শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

একরাম চৌধুরীর জবানবন্দি

ম্যাচিউর ছেলে ভোট করলে কী করার আছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাচিউর ছেলে ভোট করলে কী করার আছে

নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমার ছেলেকে ভোট না দিলে এলাকার উন্নয়ন হবে না’ এই শব্দটা কোন লিঙ্কের মধ্যে এসেছে, কোন কথার মধ্যে এসেছে আমি জানি না। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের চাপে আমি আমার ছেলেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলি। আমার ছেলে জিতবে কি জিতবে না সেটা বড় কথা নয়। আমি যেহেতু এই এলাকার নির্বাচিত এমপি আমি প্রতিটি জায়গায় উন্নয়ন করে যাব। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে আমার নির্বাচনি এলাকায় যে উন্নয়ন করেছি তুলনামূলক অন্য আসনগুলোতে কমই হয়েছে। কাজেই আগামী পাঁচ বছরও আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার আশীর্বাদ নিয়ে উন্নয়ন করে যাব। তিনি বলেন, ম্যাচিউর ছেলে ভোটের সিদ্ধান্ত নিলে আমার তাকে সমর্থন দিয়ে বক্তব্য দেওয়া ছাড়া আর কী করার আছে? গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

চারবারের এমপি একরাম চৌধুরী নিজের কাছেই প্রশ্ন রেখে বলেন, আওয়ামী লীগ একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছে, এমপি-মন্ত্রীর পুত্ররা ভোট করতে পারবে না। এখানে আমার একটা প্রশ্ন আছে। এ প্রশ্ন অন্য কারও কাছে নয়, আমার নিজের কাছে। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আমার সন্তান যদি রাজনীতি না করে তাহলে ভবিষ্যতে রাজনীতি করবে কারা? রাজাকারের সন্তানরাই কি আওয়ামী লীগকে গ্রাস করে তারাই নেতৃত্ব দেবে আগামী প্রজন্মের? আমার আরেকটি প্রশ্ন। এই আজকে নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি আরাফাতের বাবা হলেন জামায়াতের সক্রিয় কর্মী। আর তার মা হলো জামায়াতের রোকন। যাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে সে যে বাড়িতে থাকে সম্পূর্ণ বাড়ি বিএনপির ঘাঁটি। তার আপন আত্মীয়স্বজন, চাচাতো ভাইয়েরা সবাই ছাত্রদল, বিএনপি, যুবদলের সঙ্গে জড়িত। এরাই কি আগামী দিনের নেতৃত্ব দেবে? এরাই কি শেখ হাসিনার পথ? নতুন প্রজন্মের ধারা হবে? এই আমরা যারা আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রী তাদের ছেলে-সন্তানরা কি রাজনীতি করতে পারবে না? তারা কি সংবিধানের বাইরে? তারা কি সংবিধানের আওতায় থাকবে না? তাহলে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে? আমার প্রশ্ন এখানে। আগামীকাল (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত আমি আমার বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে বলেছি, আমি খায়রুল আলম সেলিম ভাইয়ের বিচার চেয়েছি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেলিম ভাই নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেছেন। উনি ৩৫ বছর একটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। তখন ওখানকার হিন্দুদের এবং হিন্দু পরিবারের নারীঘটিত ব্যাপারগুলোতে উনি যেভাবে ওখানে শোষণ করেছেন এলাকায় যদি গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে রিপোর্ট নেওয়া হয় সবকিছুই জানতে পারবে। নেত্রীর নির্দেশের পরও ২০০০ একরের ওপরে সরকারি জমি এখনো ওনার আয়ত্তে আছে। যা নেত্রীর নির্দেশকে উপেক্ষা করে। আমার মনে হয় ওনাকে একবার ভোট করা উচিত। এই ভোটে আমার ছেলেও প্রার্থী। সেলিমও প্রার্থী। ভোটে যদি আমার ছেলে জিতে এরপর নেত্রী যদি পদত্যাগ করতে বলেন, তাহলে পদত্যাগ করবে। কিন্তু ভোটের রেজাল্ট কী হয় এটা সারা বাংলাদেশ নয়, নেত্রীরও জানা উচিত, আমার নেতা ওবায়দুল কাদের ভাইয়েরও জানা উচিত।

এক প্রশ্নের জবাবে একরাম চৌধুরী বলেন, আসলে রাজনীতি করব এমন কোনো চিন্তাভাবনা আমার ছিল না। আমার বাবা রাজনীতিবিদ ছিলেন। আমি ছিলাম ক্রীড়াঙ্গনের লোক। ক্রীড়াঙ্গনে থাকাকালীন পায়ের হাঁটুতে ব্যথা পাওয়ায় থমকে যায় খেলাধুলার পথচলা। পরবর্তীতে ব্যবসায়ী জগতে ফিরে যাই। আমার বাবার সঙ্গে একসময় আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদের সাহেবের ভুল বোঝাবুঝি হয়। এর সূত্র ধরেই আমার রাজনীতিতে প্রবেশ কিংবা পথচলা। আমি সে সময় রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমি আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের এবং বিএনপি নেতা মওদুদ সাহেবের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ভোটে অংশগ্রহণ করি। ফলাফল আমার খুবই ভালো ছিল। কিন্তু সেবার ভাগ্য সহায় হয়নি। জয়ী প্রার্থী হতে পারিনি। সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে। সারা দেশে ক্লিন হার্ট অপারেশনের নামে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যা-নির্যাতন, বিএনপি-জামায়াতের নেতারা সংখ্যালঘুদের নির্যাতন শুরু করে। সে সময় আমার নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমাকে ডেকে নেন। আওয়ামী লীগের পতাকাতলে স্থান দেন। বেশ কয়েকদিন পর নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর আমি অনুধাবন করি- নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের অবস্থা খুবই করুণ। আওয়ামী লীগের অবস্থা এতটা নিম্ন পর্যায়ে ছিল যে, বড়রা তো সমর্থন করতই; এমনকি ছোট শিশুটির মুখেও ছিল বিএনপির নাম। আমি যখন কাজ শুরু করি, তখন আমি ১০ জন লোককেও পাশে পেতাম না। মিছিল-মিটিংয়ে সমর্থক খুঁজে পেতাম না। ভীষণ কষ্টের ছিল রাজনীতি জীবনের সূচনা। পুলিশের মার খেয়েছি, কিন্তু পিছপা হইনি। আন্তরিকতার সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচারণা চালিয়ে গেছি। ধীরে ধীরে সংগঠনকে সাজিয়েছি। গুছিয়ে নিয়েছি নোয়াখালী আওয়ামী লীগকে। এক পর্যায়ে নোয়াখালী জেলার ১০৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০২টি ইউনিয়ন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে (প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন) উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর নোয়াখালীর ৯টি উপজেলায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়েছি। অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছিল সে সময়। নোয়াখালী জেলার মেয়রের আসনে আমি আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে জয়ী করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করেছি। সেটাও আমি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে উপহার দিয়েছি। ২০০৮ সালে আমার নির্বাচনি এলাকা ছিল ওবায়দুল কাদের সাহেবের এলাকা। তবুও আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা এবং আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে আমাকে নোয়াখালী-৪ আসনে (সদর সুবর্ণচর) নির্বাচনি প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আওয়ামী লীগ প্রধানের নির্দেশ মোতাবেক আমি সেখান থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। ভোটে অংশ নিয়ে আমি বিজয়ী হই। আপনার গড়ে তোলা নোয়াখালীর সেই সংগঠন থেকে আপনি এখন সাধারণ সম্পাদক নন কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল হক চৌধুরী বলেন, পরপর তিনবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৮ সালে আমাদের নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কর্মী সম্মেলন হয়। সেখানে আমি আবার পুনর্নির্বাচিত হই। আমাদের বর্তমান সভাপতি, ওনাকে আমি নিজ চেষ্টায় সভাপতি করার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার গ্রিন সিগন্যালের মাধ্যমে আমরা দুজন প্রার্থী হয়েছিলাম। দুঃখের বিষয় হলো- কমিটি দেওয়ার আগে আমাদের মির্জা কাদের, আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের ভাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন অপপ্রচার করেন। আমাকে নানাভাবে কটূক্তি করেন। বিভিন্ন ইঙ্গিত-ইশারায় উনি আমাকে নিম্ন পর্যায়ের কথাবার্তা বলেন। এসব ঘটনার পর নেত্রী আবার সম্মেলন ডাকেন। সেই সম্মেলনে আমি আর উপস্থিত ছিলাম না। সম্মেলনে আমি যোগ দিইনি। কারণ, আমার মনে ক্ষোভ ছিল, দুঃখ ছিল। এরপর নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত নতুন কমিটির কোনো কার্যক্রম আমার চোখে পড়েনি। এ কমিটি এখনো পাস হয়নি। তারপর গত নির্বাচনে আমি জানতে পেরেছি আমাকে আমার আসন থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে নমিনেশন দেওয়া হবে না। সবাই মিলে সেই প্রচেষ্টাটিই করেছেন। তবে আমার নেত্রী শেখ হাসিনা নোয়াখালী জেলায় আমাকে যোগ্য মনে করেছেন, আমার অভাবটা বুঝতে পেরেছেন, আমাকে আবার নমিনেশন দিয়েছেন। আমি প্রায় ৮৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোটে বিজয়ী হই। তখনকার ভোটের কার্যক্রম আমাদের নোয়াখালীর নেতৃবৃন্দ এবং আমাদের নোয়াখালী আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি সরাসরি নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেছিলেন। ভোটের মাঠে আমাকে হারানোর চেষ্টা করেন। আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের ভালোবাসায় আমি জয়ী হই। এখন উপজেলা ভোট এসেছে। এ ভোটকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ভোটে আমাদের কোনো মার্কা থাকবে না। এখানে যে কেউ ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারবে। সে অনুযায়ী আমি স্থানীয় নেতা-কর্মীদের চাপে আমার ছেলেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলি। দুই মাস আগে থেকে সেই প্রস্তুতি নিতে নিতে আজ এমন এক পর্যায়ে এসেছে যে, নোয়াখালীর সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের প্রবীণ- নবীন সবাই সাবাব চৌধুরীর প্রাণের স্পন্দন হয়ে গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম