শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

অনিয়মিত হৃদস্পন্দন

প্রিন্ট ভার্সন
অনিয়মিত হৃদস্পন্দন

হৃৎপিণ্ড এলোমেলোভাবে চলা বা থেমে যাওয়া অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের লক্ষণ। যদিও এটি কোনো সমস্যা সৃষ্টি করে না, কিন্তু বেশকিছু অনিয়মিত হৃদস্পন্দন মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করে যা মানুষের মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

 

সুস্থ মানুষের হৃৎপিণ্ড স্বাভাবিক অবস্থায় সুন্দর একটি তালে চলে এই তালকে হৃদস্পন্দন বলে। যদি কোনো কারণে এই তালে বেতাল ঘটে বা হৃৎপিণ্ড এলোমেলোভাবে চলে অথবা থেমে থেমে কিংবা খুব দ্রুত বা খুব আস্তে চলে তাকে অনিয়মিত হৃদস্পন্দন বলে। অনেক অনিয়মিত হৃদস্পন্দন কোনো সমস্যা সৃষ্টি করে না, কিন্তু বেশকিছু অনিয়মিত হৃদস্পন্দন মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করে যা মানুষের মৃত্যুর কারণও হতে পারে। এক্ষেত্রে হৃৎপিণ্ড শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় রক্ত সঞ্চালনে ব্যর্থ হয়। রক্ত সঞ্চালনের ঘাটতির কারণে মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড নিজে এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নষ্ট হয়ে (মরে) যেতে পারে। হৃৎপিণ্ড একটি বায়োলজিক্যাল পাম্প, যাকে মেকানিক্যাল পাম্প হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। হৃৎপিণ্ড প্রতিবার সংকোচনের মাধ্যমে রক্তনালীতে রক্ত সঞ্চালন করে। হৃৎপিণ্ডের এই সংকোচনকেই হৃদস্পন্দন বলা হয়। প্রতিবার হৃৎপিণ্ড সংকোচন শুরু করার পূর্বে একটি বৈদ্যুতিক সংকেতের প্রয়োজন হয়। এই বৈদ্যুতিক সংকেত হৃৎপিণ্ডের একটি নির্দিষ্ট অংশ থেকে উৎপত্তি হয়ে থাকে যাকে পেসমেকার (চধপবসধশবৎ)  বলা হয়।

অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের প্রকারভেদ :

মূলত চার ধরনের অনিয়মিত হৃদস্পন্দনই বেশি দেখা যায়-

►  প্রি ম্যাচুর/ড্রপবিট, যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এই ধরনের অনিয়মিত হৃদস্পন্দনে নাড়িতে হঠাৎ করে একটি বিট মিস হয়ে থাকে, অনেক সময় রোগী নিজেই এটা বুঝতে পারে। এটা প্রায় সময় ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হয় না, তবে যদি খুব বেশি ঘন ঘন হতে থাকে তাহলে এ থেকে বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ হতে পারে, যেমন- দুর্বল লাগা, মাথা ঘুরা, বুক ধড়ফড় করা ইত্যাদি। এতে রোগী উৎকণ্ঠিত এবং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে পারে, অনেক সুস্থ সবল মানুষেরও এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণভাবে দুশ্চিন্তা, অত্যধিক শারীরিক ও মানসিক চাপ, খুব বেশি কায়িকশ্রম, অতিমাত্রায় চা, কফি ও সিগারেট গ্রহণের জন্য এ ধরনের হৃদস্পন্দন দেখা দেয়।

► SVT (Superaventricular Tachycardia)- এক ধরনের অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, এক্ষেত্রে হঠাৎ হৃৎপিণ্ডের গতি বৃদ্ধি পায় বা হৃৎপিণ্ড খুব দ্রুতগতিতে চলতে থাকে, রোগীর বুক ধড়ফড় করা, মাথাঘোরা, শ্বাসকষ্ট, অস্থিরতা, শরীর ঘেমে যাওয়া, কখনো কখনো বুকের ব্যথা অনুভূত হওয়া, এমন কি খুব মারাত্মক অবস্থায় রোগী অজ্ঞানও হয়ে যেতে পারে। কোনো রকম চিকিৎসা ছাড়াই কিছুক্ষণ পর এসব উপসর্গ দূরীভূত হয়ে যায় এবং রোগী স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। কখনো কখনো এ অবস্থা দীর্ঘস্থায়ী এবং মারাত্মক হতে পারে তখন রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। যাদের এ রোগের প্রবণতা আছে তারা কিছু দিন পর পর এ রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। রোগীকে ঠাণ্ডা পানি খাওয়ানো, চোখে-মুখে পানির ঝাপটা দেওয়া, গলায় আঙ্গুল দিয়ে বমি করার চেষ্টা করা, দম বন্ধ করে প্রস্রাব-পায়খানার মতো জোরে কোথ দেওয়া অনেককে এ ধরনের আক্রমণ থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারে।

► ভ্যানট্রিকোলার অনিয়মিত হৃদস্পন্দন দু-ধরনের হয়ে থাকে। ভ্যানট্রিকোলার টেকিকার্ডিয়া, ভ্যানট্রিকোলার ফিব্রিলেশন মারাত্বক ধরনের অনিয়মিত হৃদস্পন্দন যার ফলে মানুষ প্রায়ই মৃত্যুর মুখে পতিত হয়। হার্ট এ্যটাক এ ধরনের অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের অন্যতম কারণ। কখনো কখনো খুব বেশি ভয় পাওয়া ইলেকট্রিক শক, হঠাৎ কোনো দুর্যোগে পতিত হওয়ার (ভূমিকম্প, অগ্নিকাণ্ড, বোমা বিস্ফোরণ দুর্ঘটনা ইত্যাদি) জন্য এ ধরনের অনিয়মিত হৃদস্পন্দন হতে পারে। এসব রোগীর হার্টের সংকোচন-প্রসারণ এত দ্রুত ও এলোমেলো হয় যে হৃৎপিণ্ড রক্ত সঞ্চালন করতে ব্যর্থ হয়। যার ফলে রোগীর খিঁচুনি হতে পারে, রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়ে, সঠিক চিকিৎসা না পেলে রোগী অল্প কয়েক মিনিটের মধ্যে মৃত্যুবরণ করে। চিকিৎসা হিসাবে রোগীকে কার্ডিয়াক  মেসেজ বা নিয়মিত বুকে চাপ দেওয়া তার সঙ্গে কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস নেওয়ার ব্যবস্থা করা (চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় যাকে C.P.R বলা হয়) এবং ইলেকট্রিক শক (ডিফিব্রিলেশন) এর মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। তার সঙ্গে চিকিৎসা হিসাবে ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধপত্রও ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

► হৃৎপিণ্ডের গতি কমে যাওয়া হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন বা নাড়ির গতি প্রতি মিনিটে ৬০ বার এর কমে আসাকে ব্রেডিকার্ডিয়া বলে। হার্ট এ্যাটাকের অন্যতম কারণ। অন্যান্য কারণের মধ্যে বয়োবৃদ্ধিজনিত কারণ, থাইরয়েড গ্লান্ডের সমস্যা, রক্তে লবণের মাত্রা অস্বাভাবিক হওয়া এবং বেশকিছু মেডিসিনের প্রভাবে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। উপসর্গ হিসাবে খুব দুবর্লতা অনুভব হওয়া, মাথা ঘোরা, মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার উপক্রম, শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং ক্ষেত্রবিশেষে রোগীর খিঁচুনি ও মারাত্মক অবস্থায় রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।

 

চিকিৎসা :

কারণ নির্ণয়পূর্বক চিকিৎসা করাই উত্তম। মেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসায় প্রায় ক্ষেত্রেই সুফল পাওয়া যায় তবে ক্ষেত্রবিশেষে পেসমেকার ও ঈজঞ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

লেখক-

ডা. এম. শমশের আলী,

কার্ডিওলজিস্ট,

সিনিয়র কনসালট্যান্ট (প্রা.),

ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | পরবাস

আল-শারার যুক্তরাষ্ট্র সফরে সিরিয়ায় নতুন আশার সঞ্চার
আল-শারার যুক্তরাষ্ট্র সফরে সিরিয়ায় নতুন আশার সঞ্চার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন