শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা

♦ নানা কৌশলে সচিবালয়ে প্রবেশ ♦ উপদেষ্টাদের দপ্তরে ভিড়
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা

রবিবার বেলা ১টা। চোখে পড়ল, সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দপ্তরের ওয়েটিং রুম ও বারান্দায় অপেক্ষমাণ দর্শনার্থীদের ভিড়। কথা বলে জানা গেল, অনেকেই এসেছেন বিভিন্ন তদবির নিয়ে। কেউ এসেছেন নিজের কাজ নিয়ে, কেউ এসেছেন অন্যের হয়ে কিছু বলতে। দুপুর ২টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ফ্লোরে সচিবের দপ্তরের সামনে দেখা গেল ১৫ জনের বেশি দর্শনার্থী অপেক্ষমাণ। এ ছাড়া সচিবের দপ্তরের আশপাশে বিভিন্ন রুমে বসে অপেক্ষা করছিলেন আরও ২০ জনের মতো। যাদের বেশির ভাগই এসেছেন বিভিন্ন সমস্যা অবহিত করে একটা ভালো বদলি বা পোস্টিং করাতে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর সচিবালয়ে আওয়ামী ঘরানার লোকজনের আনাগোনা কমলেও তদবির থেমে নেই। গত সপ্তাহের কর্মদিবসগুলোতে সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দুর্যোগ, জনপ্রশাসন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন উপদেষ্টার দপ্তরে এ ধরনের ভিড় দেখা গেছে। এ ছাড়া সচিবদের দপ্তরেও দর্শনার্থীর চাপ প্রচুর। সচিবালয়ে প্রবেশের পাস বন্ধ থাকলেও নানাভাবে ম্যানেজ করে তারা প্রবেশ করছেন সচিবালয়ে।

জানা যায়, ১৯৭৯ সালের সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী সচিবালয়ে এসব তদবিরকারীর বিষয়ে বিধিনিষেধ থাকলেও রাজনৈতিক সরকারের আমলে তা উপেক্ষিত হতো। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও দৌরাত্ম্য কমেনি তদবিরকারীদের। যারা তদবির করছেন তাদের অনেকেই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক, ডাক্তার প্রভৃতি। নিজেদের পদোন্নতি ও পোস্টিং নিয়ে নানামুখী তদবির করতে আসেন প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে। অনেক সময় বিভিন্ন পরিচয়ের সমন্বয়কদেরও দেখা যাচ্ছে সচিবালয়ে। শুধু রাজধানী নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে উপদেষ্টা ও সচিবদের দপ্তরে প্রতিদিন নানামুখী আবদার নিয়ে হাজির হচ্ছেন অনেকে। তাদের তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা। ইতোমধ্যেই এসব তদবির নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ প্রমুখ। তবে তদবির যেন থামছেই না! দেশের বিশিষ্টজনরা মনে করছেন তদবিরবাজদের বিষয়ে সরকার কঠোর না হলে এর লাগাম আরও বেড়ে যাবে। তারা তদবির বিষয়ে বিধিমালা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।

এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের কাছে প্রতিদিন নানা ধরনের তদবির আসছে- এটা ঠিক। এতে খুবই অসুবিধাও হচ্ছে। কাজের ক্ষতি হচ্ছে। তবে সিদ্ধান্তটা কিন্তু আমরাই নিচ্ছি। তদবির করলেই-সেটি গুরুত্ব পাবে বিষয়টি তেমন নয়। তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন নানা দাবি-দাওয়ার আন্দোলন চলছিল- সেটা কিন্তু কমে এসেছে। আমরাও এ নিয়ে কাজ করছি। সমন্বয়কদের কিছু বিষয় আছে- আমরা ফাউন্ডেশন করেছি। তবে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তদবির বেশি সেটিও উল্লেখ করেন এ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, তদবির কমবেশি আসতেই থাকবে। তবে সবার কথা শুনতে গেলে কাজে ক্ষতি হয়, বিড়ম্বনা হয়।

গত ৫ আগস্টের পর একেবারেই বন্ধ রয়েছে সচিবালয়ে প্রবেশে পাস ইস্যু করা। কর্মকর্তারা কারও নামে পাস ইস্যু করতে পারছেন না। অফিসের কোনো মিটিং থাকলে নামের তালিকা প্রবেশ পথে  (গেটে) পাঠানো হয়। এর বাইরে যারা আসছেন- তারা বিভিন্ন মাধ্যমে কখনো পুলিশের সহায়তায়, কখনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ফোনে বলে দিচ্ছেন দর্শনার্থীকে সচিবালয়ে প্রবেশ করানোর জন্য। পাস বন্ধ থাকলেও এভাবে প্রতিনিয়িত শত শত মানুষ প্রবেশ করছেন সচিবালয়ে-যাদের বেশির ভাগের কাজই তদবির করা। সচিবালয়ে এখন বেশির ভাগই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি ও পোস্টিং নিয়ে তদবির লক্ষ্য করা গেছে। এর বাইরেও অনেকেই আসছেন পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বদলি হতে, কেউ পছন্দের হাসপাতালের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ধরনা দিচ্ছেন। অনেকেই জেলা থেকে ঢাকা বা আশপাশে বদলি হয়ে আসতেও তদবির করছেন। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে বদলি হতে ঘুরছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। কর্মকর্তাদের পাশাপাশি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামের সমন্বয়কদেরও দেখা যাচ্ছে সচিবালয়ে। রবিবার দুপুরে দুই ব্যক্তি নিজেদের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে শিক্ষা সচিবের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় আশপাশের অনেকে বলতে থাকেন, কে আসল সমন্বয়ক আর কে নামধারী সেটা বুঝা মুশকিল, আদৌ প্রকৃত সমন্বয়ক কিনা সেটাই বলবে কে?

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখন প্রায় প্রতিদিন হাজার খানেক দর্শনার্থী আসছেন। কেউ মাউশি, কেউ এনসিটিবি, কেউ ব্যানবেইসসহ নানা জায়গায় বদলি-পোস্টিং চাচ্ছেন। তিনি জানান, সচিব স্যারকে প্রতিদিন শতাধিকের মতো দর্শনার্থীর সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। আর বাকিদের সামলাচ্ছেন স্যারের পিএস। সচিবালয়ে তদবির বেশি আর সবচেয়ে বেশি এই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে বলেন ওই কর্মকর্তা। এদিকে রবিবার বিসিএস শিক্ষা ৪১ ব্যাচের কিছু কর্মকর্তা এক সচিবের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের কাজে যোগদান নিয়ে কথা বলতে আসেন। অসুস্থতার কারণে তারা যথাসময়ে যোগ দিতে পারেননি, সেটি বলতেই সচিবের দ্বারস্থ হয়েছেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রতিদিন সিনিয়র সচিবের দপ্তরে ভিড় লেগে থাকছে। যাদের অনেকেই আবার অবসরে গেছেন। তারা আসছেন তাদের পুরনো বিষয় নিয়ে। এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, অনেকেই নিজেদের বঞ্চিত উল্লেখ করে ভালো পোস্টিং চাচ্ছেন। অনেকেই দল বদল করে রং পাল্টিয়ে, ভোল পাল্টিয়ে তদবির করে নিজের জন্য কিছু আদায় করার চেষ্টায় আছেন। জনপ্রশাসনে অনেক কর্মকর্তা ছুটছেন পছন্দের জেলার ডিসি হতে। জনপ্রশাসনে সচিবের দপ্তরের চেয়েও বেশি ভিড় লেগে থাকছে নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগে। যাদের পদোন্নতি এখনো আটকে আছে তারাসহ অনেকেই আসেন নিজেদের ভালো পোস্টিংয়ের জন্য। আবার অনেকেই ব্যাচম্যাট বা নিজের সহকর্মীর বদনামও করতে আসেন সিনিয়র কর্মকর্তাদের কাছে। জনপ্রশাসনের এক যুগ্ম সচিব বলেন, আমরা নিজেরাই নিজেদের জন্য দায়ী। ভালো কাজের মূল্যায়ন হলে তদবির লাগে না। কিন্তু সবখানে প্রতিযোগিতা এখন এমন যে কার আগে পোস্টিং পাবে, কে কত ভালো জায়গায় পাবে। শুধু তাই নয়, আরেক সহকর্মী যাতে ভালো পোস্টিং না পায় এজন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রীতিমতো নানা মিথ্যাচারও করছেন কেউ কেউ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও একই দৃশ্য দেখা যায়। প্রতিদিন বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসকরা আসছেন নানা তদবির নিয়ে। কেউ আসছেন ভালো পোস্টিং পেতে। কেউ আসছেন ভালো হাসপাতালে বদলির জন্য। উপদেষ্টার সাক্ষাৎ না পেলে ছুটছেন স্বাস্ব্য সচিবের কাছে। নিজের স্বার্থ হাসিলে অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছেন মন্ত্রণালয়ে। সারা দেশের বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, পৌরসভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি না থাকায় স্থানীয় সরকার বিভাগে জনপ্রতিনিধিদের তদবির কম। তবে কর্মকর্তাদের তদবির রয়েছে। একই অবস্থা ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়েও। বিভিন্ন বন্যা বা দুর্যোগ হলে বরাদ্দ পেতে যে ভিড় লাগে- সে তুলনায় কম। তবে অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিদিনই কম-বেশি নানা তদবির নিয়ে আসছেন অনেকেই।

তদবিরের বিষয় নিয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ন্যায্য কাজগুলো আগে আগে অর্থাৎ বিদ্যুতের গতিতে করে ফেলা দরকার। তাহলে ভিড় কমবে, পাশাপাশি অন্যায় কাজের জন্য মানুষ আসবে না। তারাও মনে করবে ন্যায্য কাজ আটকে নেই। যারা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তদবির করে, এটা কাক্সিক্ষত নয়। তবে এটা আমাদের রক্তে মিশে গেছে। এই তদবির নিরুৎসাহিত করতে যারা নীতিনির্ধারক বা কর্তৃপক্ষ আছেন, তাদের একটা উপায় বের করতে হবে। এর মধ্যে একটা কিন্তু ওই ন্যায্য কাজ দ্রুত করা, সেটি হতে পারে। অন্যায় কাজ যে আপনি করেন না, সে বিষয়ে বার্তা দেওয়া, ভাবমূর্তি তৈরি করাও একটি উপায়। তদবির নিয়ে সবসময় নিরুৎসাহিত করার কথাই বলব। সম্প্রতি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোস্টিংয়ের জন্য দৌড়ঝাঁপ ও তদবির থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এদিকে সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ ‘২৪তম আইসিএবি ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রায় এক মাসে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে তিনি ১ হাজার ৭০০টি হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পেয়েছেন। বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ ও তদবিরের জন্যই মূলত এসব বার্তা পাঠানো হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নিয়ে নানা ধরনের অনুরোধ আসে উল্লেখ করে উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কেউ বলে, স্যার, এই লোক চুরি করে, একে দায়িত্ব থেকে সরান। কিংবা ওই লোক ভালো, তাকে দায়িত্বে আনেন। এভাবে নানা বার্তা আসে। এর মধ্যে অনেক প্রকৃত অভিযোগ রয়েছে। আবার অনেকে নিজের স্বার্থের জন্যও বলে। তবে যারা প্রকৃত অভিযোগ তুলে ধরে, সেগুলো বিবেচনা করা হচ্ছে।’ এ ছাড়া তদবির নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। গত ১৫ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টার ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে আসিফ মাহমুদ লিখেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বলেছিলাম, ব্যক্তিগত তদবির-আবদার নিয়ে কেউ আসবেন না। এখনো প্রতিদিন যদি ৫০ জন দেখা করতে আসেন, তার মধ্যে ৪৮ জনই আসেন নানারকম তদবির নিয়ে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম