শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

গ্রেপ্তার-মামলার ভয়, অর্থ কেলেঙ্কারি, রদবদল-ওএসডি চলছে আতঙ্কে সাবেক ডিসিরাও
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে অস্বস্তি সর্বস্তরে

প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার বিগত সরকারের দলীয় ক্যাডারের ভূমিকা পালন, অর্থ কেলেঙ্কারি, নারী কেলেঙ্কারির কারণে গোটা প্রশাসনে এখন আতঙ্ক অস্বস্তি পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রশাসনের নবীন কর্মকর্তা সহকারী সচিব থেকে থেকে সর্বোচ্চ পদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরে কম বেশি অস্বস্তি রয়েছে। একাধিক সচিবের নামে মামলা-গ্রেপ্তারের পর সবার মনে প্রশ্ন ঘুরছে পরের ব্যক্তি কে? এরই মধ্যে কথার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন জুনিয়র কর্মকর্তা তাবাসুম তাপসী। প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক, বর্তমান কর্মকর্তাদের অর্থ কেলেঙ্কারি, নারীঘটিত বিষয় সামনে আসায় পারিবারিক-সামাজিকভাবে বিব্রত অনেকে। প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে অস্বস্তি ও আতঙ্কের এসব বিষয় জানা গেছে।

গত কয়েক দিন প্রশাসনের সাবেক শীর্ষ ক্ষমতাধর কর্মকর্তা, সাবেক আইজিপিসহ পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হয়েছেন। সচিবালয়ের কারও কক্ষে চেনা মানুষ দেখলেই কুশল বিনিময়ের পর জানতে চান, পরবর্তী তালিকায় কে গ্রেপ্তার হচ্ছেন। কী হচ্ছে আর সামনে কী হতে পারে সে বিষয়েও প্রশ্ন রাখেন অনেকে। অনেকে অপরিচিত ফোন ধরছেন না, সাবেক কর্মকর্তাদের অনেকের ফোন বন্ধ রয়েছে। প্রশাসনের অনেকেই জানতে চান, শেষ দিন পর্যন্ত শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকা মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার অবস্থা। বন্ধ রয়েছে তার ফোনও। ইতোমধ্যেই প্রশাসনে খবর ছড়িয়েছে, তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজছে। ফলে গা ঢাকা দিয়েছেন তিনি। বিগত দিনে যারা ভোটের সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তারা গ্রেপ্তার হবেন কি না সে প্রশ্ন অনেক আমলার। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান, আহমেদ কায়কাউস, ফয়েজ আহমেদ গ্রেপ্তার হতে পারেন বলে সচিবালয়ে কানাঘুষা চলছে। কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদ নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। এমন পরিস্থিতিতে অবৈধ অর্থ উপার্জনকারীরা পড়েছেন বিড়ম্বনায়। অনেকের অর্থের সঙ্গে সম্মানে টান পড়েছে। অন্তত দুই ডজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আমলাদের নানা ঘটনায় আমরা বিব্রত, ভালো নেই কেউ। সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনে বসেন এমন একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশটা যেন কেমন, কাজে স্বস্তি নেই। প্রতিদিন অফিস শেষ করার পর মনে হয়, কাল আর আসতে পারব কি না। হয়তো ওএসডি বা অন্য কোনো অর্ডার দেখব। বা আমার সচিবের রদবদল হতে পারে। খোলা মনে কেউ কিছু বলতেও চায় না। ৬ নম্বর ভবনের এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, বদলি-পোস্টিং নিয়ে ব্যস্ত অনেকে। নিয়মিত পদের লোকজনও নানা টেনশনে দিন পার করছেন। এর মধ্যে আমাদের সিনিয়র স্যারদের মামলা গ্রেপ্তার একটা প্রভাব ফেলছে।

প্রশাসনে আতঙ্ক-অস্বস্তি নিয়ে সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেউ অন্যায় কাজ করে থাকলে আতঙ্ক-অস্বস্তি থাকাটা স্বাভাবিক। আর্থিক কেলেঙ্কারি, অন্যায়ভাবে পদ-পদবি দখল করা, তদবির করে সিনিয়রকে বঞ্চিত করাও অন্যায়। যদি এসব না করে তার ভয়ের কোনো কারণ নেই। পূর্বের অন্যায় কাজের জন্য অনেকেই জবাবদিহির আওতায় আসতে পারে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে যদি ক্ষমতার পরিবর্তন হতো আর আমলারা যদি পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করত, দলাদলিতে না জড়াত, তাহলে কোনো উদ্বেগ থাকার কথা নয়। এখানে আমলারা দলদাসে পরিণত হয়েছে, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়েছে, দুর্নীতি করেছে, সিনিয়রদের বঞ্চিত করেছে জুনিয়ররা এবং সেটা দীর্ঘ সময় ধরে হয়েছে। কেউ কেউ তো সন্ত্রাসীর মতো আচরণও করেছেন। এসবের কারণে অনেকের ভয়ের ব্যাপার আছে। ভবিষ্যতে যারা কাজ করবে তারা যেন এই বর্তমান দেখে সতর্ক হয় সে আহ্বান রাখেন সাবেক এই সচিব।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আবদুল আউয়াল মজুমদার আরও বলেন, আমলাদের ঘটনা জনসাধারণের কাছে ভিন্নভাবে গেলে একটা বিব্রত পরিবেশও হয়। এটা কাজের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে। এজন্য আমি বলি, ব্যক্তিগত সততাকে দৃশ্যমান করতে। সরকার একটি বার্তা দিতে পারে, ভালো কাজ কর, হয়রানি করা হবে না, ঢালাও মামলা হবে না। তবে চোরের মন পুলিশ, পুলিশ। যারা দলবাজ তারা কিন্তু এসব বার্তায়ও স্বস্তি পাবে না। ভালো কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দিয়ে পরিবেশ আরও ভালো করতে হবে। চিহ্নিত দলীয় লোকদের সরিয়ে মেধাবী নিরপেক্ষদের দায়িত্ব দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে শৃৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ শুরু করছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, ছাত্রদের মতো আন্দোলন করে দীর্ঘদিনের বঞ্চিত কর্মকর্তারাও। এতে ন্যায্যতা নিশ্চিতে তড়িঘড়ি করতে গিয়ে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েও বিতর্কিত হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এক দিনের জন্য সচিব করে আবার প্রত্যাহারও করতে হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মামলার ক্ষেত্রে পুলিশের আরও যাচাই করা দরকার। কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। তবে ঢালাও মামলা হওয়া উচিত নয়। সম্প্রতি বিভিন্ন সচিবের নামে হত্যা মামলা হয়েছে। এতে অবসরে যাওয়া সচিবদের পাশাপাশি আতঙ্কে আছেন বর্তমান কর্মরতরাও। এ ছাড়াও আমলাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও আছে। নাম প্রকাশ না করে ওএসডি হওয়া এক সচিব বলেন, দোয়া করবেন। আগের সরকারে কাজ করেছি, গ্রেপ্তার হতেই পারি যে কোনো সময়। ইতোমধ্যেই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তিন মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, কামাল নাসের চৌধুরী, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান গ্রেপ্তার হয়েছেন। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর পর সাবেক জননিরাপত্তা সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একের পর এক আমলাদের গ্রেপ্তারে আতঙ্ক বেড়েছে গত সরকারের সময়ে কাজ করা সচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের। বিভিন্নজনের মোবাইলে ঘুরছে গত সরকারের সময়ে সুবিধা নেওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাও। এসবের মধ্যেই ডিসি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় আসে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ও এক যুগ্ম সচিবের ঘুষের কেলেঙ্কারি। এদিকে কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদের বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামালের বাসা থেকে কয়েক কোটি নগদ টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের পর অন্যান্য দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন-অর রশিদ বিশ্বাসের দুর্নীতির অনুসন্ধান করছে দুদক। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপুসহ আটজনের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছে দুদক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তা দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের অবৈধ সম্পদ ও বাবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটে চাকরিতে প্রবেশের অভিযোগ তুলে বিষয়টি নিয়ে যাচাই করে শাস্তির আর্জি জানিয়েছেন প্রশাসনের একটি পক্ষ। বঞ্চিত একাধিক কর্মকর্তা বলেন, নোয়াখালীর ডিসি নয় তিনি ছিলেন ওবায়দুল কাদেরের বিশ্বস্ত ডানহাত। স্বরাষ্ট্রতে কাজ করেছেন এমন অনেকেই টেনশনে আছেন বলেও জানা গেছে। এদিকে ঢাকার সদ্য সাবেক ডিসি আনিসুর রহমানের নামে হত্যা মামলার পর আরও কয়েকজন সদ্য সাবেক ডিসিরা আতঙ্কে আছেন। যাদের বেশির ভাগই অর্থ বিত্তের মালিক।

এদিকে গত দুই মাসে ‘বঞ্চিত’ হিসেবে বিভিন্ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়েছে জনপ্রশাসন। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের কাউকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হচ্ছে, কাউকে পাঠানো হচ্ছে বাধ্যতামূলক অবসরে। যা এখনো চলছে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করতে মেধাবী কর্মকর্তার পাশাপাশি নিরপেক্ষতা দেখার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর যাদের নামে নানা অভিযোগ আছে, অন্যায় সুবিধা পেয়েছে তাদের দৃষ্টান্ত বিভাগীয় শাস্তিও হতে পারে মত বিশিষ্টজনদের।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা