শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০২, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

আমাদের রাজনীতি কতটা ব্যবসাবান্ধব

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের রাজনীতি কতটা ব্যবসাবান্ধব

একটি রাষ্ট্রের চালিকাশক্তি হলো রাজনীতি। আর রাজনীতির মেরুদণ্ড হলো অর্থনীতি। রাজনীতি আর অর্থনীতি সমান্তরাল রেললাইনের মতো। একটি ছাড়া অন্যটি অচল। রাজনীতি বিনিয়োগ এবং ব্যবসাবান্ধব না হলে যেমন অর্থনীতি গতি হারায়, তেমনি অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়লে রাজনীতি বিপন্ন হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই চিরায়ত সমাজ দর্শন উপেক্ষিত হয় সব সময়। এ কারণেই স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও আমাদের রাজনীতি এবং অর্থনীতি কোনোটাই সঠিক পথে এগোয়নি। রাজনীতিতে যেমন বারবার গণতন্ত্র হোঁচট খেয়েছে। জনগণের অধিকার হরণ করা হয়েছে। গণতন্ত্রের বিপরীতে জনগণের ওপর চেপে বসেছে স্বৈরশাসন। তেমনি অর্থনীতিতে প্রচুর সম্ভাবনা থাকার পরও আমরা কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারিনি। একটি দেশের রাজনীতিই অর্থনীতির রূপকল্প তৈরি করে। রাজনৈতিক নীতি ও দর্শনই ঠিক করে অর্থনীতির গতিপথ। আমাদের দেশে স্বাধীনতার ৫৪ বছরে রাষ্ট্র পরিচালনা নীতি এবং অবস্থানের যেমন মৌলিক পরিবর্তন হয়েছে, তেমনই অর্থনীতিও একটি নির্দিষ্ট সড়কে চলতে পারেনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করে। বেসরকারি খাতকে বন্ধ রাখা হয়। মুক্তিযুদ্ধের পর লাখো তরুণ যারা চাকরি না করে উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন, তাদের স্বপ্নকে গলা টিপে হত্যা করা হয়।

অনিবার্যভাবে হতাশ, ক্ষুব্ধ এবং কর্মহীন তরুণের সংখ্যা বাড়ে। বিভ্রান্ত তরুণ সমাজ ভুল পথে পা বাড়ায়। কর্মহীন তরুণরা জড়িয়ে পড়ে ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিতে। ৭৫-এর পর বাংলাদেশ প্রথম মুক্তবাজার অর্থনীতির দ্বার উন্মোচন করে। এখান থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা এগিয়ে যেতে শুরু করে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং মেধায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। বেসরকারি খাতই হয়ে ওঠে অর্থনীতির প্রাণভোমরা। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই শুধু নিজেদের পরিশ্রম, মেধা আর দক্ষতা দিয়ে আমাদের দেশের উদ্যোক্তারা তলাবিহীন ঝুড়িকে এক অফুরন্ত সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন। আজ বাংলাদেশের অর্থনীতি যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, তার পুরো কৃতিত্ব আমাদের বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের। কিন্তু গত অর্ধ শতকে আমরা বেসরকারি খাতকে যেন এতিম সন্তানের মতো অনাদরে, অযত্নে রেখেছি। রাষ্ট্রীয় কোনো সহযোগিতা যেমন বেসরকারি খাতে দেওয়া হয় না, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও বেসরকারি খাত নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব দেখা যায়। রাজনৈতিক দলগুলো ব্যবসায়ীদের নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে ওঠে। রাজনৈতিক দলগুলোই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিভক্ত করে, বেসরকারি খাতে দলীয় রাজনীতির অনুপ্রবেশ ঘটায়। রাজনীতিবিদরা ব্যবসায়ীদের দলে ভেড়াতে উৎসাহী হন মূলত আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য। শুরু হয় ব্যবসায়ীদের দলীয়করণ। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে, সেই দলই ব্যবসায়ীদের একান্ত অনুগত করে রাখতে চায়। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলে ব্যাংক ঋণ থেকে শুরু করে গ্যাসের লাইন কিছুই পাওয়া যাবে না- এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়।

এর সঙ্গে যুক্ত হয় দুর্নীতি আর চাঁদাবাজি। শিল্প বাঁচাতে, প্রতিষ্ঠান রক্ষায় প্রায় সব উদ্যোক্তাকে সমঝোতার পথে যেতে হয়। রাজনৈতিক দলগুলো অর্থনীতিকে আরেকটি বড় ক্ষতি করে। দলের অনুগত কর্মীদের রাতারাতি ধনী বানানোর মিশন শুরু করে। শুরু হয় টেন্ডারবাজি। রাজনৈতিক কর্মীরা বনে যান ঠিকাদার কিংবা ব্যবসায়ী। লাইসেন্স, পারমিট ইত্যাদি নানাকিছু কর্মীদের হাতে তুলে দিয়ে অর্থনীতিতে শুরু হয় দুর্বৃত্তায়ন। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকে পরিচালক পদে বসানো শুরু হয় দলীয় ক্যাডারদের। এখান থেকেই শুরু হয় ব্যাংক লুটের অধ্যায়। এমন সব প্রতিষ্ঠান এবং মানুষকে ব্যাংক ঋণ দেওয়া হয় যেসব প্রতিষ্ঠান অস্তিত্বহীন। এরা বিনিয়োগের জন্য নয় লুটপাট ও নেতাদের পকেট ভারী করার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়। এসব ঋণ কোনোদিন শোধ হওয়ার নয়। এর ফলে ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ে। দলীয় আনুগত্যের ভিত্তিতে দেওয়া হয় বেসরকারি ব্যাংকের লাইসেন্স। ঝুঁকিতে ফেলা হয় গ্রাহকদের আমানত। এতে সমস্যায় পড়েন প্রকৃত শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা। সুদের হার বাড়িয়ে এবং নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, প্রকৃত ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যবসা কঠিন করে তোলা হয়। অনেক উদ্যোক্তা ব্যাংকিং খাতের দুষ্টচক্রের ঋণ খেলাপি হতে বাধ্য হন। উচ্চ সুদের কারণে বহু উদ্যোক্তা হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকেন। কেউ বিদেশে চলে যান। এমন এক পরিস্থিতি তৈরি করা হয়, যেন ব্যবসা করাটাই অপরাধ। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে যেন উদ্যোক্তারা মহা অন্যায় করেছেন।

যেসব উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী সরকারের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেন, তাদের ওপর হামলে পড়ে এনবিআরসহ নানা সরকারি সংস্থা। এভাবেই অফুরন্ত সম্ভাবনাময় বেসরকারি খাত রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষুদ্র স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ে।

এর মধ্যে বিদেশিদের উন্নয়ন সহায়তার অর্থ খরচের জন্য গড়ে ওঠে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা বা এনজিও। গরিব মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন তাদের কাজের প্রধান লক্ষ্য হলেও তারা আসলে দাতাদের স্বার্থ রক্ষার দায়িত্ব পালন করে। গরিব মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও এসব উন্নয়ন সংস্থার কর্ণধারদের জীবন পাল্টে দেয় বিদেশি সাহায্যের টাকা। বিনা পুঁজিতে, বিনা পরিশ্রমে এনজিওদের দামি অফিস, গাড়ি এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন শুরু হয়। সমাজে একটি নতুন এলিট শ্রেণি তৈরি হয়। এরা একদিকে পরিকল্পিতভাবে যেমন বিরাজনীতিকরণ চিন্তাকে পৃষ্ঠপোষকতা দিতে শুরু করে, তেমনি বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে নানা রকম নেতিবাচক অপপ্রচার চালায়। উন্নয়ন সহযোগিতার আড়ালে এরা সবসময় চায় বাংলাদেশ যেন ঋণনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে না পারে। কারণ বাংলাদেশ স্বাবলম্বী হলে, বিদেশি সহায়তা বন্ধ হবে বা কমে আসবে, এতে তাদের বিত্তবৈভব কমে যাবে। ফলে, আশির দশকের শেষ দিকে বিকাশমান বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো বেসরকারি ব্যবসা-বিনিয়োগের প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠে। বিদেশি টাকায় এবং সহযোগিতায় তারাও ব্যবসা করা শুরু করে, উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে তাদের ওপর সরকার কম কর ধার্য করে। তাদের অনেক ব্যবসা করমুক্ত করা হয়। বেসরকারি খাতকে ঠেলে দেওয়া হয় আরেক অসম প্রতিযোগিতায়।

এরকম বৈরী বিনিয়োগ পরিবেশের মধ্যে জুলাই বিপ্লব ঘটে। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে এদেশের আপামর জনগণ, স্বৈরাচারের পতন ঘটায়। নতুন বাংলাদেশে রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ তৈরি করেছে। কিন্তু এই রাষ্ট্র সংস্কারে অর্থনীতি উপেক্ষিত। বাংলাদেশ বেসরকারি খাতকে কীভাবে এগিয়ে নেবে সেই আলোচনা কোথাও নেই। আগামীর বাংলাদেশ কতটা বিনিয়োগবান্ধব হবে, সেই রূপকল্প নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। বরং ৫ আগস্টের পর, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের যেন প্রতিপক্ষ বানানোর প্রতিযোগিতা চলছে। এই ১৪ মাসে হাজার হাজার কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে লাখো মানুষ। শিল্পপ্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, দখল- কী হয়নি। যারা লাখো মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে, দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে হয়রানি করা হচ্ছে, মাসের পর মাস। তথাকথিত তদন্তের নামে বেসরকারি খাতের চরিত্র হননের মিশন চলছে। গোটা বেসরকারি খাত এখন আতঙ্কিত, হতাশ। নতুন বাংলাদেশ গড়ার অভিযাত্রায় বেসরকারি খাতকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে বেসরকারি খাত নিয়ে আগ্রহ নেই। বরং এই সরকারের কেউ কেউ বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে যেন রীতিমতো যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিয়ে এলেন। অধিবেশনের ফাঁকে তিনি বিনিয়োগবিষয়ক বেশ কয়েকটি বৈঠক করেছেন। কিন্তু একজন বেসরকারি উদ্যোক্তা প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে জায়গা পাননি। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বাদ দিয়ে কি বিদেশি বিনিয়োগ আসবে?

আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন। রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছে। এই প্রচারণায় বেসরকারি খাত উপেক্ষিত। রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় এলে বেসরকারি খাতকে কীভাবে পরিচালনা করবে? এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর নেই। আবারও বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের ক্ষমতাসীনদের অনুগত বানাতে বাধ্য করা হবে? এই প্রশ্নের উত্তর জরুরি। রাজনৈতিক দলগুলোর বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গি পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বহতা নদী যেমন বাধাগ্রস্ত হলে শুকিয়ে যায়, তেমনি বেসরকারি খাতে এভাবে একের পর এক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে অচিরেই তা মুখ থুবড়ে পড়বে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে অর্থনীতি পড়বে গভীর সংকটে। তাহলে রাজনীতিও হবে অস্বস্তিকর। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নের মৃত্যু ঘটবে। আমরা সেই পুরোনো বৃত্তেই বন্দি হয়ে রইব।

লেখক ও নাট্যকার

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ
রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি

ডাংগুলি

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা