শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

গ্রেপ্তার-মামলার ভয়, অর্থ কেলেঙ্কারি, রদবদল-ওএসডি চলছে আতঙ্কে সাবেক ডিসিরাও
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার বিগত সরকারের দলীয় ক্যাডারের ভূমিকা পালন, অর্থ কেলেঙ্কারি, নারী কেলেঙ্কারির কারণে গোটা প্রশাসনে এখন আতঙ্ক অস্বস্তি পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রশাসনের নবীন কর্মকর্তা সহকারী সচিব থেকে থেকে সর্বোচ্চ পদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরে কম বেশি অস্বস্তি রয়েছে। একাধিক সচিবের নামে মামলা-গ্রেপ্তারের পর সবার মনে প্রশ্ন ঘুরছে পরের ব্যক্তি কে? এরই মধ্যে কথার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন জুনিয়র কর্মকর্তা তাবাসুম তাপসী। প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক, বর্তমান কর্মকর্তাদের অর্থ কেলেঙ্কারি, নারীঘটিত বিষয় সামনে আসায় পারিবারিক-সামাজিকভাবে বিব্রত অনেকে। প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে অস্বস্তি ও আতঙ্কের এসব বিষয় জানা গেছে।

গত কয়েক দিন প্রশাসনের সাবেক শীর্ষ ক্ষমতাধর কর্মকর্তা, সাবেক আইজিপিসহ পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হয়েছেন। সচিবালয়ের কারও কক্ষে চেনা মানুষ দেখলেই কুশল বিনিময়ের পর জানতে চান, পরবর্তী তালিকায় কে গ্রেপ্তার হচ্ছেন। কী হচ্ছে আর সামনে কী হতে পারে সে বিষয়েও প্রশ্ন রাখেন অনেকে। অনেকে অপরিচিত ফোন ধরছেন না, সাবেক কর্মকর্তাদের অনেকের ফোন বন্ধ রয়েছে। প্রশাসনের অনেকেই জানতে চান, শেষ দিন পর্যন্ত শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকা মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার অবস্থা। বন্ধ রয়েছে তার ফোনও। ইতোমধ্যেই প্রশাসনে খবর ছড়িয়েছে, তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজছে। ফলে গা ঢাকা দিয়েছেন তিনি। বিগত দিনে যারা ভোটের সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তারা গ্রেপ্তার হবেন কি না সে প্রশ্ন অনেক আমলার। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান, আহমেদ কায়কাউস, ফয়েজ আহমেদ গ্রেপ্তার হতে পারেন বলে সচিবালয়ে কানাঘুষা চলছে। কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদ নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। এমন পরিস্থিতিতে অবৈধ অর্থ উপার্জনকারীরা পড়েছেন বিড়ম্বনায়। অনেকের অর্থের সঙ্গে সম্মানে টান পড়েছে। অন্তত দুই ডজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আমলাদের নানা ঘটনায় আমরা বিব্রত, ভালো নেই কেউ। সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনে বসেন এমন একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশটা যেন কেমন, কাজে স্বস্তি নেই। প্রতিদিন অফিস শেষ করার পর মনে হয়, কাল আর আসতে পারব কি না। হয়তো ওএসডি বা অন্য কোনো অর্ডার দেখব। বা আমার সচিবের রদবদল হতে পারে। খোলা মনে কেউ কিছু বলতেও চায় না। ৬ নম্বর ভবনের এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, বদলি-পোস্টিং নিয়ে ব্যস্ত অনেকে। নিয়মিত পদের লোকজনও নানা টেনশনে দিন পার করছেন। এর মধ্যে আমাদের সিনিয়র স্যারদের মামলা গ্রেপ্তার একটা প্রভাব ফেলছে।

প্রশাসনে আতঙ্ক-অস্বস্তি নিয়ে সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেউ অন্যায় কাজ করে থাকলে আতঙ্ক-অস্বস্তি থাকাটা স্বাভাবিক। আর্থিক কেলেঙ্কারি, অন্যায়ভাবে পদ-পদবি দখল করা, তদবির করে সিনিয়রকে বঞ্চিত করাও অন্যায়। যদি এসব না করে তার ভয়ের কোনো কারণ নেই। পূর্বের অন্যায় কাজের জন্য অনেকেই জবাবদিহির আওতায় আসতে পারে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে যদি ক্ষমতার পরিবর্তন হতো আর আমলারা যদি পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করত, দলাদলিতে না জড়াত, তাহলে কোনো উদ্বেগ থাকার কথা নয়। এখানে আমলারা দলদাসে পরিণত হয়েছে, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়েছে, দুর্নীতি করেছে, সিনিয়রদের বঞ্চিত করেছে জুনিয়ররা এবং সেটা দীর্ঘ সময় ধরে হয়েছে। কেউ কেউ তো সন্ত্রাসীর মতো আচরণও করেছেন। এসবের কারণে অনেকের ভয়ের ব্যাপার আছে। ভবিষ্যতে যারা কাজ করবে তারা যেন এই বর্তমান দেখে সতর্ক হয় সে আহ্বান রাখেন সাবেক এই সচিব।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আবদুল আউয়াল মজুমদার আরও বলেন, আমলাদের ঘটনা জনসাধারণের কাছে ভিন্নভাবে গেলে একটা বিব্রত পরিবেশও হয়। এটা কাজের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে। এজন্য আমি বলি, ব্যক্তিগত সততাকে দৃশ্যমান করতে। সরকার একটি বার্তা দিতে পারে, ভালো কাজ কর, হয়রানি করা হবে না, ঢালাও মামলা হবে না। তবে চোরের মন পুলিশ, পুলিশ। যারা দলবাজ তারা কিন্তু এসব বার্তায়ও স্বস্তি পাবে না। ভালো কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দিয়ে পরিবেশ আরও ভালো করতে হবে। চিহ্নিত দলীয় লোকদের সরিয়ে মেধাবী নিরপেক্ষদের দায়িত্ব দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে শৃৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ শুরু করছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, ছাত্রদের মতো আন্দোলন করে দীর্ঘদিনের বঞ্চিত কর্মকর্তারাও। এতে ন্যায্যতা নিশ্চিতে তড়িঘড়ি করতে গিয়ে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েও বিতর্কিত হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এক দিনের জন্য সচিব করে আবার প্রত্যাহারও করতে হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মামলার ক্ষেত্রে পুলিশের আরও যাচাই করা দরকার। কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। তবে ঢালাও মামলা হওয়া উচিত নয়। সম্প্রতি বিভিন্ন সচিবের নামে হত্যা মামলা হয়েছে। এতে অবসরে যাওয়া সচিবদের পাশাপাশি আতঙ্কে আছেন বর্তমান কর্মরতরাও। এ ছাড়াও আমলাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও আছে। নাম প্রকাশ না করে ওএসডি হওয়া এক সচিব বলেন, দোয়া করবেন। আগের সরকারে কাজ করেছি, গ্রেপ্তার হতেই পারি যে কোনো সময়। ইতোমধ্যেই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তিন মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, কামাল নাসের চৌধুরী, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান গ্রেপ্তার হয়েছেন। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর পর সাবেক জননিরাপত্তা সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একের পর এক আমলাদের গ্রেপ্তারে আতঙ্ক বেড়েছে গত সরকারের সময়ে কাজ করা সচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের। বিভিন্নজনের মোবাইলে ঘুরছে গত সরকারের সময়ে সুবিধা নেওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাও। এসবের মধ্যেই ডিসি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় আসে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ও এক যুগ্ম সচিবের ঘুষের কেলেঙ্কারি। এদিকে কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদের বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামালের বাসা থেকে কয়েক কোটি নগদ টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের পর অন্যান্য দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন-অর রশিদ বিশ্বাসের দুর্নীতির অনুসন্ধান করছে দুদক। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপুসহ আটজনের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছে দুদক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তা দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের অবৈধ সম্পদ ও বাবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটে চাকরিতে প্রবেশের অভিযোগ তুলে বিষয়টি নিয়ে যাচাই করে শাস্তির আর্জি জানিয়েছেন প্রশাসনের একটি পক্ষ। বঞ্চিত একাধিক কর্মকর্তা বলেন, নোয়াখালীর ডিসি নয় তিনি ছিলেন ওবায়দুল কাদেরের বিশ্বস্ত ডানহাত। স্বরাষ্ট্রতে কাজ করেছেন এমন অনেকেই টেনশনে আছেন বলেও জানা গেছে। এদিকে ঢাকার সদ্য সাবেক ডিসি আনিসুর রহমানের নামে হত্যা মামলার পর আরও কয়েকজন সদ্য সাবেক ডিসিরা আতঙ্কে আছেন। যাদের বেশির ভাগই অর্থ বিত্তের মালিক।

এদিকে গত দুই মাসে ‘বঞ্চিত’ হিসেবে বিভিন্ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়েছে জনপ্রশাসন। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের কাউকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হচ্ছে, কাউকে পাঠানো হচ্ছে বাধ্যতামূলক অবসরে। যা এখনো চলছে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করতে মেধাবী কর্মকর্তার পাশাপাশি নিরপেক্ষতা দেখার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর যাদের নামে নানা অভিযোগ আছে, অন্যায় সুবিধা পেয়েছে তাদের দৃষ্টান্ত বিভাগীয় শাস্তিও হতে পারে মত বিশিষ্টজনদের।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
সর্বশেষ খবর
কাল রাজধানীর যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
কাল রাজধানীর যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’
‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২
কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র
গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার
নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর
এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির
ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার
লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে
বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত
আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা
ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা
ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’
‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র
শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক
আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল
জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প
স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা