শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩১, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

কঠোর সমালোচনা করেছে কয়েকটি দল
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোর পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা না হলে সিদ্ধান্ত জানাবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এরই মধ্যে সে উদাহরণ তৈরি হয়েছে। বিষয়টিকে ভিন্নভাবে দেখছেন সংলাপে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলো। কোনো কোনো দল এ ধরনের সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করছে। আবার কোনো দল কমিশনের পরবর্তী বৈঠক বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে। তারা বলছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। এ কমিশন জনগণের একক কোনো দলের নয়। কিন্তু কমিশন একটি-দুটি দলের হয়ে কাজ করছে। তাদের দিকে হেলে পড়ছে, সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এভাবে জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে না। কমিশন যদি সিদ্ধান্ত জানিয়ে থাকে তাহলে দিনের পর দিন এ আলোচনার অর্থ কী? তাদের বক্তব্য- যেসব ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হবে না সেগুলো বাদ যাবে। আর যেগুলোতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হবে সেগুলোই জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। কমিশন যে ভূমিকা পালন করছে তা অনেকটা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর তাদের সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও সংসদ নেতা হতে পারবেন কি না সে বিষয়ে একমত হতে ব্যর্থ হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। পরে কমিশনের পক্ষ থেকে এনিয়ে স্পষ্ট সিদ্ধান্ত জানিয়ে বলা হয়েছে- প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রধান থাকতে পারবেন না। কমিশনের এ ধরনের সিদ্ধান্তে সরাসরি অসন্তোষ জানিয়েছে বিএনপি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কমিশনের এক সদস্য বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমাদের এ সিদ্ধান্ত অনেকটা টেস্ট কেস। দলগুলোর পক্ষ থেকে তীব্র বিরোধিতা না পেলে অন্যান্য ইস্যুর ক্ষেত্রেও কমিশন তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবে। তখন দলগুলো চাইলে নোট অব ডিসেন্ট দিতে পারে। রাজনীতিবিদরা বলছেন, কমিশন যদি মৌলিক ইস্যুগুলোর ক্ষেত্রেও একই পলিসি গ্রহণ করে তবে সেটা ভুল হবে। সে ক্ষেত্রে জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করা থেকে হয়তো বিরত থাকতে পারি।

আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতা জানিয়েছেন, এভাবে চলতে থাকলে জাতীয় সনদের পরিণতি শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি সংসদের উচ্চকক্ষ গঠন নিয়েও সিদ্ধান্ত জানানোর ঘোষণা দিয়েছে কমিশন। এদিকে সময়ের দোহাই দিয়ে ও আলোচনা হয়েছে এমন অজুহাত সামনে নিয়ে মৌলিক ইস্যুসহ অন্যান্য ইস্যুতে নিজেদের সিদ্ধান্ত দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে চায় কমিশন- এমনটি মনে করছেন সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলো। যদিও বিষয়টি অস্বীকার করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, কমিশন কোনো সিদ্ধান্ত জোর করে চাপিয়ে দিতে চায় না। কয়েক দিনের মধ্যে জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে। তিনি আরও বলেন, কোনো বিষয়ে কারও দ্বিমত থাকলে সনদে সেটিও উল্লেখ করা হবে। অধিকাংশ বিষয়েই সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর্যায়ে চলে এসেছে কমিশন। সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসের মধ্যেই হবে জাতীয় সনদ। অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে মীমাংসায় আসতে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, আমি বারবার বলেছি, আপনাদের খানিকটা ছাড় দিতে হবে, ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকেও আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছি যে, কোনো কোনো জায়গায় পরিবর্তন সংশোধনের মধ্য দিয়ে আমরা ভবিষ্যৎ লক্ষ্য বা জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছতে পারব। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাষ্ট্রের মূলনীতি, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ (উচ্চ কক্ষের নির্বাচন পদ্ধতি), তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন প্রক্রিয়া, প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া, নারী প্রতিনিধিত্ব, একজন সংসদ সদস্য কতগুলো পদে থাকতে পারবেন, সংবিধান সংশোধনের প্রক্রিয়া, এ ধরনের মৌলিক কাঠামোগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অমীমাংসিত থেকে গেছে। এ ছাড়া দেশের পুরোনো চারটি বিভাগের সীমানাকে চারটি প্রদেশে বিভক্ত করে প্রাদেশিক শাসনব্যবস্থা চালু করা, বিদ্যমান জেলা পরিষদ ব্যবস্থা বাতিল করা, ওয়ার্ড মেম্বারদের ভোটে পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়া এবং উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদটি বিলুপ্ত করার প্রস্তাবে বেশির ভাগ দল একমত হয়নি। এসব বিষয়ে কয়েক দিনের মধ্যে কমিশন তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত জানাবে।

এ ক্ষেত্রে কমিশনের বক্তব্য, আমরা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যে আসার চেষ্টা করে সফল হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে কমিশন এ ভূমিকায় নেমেছে। মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী সংসদ নেতা হতে পারবেন না এমন সিদ্ধান্তের বিষয়টি রাজনৈতিক দলগুলোকে জানায় ঐকমত্য কমিশন। এতে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ তার প্রতিক্রিয়ায় জানান, আমরা আগেই বলেছি ৭০ অনুচ্ছেদে যেমন ভিন্নমত (ডিসেন্টিং ভয়েস) রাখার সুযোগ রেখেছি, এটিও সেভাবে রাখা যেতে পারে। আমাদের অবস্থান হলো, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না এমন বিধান যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ কোথাও নেই। এটা তার একটি গণতান্ত্রিক অধিকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ইউপিডিএফ ও জেএসএস সংঘর্ষে চারজন নিহত
ইউপিডিএফ ও জেএসএস সংঘর্ষে চারজন নিহত
ধর্মীয় উসকানিমূলক সহিংসতা বাড়ছে
ধর্মীয় উসকানিমূলক সহিংসতা বাড়ছে
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস এডিবির
জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস এডিবির
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি
প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
সর্বশেষ খবর
অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল
অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জেডআরএফ বোর্ড অফ ডিরেক্টরস-এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত
জেডআরএফ বোর্ড অফ ডিরেক্টরস-এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুটবল মাঠে ঢুকে পড়ল যাত্রীবাহী বাস; নিহত ১, আহত ৫
ফুটবল মাঠে ঢুকে পড়ল যাত্রীবাহী বাস; নিহত ১, আহত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের একদিন পর নদীতে মিলল শিশুর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর নদীতে মিলল শিশুর লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ‘জুলাই আন্দোলনের’ চেতনায় সমাজ গঠনের শপথ
ফটিকছড়িতে ‘জুলাই আন্দোলনের’ চেতনায় সমাজ গঠনের শপথ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা নিহত সায়মা আক্তারের বাড়িতে আব্দুল আউয়াল মিন্টু
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা নিহত সায়মা আক্তারের বাড়িতে আব্দুল আউয়াল মিন্টু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দি হাজারো মানুষ
ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দি হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ঢাবিতে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন আগামীকাল
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ঢাবিতে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাকৃবিতে সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান
গাকৃবিতে সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মানুষের কাছে পরিষ্কার করতে হবে আমরা কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বো’
‘মানুষের কাছে পরিষ্কার করতে হবে আমরা কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বো’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু
আখাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবিশ্বাস্য লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসে চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ড
অবিশ্বাস্য লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসে চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিঝুমদ্বীপের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভাঙনের মুখে ৫ শতাধিক বাড়িঘর
নিঝুমদ্বীপের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভাঙনের মুখে ৫ শতাধিক বাড়িঘর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আগামী নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে'
'আগামী নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে'

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগি রেখেই ছেড়ে গেল কক্সবাজার এক্সপ্রেস, তারপর...
বগি রেখেই ছেড়ে গেল কক্সবাজার এক্সপ্রেস, তারপর...

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে শক্তিশালী উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে : হেলাল
সংসদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে শক্তিশালী উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে : হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রতিবাদ সমাবেশ
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রতিবাদ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিশুশ্রম নিরসনে বেশি প্রাধান্য দিবে: মির্জা ফখরুল
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিশুশ্রম নিরসনে বেশি প্রাধান্য দিবে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান রুখে দাঁড়াবার এক মহাকাব্য : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান রুখে দাঁড়াবার এক মহাকাব্য : সংস্কৃতি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকা বেগম নিপুর মৃত্যুতে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শোকসভা ও দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকা বেগম নিপুর মৃত্যুতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শোকসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা
স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ
অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল

নগর জীবন

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি
প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এইচ-১বি ভিসা ও সিটিজেনশিপ পরীক্ষা আরও কঠিন
এইচ-১বি ভিসা ও সিটিজেনশিপ পরীক্ষা আরও কঠিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, মা ছেলে গ্রেপ্তার
ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, মা ছেলে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে দুধ দিয়ে গোসল করে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে দুধ দিয়ে গোসল করে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা