শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা

♦ নানা কৌশলে সচিবালয়ে প্রবেশ ♦ উপদেষ্টাদের দপ্তরে ভিড়
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা

রবিবার বেলা ১টা। চোখে পড়ল, সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দপ্তরের ওয়েটিং রুম ও বারান্দায় অপেক্ষমাণ দর্শনার্থীদের ভিড়। কথা বলে জানা গেল, অনেকেই এসেছেন বিভিন্ন তদবির নিয়ে। কেউ এসেছেন নিজের কাজ নিয়ে, কেউ এসেছেন অন্যের হয়ে কিছু বলতে। দুপুর ২টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ফ্লোরে সচিবের দপ্তরের সামনে দেখা গেল ১৫ জনের বেশি দর্শনার্থী অপেক্ষমাণ। এ ছাড়া সচিবের দপ্তরের আশপাশে বিভিন্ন রুমে বসে অপেক্ষা করছিলেন আরও ২০ জনের মতো। যাদের বেশির ভাগই এসেছেন বিভিন্ন সমস্যা অবহিত করে একটা ভালো বদলি বা পোস্টিং করাতে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর সচিবালয়ে আওয়ামী ঘরানার লোকজনের আনাগোনা কমলেও তদবির থেমে নেই। গত সপ্তাহের কর্মদিবসগুলোতে সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দুর্যোগ, জনপ্রশাসন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন উপদেষ্টার দপ্তরে এ ধরনের ভিড় দেখা গেছে। এ ছাড়া সচিবদের দপ্তরেও দর্শনার্থীর চাপ প্রচুর। সচিবালয়ে প্রবেশের পাস বন্ধ থাকলেও নানাভাবে ম্যানেজ করে তারা প্রবেশ করছেন সচিবালয়ে।

জানা যায়, ১৯৭৯ সালের সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী সচিবালয়ে এসব তদবিরকারীর বিষয়ে বিধিনিষেধ থাকলেও রাজনৈতিক সরকারের আমলে তা উপেক্ষিত হতো। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও দৌরাত্ম্য কমেনি তদবিরকারীদের। যারা তদবির করছেন তাদের অনেকেই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক, ডাক্তার প্রভৃতি। নিজেদের পদোন্নতি ও পোস্টিং নিয়ে নানামুখী তদবির করতে আসেন প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে। অনেক সময় বিভিন্ন পরিচয়ের সমন্বয়কদেরও দেখা যাচ্ছে সচিবালয়ে। শুধু রাজধানী নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে উপদেষ্টা ও সচিবদের দপ্তরে প্রতিদিন নানামুখী আবদার নিয়ে হাজির হচ্ছেন অনেকে। তাদের তদবিরে তটস্থ উপদেষ্টারা। ইতোমধ্যেই এসব তদবির নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ প্রমুখ। তবে তদবির যেন থামছেই না! দেশের বিশিষ্টজনরা মনে করছেন তদবিরবাজদের বিষয়ে সরকার কঠোর না হলে এর লাগাম আরও বেড়ে যাবে। তারা তদবির বিষয়ে বিধিমালা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।

এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের কাছে প্রতিদিন নানা ধরনের তদবির আসছে- এটা ঠিক। এতে খুবই অসুবিধাও হচ্ছে। কাজের ক্ষতি হচ্ছে। তবে সিদ্ধান্তটা কিন্তু আমরাই নিচ্ছি। তদবির করলেই-সেটি গুরুত্ব পাবে বিষয়টি তেমন নয়। তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন নানা দাবি-দাওয়ার আন্দোলন চলছিল- সেটা কিন্তু কমে এসেছে। আমরাও এ নিয়ে কাজ করছি। সমন্বয়কদের কিছু বিষয় আছে- আমরা ফাউন্ডেশন করেছি। তবে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তদবির বেশি সেটিও উল্লেখ করেন এ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, তদবির কমবেশি আসতেই থাকবে। তবে সবার কথা শুনতে গেলে কাজে ক্ষতি হয়, বিড়ম্বনা হয়।

গত ৫ আগস্টের পর একেবারেই বন্ধ রয়েছে সচিবালয়ে প্রবেশে পাস ইস্যু করা। কর্মকর্তারা কারও নামে পাস ইস্যু করতে পারছেন না। অফিসের কোনো মিটিং থাকলে নামের তালিকা প্রবেশ পথে  (গেটে) পাঠানো হয়। এর বাইরে যারা আসছেন- তারা বিভিন্ন মাধ্যমে কখনো পুলিশের সহায়তায়, কখনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ফোনে বলে দিচ্ছেন দর্শনার্থীকে সচিবালয়ে প্রবেশ করানোর জন্য। পাস বন্ধ থাকলেও এভাবে প্রতিনিয়িত শত শত মানুষ প্রবেশ করছেন সচিবালয়ে-যাদের বেশির ভাগের কাজই তদবির করা। সচিবালয়ে এখন বেশির ভাগই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি ও পোস্টিং নিয়ে তদবির লক্ষ্য করা গেছে। এর বাইরেও অনেকেই আসছেন পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বদলি হতে, কেউ পছন্দের হাসপাতালের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ধরনা দিচ্ছেন। অনেকেই জেলা থেকে ঢাকা বা আশপাশে বদলি হয়ে আসতেও তদবির করছেন। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে বদলি হতে ঘুরছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। কর্মকর্তাদের পাশাপাশি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামের সমন্বয়কদেরও দেখা যাচ্ছে সচিবালয়ে। রবিবার দুপুরে দুই ব্যক্তি নিজেদের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে শিক্ষা সচিবের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় আশপাশের অনেকে বলতে থাকেন, কে আসল সমন্বয়ক আর কে নামধারী সেটা বুঝা মুশকিল, আদৌ প্রকৃত সমন্বয়ক কিনা সেটাই বলবে কে?

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখন প্রায় প্রতিদিন হাজার খানেক দর্শনার্থী আসছেন। কেউ মাউশি, কেউ এনসিটিবি, কেউ ব্যানবেইসসহ নানা জায়গায় বদলি-পোস্টিং চাচ্ছেন। তিনি জানান, সচিব স্যারকে প্রতিদিন শতাধিকের মতো দর্শনার্থীর সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। আর বাকিদের সামলাচ্ছেন স্যারের পিএস। সচিবালয়ে তদবির বেশি আর সবচেয়ে বেশি এই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে বলেন ওই কর্মকর্তা। এদিকে রবিবার বিসিএস শিক্ষা ৪১ ব্যাচের কিছু কর্মকর্তা এক সচিবের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের কাজে যোগদান নিয়ে কথা বলতে আসেন। অসুস্থতার কারণে তারা যথাসময়ে যোগ দিতে পারেননি, সেটি বলতেই সচিবের দ্বারস্থ হয়েছেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রতিদিন সিনিয়র সচিবের দপ্তরে ভিড় লেগে থাকছে। যাদের অনেকেই আবার অবসরে গেছেন। তারা আসছেন তাদের পুরনো বিষয় নিয়ে। এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, অনেকেই নিজেদের বঞ্চিত উল্লেখ করে ভালো পোস্টিং চাচ্ছেন। অনেকেই দল বদল করে রং পাল্টিয়ে, ভোল পাল্টিয়ে তদবির করে নিজের জন্য কিছু আদায় করার চেষ্টায় আছেন। জনপ্রশাসনে অনেক কর্মকর্তা ছুটছেন পছন্দের জেলার ডিসি হতে। জনপ্রশাসনে সচিবের দপ্তরের চেয়েও বেশি ভিড় লেগে থাকছে নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগে। যাদের পদোন্নতি এখনো আটকে আছে তারাসহ অনেকেই আসেন নিজেদের ভালো পোস্টিংয়ের জন্য। আবার অনেকেই ব্যাচম্যাট বা নিজের সহকর্মীর বদনামও করতে আসেন সিনিয়র কর্মকর্তাদের কাছে। জনপ্রশাসনের এক যুগ্ম সচিব বলেন, আমরা নিজেরাই নিজেদের জন্য দায়ী। ভালো কাজের মূল্যায়ন হলে তদবির লাগে না। কিন্তু সবখানে প্রতিযোগিতা এখন এমন যে কার আগে পোস্টিং পাবে, কে কত ভালো জায়গায় পাবে। শুধু তাই নয়, আরেক সহকর্মী যাতে ভালো পোস্টিং না পায় এজন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রীতিমতো নানা মিথ্যাচারও করছেন কেউ কেউ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও একই দৃশ্য দেখা যায়। প্রতিদিন বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসকরা আসছেন নানা তদবির নিয়ে। কেউ আসছেন ভালো পোস্টিং পেতে। কেউ আসছেন ভালো হাসপাতালে বদলির জন্য। উপদেষ্টার সাক্ষাৎ না পেলে ছুটছেন স্বাস্ব্য সচিবের কাছে। নিজের স্বার্থ হাসিলে অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছেন মন্ত্রণালয়ে। সারা দেশের বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, পৌরসভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি না থাকায় স্থানীয় সরকার বিভাগে জনপ্রতিনিধিদের তদবির কম। তবে কর্মকর্তাদের তদবির রয়েছে। একই অবস্থা ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়েও। বিভিন্ন বন্যা বা দুর্যোগ হলে বরাদ্দ পেতে যে ভিড় লাগে- সে তুলনায় কম। তবে অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিদিনই কম-বেশি নানা তদবির নিয়ে আসছেন অনেকেই।

তদবিরের বিষয় নিয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ন্যায্য কাজগুলো আগে আগে অর্থাৎ বিদ্যুতের গতিতে করে ফেলা দরকার। তাহলে ভিড় কমবে, পাশাপাশি অন্যায় কাজের জন্য মানুষ আসবে না। তারাও মনে করবে ন্যায্য কাজ আটকে নেই। যারা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তদবির করে, এটা কাক্সিক্ষত নয়। তবে এটা আমাদের রক্তে মিশে গেছে। এই তদবির নিরুৎসাহিত করতে যারা নীতিনির্ধারক বা কর্তৃপক্ষ আছেন, তাদের একটা উপায় বের করতে হবে। এর মধ্যে একটা কিন্তু ওই ন্যায্য কাজ দ্রুত করা, সেটি হতে পারে। অন্যায় কাজ যে আপনি করেন না, সে বিষয়ে বার্তা দেওয়া, ভাবমূর্তি তৈরি করাও একটি উপায়। তদবির নিয়ে সবসময় নিরুৎসাহিত করার কথাই বলব। সম্প্রতি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোস্টিংয়ের জন্য দৌড়ঝাঁপ ও তদবির থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এদিকে সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ ‘২৪তম আইসিএবি ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রায় এক মাসে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে তিনি ১ হাজার ৭০০টি হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পেয়েছেন। বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ ও তদবিরের জন্যই মূলত এসব বার্তা পাঠানো হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নিয়ে নানা ধরনের অনুরোধ আসে উল্লেখ করে উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কেউ বলে, স্যার, এই লোক চুরি করে, একে দায়িত্ব থেকে সরান। কিংবা ওই লোক ভালো, তাকে দায়িত্বে আনেন। এভাবে নানা বার্তা আসে। এর মধ্যে অনেক প্রকৃত অভিযোগ রয়েছে। আবার অনেকে নিজের স্বার্থের জন্যও বলে। তবে যারা প্রকৃত অভিযোগ তুলে ধরে, সেগুলো বিবেচনা করা হচ্ছে।’ এ ছাড়া তদবির নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। গত ১৫ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টার ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে আসিফ মাহমুদ লিখেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বলেছিলাম, ব্যক্তিগত তদবির-আবদার নিয়ে কেউ আসবেন না। এখনো প্রতিদিন যদি ৫০ জন দেখা করতে আসেন, তার মধ্যে ৪৮ জনই আসেন নানারকম তদবির নিয়ে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা