শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা

♦ নানা কৌশলে সচিবালয়ে প্রবেশ ♦ উপদেষ্টাদের দপ্তরে ভিড়
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা

রবিবার বেলা ১টা। চোখে পড়ল, সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দপ্তরের ওয়েটিং রুম ও বারান্দায় অপেক্ষমাণ দর্শনার্থীদের ভিড়। কথা বলে জানা গেল, অনেকেই এসেছেন বিভিন্ন তদবির নিয়ে। কেউ এসেছেন নিজের কাজ নিয়ে, কেউ এসেছেন অন্যের হয়ে কিছু বলতে। দুপুর ২টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ফ্লোরে সচিবের দপ্তরের সামনে দেখা গেল ১৫ জনের বেশি দর্শনার্থী অপেক্ষমাণ। এ ছাড়া সচিবের দপ্তরের আশপাশে বিভিন্ন রুমে বসে অপেক্ষা করছিলেন আরও ২০ জনের মতো। যাদের বেশির ভাগই এসেছেন বিভিন্ন সমস্যা অবহিত করে একটা ভালো বদলি বা পোস্টিং করাতে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর সচিবালয়ে আওয়ামী ঘরানার লোকজনের আনাগোনা কমলেও তদবির থেমে নেই। গত সপ্তাহের কর্মদিবসগুলোতে সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দুর্যোগ, জনপ্রশাসন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন উপদেষ্টার দপ্তরে এ ধরনের ভিড় দেখা গেছে। এ ছাড়া সচিবদের দপ্তরেও দর্শনার্থীর চাপ প্রচুর। সচিবালয়ে প্রবেশের পাস বন্ধ থাকলেও নানাভাবে ম্যানেজ করে তারা প্রবেশ করছেন সচিবালয়ে।

জানা যায়, ১৯৭৯ সালের সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী সচিবালয়ে এসব তদবিরকারীর বিষয়ে বিধিনিষেধ থাকলেও রাজনৈতিক সরকারের আমলে তা উপেক্ষিত হতো। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও দৌরাত্ম্য কমেনি তদবিরকারীদের। যারা তদবির করছেন তাদের অনেকেই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক, ডাক্তার প্রভৃতি। নিজেদের পদোন্নতি ও পোস্টিং নিয়ে নানামুখী তদবির করতে আসেন প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে। অনেক সময় বিভিন্ন পরিচয়ের সমন্বয়কদেরও দেখা যাচ্ছে সচিবালয়ে। শুধু রাজধানী নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে উপদেষ্টা ও সচিবদের দপ্তরে প্রতিদিন নানামুখী আবদার নিয়ে হাজির হচ্ছেন অনেকে। তাদের তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা। ইতোমধ্যেই এসব তদবির নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ প্রমুখ। তবে তদবির যেন থামছেই না! দেশের বিশিষ্টজনরা মনে করছেন তদবিরবাজদের বিষয়ে সরকার কঠোর না হলে এর লাগাম আরও বেড়ে যাবে। তারা তদবির বিষয়ে বিধিমালা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।

এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের কাছে প্রতিদিন নানা ধরনের তদবির আসছে- এটা ঠিক। এতে খুবই অসুবিধাও হচ্ছে। কাজের ক্ষতি হচ্ছে। তবে সিদ্ধান্তটা কিন্তু আমরাই নিচ্ছি। তদবির করলেই-সেটি গুরুত্ব পাবে বিষয়টি তেমন নয়। তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন নানা দাবি-দাওয়ার আন্দোলন চলছিল- সেটা কিন্তু কমে এসেছে। আমরাও এ নিয়ে কাজ করছি। সমন্বয়কদের কিছু বিষয় আছে- আমরা ফাউন্ডেশন করেছি। তবে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তদবির বেশি সেটিও উল্লেখ করেন এ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, তদবির কমবেশি আসতেই থাকবে। তবে সবার কথা শুনতে গেলে কাজে ক্ষতি হয়, বিড়ম্বনা হয়।

গত ৫ আগস্টের পর একেবারেই বন্ধ রয়েছে সচিবালয়ে প্রবেশে পাস ইস্যু করা। কর্মকর্তারা কারও নামে পাস ইস্যু করতে পারছেন না। অফিসের কোনো মিটিং থাকলে নামের তালিকা প্রবেশ পথে  (গেটে) পাঠানো হয়। এর বাইরে যারা আসছেন- তারা বিভিন্ন মাধ্যমে কখনো পুলিশের সহায়তায়, কখনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ফোনে বলে দিচ্ছেন দর্শনার্থীকে সচিবালয়ে প্রবেশ করানোর জন্য। পাস বন্ধ থাকলেও এভাবে প্রতিনিয়িত শত শত মানুষ প্রবেশ করছেন সচিবালয়ে-যাদের বেশির ভাগের কাজই তদবির করা। সচিবালয়ে এখন বেশির ভাগই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি ও পোস্টিং নিয়ে তদবির লক্ষ্য করা গেছে। এর বাইরেও অনেকেই আসছেন পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বদলি হতে, কেউ পছন্দের হাসপাতালের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ধরনা দিচ্ছেন। অনেকেই জেলা থেকে ঢাকা বা আশপাশে বদলি হয়ে আসতেও তদবির করছেন। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে বদলি হতে ঘুরছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। কর্মকর্তাদের পাশাপাশি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামের সমন্বয়কদেরও দেখা যাচ্ছে সচিবালয়ে। রবিবার দুপুরে দুই ব্যক্তি নিজেদের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে শিক্ষা সচিবের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় আশপাশের অনেকে বলতে থাকেন, কে আসল সমন্বয়ক আর কে নামধারী সেটা বুঝা মুশকিল, আদৌ প্রকৃত সমন্বয়ক কিনা সেটাই বলবে কে?

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখন প্রায় প্রতিদিন হাজার খানেক দর্শনার্থী আসছেন। কেউ মাউশি, কেউ এনসিটিবি, কেউ ব্যানবেইসসহ নানা জায়গায় বদলি-পোস্টিং চাচ্ছেন। তিনি জানান, সচিব স্যারকে প্রতিদিন শতাধিকের মতো দর্শনার্থীর সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। আর বাকিদের সামলাচ্ছেন স্যারের পিএস। সচিবালয়ে তদবির বেশি আর সবচেয়ে বেশি এই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে বলেন ওই কর্মকর্তা। এদিকে রবিবার বিসিএস শিক্ষা ৪১ ব্যাচের কিছু কর্মকর্তা এক সচিবের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের কাজে যোগদান নিয়ে কথা বলতে আসেন। অসুস্থতার কারণে তারা যথাসময়ে যোগ দিতে পারেননি, সেটি বলতেই সচিবের দ্বারস্থ হয়েছেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রতিদিন সিনিয়র সচিবের দপ্তরে ভিড় লেগে থাকছে। যাদের অনেকেই আবার অবসরে গেছেন। তারা আসছেন তাদের পুরনো বিষয় নিয়ে। এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, অনেকেই নিজেদের বঞ্চিত উল্লেখ করে ভালো পোস্টিং চাচ্ছেন। অনেকেই দল বদল করে রং পাল্টিয়ে, ভোল পাল্টিয়ে তদবির করে নিজের জন্য কিছু আদায় করার চেষ্টায় আছেন। জনপ্রশাসনে অনেক কর্মকর্তা ছুটছেন পছন্দের জেলার ডিসি হতে। জনপ্রশাসনে সচিবের দপ্তরের চেয়েও বেশি ভিড় লেগে থাকছে নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগে। যাদের পদোন্নতি এখনো আটকে আছে তারাসহ অনেকেই আসেন নিজেদের ভালো পোস্টিংয়ের জন্য। আবার অনেকেই ব্যাচম্যাট বা নিজের সহকর্মীর বদনামও করতে আসেন সিনিয়র কর্মকর্তাদের কাছে। জনপ্রশাসনের এক যুগ্ম সচিব বলেন, আমরা নিজেরাই নিজেদের জন্য দায়ী। ভালো কাজের মূল্যায়ন হলে তদবির লাগে না। কিন্তু সবখানে প্রতিযোগিতা এখন এমন যে কার আগে পোস্টিং পাবে, কে কত ভালো জায়গায় পাবে। শুধু তাই নয়, আরেক সহকর্মী যাতে ভালো পোস্টিং না পায় এজন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রীতিমতো নানা মিথ্যাচারও করছেন কেউ কেউ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও একই দৃশ্য দেখা যায়। প্রতিদিন বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসকরা আসছেন নানা তদবির নিয়ে। কেউ আসছেন ভালো পোস্টিং পেতে। কেউ আসছেন ভালো হাসপাতালে বদলির জন্য। উপদেষ্টার সাক্ষাৎ না পেলে ছুটছেন স্বাস্ব্য সচিবের কাছে। নিজের স্বার্থ হাসিলে অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছেন মন্ত্রণালয়ে। সারা দেশের বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, পৌরসভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি না থাকায় স্থানীয় সরকার বিভাগে জনপ্রতিনিধিদের তদবির কম। তবে কর্মকর্তাদের তদবির রয়েছে। একই অবস্থা ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়েও। বিভিন্ন বন্যা বা দুর্যোগ হলে বরাদ্দ পেতে যে ভিড় লাগে- সে তুলনায় কম। তবে অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিদিনই কম-বেশি নানা তদবির নিয়ে আসছেন অনেকেই।

তদবিরের বিষয় নিয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ন্যায্য কাজগুলো আগে আগে অর্থাৎ বিদ্যুতের গতিতে করে ফেলা দরকার। তাহলে ভিড় কমবে, পাশাপাশি অন্যায় কাজের জন্য মানুষ আসবে না। তারাও মনে করবে ন্যায্য কাজ আটকে নেই। যারা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তদবির করে, এটা কাক্সিক্ষত নয়। তবে এটা আমাদের রক্তে মিশে গেছে। এই তদবির নিরুৎসাহিত করতে যারা নীতিনির্ধারক বা কর্তৃপক্ষ আছেন, তাদের একটা উপায় বের করতে হবে। এর মধ্যে একটা কিন্তু ওই ন্যায্য কাজ দ্রুত করা, সেটি হতে পারে। অন্যায় কাজ যে আপনি করেন না, সে বিষয়ে বার্তা দেওয়া, ভাবমূর্তি তৈরি করাও একটি উপায়। তদবির নিয়ে সবসময় নিরুৎসাহিত করার কথাই বলব। সম্প্রতি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোস্টিংয়ের জন্য দৌড়ঝাঁপ ও তদবির থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এদিকে সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ ‘২৪তম আইসিএবি ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রায় এক মাসে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে তিনি ১ হাজার ৭০০টি হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পেয়েছেন। বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ ও তদবিরের জন্যই মূলত এসব বার্তা পাঠানো হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নিয়ে নানা ধরনের অনুরোধ আসে উল্লেখ করে উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কেউ বলে, স্যার, এই লোক চুরি করে, একে দায়িত্ব থেকে সরান। কিংবা ওই লোক ভালো, তাকে দায়িত্বে আনেন। এভাবে নানা বার্তা আসে। এর মধ্যে অনেক প্রকৃত অভিযোগ রয়েছে। আবার অনেকে নিজের স্বার্থের জন্যও বলে। তবে যারা প্রকৃত অভিযোগ তুলে ধরে, সেগুলো বিবেচনা করা হচ্ছে।’ এ ছাড়া তদবির নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। গত ১৫ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টার ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে আসিফ মাহমুদ লিখেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বলেছিলাম, ব্যক্তিগত তদবির-আবদার নিয়ে কেউ আসবেন না। এখনো প্রতিদিন যদি ৫০ জন দেখা করতে আসেন, তার মধ্যে ৪৮ জনই আসেন নানারকম তদবির নিয়ে।’

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা