শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০১৯

গরিবের হার্ট অ্যাটাক এবং চিকিৎসা

প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের হার্ট অ্যাটাক এবং চিকিৎসা

পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত মৃত্যুর এক নম্বর কারণ হার্ট অ্যাটাক। আর দ্বিতীয় ক্যান্সার। ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুতে সময় নিলেও হার্ট অ্যাটাক মৃত্যুতে সময় বা পূর্বাভাস দেয় না।

 

হার্ট বা হৃৎপিণ্ড হলো শরীরের পাম্প বা সেচ মেশিন। সারা শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত ও খাদ্য সরবরাহ করাই তার প্রধান কাজ। কোটি কোটি বিশেষভাবে তৈরি মাংসপেশির জাল দিয়ে হৃৎপিণ্ড গঠিত। যেহেতু আজীবন তাকে সংকোচন প্রসারণ করে পাম্পের কাজটি করতে হয় সেহেতু তার নিজস্ব মাংসপেশির জন্যও প্রয়োজন হয় অক্সিজেন ও খাদ্য। আর এই অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে হার্টের তিনটি প্রধান ধমনি (Coronary Artery)। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই তিনটি ধমনির যে কোনো একটির দেয়াল ফেটে গিয়ে রক্ত জমাট বেঁধে বন্ধ বা ব্লক হয়ে যেতে পারে। হঠাৎ করে হৃৎপিণ্ডের একটি বড় এলাকার মাংসপেশি মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে পড়ে। এর নামই হার্ট অ্যাটাক।

কারণের পেছনে কারণ : এই যে বলা  হলো ধমনির দেয়াল ফেটে রক্ত জমাট বাঁধার কথা সেটা তো বিনা কারণে হয় না। প্রধানত চারটি ঝুঁকি এজন্য দায়ী। ধূমপান, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তে অতি মাত্রায় কোলেস্টেরল বা চর্বির উপস্থিতি। তবে ব্যায়াম না করে অলস জীবন-যাপন, অতিরিক্ত ওজন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, মাদকদ্রব্য গ্রহণ, বংশগত কারণও এজন্য দায়ী হতে পারে। এসব ঝুঁকি এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে রক্তনালির দেয়াল নষ্ট করে ফেলতে পারে। একটি খসখসে দেয়ালে সহজে ময়লা জমে। ময়লার ভিতর বাজে চর্বি (Oxidized Lipids) ঢুকে প্রদাহ (Inflammation) সৃষ্টি করে। প্রদাহ সীমা ছাড়িয়ে গেলে ধমনির দেয়াল ফেটে যায়। ফাটা দেয়ালে তখন রক্তের অনুচক্রিকা (Platelets) একত্রিত হতে শুরু করে। শরীর মনে করে তার একটি রক্তনালি ছিঁড়ে গেছে তাই সেটি মেরামত করা দরকার। তখন রক্তের জমাট বাঁধা পদ্ধতি (Coagulation System) সক্রিয় হয়। সেখান থেকে ফিব্রিন বা তন্তু তৈরি হয়। এই তন্তু ও অনুচক্রিকা মিলে রক্তের একটি দলা (Clot) তৈরি করে খুব দ্রুত ধমনিটিকে বন্ধ বা ব্লক করে দেয়। ফলে হৃৎপিণ্ডের ওই অংশটুকু অক্সিজেন ও খাদ্যশূন্য হয়ে ধ্বংসের মুখোমুখি হয়। বন্ধ হওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্লক খুলে দিতে না পারলে হৃৎপিণ্ডের ওই এলাকার মাংসপেশি অনিবার্য মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।

হার্ট অ্যাটাকে অসুবিধা কী : বুঝলাম একটি ধমনি বন্ধ হয়ে গেছে। তাতে কী কী সমস্যা হতে পারে? মনে রাখতে হবে হার্টের পাম্পিং ক্ষমতার ওপর পুরো শরীরের ভালো থাকা নির্ভরশীল। স্বাভাবিক পাম্পিং ক্ষমতা ব্যাহত হলে শরীর অক্সিজেন ও খাদ্য থেকে বঞ্চিত হবে। শরীর দুর্বল থেকে দুর্বলতর হতে হতে চলাফেরা ও স্বাভাবিক জীবনের কার্যক্রম হারিয়ে ফেলবে। তবে আশু এবং প্রকট সমস্যা যেটা হতে পারে তা হলো হার্টের বৈদ্যুতিক গোলযোগ (Arrhythmias) এবং পাম্প ফেইলুর। হার্ট হঠাৎ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আমরা বলি Cardiac Arres বা Sudden Cardiac Death! হার্ট অ্যাটাকে যত মৃত্যু হয় তার অধিকাংশ হয় প্রথম ২৪ ঘণ্টায় এবং ২৫% মৃত্যু হাসপাতালে পৌঁছানোর পূর্বে ঘটে।

করণীয় কী?

মূল কাজটি হলো বন্ধ ধমনিটি খুলে দেওয়া। এবং এটি যত দ্রুত খুলে দেওয়া যায় তত মঙ্গল। মনে রাখতে হবে বন্ধ ধমনির এলাকায় (Territory) প্রতি মিনিটে লাখ লাখ মাংসপেশি ধ্বংস হচ্ছে। দুই মিনিট বেশি বন্ধ থাকলে তার দ্বিগুণ মাংসপেশি মরে যাচ্ছে। এজন্য আমরা বলি Minute Means Muscle! সময়ই এখানে সবকিছুর নিয়ামক ও ফলাফল নির্ধারক। এই বিষয়টি চিকিৎসক ও রোগী বা রোগীর লোকজনকে বুঝতে হবে, মানতে হবে। মূল্যবান সময় পার হয়ে গেলে যতই আধুনিক উন্নত চিকিৎসা দিই না কেন তাতে তেমন কোনো লাভ হবে না। কারণ যে পেশিগুলোর মৃত্যু হলো তাতে জগতের কেউ পুনর্জীবন দান করতে পারবেন না।

রোগীর করণীয় কী : তিরিশ বছরের বেশি কোনো ব্যক্তির যদি হঠাৎ তীব্র বুকব্যথা বা তার আশপাশে অনুভূত হয়, ঘাম দেয়, বমি বা বমির ভাব হয় তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব একটি ইসিজি করাতে হবে। সেটা অবশ্যই ডাক্তার দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করাতে হবে। সকালের ইসিজি বিকালে রিপোর্ট করালে চলবে না। এজন্য হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ভালো জায়গা। রোগী যদি সচেতন শিক্ষিত হন তাহলে কিছু চিকিৎসা বাড়িতে বসেই শুরু করতে পারেন। প্রথমেই শান্ত হয়ে বসতে বা শুয়ে থাকতে হবে। ভ্যান, রিকশা, গাড়ি বা অ্যাম্বুলেন্স যাই হোক কল করতে হবে। সময়ক্ষেপণ করা চলবে না। রাতে ব্যথা হলে ‘সকাল পর্যন্ত দেখি’ নীতি বর্জন করতে হবে। ‘যখনই ব্যথা তখনই হাসপাতাল’ নীতি গ্রহণ করতে হবে।

যানবাহন আসার পূর্বেই সম্ভব হলে...

♦  একটি ডিসপ্রিন (Disprin) ট্যাবলেট ৩০০ মিলিগ্রাম চুষে বা পানিতে গুলে খেয়ে ফেলুন।

♦  যদি হাতের কাছে ওষুধের দোকান থাকে তাহলে ৪টি লপিরেল (Lopirel) ৭৫ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেয়ে ফেলুন।

♦  একটি অ্যাটোভা (Atova) ৪০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেয়ে ফেলুন।

চিকিৎসকের করণীয় : যাই করি না কেন ১২ ঘণ্টার মধ্যে করতে হবে। এরপর লাভ নেই বললেই চলে। হার্ট অ্যাটাকের আধুনিকতম এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা হলো সঙ্গে সঙ্গে এনজিওগ্রাম করতে হবে। বন্ধ ধমনি বিশেষভাবে তৈরি বেলুন ও রিং (Stent ) এর সাহায্যে ব্লক অপসারণ করা (জরুরি এনজিওপ্লাস্টি বা Primary PCI)। কিন্তু এটি একটি ব্যয়বহুল পদ্ধতি এবং এখন পর্যন্ত মূলত রাজধানীকেন্দ্রিক। অতএব দ্বিতীয় কার্যকর বিকল্প হলো জমাট বাঁধা রক্তের দলা গলিয়ে ফেলার ওষুধ প্রয়োগ করা। যদি দেখেন ECG-তে STEMI, দ্রুত Streptokinase দিয়ে Thrombolyse করুন। দায়িত্ব নিয়ে করুন। কোনো মনিটর না হলেও চলবে। বিশ্বাস রাখুন ৬০-৭০% ক্ষেত্রে বন্ধ ধমনি খুলে যাবে। রোগীর জীবন রক্ষা পাবে। হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকবে। শুধু নিচের কয়েকটি ক্ষেত্রে Streptokinase দেওয়া যাবে না। যেমন :

♦  চলমান কোনো রক্তক্ষরণ থাকলে (মহিলাদের ঋতুস্রাবের মধ্যেও সমস্যা নেই)।

♦  গত এক মাসের ভিতর কোনো বড় অপারেশন হয়ে থাকলে।

♦  রক্তক্ষরণ থেকে ব্রেন স্ট্রোক হলে।

♦  উপসর্গ থেকে যদি সন্দেহ হয় যে, Aortic Dissecting Aneurysm হতে পারে।

যেসব চিকিৎসক উপজেলা, জেলা বা অন্য কোনো মফস্বল এলাকায় কর্মরত আছেন তাদের এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। অনেক সময় অহেতুক আতঙ্কে কেউ কেউ এই জীবনরক্ষাকারী ওষুধটি প্রয়োগ না করে রোগীকে অনিশ্চিত অবস্থায় ফেলে দেন। মাত্র তিন হাজার টাকা দামের এই ওষুধটি সরকারি হাসপাতালে মজুদ থাকে। যদি নাও থাকে তাহলে তিন হাজার টাকা খরচ করার সামর্থ্য বেশির ভাগ মানুষের আছে। তাই জুনিয়র ডাক্তারদের বলব তারা যেন নির্দ্বিধায় Streptokinase ব্যবহার করেন। গরিব মানুষের হার্ট অ্যাটাকের এটিই হলো মহৌষধ। প্রাথমিক পর্যায় পার হলে এবং Anterior MI  হলে ACEI বা ARB, Carvedilol  বা Bisoprolo  এবং ৫ থেকে ৮ দিন  LMWH (Clexane)  দিনে দুবার দিতে হবে। এসব ওষুধে হার্ট ফেইলুর এবং রক্তনালি পুনরায় বন্ধ হবার ঝুঁকি কমে।

হাসপাতাল থেকে ছুটি এবং পুনর্বাসন : সাধারণত ৫ থেকে ৮ দিনের মাথায় ঝঃৎবঢ়ঃড়শরহধংব পাওয়া রোগীদের ছুটি দেওয়া যায়। হাসপাতালে থাকা অবস্থায়ই দ্বিতীয় দিন থেকে রোগীকে মবিলাইজ করার চেষ্টা করতে হবে। নরম খাদ্য থেকে স্বাভাবিক খাদ্য দিতে হবে। প্রতিদিন কুসুমসহ একটি ডিম দেওয়া যেতে পারে। গরিব মানুষের খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত কড়াকড়ি আরোপ করা অনুচিত। তবে ধূমপান চিরতরে ত্যাগ করতে হবে। এক মাস ভারী কাজ নিষেধ করতে হবে। ডায়াবেটিস থাকলে কাছাকাছি ডায়াবেটিক সমিতির সদস্য হয়ে স্বল্প খরচে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। এক মাস পার হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধের ডোজ মাত্রা ঠিক করে নিতে হবে। একজন প্রশিক্ষিত দক্ষ দায়িত্ববান সরকারি চিকিৎসকের পরামর্শই যথেষ্ট।

সারা জীবনের ওষুধ :

♦ Tab Lopirel Plus দিনে ১ বার খাবার পর ১ বছর। তারপর শুধু Tab Ecosprin ৭৫mg রাতে খাবার পর চলতে থাকবে।

♦ Tab Atova 40mg রাতে খাবার আগে ১ বছর, তারপর  20mg দৈনিক চলতে থাকবে। Ÿ এ ছাড়া Beta Blocker, ACEI/ARB, হার্ট অ্যাটাকের ধরন ও পাম্পিং ক্ষমতা (LVEF) অনুযায়ী চিকিৎসক ঠিক করে দেবেন।

 

ডা. মাহবুবর রহমান

সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট

ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন