শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০১৯

গরিবের হার্ট অ্যাটাক এবং চিকিৎসা

প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের হার্ট অ্যাটাক এবং চিকিৎসা

পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত মৃত্যুর এক নম্বর কারণ হার্ট অ্যাটাক। আর দ্বিতীয় ক্যান্সার। ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুতে সময় নিলেও হার্ট অ্যাটাক মৃত্যুতে সময় বা পূর্বাভাস দেয় না।

 

হার্ট বা হৃৎপিণ্ড হলো শরীরের পাম্প বা সেচ মেশিন। সারা শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত ও খাদ্য সরবরাহ করাই তার প্রধান কাজ। কোটি কোটি বিশেষভাবে তৈরি মাংসপেশির জাল দিয়ে হৃৎপিণ্ড গঠিত। যেহেতু আজীবন তাকে সংকোচন প্রসারণ করে পাম্পের কাজটি করতে হয় সেহেতু তার নিজস্ব মাংসপেশির জন্যও প্রয়োজন হয় অক্সিজেন ও খাদ্য। আর এই অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে হার্টের তিনটি প্রধান ধমনি (Coronary Artery)। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই তিনটি ধমনির যে কোনো একটির দেয়াল ফেটে গিয়ে রক্ত জমাট বেঁধে বন্ধ বা ব্লক হয়ে যেতে পারে। হঠাৎ করে হৃৎপিণ্ডের একটি বড় এলাকার মাংসপেশি মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে পড়ে। এর নামই হার্ট অ্যাটাক।

কারণের পেছনে কারণ : এই যে বলা  হলো ধমনির দেয়াল ফেটে রক্ত জমাট বাঁধার কথা সেটা তো বিনা কারণে হয় না। প্রধানত চারটি ঝুঁকি এজন্য দায়ী। ধূমপান, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তে অতি মাত্রায় কোলেস্টেরল বা চর্বির উপস্থিতি। তবে ব্যায়াম না করে অলস জীবন-যাপন, অতিরিক্ত ওজন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, মাদকদ্রব্য গ্রহণ, বংশগত কারণও এজন্য দায়ী হতে পারে। এসব ঝুঁকি এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে রক্তনালির দেয়াল নষ্ট করে ফেলতে পারে। একটি খসখসে দেয়ালে সহজে ময়লা জমে। ময়লার ভিতর বাজে চর্বি (Oxidized Lipids) ঢুকে প্রদাহ (Inflammation) সৃষ্টি করে। প্রদাহ সীমা ছাড়িয়ে গেলে ধমনির দেয়াল ফেটে যায়। ফাটা দেয়ালে তখন রক্তের অনুচক্রিকা (Platelets) একত্রিত হতে শুরু করে। শরীর মনে করে তার একটি রক্তনালি ছিঁড়ে গেছে তাই সেটি মেরামত করা দরকার। তখন রক্তের জমাট বাঁধা পদ্ধতি (Coagulation System) সক্রিয় হয়। সেখান থেকে ফিব্রিন বা তন্তু তৈরি হয়। এই তন্তু ও অনুচক্রিকা মিলে রক্তের একটি দলা (Clot) তৈরি করে খুব দ্রুত ধমনিটিকে বন্ধ বা ব্লক করে দেয়। ফলে হৃৎপিণ্ডের ওই অংশটুকু অক্সিজেন ও খাদ্যশূন্য হয়ে ধ্বংসের মুখোমুখি হয়। বন্ধ হওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্লক খুলে দিতে না পারলে হৃৎপিণ্ডের ওই এলাকার মাংসপেশি অনিবার্য মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।

হার্ট অ্যাটাকে অসুবিধা কী : বুঝলাম একটি ধমনি বন্ধ হয়ে গেছে। তাতে কী কী সমস্যা হতে পারে? মনে রাখতে হবে হার্টের পাম্পিং ক্ষমতার ওপর পুরো শরীরের ভালো থাকা নির্ভরশীল। স্বাভাবিক পাম্পিং ক্ষমতা ব্যাহত হলে শরীর অক্সিজেন ও খাদ্য থেকে বঞ্চিত হবে। শরীর দুর্বল থেকে দুর্বলতর হতে হতে চলাফেরা ও স্বাভাবিক জীবনের কার্যক্রম হারিয়ে ফেলবে। তবে আশু এবং প্রকট সমস্যা যেটা হতে পারে তা হলো হার্টের বৈদ্যুতিক গোলযোগ (Arrhythmias) এবং পাম্প ফেইলুর। হার্ট হঠাৎ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আমরা বলি Cardiac Arres বা Sudden Cardiac Death! হার্ট অ্যাটাকে যত মৃত্যু হয় তার অধিকাংশ হয় প্রথম ২৪ ঘণ্টায় এবং ২৫% মৃত্যু হাসপাতালে পৌঁছানোর পূর্বে ঘটে।

করণীয় কী?

মূল কাজটি হলো বন্ধ ধমনিটি খুলে দেওয়া। এবং এটি যত দ্রুত খুলে দেওয়া যায় তত মঙ্গল। মনে রাখতে হবে বন্ধ ধমনির এলাকায় (Territory) প্রতি মিনিটে লাখ লাখ মাংসপেশি ধ্বংস হচ্ছে। দুই মিনিট বেশি বন্ধ থাকলে তার দ্বিগুণ মাংসপেশি মরে যাচ্ছে। এজন্য আমরা বলি Minute Means Muscle! সময়ই এখানে সবকিছুর নিয়ামক ও ফলাফল নির্ধারক। এই বিষয়টি চিকিৎসক ও রোগী বা রোগীর লোকজনকে বুঝতে হবে, মানতে হবে। মূল্যবান সময় পার হয়ে গেলে যতই আধুনিক উন্নত চিকিৎসা দিই না কেন তাতে তেমন কোনো লাভ হবে না। কারণ যে পেশিগুলোর মৃত্যু হলো তাতে জগতের কেউ পুনর্জীবন দান করতে পারবেন না।

রোগীর করণীয় কী : তিরিশ বছরের বেশি কোনো ব্যক্তির যদি হঠাৎ তীব্র বুকব্যথা বা তার আশপাশে অনুভূত হয়, ঘাম দেয়, বমি বা বমির ভাব হয় তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব একটি ইসিজি করাতে হবে। সেটা অবশ্যই ডাক্তার দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করাতে হবে। সকালের ইসিজি বিকালে রিপোর্ট করালে চলবে না। এজন্য হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ভালো জায়গা। রোগী যদি সচেতন শিক্ষিত হন তাহলে কিছু চিকিৎসা বাড়িতে বসেই শুরু করতে পারেন। প্রথমেই শান্ত হয়ে বসতে বা শুয়ে থাকতে হবে। ভ্যান, রিকশা, গাড়ি বা অ্যাম্বুলেন্স যাই হোক কল করতে হবে। সময়ক্ষেপণ করা চলবে না। রাতে ব্যথা হলে ‘সকাল পর্যন্ত দেখি’ নীতি বর্জন করতে হবে। ‘যখনই ব্যথা তখনই হাসপাতাল’ নীতি গ্রহণ করতে হবে।

যানবাহন আসার পূর্বেই সম্ভব হলে...

♦  একটি ডিসপ্রিন (Disprin) ট্যাবলেট ৩০০ মিলিগ্রাম চুষে বা পানিতে গুলে খেয়ে ফেলুন।

♦  যদি হাতের কাছে ওষুধের দোকান থাকে তাহলে ৪টি লপিরেল (Lopirel) ৭৫ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেয়ে ফেলুন।

♦  একটি অ্যাটোভা (Atova) ৪০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেয়ে ফেলুন।

চিকিৎসকের করণীয় : যাই করি না কেন ১২ ঘণ্টার মধ্যে করতে হবে। এরপর লাভ নেই বললেই চলে। হার্ট অ্যাটাকের আধুনিকতম এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা হলো সঙ্গে সঙ্গে এনজিওগ্রাম করতে হবে। বন্ধ ধমনি বিশেষভাবে তৈরি বেলুন ও রিং (Stent ) এর সাহায্যে ব্লক অপসারণ করা (জরুরি এনজিওপ্লাস্টি বা Primary PCI)। কিন্তু এটি একটি ব্যয়বহুল পদ্ধতি এবং এখন পর্যন্ত মূলত রাজধানীকেন্দ্রিক। অতএব দ্বিতীয় কার্যকর বিকল্প হলো জমাট বাঁধা রক্তের দলা গলিয়ে ফেলার ওষুধ প্রয়োগ করা। যদি দেখেন ECG-তে STEMI, দ্রুত Streptokinase দিয়ে Thrombolyse করুন। দায়িত্ব নিয়ে করুন। কোনো মনিটর না হলেও চলবে। বিশ্বাস রাখুন ৬০-৭০% ক্ষেত্রে বন্ধ ধমনি খুলে যাবে। রোগীর জীবন রক্ষা পাবে। হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকবে। শুধু নিচের কয়েকটি ক্ষেত্রে Streptokinase দেওয়া যাবে না। যেমন :

♦  চলমান কোনো রক্তক্ষরণ থাকলে (মহিলাদের ঋতুস্রাবের মধ্যেও সমস্যা নেই)।

♦  গত এক মাসের ভিতর কোনো বড় অপারেশন হয়ে থাকলে।

♦  রক্তক্ষরণ থেকে ব্রেন স্ট্রোক হলে।

♦  উপসর্গ থেকে যদি সন্দেহ হয় যে, Aortic Dissecting Aneurysm হতে পারে।

যেসব চিকিৎসক উপজেলা, জেলা বা অন্য কোনো মফস্বল এলাকায় কর্মরত আছেন তাদের এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। অনেক সময় অহেতুক আতঙ্কে কেউ কেউ এই জীবনরক্ষাকারী ওষুধটি প্রয়োগ না করে রোগীকে অনিশ্চিত অবস্থায় ফেলে দেন। মাত্র তিন হাজার টাকা দামের এই ওষুধটি সরকারি হাসপাতালে মজুদ থাকে। যদি নাও থাকে তাহলে তিন হাজার টাকা খরচ করার সামর্থ্য বেশির ভাগ মানুষের আছে। তাই জুনিয়র ডাক্তারদের বলব তারা যেন নির্দ্বিধায় Streptokinase ব্যবহার করেন। গরিব মানুষের হার্ট অ্যাটাকের এটিই হলো মহৌষধ। প্রাথমিক পর্যায় পার হলে এবং Anterior MI  হলে ACEI বা ARB, Carvedilol  বা Bisoprolo  এবং ৫ থেকে ৮ দিন  LMWH (Clexane)  দিনে দুবার দিতে হবে। এসব ওষুধে হার্ট ফেইলুর এবং রক্তনালি পুনরায় বন্ধ হবার ঝুঁকি কমে।

হাসপাতাল থেকে ছুটি এবং পুনর্বাসন : সাধারণত ৫ থেকে ৮ দিনের মাথায় ঝঃৎবঢ়ঃড়শরহধংব পাওয়া রোগীদের ছুটি দেওয়া যায়। হাসপাতালে থাকা অবস্থায়ই দ্বিতীয় দিন থেকে রোগীকে মবিলাইজ করার চেষ্টা করতে হবে। নরম খাদ্য থেকে স্বাভাবিক খাদ্য দিতে হবে। প্রতিদিন কুসুমসহ একটি ডিম দেওয়া যেতে পারে। গরিব মানুষের খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত কড়াকড়ি আরোপ করা অনুচিত। তবে ধূমপান চিরতরে ত্যাগ করতে হবে। এক মাস ভারী কাজ নিষেধ করতে হবে। ডায়াবেটিস থাকলে কাছাকাছি ডায়াবেটিক সমিতির সদস্য হয়ে স্বল্প খরচে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। এক মাস পার হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধের ডোজ মাত্রা ঠিক করে নিতে হবে। একজন প্রশিক্ষিত দক্ষ দায়িত্ববান সরকারি চিকিৎসকের পরামর্শই যথেষ্ট।

সারা জীবনের ওষুধ :

♦ Tab Lopirel Plus দিনে ১ বার খাবার পর ১ বছর। তারপর শুধু Tab Ecosprin ৭৫mg রাতে খাবার পর চলতে থাকবে।

♦ Tab Atova 40mg রাতে খাবার আগে ১ বছর, তারপর  20mg দৈনিক চলতে থাকবে। Ÿ এ ছাড়া Beta Blocker, ACEI/ARB, হার্ট অ্যাটাকের ধরন ও পাম্পিং ক্ষমতা (LVEF) অনুযায়ী চিকিৎসক ঠিক করে দেবেন।

 

ডা. মাহবুবর রহমান

সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট

ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা