শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০১৯

গরিবের হার্ট অ্যাটাক এবং চিকিৎসা

প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের হার্ট অ্যাটাক এবং চিকিৎসা

পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত মৃত্যুর এক নম্বর কারণ হার্ট অ্যাটাক। আর দ্বিতীয় ক্যান্সার। ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুতে সময় নিলেও হার্ট অ্যাটাক মৃত্যুতে সময় বা পূর্বাভাস দেয় না।

 

হার্ট বা হৃৎপিণ্ড হলো শরীরের পাম্প বা সেচ মেশিন। সারা শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত ও খাদ্য সরবরাহ করাই তার প্রধান কাজ। কোটি কোটি বিশেষভাবে তৈরি মাংসপেশির জাল দিয়ে হৃৎপিণ্ড গঠিত। যেহেতু আজীবন তাকে সংকোচন প্রসারণ করে পাম্পের কাজটি করতে হয় সেহেতু তার নিজস্ব মাংসপেশির জন্যও প্রয়োজন হয় অক্সিজেন ও খাদ্য। আর এই অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে হার্টের তিনটি প্রধান ধমনি (Coronary Artery)। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই তিনটি ধমনির যে কোনো একটির দেয়াল ফেটে গিয়ে রক্ত জমাট বেঁধে বন্ধ বা ব্লক হয়ে যেতে পারে। হঠাৎ করে হৃৎপিণ্ডের একটি বড় এলাকার মাংসপেশি মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে পড়ে। এর নামই হার্ট অ্যাটাক।

কারণের পেছনে কারণ : এই যে বলা  হলো ধমনির দেয়াল ফেটে রক্ত জমাট বাঁধার কথা সেটা তো বিনা কারণে হয় না। প্রধানত চারটি ঝুঁকি এজন্য দায়ী। ধূমপান, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তে অতি মাত্রায় কোলেস্টেরল বা চর্বির উপস্থিতি। তবে ব্যায়াম না করে অলস জীবন-যাপন, অতিরিক্ত ওজন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, মাদকদ্রব্য গ্রহণ, বংশগত কারণও এজন্য দায়ী হতে পারে। এসব ঝুঁকি এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে রক্তনালির দেয়াল নষ্ট করে ফেলতে পারে। একটি খসখসে দেয়ালে সহজে ময়লা জমে। ময়লার ভিতর বাজে চর্বি (Oxidized Lipids) ঢুকে প্রদাহ (Inflammation) সৃষ্টি করে। প্রদাহ সীমা ছাড়িয়ে গেলে ধমনির দেয়াল ফেটে যায়। ফাটা দেয়ালে তখন রক্তের অনুচক্রিকা (Platelets) একত্রিত হতে শুরু করে। শরীর মনে করে তার একটি রক্তনালি ছিঁড়ে গেছে তাই সেটি মেরামত করা দরকার। তখন রক্তের জমাট বাঁধা পদ্ধতি (Coagulation System) সক্রিয় হয়। সেখান থেকে ফিব্রিন বা তন্তু তৈরি হয়। এই তন্তু ও অনুচক্রিকা মিলে রক্তের একটি দলা (Clot) তৈরি করে খুব দ্রুত ধমনিটিকে বন্ধ বা ব্লক করে দেয়। ফলে হৃৎপিণ্ডের ওই অংশটুকু অক্সিজেন ও খাদ্যশূন্য হয়ে ধ্বংসের মুখোমুখি হয়। বন্ধ হওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্লক খুলে দিতে না পারলে হৃৎপিণ্ডের ওই এলাকার মাংসপেশি অনিবার্য মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।

হার্ট অ্যাটাকে অসুবিধা কী : বুঝলাম একটি ধমনি বন্ধ হয়ে গেছে। তাতে কী কী সমস্যা হতে পারে? মনে রাখতে হবে হার্টের পাম্পিং ক্ষমতার ওপর পুরো শরীরের ভালো থাকা নির্ভরশীল। স্বাভাবিক পাম্পিং ক্ষমতা ব্যাহত হলে শরীর অক্সিজেন ও খাদ্য থেকে বঞ্চিত হবে। শরীর দুর্বল থেকে দুর্বলতর হতে হতে চলাফেরা ও স্বাভাবিক জীবনের কার্যক্রম হারিয়ে ফেলবে। তবে আশু এবং প্রকট সমস্যা যেটা হতে পারে তা হলো হার্টের বৈদ্যুতিক গোলযোগ (Arrhythmias) এবং পাম্প ফেইলুর। হার্ট হঠাৎ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আমরা বলি Cardiac Arres বা Sudden Cardiac Death! হার্ট অ্যাটাকে যত মৃত্যু হয় তার অধিকাংশ হয় প্রথম ২৪ ঘণ্টায় এবং ২৫% মৃত্যু হাসপাতালে পৌঁছানোর পূর্বে ঘটে।

করণীয় কী?

মূল কাজটি হলো বন্ধ ধমনিটি খুলে দেওয়া। এবং এটি যত দ্রুত খুলে দেওয়া যায় তত মঙ্গল। মনে রাখতে হবে বন্ধ ধমনির এলাকায় (Territory) প্রতি মিনিটে লাখ লাখ মাংসপেশি ধ্বংস হচ্ছে। দুই মিনিট বেশি বন্ধ থাকলে তার দ্বিগুণ মাংসপেশি মরে যাচ্ছে। এজন্য আমরা বলি Minute Means Muscle! সময়ই এখানে সবকিছুর নিয়ামক ও ফলাফল নির্ধারক। এই বিষয়টি চিকিৎসক ও রোগী বা রোগীর লোকজনকে বুঝতে হবে, মানতে হবে। মূল্যবান সময় পার হয়ে গেলে যতই আধুনিক উন্নত চিকিৎসা দিই না কেন তাতে তেমন কোনো লাভ হবে না। কারণ যে পেশিগুলোর মৃত্যু হলো তাতে জগতের কেউ পুনর্জীবন দান করতে পারবেন না।

রোগীর করণীয় কী : তিরিশ বছরের বেশি কোনো ব্যক্তির যদি হঠাৎ তীব্র বুকব্যথা বা তার আশপাশে অনুভূত হয়, ঘাম দেয়, বমি বা বমির ভাব হয় তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব একটি ইসিজি করাতে হবে। সেটা অবশ্যই ডাক্তার দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করাতে হবে। সকালের ইসিজি বিকালে রিপোর্ট করালে চলবে না। এজন্য হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ভালো জায়গা। রোগী যদি সচেতন শিক্ষিত হন তাহলে কিছু চিকিৎসা বাড়িতে বসেই শুরু করতে পারেন। প্রথমেই শান্ত হয়ে বসতে বা শুয়ে থাকতে হবে। ভ্যান, রিকশা, গাড়ি বা অ্যাম্বুলেন্স যাই হোক কল করতে হবে। সময়ক্ষেপণ করা চলবে না। রাতে ব্যথা হলে ‘সকাল পর্যন্ত দেখি’ নীতি বর্জন করতে হবে। ‘যখনই ব্যথা তখনই হাসপাতাল’ নীতি গ্রহণ করতে হবে।

যানবাহন আসার পূর্বেই সম্ভব হলে...

♦  একটি ডিসপ্রিন (Disprin) ট্যাবলেট ৩০০ মিলিগ্রাম চুষে বা পানিতে গুলে খেয়ে ফেলুন।

♦  যদি হাতের কাছে ওষুধের দোকান থাকে তাহলে ৪টি লপিরেল (Lopirel) ৭৫ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেয়ে ফেলুন।

♦  একটি অ্যাটোভা (Atova) ৪০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেয়ে ফেলুন।

চিকিৎসকের করণীয় : যাই করি না কেন ১২ ঘণ্টার মধ্যে করতে হবে। এরপর লাভ নেই বললেই চলে। হার্ট অ্যাটাকের আধুনিকতম এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা হলো সঙ্গে সঙ্গে এনজিওগ্রাম করতে হবে। বন্ধ ধমনি বিশেষভাবে তৈরি বেলুন ও রিং (Stent ) এর সাহায্যে ব্লক অপসারণ করা (জরুরি এনজিওপ্লাস্টি বা Primary PCI)। কিন্তু এটি একটি ব্যয়বহুল পদ্ধতি এবং এখন পর্যন্ত মূলত রাজধানীকেন্দ্রিক। অতএব দ্বিতীয় কার্যকর বিকল্প হলো জমাট বাঁধা রক্তের দলা গলিয়ে ফেলার ওষুধ প্রয়োগ করা। যদি দেখেন ECG-তে STEMI, দ্রুত Streptokinase দিয়ে Thrombolyse করুন। দায়িত্ব নিয়ে করুন। কোনো মনিটর না হলেও চলবে। বিশ্বাস রাখুন ৬০-৭০% ক্ষেত্রে বন্ধ ধমনি খুলে যাবে। রোগীর জীবন রক্ষা পাবে। হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকবে। শুধু নিচের কয়েকটি ক্ষেত্রে Streptokinase দেওয়া যাবে না। যেমন :

♦  চলমান কোনো রক্তক্ষরণ থাকলে (মহিলাদের ঋতুস্রাবের মধ্যেও সমস্যা নেই)।

♦  গত এক মাসের ভিতর কোনো বড় অপারেশন হয়ে থাকলে।

♦  রক্তক্ষরণ থেকে ব্রেন স্ট্রোক হলে।

♦  উপসর্গ থেকে যদি সন্দেহ হয় যে, Aortic Dissecting Aneurysm হতে পারে।

যেসব চিকিৎসক উপজেলা, জেলা বা অন্য কোনো মফস্বল এলাকায় কর্মরত আছেন তাদের এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। অনেক সময় অহেতুক আতঙ্কে কেউ কেউ এই জীবনরক্ষাকারী ওষুধটি প্রয়োগ না করে রোগীকে অনিশ্চিত অবস্থায় ফেলে দেন। মাত্র তিন হাজার টাকা দামের এই ওষুধটি সরকারি হাসপাতালে মজুদ থাকে। যদি নাও থাকে তাহলে তিন হাজার টাকা খরচ করার সামর্থ্য বেশির ভাগ মানুষের আছে। তাই জুনিয়র ডাক্তারদের বলব তারা যেন নির্দ্বিধায় Streptokinase ব্যবহার করেন। গরিব মানুষের হার্ট অ্যাটাকের এটিই হলো মহৌষধ। প্রাথমিক পর্যায় পার হলে এবং Anterior MI  হলে ACEI বা ARB, Carvedilol  বা Bisoprolo  এবং ৫ থেকে ৮ দিন  LMWH (Clexane)  দিনে দুবার দিতে হবে। এসব ওষুধে হার্ট ফেইলুর এবং রক্তনালি পুনরায় বন্ধ হবার ঝুঁকি কমে।

হাসপাতাল থেকে ছুটি এবং পুনর্বাসন : সাধারণত ৫ থেকে ৮ দিনের মাথায় ঝঃৎবঢ়ঃড়শরহধংব পাওয়া রোগীদের ছুটি দেওয়া যায়। হাসপাতালে থাকা অবস্থায়ই দ্বিতীয় দিন থেকে রোগীকে মবিলাইজ করার চেষ্টা করতে হবে। নরম খাদ্য থেকে স্বাভাবিক খাদ্য দিতে হবে। প্রতিদিন কুসুমসহ একটি ডিম দেওয়া যেতে পারে। গরিব মানুষের খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত কড়াকড়ি আরোপ করা অনুচিত। তবে ধূমপান চিরতরে ত্যাগ করতে হবে। এক মাস ভারী কাজ নিষেধ করতে হবে। ডায়াবেটিস থাকলে কাছাকাছি ডায়াবেটিক সমিতির সদস্য হয়ে স্বল্প খরচে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। এক মাস পার হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধের ডোজ মাত্রা ঠিক করে নিতে হবে। একজন প্রশিক্ষিত দক্ষ দায়িত্ববান সরকারি চিকিৎসকের পরামর্শই যথেষ্ট।

সারা জীবনের ওষুধ :

♦ Tab Lopirel Plus দিনে ১ বার খাবার পর ১ বছর। তারপর শুধু Tab Ecosprin ৭৫mg রাতে খাবার পর চলতে থাকবে।

♦ Tab Atova 40mg রাতে খাবার আগে ১ বছর, তারপর  20mg দৈনিক চলতে থাকবে। Ÿ এ ছাড়া Beta Blocker, ACEI/ARB, হার্ট অ্যাটাকের ধরন ও পাম্পিং ক্ষমতা (LVEF) অনুযায়ী চিকিৎসক ঠিক করে দেবেন।

 

ডা. মাহবুবর রহমান

সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট

ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম