শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৮, বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩

রামেক হাসপাতাল

তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তেলাপোকার মাধ্যমে ছড়াচ্ছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া

তেলাপোকা বা আরশোলার মধ্যে পাওয়া গেছে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি। বাহক হিসেবে এসব আরশোলার মাধ্যমে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর এ ব্যাকটেরিয়া। এতে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের সুস্থ হতে লাগছে দীর্ঘ সময়, পাশাপাশি বেড়েছে চিকিৎসা ব্যয়, স্বাস্থ্য ও মৃত্যুঝুঁকি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) একদল গবেষকের পরিচালিত গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। 

২০২১ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন, অর্থোপেডিক ও সার্জারি ওয়ার্ডের আরশোলা নিয়ে গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। রাবির বিজ্ঞান অনুষদ থেকে প্রকাশিত ‘জার্নাল অব সায়েন্টিফিক রিসার্চ’-এর গত মে সংখ্যায় এ গবেষণাসংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। 

গবেষক দলটির প্রধান ছিলেন রাবির প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত। তিনি জানান, গবেষণার জন্য তারা হাসপাতালের ওই তিন ওয়ার্ডের রোগীদের খাবারের ক্যাবিনেট, আলমারি ও শৌচাগার থেকে আরশোলা সংগ্রহ করা হয়। পরে এসব নমুনার মাইক্রোবায়োলজিক্যাল বিশ্লেষণ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের জেনেটিকস অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি গবেষণাগারে।

এ তিন ওয়ার্ডে পাওয়া আরশোলা থেকে ৫২ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া আলাদা করা হয়। প্রতিবেদনে দেখা যায়, রামেক হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন ওয়ার্ডে ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি মিলেছে ৩৮ শতাংশ। এছাড়া অর্থোপেডিক ওয়ার্ডে ৩৫ ও সার্জারি ওয়ার্ডে ২৭ শতাংশ।

প্রাপ্ত ব্যাকটেরিয়ার ৩০ দশমিক ৮ শতাংশই ই.কোলাই। এছাড়া ২৫ শতাংশ ক্লেবসিয়েলা, ১৯ শতাংশ সেরাটিয়া, ৯ দশমিক ৬ শতাংশ সালমোনেলা, ৭ দশমিক ৭ শতাংশ সিউডোমোনাস এবং ৩ দশমিক ৮ শতাংশ এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া।

প্রচলিত ১৮টি অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে এসব ব্যাকটেরিয়ার পরীক্ষা চালানো হয়। এর মধ্যে সালমোনেলা, এন্টারোব্যাক্টর ও প্রোটিয়াস—প্রতিটি প্রজাতি পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের অর্ধেকই প্রতিরোধী। এছাড়া ক্লেবসিয়েলা, সেরাটিয়া ও সিউডোমোনাস প্রজাতিগুলো ৫৫ শতাংশের ওপরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী।

ড. মনিকৃষ্ণ মহন্ত বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে ৫২ দশমিক ৩ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট, ৪২ দশমিক ১ শতাংশ সংবেদনশীল ও ৫ দশমিক ৬ শতাংশ পরীক্ষিত অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি মধ্যবর্তী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে। ফলে এসব আরশোলা মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কারণ।’

তিনি বলেন, ‘এখনকার দিনে বিশ্বজুড়েই অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পাওয়ায় দীর্ঘ সময় রোগীদের হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে চিকিৎসা ব্যয়। আবার রোগীর মৃত্যুহারও দীর্ঘ হচ্ছে।’

আরশোলা বাহক হিসেবে মানুষের শরীরে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ছড়াচ্ছে জানিয়ে এ গবেষক বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আরশোলা দমন জরুরি। তবে এ দমন প্রক্রিয়া যেন রোগীদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে না দাঁড়ায় সেদিকেও নজর রাখতে হবে।’

এদিকে আরশোলায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি প্রমাণের পর প্রধান চারটি ব্যাকটেরিয়ার জীবনরহস্য উন্মোচন করেছে রাবির গবেষক দল। এ কার্যক্রমে তাদের সহযোগী কানাডার রেজিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সেন ডি ওয়ার্কম্যান ও ক্রিস্টোফার কে ইয়েস্ট।

তারা এন্টারোব্যাক্টর হরমাইসির ১৮টি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী বলে গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন। এছাড়া সেরাটিয়া মার্সেসেন্সের ছয়টি করে এবং এন্টারোব্যাক্টর ক্লাসেই এর তিনটি জিন মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্যের কারণ বলে দেখেছেন তারা। সম্প্রতি আমেরিক্যান সোসাইটি ফর মাইক্রোবায়োলজি প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রকাশিত হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামেকের ব্যাকট্রোলজি ল্যাবে গড়ে প্রতিদিন ৪০টি নমুনা কালচার হয়। এর প্রায় ৩০ শতাংশ নমুনায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে। গত বছর এ ল্যাবে ৬ হাজার ৯৪টি নমুনা কালচার করে ১ হাজার ৬২৯টি সংবেদনশীল বৈশিষ্ট্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে আরো ৪০টি মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া গেছে।

ল্যাব সূত্র আরো জানিয়েছে, দেশে সর্বাধিক ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর মধ্যে ক্লোট্রিমাজোল গ্রুপ শতভাগ রেজিস্ট্যান্ট। এছাড়া সেফিক্সিম, সেফট্রায়াক্সন ও সেফুরোক্সিম ৯০ শতাংশ, অ্যামোক্সিক্লাভ ৬০, ডক্সিসাইক্লিন, এজিথ্রোমাইসিন ও অ্যামিকাসিন ৫০ এবং ইমিপেনেম ২০-৩০ শতাংশ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে।

রামেকের এ ল্যাবে পুঁজ পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায় ১০ বছর বয়সী শিশু লামিয়া আক্তার অথৈয়ের। সর্বশেষ ১৮ মে পরীক্ষার প্রতিবেদন এসেছে। ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তার শরীরে দুটি অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। যদিও প্রথম দফা পরীক্ষায় মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়া যায়। এর পরই দ্বিতীয় দফা নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠান চিকিৎসক। 

৯ মে থেকে রামেক হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারি ইউনিট-১-এ চিকিৎসাধীন লামিয়া আক্তার অথৈ। ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, দুই পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে ৮ নম্বর বিছানায় শুয়ে কাতরাচ্ছে সে। সঙ্গে তার বাবা আসলাম মল্লিক ছিলেন। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার ছেউড়িয়া বিশ্বাসপাড়া এলাকার বাসিন্দা তিনি। আসলাম মল্লিক জানান, সম্প্রতি ডান পায়ে জ্বালাপোড়া শুরু করে অথৈয়ের। এরপর কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেন। চিকিৎসক জানিয়েছিলেন তার রক্তে সংক্রমণ আছে। পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে সাতদিন পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন। বাড়ি ফিরেই বাম পায়েও জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এরপর মেয়েকে রামেক হাসপাতালে নেয়া হয়। এখানে তার দুই পায়ে অস্ত্রোপচার করে পুঁজ বের করেন চিকিৎসক। দফায় দফায় পরীক্ষাও করান। দীর্ঘ চিকিৎসার পরও সেভাবে রোগীর উন্নতি হয়নি। 

ক্যানোলা লাগানো অথৈয়ের হাত বিছানায় ছড়ানো। অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের একটি আরশোলা মাড়িয়ে গেল তার হাত। মুহূর্তেই সেদিকে চোখ আটকে গেল। পরে পুরো ইউনিট ঘুরে দেখা যায়, রোগীদের বিছানায় ঘুরে বেড়াচ্ছে অসংখ্য আরশোলা। বিছানার নিচে ও খাবারের কেবিনেট থেকে বেরিয়ে আসছে এ প্রাণী। 

রামেক হাসপাতালে আরশোলা থাকার বিষয়টি স্বীকার করলেও তাতে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট পাওয়ার তথ্য জানা নেই বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ।

তিনি বলেন, ‘‌হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ২০০। তাতে রোগী ভর্তি প্রায় তিন হাজার। রোগীর সেবায় জনবল মাত্র ৫৫০ জন। এ সীমিত জনবল নিয়ে এত বড় হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম চালিয়ে নেয়া কঠিন। তাছাড়া রোগীর স্বজনদের উদাসীনতায় হাসপাতাল পরিচ্ছন্ন রাখা দুরূহ হয়ে পড়েছে। একসঙ্গে পুরো হাসপাতালে আরশোলা দমন সম্ভব হয় না। সেজন্য ধাপে ধাপে আরশোলা দমন চলছে। পর্যায়ক্রমে পুরো হাসপাতালেই এ কার্যক্রম চালানো হবে।’

এদিকে হাসপাতালে আরশোলার উপস্থিতি কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন রামেকের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার। তিনি বলেন, ‘‌মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্সের জন্য যে কেবল আরশোলা দায়ী, সেটি বলা যায় না। তবে এটিও একটি কারণ হতে পারে। হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের রোগী আসে। সবাই কম-বেশি রোগজীবাণু বহন করে। একেকজন একেক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক নেয়। এ কারণেও অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় কারণ অসচেতনতা। সাধারণত হাতুড়ে চিকিৎসকরা অজ্ঞতাবশত কিংবা অপ্রয়োজনে এমনকি লক্ষণ না বুঝেই রোগীকে অ্যান্টিবায়োটিক দেন। এতে অ্যান্টিবায়োটিকের অযথা ব্যবহার হচ্ছে। অনেক সময় রোগী ডোজ পূরণ করছেন না। কখনো কখনো চিকিৎসকের পরামর্শ না মেনেই ইচ্ছেমতো এটি সেবন করছেন। ফলে তার শরীরে আর অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না।’

অধ্যাপক ডা. সাবেরা গুল নাহার বলেন, ‘ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একই অ্যান্টিবায়োটিকের “‍কনসেনস্ট্রেশন’’ আলাদা। ফলে এসব ওষুধ সেবন অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের জন্য দায়ী। এছাড়া হাসপাতালে অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের সংক্রমণ প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হয়। ফলে হাসপাতালে থেকে পরীক্ষার জন্য যেসব নমুনা আসছে সেগুলোর অধিকাংশই মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট। এসব রোগীর একটি বড় অংশ আবার হাসপাতালে থেকেই আক্রান্ত। সাধারণ রোগীদের তুলনায় তাদের সেরে উঠতে বাড়তি সময় লাগছে।

সৌজন্যে: বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম