শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ফাগুন দিনের গান

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ফাগুন দিনের গান
নানা রূপে-রঙে সেজে উঠেছে প্রকৃতি। পঞ্জিকার পাতা বলছে দিন কয়েক বাদে এসে হাজির হবে ঋতুরাজ বসন্ত। শীতের জড়তা  ভেঙে রঙিন ফুলের হাসি আর পাখির কলতান মন মাতাবে সবার। ধরায় বইবে আনন্দের এক স্রোতধারা। ঋতুরাজের সঙ্গে আমাদের তারুণ্যও যেন মিলেমিশে একাকার। নেচে-গেয়ে বসন্ত বরণের কত শত আয়োজন। প্রভাব থাকবে পোশাক, সাজসজ্জা আর রীতিতেও।

শীতের জড়তা ভেঙে প্রকৃতিতে এসেছে ঋতুরাজ বসন্ত। নানা রঙে-রূপে সেজে উঠছে চারপাশ। বাহারি সব ফুলের সমাহার যেন রঙের বৃষ্টি নামিয়েছে। গাছে গাছে পাখির কুহুকাকলি মর্ত্যে এনে দেয় স্বর্গীয় অনুভূতি। তাই তো বসন্ত এলে আন্দোলিত মনের মাঝে চলে অন্যরকম এক আনন্দের স্রোতধারা। প্রকৃতির যখন এত এত আয়োজন তখন উৎসব-পার্বণের এই দেশে বসন্ত বরণের পর্বটা থাকে অনেকটাই ঘটা করে। দিন দিন এই উৎসবের চাকচিক্য বাড়ছে চোখে পড়ার মতো। নানা অনুষ্ঠান আর রীতি পালনের মধ্য দিয়ে ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন বরণ করে নেওয়া এখন আমাদের উৎসবপ্রেমী হৃদয়ের রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বসন্ত ঋতু যৌবনের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়। তারুণ্য যেমন রংধনুর সাত রঙে রঙিন থাকে, বসন্তও তেমনি রঙিন থাকে। আর তাইতো বিশেষ এই ঋতুর সঙ্গে তরুণ-তরুণীর সখ্য বেশি। একটি ঋতুকে বরণ করে নিতে তাদের সাজপোশাকেও থাকে ব্যাপক উৎসাহের প্রকাশ।

এ উৎসবকে সামনে রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো সাজে বর্ণিলভাবে। তাদের আয়োজনে থাকে অসাধারণ ডিজাইন আর নজরকাড়া রঙের পোশাক। বসন্তে ফোটা ফুলের রংকে থিম করে পোশাকের রং নির্ধারণ করা হয়। বেশ কিছু বছর আগে বসন্তের পোশাক হিসেবে শুধু হলুদকে বেছে নেওয়া হতো। কিন্তু বর্তমানে সে ধারণার পরিবর্তন ঘটেছে। বসন্তে ফোটা সব ধরনের ফুলের সঙ্গে মিল রেখে পোশাকের রং বাছাই করা হচ্ছে কমলা, লালচে কমলার সঙ্গে হলুদ, হলুদের সঙ্গে সবুজ অথবা হলুদ, সবুজ আর লালের মিশ্রিত এক রংকে।

পোশাকের রং বৈচিত্র্য নিয়ে দেশীয় ফ্যাশন হাউস ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর কর্ণধার সৌমিক দাস বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ফ্যাশন ভাবনায় বিশ্লেষণধর্মী অগ্রগতি ঘটেছে। তাই এখনকার বসন্ত পোশাকে দেশীয় বর্ণিল ফুল গাঁদা, পলাশ, শিমুলের রংকে প্রাধান্য দিয়ে অন্যান্য রঙের সংমিশ্রণ ঘটানো হয়েছে।’

শুধু রং আর ডিজাইনের দিকে নজর দিলে হবে না, নাতিশীতোষ্ণ এই বসন্ত ঋতুতে পোশাক হওয়া চাই স্বস্তিদায়ক। হরদম ছুটে চলায় পোশাক যেন কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াতে না পারে। মজার ব্যাপার হলো, বসন্তের এই সময়ে  কোন রঙে গরম ধরবে আর কোন রঙে স্নিগ্ধ থাকবেন তা নিয়ে খুব বেশি ভাবতে হয় না। শুধু পরিহিত পোশাকের ফেব্রিকের ব্যাপারে কিছুটা সচেতনতাই যথেষ্ট। পরিহিত পোশাকটি যেন অবশ্যই পাতলা হয়। সুতি কাপড়ের তৈরি পোশাক শরীরকে ঠান্ডা রাখে। সুতির সালোয়ার-কামিজ এবং ফতুয়া ও জিন্স ব্যবহার করতে পারেন। আর যারা শাড়ি পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন তারা সুতির শাড়ি, টাঙ্গাইলের শাড়ি অথবা ব্লক-বাটিকের সুতি ট্রেন্ডি শাড়ি বেছে নিতে পারেন। বসন্তের গাঢ় রঙের পাশাপাশি আপনি নির্ভর করতে পারেন হালকা রঙের ওপর। আজকাল মেয়েরা হালকা রঙের ফ্লোরাল প্রিন্টেড কুর্তি পরছেন। ক্লাস, অফিস বা যে কোনো অনুষ্ঠানেও এসব কুর্তি মানিয়ে যায় খুব সহজে। কাপড় হিসেবে প্রাধান্য পাচ্ছে সাটিন, ভয়েল, লিনেন। কুর্তিগুলো লম্বা হলেও মেয়েদের পরতে যেন কোনো সমস্যাই হচ্ছে না। একই সঙ্গে তারা সুতি ফতুয়া, টপস, শার্ট বেছে রাখছেন পছন্দের তালিকায়। সিনথেটিকেরও চল আছে সুতির সঙ্গে। শুধু মনে রাখতে হবে ভারী জামা সাদা হলেও আরাম পাওয়া যাবে না। জায়গা বুঝে কাপড় নির্বাচন করতে হবে। খুব বেশি চলাফেরা করতে হলে সুতির তৈরি পোশাক না পরাই ভালো। তাড়াতাড়ি কুঁচকে যাবে। এক্ষেত্রে লিনেন কাপড় বেছে নিতে পারেন। দিনের বেলায় হালকা হলুদ, হালকা গোলাপি, বিভিন্ন শেডের প্যাস্টেল রংগুলো দেখতে ভালো লাগবে। রঙের সঙ্গে কাপড়ের প্রাধান্য দিন বসন্তের পোশাকে।

ছেলেরা যেহেতু দিনের বেশির ভাগ সময় বাইরে কাটায় তাই আরামদায়ক ফেব্রিকের কথা মাথায় রাখা উচিত। সেক্ষেত্রে সুতির চেয়ে আরামদায়ক আর কিছুই হতে পারে না। সুতি বা তাঁতে তৈরি কাপড়ের  পোশাক হতে পারে আপনার গরমের স্বস্তিদায়ক সঙ্গী।

আজকাল আরামদায়ক পোশাক হিসেবে তরুণ-তরুণী উভয়ের পছন্দ টি-শার্ট। বিশেষ করে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের কাছে এই পোশাকের  কোনো বিকল্প নেই। কারণ টি-শার্ট জিন্স, গ্যাবার্ডিন কিংবা অন্য প্যান্টের সঙ্গে বেশ মানিয়ে যায়। আর সব বয়সের মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের পোশাকের তালিকায় রাখতে পারেন এই পোশাক। ফ্যাশনে এখন গোল গলা ও কলারসহ দুই ধরনের টি-শার্টই বেশি চলছে। সেগুলো ফ্যাশনেবল বটে। টি-শার্টের কাপড় সম্পূর্ণ সুতি হলে তা বেশ আরামদায়ক হবে। তবে টি-শার্টেও এসেছে নতুন ডিজাইন। হাফ হাতার নিচের দিকে ও কলারে ভিন্ন কাপড়ের ব্যবহার চলছে।

এ তো গেল পোশাক ভাবনা। এবার চিন্তা করতে পারেন বসন্তবরণে আপনার সাজটা কেমন হবে। অনুষঙ্গ থাকবে কেমন? রূপ বিশেষজ্ঞ তাহমিদা হক বলেন, ‘ফাল্গুনের সাজটি প্রধানত লাল, হলুদ এবং বাসন্তী রং ঘিরেই হয়। মেয়েরা এই দিনে শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পরতে বেশি পছন্দ করে। এই দিনে খোঁপায় ফুল এবং কপালে টিপ থাকা বাঞ্ছনীয়। এর সঙ্গে হালকা সাজ এবং মোটা করে কাজল আর লাল রঙের লিপস্টিক লুকটা সম্পূর্ণ করে দেবে।’

এ সময়কার সাজে মেকআপ হবে হালকা। এমন দিনে রোদের ঝাঁজ থাকে বেশি। তাই মেকআপ নেওয়ার আগে মুখে ভালোভাবে ক্লিন করে নিন। এবার ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম লাগিয়ে নিন। এর ১০ মিনিট পর ফাউন্ডেশনের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা পানি মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে। এবার ত্বকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে  শেড নিবার্চন করুন। সবশেষে  চোখ দুটিকে সাজিয়ে নিন। একটু গাঢ় করে মাসকারা, আইলাইনার, কাজল আর হালকা আইশ্যাডো দিলে সাজটা ভালো লাগবে। অবশেষে লিপস্টিক আর কপালে একটি লাল রঙের বড় টিপ। বসন্ত বরণে যেহেতু সারা দিনই বাইরে কাটবে, তাই চুলের দিকে বিশেষ নজর রাখতে হবে। চুল খোলা রাখতে পছন্দ করেন অনেকেই। এ ক্ষেত্রে এক পাশে ক্লিপ আটকে তার ওপর ফুল গুঁজে দিতে পারেন। অথবা কানের পাশ দিয়ে হালকাভাবে গুঁজে দিতে পারেন কয়েকটি ফুল। ফুল বড় হলে একটি, ছোট হলে তিন-চারটি। চাইলে সামনের দিকের কিছুটা চুল ব্যাককোম্ব করে নিতে পারেন।  পেছনে চুল আটকানোর জায়গাটিতে আটকে দিতে পারেন পছন্দের ফুলটি।

এবার আসা যাক গয়নার বাজারে। বর্তমানে জুয়েলারি শপগুলোতে নজরকাড়া এন্টিক গয়না পাওয়া যাচ্ছে। হাল আমলে এই গয়নার চাহিদাও অনেক। সবচেয়ে মজার বিষয় একই গয়না শাড়ি, থ্রিপিস অথবা কুর্তি-ফতুয়ার সঙ্গে পরতে পারছেন। হাতের চুড়ি-বালাও মানিয়ে কিনে নিন কয়েকটি। গয়নার বাজারে আরেকটি বিষয় মেয়েদের নজর কেড়েছে, তা হলো- আংটি। বড় বড় আংটির বর্তমানে খুব কদর। হাতের কাছের বাজারে গয়নাগুলো না মিললেও অনলাইনে কেনার সুবিধা তো আছেই। এসবের পাশাপাশি পুঁতির গয়নার কদর কিন্তু কম নয়। হাতভর্তি কাচের চুড়ি বসন্ত সাজে দারুণ উপযোগী।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম