শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ জুন, ২০২৪ আপডেট:

দিল্লির গদি আবারও মোদির

নির্ভর করতে হবে নীতীশ-নাইডুর ওপর, চমক দেখিয়ে শক্তিশালী বিরোধী জোট
গৌতম লাহিড়ী, নয়াদিল্লি ও দীপক দেবনাথ, কলকাতা
প্রিন্ট ভার্সন
দিল্লির গদি আবারও মোদির

টানটান উত্তেজনায় গতকাল ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়েছে। তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠনের ইঙ্গিত দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন জোট এনডিএ। তবে ভারতীয় জনতা পার্টি-বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠনের জন্য নির্ভর করতে হচ্ছে জোটের ওপর। এতেই ডালপালা মেলতে শুরু করেছে ভাঙাগড়ার সমীকরণ নিয়ে নানা আলোচনা।

চমক দেখিয়ে এককভাবে ১০০ আসনে বিজয়ী হয়েছে কংগ্রেস। ভারতের লোকসভা নির্বাচনে উত্তর থেকে দক্ষিণ, রায়বেরেলি থেকে ওয়েনাডেতে একসঙ্গে দুটি কেন্দ্র থেকেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে নজির গড়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।

অন্য বিরোধী দলগুলোরও গত নির্বাচনের চেয়ে এবার জয়ের পরিসংখ্যান ঊর্ধ্বমুখী। তাই এবার সরকার গঠনের জন্য এনডিএ’র শরিক চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপি ও নীতীশ কুমারের জেডিইউর সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপিকে। ২০১৪ ও ২০১৯ সালের ফলের বিপরীতে এবার বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে বেশ কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে। জোট হিসেবে ২৯৩-এর কিছু বেশি আসনে বিজয়ী হয়েছে এনডিএ। গতকাল রাত পর্যন্ত পাওয়া খবরে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। বিজয়ী হয়েছে ২৪২ আসনে। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল একাই ৩০৩ আসন। এ কারণে এবার নির্ভর করতে হবে জোটের শরিক বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম দলের চন্দ্রবাবু নাইডুর ওপর। আজ বিজেপি নেতৃত্বের এনডিএ’র বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে মোদির প্রধানমন্ত্রিত্ব নিয়ে। কংগ্রেসও ‘ইন্ডিয়া’র বৈঠক ডেকেছে আজ। রাহুল গান্ধী বলেছেন, তারাও বিবেচনা করবেন সরকার গঠন করা যায় কি না। ইন্ডিয়ার আসন সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৩৩। তবে প্রধানমন্ত্রী মোদি টুইট করে বলেছেন, তিনি তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করবেন।

এবার লোকসভা ভোটের চমক হলো আমেথি কেন্দ্র থেকে মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির পরাজয়। খোদ রামমন্দির যে শহরে সেই ফৈজাবাদ কেন্দ্রে হেরেছে বিজেপি। ফলাফলের এ সমীকরণ দেখে বিজেপির হিন্দুত্ব রাজনীতি কোনো প্রভাব ফেলেনি বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী, এনডিএ সম্মিলিতভাবে জয়ী হয়েছে ২৯৩ আসনে, যা সংখ্যাগরিষ্ঠতার থেকে বেশি। এ আসনসংখ্যা ধরে রাখতে পারলে তৃতীয়বার মোদির পক্ষে প্রধানমন্ত্রী হতে বাধা থাকার কথা নয়। কিন্তু এখানেই কাহিনিতে বেধেছে প্যাঁচ। এখন পর্যন্ত যা প্রবণতা, তাতে এনডিএ’র ঝুলিতে ২৯৩ আসনের মধ্যে দুই ‘এন’ যথাক্রমে নাইডু ও নীতীশের দখলে যেতে চলেছে অন্তত ৩০ আসন। এনডিএ’র ঝুলি থেকে সেই ৩০ আসন কমে গেলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাবেন মোদি। তাই রাতারাতি দর বেড়ে গেছে নাইডুর। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া শেষ তথ্য বলছে, অন্ধ্রপ্রদেশে এ মুহূর্তে মোট ২৫ আসনের মধ্যে নাইডুর তেলেগু দেশম পার্টি (টিডিপি) এগিয়ে রয়েছে ১৬টিতে। নীতীশের জেডি (ইউ) এগিয়ে রয়েছে ১২ আসনে। দুই ‘এন’-এর দুই দল মিলিয়ে প্রায় ৩০ আসন। দিনের শেষে এ অঙ্কেই থমকে রয়েছে এনডিএ’র জয়ের পাটিগণিত।

লোকসভার সঙ্গেই অন্ধ্রে হয়েছিল বিধানসভা ভোটও। সে ভোটেও বাজিমাত করেছেন নাইডু। পরিস্থিতি এমন যে, দুপুরের আগেই হার স্বীকার করে রাজ্যপালের কাছে দেখা করার সময় চেয়ে বসেছেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগন্মোহন রেড্ডি। শোনা যাচ্ছে, তিনি ইস্তফা দিতে চলেছেন। এ পরিস্থিতিতে রাতারাতিই চন্দ্রবাবু শিরোনামে চলে এলেন। এখন প্রশ্ন হলো-নাইডু এনডিএতেই থেকে যাবেন, নাকি অতীতের মতোই শিবির বদলে আবার ‘ইন্ডিয়া’র মঞ্চে দেখা যাবে তাকে?

ফলাফল স্পষ্ট হতেই গতকাল প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ফোন করেছিলেন নাইডুকে। সূত্রের খবর, সেখানে বিজেপির শীর্ষ দুই নেতার সঙ্গে কথা হয় নাইডুর। লোকসভা ভোটে এনডিএ’র ভালো ফলের জন্য নাইডু মোদিকে অভিনন্দনও জানান। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একটি অংশ মনে করছে, এ ফোনের মধ্য দিয়েই হয়তো জাতীয় রাজনীতিতে আবার শুরু হলো জোট-দৌত্য। অতীতে এ দুই দলের নেতাদেরই একাধিকবার এনডিএ ত্যাগ এবং ফিরে আসার ইতিহাস রয়েছে। এবার তাঁরা কী করেন সেদিকেই নজর সবার।

এবারের নির্বাচনে ১০০ আসন ছুঁইছুঁই কংগ্রেসের। গত দুটি লোকসভা নির্বাচনের তুলনায় এবার যথেষ্ট ভালো ফল করতে চলেছে শতাব্দীপ্রাচীন এ দলটি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের দখলে ছিল ৪৪ আসন, ২০১৯ সালে ৫২ আসনে জয় পায় তারা। দেশজুড়েই গতকাল সকাল ৮টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে শুরু হয় লোকসভা নির্বাচনের ভোট গণনা। শুরুতে পোস্টাল ব্যালটের গণনা, এরপর ইভিএম গণনা। কিন্তু গণনা শুরুর পর থেকে শেষ পর্যন্ত জোর টক্কর ছিল এনডিএ ও ইন্ডিয়ার মধ্যে। দেশটির ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে মোট সাত দফায় এ ভোট গ্রহণ পর্ব চলে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট হয়, শেষ দফার ভোট হয় ১ জুন।

নরেন্দ্র মোদি যদি সরকার গঠন করতে পারেন তাহলে লেখা হবে নতুন ইতিহাস। এর আগে এ কৃতিত্বের অধিকারী ছিলেন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেস নেতা প্রয়াত জওহরলাল নেহরু। তবে নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধী তিন দফায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জয় পেলেও একটানা তিনবার দলকে লোকসভার নির্বাচনে জেতাতে পারেননি। সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে বেশি মেয়াদের জন্য দায়িত্বে ছিলেন জওহরলাল নেহরু। ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৪ পর্যন্ত টানা ১৭ বছর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন নেহরু। ১৯৫৭ সালে নেহরুর নেতৃত্বে ৩৭১ আসনে জয় পেয়েছিল কংগ্রেস। দেশটির নির্বাচনি ইতিহাসে সেবারই প্রথম কোনো একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে এত বেশিসংখ্যক আসনে জয় পেয়েছিল কংগ্রেস। ২০১৪ সালের পর ২০১৯ সালের নির্বাচনেও মোদি ম্যাজিকের ওপর ভর করে বিজেপি একাই ২৭২-এর ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়েছিল। কিন্তু এবার কালঘাম ছুটিয়েও সেই টার্গেট ছুঁতে পারল না। ইভিএম খুলতেই এক্সিট পোল ভুল প্রমাণিত হলো। অবশ্য বিরোধী দলের নেতানেত্রীদের কেউই এক্সিট পোলের এ ভবিষ্যদ্বাণী মানতে রাজি হননি। রাহুল গান্ধী, মমতা ব্যানার্জি, অরবিন্দ কেজরিওয়াল প্রত্যেকেই একে ‘ভুয়া’ বলে উল্লেখ করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন