শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২৭, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

নির্বাচন না আন্দোলন, এ নিয়ে রাজনীতির মাঠে চলছে নানা আলোচনা, হিসাবনিকাশ। নির্বাচন কমিশন আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকেও ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি ও তার মিত্ররা এতে সন্তুষ্ট নয়। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে বিএনপিসহ মিত্ররা নতুনভাবে রাজপথে নামার পরিকল্পনা করছে। বিএনপির দাবি, তারা নির্বাচনের পক্ষে জনমত সৃষ্টির কাজ করবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, দলটি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে সমমনা সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করবে। দলটি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে কথা বলবে বলেও জানিয়েছে। সুনির্দিষ্ট রূপরেখা না পেলে তারা বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে জনগণের কাছে যাবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এটাকে যদি আপনারা আন্দোলন মনে করেন তাহলে সেটি আন্দোলন। ঈদের পর থেকেই বিএনপির মধ্যে এক ধরনের আন্দোলনের প্রস্তুতি লক্ষ করা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে তারা সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকও শুরু করেছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা ঘোষণার জন্য সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করছে বিএনপি। তাদের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সাধারণ মানুষের কোনো দ্বিমত নেই। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের উত্তরণে নির্বাচনের বিকল্প নেই, এ কথা যেমন ঠিক, তেমন এও সত্য, আমাদের বর্তমান বাস্তবতা অনুভব করতে হবে। বিএনপি একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল। দীর্ঘ ১৭ বছর তারা বিভিন্ন রকম নিপীড়ন, নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন, সংগ্রাম করছে। এ সময় বিএনপির বিরুদ্ধে হয়েছে নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত। তার পরও বিএনপিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারেনি প্রতিপক্ষ। বিএনপি ভাঙার বহুবার চেষ্টা হয়েছে। রাজনীতি থেকে বেগম জিয়াকে মাইনাসের চেষ্টা হয়েছে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ প্রচার করা হয়েছে। কিন্তু এ সবকিছুর পরও বিএনপির দৃঢ় মনোবল নিয়ে জনগণের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে রাজপথে থেকেছে। কাজেই বিএনপির যে গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা, তার যৌক্তিকতা অনস্বীকার্য। কিন্তু নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি আবার আন্দোলন শুরু করুক, এটা জনগণ চায় না। দেশ এখন আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত নয়।

বিএনপির রাজনীতির অন্যতম দর্শন হলো ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। এখন আন্দোলনের আগে বিএনপিকে দেশের বাস্তবতা বিবেচনা করতে হবে। বাংলাদেশ এখন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে এক কঠিন সময় পার করছে। এ কঠিন সময়ে বিএনপির আন্দোলন গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ব্যাহত করতে পারে। এর ফলে দেশের রাজনীতিতে অনভিপ্রেত একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত স্থিতিশীল নয়। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর আওয়ামী লীগসহ পতিত স্বৈরাচারের দোসররা পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তারা নতুন করে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে। এ সময় রাজপথে আন্দোলনের সূচনা হলে পতিত স্বৈরাচার পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ পাবে। তারা রাজনীতির মাঠে আবার অনুপ্রবেশ করবে এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করবে। এ বাস্তবতাটা বিএনপিকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। এর ফলে গণ অভ্যুত্থানের যে চেতনা এবং আকাঙ্ক্ষা তা ব্যাহত হতে বাধ্য। দেশের রাজনীতিতে এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর ঐক্য। এ ঐক্যে ফাটল ধরুক এমন কোনো কর্মসূচি বিএনপির মতো সবচেয়ে বড় এবং জনপ্রিয় একটি রাজনৈতিক দল নেবে না, এটাই সাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে।

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো না। পুলিশ বাহিনী এখন পর্যন্ত পুরোপুরি সক্রিয় হতে পারেনি। বিভিন্ন স্থানে খুন, রাহাজানি, ছিনতাই কিছুটা কমলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আর বিভিন্ন জায়গায় নানা রকম অনভিপ্রেত ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে। এ রকম পরিস্থিতি সামাল দিতে সেনাবাহিনী দিনরাত একাকার করে পরিশ্রম করে যাচ্ছে। তারপর মব, লুটপাটও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে বাড়ছে খুন, ধর্ষণের মতো সামাজিক অপরাধ। এ রকম একটি ভঙ্গুর সময় বিএনপির মতো দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল যদি আন্দোলনে যায় তাহলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে। এটি কোনো দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল করতে পারে না বলেই জনগণ বিশ্বাস করে।

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও খুব একটা ভালো নয়। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক থেকে একটা কঠিন সময় পার করছে। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের ফলে অর্থনীতিতে একটি বড় ধাক্কার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। পোশাক খাতের বিভিন্ন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে কার্যাদেশ বাতিলের চিঠি পাচ্ছে। কেউ কেউ কার্যাদেশ স্থগিত করছে। এ বাড়তি শুল্ক সামাল দেওয়াটা বাংলাদেশের জন্য কঠিন হবে। এতে পোশাক খাতে একটা বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এমনিতেই রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বেশ কিছু পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক শ্রমিক ঈদে বেতন-বোনাস পাননি। পোশাক খাত যখন নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে তখন মার্কিন এ শুল্ক আরোপ বাংলাদেশের জন্য একটা বড় ধরনের হুমকি। তা ছাড়া সার্বিক অর্থনৈতিক চিত্রটাও ভালো না। আমাদের অর্থনীতিতে আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে রেখেছেন প্রবাসী ভাইবোনেরা, যারা রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতি মোটামুটি একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থায় রেখেছেন। কিন্তু আমরা সবাই জানি, শুধু প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দিয়ে একটি দেশের অর্থনীতি সচল এবং ভালো থাকতে পারে না। এ কারণে আমাদের রপ্তানি আয় যেমন বাড়াতে হবে, তেমন দেশি শিল্প উদ্যোক্তা এবং বেসরকারি খাত সচল করতে হবে। কিন্তু বেসরকারি খাত এখন পর্যন্ত সচল হয়নি। সরকার তাদের আস্থায় নিয়ে আসতে পারেনি। অনেক বেসরকারি উদ্যোক্তা নানা রকম হয়রানির শিকার হচ্ছেন। নিরাপত্তাহীনতাসহ নানা জটিলতার কারণে কেউ কেউ ব্যবসা সম্প্রসারণ করছেন না। অনেকে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। এ অবস্থা অর্থনীতির জন্য অশুভ ইঙ্গিত বহন করে। অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো রীতিমতো ধুঁকছে। অর্থনীতির গতি স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এ সময় আইএমএফের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করছে। তারা বাংলাদেশের জন্য যে ঋণ বরাদ্দ করেছিল তার কিস্তি ছাড় দেবে কি না তা নিয়ে এখন সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে তাদের আলাপ-আলোচনা চলছে। তারা বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণখেলাপি কমিয়ে আনা এবং কর বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে বলেও গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা গেছে। আইএমএফের ঋণ পেতে বাংলাদেশকে বড় ধরনের অর্থনৈতিক সংস্কারের দিকে যেতে হতে পারে। এ ধরনের সংস্কার অর্থনীতির ওপর সাময়িকভাবে হলেও একটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে কারও কারও শঙ্কা। এর ফলে মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় আরও বাড়বে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট বাড়বে। দ্রব্যমূল্যের কিছুটা লাগাম টেনে ধরলেও চালের দাম নিয়ে শঙ্কা কাটেনি। অন্যান্য জিনিসপত্রের দাম বাড়তির দিকে। এ পরিস্থিতিতে সামনের দিনগুলোয় অর্থনীতির গতিপথ এক অনিশ্চয়তার মধ্যে এগোচ্ছে। শিল্পকারখানাগুলোয় বিদ্যুৎ-গ্যাসের সরবরাহের স্বাভাবিকতা নিয়েও সরকার চ্যালেঞ্জের মুখে।

আন্তর্জাতিক পরিম লেও বাংলাদেশ এখন একটা চ্যালেঞ্জের মধ্যে। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো নতুন করে কথা বলা শুরু করেছে। নিউইয়র্ক টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটছে। এ নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ করা হয়েছে বটে, কিন্তু আন্তর্জাতিক পরিম লে বাংলাদেশের জঙ্গিবাদ নিয়ে একটি মনগড়া অপপ্রচার এখনো সচল। পাশাপাশি বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও সন্ত্রাসবাদ এবং উগ্রবাদীদের আস্ফালন লক্ষ করা যাচ্ছে। বিশ্বে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনকে একটি নেতিবাচক ভাবমূর্তির সামনে দাঁড় করানোর চেষ্টা দৃশ্যমান। বাংলাদেশের গণ অভ্যুত্থানকে বদলে কেউ কেউ এটিকে জঙ্গিবাদের উত্থান হিসেবে প্রচারের চেষ্টা করছে। এ ধরনের ঘটনা সামনের দিনগুলোয় আরও বাড়বে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পরাজিত ফ্যাসিবাদ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করছে। এ রকম পরিস্থিতিতে বিএনপি যদি নতুন করে আন্দোলন করে তাহলে একদিকে যেমন হিযবুত তাহ্রীরের মতো উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী সুযোগ পাবে, অন্যদিকে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নতুন করে ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিএনপির আন্দোলন জুলাই বিপ্লবের সব অর্জন নষ্ট করতে পারে। বিশেষ করে বিএনপির আন্দোলনের ফলে যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হয় সেটি বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক পরিম লে একটা নতুন চাপের মধ্যে ফেলবে বলে অনেকে মনে করেন। এ বাস্তবতায় বিএনপি যা-ই করুক না কেন, তাদের দেশের কথা চিন্তা করতে হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য বিএনপির দায়িত্বই এখন সবচেয়ে বেশি। গত আট মাসে বিএনপি অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছে। তারা সরকারের সঙ্গে একদিকে যেমন আলাপ-আলোচনা করছে, অন্যদিকে বিরুদ্ধমতের সঙ্গে যুক্তিভিত্তিক বিতর্কে অবতীর্ণ হয়েছে। এটি একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মানুষ প্রত্যাশা করে। আর সে কারণেই বিএনপির ধৈর্যহারা হলে চলবে না। বিএনপিকে মনে রাখতে হবে, দীর্ঘ ১৭ বছর তারা ধৈর্য ধরে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আজকের অবস্থানে এসেছে। এখন পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের এ রকম কোনো মনোভাব দেখা যায়নি যে, তারা দীর্ঘমেয়াদি ক্ষমতায় থাকতে চায় বা এ রকম কোনো অভিপ্রায় আছে, বরং প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রায় সবাই নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেওয়ার কথা বলছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুধু বাংলাদেশই নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও একজন শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি। তাঁর গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নাতীত। কাজেই তাঁর ওপর আস্থা রাখতেই হবে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এখন পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার ওপর আস্থাশীল থাকার কথা বলেছেন। তবে প্রধান উপদেষ্টার ওপর যদি বিএনপি আস্থা হারায় এবং রাজপথে আন্দোলন করে সেটি দেশের ভবিষ্যতের জন্য হবে এক ধরনের অশনিসংকেত। এর ফলে দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ যেমন ব্যাহত হবে, তেমন বাংলাদেশ পথ হারাবে। একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি নিশ্চয় এ রকম কোনো কিছু করবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
মিরাজের দুর্দান্ত বোলিংয়ে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের দুর্দান্ত বোলিংয়ে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে