শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে কারা আসছেন

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে কারা আসছেন

অবিস্মরণীয় এক জয় নিয়ে জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ক্ষমতার পালাবদলে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী চেয়ারটিতে বসার পর তাঁর প্রশাসনকে ঠিকঠাক মতো চালিয়ে নিতে কারা সহযাত্রী হবেন, তা বাছাইয়ে এরই মধ্যে কাজে নেমে পড়েছে একটি দল। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এরই মধ্যে প্রশাসনের প্রথম কর্মী হিসেবে ট্রাম্প তাঁর নির্বাচনি প্রচার শিবিরের সহব্যবস্থাপক সুসান সামারল উইলসকে (সুসি উইলস) বেছে নিয়েছেন। সুসি উইলস হচ্ছেন হোয়াইট হাউসের প্রথম নারী চিফ অব স্টাফ। বিবিসি লিখেছে, ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তাঁর সঙ্গে যারা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের অনেকেই ফিরছেন না। তবে তাঁদের হাতে গোনা কয়েকজন ফিরছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ঘিরে এখন নতুন কিছু নাম এসেছে- যারা তাঁর মন্ত্রিসভায়, হোয়াইট হাউস ও সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ভূমিকা পালন করতে পারেন। আলোচনায় থাকা এমন কয়েকজনের নাম জানিয়েছে বিবিসি।

রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র : সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাতিজা গত দুই বছর বেশ ভালো সময়ই পার করেছেন।

পেশায় পরিবেশবাদী আইনজীবী কেনেডি জুনিয়র ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মনোনয়ন পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। জো বাইডেনের পুনঃভোটের প্রশ্নে তার পরিবারের বেশির ভাগই সমর্থন করেন এবং তারা কেনেডি জুনিয়রের টিকাবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি ও ষড়যন্ত্র তত্ত্বের বিরুদ্ধে কথা বলেন। এরপর তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার দিকে মনোযোগে দেন, তবে নানা বিতর্কের মধ্যে ভোটের দৌড় থেকে ছিটকে পড়েন এবং ট্রাম্পকে সমর্থন করেন। নির্বাচনের আগে শেষ দুই মাসে তিনি ‘মেক আমেরিকা হেলদি এগেইন’ নামে ট্রাম্পের একটি প্রচার উদ্যোগে নেতৃত্বও দিয়েছিলেন।

 

ট্রাম্প সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, কেনেডি জুনিয়র রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) এবং খাদ্য ও ওষুধ সুরক্ষা প্রশাসনের (এফডিএ) মতো জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত সংস্থার সঙ্গে বড় ভূমিকায় থাকবেন।

সুসি উইলস : কমলা হ্যারিসের বিপক্ষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঐতিহাসিক বিজয়ের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন প্রচার শিবিরের কো-চেয়ার ক্রিস লাসিভিটা ও সুসি উইলস, যাদের তিনি বুধবার তাঁর বিজয় ভাষণে ‘আইস বেবি’ বলে বর্ণনা করেছেন।  সুসি উইলস যে ট্রাম্প প্রশাসনে চিফ অব স্টাফ হচ্ছেন তা ইতোমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। ট্রাম্পের ভাষ্য, উইলস সব সময় পর্দার পেছনে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাকে দেশের অন্যতম ভয়ংকর ও সম্মানীয় রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রাজনীতিতে কাজ শুরু করার এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে তিনি ১৯৮০ সালে রোনাল্ড রিগ্যানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারাভিযানে ছিলেন। পরে তিনি হোয়াইট হাউসের ‘শিডিউলার’ হয়েছিলেন। ২০১০ সালে তিনি স্বল্প রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন তৎকালীন ব্যবসায়ী রিক স্কটকে সাত মাসের মধ্যে ফ্লোরিডার গভর্নর হতে সহায়তা করেন। স্কট এখন সিনেটর। ২০১৫ সালের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনয়নের সময় ট্রাম্পের সঙ্গে উইলস দেখা করেছিলেন এবং ট্রাম্পের ফ্লোরিডা প্রচারে কো-চেয়ার হয়েছিলেন। সেই সময় ফ্লোরিডাকে দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে বিবেচনা করা হতো। ২০১৬ সালে সেখানে হিলারি ক্লিনটনকে অল্প ব্যবধানে পরাজিত করেন ট্রাম্প।

ইলন মাস্ক : বিশ্বের সবচেয়ে এ ধনী ব্যক্তি চলতি বছরের শুরুতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পক্ষে তাঁর সমর্থন ঘোষণা করেন। যদিও ২০২২ সালে মাস্ক বলেছিলেন, ‘ট্রাম্পের ক্যাপ ঝুলিয়ে রাখার এবং সূর্যাস্তের দিকে যাত্রা করার সময় এসেছে’।  তবে ট্রাম্পকে সমর্থন দেওয়ার পর থেকে এ প্রযুক্তি বিলিয়নিয়ার শক্ত অবস্থান নেন। ভোটে রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম আমেরিকা পিএসিকে তিনি ১১৯ মিলিয়নের বেশি ডলার অনুদান দিয়েছেন। টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম ‘এক্স’-এর মালিক মাস্ক ভোটের প্রচারের শেষ সময়ে দৈবচয়ন ভিত্তিতে দোদুল্যমান রাজ্যের ভোটারদের প্রতিদিন ১ মিলিয়ন ডলার দিয়েছেন। ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে রিপাবলিকান হিসাবে নিবন্ধিত হওয়ার পর থেকে মাস্ক অবৈধ অভিবাসন এবং ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারের মতো বিষয়ে সোচ্চার হন। মাস্ক ও ট্রাম্প দুজনই ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ নামে নতুন ধারণার দিকে মনোযোগ দিয়েছেন, যেখানে ব্যয় হ্রাস করার পাশাপাশি বিধিবিধান (আমলাতন্ত্র) সংস্কার করার কথা। সংস্থাটির সংক্ষিপ্ত রূপ ‘ডিওজিই’, যেটিকে ‘মিম-কয়েন’ ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে এর আগে মাস্ক প্রচার করেছিলেন।

মাইক পম্পেও : কানসাসের সাবেক এই কংগ্রেসম্যান ট্রাম্পের আগের আমলে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) পরিচালক এবং পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। পররাষ্ট্রনীতিতে তীক্ষè-ধীসম্পন্ন ও ইসরায়েলের কট্টর সমর্থক হিসেবে পরিচিত এই ব্যক্তি ইসরায়েলের তেল আবিব থেকে মার্কিন দূতাবাসকে জেরুজালেমে স্থানান্তরে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছিলেন। আব্রাহাম চুক্তি বাস্তবায়নের মূল ক্রীড়নকদের মধ্যে তিনি ছিলেন, যে চুক্তি ইসরায়েল, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইনের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছিল।

২০২০ সালের শেষের দিকে নির্বাচনে জালিয়াতির ট্রাম্পের মিথ্যা দাবির মধ্যে তিনি তার বসের অনুগত ছিলেন। পম্পেও তখন রসিকতা করে বলেছিলেন, ‘দ্বিতীয় ট্রাম্প প্রশাসনের প্রশ্নে একটি মসৃণ পালাবদল’ হবে।

প্রতিরক্ষামন্ত্রীর জন্য পম্পেওর পাশাপাশি ফ্লোরিডার আইনপ্রণেতা ও সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্য মাইকেল ওয়াল্টজকে বিবেচনা করা হচ্ছে। ওয়াল্টজ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে অস্ত্র সেবা কমিটিতে আছেন।

রিচার্ড গ্রেনেল : জার্মানিতে ট্রাম্পের রাষ্ট্রদূত, বলকান অঞ্চলে বিশেষ দূত এবং জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন রিচার্ড গ্রেনেল। দোদুল্যমান রাজ্য নেভাদায় ২০২০ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের পরাজয় উল্টে দেওয়ার চেষ্টায়ও ব্যাপকভাবে জড়িত ছিলেন এ রিপাবলিকান। আনুগত্যের প্রশ্নে গ্রেনেলের প্রশংসা করে ট্রাম্প তাকে ‘আমার দূত’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। গত সেপ্টেম্বরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ট্রাম্পের একান্ত বৈঠকে বসেছিলেন গ্রেনেল। ট্রাম্প প্রায়ই বলে আসছেন, তিনি দায়িত্ব গ্রহণের ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে’ ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করবেন; আর গ্রেনেল পূর্ব ইউক্রেনে একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পক্ষে মত দিয়েছেন, যাকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে কিয়েভ। তাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বা জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে বিবেচনা করা হচ্ছে, যে পদে বসাতে সিনেটের অনুমোদনের প্রয়োজন হয় না।

ক্যারোলিন লেভিট : ট্রাম্পের ২০২৪ সালের প্রচার শিবিরের জাতীয় প্রেস সেক্রেটারি, এর আগে হোয়াইট হাউসে সহকারী প্রেস সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেছেন ক্যারোলিন লেভিট। ২৭ বছর বয়সি এই জেন-জার ২০২২ সালে কংগ্রেসে সর্বকনিষ্ঠ নারী হিসেবে ভোটের লড়াইয়ে ছিলেন। তবে নিজ রাজ্য নিউ হ্যাম্পশায়ারে ভোট করে তিনি হেরে ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি হতে যাচ্ছেন, যে পদধারীকে সবচেয়ে বেশি জনগণের সামনে আসতে হয়।

টম হোমান : ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টে (আইসিই) ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন টম হোমান। অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে শিশুদের তাদের পিতা-মাতার কাছ থেকে আলাদা করার প্রবক্তা ছিলেন তিনি। যেসব রাজনীতিবিদ ‘অভয়ারণ্য নগর’ নীতিকে সমর্থন করেন, তাদের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আনা উচিত- এমন মন্তব্য করে তিনি সংবাদের শিরোনাম হয়েছিলেন। ২০১৮ সালে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সির মাঝামাঝি সময়ে তিনি তার আইসিইর পদ থেকে সরে দাঁড়ান। তখন থেকেই তিনি ট্রাম্পের গণ অভিবাসী নির্বাসন পরিকল্পনার নেপথ্যের হোতা হিসেবে বিবেচিত। তাকে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের প্রধান হিসেবে ভাবা হচ্ছে। গত মাসে সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হোমান বলেন, ‘টার্গেট করে অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করা হবে। আমরা কাকে গ্রেপ্তার করতে যাচ্ছি, কোথায় এমন অসংখ্য ব্যক্তির খোঁজ মিলতে পারে তা তদন্তের মাধ্যমে জানতে পারব।’

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা