শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার । ডিএমপি কমিশনার

শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স

♦ অপরাধ করে কেউ পার পাবেন না ♦ ফ্যাসিবাদী সরকারের পুলিশ সদস্যরা ডিএমপিতে নয় ♦ সব কর্মকর্তাকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলী বলেছেন, পরিচয় যা-ই হোক, অপরাধ করে পার পাবেন না। এরই মধ্যে পুলিশি অ্যাকশন শুরু হয়েছে। রবিবার নিজ অফিসকক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, পুলিশও যদি অপরাধ করে, তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে ডিএমপি। ফ্যাসিবাদী আমলের যেসব পুলিশ সদস্য ঢাকায় ছিলেন, তারা ডিএমপিতে থাকতে পারবেন না। ইতোমধ্যেই তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের স্থলে আনা হচ্ছে চৌকশ কর্মকর্তাদের। থানায় সেবা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি এবং ডাকাতিসহ রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন শেখ সাজ্জাত আলী। ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পুলিশ বিভাগে বড় ধরনের রদবদল হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) নতুন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান শেখ সাজ্জাদ আলী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চাকরি হারানো এই অভিজ্ঞ পুলিশ কর্মকর্তাকে অন্তর্র্বতী সরকার পুনর্বহাল করে। ১৯৮৪ সালে বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে কর্মজীবন শুরু শেখ সাজ্জাত আলীর। ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি লক্ষ্মীপুরে পুলিশ সুপার এবং চট্টগ্রাম ও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। হাইওয়ে পুলিশ গঠনকালেও ডিআইজির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। অতিরিক্ত আইজিপি হিসেবে পুলিশ সদর দপ্তরে কাজ করেন। গত ১৮ নভেম্বর শেখ মো. সাজ্জাদ আলীর চাকরি পুনর্বহাল করা হয়। আদালতের রায়ের ভিত্তিতে ২০১৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর থেকে তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল হিসেবে গণ্য করা হয়। তার প্রাপ্য বেতন-ভাতা এবং অবসরকালীন সুবিধাও মঞ্জুর করা হয়েছে। ২০ নভেম্বর তাকে ডিএমপি কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

পুলিশ কমিশনার বলেন, পুলিশবিহীন সমাজ কেমন হতে পারে, তা ৫ আগস্টের পর আমরা দেখেছি। সারা দেশ চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতিতে ছেয়ে গিয়েছিল। গত কয়েক মাসে এসব অপরাধ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি আমরা। বিগত ১৫ বছর পুলিশ সদস্যরা যে আচরণ করেছে, তা থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে চাই। সে জন্য কিছুটা সময়ের প্রয়োজন। সব কর্মকর্তার বিশেষ প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। ৪০ হাজার পুলিশ সদস্যকে হঠাৎ পরিবর্তন সম্ভব নয়। তাই আমরা প্রশিক্ষণ শুরু করছি। কোথায় কী পরিমাণ বল প্রয়োগ করতে হবে, সে বিষয়ে দৃষ্টি রাখছি। ঢাকাবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। শেখ সাজ্জাত আলী বলেন, ছিনতাইকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটকে মাঠে নামানো হয়েছে। থানায় সেবার মান বাড়াতে এবং জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গঠন করা হবে সিটিজেন ফোরাম। সমস্যা সমাধানের জন্য রাজপথ বেছে না নিয়ে আলোচনার টেবিলে বসার আহ্বান জানান শেখ সাজ্জাত আলী। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ভুয়া মামলা বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার বলেন, অপরাধের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া না গেলে, ভয়ের কিছু নেই। এ ধরনের মামলাগুলো রিভাইজ করা হচ্ছে। এজাহারে প্রকৃত অপরাধীদের নামই শুধু থাকবে। গণহারে ১৫০-২০০ আসামির মামলা থাকবে না। ঘটনার সময় দেশেই ছিলেন না তাদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

কমিশনার বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর নানা কারণে পুলিশ প্রশাসন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পুলিশ সদস্যরা ট্রমার মধ্যে পড়ে যান। গত ৫-৬ মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে সেই অবস্থা থেকে বের করে আনতে সক্ষম হয়েছি। এখন তারা মনোবল ফিরে পেয়েছেন। চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে- জানতে চাইলে ডিএমপি প্রধান বলেন, দেড় মাস ধরে চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযান চালানো হয়েছে। অনেককে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ব্লক রেইড করেও ধরা হয়েছে। তিনি বলেন, রাজধানীর শপিংমলসহ আবাসিক এলাকার নিরাপত্তায় পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাইরে বেসরকারি কর্মীদের অক্সিলারি ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স নিয়োগের ক্ষমতা আমার আছে। সেই মোতাবেক অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে যারা প্রাইভেট নিরাপত্তার লোকেরা আছে তাদের নিয়োগ দিচ্ছি। তাদের হাতে চিহ্নিতকারী একটি ব্যান্ড থাকবে যা দেখে বোঝা যাবে যে, তারা অক্সিলারি ফোর্স। শেখ সাজ্জাত আলী বলেন, আমরা রাজধানীর প্রত্যেক থানায় সিটিজেন ফোরাম গঠন করছি। এখানে ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণির লোক প্রতিনিধি হিসেবে থাকবেন। সাধারণত তারা থানাকে সহযোগিতা করবেন। ক্রাইসিস, সামাজিক জটিলতা বা অপরাধ প্রবণতা বেড়ে গেলে থানার ওসি তাদের সহযোগিতা নেবেন। সিটিজেন ফোরামের কমিটি হবে ১০ সদস্যবিশিষ্ট। তারা যে কোনো সময় থানায় গিয়ে ওসিকে তথ্য দেওয়াসহ নানা ধরনের সহযোগিতা করতে পারবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, টহল ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। থানা, ফাঁড়ি, ডিবি এমনকি সিটিটিসি ইউনিটকেও এ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। সিটিটিসির একাংশ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ দমনে কাজ করছে।

রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি জানতে চাইলে সেখ সাজ্জাত আলী বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটছে রাস্তায়। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ছোটখাটো দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ছেন। রাস্তায় সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছেন। এতে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার বিঘ্ন ঘটছে। আমি সবার কাছে অনুরোধ করব, কারও দাবি-দাওয়া থাকলে যেন টেবিলে বসে সমাধান করেন। ডিএমপি কমিশনার বলেন, পুলিশের কোনো সদস্য খারাপ কিছুর সঙ্গে জড়িত হলে অবশ্যই শাস্তি পাবেন। মামলা নিতে কালক্ষেপণ করায় গুলশানের ওসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নানা অপরাধে কয়েকজনকে ক্লোজড করা হয়েছে। কোনো অফিসার যদি জুলুম-নিপীড়ন ও নির্যাতনে জড়ান, মামলা না নেন, অন্যায় করেন, তাহলে ডিএমপিতে থাকতে পারবেন না। ডিএমপিতে যোগদানের দিনই মাঠপর্যায়ে এ বার্তা পৌঁছে দিয়েছি। সব অফিসার বার্তা পেয়ে গেছেন।

পুলিশ কমিশনার বলেন, সম্প্রতি ছিনতাই মানুষের মনে ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত বেশির ভাগ অল্পবয়সী মাদকাসক্ত ছেলে। ২০ থেকে ২২ বছরের ছেলেরা মাদকের টাকা জোগাড় করতে অপরাধে জড়াচ্ছে। এ ছাড়া বেশির ভাগ ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে বাস ও প্রাইভেটকারে কথা বলার সময়। এ থেকে বাঁচতে মোবাইল ও ব্যাগ নিজের নিরাপত্তায় রাখুন। আপনি সতর্ক থাকলেই আমাদের সহযোগিতা করা হবে। ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দিনে রাতে টহল বাড়ানোর পাশাপাশি ডিবি পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি