শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯

বাহারি জামদানি

প্রিন্ট ভার্সন
বাহারি জামদানি
আমাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সঙ্গী জামদানি শাড়ি।
একটি জামদানি যেন প্রতিটি বাঙালি নারীর কাছে শখের এক টুকরো বস্ত্র। যুগ যুগ ধরে বাঙালি নারীর অনেক আবেগ অনুভূতির গল্প মিশে আছে এ শাড়িতে। এ যুগে নারীদের আকর্ষণীয় লুকে উপস্থাপন করতে জামদানি অতুলনীয়। জামদানির আদ্যোপান্ত জানাচ্ছেন-  তানিয়া তুষ্টি

 

পার্সিয়ান শব্দ থেকে এসেছে জামদানি। জাম অর্থ ফুল আর দানি অর্থ পাত্র। সে হিসেবে আপনি জামদানি না বলে ফুলদানি বললেও ভুল হবে না। কিন্তু হস্তশিল্প জামদানি আমাদের কাছে গৌরবময় ইতিহাস আর ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ একটি শিল্পের নাম। শুরুর দিকে সুক্ষ্ম মসলিন সুতায় বোনা জমিনের ওপর হাতে বোনা হতো বাহারি ফুল। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ ধারণা থেকে বেরিয়ে সিল্কের ওপরও জামদানির কাজ হচ্ছে। বর্তমানে শুধু ফুল ছাড়াও অন্য অনেক কারুকার্যের জামদানি শাড়ি তৈরি হয়।

 

বাঙালি নারীর শখের শাড়ি

বাঙালি নারীর সঙ্গে জামদানি শাড়ি সেই আবহমান কাল থেকেই অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। প্রিয় এক একটি শাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে থাকে অনেক মধুর ¯ঙৃতি। যুগের পালা বদলে কতো ধরনের পোশাকের প্রচলন ঘটল, তবু জামদানির কদর কমল না এতটুকু। এখনো প্রতিটি নারীর কাছে একেকটি জামদানি শাড়ি অত্যন্ত শখের, সঙ্গে যত্নেরও বটে। হুটহাট যে কোনো  অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এ শাড়ির তুলনা নেই। বিয়ে, জন্মদিন, আড্ডা বা বেড়াতে যেতে জামদানির তুলনা নেই। তাছাড়া অফিস-আদালত কিংবা কোনো সভা-সেমিনারে যোগ দিতেও এ শাড়ি মানিয়ে যায় সুন্দরভাবে। অথচ উপলক্ষ অনুযায়ী অন্য যে কোনো শাড়ি পরতেই আপনাকে একটু হলেও ভাবতে হয়। এ ছাড়া বাঙালি কালচারাল উৎসবেও জামদানিই সেরা। আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি উপস্থাপনে জামদানি থাকে সবার আগে। এ শাড়ির নকশার কারুকার্য আর রঙের উজ্জ্বলতা সহজেই যে কারও নজর কেড়ে নেয়। এমন একটি শাড়িতে যে কোনো সাজেই নারী উপস্থাপিত হয় অনন্য রূপে। কেউ চাইলে ভারি মেকআপে জমকালো লুক আনতেও পারেন, আবার সাদামাটা লুকে উপস্থাপন করতেও এ শাড়ির জুড়ি নেই। আর তাই হয়তো বাঙালির হৃদয়ে জামদানির এমন আদুরে অবস্থান। কাউকে উপহার হিসেবে একটি জামদানির তুলনা হয় না। বিদেশের কাছে আমাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক উপস্থানেও আসে জামদানির নাম।

 

বিচিত্র নকশার উৎস

জামদানিতে বিচিত্র নকশার উৎস নিয়ে গবেষকদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। কারও কারও মতে, জামদানির নকশায় ইরান, ইরাক ও তুর্কি কার্পেট ও লৌকিক নকশার প্রভাব রয়েছে। এর স্বপক্ষে যুক্তি হিসেবে বলা হয়, মুঘল সম্রাটেরা সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে ফারসির অনুরাগী ছিলেন। বিভিন্ন সময় অনেক ইরানি চারু ও কারুশিল্পীকে তারা ভারতে এনেছিলেন। শুধু তাই নয়, তারা বিভিন্ন সময় ফারসি সংস্কৃতির বিভিন্ন অনুষঙ্গকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। সেই সূত্রে ইরানি, ইরাকি বা তুর্কি নকশা জামদানির প্রচলন হয়ে থাকতে পারে। জামদানি মূলত কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। জামদানি বোনার সময় আলাদা একটি সুতা দিয়ে নকশা ফুটিয়ে তোলেন কারিগররা। জামদানি বয়ন এতই সুক্ষ্ম আর অতুলনীয় যে এ পদ্ধতি ইউনেস্কো কর্তৃক একটি অনন্যসাধারণ ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেইজ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। প্রাচীনকালের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি সব যুগেই বাঙালি নারীর কাছে অতি পরিচিত। জামদানি বলতে সাধারণত শাড়িকেই বোঝান হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশি ওড়না, কুর্তা, পাগড়ি, রুমাল, পর্দা, থ্রিপিসসহ আরও অনেক কিছু তৈরি হচ্ছে। ১৭০০ শতাব্দীতে জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এ ছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোশাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হতো।

 

ধরনভেদে জামদানি শাড়ি

জামদানি সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে, সুতি ও হাফসিল্ক। আমরা জানি যে জামদানি শাড়ির জমিন এবং ডিজাইন পুরোটা সুতা দিয়ে তাঁতের মাধ্যমে হাতেবোনা হয়ে থাকে। তাই এর দামটাও অন্য শাড়ির তুলনায় একটু বেশি। তবে জামদানি শাড়ির দাম নির্ধারণ করা হয় এর ডিজাইন ও সুতার বুননের ওপর। হাফসিল্কের জামদানি শাড়িগুলোই আসলে অরিজিনাল জামদানি। রেশম সুতাগুলোও ৩ ধরনের হয়ে থাকে। যে শাড়িগুলো ৩-৫ হাজার টাকার মধ্যে সেগুলোতে এক ধরনের রেশম সুতা দেওয়া হয়। যেগুলো ৬-৮ হাজারের, সেগুলোতে মধ্যম মানের আর যেগুলো ৯ থেকে শুরু হয়, সেগুলোতে উন্নত মানের রেশম ব্যবহার করা হয়। এগুলোতে রেশম ও কটন সুতা ব্যবহার করা হয়। আর মোটিফ অর্থাৎ যে কাজগুলো করা হয়, সেগুলোও করা হয় উন্নতমানের সুতা দিয়ে। তাই এ শাড়িগুলোর ব্যাপারে ব্যবহারকারীর খুব যত্নশীল হতে হয়। আর এক ধরনের জামদানি আজকাল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যেগুলো নাইলন সুতা দিয়ে বানানো হয়। এসব শাড়ির মূল্যও হয় ১ হাজার টাকা বা এর নিচে।

 

জামদানি শাড়ির ইতিহাস

জামদানির প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায়, আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্টাব্দে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে। পেরিপ্লাস অব দ্য এরিথ্রিয়ান সি বইতে এবং বিভিন্ন আরব, চীন ও ইতালির পর্যটক ও ব্যবসায়ীর বর্ণনাতে উঠে এসেছে জামদানির কথা। কৌটিল্যের বইতে বঙ্গ ও পুন্ড্র এলাকায় সুক্ষ্ম বস্ত্রের উল্লেখ আছে, যার মধ্যে ছিল ক্ষৌম, দুকূল, পত্রোর্ণ ও কার্পাসী। নবম শতাব্দীতে আরব ভূগোলবিদ সোলায়মান তার গ্রন্থ স্রিল সিলাই-উত-তওয়ারিখে রুমি নামের রাজ্যে সুক্ষ্ম সুতি কাপড়ের উল্লেখ পাওয়া যায়। তার বর্ণনা অনুসারে বোঝা যায়, রুমি রাজ্যটি আসলে বর্তমানের বাংলাদেশ। চতুর্দশ শতাব্দীতে বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা বাংলাদেশ পরিভ্রমণ করেন এবং সোনারগাঁও এলাকায় অবস্থিত সুতিবস্ত্রের প্রশংসা করেছেন। ষোড়শ শতাব্দীর শেষের দিকে ইংরেজ পর্যটক র‌্যালফ ফিচ ও ঐতিহাসিক আবুল ফজলও ঢাকার মসলিনের প্রশংসা করেছেন।

 

জামদানি শাড়ির যত্ন

ইতিহাস আর ঐতিহ্যের বাহন এ এক টুকরো শাড়ির যত্নের কথাও আমাদের মাথায় রাখতে হয়। এত টাকা দিয়ে কেনা শাড়িটি কয়েক বছরে নষ্ট হলে মনটা ভেঙে যায়। তাছাড়া অন্যান্য শাড়ির মতো জামদানি শাড়ি যেনতেন করে রাখলেই নষ্ট হয়ে যায়। তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক শখের জামদানি শাড়িটির যত্ন নিতে হবে কীভাবে।

 

► জামদানি শাড়ি ব্যবহারের পর ভাঁজ করে অনেক দিন রেখে দিলে তা ভাঁজে ভাঁজে ফেঁসে যেতে পারে। আবার হ্যাঙ্গারে করে ঝুলিয়ে রাখলেও শাড়ি মাঝখানে ফেটে যায়। তাই জামদানি শাড়ি হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে বা ভাঁজ করে রাখতে নেই। রোল করে রাখতে পারেন কোনো শক্ত কাঠের ওপর। এভাবে রাখলে জামদানি কখনোই নষ্ট হবে না।

► হাফসিল্ক জামদানি শাড়ি অন্যান্য সাধারণ শাড়ির মতো ঘরে ধুতে গেলে নষ্ট হয়ে যাবে নিশ্চিত। তাই ঘরে না ধুয়ে ড্রাইওয়াশ করানো ভালো।

► কিছুদিন পর পর শাড়িগুলো খুলে রোদে দিয়ে ভালো করে বাতাসে ঠান্ডা করে আবার যত্ন সহকারেই আলমারিতে রেখে দেবেন। মনে রাখবেন রোদ থেকে এনে সঙ্গে সঙ্গেই তা আলমারিতে ঢুকিয়ে রাখলে আপনার শাড়িটি আর ভালো থকার সম্ভাবনা নেই।

► জামদানি পরার পর যদি কোনো দাগ পড়ে যায়, তাহলে তা নিজের হাতে ঘষে ঘষে না উঠিয়ে সেখানে ট্যালকম পাউডার ছিটিয়ে দিন, তারপর ড্রাই ক্লিনিংয়ে দিন।

► জামদানির নিচের পাড়ে অবশ্যই ফলস পাড় লাগিয়ে নেবেন কেনার পর পরই, তাহলে ময়লা বা জুতার ঘয়ায় নিচের পাড়টা নষ্ট হবে না, টেকসই থাকবে।

► সুতি জামদানিগুলো যদি ১০০ ভাগ কটন সুতার হয়, তাহলে ধুতে পারেন। কিন্তু যদি হালকা রেশম মিক্সড থাকে, তাহলে ধোওয়া উচিত নয়। তাই আগে নিশ্চিত হন শাড়িটি শতভাগ কটন কি না। এ জন্য শাড়ির আঁচলের শেষ মাথার সুতাগুলো হাত দিয়ে দেখুন।

► ২-৩ বার পরার পরই জামদানিতে মাড় দিয়ে নেবেন। এতে শখের জামদানিটি দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। কয়েকবার পরার পর তৈরির সময় দেওয়া মাড় নষ্ট হয়ে যায়। আর তখনই শাড়ি নেতিয়ে পড়ে। কিন্তু মাড় দিয়ে নিলে একদম নতুনের মতো হয়ে যাবে আপনার প্রিয় শাড়িটি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম