শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে কারা আসছেন

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে কারা আসছেন

অবিস্মরণীয় এক জয় নিয়ে জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ক্ষমতার পালাবদলে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী চেয়ারটিতে বসার পর তাঁর প্রশাসনকে ঠিকঠাক মতো চালিয়ে নিতে কারা সহযাত্রী হবেন, তা বাছাইয়ে এরই মধ্যে কাজে নেমে পড়েছে একটি দল। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এরই মধ্যে প্রশাসনের প্রথম কর্মী হিসেবে ট্রাম্প তাঁর নির্বাচনি প্রচার শিবিরের সহব্যবস্থাপক সুসান সামারল উইলসকে (সুসি উইলস) বেছে নিয়েছেন। সুসি উইলস হচ্ছেন হোয়াইট হাউসের প্রথম নারী চিফ অব স্টাফ। বিবিসি লিখেছে, ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তাঁর সঙ্গে যারা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের অনেকেই ফিরছেন না। তবে তাঁদের হাতে গোনা কয়েকজন ফিরছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ঘিরে এখন নতুন কিছু নাম এসেছে- যারা তাঁর মন্ত্রিসভায়, হোয়াইট হাউস ও সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ভূমিকা পালন করতে পারেন। আলোচনায় থাকা এমন কয়েকজনের নাম জানিয়েছে বিবিসি।

রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র : সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাতিজা গত দুই বছর বেশ ভালো সময়ই পার করেছেন।

পেশায় পরিবেশবাদী আইনজীবী কেনেডি জুনিয়র ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মনোনয়ন পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। জো বাইডেনের পুনঃভোটের প্রশ্নে তার পরিবারের বেশির ভাগই সমর্থন করেন এবং তারা কেনেডি জুনিয়রের টিকাবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি ও ষড়যন্ত্র তত্ত্বের বিরুদ্ধে কথা বলেন। এরপর তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার দিকে মনোযোগে দেন, তবে নানা বিতর্কের মধ্যে ভোটের দৌড় থেকে ছিটকে পড়েন এবং ট্রাম্পকে সমর্থন করেন। নির্বাচনের আগে শেষ দুই মাসে তিনি ‘মেক আমেরিকা হেলদি এগেইন’ নামে ট্রাম্পের একটি প্রচার উদ্যোগে নেতৃত্বও দিয়েছিলেন।

 

ট্রাম্প সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, কেনেডি জুনিয়র রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) এবং খাদ্য ও ওষুধ সুরক্ষা প্রশাসনের (এফডিএ) মতো জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত সংস্থার সঙ্গে বড় ভূমিকায় থাকবেন।

সুসি উইলস : কমলা হ্যারিসের বিপক্ষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঐতিহাসিক বিজয়ের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন প্রচার শিবিরের কো-চেয়ার ক্রিস লাসিভিটা ও সুসি উইলস, যাদের তিনি বুধবার তাঁর বিজয় ভাষণে ‘আইস বেবি’ বলে বর্ণনা করেছেন।  সুসি উইলস যে ট্রাম্প প্রশাসনে চিফ অব স্টাফ হচ্ছেন তা ইতোমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। ট্রাম্পের ভাষ্য, উইলস সব সময় পর্দার পেছনে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাকে দেশের অন্যতম ভয়ংকর ও সম্মানীয় রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রাজনীতিতে কাজ শুরু করার এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে তিনি ১৯৮০ সালে রোনাল্ড রিগ্যানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারাভিযানে ছিলেন। পরে তিনি হোয়াইট হাউসের ‘শিডিউলার’ হয়েছিলেন। ২০১০ সালে তিনি স্বল্প রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন তৎকালীন ব্যবসায়ী রিক স্কটকে সাত মাসের মধ্যে ফ্লোরিডার গভর্নর হতে সহায়তা করেন। স্কট এখন সিনেটর। ২০১৫ সালের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনয়নের সময় ট্রাম্পের সঙ্গে উইলস দেখা করেছিলেন এবং ট্রাম্পের ফ্লোরিডা প্রচারে কো-চেয়ার হয়েছিলেন। সেই সময় ফ্লোরিডাকে দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে বিবেচনা করা হতো। ২০১৬ সালে সেখানে হিলারি ক্লিনটনকে অল্প ব্যবধানে পরাজিত করেন ট্রাম্প।

ইলন মাস্ক : বিশ্বের সবচেয়ে এ ধনী ব্যক্তি চলতি বছরের শুরুতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পক্ষে তাঁর সমর্থন ঘোষণা করেন। যদিও ২০২২ সালে মাস্ক বলেছিলেন, ‘ট্রাম্পের ক্যাপ ঝুলিয়ে রাখার এবং সূর্যাস্তের দিকে যাত্রা করার সময় এসেছে’।  তবে ট্রাম্পকে সমর্থন দেওয়ার পর থেকে এ প্রযুক্তি বিলিয়নিয়ার শক্ত অবস্থান নেন। ভোটে রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম আমেরিকা পিএসিকে তিনি ১১৯ মিলিয়নের বেশি ডলার অনুদান দিয়েছেন। টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম ‘এক্স’-এর মালিক মাস্ক ভোটের প্রচারের শেষ সময়ে দৈবচয়ন ভিত্তিতে দোদুল্যমান রাজ্যের ভোটারদের প্রতিদিন ১ মিলিয়ন ডলার দিয়েছেন। ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে রিপাবলিকান হিসাবে নিবন্ধিত হওয়ার পর থেকে মাস্ক অবৈধ অভিবাসন এবং ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারের মতো বিষয়ে সোচ্চার হন। মাস্ক ও ট্রাম্প দুজনই ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ নামে নতুন ধারণার দিকে মনোযোগ দিয়েছেন, যেখানে ব্যয় হ্রাস করার পাশাপাশি বিধিবিধান (আমলাতন্ত্র) সংস্কার করার কথা। সংস্থাটির সংক্ষিপ্ত রূপ ‘ডিওজিই’, যেটিকে ‘মিম-কয়েন’ ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে এর আগে মাস্ক প্রচার করেছিলেন।

মাইক পম্পেও : কানসাসের সাবেক এই কংগ্রেসম্যান ট্রাম্পের আগের আমলে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) পরিচালক এবং পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। পররাষ্ট্রনীতিতে তীক্ষè-ধীসম্পন্ন ও ইসরায়েলের কট্টর সমর্থক হিসেবে পরিচিত এই ব্যক্তি ইসরায়েলের তেল আবিব থেকে মার্কিন দূতাবাসকে জেরুজালেমে স্থানান্তরে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছিলেন। আব্রাহাম চুক্তি বাস্তবায়নের মূল ক্রীড়নকদের মধ্যে তিনি ছিলেন, যে চুক্তি ইসরায়েল, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইনের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছিল।

২০২০ সালের শেষের দিকে নির্বাচনে জালিয়াতির ট্রাম্পের মিথ্যা দাবির মধ্যে তিনি তার বসের অনুগত ছিলেন। পম্পেও তখন রসিকতা করে বলেছিলেন, ‘দ্বিতীয় ট্রাম্প প্রশাসনের প্রশ্নে একটি মসৃণ পালাবদল’ হবে।

প্রতিরক্ষামন্ত্রীর জন্য পম্পেওর পাশাপাশি ফ্লোরিডার আইনপ্রণেতা ও সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্য মাইকেল ওয়াল্টজকে বিবেচনা করা হচ্ছে। ওয়াল্টজ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে অস্ত্র সেবা কমিটিতে আছেন।

রিচার্ড গ্রেনেল : জার্মানিতে ট্রাম্পের রাষ্ট্রদূত, বলকান অঞ্চলে বিশেষ দূত এবং জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন রিচার্ড গ্রেনেল। দোদুল্যমান রাজ্য নেভাদায় ২০২০ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের পরাজয় উল্টে দেওয়ার চেষ্টায়ও ব্যাপকভাবে জড়িত ছিলেন এ রিপাবলিকান। আনুগত্যের প্রশ্নে গ্রেনেলের প্রশংসা করে ট্রাম্প তাকে ‘আমার দূত’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। গত সেপ্টেম্বরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ট্রাম্পের একান্ত বৈঠকে বসেছিলেন গ্রেনেল। ট্রাম্প প্রায়ই বলে আসছেন, তিনি দায়িত্ব গ্রহণের ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে’ ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করবেন; আর গ্রেনেল পূর্ব ইউক্রেনে একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পক্ষে মত দিয়েছেন, যাকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে কিয়েভ। তাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বা জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে বিবেচনা করা হচ্ছে, যে পদে বসাতে সিনেটের অনুমোদনের প্রয়োজন হয় না।

ক্যারোলিন লেভিট : ট্রাম্পের ২০২৪ সালের প্রচার শিবিরের জাতীয় প্রেস সেক্রেটারি, এর আগে হোয়াইট হাউসে সহকারী প্রেস সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেছেন ক্যারোলিন লেভিট। ২৭ বছর বয়সি এই জেন-জার ২০২২ সালে কংগ্রেসে সর্বকনিষ্ঠ নারী হিসেবে ভোটের লড়াইয়ে ছিলেন। তবে নিজ রাজ্য নিউ হ্যাম্পশায়ারে ভোট করে তিনি হেরে ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি হতে যাচ্ছেন, যে পদধারীকে সবচেয়ে বেশি জনগণের সামনে আসতে হয়।

টম হোমান : ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টে (আইসিই) ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন টম হোমান। অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে শিশুদের তাদের পিতা-মাতার কাছ থেকে আলাদা করার প্রবক্তা ছিলেন তিনি। যেসব রাজনীতিবিদ ‘অভয়ারণ্য নগর’ নীতিকে সমর্থন করেন, তাদের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আনা উচিত- এমন মন্তব্য করে তিনি সংবাদের শিরোনাম হয়েছিলেন। ২০১৮ সালে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সির মাঝামাঝি সময়ে তিনি তার আইসিইর পদ থেকে সরে দাঁড়ান। তখন থেকেই তিনি ট্রাম্পের গণ অভিবাসী নির্বাসন পরিকল্পনার নেপথ্যের হোতা হিসেবে বিবেচিত। তাকে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের প্রধান হিসেবে ভাবা হচ্ছে। গত মাসে সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হোমান বলেন, ‘টার্গেট করে অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করা হবে। আমরা কাকে গ্রেপ্তার করতে যাচ্ছি, কোথায় এমন অসংখ্য ব্যক্তির খোঁজ মিলতে পারে তা তদন্তের মাধ্যমে জানতে পারব।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

এই মাত্র | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা