শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

ঐক্য কমিশনে ইসলামী আন্দোলন ও নাগরিক ঐক্য

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

বিচারব্যবস্থার সব স্তরে আলাদাভাবে শরিয়া আদালত চালুর প্রস্তাব করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। অন্যদিকে মত পাল্টে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ চেয়েছে নাগরিক ঐক্য।

গতকাল সংসদ সচিবালয়ের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে দল দুটির পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজের নেতৃত্বে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান। সংলাপে ইসলামী আন্দোলনের পক্ষে নেতৃত্ব দেন দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ। প্রতিনিধি দলে ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, সহকারী মহাসচিব মাওলানা সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, প্রচার সম্পাদক শেখ ফজলুল করীম মারুফ, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট হাফেজ মাওলানা হাসিবুর রহমান এবং দপ্তর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী।

সব স্তরে আলাদাভাবে শরিয়া আদালত চালুর প্রস্তাবের স্বপক্ষে যুক্তি তুলে ধরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জানিয়েছে, শরিয়া আইনে দ্রুত বিচার কার্য সম্পন্ন করা সম্ভব হয়। পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির দণ্ড মওকুফ করার ক্ষমতা বাতিল চায় দলটি। ভিকটিমের অনুমোদন ছাড়া এ ধরনের দ মওকুফ করা যাবে না বলে যুক্তি দেখায় তারা। কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, কমিশনে দেওয়া প্রস্তাবের সঙ্গে আমাদের অধিকাংশই একমত রয়েছে। আবার কিছু বিষয়ে দ্বিমত রয়েছে। পাশাপাশি নতুন কিছু প্রস্তাবও তুলে ধরেছি। এসব প্রসঙ্গে তিনি জানান, কমিশন অন্তর্বর্তী সরকারের কথা বলেছে। আমরা এটার নাম পরিবর্তন করে নির্বাচনকালীন সরকারের কথা বলেছি। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশন যদি ব্যর্থ হয় তাহলে তাদের জবাবদিহির মধ্যে আনার দাবি তুলেছি। বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় স্থাপনের কথা বলেছি। এ ছাড়া কটূক্তি বা অবমাননা রোধে সুনির্দিষ্ট আইন ও তা প্রয়োগের ব্যবস্থা রাখার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কমিশনকে আরও জানিয়েছি, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার শেষ না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন করা যাবে না। এ ছাড়া সব সময় জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেওয়ার কথা বলেছি। সংবিধান সংস্কারে মূলনীতিতে কমিশন বহুত্ববাদ শব্দটি ব্যবহার করেছে। আমরা এর বিপক্ষে। আমরা বলেছি, যেটা ছিল আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা-বিশ্বাস, সেটাই স্থাপন করতে।

 

দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ নিয়ে মতের পরিবর্তন নাগরিক ঐক্যের

এদিকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ নিয়ে মতের পরিবর্তন করেছে নাগরিক ঐক্য। আগে এর বিরোধিতা করেছিল তারা। দলটি জানিয়েছে, রাষ্ট্র বিনির্মাণে কাঠামোগত সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া প্রস্তাবগুলোর মধ্যে কয়েকটায় দ্বিমত থাকলেও দ্বিতীয় দফা বৈঠকে সেগুলোয় একমত হয়েছে নাগরিক ঐক্য। দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদলে মোফাখ্খারুল ইসলাম নবাব, মঞ্জুর কাদির, শাহনাজ রানু, ফেরদৌসী আক্তার সুমি, সাকিব আনোয়ার উপস্থিত ছিলেন। এর আগে রাষ্ট্র সংস্কারে সমঝোতায় পৌঁছানোর সংলাপে সংবিধান সংস্কার কমিশনের দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ বা আইনসভা গঠনের প্রস্তাবের বিপক্ষে মত দিয়েছিল দলটি। এ ছাড়া সংসদে অর্থবিল ছাড়া সব ক্ষেত্রে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দেওয়ার সুপারিশের সঙ্গেও পুরোপুরি এক মত ছিল না নাগরিক ঐক্য। সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার বলেন, বেশির ভাগ জায়গায় আমাদের অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে। এখন আমরা আস্থা ভোট এবং অর্থবিল অর্থাৎ ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কারের বিপক্ষে নই। সব বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে একমত হলেও সংখ্যানুপাতিক হারে নিম্নকক্ষ অর্থাৎ সংসদ সদস্য নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সংখ্যানুপাতিক হারের বিষয়ের বিরোধিতা করেছে নাগরিক ঐক্য। সাকিব আনোয়ার বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মতামত ছিল উচ্চকক্ষে ৫০ শতাংশ সিভিল সোসাইটি থেকে আর ৫০ শতাংশ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্য থেকে। আমরা বলেছি, আলাদা করে সিভিল সোসাইটি থেকে ৫০ শতাংশ দিলে বাংলাদেশ একটি শক্তিশালী সিভিল সোসাইটি হারাবে। সিভিল সোসাইটির মনোনয়ন রাজনৈতিক দল দেবে, এ জায়গায় আমরা একমত হতে পারিনি। উচ্চকক্ষে ১০৫ জন থাকবে, যেখানে ১০০ জনের পরে পাঁচজন দেবে রাষ্ট্রপতি, এ সুযোগটা রাখার পক্ষে আমরা নই

 

কিছু মৌলিক জায়গায় আমাদের ঐকমত্যে আসতে হবে : আলী রীয়াজ

এদিকে আলোচনার সূচনায় প্রফেসর আলী রীয়াজ বলেন, প্রতিটা রাজনৈতিক দলের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান থাকবে। কিন্তু কিছু মৌলিক জায়গায় আমাদের ঐকমত্যে আসতে হবে। এসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ছাড় দেবে। তাদের কাছ থেকে কমিশন এটাই প্রত্যাশা করে। জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কমিশন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করছে। শুধু কমিশনের আলোচনায় যথেষ্ট নয়, রাজনৈতিক দলগুলোরও তাদের সহযোগী এবং প্রতিপক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একমত হয়ে জাতীয় সনদ তৈরির লক্ষ্যকে এগিয়ে নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেকের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেকের
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়
কারও জন্যই কল্যাণকর নয়
কারও জন্যই কল্যাণকর নয়
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের চার বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িক স্থগিত
পাকিস্তানের চার বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িক স্থগিত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর
বন্ধ ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির শপথ গ্রহণ
কুলাউড়ায় ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির শপথ গ্রহণ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কৈফিয়ত কিংবা বাস্তবতা
কৈফিয়ত কিংবা বাস্তবতা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে রেষম চাষের প্রশিক্ষণ শুরু
পঞ্চগড়ে রেষম চাষের প্রশিক্ষণ শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক
চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কৃষক লিগ’ নয়, ইউরোপ জয়ের পথে পিএসজি!
‘কৃষক লিগ’ নয়, ইউরোপ জয়ের পথে পিএসজি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলকুচিতে এ্যালকোহল পানে দুজনের মৃত্যু
বেলকুচিতে এ্যালকোহল পানে দুজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশে জানালেন মেয়ে
বাবাকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশে জানালেন মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক কে হচ্ছেন?
ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক কে হচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে ফেরত দিল পুলিশ
হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে ফেরত দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অধিকার আদায়ে তরুণদের আর যেন জীবন দিতে না হয়’
‘অধিকার আদায়ে তরুণদের আর যেন জীবন দিতে না হয়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা পরিহারের আহ্বান চীনা রাষ্ট্রদূতের
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা পরিহারের আহ্বান চীনা রাষ্ট্রদূতের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩২২ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেবিলের শীর্ষে চোখ পাঞ্জাবের, টিকে থাকার লড়াইয়ে দিল্লি
টেবিলের শীর্ষে চোখ পাঞ্জাবের, টিকে থাকার লড়াইয়ে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপাসিয়ায় শিশুদের অংশগ্রহণে বসুন্ধরার ব্যতিক্রমধর্মী ক্রীড়া উৎসব
কাপাসিয়ায় শিশুদের অংশগ্রহণে বসুন্ধরার ব্যতিক্রমধর্মী ক্রীড়া উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জের তিন খুন: ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন
মুন্সীগঞ্জের তিন খুন: ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক
পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব

শোবিজ

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

সম্পাদকীয়

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা