শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

বিএনপি নিগোশিয়েট করবে এটা ভাবাও তো বোকামি

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি নিগোশিয়েট করবে এটা ভাবাও তো বোকামি

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপিকে ভাঙার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিল সরকার। একতরফা এই নির্বাচনে বিএনপির কিছু নেতাকে লোভ দেখিয়ে দল থেকে বের করে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ। তাতে ব্যর্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। অবৈধ এই নির্বাচন বয়কট করার জন্য বিএনপি সারা দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। দেশের জনগণ সেই আবেদনে সাড়া     দিয়েছে। এটাই হলো বিএনপির চূড়ান্ত বিজয়। আন্দোলনের বিজয়ের চেয়ে এই বিজয় আরও অনেক বড়। বিএনপির মতো একটি গণতান্ত্রিক দল তাদের সঙ্গে ‘নিগোশিয়েট’ করবে এটা ভাবাও তো বোকামি।

কারামুক্তির পর গত রবিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন। ২৮ অক্টোবরের বিএনপি পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় আটকের প্রায় সাড়ে তিন মাস পর গত বৃহস্পতিবার জেল থেকে মুক্তি পান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

প্রশ্ন : আটক বিএনপি নেতাদের মুক্তির শর্ত হিসেবে ভোটে অংশ নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল বলে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন। এই প্রস্তাব কি বিএনপির শীর্ষ নেতাদের সবাই পেয়েছিলেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : লুকোচুরি করে বিএনপি কম্প্রোমাইজ করবে- আওয়ামী লীগ কীভাবে সেটা ভাবল? এটা আবার তারা পাবলিকলিও বলছে। অথচ বিব্রত হচ্ছে না তারা। আওয়ামী লীগ নীতি-নৈতিকতা হারিয়ে ক্ষমতা দখল করবে, আর বিএনপির মতো একটি গণতান্ত্রিক দল তাদের সঙ্গে ‘নিগোশিয়েট’ করবে এটা ভাবাও তো বোকামি।

প্রশ্ন: বিএনপিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে কারাগারের ভিতরে কিংবা রিমান্ডে থাকাকালে সরকারের কোনো ‘প্রতিনিধি’র সঙ্গে বৈঠক হয়েছে কি না?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কারাগারে আমার সঙ্গে নির্বাচন বা রাজনৈতিক ইস্যুতে কারও কোনো বৈঠক হয়নি। কেউ সাক্ষাৎও করেননি। ২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষের ঘটনাটি ছিল সরকারের পূর্ব পরিকল্পিত। নির্বাচনের আগে সরকার যখন বিএনপির জনসমাবেশে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতি দেখল, তখন তারা মানসিকভাবে চাপের মধ্যে পড়ে গিয়েছিল। সরকারের পরিকল্পনা ছিল বিশাল জনসভায় এমন কিছু ঘটনা ঘটানো হবে এবং নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অসংখ্য গায়েবি মামলা ও সাঁড়াশি অভিযানের মাধ্যমে ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হবে। তারা সেটি করেছে এবং এমন কায়দায় নির্বাচনও করে ফেলেছে সরকার। সারা দেশের মানুষ প্রহসনের এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সরকার আর নির্বাচন কমিশন যে ফলাফলই দেখাক না কেন- বাস্তবে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৩ থেকে ৪ শতাংশ মাত্র। অবৈধ একটি নির্বাচন বয়কট করার জন্য বিএনপি সারা দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। দেশের সর্বস্তরের মানুষ সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে। এটাই হলো বিএনপির ফাইনাল বিজয়। মাঠের আন্দোলনের বিজয়ের চেয়ে এই বিজয় আরও অনেক বড়। অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন : বিএনপি মনে করে দল ভাঙার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের কৌশল ব্যর্থ হয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে পাতানো দাবি করে বিভিন্ন সভা সমাবেশে বক্তব্যও দিচ্ছেন বিএনপি নেতারা। এই নির্বাচন বাতিলের দাবিতে তারা বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করছে। আপনি কী মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ক্ষমতাসীন দল নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে নিজেদের বিরুদ্ধেই নিজেদের ডামি প্রার্থী দিয়েছে। ডামি নির্বাচনেও ভোট চুরি করেছে তারা। ক্ষমতা দখল করেছে। যা করেছে সবই করেছে নির্লজ্জভাবে। একটা আতঙ্ক-ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ভোটে আনার পরিকল্পনা করেছিল। এই নির্বাচনের বৈধতা দেখাতে তারা চেয়েছিল। তারা ‘টোটালি ফেইল’ করেছে।

প্রশ্ন : ২০১১ সালে সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পর দেশে তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে গত ১৫ বছর ধরে আন্দোলন করছে বিএনপি। এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎই বা কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : গত ১৫ বছরে প্রতিটি নির্বাচনই হয়েছে যেনতেনভাবে। সরকার টাকা-পয়সা দিয়ে বিএনপি থেকে নেতা কেনার চেষ্টা করেছে। সংসদ সদস্য বানানোর লোভ দেখানো হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ভোটে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। তবু বিএনপি ভাঙেনি বরং আরও শক্তিশালী দলে পরিণত হয়েছে। বিএনপি ভাঙার এই চেষ্টার ব্যর্থতাই আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় পরাজয়। তাছাড়া এই নির্বাচনের আগেই ‘তৃণমূল বিএনপি’ ও ‘বিএনএম’ নামে দুটি নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে। বিএনপি বরাবরই অভিযোগ করে আসছিল এই দল দুটি সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে নিবন্ধন পেয়েছে। এই দুটি দলে বিএনপির সাবেক কয়েকজন নেতাও যোগ দিয়েছেন। নতুন দল বানানো, তাতে বিএনপির কিছু নেতাকে যোগদান করানো- সবই হয়েছে সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে। সেগুলো সবই ছিল বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা। সরকারের এই চেষ্টা সফল হয়নি বলে মনে করে বিএনপি। নিজেরা ভোটে জিততে তারা বিএনপিকে কৌশলে ভোটে আনার চেষ্টা করল। সেটি না পেরে তারা বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করেছে। না পেরে বিকল্প দল তৈরি করল। সেই দলগুলোও ফিরল খালি হাতেই। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে। এ নির্বাচনের পর ভারত, চীন, রাশিয়াসহ বিশ্বের আরও বেশ কিছু দেশ সরকারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। সরকারের সঙ্গে কাজ করার কথা বলেছে বিএনপি। এই বিষয়টিকে বেশ ইতিবাচক হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই চিন্তাকে অযৌক্তিক মনে করছে বিএনপি।

প্রশ্ন: সরকারবিরোধী চলমান আন্দোলনের কূটনৈতিক ভবিষ্যৎ কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কোনো দেশের সঙ্গে অন্য দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক থাকা আর সমর্থন এক জিনিস না। পশ্চিমা বিশ্ব যে সরকার আসবে তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ঠিকই রাখবে। তাতে যে এই একতরফা নির্বাচন নিয়ে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে, সেটি মনে করলে সেটা ভুল হবে। বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্র বা ভোটাধিকারের বিষয়গুলো থেকে গণতন্ত্রকামী বিশ্বের দেশগুলোর কারও অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশ্বের মনোভাবে আগের চেয়ে অবনতি হয়েছে। এটা থেকে বের হয়ে আসার সুযোগ সরকারের নেই, যতদিন জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার না আসবে।

প্রশ্ন : নির্বাচনও হয়ে গেছে। দেশে এখন নতুন সরকার। সরকার গঠনের পর আটককৃত বিএনপির শীর্ষ নেতাসহ অনেকেই মুক্তি পেয়েছেন। নতুন সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ, দোয়া মাহফিলের মতো কর্মসূচি দিয়ে এখনো আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ কী? সরকার পতনে বিএনপির এই আন্দোলন কি আরও চলবে? আগামী দিনে বিএনপির রাজনৈতিক এজেন্ডাই বা কী হবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপির আন্দোলন ক্ষমতায় যাওয়া বা না যাওয়ার আন্দোলন না। এটা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির আন্দোলন। যে আন্দোলনে দেশের জনগণ বিএনপির পক্ষে দাঁড়িয়েছে সেখান থেকে সরে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। গণতন্ত্র ফেরাতে হলে, মানুষের ভোটাধিকারসহ সব মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। আর মানুষের এসব অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে।

প্রশ্ন : বিএনপির এই আন্দোলন নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নানা ধরনের হাসি ঠাট্টা, নেতিবাচক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বিএনপিকে ব্যর্থ ও নেতৃত্বহীন দল হিসেবে আখ্যা দিচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আপনার মন্তব্য কী?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নেতৃত্ব ছাড়াই বিএনপির এত লোকের বিরুদ্ধে যদি মামলা দিতে হয়। এত লোককে প্রাণ দিতে হয়। গুম করতে হয়। জেলে ভরতে হয়, তাহলে নেতৃত্ব থাকলে এই সরকার কী করত? আসলে জনগণের ভোট ছাড়া প্রহসনের একতরফা নির্বাচনে গঠিত সরকার এই ধরপাকড়, ভয়ভীতি আর জুলুম-নির্যাতন করে কতদিন টিকে থাকতে পারে সেটিই এখন দেখার বিষয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন