শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯

মিনি স্ট্রোকের কারণ ও লক্ষণ

প্রিন্ট ভার্সন
মিনি স্ট্রোকের কারণ ও লক্ষণ
মিনি স্ট্রোকের রোগীরা কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। সাধারণভাবে হঠাৎ মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালি বন্ধ হয়ে গেলে ওই রক্তনালির মাধ্যমে মস্তিষ্কের যে অংশ রক্ত সরবরাহের মাধ্যমে অক্সিজেন ও পুষ্টি পেয়ে থাকত সে অংশে অক্সিজেন ও পুষ্টি না পাওয়ার জন্য বহুবিধ সমস্যায় পতিত হয়।

 

মানুষের মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহের স্বল্পতা বা ঘাটতি হলে মস্তিষ্কের কোনো বিশেষ অংশের কার্যকলাপ দারুণভাবে ব্যাহত হয়। এ অবস্থাকে স্ট্রোক বলা হয়। স্ট্রোককে দুই ভাগে বিবেচনা করা হয়। যেমন : যদি দীর্ঘমেয়াদি অকার্যকারিতা থাকে তাকে পরিপূর্ণ স্ট্রোক বা স্ট্রোক বলা হয় এবং স্বল্পমেয়াদি অকার্যকারিতাকে মিনি স্ট্রোক বলা হয়। মিনি স্ট্রোকের রোগীরা কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। সাধারণভাবে হঠাৎ মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালি বন্ধ হয়ে গেলে ওই রক্তনালির মাধ্যমে মস্তিষ্কের যে অংশ রক্ত সরবরাহের মাধ্যমে অক্সিজেন ও পুষ্টি পেয়ে থাকত সে অংশে অক্সিজেন ও পুষ্টি না পাওয়ার জন্য বহুবিধ সমস্যায় পতিত হয়। রক্ত সরবরাহ কমে গেলে মস্তিষ্কের নির্দিষ্ট অংশের কার্যক্রম কমে যায় বা ব্যাহত হয় এবং যদি রক্ত সরবরাহ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায় তবে ওই নির্দিষ্ট অংশ সম্পূর্ণ মরে যায়, যার পরিণতি খুবই ভয়াবহ হয়ে থাকে। কখনো কখনো রক্তনালি ফেটে গিয়ে মস্তিষ্কে কোনো অংশে রক্তক্ষরণ হলেও ক্ষরিত রক্তের চাপের ফলে রক্ত প্রবাহ ব্যাহত হয়ে রক্ত সরবরাহের স্বল্পতায় একই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে। শরীরের প্রতিটি অঙ্গের কার্যকলাপ মস্তিষ্কের নির্দিষ্ট অংশের মাধ্যমে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। তাই মস্তিষ্কে কোনো অংশের কার্যক্রম ব্যাহত হলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দুর্বলতা, অবসাদ, অনুভূতির ব্যাঘাত দেখা দিয়ে থাকে। যেমন : হঠাৎ শরীরের কোনো অংশ দুর্বল হয়ে যাওয়া, অবশ হয়ে যাওয়া। যেমন : হাত-পা বা শরীরের ডান পাশ অথবা বাম পাশ প্যারালাইসিস হয়ে যাওয়া, চোখের দৃষ্টি কমে যাওয়া, ঝাপসা দেখা ও অন্ধ হয়ে যাওয়া, কানে কম শোনা, কথা বলতে না পারা বা কথা অস্পষ্ট হয়ে যাওয়া, মুখের কোনো একপাশে দুর্বলতা দেখা দেওয়া বা প্যারালাইসিস হয়ে যাওয়া, কথা শুনতে বা বুঝতে সমস্যা হওয়া, শরীরের যে কোনো অংশের অনুভূতি কমে যাওয়া অথবা অনুভূতিহীন হয়ে পড়া। ওপরে উল্লিখিত লক্ষণগুলোকে ব্রেইন স্ট্রোকের লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কখনো কখনো মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশে সাময়িকভাবে রক্ত সরবরাহ ব্যাহত হয়ে থাকে। এ ধরনের অবস্থায় উল্লিখিত লক্ষণগুলো রোগীর শরীরে পরিলক্ষিত হতে দেখা যায়। তবে স্বল্প সময়ের মধ্যেই (কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা) রক্ত সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাওয়ায় রোগীর শরীরে লক্ষণগুলো দূরীভূত হয়ে যায় এবং রোগী সুস্থ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এ ধরনের অবস্থাকেও স্ট্রোক বলা হয়। যেহেতু রোগী ২৪ ঘণ্টার আগেই সুস্থ স¦াভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে, তাই এ স্ট্রোককে মিনি স্ট্রোক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল বিদ্যমান থাকলে রোগীকে মিনি স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। মিনি স্ট্রোক একটি পরিপূর্ণ স্ট্রোকের পূর্বাভাস, তাই কোনো ব্যক্তি মিনি স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে পরবর্তী সময় পরিপূর্ণ স্ট্রোকের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও রক্তের উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। মিনি স্ট্রোকের সময় স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হালকাভাবে বা মৃদুভাবে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। সাধারণভাবে হৃৎপিন্ডের রক্তনালির মতো মস্তিষ্কের রক্তনালিতেও ব্লকের সৃষ্টি হয়। এ ধরনের ব্লকের মাধ্যমে পরিপূর্ণ স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেশি থাকে। অনেক সময় হৃৎপিন্ডের অসুস্থতার জন্য হৃৎপিন্ডের মধ্যে রক্তকণিকা জমাট বেঁধে ছোট ছোট আকারের গুটি সৃষ্টি হতে পারে। এসব ছোট জমাট বাঁধা রক্তের গুটি রক্তনালির মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালি বন্ধ করে দিতে পারে এবং পরবর্তীতে খুব তাড়াতাড়ি সে সব জমাট বাঁধা রক্তের গুটি গলে গিয়ে রক্ত সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যায়। এ ধরনের জমাট বাঁধা রক্তের মাধ্যমে রক্তনালি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে অধিকাংশ সময় মিনি স্ট্রোক হয়ে থাকে। তবে ব্লক ও রক্তক্ষরণের মাধ্যমেও মিনি স্ট্রোক হতে দেখা যায়। রক্তচাপ অত্যধিক বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে অনেক সময় মিনি স্ট্রোক হতে দেখা যায়। এক্ষেত্রে রক্তচাপ নির্ণয় করে দ্রুত রক্তচাপ কমিয়ে মিনি স্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কখনো কখনো জন্মগত রক্তনালির অস্বাভাবিকতার জন্য স্ট্রোক ও মিনি  স্ট্রোক হতে দেখা যায়। তাই মিনি স্ট্রোকের পরবর্তীতে রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগের কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা গ্রহণ করলে অনেকাংশে         পরিপূর্ণ স্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

 

ডা. এম শমশের আলী (কার্ডিওলজিস্ট)

সিনিয়র কনসালট্যান্ট (প্রা.), ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ
মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম
সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের
‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ
নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান
সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন
বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা
জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল
নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি
হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই
বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির
জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল
জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'জুলাই অভ্যুত্থান নারীদের দৃঢ়তা নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভিত্তি তৈরি করবে'
'জুলাই অভ্যুত্থান নারীদের দৃঢ়তা নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভিত্তি তৈরি করবে'

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শতাধিক গাছের চারা রোপণ
আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শতাধিক গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী
বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল মারার সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে সংস্কার কাজে আসবে না : খসরু
তেল মারার সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে সংস্কার কাজে আসবে না : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
কুমিল্লায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকেটের সঙ্গে তর্কে জড়ানোয় সিরাজকে জরিমানা
ডাকেটের সঙ্গে তর্কে জড়ানোয় সিরাজকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক কারাগারে
মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মার্করাম
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মার্করাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা