শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৮, বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩

রামেক হাসপাতাল

তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

তেলাপোকা বা আরশোলার মধ্যে পাওয়া গেছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি। বাহক হিসেবে এসব আরশোলার মাধ্যমে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর এ ব্যাকটেরিয়া। এতে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের সুস্থ হতে লাগছে দীর্ঘ সময়, পাশাপাশি বেড়েছে চিকিৎসা ব্যয়, স্বাস্থ্য ও মৃত্যুঝুঁকি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) একদল গবেষকের পরিচালিত গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। 

২০২১ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন, অর্থোপেডিক ও সার্জারি ওয়ার্ডের আরশোলা নিয়ে গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। রাবির বিজ্ঞান অনুষদ থেকে প্রকাশিত ‘জার্নাল অব সায়েন্টিফিক রিসার্চ’-এর গত মে সংখ্যায় এ গবেষণাসংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। 

গবেষক দলটির প্রধান ছিলেন রাবির প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত। তিনি জানান, গবেষণার জন্য তারা হাসপাতালের ওই তিন ওয়ার্ডের রোগীদের খাবারের ক্যাবিনেট, আলমারি ও শৌচাগার থেকে আরশোলা সংগ্রহ করা হয়। পরে এসব নমুনার মাইক্রোবায়োলজিক্যাল বিশ্লেষণ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের জেনেটিকস অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি গবেষণাগারে।

এ তিন ওয়ার্ডে পাওয়া আরশোলা থেকে ৫২ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া আলাদা করা হয়। প্রতিবেদনে দেখা যায়, রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন ওয়ার্ডে ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি মিলেছে ৩৮ শতাংশ। এছাড়া অর্থোপেডিক ওয়ার্ডে ৩৫ ও সার্জারি ওয়ার্ডে ২৭ শতাংশ।

প্রাপ্ত ব্যাকটেরিয়ার ৩০ দশমিক ৮ শতাংশই ই.কোলাই। এছাড়া ২৫ শতাংশ ক্লেবসিয়েলা, ১৯ শতাংশ সেরাটিয়া, ৯ দশমিক ৬ শতাংশ সালমোনেলা, ৭ দশমিক ৭ শতাংশ সিউডোমোনাস এবং ৩ দশমিক ৮ শতাংশ এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া।

প্রচলিত ১৮টি অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে এসব ব্যাকটেরিয়ার পরীক্ষা চালানো হয়। এর মধ্যে সালমোনেলা, এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস—প্রতিটি প্রজাতি পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের অর্ধেকই প্রতিরোধী। এছাড়া ক্লেবসিয়েলা, সেরাটিয়া ও সিউডোমোনাস প্রজাতিগুলো ৫৫ শতাংশের ওপরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী।

ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে ৫২ দশমিক ৩ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট, ৪২ দশমিক ১ শতাংশ সংবেদনশীল ও ৫ দশমিক ৬ শতাংশ পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি মধ্যবর্তী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে। ফলে এসব আরশোলা মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কারণ।’

তিনি বলেন, ‘এখনকার দিনে বিশ্বজুড়েই অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পাওয়ায় দীর্ঘ সময় রোগীদের হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে চিকিৎসা ব্যয়। আবার রোগীর মৃত্যুহারও দীর্ঘ হচ্ছে।’

আরশোলা বাহক হিসেবে মানুষের শরীরে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ছড়াচ্ছে জানিয়ে এ গবেষক বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আরশোলা দমন জরুরি। তবে এ দমন প্রক্রিয়া যেন রোগীদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে না দাঁড়ায় সেদিকেও নজর রাখতে হবে।’

এদিকে আরশোলায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি প্রমাণের পর প্রধান চারটি ব্যাকটেরিয়ার জীবনরহস্য উন্মোচন করেছে রাবির গবেষক দল। এ কার্যক্রমে তাদের সহযোগী কানাডার রেজিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সেন ডি ওয়ার্কম্যান ও ক্রিস্টোফার কে ইয়েস্ট।

তারা এন্টারোব্যাক্টর হরমাইসির ১৮টি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী বলে গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন। এছাড়া সেরাটিয়া মার্সেসেন্সের ছয়টি করে এবং এন্টারোব্যাক্টর ক্লাসেই এর তিনটি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের কারণ বলে দেখেছেন তারা। সম্প্রতি আমেরিক্যান সোসাইটি ফর মাইক্রোবায়োলজি প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রকাশিত হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামেকের ব্যাকট্রোলজি ল্যাবে গড়ে প্রতিদিন ৪০টি নমুনা কালচার হয়। এর প্রায় ৩০ শতাংশ নমুনায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে। গত বছর এ ল্যাবে ৬ হাজার ৯৪টি নমুনা কালচার করে ১ হাজার ৬২৯টি সংবেদনশীল বৈশিষ্ট্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে আরো ৪০টি মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া গেছে।

ল্যাব সূত্র আরো জানিয়েছে, দেশে সর্বাধিক ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর মধ্যে ক্লোট্রিমাজোল গ্রুপ শতভাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া সেফিক্সিম, সেফট্রায়াক্সন ও সেফুরোক্সিম ৯০ শতাংশ, অ্যামোক্সিক্লাভ ৬০, ডক্সিসাইক্লিন, এজিথ্রোমাইসিন ও অ্যামিকাসিন ৫০ এবং ইমিপেনেম ২০-৩০ শতাংশ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে।

রামেকের এ ল্যাবে পুঁজ পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায় ১০ বছর বয়সী শিশু লামিয়া আক্তার অথৈয়ের। সর্বশেষ ১৮ মে পরীক্ষার প্রতিবেদন এসেছে। ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তার শরীরে দুটি অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। যদিও প্রথম দফা পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। এর পরই দ্বিতীয় দফা নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠান চিকিৎসক। 

৯ মে থেকে রামেক হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারি ইউনিট-১-এ চিকিৎসাধীন লামিয়া আক্তার অথৈ। ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, দুই পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে ৮ নম্বর বিছানায় শুয়ে কাতরাচ্ছে সে। সঙ্গে তার বাবা আসলাম মল্লিক ছিলেন। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার ছেউড়িয়া বিশ্বাসপাড়া এলাকার বাসিন্দা তিনি। আসলাম মল্লিক জানান, সম্প্রতি ডান পায়ে জ্বালাপোড়া শুরু করে অথৈয়ের। এরপর কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেন। চিকিৎসক জানিয়েছিলেন তার রক্তে সংক্রমণ আছে। পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে সাতদিন পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন। বাড়ি ফিরেই বাম পায়েও জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এরপর মেয়েকে রামেক হাসপাতালে নেয়া হয়। এখানে তার দুই পায়ে অস্ত্রোপচার করে পুঁজ বের করেন চিকিৎসক। দফায় দফায় পরীক্ষাও করান। দীর্ঘ চিকিৎসার পরও সেভাবে রোগীর উন্নতি হয়নি। 

ক্যানোলা লাগানো অথৈয়ের হাত বিছানায় ছড়ানো। অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের একটি আরশোলা মাড়িয়ে গেল তার হাত। মুহূর্তেই সেদিকে চোখ আটকে গেল। পরে পুরো ইউনিট ঘুরে দেখা যায়, রোগীদের বিছানায় ঘুরে বেড়াচ্ছে অসংখ্য আরশোলা। বিছানার নিচে ও খাবারের কেবিনেট থেকে বেরিয়ে আসছে এ প্রাণী। 

রামেক হাসপাতালে আরশোলা থাকার বিষয়টি স্বীকার করলেও তাতে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়ার তথ্য জানা নেই বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ।

তিনি বলেন, ‘‌হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ২০০। তাতে রোগী ভর্তি প্রায় তিন হাজার। রোগীর সেবায় জনবল মাত্র ৫৫০ জন। এ সীমিত জনবল নিয়ে এত বড় হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম চালিয়ে নেয়া কঠিন। তাছাড়া রোগীর স্বজনদের উদাসীনতায় হাসপাতাল পরিচ্ছন্ন রাখা দুরূহ হয়ে পড়েছে। একসঙ্গে পুরো হাসপাতালে আরশোলা দমন সম্ভব হয় না। সেজন্য ধাপে ধাপে আরশোলা দমন চলছে। পর্যায়ক্রমে পুরো হাসপাতালেই এ কার্যক্রম চালানো হবে।’

এদিকে হাসপাতালে আরশোলার উপস্থিতি কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন রামেকের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার। তিনি বলেন, ‘‌মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্সের জন্য যে কেবল আরশোলা দায়ী, সেটি বলা যায় না। তবে এটিও একটি কারণ হতে পারে। হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের রোগী আসে। সবাই কম-বেশি রোগজীবাণু বহন করে। একেকজন একেক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক নেয়। এ কারণেও অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় কারণ অসচেতনতা। সাধারণত হাতুড়ে চিকিৎসকরা অজ্ঞতাবশত কিংবা অপ্রয়োজনে এমনকি লক্ষণ না বুঝেই রোগীকে অ্যান্টিবায়োটিক দেন। এতে অ্যান্টিবায়োটিকের অযথা ব্যবহার হচ্ছে। অনেক সময় রোগী ডোজ পূরণ করছেন না। কখনো কখনো চিকিৎসকের পরামর্শ না মেনেই ইচ্ছেমতো এটি সেবন করছেন। ফলে তার শরীরে আর অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না।’

অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার বলেন, ‘ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একই অ্যান্টিবায়োটিকের “‍কনসেনস্ট্রেশন’’ আলাদা। ফলে এসব ওষুধ সেবন অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের জন্য দায়ী। এছাড়া হাসপাতালে অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের সংক্রমণ প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হয়। ফলে হাসপাতালে থেকে পরীক্ষার জন্য যেসব নমুনা আসছে সেগুলোর অধিকাংশই মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এসব রোগীর একটি বড় অংশ আবার হাসপাতালে থেকেই আক্রান্ত। সাধারণ রোগীদের তুলনায় তাদের সেরে উঠতে বাড়তি সময় লাগছে।

সৌজন্যে: বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন