শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

গ্রেপ্তার-মামলার ভয়, অর্থ কেলেঙ্কারি, রদবদল-ওএসডি চলছে আতঙ্কে সাবেক ডিসিরাও
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার বিগত সরকারের দলীয় ক্যাডারের ভূমিকা পালন, অর্থ কেলেঙ্কারি, নারী কেলেঙ্কারির কারণে গোটা প্রশাসনে এখন আতঙ্ক অস্বস্তি পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রশাসনের নবীন কর্মকর্তা সহকারী সচিব থেকে থেকে সর্বোচ্চ পদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরে কম বেশি অস্বস্তি রয়েছে। একাধিক সচিবের নামে মামলা-গ্রেপ্তারের পর সবার মনে প্রশ্ন ঘুরছে পরের ব্যক্তি কে? এরই মধ্যে কথার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন জুনিয়র কর্মকর্তা তাবাসুম তাপসী। প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক, বর্তমান কর্মকর্তাদের অর্থ কেলেঙ্কারি, নারীঘটিত বিষয় সামনে আসায় পারিবারিক-সামাজিকভাবে বিব্রত অনেকে। প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে অস্বস্তি ও আতঙ্কের এসব বিষয় জানা গেছে।

গত কয়েক দিন প্রশাসনের সাবেক শীর্ষ ক্ষমতাধর কর্মকর্তা, সাবেক আইজিপিসহ পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হয়েছেন। সচিবালয়ের কারও কক্ষে চেনা মানুষ দেখলেই কুশল বিনিময়ের পর জানতে চান, পরবর্তী তালিকায় কে গ্রেপ্তার হচ্ছেন। কী হচ্ছে আর সামনে কী হতে পারে সে বিষয়েও প্রশ্ন রাখেন অনেকে। অনেকে অপরিচিত ফোন ধরছেন না, সাবেক কর্মকর্তাদের অনেকের ফোন বন্ধ রয়েছে। প্রশাসনের অনেকেই জানতে চান, শেষ দিন পর্যন্ত শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকা মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার অবস্থা। বন্ধ রয়েছে তার ফোনও। ইতোমধ্যেই প্রশাসনে খবর ছড়িয়েছে, তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজছে। ফলে গা ঢাকা দিয়েছেন তিনি। বিগত দিনে যারা ভোটের সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তারা গ্রেপ্তার হবেন কি না সে প্রশ্ন অনেক আমলার। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান, আহমেদ কায়কাউস, ফয়েজ আহমেদ গ্রেপ্তার হতে পারেন বলে সচিবালয়ে কানাঘুষা চলছে। কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদ নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। এমন পরিস্থিতিতে অবৈধ অর্থ উপার্জনকারীরা পড়েছেন বিড়ম্বনায়। অনেকের অর্থের সঙ্গে সম্মানে টান পড়েছে। অন্তত দুই ডজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আমলাদের নানা ঘটনায় আমরা বিব্রত, ভালো নেই কেউ। সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনে বসেন এমন একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশটা যেন কেমন, কাজে স্বস্তি নেই। প্রতিদিন অফিস শেষ করার পর মনে হয়, কাল আর আসতে পারব কি না। হয়তো ওএসডি বা অন্য কোনো অর্ডার দেখব। বা আমার সচিবের রদবদল হতে পারে। খোলা মনে কেউ কিছু বলতেও চায় না। ৬ নম্বর ভবনের এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, বদলি-পোস্টিং নিয়ে ব্যস্ত অনেকে। নিয়মিত পদের লোকজনও নানা টেনশনে দিন পার করছেন। এর মধ্যে আমাদের সিনিয়র স্যারদের মামলা গ্রেপ্তার একটা প্রভাব ফেলছে।

প্রশাসনে আতঙ্ক-অস্বস্তি নিয়ে সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেউ অন্যায় কাজ করে থাকলে আতঙ্ক-অস্বস্তি থাকাটা স্বাভাবিক। আর্থিক কেলেঙ্কারি, অন্যায়ভাবে পদ-পদবি দখল করা, তদবির করে সিনিয়রকে বঞ্চিত করাও অন্যায়। যদি এসব না করে তার ভয়ের কোনো কারণ নেই। পূর্বের অন্যায় কাজের জন্য অনেকেই জবাবদিহির আওতায় আসতে পারে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে যদি ক্ষমতার পরিবর্তন হতো আর আমলারা যদি পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করত, দলাদলিতে না জড়াত, তাহলে কোনো উদ্বেগ থাকার কথা নয়। এখানে আমলারা দলদাসে পরিণত হয়েছে, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়েছে, দুর্নীতি করেছে, সিনিয়রদের বঞ্চিত করেছে জুনিয়ররা এবং সেটা দীর্ঘ সময় ধরে হয়েছে। কেউ কেউ তো সন্ত্রাসীর মতো আচরণও করেছেন। এসবের কারণে অনেকের ভয়ের ব্যাপার আছে। ভবিষ্যতে যারা কাজ করবে তারা যেন এই বর্তমান দেখে সতর্ক হয় সে আহ্বান রাখেন সাবেক এই সচিব।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আবদুল আউয়াল মজুমদার আরও বলেন, আমলাদের ঘটনা জনসাধারণের কাছে ভিন্নভাবে গেলে একটা বিব্রত পরিবেশও হয়। এটা কাজের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে। এজন্য আমি বলি, ব্যক্তিগত সততাকে দৃশ্যমান করতে। সরকার একটি বার্তা দিতে পারে, ভালো কাজ কর, হয়রানি করা হবে না, ঢালাও মামলা হবে না। তবে চোরের মন পুলিশ, পুলিশ। যারা দলবাজ তারা কিন্তু এসব বার্তায়ও স্বস্তি পাবে না। ভালো কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দিয়ে পরিবেশ আরও ভালো করতে হবে। চিহ্নিত দলীয় লোকদের সরিয়ে মেধাবী নিরপেক্ষদের দায়িত্ব দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে শৃৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ শুরু করছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, ছাত্রদের মতো আন্দোলন করে দীর্ঘদিনের বঞ্চিত কর্মকর্তারাও। এতে ন্যায্যতা নিশ্চিতে তড়িঘড়ি করতে গিয়ে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েও বিতর্কিত হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এক দিনের জন্য সচিব করে আবার প্রত্যাহারও করতে হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মামলার ক্ষেত্রে পুলিশের আরও যাচাই করা দরকার। কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। তবে ঢালাও মামলা হওয়া উচিত নয়। সম্প্রতি বিভিন্ন সচিবের নামে হত্যা মামলা হয়েছে। এতে অবসরে যাওয়া সচিবদের পাশাপাশি আতঙ্কে আছেন বর্তমান কর্মরতরাও। এ ছাড়াও আমলাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও আছে। নাম প্রকাশ না করে ওএসডি হওয়া এক সচিব বলেন, দোয়া করবেন। আগের সরকারে কাজ করেছি, গ্রেপ্তার হতেই পারি যে কোনো সময়। ইতোমধ্যেই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তিন মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, কামাল নাসের চৌধুরী, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান গ্রেপ্তার হয়েছেন। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর পর সাবেক জননিরাপত্তা সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একের পর এক আমলাদের গ্রেপ্তারে আতঙ্ক বেড়েছে গত সরকারের সময়ে কাজ করা সচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের। বিভিন্নজনের মোবাইলে ঘুরছে গত সরকারের সময়ে সুবিধা নেওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাও। এসবের মধ্যেই ডিসি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় আসে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ও এক যুগ্ম সচিবের ঘুষের কেলেঙ্কারি। এদিকে কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদের বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামালের বাসা থেকে কয়েক কোটি নগদ টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের পর অন্যান্য দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন-অর রশিদ বিশ্বাসের দুর্নীতির অনুসন্ধান করছে দুদক। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপুসহ আটজনের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছে দুদক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তা দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের অবৈধ সম্পদ ও বাবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটে চাকরিতে প্রবেশের অভিযোগ তুলে বিষয়টি নিয়ে যাচাই করে শাস্তির আর্জি জানিয়েছেন প্রশাসনের একটি পক্ষ। বঞ্চিত একাধিক কর্মকর্তা বলেন, নোয়াখালীর ডিসি নয় তিনি ছিলেন ওবায়দুল কাদেরের বিশ্বস্ত ডানহাত। স্বরাষ্ট্রতে কাজ করেছেন এমন অনেকেই টেনশনে আছেন বলেও জানা গেছে। এদিকে ঢাকার সদ্য সাবেক ডিসি আনিসুর রহমানের নামে হত্যা মামলার পর আরও কয়েকজন সদ্য সাবেক ডিসিরা আতঙ্কে আছেন। যাদের বেশির ভাগই অর্থ বিত্তের মালিক।

এদিকে গত দুই মাসে ‘বঞ্চিত’ হিসেবে বিভিন্ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়েছে জনপ্রশাসন। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের কাউকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হচ্ছে, কাউকে পাঠানো হচ্ছে বাধ্যতামূলক অবসরে। যা এখনো চলছে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করতে মেধাবী কর্মকর্তার পাশাপাশি নিরপেক্ষতা দেখার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর যাদের নামে নানা অভিযোগ আছে, অন্যায় সুবিধা পেয়েছে তাদের দৃষ্টান্ত বিভাগীয় শাস্তিও হতে পারে মত বিশিষ্টজনদের।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর