শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ জুন, ২০২৪

বিশ্লেষণ

অতিসতর্ক বিনিয়োগবিমুখ বাজেট

সংকটের স্বীকৃতি আছে মোকাবিলার কৌশল নেই ♦ মূল্যস্ফীতিতে গুরুত্ব প্রবৃদ্ধি অবহেলিত
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
অতিসতর্ক বিনিয়োগবিমুখ বাজেট

বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য যে বাজেট প্রস্তাব করেছেন, তাতে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের স্বীকৃতি থাকলেও মোকাবিলার কৌশল চোখে পড়েনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘোষিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দিতে গিয়ে প্রবৃদ্ধিকে অবহেলা করা হয়েছে। ফলে উৎপাদন, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান এবং মানবসম্পদ খাতে যতটা গুরুত্ব পাওয়া উচিত ছিল ততটা পায়নি। বরং প্রচলিত বিনিয়োগ সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে বেসরকারি খাতের যে কর অব্যাহতি ছিল, তা প্রত্যাহার করে শুধু সরকারি হাইটেক পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চলে সুবিধা বহাল রাখা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে ঘোষিত বাজেটটিকে সংকট মোকাবিলায় অতিসতর্ক, বিনিয়োগ বিমুখ বাজেট হিসেবে অভিহিত করা যায়, যেখানে সাহসী পদক্ষেপের অভাব পরিলক্ষিত হয়েছে।

সাবেক অর্থ সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতির যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ, তা কোনোভাবেই নামিয়ে আনা সম্ভব হবে না। বরং যেটা উচিত ছিল, এই মূল্যস্ফীতিকে ভিত্তি ধরে প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ বাড়ানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ বাড়লে মানুষের আয় বাড়ত। তখন মূল্যস্ফীতির চাপও কমে যেত। আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত নির্বাচনি ইশতেহারে ১১ অগ্রাধিকার ছিল, যার প্রথমেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ। এরপরই ছিল কর্মসংস্থান ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিম্নআয়ের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলো। প্রস্তাবিত বাজেটে নির্বাচনি ইশতেহারের ১১ অগ্রাধিকারের বিষয়টি উল্লেখ থাকলেও নির্বাচিত সরকারের প্রথম বাজেটে এ অগ্রাধিকার বাস্তবায়নের সুস্পষ্ট পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে; নীতিনির্ধারণী সুদের হার বাড়িয়ে সাড়ে ৮ শতাংশ করার উল্লেখ রয়েছে; ব্যাাংক ঋণের সুদের হার ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ওপর ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে; সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে রাজস্ব নীতির সমন্বয় কৌশল গ্রহণের উল্লেখ রয়েছে; এমনকি সরকারের ব্যয় সংকোচন করতে ঘোষিত বাজেটের আকার খুব একটা যে বাড়েনি- সে কথাও উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী। তবে এর বিপরীতে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সুনির্দিষ্ট কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে- তার উল্লেখ নেই ঘোষিত বাজেটে। বিষয়গুলোকে আগামী দিনের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।  

বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘আগামী অর্থবছরের বাজেটে আমরা ফিসক্যাল কনসোলিডেশন তথা বাজেট ঘাটতি হ্রাস এবং সীমিত কলেবরে হলেও কৃচ্ছ্রসাধন অব্যাহত রাখব। তবে দীর্ঘমেয়াদে এ পন্থা অবলম্বন করা হলে প্রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হয়ে যেতে পারে; সে কারণে লক্ষ্য থাকবে আগামী অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে সরকারি ব্যয় ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করা। এটি সম্ভবপর হবে যদি রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বাড়ানো যায়।’ সুতরাং বলাই যায়, এ বাজেটে প্রবৃদ্ধি হবে না, আগামীর জন্য অপেক্ষা করুন। এ বাজেটে কর্মসংস্থান হবে না, আগামীর জন্য অপেক্ষা করুন। এ বাজেটে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সুস্পষ্ট অঙ্গীকার থাকবে না-আগামীর জন্য অপেক্ষা করুন।

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতির প্রভাব : বাজেটে সংকোচনমূলক রাজস্ব নীতি গ্রহণের ফলে যা ঘটবে : (১) বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের আমানতের নিরাপত্তা রক্ষায় সরকারের ট্রেজারি বিলে বেশি বিনিয়োগ করবে; (২) বেসরকারি খাতে ঋণের সুদহার আরও বাড়বে; (৩) বাজেটের ঘাটতি মোকাবিলায় অভ্যন্তরীণ ঋণের টার্গেট বাড়ায় বেসরকারি খাত কম ঋণ পাবে। এর ফলে যা হবে : (১) সরকারি ট্রেজারি বিলে বিনিয়োগ করায়  বেসরকারি খাতের জন্য বিনিয়োগযোগ্য মূলধনের স্বল্পতা দেখা দেবে; (২) ঋণের সুদ বাড়ায় বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত হবেন; এবং (৩) সরকারের ঋণ বাড়ায় বেসরকারি খাত পর্যাপ্ত ঋণ পাবে না। ফলাফল : বিনিয়োগ কমে গেলে, উৎপাদন কমে যাবে। কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

বিনিয়োগ বিমুখ বাজেট : প্রস্তাবিত বাজেটে ঘোষিত করকাঠামোও বিনিয়োগ বান্ধব নয়। বিভিন্ন খাতে ‘কর অব্যাহত’ সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। উপরন্তু কর অব্যাহতি সুবিধা ভোগ করার সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার পরামর্শ রয়েছে বাজেটে। তবে পণ্য খালাসে জটিলতা নিরসন ও প্রক্রিয়া সহজীকরণের প্রতিশ্রুতি রয়েছে, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানিমুখী শিল্পকে সহায়তা দেওয়ার উল্লেখ রয়েছে। এসবই প্রতিশ্রুতি। বাজেট বক্তৃতায় বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ উন্নয়নে বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-এর ওয়ান স্টপ সার্ভিসের কথা বলা হলেও বাস্তবে এ সুবিধা পুরোপুরি কার্যকর হয়নি। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কথা বলা হয়েছে, যা নতুন কিছু নয়।

বাজেটে যেসব সংকট তুলে ধরা হয়েছে : উচ্চ মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ স্বল্পতা, ডলারের বিপরীতে টাকার অবচয়ের বিষয়গুলো বাজেট বক্তৃতায় উঠে এসেছে। বলা হয়েছে, ২০২২ সালের জুলাই থেকে চলতি অর্থবছরের মে মাস পর্যন্ত টাকার মান হারিয়েছে ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ। যে কারণে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে। এর ফলে মূল্যস্ফীতিও বাড়ছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-এ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। গত মে মাসে রিজার্ভ কমে ২৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।  টাকার মান ধরে রাখতে আলোচ্য সময়ে রিজার্ভ থেকে প্রায় ২২ বিলিয়ন ডলার বাজারে ছাড়তে হয়েছে। তবুও টাকার অবচয় হ্রাস করা যায়নি।

রিজার্ভ সংকটের কারণ হিসেবে ইউক্রেন যুদ্ধকে তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, যুদ্ধের কারণে ইউরোপ-আমেরিকাতেও উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। নিয়ন্ত্রণে সেখানকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো নীতিনির্ধারণী সুদের হার বাড়িয়ে দেয়। এতে সামষ্টিক অর্থনীতিতে চাপ তৈরি হয়। উন্নত বিশ্বে সুদের হার বাড়ায় দেশ থেকে অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী তাদের মূলধন প্রত্যাহার করে নিয়ে গেছেন। অন্যদিকে নতুন বিনিয়োগও আসেনি। এর ফলে সরকারের ব্যালান্স অব পেমেন্টে ঘাটতি বেড়েছে। এর ওপর বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধ বাবদ বার্ষিক ব্যয় ১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আরও বলা হয়েছে, উন্নত বিশ্বে সুদের হার না কমালে এ ধারা অব্যাহত থাকবে। এর অর্থ হচ্ছে, রিজার্ভ সংকট কাটানোর আশু সমাধান নেই।

বাজেটের ভালো দিক : এত কিছু না থাকার মাঝেও বাজেটের কিছু ভালো দিক রয়েছে। একটি হচ্ছে, মাটির নিচের সম্পদ উত্তোলনে বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ খাতে গবেষণা উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সমুদ্র তলদেশের খনিজ সম্পদ আহরণে বাজেটে বরাদ্দও রাখা হয়েছে। এটি নতুন গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধানে সহায়তা করবে। ফলে গ্যাসের সংকট কমানোর উদ্যোগ রয়েছে ঘোষিত বাজেটে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশি ও প্রবাসীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই বেজড সলিউশন ডেভেলপমেন্ট, রোবটিং সফটওয়্যার, ডিজিটাল ডাটা, মোবাইল অ্যাপ, ই লার্নিং, অ্যানিমেশন, আইটি ফ্রিল্যান্সিংসহ বিভিন্ন খাতে তিন বছরের করমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করতে বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বাড়ানো হয়েছে। মূল্যস্ফীতির হাত থেকে মধ্যবিত্তকে সুরক্ষা দিতে নিত্যপণ্যে শুল্ককর কমানো হয়েছে। দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া সেবা খাতের নীতিসহায়তা দিতে জাতীয় লজিস্টিক নীতি প্রণয়নের বিষয়টি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়তা করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম