শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ জুন, ২০২৪

বিশ্লেষণ

অতিসতর্ক বিনিয়োগবিমুখ বাজেট

সংকটের স্বীকৃতি আছে মোকাবিলার কৌশল নেই ♦ মূল্যস্ফীতিতে গুরুত্ব প্রবৃদ্ধি অবহেলিত
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
অতিসতর্ক বিনিয়োগবিমুখ বাজেট

বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য যে বাজেট প্রস্তাব করেছেন, তাতে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের স্বীকৃতি থাকলেও মোকাবিলার কৌশল চোখে পড়েনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘোষিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দিতে গিয়ে প্রবৃদ্ধিকে অবহেলা করা হয়েছে। ফলে উৎপাদন, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান এবং মানবসম্পদ খাতে যতটা গুরুত্ব পাওয়া উচিত ছিল ততটা পায়নি। বরং প্রচলিত বিনিয়োগ সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে বেসরকারি খাতের যে কর অব্যাহতি ছিল, তা প্রত্যাহার করে শুধু সরকারি হাইটেক পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চলে সুবিধা বহাল রাখা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে ঘোষিত বাজেটটিকে সংকট মোকাবিলায় অতিসতর্ক, বিনিয়োগ বিমুখ বাজেট হিসেবে অভিহিত করা যায়, যেখানে সাহসী পদক্ষেপের অভাব পরিলক্ষিত হয়েছে।

সাবেক অর্থ সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, মূল্যস্ফীতির যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ, তা কোনোভাবেই নামিয়ে আনা সম্ভব হবে না। বরং যেটা উচিত ছিল, এই মূল্যস্ফীতিকে ভিত্তি ধরে প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ বাড়ানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ বাড়লে মানুষের আয় বাড়ত। তখন মূল্যস্ফীতির চাপও কমে যেত। আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত নির্বাচনি ইশতেহারে ১১ অগ্রাধিকার ছিল, যার প্রথমেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ। এরপরই ছিল কর্মসংস্থান ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিম্নআয়ের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলো। প্রস্তাবিত বাজেটে নির্বাচনি ইশতেহারের ১১ অগ্রাধিকারের বিষয়টি উল্লেখ থাকলেও নির্বাচিত সরকারের প্রথম বাজেটে এ অগ্রাধিকার বাস্তবায়নের সুস্পষ্ট পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে; নীতিনির্ধারণী সুদের হার বাড়িয়ে সাড়ে ৮ শতাংশ করার উল্লেখ রয়েছে; ব্যাাংক ঋণের সুদের হার ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ওপর ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে; সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে রাজস্ব নীতির সমন্বয় কৌশল গ্রহণের উল্লেখ রয়েছে; এমনকি সরকারের ব্যয় সংকোচন করতে ঘোষিত বাজেটের আকার খুব একটা যে বাড়েনি- সে কথাও উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী। তবে এর বিপরীতে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সুনির্দিষ্ট কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে- তার উল্লেখ নেই ঘোষিত বাজেটে। বিষয়গুলোকে আগামী দিনের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।  

বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘আগামী অর্থবছরের বাজেটে আমরা ফিসক্যাল কনসোলিডেশন তথা বাজেট ঘাটতি হ্রাস এবং সীমিত কলেবরে হলেও কৃচ্ছ্রসাধন অব্যাহত রাখব। তবে দীর্ঘমেয়াদে এ পন্থা অবলম্বন করা হলে প্রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হয়ে যেতে পারে; সে কারণে লক্ষ্য থাকবে আগামী অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে সরকারি ব্যয় ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করা। এটি সম্ভবপর হবে যদি রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বাড়ানো যায়।’ সুতরাং বলাই যায়, এ বাজেটে প্রবৃদ্ধি হবে না, আগামীর জন্য অপেক্ষা করুন। এ বাজেটে কর্মসংস্থান হবে না, আগামীর জন্য অপেক্ষা করুন। এ বাজেটে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সুস্পষ্ট অঙ্গীকার থাকবে না-আগামীর জন্য অপেক্ষা করুন।

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতির প্রভাব : বাজেটে সংকোচনমূলক রাজস্ব নীতি গ্রহণের ফলে যা ঘটবে : (১) বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের আমানতের নিরাপত্তা রক্ষায় সরকারের ট্রেজারি বিলে বেশি বিনিয়োগ করবে; (২) বেসরকারি খাতে ঋণের সুদহার আরও বাড়বে; (৩) বাজেটের ঘাটতি মোকাবিলায় অভ্যন্তরীণ ঋণের টার্গেট বাড়ায় বেসরকারি খাত কম ঋণ পাবে। এর ফলে যা হবে : (১) সরকারি ট্রেজারি বিলে বিনিয়োগ করায়  বেসরকারি খাতের জন্য বিনিয়োগযোগ্য মূলধনের স্বল্পতা দেখা দেবে; (২) ঋণের সুদ বাড়ায় বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত হবেন; এবং (৩) সরকারের ঋণ বাড়ায় বেসরকারি খাত পর্যাপ্ত ঋণ পাবে না। ফলাফল : বিনিয়োগ কমে গেলে, উৎপাদন কমে যাবে। কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

বিনিয়োগ বিমুখ বাজেট : প্রস্তাবিত বাজেটে ঘোষিত করকাঠামোও বিনিয়োগ বান্ধব নয়। বিভিন্ন খাতে ‘কর অব্যাহত’ সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। উপরন্তু কর অব্যাহতি সুবিধা ভোগ করার সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার পরামর্শ রয়েছে বাজেটে। তবে পণ্য খালাসে জটিলতা নিরসন ও প্রক্রিয়া সহজীকরণের প্রতিশ্রুতি রয়েছে, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানিমুখী শিল্পকে সহায়তা দেওয়ার উল্লেখ রয়েছে। এসবই প্রতিশ্রুতি। বাজেট বক্তৃতায় বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ উন্নয়নে বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-এর ওয়ান স্টপ সার্ভিসের কথা বলা হলেও বাস্তবে এ সুবিধা পুরোপুরি কার্যকর হয়নি। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কথা বলা হয়েছে, যা নতুন কিছু নয়।

বাজেটে যেসব সংকট তুলে ধরা হয়েছে : উচ্চ মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ স্বল্পতা, ডলারের বিপরীতে টাকার অবচয়ের বিষয়গুলো বাজেট বক্তৃতায় উঠে এসেছে। বলা হয়েছে, ২০২২ সালের জুলাই থেকে চলতি অর্থবছরের মে মাস পর্যন্ত টাকার মান হারিয়েছে ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ। যে কারণে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে। এর ফলে মূল্যস্ফীতিও বাড়ছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-এ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। গত মে মাসে রিজার্ভ কমে ২৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।  টাকার মান ধরে রাখতে আলোচ্য সময়ে রিজার্ভ থেকে প্রায় ২২ বিলিয়ন ডলার বাজারে ছাড়তে হয়েছে। তবুও টাকার অবচয় হ্রাস করা যায়নি।

রিজার্ভ সংকটের কারণ হিসেবে ইউক্রেন যুদ্ধকে তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, যুদ্ধের কারণে ইউরোপ-আমেরিকাতেও উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। নিয়ন্ত্রণে সেখানকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো নীতিনির্ধারণী সুদের হার বাড়িয়ে দেয়। এতে সামষ্টিক অর্থনীতিতে চাপ তৈরি হয়। উন্নত বিশ্বে সুদের হার বাড়ায় দেশ থেকে অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী তাদের মূলধন প্রত্যাহার করে নিয়ে গেছেন। অন্যদিকে নতুন বিনিয়োগও আসেনি। এর ফলে সরকারের ব্যালান্স অব পেমেন্টে ঘাটতি বেড়েছে। এর ওপর বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধ বাবদ বার্ষিক ব্যয় ১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আরও বলা হয়েছে, উন্নত বিশ্বে সুদের হার না কমালে এ ধারা অব্যাহত থাকবে। এর অর্থ হচ্ছে, রিজার্ভ সংকট কাটানোর আশু সমাধান নেই।

বাজেটের ভালো দিক : এত কিছু না থাকার মাঝেও বাজেটের কিছু ভালো দিক রয়েছে। একটি হচ্ছে, মাটির নিচের সম্পদ উত্তোলনে বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ খাতে গবেষণা উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সমুদ্র তলদেশের খনিজ সম্পদ আহরণে বাজেটে বরাদ্দও রাখা হয়েছে। এটি নতুন গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধানে সহায়তা করবে। ফলে গ্যাসের সংকট কমানোর উদ্যোগ রয়েছে ঘোষিত বাজেটে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশি ও প্রবাসীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই বেজড সলিউশন ডেভেলপমেন্ট, রোবটিং সফটওয়্যার, ডিজিটাল ডাটা, মোবাইল অ্যাপ, ই লার্নিং, অ্যানিমেশন, আইটি ফ্রিল্যান্সিংসহ বিভিন্ন খাতে তিন বছরের করমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করতে বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বাড়ানো হয়েছে। মূল্যস্ফীতির হাত থেকে মধ্যবিত্তকে সুরক্ষা দিতে নিত্যপণ্যে শুল্ককর কমানো হয়েছে। দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া সেবা খাতের নীতিসহায়তা দিতে জাতীয় লজিস্টিক নীতি প্রণয়নের বিষয়টি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়তা করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে