শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

একরাম চৌধুরীর জবানবন্দি

ম্যাচিউর ছেলে ভোট করলে কী করার আছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাচিউর ছেলে ভোট করলে কী করার আছে

নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমার ছেলেকে ভোট না দিলে এলাকার উন্নয়ন হবে না’ এই শব্দটা কোন লিঙ্কের মধ্যে এসেছে, কোন কথার মধ্যে এসেছে আমি জানি না। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের চাপে আমি আমার ছেলেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলি। আমার ছেলে জিতবে কি জিতবে না সেটা বড় কথা নয়। আমি যেহেতু এই এলাকার নির্বাচিত এমপি আমি প্রতিটি জায়গায় উন্নয়ন করে যাব। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে আমার নির্বাচনি এলাকায় যে উন্নয়ন করেছি তুলনামূলক অন্য আসনগুলোতে কমই হয়েছে। কাজেই আগামী পাঁচ বছরও আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার আশীর্বাদ নিয়ে উন্নয়ন করে যাব। তিনি বলেন, ম্যাচিউর ছেলে ভোটের সিদ্ধান্ত নিলে আমার তাকে সমর্থন দিয়ে বক্তব্য দেওয়া ছাড়া আর কী করার আছে? গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

চারবারের এমপি একরাম চৌধুরী নিজের কাছেই প্রশ্ন রেখে বলেন, আওয়ামী লীগ একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছে, এমপি-মন্ত্রীর পুত্ররা ভোট করতে পারবে না। এখানে আমার একটা প্রশ্ন আছে। এ প্রশ্ন অন্য কারও কাছে নয়, আমার নিজের কাছে। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আমার সন্তান যদি রাজনীতি না করে তাহলে ভবিষ্যতে রাজনীতি করবে কারা? রাজাকারের সন্তানরাই কি আওয়ামী লীগকে গ্রাস করে তারাই নেতৃত্ব দেবে আগামী প্রজন্মের? আমার আরেকটি প্রশ্ন। এই আজকে নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি আরাফাতের বাবা হলেন জামায়াতের সক্রিয় কর্মী। আর তার মা হলো জামায়াতের রোকন। যাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে সে যে বাড়িতে থাকে সম্পূর্ণ বাড়ি বিএনপির ঘাঁটি। তার আপন আত্মীয়স্বজন, চাচাতো ভাইয়েরা সবাই ছাত্রদল, বিএনপি, যুবদলের সঙ্গে জড়িত। এরাই কি আগামী দিনের নেতৃত্ব দেবে? এরাই কি শেখ হাসিনার পথ? নতুন প্রজন্মের ধারা হবে? এই আমরা যারা আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রী তাদের ছেলে-সন্তানরা কি রাজনীতি করতে পারবে না? তারা কি সংবিধানের বাইরে? তারা কি সংবিধানের আওতায় থাকবে না? তাহলে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে? আমার প্রশ্ন এখানে। আগামীকাল (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত আমি আমার বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে বলেছি, আমি খায়রুল আলম সেলিম ভাইয়ের বিচার চেয়েছি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেলিম ভাই নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেছেন। উনি ৩৫ বছর একটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। তখন ওখানকার হিন্দুদের এবং হিন্দু পরিবারের নারীঘটিত ব্যাপারগুলোতে উনি যেভাবে ওখানে শোষণ করেছেন এলাকায় যদি গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে রিপোর্ট নেওয়া হয় সবকিছুই জানতে পারবে। নেত্রীর নির্দেশের পরও ২০০০ একরের ওপরে সরকারি জমি এখনো ওনার আয়ত্তে আছে। যা নেত্রীর নির্দেশকে উপেক্ষা করে। আমার মনে হয় ওনাকে একবার ভোট করা উচিত। এই ভোটে আমার ছেলেও প্রার্থী। সেলিমও প্রার্থী। ভোটে যদি আমার ছেলে জিতে এরপর নেত্রী যদি পদত্যাগ করতে বলেন, তাহলে পদত্যাগ করবে। কিন্তু ভোটের রেজাল্ট কী হয় এটা সারা বাংলাদেশ নয়, নেত্রীরও জানা উচিত, আমার নেতা ওবায়দুল কাদের ভাইয়েরও জানা উচিত।

এক প্রশ্নের জবাবে একরাম চৌধুরী বলেন, আসলে রাজনীতি করব এমন কোনো চিন্তাভাবনা আমার ছিল না। আমার বাবা রাজনীতিবিদ ছিলেন। আমি ছিলাম ক্রীড়াঙ্গনের লোক। ক্রীড়াঙ্গনে থাকাকালীন পায়ের হাঁটুতে ব্যথা পাওয়ায় থমকে যায় খেলাধুলার পথচলা। পরবর্তীতে ব্যবসায়ী জগতে ফিরে যাই। আমার বাবার সঙ্গে একসময় আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদের সাহেবের ভুল বোঝাবুঝি হয়। এর সূত্র ধরেই আমার রাজনীতিতে প্রবেশ কিংবা পথচলা। আমি সে সময় রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমি আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের এবং বিএনপি নেতা মওদুদ সাহেবের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ভোটে অংশগ্রহণ করি। ফলাফল আমার খুবই ভালো ছিল। কিন্তু সেবার ভাগ্য সহায় হয়নি। জয়ী প্রার্থী হতে পারিনি। সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে। সারা দেশে ক্লিন হার্ট অপারেশনের নামে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যা-নির্যাতন, বিএনপি-জামায়াতের নেতারা সংখ্যালঘুদের নির্যাতন শুরু করে। সে সময় আমার নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমাকে ডেকে নেন। আওয়ামী লীগের পতাকাতলে স্থান দেন। বেশ কয়েকদিন পর নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর আমি অনুধাবন করি- নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের অবস্থা খুবই করুণ। আওয়ামী লীগের অবস্থা এতটা নিম্ন পর্যায়ে ছিল যে, বড়রা তো সমর্থন করতই; এমনকি ছোট শিশুটির মুখেও ছিল বিএনপির নাম। আমি যখন কাজ শুরু করি, তখন আমি ১০ জন লোককেও পাশে পেতাম না। মিছিল-মিটিংয়ে সমর্থক খুঁজে পেতাম না। ভীষণ কষ্টের ছিল রাজনীতি জীবনের সূচনা। পুলিশের মার খেয়েছি, কিন্তু পিছপা হইনি। আন্তরিকতার সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচারণা চালিয়ে গেছি। ধীরে ধীরে সংগঠনকে সাজিয়েছি। গুছিয়ে নিয়েছি নোয়াখালী আওয়ামী লীগকে। এক পর্যায়ে নোয়াখালী জেলার ১০৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০২টি ইউনিয়ন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে (প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন) উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর নোয়াখালীর ৯টি উপজেলায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়েছি। অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছিল সে সময়। নোয়াখালী জেলার মেয়রের আসনে আমি আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে জয়ী করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করেছি। সেটাও আমি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে উপহার দিয়েছি। ২০০৮ সালে আমার নির্বাচনি এলাকা ছিল ওবায়দুল কাদের সাহেবের এলাকা। তবুও আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে আমাকে নোয়াখালী-৪ আসনে (সদর সুবর্ণচর) নির্বাচনি প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আওয়ামী লীগ প্রধানের নির্দেশ মোতাবেক আমি সেখান থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। ভোটে অংশ নিয়ে আমি বিজয়ী হই। আপনার গড়ে তোলা নোয়াখালীর সেই সংগঠন থেকে আপনি এখন সাধারণ সম্পাদক নন কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল হক চৌধুরী বলেন, পরপর তিনবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৮ সালে আমাদের নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কর্মী সম্মেলন হয়। সেখানে আমি আবার পুনর্নির্বাচিত হই। আমাদের বর্তমান সভাপতি, ওনাকে আমি নিজ চেষ্টায় সভাপতি করার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার গ্রিন সিগন্যালের মাধ্যমে আমরা দুজন প্রার্থী হয়েছিলাম। দুঃখের বিষয় হলো- কমিটি দেওয়ার আগে আমাদের মির্জা কাদের, আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের ভাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন অপপ্রচার করেন। আমাকে নানাভাবে কটূক্তি করেন। বিভিন্ন ইঙ্গিত-ইশারায় উনি আমাকে নিম্ন পর্যায়ের কথাবার্তা বলেন। এসব ঘটনার পর নেত্রী আবার সম্মেলন ডাকেন। সেই সম্মেলনে আমি আর উপস্থিত ছিলাম না। সম্মেলনে আমি যোগ দিইনি। কারণ, আমার মনে ক্ষোভ ছিল, দুঃখ ছিল। এরপর নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত নতুন কমিটির কোনো কার্যক্রম আমার চোখে পড়েনি। এ কমিটি এখনো পাস হয়নি। তারপর গত নির্বাচনে আমি জানতে পেরেছি আমাকে আমার আসন থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে নমিনেশন দেওয়া হবে না। সবাই মিলে সেই প্রচেষ্টাটিই করেছেন। তবে আমার নেত্রী শেখ হাসিনা নোয়াখালী জেলায় আমাকে যোগ্য মনে করেছেন, আমার অভাবটা বুঝতে পেরেছেন, আমাকে আবার নমিনেশন দিয়েছেন। আমি প্রায় ৮৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোটে বিজয়ী হই। তখনকার ভোটের কার্যক্রম আমাদের নোয়াখালীর নেতৃবৃন্দ এবং আমাদের নোয়াখালী আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি সরাসরি নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেছিলেন। ভোটের মাঠে আমাকে হারানোর চেষ্টা করেন। আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের ভালোবাসায় আমি জয়ী হই। এখন উপজেলা ভোট এসেছে। এ ভোটকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ভোটে আমাদের কোনো মার্কা থাকবে না। এখানে যে কেউ ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারবে। সে অনুযায়ী আমি স্থানীয় নেতা-কর্মীদের চাপে আমার ছেলেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলি। দুই মাস আগে থেকে সেই প্রস্তুতি নিতে নিতে আজ এমন এক পর্যায়ে এসেছে যে, নোয়াখালীর সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের প্রবীণ- নবীন সবাই সাবাব চৌধুরীর প্রাণের স্পন্দন হয়ে গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা