শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

রাজনীতি অর্থনীতি আইনশৃঙ্খলা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার আশার বাণী শোনাচ্ছেন। নতুন নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছেন। একটি সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক দেশ গড়ে তুলতে তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। তাঁর যুগোপযোগী উদ্যোগ আর আশার বাণীতে কেউ আশস্ত হতে পারছেন না। রাজনীতি, অর্থনীতি, আইনশৃঙ্খলা, মামলাবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, শিক্ষাঙ্গনে লাগাতার আন্দোলনসহ সব ক্ষেত্রে দিনদিন অসন্তোষ বাড়ছে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও একটি বিদেশি বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজন ছাড়া এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। যে ছাত্র-জনতা এ সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে, তাদের মধ্যেও অসন্তোষ দিনদিন বাড়ছে। ঢাকা নগর যেন সভা-সমাবেশ ও দাবি আদায়ের মোক্ষম ক্ষেত্রে পরিণত হচ্ছে। এ যেন চারদিকেই অস্থিরতা। আর এ দাবি আদায়ে সবার টার্গেট প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা। অতীতে কোনো সরকারপ্রধানের বাসভবন মুখে এমন ঘন ঘন অভিযাত্রা দেখা যায়নি। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি নতুন মোড় নিয়েছে। প্রতিদিনই নতুন দাবিতে আন্দোলনে নামছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সচিবালয়ের উচ্চপদের কর্মকর্তা থেকে গ্রামপুলিশ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কলেজ, রিকশাচালক থেকে রেলকর্মী সবাই দাবি আদায়ের মিছিলে। ঢাকা যেন হয়ে উঠেছে দাবির নগরী। প্রশ্ন উঠছে, দাবির আন্দোলন থামছে না কেন? বিশ্লেষকরা বলছেন, দাবির আন্দোলনগুলো বিভিন্ন ধরনের। কিছু দাবি যৌক্তিক ও সময়োপযোগী। যেমন শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি ও রেলকর্মীদের চাকরির নিশ্চয়তা ইত্যাদি। এ ছাড়া সামাজিক অস্থিরতা, বিশেষ করে শিক্ষা, চিকিৎসা ও কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের অসন্তোষ বাড়ছে, যা দাবির আন্দোলনে রূপ নিচ্ছে।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার করতে ১১টি কমিশন গঠন করে। সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের সঙ্গে রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে একমত পোষণের জন্য গঠন করা হয়েছে ঐকমত্য কমিশন। বিভিন্ন কমিটি ও অংশীজনের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তবে দৃশ্যত রাজনৈতিক ঐকমত্যের অগ্রগতি হয়নি। বরং পারস্পরিক অবিশ্বাস, বিদ্বেষ, কাদা ছোড়াছুড়ি আরও বাড়ছে। কেউ কেউ সরকারের দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পক্ষে। আবার কেউ চায় চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন হোক। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু সরকারের এ ঘোষণার প্রতি বিএনপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের আস্থা নেই।

এদিকে মানবিক করিডর, বন্দর, পুশইনসহ নানা ইস্যুতে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থার সংকট বাড়ছে। করিডর ও বন্দর স্পর্শকাতর বিষয়গুলো বিদেশিদের হাতে তুলে না দিতে রাজনৈতিক দলের নেতারা সরকারকে বারণ করছেন। ফলে সংকট তীব্র হচ্ছে। ভালো নেই ব্যবসায়ীরা। নানা সংকটে গতিহীন ব্যবসাবাণিজ্য। ব্যবসায়ীদের কাছে কোথায়ও কোনো সুখবর নেই। না পারছেন ভালোভাবে ব্যবসা করতে, না পাচ্ছেন অনুকূল পরিবেশ। ব্যবসায়ী সংগঠনের শীর্ষ নেতারা বলছেন, অনেক দিন ধরেই বিনিয়োগে চরম মন্দাভাব অব্যাহত রয়েছে। এর সঙ্গে নতুন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি দেশের বেসরকারি খাতের প্রতিযোগিতা-সক্ষমতাকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে। অন্যদিকে ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলারের উচ্চমূল্য, তীব্র গ্যাসসংকট ও শিল্পোদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। বিশেষ করে ভুয়া মামলায় ব্যবসায়ীদের নাম ঢুকিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠছে। ফলে নানা সংকটে রয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে না পারলে অর্থনীতির চাকাও ঘুরবে না। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানায় জুলাই গণ অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যেমন মামলা হয়েছে, তেমনি আহত হওয়ার বিষয়েও মামলা হয়েছে অনেক। এসব মামলায় প্রকৃত আসামি, সন্দিগ্ধ ব্যক্তির পাশাপাশি হয়রানিমূলকভাবেও অনেককে আসামি করা হয়েছে। যাদের মধ্যে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, অন্যত্র থাকা মানুষ ও অরাজনৈতিক ব্যক্তি রয়েছেন। একটি পক্ষ সুকৌশলে মামলা দিয়েও বাণিজ্য করছেন। কোনো কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কোটি কোটি চাঁদা দাবি করছেন, সে টাকা না দিলেই নাম ঢুকিয়ে দিচ্ছেন হত্যা মামলায়। এমন হয়রানি মামলার নজির আগে কখনো দেখা যায়নি বলেই জানান সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে অর্থনীতির উল্লেখযোগ্য খাত দেশের শেয়ারবাজার নিয়ে বিনিয়োগকারী ও সংশ্লিষ্টরা মোটেই স্বস্তিতে নেই। বাজারের বেহাল দশায় দিশাহারা বিনিয়োগকারীরা প্রায় প্রতিদিনই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এ অবস্থায় গত রবিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অংশীজনের বৈঠকের পর দুই দিন বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়লেও তৃতীয় দিন থেকে আবারও পতনের ধারায় ফিরে গেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিনিয়োগকারীরা নতুনভাবে আন্দোলন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন। শেয়ারবাজারের লেনদেন তলানিতে নেমে যাওয়ায় ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক মালিকদের মধ্যেও হতাশা তৈরি হচ্ছে। তারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনসহ আনুষঙ্গিক ব্যয় কীভাবে নির্বাহ করবেন তার কূলকিনারা পাচ্ছেন না। শিক্ষা খাতেও স্বস্তির কোনো খবর নেই। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাতঘাতে নিহত হন। মেধাবী শিক্ষার্থী হত্যার বিচার চেয়ে বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্ধদিবস হরতাল পালন করা হয়েছে। গতকালও বিচারের দাবিতে শাহবাগ থানা ঘোরাও করেন শিক্ষার্থীরা। গত ৯ মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন দুর্বৃত্তের হাতে। এদিকে আবাসন ব্যবস্থাসহ চার দফা দাবি আদায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নামে। ধারাবাহিক আন্দোলনের কারণে সরকার জবির ছাত্র-শিক্ষকদের দাবি মেনে নিয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়েও কয়েক দিন আগে অচলাবস্থা ছিল। রবিবারও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনের খবর গণমাধ্যমে এসেছে। এ ছাড়া বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে উপাচার্যসহ কয়েকজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে শাহবাগে আন্দোলন করেছেন নার্সি ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। প্রায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন নতুন ইস্যূ নিয়ে অশান্তি ও সংকট তৈরি হচ্ছে। জুলাই অভ্যুত্থানের আন্দোলন সংগ্রামের পর পুলিশ এখনো পুরোপুরি ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হলেও এখনো ট্রমার মধ্যে রয়েছে পুলিশ। সশস্ত্র বাহিনীকে বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে মাঠে নামানোর ফলে আইনশৃঙ্খলা কিছুটা স্বাভাবিক হচ্ছে। তবে পুরোপরি বন্ধ হয়নি মব জাস্টিস। যেখানে-সেখানে যে কেউই মবের শিকার হচ্ছেন। দ্রুত মব জাস্টিজ বন্ধ না হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও অবনতির ঘটার শঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আওয়ামী লীগ আমলের চেয়ে বর্তমানে চাঁদাবাজির পরিমাণ বেড়েছে। চাঁদা না পেয়ে বাড়িঘর জায়গা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও দখল করে নিচ্ছে। চাঁদাবাজদের চাহিদা পূরণ না হলে করা হচ্ছে নানা হয়রানি। ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে মিথ্যা মামলায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
ম্যানসিটিকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতল ক্রিস্টাল প্যালেস
ম্যানসিটিকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতল ক্রিস্টাল প্যালেস

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ছাত্রদলকর্মী হত্যায় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্রদলকর্মী হত্যায় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
বিশ্বনাথে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাহাড় খুঁড়ে মিলল ডাকাতির টাকা, গ্রেফতার ৮
পাহাড় খুঁড়ে মিলল ডাকাতির টাকা, গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ
ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!
নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার
‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত
ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না
মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার
বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া
আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেনাপোলে ৫ মণ ভায়াগ্রা পাউডার জব্দ
বেনাপোলে ৫ মণ ভায়াগ্রা পাউডার জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড
বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা

রকমারি

জাতি জানতে চায় ইসি কখন তফসিল ঘোষণা করবে
জাতি জানতে চায় ইসি কখন তফসিল ঘোষণা করবে

নগর জীবন

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’

সম্পাদকীয়