্ন সভা সমাবেশে বক্তব্যও দিচ্ছেন বিএনপি নেতারা। এই নির্বাচন বাতিলের দাবিতে তারা বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করছে। আপনি কী মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ক্ষমতাসীন দল নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে নিজেদের বিরুদ্ধেই নিজেদের ডামি প্রার্থী দিয়েছে। ডামি নির্বাচনেও ভোট চুরি করেছে তারা। ক্ষমতা দখল করেছে। যা করেছে সবই করেছে নির্লজ্জভাবে। একটা আতঙ্ক-ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ভোটে আনার পরিকল্পনা করেছিল। এই নির্বাচনের বৈধতা দেখাতে তারা চেয়েছিল। তারা ‘টোটালি ফেইল’ করেছে।

প্রশ্ন : ২০১১ সালে সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পর দেশে তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে গত ১৫ বছর ধরে আন্দোলন করছে বিএনপি। এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎই বা কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : গত ১৫ বছরে প্রতিটি নির্বাচনই হয়েছে যেনতেনভাবে। সরকার টাকা-পয়সা দিয়ে বিএনপি থেকে নেতা কেনার চেষ্টা করেছে। সংসদ সদস্য বানানোর লোভ দেখানো হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ভোটে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। তবু বিএনপি ভাঙেনি বরং আরও শক্তিশালী দলে পরিণত হয়েছে। বিএনপি ভাঙার এই চেষ্টার ব্যর্থতাই আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় পরাজয়। তাছাড়া এই নির্বাচনের আগেই ‘তৃণমূল বিএনপি’ ও ‘বিএনএম’ নামে দুটি নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে। বিএনপি বরাবরই অভিযোগ করে আসছিল এই দল দুটি সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে নিবন্ধন পেয়েছে। এই দুটি দলে বিএনপির সাবেক কয়েকজন নেতাও যোগ দিয়েছেন। নতুন দল বানানো, তাতে বিএনপির কিছু নেতাকে যোগদান করানো- সবই হয়েছে সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে। সেগুলো সবই ছিল বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা। সরকারের এই চেষ্টা সফল হয়নি বলে মনে করে বিএনপি। নিজেরা ভোটে জিততে তারা বিএনপিকে কৌশলে ভোটে আনার চেষ্টা করল। সেটি না পেরে তারা বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করেছে। না পেরে বিকল্প দল তৈরি করল। সেই দলগুলোও ফিরল খালি হাতেই। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে। এ নির্বাচনের পর ভারত, চীন, রাশিয়াসহ বিশ্বের আরও বেশ কিছু দেশ সরকারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। সরকারের সঙ্গে কাজ করার কথা বলেছে বিএনপি। এই বিষয়টিকে বেশ ইতিবাচক হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই চিন্তাকে অযৌক্তিক মনে করছে বিএনপি।

প্রশ্ন: সরকারবিরোধী চলমান আন্দোলনের কূটনৈতিক ভবিষ্যৎ কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কোনো দেশের সঙ্গে অন্য দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক থাকা আর সমর্থন এক জিনিস না। পশ্চিমা বিশ্ব যে সরকার আসবে তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ঠিকই রাখবে। তাতে যে এই একতরফা নির্বাচন নিয়ে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে, সেটি মনে করলে সেটা ভুল হবে। বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্র বা ভোটাধিকারের বিষয়গুলো থেকে গণতন্ত্রকামী বিশ্বের দেশগুলোর কারও অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশ্বের মনোভাবে আগের চেয়ে অবনতি হয়েছে। এটা থেকে বের হয়ে আসার সুযোগ সরকারের নেই, যতদিন জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার না আসবে।

প্রশ্ন : নির্বাচনও হয়ে গেছে। দেশে এখন নতুন সরকার। সরকার গঠনের পর আটককৃত বিএনপির শীর্ষ নেতাসহ অনেকেই মুক্তি পেয়েছেন। নতুন সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ, দোয়া মাহফিলের মতো কর্মসূচি দিয়ে এখনো আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ কী? সরকার পতনে বিএনপির এই আন্দোলন কি আরও চলবে? আগামী দিনে বিএনপির রাজনৈতিক এজেন্ডাই বা কী হবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপির আন্দোলন ক্ষমতায় যাওয়া বা না যাওয়ার আন্দোলন না। এটা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির আন্দোলন। যে আন্দোলনে দেশের জনগণ বিএনপির পক্ষে দাঁড়িয়েছে সেখান থেকে সরে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। গণতন্ত্র ফেরাতে হলে, মানুষের ভোটাধিকারসহ সব মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। আর মানুষের এসব অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে।

প্রশ্ন : বিএনপির এই আন্দোলন নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নানা ধরনের হাসি ঠাট্টা, নেতিবাচক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বিএনপিকে ব্যর্থ ও নেতৃত্বহীন দল হিসেবে আখ্যা দিচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আপনার মন্তব্য কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নেতৃত্ব ছাড়াই বিএনপির এত লোকের বিরুদ্ধে যদি মামলা দিতে হয়। এত লোককে প্রাণ দিতে হয়। গুম করতে হয়। জেলে ভরতে হয়, তাহলে নেতৃত্ব থাকলে এই সরকার কী করত? আসলে জনগণের ভোট ছাড়া প্রহসনের একতরফা নির্বাচনে গঠিত সরকার এই ধরপাকড়, ভয়ভীতি আর জুলুম-নির্যাতন করে কতদিন টিকে থাকতে পারে সেটিই এখন দেখার বিষয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম