শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

কালো বিড়ালের থাবা বনে

♦ বনের রাজা ওসমান গনির উত্তরসূরিরাই এখন শীর্ষ পদে ♦ বিভিন্ন পদ ওঠে নিলামে, বদলির পাশাপাশি নিয়োগেও হয় বাণিজ্য ♦ শেষ নেই লুটপাটের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কালো বিড়ালের থাবা বনে

কালো বিড়ালের থাবা থেকে রাহুমুক্ত হতে পারেনি বন বিভাগ। শীর্ষ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি, অনিয়মে উজাড় হচ্ছে বন। অন্যদিকে নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যে সিন্ডিকেট গড়ে চলছে লুটপাট। দুর্নীতি দমন কমিশনের হুঁশিয়ারি, নোটিসেও বন্ধ হচ্ছে না বন বিভাগের দুর্নীতি। ওয়ান-ইলেভেনের আলোচিত ‘বনের রাজা’ ওসমান গনির উত্তরসূরিরাই এখন বনের শীর্ষ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন। তাদের ভয়াবহ অনিয়মে দেশের বনভূমি উজাড় হচ্ছে। জানা গেছে, বনের বিভিন্ন পদ নিলামে ওঠে। সুন্দরবন, পার্বত্য এলাকার বড় পদগুলো নিয়ে চলে দরকষাকষিও। কোটি কোটি টাকার নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যে শীর্ষ কর্মকর্তারা জড়িত থাকার কারণে বন বিভাগে লুটের রাজত্ব কায়েম হয়েছে।

জানা গেছে, খোদ প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরী থেকে শুরু করে ঢাকার বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) সাজ্জাদ হোসেনসহ অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে অভিযোগের তীর। বর্তমান বন ও পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী দায়িত্ব নিয়ে দুর্নীতি-অনিয়ম দূর ও বদলি বাণিজ্য বন্ধের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছেন। তিনি মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি থাকাকালীন বন অধিদফতরে নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি এবং পদায়নে অর্থনৈতিক লেনদেন ও অনিয়মের ১৬টি গুরুতর অভিযোগ পান। সে অভিযোগগুলো আমলেও নেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর এক গবেষণা প্রতিবেদনেও বন বিভাগে নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্য, জবরদখল করা বনভূমি পুনরুদ্ধারে ব্যর্থতা, বন আইন লঙ্ঘন করে নানা কর্মকাণ্ড, বনভূমির জমির দাগ ও খতিয়ানে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য সংযোজন করে বনভূমি জবরদখলের সুযোগ প্রদান, ভূমিসংক্রান্ত দফতরগুলোর সঙ্গে যোগসাজশে ভুয়া দলিল ও নথি তৈরি করে বনের জমি অন্যের নামে রেকর্ড করা, বনায়ন প্রকল্পের ৬১ শতাংশ পর্যন্ত অর্থ আত্মসাৎ, বন অধিদফতরের সব স্তরে আর্থিক অনিয়মসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরা হয়। সর্বশেষ গত ২৪ মার্চ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রথম বৈঠকে বন বিভাগ থেকে দুর্নীতি দূর করার পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সংরক্ষিত বনাঞ্চল সংরক্ষণসহ নতুন বনাঞ্চল সৃষ্টির ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।

জানা গেছে, মহাখালীতে অবস্থিত বন ভবনটি আগাগোড়া একটি দুর্নীতির আখড়া। ডিএফও থেকে বিট কর্মকর্তা পর্যন্ত সব স্তরে চলে ভয়াবহ বদলি বাণিজ্য। বন রক্ষার নামে বিভিন্ন প্রকল্প তৈরি করে টাকা লুটপাট, নিয়োগ-বদলি বাণিজ্যের মাধ্যমে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ কামাতেই সময় পার করেন এখানবার কর্মকর্তাদের বড় অংশ। ফলে আলোচনার বাইরে থাকা এ বিভাগে কয়েক বছর চাকরি করেই অনেকে বাড়ি-গাড়ির মালিক বনে যাচ্ছেন। বাড়ি কিনছেন বিদেশেও। পাচার করছেন অবৈধ অর্থ। অনেক কর্মকর্তার বাড়িতে অভিযান চালালে ওসমান গনির মতো টাকার বস্তা বেরিয়ে আসবে। সূত্রমতে, অর্থের বিনিময়ে ফরেস্টারদের বন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ রেঞ্জগুলোর রেঞ্জ কর্মকর্তার চেয়ারে বসিয়ে দেওয়ার অভিযোগের শেষ নেই। অর্ধযুগ পার হলেও একই স্টেশনে পোস্টিং রাখা, নিজ এলাকায় পোস্টিং দেওয়াসহ সবকিছুই হচ্ছে টাকার বিনিময়ে। টাকা ছাড়া বন বিভাগে কোনো কাজ হয় না।

উল্লেখ্য, বনের রাজা উপাধি পাওয়া সাবেক প্রধান বন সংরক্ষক ওসমান গনির বাসায় ২০০৭ সালে অভিযান চালিয়ে বালিশের ভিতর, তোশকের নিচে, চালের ড্রামে, ওয়্যারড্রোবে, আলমারিতে ও বাসার আনাচে-কানাচে মিলেছিল কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। মামলা হওয়ার পর ২০০৭ সালের ১৮ জুন তিনি কারাগারে যান। দুর্নীতির অভিযোগে আদালত তাকে ১২ বছর কারাদণ্ড দেন। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে বলে জানিয়েছেন সুবিধাবঞ্চিত বন বিভাগেরই বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী। তারা বলছেন, বন বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বাড়িতে দুদক অভিযান চালালে সাবেক বনের রাজা ওসমান গনির বাসার চেয়ে আরও অনেক সম্পদ মিলবে। অনুসন্ধান করলে হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার, নামে- বেনামে বাড়ি-গাড়ি ক্রয়সহ নানা তথ্য সামনে আসবে। এদিকে সাবের হোসেন চৌধুরী এ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর দুর্নীতিবাজরা আতঙ্কে আছেন। পরিবেশ, বন রক্ষায় তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ও অভিজ্ঞ মানুষ। তবে বন বিভাগের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঘাঁটি গাড়া দুর্নীতিবাজদের এ ভয়াবহ সিন্ডিকেট মন্ত্রী ভাঙতে পারবেন কি না সেটাই এখন প্রশ্ন। কারণ অনিয়মের পাহাড়ে বসে থাকা লুটপাটকারীদের সিন্ডিকেট বিশাল। ঘাটে ঘাটে রয়েছে তাদের প্রভাব।

কমছে বনভূমি : বন বিভাগের কর্মকর্তাদের অনিয়মের কারণে বাংলাদেশের সবুজ শেষ হচ্ছে। এ বিভাগের কর্মকর্তারা যা খুশি তাই করেন। তাদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। শুধু ‘উপর’কে খুশি রাখতে পারলে সব হয়ে যায়। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট পরিচালিত প্ল্যাটফরম গ্লোবাল ফরেস্ট ওয়াচের তথ্যানুযায়ী, দেশে করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেও ২০২০ সালে ৫৩ হাজার একর বৃক্ষ আচ্ছাদিত এলাকা কমেছে। এর আগের বছর কমেছিল ৫৪ হাজার ৬১০ একর বন। ২০০১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে বৃক্ষ আচ্ছাদিত এলাকা কমেছে প্রায় ৪ লাখ ৯৪ হাজার ২১১ একর। ২০২০ সালে সারা দেশে ১ হাজার ১৩৬ একর আদি বন ধ্বংস হয়েছে। টিআইবি তাদের গবেষণায় এসব বন ধ্বংসের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের অনিয়মকে অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুধু প্রকল্পের টাকা লুটপাটের জন্য সংরক্ষিত বনের গাছ রক্ষার চেয়ে বৃক্ষ রোপণে বেশি আগ্রহ বন বিভাগের।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, যাদের ওপর বন সুরক্ষার দায়িত্ব, তারাই বনের ক্ষতি করছে। বন বিভাগ বনে বসবাসকারী আদিবাসীদের উৎখাতে যতটা তৎপর, তার তুলনায় মোটেই তৎপর না দখলবাজদের দখল ঠেকাতে। অথচ আদিবাসীরা বনকে রক্ষা করে। এখানে সরকারেরও দায় আছে। বনায়নে যতটা জোর দেওয়া হয়েছে, বন সুরক্ষায় ততটা জোর দেওয়া হয়নি। দুটো আলাদা বিষয়। সরকার নিজেই বনের জন্য ক্ষতিকর নানা প্রকল্প গ্রহণ করছে। বন ধ্বংস করে নানা স্থাপনা তৈরির অনুমোদন দিচ্ছে। এ কারণেই বন কমে যাচ্ছে।

পরিবেশবাদী সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)-এর সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেন, বন ধ্বংসের পেছনে বন বিভাগের দায়িত্বে অবহেলা যেমন আছে, নীতিনির্ধারকরাও বনের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারছেন না। বনের জায়গা লিজ দেওয়া হচ্ছে। ঘরবাড়ি, শিল্পকারখানা হচ্ছে। দখল হয়ে যাচ্ছে। এসব অপরাধে জড়িতদের শাস্তি হচ্ছে না। এখানে জবাবদিহিতা নেই। অথচ আমাদের মতো জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশের জন্য বনভূমি ধ্বংসের পরিণতি ভয়াবহ।

বন অধিদফতর থেকে প্রকাশিত তথ্যকণিকা-২০২৩ এ দেখা গেছে- সরকার নিয়ন্ত্রিত বনভূমির পরিমাণ ২৩ লাখ হেক্টর, যা দেশের মোট আয়তনের ১৫.৫৮ ভাগ। বন অধিদফতর নিয়ন্ত্রিত বনভূমির পরিমাণ ১৬ লাখ হেক্টর, যা দেশের আয়তনের ১০.৭৪ ভাগ। বৃক্ষ আচ্ছাদিত ভূমির পরিমাণ দেশের মোট আয়তনের ২২.৩৭ ভাগ। একই চিত্র ছিল তথ্যকণিকা-২০১৯-এ। চার বছরের ব্যবধানে বন বা বৃক্ষ আচ্ছাদিত এলাকা বাড়েওনি, কমেওনি। প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে বনায়নকেন্দ্রিক হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের ফল কী? আবার যেসব এলাকার বন উজাড় হচ্ছে সেই হিসাব কোথায়? আইওয়াশ হিসেবে বছরের পর বছর একই তথ্য কপি পেস্ট করে মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে যাচ্ছে বন বিভাগ। সেই ফাঁকে উজাড় হচ্ছে বন, দখল হয়ে যাচ্ছে বনভূমি।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) হিসাবে, বিশ্বব্যাপী ২০০০-২০১৫ সময়ে প্রায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বন উজাড় হয়েছে। বাংলাদেশে তা ২ দশমিক ৬ শতাংশ। বন বিভাগের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট বনভূমির পরিমাণ ৪৬ লাখ ৪৬ হাজার ৭০০ একর। সারা দেশে ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ একর বনভূমি জবরদখল করে রেখেছেন ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৬৬ জন। দখলের থাবা থেকে রক্ষা পায়নি সংরক্ষিত বনভূমিও। ৮৮ হাজার ২১৫ জনের দখলে রয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬১৩ দশমিক শূন্য ৬ একর সংরক্ষিত বনভূমি। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ জবরদখলের সঙ্গে যোগসাজশ রয়েছে খোদ বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। কখনো বনের জমি ভুল তথ্য দিয়ে অন্যের নামে রেকর্ড করিয়ে দিচ্ছে। আবার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে। এখানেও অনিয়মের শেষ নেই। বনের রাজারা সরাসরি ভয়ংকর অনিয়মের মাধ্যমে সব করেন। বনের প্রধান কার্যালয়ের এখনকার রাজাদের বসবাস অনিয়মের পাহাড়ে। তাদের কোনো কিছু তোয়াক্কা না করার কারণ হিসেবে জানা গেছে, তারা এক হাতে নেন। আবার অন্য হাতে মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে সব খানে সিন্ডিকেট বানিয়ে প্রভাব খাটান। তাদের লাগামহীন ক্ষমতার জোরে বনের সর্বনাশ হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞদের মতে, সাবের হোসেন চৌধুরী দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেকে আশার আলো দেখছেন। সবাই বলছেন, বনখেকো, লুটপাটকারী কালো বিড়ালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার এখনই সময়।

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বনের জমি জবরদখল করে ব্যাঙের ছাতার মতো নির্মাণ করা হচ্ছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা। সরেজমিনে দেখা গেছে, সংরক্ষিত বনের ভিতরেই গড়ে উঠছে ছোট-বড় পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজার। তৈরি হয়েছে মৎস্য খামার, রিসোর্ট ও শিল্পকারখানাও। স্থানীয় বিট অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে বেচাকেনা হচ্ছে বনের জমি। সেই বিক্রির টাকার ভাগ যাচ্ছে অসাধু বন কর্মকর্তাদের পকেটেও। সংরক্ষিত বনের সরকারি গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। খাড়াজোড়া এলাকায় বন বিভাগের চন্দ্রা চেকপোস্ট থাকলেও টাকা দিয়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক, কালিয়াকৈর-ফুলবাড়িয়া ও মৌচাক-ফুলবাড়িয়া সড়ক দিয়ে এসব গাছ পাচার হচ্ছে।

অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে কথা বলার জন্য ফোন করে প্রধান বন সংরক্ষককে পাওয়া যায়নি। তার মুঠোফোনে এসএমএস পাঠালেও তিনি উত্তর দেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে