শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

বিএনপি নিগোশিয়েট করবে এটা ভাবাও তো বোকামি

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
শফিউল আলম দোলন
বিএনপি নিগোশিয়েট করবে এটা ভাবাও তো বোকামি

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপিকে ভাঙার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিল সরকার। একতরফা এই নির্বাচনে বিএনপির কিছু নেতাকে লোভ দেখিয়ে দল থেকে বের করে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ। তাতে ব্যর্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। অবৈধ এই নির্বাচন বয়কট করার জন্য বিএনপি সারা দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। দেশের জনগণ সেই আবেদনে সাড়া     দিয়েছে। এটাই হলো বিএনপির চূড়ান্ত বিজয়। আন্দোলনের বিজয়ের চেয়ে এই বিজয় আরও অনেক বড়। বিএনপির মতো একটি গণতান্ত্রিক দল তাদের সঙ্গে ‘নিগোশিয়েট’ করবে এটা ভাবাও তো বোকামি।

কারামুক্তির পর গত রবিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন। ২৮ অক্টোবরের বিএনপি পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় আটকের প্রায় সাড়ে তিন মাস পর গত বৃহস্পতিবার জেল থেকে মুক্তি পান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

প্রশ্ন : আটক বিএনপি নেতাদের মুক্তির শর্ত হিসেবে ভোটে অংশ নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল বলে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন। এই প্রস্তাব কি বিএনপির শীর্ষ নেতাদের সবাই পেয়েছিলেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : লুকোচুরি করে বিএনপি কম্প্রোমাইজ করবে- আওয়ামী লীগ কীভাবে সেটা ভাবল? এটা আবার তারা পাবলিকলিও বলছে। অথচ বিব্রত হচ্ছে না তারা। আওয়ামী লীগ নীতি-নৈতিকতা হারিয়ে ক্ষমতা দখল করবে, আর বিএনপির মতো একটি গণতান্ত্রিক দল তাদের সঙ্গে ‘নিগোশিয়েট’ করবে এটা ভাবাও তো বোকামি।

প্রশ্ন: বিএনপিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে কারাগারের ভিতরে কিংবা রিমান্ডে থাকাকালে সরকারের কোনো ‘প্রতিনিধি’র সঙ্গে বৈঠক হয়েছে কি না?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কারাগারে আমার সঙ্গে নির্বাচন বা রাজনৈতিক ইস্যুতে কারও কোনো বৈঠক হয়নি। কেউ সাক্ষাৎও করেননি। ২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষের ঘটনাটি ছিল সরকারের পূর্ব পরিকল্পিত। নির্বাচনের আগে সরকার যখন বিএনপির জনসমাবেশে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতি দেখল, তখন তারা মানসিকভাবে চাপের মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। সরকারের পরিকল্পনা ছিল বিশাল জনসভায় এমন কিছু ঘটনা ঘটানো হবে এবং নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অসংখ্য গায়েবি মামলা ও সাঁড়াশি অভিযানের মাধ্যমে ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হবে। তারা সেটি করেছে এবং এমন কায়দায় নির্বাচনও করে ফেলেছে সরকার। সারা দেশের মানুষ প্রহসনের এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সরকার আর নির্বাচন কমিশন যে ফলাফলই দেখাক না কেন- বাস্তবে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৩ থেকে ৪ শতাংশ মাত্র। অবৈধ একটি নির্বাচন বয়কট করার জন্য বিএনপি সারা দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। দেশের সর্বস্তরের মানুষ সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে। এটাই হলো বিএনপির ফাইনাল বিজয়। মাঠের আন্দোলনের বিজয়ের চেয়ে এই বিজয় আরও অনেক বড়। অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন : বিএনপি মনে করে দল ভাঙার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের কৌশল ব্যর্থ হয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে পাতানো দাবি করে বিভিন্ন সভা সমাবেশে বক্তব্যও দিচ্ছেন বিএনপি নেতারা। এই নির্বাচন বাতিলের দাবিতে তারা বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করছে। আপনি কী মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ক্ষমতাসীন দল নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে নিজেদের বিরুদ্ধেই নিজেদের ডামি প্রার্থী দিয়েছে। ডামি নির্বাচনেও ভোট চুরি করেছে তারা। ক্ষমতা দখল করেছে। যা করেছে সবই করেছে নির্লজ্জভাবে। একটা আতঙ্ক-ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ভোটে আনার পরিকল্পনা করেছিল। এই নির্বাচনের বৈধতা দেখাতে তারা চেয়েছিল। তারা ‘টোটালি ফেইল’ করেছে।

প্রশ্ন : ২০১১ সালে সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পর দেশে তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে গত ১৫ বছর ধরে আন্দোলন করছে বিএনপি। এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎই বা কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : গত ১৫ বছরে প্রতিটি নির্বাচনই হয়েছে যেনতেনভাবে। সরকার টাকা-পয়সা দিয়ে বিএনপি থেকে নেতা কেনার চেষ্টা করেছে। সংসদ সদস্য বানানোর লোভ দেখানো হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ভোটে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। তবু বিএনপি ভাঙেনি বরং আরও শক্তিশালী দলে পরিণত হয়েছে। বিএনপি ভাঙার এই চেষ্টার ব্যর্থতাই আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় পরাজয়। তাছাড়া এই নির্বাচনের আগেই ‘তৃণমূল বিএনপি’ ও ‘বিএনএম’ নামে দুটি নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে। বিএনপি বরাবরই অভিযোগ করে আসছিল এই দল দুটি সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে নিবন্ধন পেয়েছে। এই দুটি দলে বিএনপির সাবেক কয়েকজন নেতাও যোগ দিয়েছেন। নতুন দল বানানো, তাতে বিএনপির কিছু নেতাকে যোগদান করানো- সবই হয়েছে সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে। সেগুলো সবই ছিল বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা। সরকারের এই চেষ্টা সফল হয়নি বলে মনে করে বিএনপি। নিজেরা ভোটে জিততে তারা বিএনপিকে কৌশলে ভোটে আনার চেষ্টা করল। সেটি না পেরে তারা বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করেছে। না পেরে বিকল্প দল তৈরি করল। সেই দলগুলোও ফিরল খালি হাতেই। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে। এ নির্বাচনের পর ভারত, চীন, রাশিয়াসহ বিশ্বের আরও বেশ কিছু দেশ সরকারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। সরকারের সঙ্গে কাজ করার কথা বলেছে বিএনপি। এই বিষয়টিকে বেশ ইতিবাচক হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই চিন্তাকে অযৌক্তিক মনে করছে বিএনপি।

প্রশ্ন: সরকারবিরোধী চলমান আন্দোলনের কূটনৈতিক ভবিষ্যৎ কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কোনো দেশের সঙ্গে অন্য দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক থাকা আর সমর্থন এক জিনিস না। পশ্চিমা বিশ্ব যে সরকার আসবে তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ঠিকই রাখবে। তাতে যে এই একতরফা নির্বাচন নিয়ে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে, সেটি মনে করলে সেটা ভুল হবে। বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্র বা ভোটাধিকারের বিষয়গুলো থেকে গণতন্ত্রকামী বিশ্বের দেশগুলোর কারও অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশ্বের মনোভাবে আগের চেয়ে অবনতি হয়েছে। এটা থেকে বের হয়ে আসার সুযোগ সরকারের নেই, যতদিন জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার না আসবে।

প্রশ্ন : নির্বাচনও হয়ে গেছে। দেশে এখন নতুন সরকার। সরকার গঠনের পর আটককৃত বিএনপির শীর্ষ নেতাসহ অনেকেই মুক্তি পেয়েছেন। নতুন সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ, দোয়া মাহফিলের মতো কর্মসূচি দিয়ে এখনো আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ কী? সরকার পতনে বিএনপির এই আন্দোলন কি আরও চলবে? আগামী দিনে বিএনপির রাজনৈতিক এজেন্ডাই বা কী হবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপির আন্দোলন ক্ষমতায় যাওয়া বা না যাওয়ার আন্দোলন না। এটা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির আন্দোলন। যে আন্দোলনে দেশের জনগণ বিএনপির পক্ষে দাঁড়িয়েছে সেখান থেকে সরে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। গণতন্ত্র ফেরাতে হলে, মানুষের ভোটাধিকারসহ সব মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। আর মানুষের এসব অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে।

প্রশ্ন : বিএনপির এই আন্দোলন নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নানা ধরনের হাসি ঠাট্টা, নেতিবাচক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বিএনপিকে ব্যর্থ ও নেতৃত্বহীন দল হিসেবে আখ্যা দিচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আপনার মন্তব্য কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নেতৃত্ব ছাড়াই বিএনপির এত লোকের বিরুদ্ধে যদি মামলা দিতে হয়। এত লোককে প্রাণ দিতে হয়। গুম করতে হয়। জেলে ভরতে হয়, তাহলে নেতৃত্ব থাকলে এই সরকার কী করত? আসলে জনগণের ভোট ছাড়া প্রহসনের একতরফা নির্বাচনে গঠিত সরকার এই ধরপাকড়, ভয়ভীতি আর জুলুম-নির্যাতন করে কতদিন টিকে থাকতে পারে সেটিই এখন দেখার বিষয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৩৬ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২

৪৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের হ্যাটট্রিকে রিয়ালের দুর্দান্ত জয়
এমবাপ্পের হ্যাটট্রিকে রিয়ালের দুর্দান্ত জয়

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি
১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে পীরের বাজারে ঐতিহ্যবাহী মাছ মেলা
বিশ্বনাথে পীরের বাজারে ঐতিহ্যবাহী মাছ মেলা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল
যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কল্যাণকর সাত অভ্যাস
কল্যাণকর সাত অভ্যাস

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে প্রশ্নের গুরুত্ব ও উপকারিতা
ইসলামে প্রশ্নের গুরুত্ব ও উপকারিতা

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু
দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুদানে ড্রোন হামলায় নিহত বেড়ে ৬৭
সুদানে ড্রোন হামলায় নিহত বেড়ে ৬৭

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ব্যাটিংয়ে ভয়াবহ দুর্দশা! রঞ্জি ট্রফিতেও ফ্লপ
ভারতীয় ব্যাটিংয়ে ভয়াবহ দুর্দশা! রঞ্জি ট্রফিতেও ফ্লপ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুই জীবনের অনিবার্য সত্য
মৃত্যুই জীবনের অনিবার্য সত্য

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত
ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র বিক্রিতে নতুন রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
অস্ত্র বিক্রিতে নতুন রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহের সেঞ্চুরি: লিভারপুলের শিরোপা দৌড়ে নতুন মাত্রা
সালাহের সেঞ্চুরি: লিভারপুলের শিরোপা দৌড়ে নতুন মাত্রা

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নারী বিপিএল হচ্ছে না
নারী বিপিএল হচ্ছে না

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
আবারও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে
নওগাঁয় তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা জোগাড়ে করের বোঝা
টাকা জোগাড়ে করের বোঝা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

এবারও প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদিকেই বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প
এবারও প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদিকেই বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি করল বাংলাদেশ হাইকমিশন
মালদ্বীপে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি করল বাংলাদেশ হাইকমিশন

২ ঘন্টা আগে | পরবাস

কঙ্গোতে তুমুল সংঘর্ষ, ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত
কঙ্গোতে তুমুল সংঘর্ষ, ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ সুদহারে বিপাকে ব্যবসা ও কর্মসংস্থান
উচ্চ সুদহারে বিপাকে ব্যবসা ও কর্মসংস্থান

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রকল্পে বিনিয়োগ কাটছাঁট, রাজস্ব ও কর্মসংস্থানে প্রভাব
প্রকল্পে বিনিয়োগ কাটছাঁট, রাজস্ব ও কর্মসংস্থানে প্রভাব

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

তীব্র শীতে স্থবির কুড়িগ্রামের জনপদ
তীব্র শীতে স্থবির কুড়িগ্রামের জনপদ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

২২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

১০ ঘন্টা আগে | পরবাস

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মালা বিক্রেতা মোনালিসা টক্কর দিচ্ছে বলিউডের সারা আলি খানকে!
মালা বিক্রেতা মোনালিসা টক্কর দিচ্ছে বলিউডের সারা আলি খানকে!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১১ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের বিক্ষোভ

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন

খবর

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম