শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৮, বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩

রামেক হাসপাতাল

তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

তেলাপোকা বা আরশোলার মধ্যে পাওয়া গেছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি। বাহক হিসেবে এসব আরশোলার মাধ্যমে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর এ ব্যাকটেরিয়া। এতে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের সুস্থ হতে লাগছে দীর্ঘ সময়, পাশাপাশি বেড়েছে চিকিৎসা ব্যয়, স্বাস্থ্য ও মৃত্যুঝুঁকি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) একদল গবেষকের পরিচালিত গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। 

২০২১ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন, অর্থোপেডিক ও সার্জারি ওয়ার্ডের আরশোলা নিয়ে গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। রাবির বিজ্ঞান অনুষদ থেকে প্রকাশিত ‘জার্নাল অব সায়েন্টিফিক রিসার্চ’-এর গত মে সংখ্যায় এ গবেষণাসংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। 

গবেষক দলটির প্রধান ছিলেন রাবির প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত। তিনি জানান, গবেষণার জন্য তারা হাসপাতালের ওই তিন ওয়ার্ডের রোগীদের খাবারের ক্যাবিনেট, আলমারি ও শৌচাগার থেকে আরশোলা সংগ্রহ করা হয়। পরে এসব নমুনার মাইক্রোবায়োলজিক্যাল বিশ্লেষণ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের জেনেটিকস অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি গবেষণাগারে।

এ তিন ওয়ার্ডে পাওয়া আরশোলা থেকে ৫২ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া আলাদা করা হয়। প্রতিবেদনে দেখা যায়, রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন ওয়ার্ডে ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি মিলেছে ৩৮ শতাংশ। এছাড়া অর্থোপেডিক ওয়ার্ডে ৩৫ ও সার্জারি ওয়ার্ডে ২৭ শতাংশ।

প্রাপ্ত ব্যাকটেরিয়ার ৩০ দশমিক ৮ শতাংশই ই.কোলাই। এছাড়া ২৫ শতাংশ ক্লেবসিয়েলা, ১৯ শতাংশ সেরাটিয়া, ৯ দশমিক ৬ শতাংশ সালমোনেলা, ৭ দশমিক ৭ শতাংশ সিউডোমোনাস এবং ৩ দশমিক ৮ শতাংশ এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া।

প্রচলিত ১৮টি অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে এসব ব্যাকটেরিয়ার পরীক্ষা চালানো হয়। এর মধ্যে সালমোনেলা, এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস—প্রতিটি প্রজাতি পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের অর্ধেকই প্রতিরোধী। এছাড়া ক্লেবসিয়েলা, সেরাটিয়া ও সিউডোমোনাস প্রজাতিগুলো ৫৫ শতাংশের ওপরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী।

ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে ৫২ দশমিক ৩ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট, ৪২ দশমিক ১ শতাংশ সংবেদনশীল ও ৫ দশমিক ৬ শতাংশ পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি মধ্যবর্তী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে। ফলে এসব আরশোলা মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কারণ।’

তিনি বলেন, ‘এখনকার দিনে বিশ্বজুড়েই অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পাওয়ায় দীর্ঘ সময় রোগীদের হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে চিকিৎসা ব্যয়। আবার রোগীর মৃত্যুহারও দীর্ঘ হচ্ছে।’

আরশোলা বাহক হিসেবে মানুষের শরীরে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ছড়াচ্ছে জানিয়ে এ গবেষক বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আরশোলা দমন জরুরি। তবে এ দমন প্রক্রিয়া যেন রোগীদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে না দাঁড়ায় সেদিকেও নজর রাখতে হবে।’

এদিকে আরশোলায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি প্রমাণের পর প্রধান চারটি ব্যাকটেরিয়ার জীবনরহস্য উন্মোচন করেছে রাবির গবেষক দল। এ কার্যক্রমে তাদের সহযোগী কানাডার রেজিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সেন ডি ওয়ার্কম্যান ও ক্রিস্টোফার কে ইয়েস্ট।

তারা এন্টারোব্যাক্টর হরমাইসির ১৮টি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী বলে গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন। এছাড়া সেরাটিয়া মার্সেসেন্সের ছয়টি করে এবং এন্টারোব্যাক্টর ক্লাসেই এর তিনটি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের কারণ বলে দেখেছেন তারা। সম্প্রতি আমেরিক্যান সোসাইটি ফর মাইক্রোবায়োলজি প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রকাশিত হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামেকের ব্যাকট্রোলজি ল্যাবে গড়ে প্রতিদিন ৪০টি নমুনা কালচার হয়। এর প্রায় ৩০ শতাংশ নমুনায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে। গত বছর এ ল্যাবে ৬ হাজার ৯৪টি নমুনা কালচার করে ১ হাজার ৬২৯টি সংবেদনশীল বৈশিষ্ট্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে আরো ৪০টি মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া গেছে।

ল্যাব সূত্র আরো জানিয়েছে, দেশে সর্বাধিক ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর মধ্যে ক্লোট্রিমাজোল গ্রুপ শতভাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া সেফিক্সিম, সেফট্রায়াক্সন ও সেফুরোক্সিম ৯০ শতাংশ, অ্যামোক্সিক্লাভ ৬০, ডক্সিসাইক্লিন, এজিথ্রোমাইসিন ও অ্যামিকাসিন ৫০ এবং ইমিপেনেম ২০-৩০ শতাংশ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে।

রামেকের এ ল্যাবে পুঁজ পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায় ১০ বছর বয়সী শিশু লামিয়া আক্তার অথৈয়ের। সর্বশেষ ১৮ মে পরীক্ষার প্রতিবেদন এসেছে। ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তার শরীরে দুটি অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। যদিও প্রথম দফা পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। এর পরই দ্বিতীয় দফা নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠান চিকিৎসক। 

৯ মে থেকে রামেক হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারি ইউনিট-১-এ চিকিৎসাধীন লামিয়া আক্তার অথৈ। ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, দুই পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে ৮ নম্বর বিছানায় শুয়ে কাতরাচ্ছে সে। সঙ্গে তার বাবা আসলাম মল্লিক ছিলেন। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার ছেউড়িয়া বিশ্বাসপাড়া এলাকার বাসিন্দা তিনি। আসলাম মল্লিক জানান, সম্প্রতি ডান পায়ে জ্বালাপোড়া শুরু করে অথৈয়ের। এরপর কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেন। চিকিৎসক জানিয়েছিলেন তার রক্তে সংক্রমণ আছে। পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে সাতদিন পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন। বাড়ি ফিরেই বাম পায়েও জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এরপর মেয়েকে রামেক হাসপাতালে নেয়া হয়। এখানে তার দুই পায়ে অস্ত্রোপচার করে পুঁজ বের করেন চিকিৎসক। দফায় দফায় পরীক্ষাও করান। দীর্ঘ চিকিৎসার পরও সেভাবে রোগীর উন্নতি হয়নি। 

ক্যানোলা লাগানো অথৈয়ের হাত বিছানায় ছড়ানো। অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের একটি আরশোলা মাড়িয়ে গেল তার হাত। মুহূর্তেই সেদিকে চোখ আটকে গেল। পরে পুরো ইউনিট ঘুরে দেখা যায়, রোগীদের বিছানায় ঘুরে বেড়াচ্ছে অসংখ্য আরশোলা। বিছানার নিচে ও খাবারের কেবিনেট থেকে বেরিয়ে আসছে এ প্রাণী। 

রামেক হাসপাতালে আরশোলা থাকার বিষয়টি স্বীকার করলেও তাতে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়ার তথ্য জানা নেই বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ।

তিনি বলেন, ‘‌হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ২০০। তাতে রোগী ভর্তি প্রায় তিন হাজার। রোগীর সেবায় জনবল মাত্র ৫৫০ জন। এ সীমিত জনবল নিয়ে এত বড় হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম চালিয়ে নেয়া কঠিন। তাছাড়া রোগীর স্বজনদের উদাসীনতায় হাসপাতাল পরিচ্ছন্ন রাখা দুরূহ হয়ে পড়েছে। একসঙ্গে পুরো হাসপাতালে আরশোলা দমন সম্ভব হয় না। সেজন্য ধাপে ধাপে আরশোলা দমন চলছে। পর্যায়ক্রমে পুরো হাসপাতালেই এ কার্যক্রম চালানো হবে।’

এদিকে হাসপাতালে আরশোলার উপস্থিতি কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন রামেকের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার। তিনি বলেন, ‘‌মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্সের জন্য যে কেবল আরশোলা দায়ী, সেটি বলা যায় না। তবে এটিও একটি কারণ হতে পারে। হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের রোগী আসে। সবাই কম-বেশি রোগজীবাণু বহন করে। একেকজন একেক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক নেয়। এ কারণেও অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় কারণ অসচেতনতা। সাধারণত হাতুড়ে চিকিৎসকরা অজ্ঞতাবশত কিংবা অপ্রয়োজনে এমনকি লক্ষণ না বুঝেই রোগীকে অ্যান্টিবায়োটিক দেন। এতে অ্যান্টিবায়োটিকের অযথা ব্যবহার হচ্ছে। অনেক সময় রোগী ডোজ পূরণ করছেন না। কখনো কখনো চিকিৎসকের পরামর্শ না মেনেই ইচ্ছেমতো এটি সেবন করছেন। ফলে তার শরীরে আর অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না।’

অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার বলেন, ‘ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একই অ্যান্টিবায়োটিকের “‍কনসেনস্ট্রেশন’’ আলাদা। ফলে এসব ওষুধ সেবন অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের জন্য দায়ী। এছাড়া হাসপাতালে অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের সংক্রমণ প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হয়। ফলে হাসপাতালে থেকে পরীক্ষার জন্য যেসব নমুনা আসছে সেগুলোর অধিকাংশই মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এসব রোগীর একটি বড় অংশ আবার হাসপাতালে থেকেই আক্রান্ত। সাধারণ রোগীদের তুলনায় তাদের সেরে উঠতে বাড়তি সময় লাগছে।

সৌজন্যে: বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম