শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৮, বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩

রামেক হাসপাতাল

তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

তেলাপোকা বা আরশোলার মধ্যে পাওয়া গেছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি। বাহক হিসেবে এসব আরশোলার মাধ্যমে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর এ ব্যাকটেরিয়া। এতে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের সুস্থ হতে লাগছে দীর্ঘ সময়, পাশাপাশি বেড়েছে চিকিৎসা ব্যয়, স্বাস্থ্য ও মৃত্যুঝুঁকি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) একদল গবেষকের পরিচালিত গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। 

২০২১ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন, অর্থোপেডিক ও সার্জারি ওয়ার্ডের আরশোলা নিয়ে গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। রাবির বিজ্ঞান অনুষদ থেকে প্রকাশিত ‘জার্নাল অব সায়েন্টিফিক রিসার্চ’-এর গত মে সংখ্যায় এ গবেষণাসংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। 

গবেষক দলটির প্রধান ছিলেন রাবির প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত। তিনি জানান, গবেষণার জন্য তারা হাসপাতালের ওই তিন ওয়ার্ডের রোগীদের খাবারের ক্যাবিনেট, আলমারি ও শৌচাগার থেকে আরশোলা সংগ্রহ করা হয়। পরে এসব নমুনার মাইক্রোবায়োলজিক্যাল বিশ্লেষণ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের জেনেটিকস অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি গবেষণাগারে।

এ তিন ওয়ার্ডে পাওয়া আরশোলা থেকে ৫২ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া আলাদা করা হয়। প্রতিবেদনে দেখা যায়, রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন ওয়ার্ডে ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি মিলেছে ৩৮ শতাংশ। এছাড়া অর্থোপেডিক ওয়ার্ডে ৩৫ ও সার্জারি ওয়ার্ডে ২৭ শতাংশ।

প্রাপ্ত ব্যাকটেরিয়ার ৩০ দশমিক ৮ শতাংশই ই.কোলাই। এছাড়া ২৫ শতাংশ ক্লেবসিয়েলা, ১৯ শতাংশ সেরাটিয়া, ৯ দশমিক ৬ শতাংশ সালমোনেলা, ৭ দশমিক ৭ শতাংশ সিউডোমোনাস এবং ৩ দশমিক ৮ শতাংশ এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া।

প্রচলিত ১৮টি অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে এসব ব্যাকটেরিয়ার পরীক্ষা চালানো হয়। এর মধ্যে সালমোনেলা, এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস—প্রতিটি প্রজাতি পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের অর্ধেকই প্রতিরোধী। এছাড়া ক্লেবসিয়েলা, সেরাটিয়া ও সিউডোমোনাস প্রজাতিগুলো ৫৫ শতাংশের ওপরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী।

ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে ৫২ দশমিক ৩ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট, ৪২ দশমিক ১ শতাংশ সংবেদনশীল ও ৫ দশমিক ৬ শতাংশ পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি মধ্যবর্তী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে। ফলে এসব আরশোলা মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কারণ।’

তিনি বলেন, ‘এখনকার দিনে বিশ্বজুড়েই অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পাওয়ায় দীর্ঘ সময় রোগীদের হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে চিকিৎসা ব্যয়। আবার রোগীর মৃত্যুহারও দীর্ঘ হচ্ছে।’

আরশোলা বাহক হিসেবে মানুষের শরীরে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ছড়াচ্ছে জানিয়ে এ গবেষক বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আরশোলা দমন জরুরি। তবে এ দমন প্রক্রিয়া যেন রোগীদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে না দাঁড়ায় সেদিকেও নজর রাখতে হবে।’

এদিকে আরশোলায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি প্রমাণের পর প্রধান চারটি ব্যাকটেরিয়ার জীবনরহস্য উন্মোচন করেছে রাবির গবেষক দল। এ কার্যক্রমে তাদের সহযোগী কানাডার রেজিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সেন ডি ওয়ার্কম্যান ও ক্রিস্টোফার কে ইয়েস্ট।

তারা এন্টারোব্যাক্টর হরমাইসির ১৮টি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী বলে গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন। এছাড়া সেরাটিয়া মার্সেসেন্সের ছয়টি করে এবং এন্টারোব্যাক্টর ক্লাসেই এর তিনটি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের কারণ বলে দেখেছেন তারা। সম্প্রতি আমেরিক্যান সোসাইটি ফর মাইক্রোবায়োলজি প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রকাশিত হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামেকের ব্যাকট্রোলজি ল্যাবে গড়ে প্রতিদিন ৪০টি নমুনা কালচার হয়। এর প্রায় ৩০ শতাংশ নমুনায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে। গত বছর এ ল্যাবে ৬ হাজার ৯৪টি নমুনা কালচার করে ১ হাজার ৬২৯টি সংবেদনশীল বৈশিষ্ট্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে আরো ৪০টি মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া গেছে।

ল্যাব সূত্র আরো জানিয়েছে, দেশে সর্বাধিক ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর মধ্যে ক্লোট্রিমাজোল গ্রুপ শতভাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া সেফিক্সিম, সেফট্রায়াক্সন ও সেফুরোক্সিম ৯০ শতাংশ, অ্যামোক্সিক্লাভ ৬০, ডক্সিসাইক্লিন, এজিথ্রোমাইসিন ও অ্যামিকাসিন ৫০ এবং ইমিপেনেম ২০-৩০ শতাংশ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে।

রামেকের এ ল্যাবে পুঁজ পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায় ১০ বছর বয়সী শিশু লামিয়া আক্তার অথৈয়ের। সর্বশেষ ১৮ মে পরীক্ষার প্রতিবেদন এসেছে। ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তার শরীরে দুটি অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। যদিও প্রথম দফা পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। এর পরই দ্বিতীয় দফা নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠান চিকিৎসক। 

৯ মে থেকে রামেক হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারি ইউনিট-১-এ চিকিৎসাধীন লামিয়া আক্তার অথৈ। ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, দুই পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে ৮ নম্বর বিছানায় শুয়ে কাতরাচ্ছে সে। সঙ্গে তার বাবা আসলাম মল্লিক ছিলেন। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার ছেউড়িয়া বিশ্বাসপাড়া এলাকার বাসিন্দা তিনি। আসলাম মল্লিক জানান, সম্প্রতি ডান পায়ে জ্বালাপোড়া শুরু করে অথৈয়ের। এরপর কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেন। চিকিৎসক জানিয়েছিলেন তার রক্তে সংক্রমণ আছে। পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে সাতদিন পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন। বাড়ি ফিরেই বাম পায়েও জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এরপর মেয়েকে রামেক হাসপাতালে নেয়া হয়। এখানে তার দুই পায়ে অস্ত্রোপচার করে পুঁজ বের করেন চিকিৎসক। দফায় দফায় পরীক্ষাও করান। দীর্ঘ চিকিৎসার পরও সেভাবে রোগীর উন্নতি হয়নি। 

ক্যানোলা লাগানো অথৈয়ের হাত বিছানায় ছড়ানো। অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের একটি আরশোলা মাড়িয়ে গেল তার হাত। মুহূর্তেই সেদিকে চোখ আটকে গেল। পরে পুরো ইউনিট ঘুরে দেখা যায়, রোগীদের বিছানায় ঘুরে বেড়াচ্ছে অসংখ্য আরশোলা। বিছানার নিচে ও খাবারের কেবিনেট থেকে বেরিয়ে আসছে এ প্রাণী। 

রামেক হাসপাতালে আরশোলা থাকার বিষয়টি স্বীকার করলেও তাতে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়ার তথ্য জানা নেই বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ।

তিনি বলেন, ‘‌হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ২০০। তাতে রোগী ভর্তি প্রায় তিন হাজার। রোগীর সেবায় জনবল মাত্র ৫৫০ জন। এ সীমিত জনবল নিয়ে এত বড় হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম চালিয়ে নেয়া কঠিন। তাছাড়া রোগীর স্বজনদের উদাসীনতায় হাসপাতাল পরিচ্ছন্ন রাখা দুরূহ হয়ে পড়েছে। একসঙ্গে পুরো হাসপাতালে আরশোলা দমন সম্ভব হয় না। সেজন্য ধাপে ধাপে আরশোলা দমন চলছে। পর্যায়ক্রমে পুরো হাসপাতালেই এ কার্যক্রম চালানো হবে।’

এদিকে হাসপাতালে আরশোলার উপস্থিতি কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন রামেকের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার। তিনি বলেন, ‘‌মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্সের জন্য যে কেবল আরশোলা দায়ী, সেটি বলা যায় না। তবে এটিও একটি কারণ হতে পারে। হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের রোগী আসে। সবাই কম-বেশি রোগজীবাণু বহন করে। একেকজন একেক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক নেয়। এ কারণেও অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় কারণ অসচেতনতা। সাধারণত হাতুড়ে চিকিৎসকরা অজ্ঞতাবশত কিংবা অপ্রয়োজনে এমনকি লক্ষণ না বুঝেই রোগীকে অ্যান্টিবায়োটিক দেন। এতে অ্যান্টিবায়োটিকের অযথা ব্যবহার হচ্ছে। অনেক সময় রোগী ডোজ পূরণ করছেন না। কখনো কখনো চিকিৎসকের পরামর্শ না মেনেই ইচ্ছেমতো এটি সেবন করছেন। ফলে তার শরীরে আর অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না।’

অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার বলেন, ‘ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একই অ্যান্টিবায়োটিকের “‍কনসেনস্ট্রেশন’’ আলাদা। ফলে এসব ওষুধ সেবন অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের জন্য দায়ী। এছাড়া হাসপাতালে অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের সংক্রমণ প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হয়। ফলে হাসপাতালে থেকে পরীক্ষার জন্য যেসব নমুনা আসছে সেগুলোর অধিকাংশই মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এসব রোগীর একটি বড় অংশ আবার হাসপাতালে থেকেই আক্রান্ত। সাধারণ রোগীদের তুলনায় তাদের সেরে উঠতে বাড়তি সময় লাগছে।

সৌজন্যে: বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সর্বশেষ খবর
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২
গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা