শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:১৬, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র

বিগত সরকারের সময় দেশকে চামচাতন্ত্র থেকে চোরতন্ত্রে পরিণত করা হয়েছিল। আইন সভা, নির্বাহী বিভাগসহ সবাই গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে চুরির অংশ হয়েছে। রাজনীতিক, ব্যবসায়ী এবং উর্দি পরা কিংবা উর্দি ছাড়া আমলারা এর সহযোগী ছিলেন। এই চোরতন্ত্রে শীর্ষ দুর্নীতিবাজ ছিলেন আমলারা। আর সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে ব্যাংকিং খাতে। দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থের একটি বড় অংশ পাচার হয়ে গেছে। প্রতি বছর গড়ে যে পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে, তার পরিমাণ জিডিপির প্রায় সাড়ে ৩ শতাংশ। বিদেশে পাচারের পরিমাণ প্রতি বছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার হয়ে থাকতে পারে। তবে দুর্নীতি ও ব্যাংকিং খাতে লুটপাটের কিছু অর্থ দেশেও রয়ে গেছে।

গতকাল সরকারের শ্বেতপত্রের খসড়ার ওপর ব্রিফিংকালে এসব পর্যালোচনা তুলে ধরা হয়। পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে ব্রিফিং করেন শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। কমিটি গঠনের তিন মাসের মাথায় গত রবিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রায় ৪০০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র তুলে দেন কমিটির প্রধান অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তার পরদিন গতকাল এই ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।

এ সময় শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য ড. মুস্তাফিজুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট ড. জাহিদ হোসেন, বুয়েটের অধ্যাপক ড. ম তামিম, সানেম-এর নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান, ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপের ডিরেক্টর প্রফেসর এ কে এনামুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবু ইউসুফ, রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার ড. তাসনিম আরেফা সিদ্দিকী, বিল্ড-এর সিইও ফেরদৌস আরা বেগম, বিআইজিডির (ব্র্যাক) নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন, বিআইডিএস-এর গবেষণা পরিচালক ড. কাজী ইকবাল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শারমিন্দ নীলোর্মি উপস্থিত ছিলেন।

ব্রিফিংয়ে শ্বেতপত্রের তথ্য ও গণশুনানির রায় তুলে ধরে ব্যাংকিং খাতের পর দ্বিতীয় শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হিসেবে অবকাঠামো প্রকল্প, তৃতীয় জ্বালানি এবং চতুর্থ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হিসেবে তথ্যপ্রযুক্তির (আইসিটি) নাম উল্লেখ করা হয়। আর আমলাদের পর দ্বিতীয় শীর্ষ দুর্নীতিবাজ হিসেবে রাজনীতিবিদ এবং তৃতীয় শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত হিসেবে ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করা হয়।

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি আমলাদের শীর্ষ দুর্নীতিবাজ বলে মনে করে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ড. দেবপ্রিয় বলেন, ‘আমাদের ধারণা ছিল রাজনীতিবিদরাই শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত; তবে গণশুনানিতে যে মতামত এসেছে, সে অনুযায়ী আমলাদের বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত হিসেবে উঠে এসেছে। এটি আমাদের মতামত নয়, গণশুনানির মতামত। তিনি বলেন, এটা (শ্বেতপত্র) কোনো গজদন্ত মিনারে বসে কেউ লিখেনি। জনগণের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে এটি প্রণীত হয়েছে।

ড. দেবপ্রিয় জানান, পাচার ও লুটপাটের মধ্য দিয়ে যে চোরতন্ত্র কায়েম হয়েছিল, এর উৎসকাল ছিল ২০১৮-এর নির্বাচন। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের তিনটি সংসদ নির্বাচনের (২০১৪ সালসহ) কারচুপি চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্রএই তন্ত্র কায়েমে ভূমিকা রেখেছে। পরবর্তী সময়ে যে ভোট হয়েছে, সেখানে স্বচ্ছতার জায়গা নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকারের জবাবদিহিও নষ্ট করা হয়েছে। সামাজিক শক্তিকে (নাগরিক সমাজ) দুর্বল করে দেওয়া হয়েছে। চোরতন্ত্র কায়েমে বিদেশি শক্তিও যুক্ত ছিল এমনটি উল্লেখ করে দেবপ্রিয় বলেন, বিভিন্ন কারণে অনেক দেশ অপ্রয়োজনীয় প্রশংসা করেছে।

তিনি বলেন, আগামী ছয় মাস বিশেষ করে পরবর্তী নির্বাচনের আগপর্যন্ত সরকারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। এ সময় পর্যন্ত কী ধরনের অর্থনৈতিক সংস্কার হবে, সে বিষয়ে সরকারের একটি কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করা উচিত।

দুই বছর মেয়াদে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার : নির্বাচন অনুষ্ঠানে আগে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে অন্তর্বর্তী সরকারকে একটি মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের সুপারিশ জানিয়ে দেবপ্রিয় বলেন, দুই বছরের জন্য এই পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। তিনি বলেন, গত পাঁচ মাসে যেসব অর্থনৈতিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে, সরকার তা স্পষ্ট করেনি। এটি তুলে ধরা উচিত ছিল। একই সঙ্গে আগামী ছয় মাস সরকার কী ধরনের উদ্যোগ নেবে সে বিষয়েও পরিকল্পনা তুলে ধরা দরকার।

কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকার এক পা এগিয়ে দুই পা পিছিয়ে গেছে এমন মন্তব্য করে দেবপ্রিয় বলেন, অর্থনীতির স্বার্থে মূল্যস্ফীতির হার, ব্যাংকঋণের হার কী হবে, এটি স্পষ্ট করতে হবে। শুধু চেষ্টা করলে হবে না। বিনিয়োগকারীরা যদি না বুঝে আগামী দিনে কী হবে, তার সীমারেখা কী- তাহলে আগামী দিনে সমস্যা হবে।

দ্বিবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণের পাশাপাশি একটি উন্নয়ন ফোরাম আয়োজনেরও সুপারিশ জানান দেবপ্রিয়। তিনি বলেন, এই ফোরামে উন্নয়ন সহযোগী, রপ্তানি সুবিধা দেয় যেসব দেশ, বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং যেসব দেশ বাংলাদেশ থেকে মানবসম্পদ নেয়- এই চারটি গ্রুপকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তাদের কাছে সরকারের পরিকল্পনা তুলে ধরা উচিত।

অর্থনৈতিক পরিস্থিতি গুরুতর : অর্থনৈতিক পরিস্থিতি গুরুতর অবস্থায় রয়েছে এমনটি উল্লেখ করে ব্রিফিংয়ে বলা হয়, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। দেবপ্রিয় বলেন, দেশের ভিতর যদি স্থিতিশীলতা না থাকে, জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে না থাকে তবে সরকারের জন্য বিপদসঙ্কুল হয়ে উঠবে।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে অনেক অর্থ দেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে। তবে এসব প্রকল্পে যে দুর্নীতি হয়েছে তার একটি অংশ দেশেও রয়ে গেছে। তিনি বলেন, এসব মেগা প্রকল্পের ঋণ পরিশোধে যে চাপ তৈরি হবে, সেই চাপ সহনীয় করতে ঋণদাতাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া উচিত। 

ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘মধ্যম আয়ের যে বয়ান শোনানো হয়েছিল, তার পুরোটাই ছিল ফাঁকি। আমরা সেই ফাঁকিতে পড়ে গেছি। এটা থেকে বের হওয়ার তিনটি পথ আছে। এজন্য সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা, নীতির সংস্কার ও প্রাতিষ্ঠানিক জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’

ড. সেলিম রায়হান বলেন, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সরকারের মনোযোগ দিতে হবে। বিনিয়োগ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হলে যেসব খাতে সংস্কার দরকার সেখানে শক্তিশালী উদ্যোগ নিতে হবে।

এ প্রসঙ্গে সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, বাংলাদেশে তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করে যে উন্নয়ন আখ্যান করা হয়েছে, তা ছিল ত্রুটিপূর্ণ।

এক প্রশ্নের জবাবে ড. দেবপ্রিয় বলেন, উন্নয়নের বয়ানে খলনায়ক ছিল তথ্য-উপাত্ত। জিডিপি, রপ্তানি, মূল্যস্ফীতি বিভিন্ন সূচকের ত্রুটিপূর্ণ তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করে এই বয়ান কায়েম করা হয়েছিল। এ কারণে মধ্যম আয়ের যে ফাঁদ বলা হচ্ছে, সেই ফাঁদে পড়ে গেছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, দুর্নীতি ও লুটপাটের পাশাপাশি দেশে চরম অসমতা বিরাজ করছে। সব মিলিয়ে এখন দেশের ১০ শতাংশ মানুষ ৮৫ শতাংশ সম্পদ ভোগ করছে বলেও মন্তব্য করেছেন শ্বেতপত্র কমিটির প্রধান দেবপ্রিয়।

তথ্য-উপাত্তের বিভ্রান্তি আর বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হয়ে যাওয়ার পরও এলডিসি উত্তরণের পথে সরকারের থাকা উচিত বলে মন্তব্য করেন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, এলডিসি উত্তরণে যে তিনটি নিয়ামক মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ সূচক ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা এই তিনটি মাধ্যমেই বাংলাদেশ এগিয়ে আছে। ত্রুটিপূর্ণ তথ্যের পরও এই তিনটি মাধ্যমে এগিয়ে থাকা কতটা বাস্তবসম্মত- এমন প্রশ্নের জবাবে দেবপ্রিয় জানান, তথ্যের ত্রুটির বিষয়টি আমরা বলছি, সরকার এখনো স্বীকার করেনি। সরকারের যে তথ্য জাতিসংঘে দেওয়া হয়েছে সেই তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণে ঠিকপথে আছে। জাতিসংঘ এখনো মনে করছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পথে কোনো বাধা নেই। যদি ভয়াবহ কোনো দুর্যোগ ঘটে তখন সংশোধনের সুযোগ থাকবে।

সদস্যদের প্রতিক্রিয়া : সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় কমিটির সদস্য প্রফেসর এ কে এনামুল হক বলেন, বিগত সরকারের আমলে দেশের উন্নয়ন প্রকল্পের ২৩ থেকে ৪০ শতাংশ ব্যয় তছরুপ বা লুটপাট করা হয়েছে। অধ্যাপক ম তামিম জানান, দুর্নীতির উদ্দেশ্যেই নিজস্ব সক্ষমতা ব্যবহার না করে বিদেশি বিদ্যুৎ কোম্পানির সঙ্গে চুৃক্তি করা হয়েছে। ড. আবু ইউসুফ বলেন, রাজস্ব বোর্ড যে দাবি করে এক কোটির ওপর টিন সার্টিফিকেট, তা কার্যকর নয়। রাজধানীর হোল্ডিং নাম্বারগুলোকে টিন নাম্বারে যুক্ত করার সুপারিশ জানান তিনি। ড. তাসনিম আরেফা সিদ্দিকী বলেন, শ্রম রপ্তানিতে অত্যধিক টাকা নেয় রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। এর কারণ এই এজেন্সিগুলো বিভিন্ন দেশের ভিসা কিনতে প্রায় ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন বাংলাদেশি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করেছে। এই টাকা অভিবাসন ব্যয় থেকে মানুষের কাছ থেকে তুলে নিচ্ছে। ফেরদৌস আরা বেগম বলেন, বিডায় ৪ থেকে ১০ লাখ টাকার বিনিয়োগও নিবন্ধন হয়েছে বিগত সরকারের আমলে। এত ছোট বিনিয়োগের নিবন্ধন করার কারণ খতিয়ে দেখা দরকার। শারমীন্দ নীলোর্মী জলবায়ু তহবিল তছরুপের বিষয়টি উল্লেখ করেন। ড. ইমরান মতিন জানান, বিগত সরকারের আমলে দারিদ্র্য বিমোচনের যে হার দেখানো হয়েছে, তা এত ঝুঁকিপূর্ণ যে সপ্তাহে দুই দিন কাজ করতে না পারলে আবার দারিদ্র্যের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাবে।

রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি

 

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

এই মাত্র | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম