শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

গ্রেপ্তার-মামলার ভয়, অর্থ কেলেঙ্কারি, রদবদল-ওএসডি চলছে আতঙ্কে সাবেক ডিসিরাও
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার বিগত সরকারের দলীয় ক্যাডারের ভূমিকা পালন, অর্থ কেলেঙ্কারি, নারী কেলেঙ্কারির কারণে গোটা প্রশাসনে এখন আতঙ্ক অস্বস্তি পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রশাসনের নবীন কর্মকর্তা সহকারী সচিব থেকে থেকে সর্বোচ্চ পদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরে কম বেশি অস্বস্তি রয়েছে। একাধিক সচিবের নামে মামলা-গ্রেপ্তারের পর সবার মনে প্রশ্ন ঘুরছে পরের ব্যক্তি কে? এরই মধ্যে কথার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন জুনিয়র কর্মকর্তা তাবাসুম তাপসী। প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক, বর্তমান কর্মকর্তাদের অর্থ কেলেঙ্কারি, নারীঘটিত বিষয় সামনে আসায় পারিবারিক-সামাজিকভাবে বিব্রত অনেকে। প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে অস্বস্তি ও আতঙ্কের এসব বিষয় জানা গেছে।

গত কয়েক দিন প্রশাসনের সাবেক শীর্ষ ক্ষমতাধর কর্মকর্তা, সাবেক আইজিপিসহ পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হয়েছেন। সচিবালয়ের কারও কক্ষে চেনা মানুষ দেখলেই কুশল বিনিময়ের পর জানতে চান, পরবর্তী তালিকায় কে গ্রেপ্তার হচ্ছেন। কী হচ্ছে আর সামনে কী হতে পারে সে বিষয়েও প্রশ্ন রাখেন অনেকে। অনেকে অপরিচিত ফোন ধরছেন না, সাবেক কর্মকর্তাদের অনেকের ফোন বন্ধ রয়েছে। প্রশাসনের অনেকেই জানতে চান, শেষ দিন পর্যন্ত শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকা মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার অবস্থা। বন্ধ রয়েছে তার ফোনও। ইতোমধ্যেই প্রশাসনে খবর ছড়িয়েছে, তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজছে। ফলে গা ঢাকা দিয়েছেন তিনি। বিগত দিনে যারা ভোটের সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তারা গ্রেপ্তার হবেন কি না সে প্রশ্ন অনেক আমলার। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান, আহমেদ কায়কাউস, ফয়েজ আহমেদ গ্রেপ্তার হতে পারেন বলে সচিবালয়ে কানাঘুষা চলছে। কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদ নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। এমন পরিস্থিতিতে অবৈধ অর্থ উপার্জনকারীরা পড়েছেন বিড়ম্বনায়। অনেকের অর্থের সঙ্গে সম্মানে টান পড়েছে। অন্তত দুই ডজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আমলাদের নানা ঘটনায় আমরা বিব্রত, ভালো নেই কেউ। সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনে বসেন এমন একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশটা যেন কেমন, কাজে স্বস্তি নেই। প্রতিদিন অফিস শেষ করার পর মনে হয়, কাল আর আসতে পারব কি না। হয়তো ওএসডি বা অন্য কোনো অর্ডার দেখব। বা আমার সচিবের রদবদল হতে পারে। খোলা মনে কেউ কিছু বলতেও চায় না। ৬ নম্বর ভবনের এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, বদলি-পোস্টিং নিয়ে ব্যস্ত অনেকে। নিয়মিত পদের লোকজনও নানা টেনশনে দিন পার করছেন। এর মধ্যে আমাদের সিনিয়র স্যারদের মামলা গ্রেপ্তার একটা প্রভাব ফেলছে।

প্রশাসনে আতঙ্ক-অস্বস্তি নিয়ে সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেউ অন্যায় কাজ করে থাকলে আতঙ্ক-অস্বস্তি থাকাটা স্বাভাবিক। আর্থিক কেলেঙ্কারি, অন্যায়ভাবে পদ-পদবি দখল করা, তদবির করে সিনিয়রকে বঞ্চিত করাও অন্যায়। যদি এসব না করে তার ভয়ের কোনো কারণ নেই। পূর্বের অন্যায় কাজের জন্য অনেকেই জবাবদিহির আওতায় আসতে পারে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে যদি ক্ষমতার পরিবর্তন হতো আর আমলারা যদি পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করত, দলাদলিতে না জড়াত, তাহলে কোনো উদ্বেগ থাকার কথা নয়। এখানে আমলারা দলদাসে পরিণত হয়েছে, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়েছে, দুর্নীতি করেছে, সিনিয়রদের বঞ্চিত করেছে জুনিয়ররা এবং সেটা দীর্ঘ সময় ধরে হয়েছে। কেউ কেউ তো সন্ত্রাসীর মতো আচরণও করেছেন। এসবের কারণে অনেকের ভয়ের ব্যাপার আছে। ভবিষ্যতে যারা কাজ করবে তারা যেন এই বর্তমান দেখে সতর্ক হয় সে আহ্বান রাখেন সাবেক এই সচিব।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আবদুল আউয়াল মজুমদার আরও বলেন, আমলাদের ঘটনা জনসাধারণের কাছে ভিন্নভাবে গেলে একটা বিব্রত পরিবেশও হয়। এটা কাজের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে। এজন্য আমি বলি, ব্যক্তিগত সততাকে দৃশ্যমান করতে। সরকার একটি বার্তা দিতে পারে, ভালো কাজ কর, হয়রানি করা হবে না, ঢালাও মামলা হবে না। তবে চোরের মন পুলিশ, পুলিশ। যারা দলবাজ তারা কিন্তু এসব বার্তায়ও স্বস্তি পাবে না। ভালো কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দিয়ে পরিবেশ আরও ভালো করতে হবে। চিহ্নিত দলীয় লোকদের সরিয়ে মেধাবী নিরপেক্ষদের দায়িত্ব দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে শৃৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ শুরু করছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, ছাত্রদের মতো আন্দোলন করে দীর্ঘদিনের বঞ্চিত কর্মকর্তারাও। এতে ন্যায্যতা নিশ্চিতে তড়িঘড়ি করতে গিয়ে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েও বিতর্কিত হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এক দিনের জন্য সচিব করে আবার প্রত্যাহারও করতে হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মামলার ক্ষেত্রে পুলিশের আরও যাচাই করা দরকার। কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। তবে ঢালাও মামলা হওয়া উচিত নয়। সম্প্রতি বিভিন্ন সচিবের নামে হত্যা মামলা হয়েছে। এতে অবসরে যাওয়া সচিবদের পাশাপাশি আতঙ্কে আছেন বর্তমান কর্মরতরাও। এ ছাড়াও আমলাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও আছে। নাম প্রকাশ না করে ওএসডি হওয়া এক সচিব বলেন, দোয়া করবেন। আগের সরকারে কাজ করেছি, গ্রেপ্তার হতেই পারি যে কোনো সময়। ইতোমধ্যেই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তিন মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, কামাল নাসের চৌধুরী, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান গ্রেপ্তার হয়েছেন। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর পর সাবেক জননিরাপত্তা সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একের পর এক আমলাদের গ্রেপ্তারে আতঙ্ক বেড়েছে গত সরকারের সময়ে কাজ করা সচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের। বিভিন্নজনের মোবাইলে ঘুরছে গত সরকারের সময়ে সুবিধা নেওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাও। এসবের মধ্যেই ডিসি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় আসে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ও এক যুগ্ম সচিবের ঘুষের কেলেঙ্কারি। এদিকে কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদের বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামালের বাসা থেকে কয়েক কোটি নগদ টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের পর অন্যান্য দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন-অর রশিদ বিশ্বাসের দুর্নীতির অনুসন্ধান করছে দুদক। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপুসহ আটজনের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছে দুদক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তা দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের অবৈধ সম্পদ ও বাবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটে চাকরিতে প্রবেশের অভিযোগ তুলে বিষয়টি নিয়ে যাচাই করে শাস্তির আর্জি জানিয়েছেন প্রশাসনের একটি পক্ষ। বঞ্চিত একাধিক কর্মকর্তা বলেন, নোয়াখালীর ডিসি নয় তিনি ছিলেন ওবায়দুল কাদেরের বিশ্বস্ত ডানহাত। স্বরাষ্ট্রতে কাজ করেছেন এমন অনেকেই টেনশনে আছেন বলেও জানা গেছে। এদিকে ঢাকার সদ্য সাবেক ডিসি আনিসুর রহমানের নামে হত্যা মামলার পর আরও কয়েকজন সদ্য সাবেক ডিসিরা আতঙ্কে আছেন। যাদের বেশির ভাগই অর্থ বিত্তের মালিক।

এদিকে গত দুই মাসে ‘বঞ্চিত’ হিসেবে বিভিন্ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়েছে জনপ্রশাসন। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের কাউকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হচ্ছে, কাউকে পাঠানো হচ্ছে বাধ্যতামূলক অবসরে। যা এখনো চলছে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করতে মেধাবী কর্মকর্তার পাশাপাশি নিরপেক্ষতা দেখার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর যাদের নামে নানা অভিযোগ আছে, অন্যায় সুবিধা পেয়েছে তাদের দৃষ্টান্ত বিভাগীয় শাস্তিও হতে পারে মত বিশিষ্টজনদের।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা