শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

একরাম চৌধুরীর জবানবন্দি

ম্যাচিউর ছেলে ভোট করলে কী করার আছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাচিউর ছেলে ভোট করলে কী করার আছে

নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমার ছেলেকে ভোট না দিলে এলাকার উন্নয়ন হবে না’ এই শব্দটা কোন লিঙ্কের মধ্যে এসেছে, কোন কথার মধ্যে এসেছে আমি জানি না। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের চাপে আমি আমার ছেলেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলি। আমার ছেলে জিতবে কি জিতবে না সেটা বড় কথা নয়। আমি যেহেতু এই এলাকার নির্বাচিত এমপি আমি প্রতিটি জায়গায় উন্নয়ন করে যাব। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে আমার নির্বাচনি এলাকায় যে উন্নয়ন করেছি তুলনামূলক অন্য আসনগুলোতে কমই হয়েছে। কাজেই আগামী পাঁচ বছরও আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার আশীর্বাদ নিয়ে উন্নয়ন করে যাব। তিনি বলেন, ম্যাচিউর ছেলে ভোটের সিদ্ধান্ত নিলে আমার তাকে সমর্থন দিয়ে বক্তব্য দেওয়া ছাড়া আর কী করার আছে? গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

চারবারের এমপি একরাম চৌধুরী নিজের কাছেই প্রশ্ন রেখে বলেন, আওয়ামী লীগ একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছে, এমপি-মন্ত্রীর পুত্ররা ভোট করতে পারবে না। এখানে আমার একটা প্রশ্ন আছে। এ প্রশ্ন অন্য কারও কাছে নয়, আমার নিজের কাছে। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আমার সন্তান যদি রাজনীতি না করে তাহলে ভবিষ্যতে রাজনীতি করবে কারা? রাজাকারের সন্তানরাই কি আওয়ামী লীগকে গ্রাস করে তারাই নেতৃত্ব দেবে আগামী প্রজন্মের? আমার আরেকটি প্রশ্ন। এই আজকে নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি আরাফাতের বাবা হলেন জামায়াতের সক্রিয় কর্মী। আর তার মা হলো জামায়াতের রোকন। যাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে সে যে বাড়িতে থাকে সম্পূর্ণ বাড়ি বিএনপির ঘাঁটি। তার আপন আত্মীয়স্বজন, চাচাতো ভাইয়েরা সবাই ছাত্রদল, বিএনপি, যুবদলের সঙ্গে জড়িত। এরাই কি আগামী দিনের নেতৃত্ব দেবে? এরাই কি শেখ হাসিনার পথ? নতুন প্রজন্মের ধারা হবে? এই আমরা যারা আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রী তাদের ছেলে-সন্তানরা কি রাজনীতি করতে পারবে না? তারা কি সংবিধানের বাইরে? তারা কি সংবিধানের আওতায় থাকবে না? তাহলে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে? আমার প্রশ্ন এখানে। আগামীকাল (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত আমি আমার বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে বলেছি, আমি খায়রুল আলম সেলিম ভাইয়ের বিচার চেয়েছি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেলিম ভাই নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেছেন। উনি ৩৫ বছর একটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। তখন ওখানকার হিন্দুদের এবং হিন্দু পরিবারের নারীঘটিত ব্যাপারগুলোতে উনি যেভাবে ওখানে শোষণ করেছেন এলাকায় যদি গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে রিপোর্ট নেওয়া হয় সবকিছুই জানতে পারবে। নেত্রীর নির্দেশের পরও ২০০০ একরের ওপরে সরকারি জমি এখনো ওনার আয়ত্তে আছে। যা নেত্রীর নির্দেশকে উপেক্ষা করে। আমার মনে হয় ওনাকে একবার ভোট করা উচিত। এই ভোটে আমার ছেলেও প্রার্থী। সেলিমও প্রার্থী। ভোটে যদি আমার ছেলে জিতে এরপর নেত্রী যদি পদত্যাগ করতে বলেন, তাহলে পদত্যাগ করবে। কিন্তু ভোটের রেজাল্ট কী হয় এটা সারা বাংলাদেশ নয়, নেত্রীরও জানা উচিত, আমার নেতা ওবায়দুল কাদের ভাইয়েরও জানা উচিত।

এক প্রশ্নের জবাবে একরাম চৌধুরী বলেন, আসলে রাজনীতি করব এমন কোনো চিন্তাভাবনা আমার ছিল না। আমার বাবা রাজনীতিবিদ ছিলেন। আমি ছিলাম ক্রীড়াঙ্গনের লোক। ক্রীড়াঙ্গনে থাকাকালীন পায়ের হাঁটুতে ব্যথা পাওয়ায় থমকে যায় খেলাধুলার পথচলা। পরবর্তীতে ব্যবসায়ী জগতে ফিরে যাই। আমার বাবার সঙ্গে একসময় আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদের সাহেবের ভুল বোঝাবুঝি হয়। এর সূত্র ধরেই আমার রাজনীতিতে প্রবেশ কিংবা পথচলা। আমি সে সময় রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমি আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের এবং বিএনপি নেতা মওদুদ সাহেবের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ভোটে অংশগ্রহণ করি। ফলাফল আমার খুবই ভালো ছিল। কিন্তু সেবার ভাগ্য সহায় হয়নি। জয়ী প্রার্থী হতে পারিনি। সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে। সারা দেশে ক্লিন হার্ট অপারেশনের নামে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যা-নির্যাতন, বিএনপি-জামায়াতের নেতারা সংখ্যালঘুদের নির্যাতন শুরু করে। সে সময় আমার নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমাকে ডেকে নেন। আওয়ামী লীগের পতাকাতলে স্থান দেন। বেশ কয়েকদিন পর নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর আমি অনুধাবন করি- নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের অবস্থা খুবই করুণ। আওয়ামী লীগের অবস্থা এতটা নিম্ন পর্যায়ে ছিল যে, বড়রা তো সমর্থন করতই; এমনকি ছোট শিশুটির মুখেও ছিল বিএনপির নাম। আমি যখন কাজ শুরু করি, তখন আমি ১০ জন লোককেও পাশে পেতাম না। মিছিল-মিটিংয়ে সমর্থক খুঁজে পেতাম না। ভীষণ কষ্টের ছিল রাজনীতি জীবনের সূচনা। পুলিশের মার খেয়েছি, কিন্তু পিছপা হইনি। আন্তরিকতার সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচারণা চালিয়ে গেছি। ধীরে ধীরে সংগঠনকে সাজিয়েছি। গুছিয়ে নিয়েছি নোয়াখালী আওয়ামী লীগকে। এক পর্যায়ে নোয়াখালী জেলার ১০৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০২টি ইউনিয়ন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে (প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন) উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর নোয়াখালীর ৯টি উপজেলায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়েছি। অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছিল সে সময়। নোয়াখালী জেলার মেয়রের আসনে আমি আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে জয়ী করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করেছি। সেটাও আমি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে উপহার দিয়েছি। ২০০৮ সালে আমার নির্বাচনি এলাকা ছিল ওবায়দুল কাদের সাহেবের এলাকা। তবুও আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে আমাকে নোয়াখালী-৪ আসনে (সদর সুবর্ণচর) নির্বাচনি প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আওয়ামী লীগ প্রধানের নির্দেশ মোতাবেক আমি সেখান থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। ভোটে অংশ নিয়ে আমি বিজয়ী হই। আপনার গড়ে তোলা নোয়াখালীর সেই সংগঠন থেকে আপনি এখন সাধারণ সম্পাদক নন কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল হক চৌধুরী বলেন, পরপর তিনবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৮ সালে আমাদের নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কর্মী সম্মেলন হয়। সেখানে আমি আবার পুনর্নির্বাচিত হই। আমাদের বর্তমান সভাপতি, ওনাকে আমি নিজ চেষ্টায় সভাপতি করার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার গ্রিন সিগন্যালের মাধ্যমে আমরা দুজন প্রার্থী হয়েছিলাম। দুঃখের বিষয় হলো- কমিটি দেওয়ার আগে আমাদের মির্জা কাদের, আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের ভাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন অপপ্রচার করেন। আমাকে নানাভাবে কটূক্তি করেন। বিভিন্ন ইঙ্গিত-ইশারায় উনি আমাকে নিম্ন পর্যায়ের কথাবার্তা বলেন। এসব ঘটনার পর নেত্রী আবার সম্মেলন ডাকেন। সেই সম্মেলনে আমি আর উপস্থিত ছিলাম না। সম্মেলনে আমি যোগ দিইনি। কারণ, আমার মনে ক্ষোভ ছিল, দুঃখ ছিল। এরপর নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত নতুন কমিটির কোনো কার্যক্রম আমার চোখে পড়েনি। এ কমিটি এখনো পাস হয়নি। তারপর গত নির্বাচনে আমি জানতে পেরেছি আমাকে আমার আসন থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে নমিনেশন দেওয়া হবে না। সবাই মিলে সেই প্রচেষ্টাটিই করেছেন। তবে আমার নেত্রী শেখ হাসিনা নোয়াখালী জেলায় আমাকে যোগ্য মনে করেছেন, আমার অভাবটা বুঝতে পেরেছেন, আমাকে আবার নমিনেশন দিয়েছেন। আমি প্রায় ৮৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোটে বিজয়ী হই। তখনকার ভোটের কার্যক্রম আমাদের নোয়াখালীর নেতৃবৃন্দ এবং আমাদের নোয়াখালী আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি সরাসরি নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেছিলেন। ভোটের মাঠে আমাকে হারানোর চেষ্টা করেন। আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের ভালোবাসায় আমি জয়ী হই। এখন উপজেলা ভোট এসেছে। এ ভোটকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ভোটে আমাদের কোনো মার্কা থাকবে না। এখানে যে কেউ ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারবে। সে অনুযায়ী আমি স্থানীয় নেতা-কর্মীদের চাপে আমার ছেলেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলি। দুই মাস আগে থেকে সেই প্রস্তুতি নিতে নিতে আজ এমন এক পর্যায়ে এসেছে যে, নোয়াখালীর সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের প্রবীণ- নবীন সবাই সাবাব চৌধুরীর প্রাণের স্পন্দন হয়ে গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা