শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৩, সোমবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

শীতকালে শিশুদের ডায়রিয়া কেন হয়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শীতকালে শিশুদের ডায়রিয়া কেন হয়?

সাধারণত শীতকালে বাংলাদেশের অনেক শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়। এ বছরটিও তার ব্যতিক্রম নয়। শীত শুরুর সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হাসপাতালগুলোতে এখন ডায়রিয়া রোগীর ভিড়।

আইসিডিডিআর, বি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনযায়ী, বর্তমানে যারা ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে এই হাসপাতালটিতে ভর্তি আছে, তাদের ৬০-৭০ শতাংশই হলো শিশু এবং মাত্র ৩০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক।

বিদায়ী বছরের শেষ এক সপ্তাহে দৈনিক গড়ে প্রায় ৭০০ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছিল এই হাসপাতালে। তারপর ধীরে ধীরে সংখ্যা কিছুটা কমে এসেছে।

কিন্তু, চলতি মাসের মতো ডিসেম্বরেও ডায়রিয়া আক্রান্তদের সিংহভাগই ছিল শিশু।

প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত বিজ্ঞানী ডা. লুবাবা শাহরিন বলেন, “গত নভেম্বর এবং ডিসেম্বর মাসে অনেক বেশি রোগী ছিল। তখন শীতও এখনকার চেয়ে কম ছিল। অর্থাৎ, তীব্র শীত আসার আগে থেকেই ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়তে শুরু করেছিল। ওই সময় প্রতিদিন গড়ে ৭৫০-৮০০ জন রোগী এসেছে।”

“তবে, অনেক বেশি শীত পড়ায় এখন ডায়রিয়া রোগীর পরিমাণ কমে গেছে; বিষয়টা কিন্তু মোটেও এমন না। তীব্র শীতের সময়ের আগে থেকেই এই প্রকোপ শুরু হতে পারে। মূলত, আবহাওয়া যখন মোটামুটি শুষ্ক হওয়া শুরু করে, শীতটা আসা শুরু করে, তখনই এই ডায়রিয়া আউটব্রেক বেশি হয়।”

শীতে কেন ডায়রিয়া হয়?

বাংলাদেশে বছরের দুই সময়ে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা অস্বাভাবিক মাত্রায় বৃদ্ধি পায়। প্রথমটি হলো, বর্ষার আগে আগে। অর্থাৎ, যখন তাপমাত্রা অনেক উত্তপ্ত থাকে।

এরপর, শীতের আগে আগে, অর্থাৎ সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে দ্বিতীয় দফায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়া শুরু হয় এবং পুরো জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলমান থাকে।

শীতকালীন এই ডায়রিয়ার প্রধান কারণ হলো কিছু ভাইরাস, যার মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম।

ডা. লুবাবা বলেন, “শীতকালে যে আউটব্রেক দেখি, তা ভাইরাসের জন্য। এর মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম। এছাড়া, আরও অনেকগুলো ভাইরাস আছে। যেগুলোর লক্ষণ রোটা ভাইরাসের মতোই।”

শীতকালীন ডায়রিয়ার পেছনে যে কেবল রোটা ভাইরাসই দায়ী, এ কথা বলার কোনও সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমরা কখনোই এটা খুঁজে বের করিনি যে এই ডায়রিয়াটা রোটা দিয়ে হচ্ছে, নাকি অন্যকিছু দিয়ে হচ্ছে। কারণ, এর একটা কমন প্যাটার্ন আছে। তা হলো, যেকোনও ভাইরাস দিয়েই আক্রান্ত হোক না কেন, এটা সেলফ-লিমিটিং; অর্থাৎ, নিজে নিজে ভালো হয়ে যাওয়া।”

সামগ্রিকভাবে শীতকালের এমন ডায়রিয়াকে ‘ভাইরাল ডায়রিয়া’ বলা যেতে পারে বলে জানান মিজ শাহরিন।

“শীতকালে হলে সেটাকে ভাইরাল ডায়রিয়া বলা যায়। এই ডায়রিয়ার পেছনের কারণগুলোর মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম প্রধান ভাইরাস। তবে ডায়রিয়াটা এডিনো বা অ্যাস্ট্রো ভাইরাসের কারণেও হতে পারে।”

ভাইরাল ডায়রিয়া’র লক্ষণ

শীতকালে অনেকের ঠান্ডা জ্বর হলেও ভাইরাসজনিত ডায়রিয়ায় গায়ে জ্বর খুব বেশি থাকে না।

কিন্তু কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষণ আছে, যা দেখলে বোঝা যাবে যে ব্যক্তির ভাইরাল ইনফেকশন হয়েছে। যেমন-

হালকা কাশি
নাক দিয়ে পানি পড়া
সামান্য জ্বর (১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো)
থেমে থেমে বমি
মলে জলীয় অংশের আধিক্য
সবশেষ লক্ষণ দু’টো যখন দেখা যাবে, তখন বুঝতে হবে যে সে ভাইরাল ডায়রিয়াতে আক্রান্ত হয়েছে।

এক্ষেত্রে, সাধারণত হাতে ময়লা থাকলে বা হাত না ধুয়ে বাচ্চাকে খাবার খাওয়ালে ভাইরাল ডায়রিয়া হয়।

তবে রোগীকে যদি পরিপূর্ণ যত্ন এবং চিকিৎসা প্রদান করা হয়, তাহলে এই ভাইরাল ডায়রিয়া সাত দিনের মাথায় ভালো হয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন ডায়রিয়ার মাঝে কিছু পার্থক্য আছে বলে জানান শাহরিন।

“শীতকালে বাচ্চা মৃদু অসুস্থতা নিয়ে আসে। এইসময় বাচ্চার পানিশূন্যতা কম থাকে। এর অর্থ, বাচ্চাকে বাসায় রেখে যদি স্যালাইন ঠিকমতো খাওয়াই, তখন হাসপাতালে আনার মতো অবস্থা হবে না।”

“কিন্তু গরমকালে ডায়রিয়া হলে অনেক বাচ্চার মারাত্মক পানিশূন্যতা থাকতে পারে। কারণ, এসময় বাচ্চা অনেক বেশি ঘেমে যায়। তাই, গরমকালে ডায়রিয়া হলে সেটা অনেক বেশি দুশ্চিন্তার।”

কখন হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে

ডা. লুবাবা শাহরিন বলেন, “ভাইরাল ইনফেকশন শিশুদের মাঝে খুব সাধারণ এক রোগ। দুই বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা দুই চার বার এরকম ভাইরাল ইনফেকশনে ভোগে। এতে করে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। তাই। এটা নিয়ে খুব বেশি উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নাই।”

তাই, উপরের ওই লক্ষণগুলো দেখা গেলে রোগীকে ঘরে রেখেও চিকিৎসা প্রদান করা যায়। কিন্তু কিছু লক্ষণ আছে, যেগুলোকে ‘ডেঞ্জার সাইন’ বা বিপদ সংকেত বলা হয়।

সেগুলো থাকলে রোগীকে, বিশেষ করে শিশুদেরকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

বাচ্চা এক ঘণ্টার মাঝে তিন বারের বেশি বমি করলে তাকে হাসপাতালে নিতে হবে। অর্থাৎ, যদি বাচ্চাকে কিছুই খাওয়ানো না যায়। এমনকি, যসি সে মুখে স্যালাইনও না রাখতে পারে।
বাচ্চা একদম নেতিয়ে পড়ে আছে। তার খাওয়ার কোনও শক্তি নেই।
বাচ্চার খিঁচুনি হচ্ছে এবং হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেছে।

করণীয় কী?

রোগীকে বাড়ি বা হাসপাতাল, যেখানেই রাখা হোক না কেন; কিছু চিকিৎসা অত্যাবশ্যকীয়। যদি জ্বর থাকে, জ্বরের ঔষধ দিতে হবে সর্দিতে যদি নাক বন্ধ থাকে, তবে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে; যাতে বাচ্চা শ্বাস নিতে পারে ডায়রিয়া চলাকালীন পরিমাণ মতো ওরস্যালাইন খাওয়াতে হবে।

ডা. লুবাবা’র মতে, “এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভাইরাল ইনফেকশনের সময় বাচ্চার ডায়রিয়া হলে বাচ্চাকে সঠিক পরিমাণের সালাইন দিতে হবে। বাচ্চার ওজন যত, প্রতিবার ডায়রিয়ার পর ঠিক তত চা চামচ পরিমাণ স্যালাইন খাওয়াতে হবে। অর্থাৎ, একটা বাচ্চার ওজন যদি আট কেজি হয়, তাহলে সে প্রত্যেকবার পায়খানার পর আট চা চামচ স্যালাইন খাবে।”

তবে নির্দেশনা মেনে ওরস্যালাইন খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন এই বিজ্ঞানী।

তিনি বলেন, “ওরস্যালাইন একটা ওষুধ। এটা পরিমাণমতো খাওয়াতে হবে। এটা বানাতেও হবে একেবারে এক্স্যাক্ট নির্দেশ অনুযায়ী। এক্ষেত্রে, ওরস্যালাইন পানির বোতলে গুলিয়ে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত রেখে দিতে পারবো। এর মাঝে বাচ্চাকে যতটুকু খাওয়ানোর কথা, তা খাইয়ে সময় পার হলে বাকিটা ফেলে দিবো।”

ডায়রিয়া নিয়ে ভুল ধারণা

অনেক সময় বাচ্চার ডায়রিয়া হলে পরিবারের পক্ষ থেকে বাচ্চার মাকেও ওরস্যালাইন খেতে বলা হয়।

এই বিষয়টিকে ‘ভুল ধারণা’ হিসেবে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, “বাচ্চার মাকে ওরস্যালাইন দিলে বাচ্চার জন্য এটা কোনো প্রভাব ফেলছে না। কারণ দুধের মাধ্যমে ওরস্যালাইনটা ট্রান্সমিট হয় না। তাই, যার ডায়রিয়া হয়েছে, ওরস্যালাইন শুধু সে-ই খাবে।”

তিনি আরও বলেন, ভাইরাল ডায়রিয়া হলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার আশায় অনেকে অ্যান্টিবায়োটিক খান।

“ডায়রিয়া হলে অনেকেই এক দুই দিন দেখার পর হাসপাতালে আসে বা ফার্মেসিতে যায়। কিন্তু ভাইরাল ডায়রিয়ার ইনফেকশন ইমিডিয়েটলি ভালো করার মতো কোনও ঔষধ নেই।”

“বারবার ফার্মেসিতে গেলে ফার্মেসির লোকজন তাকে অ্যান্টিবায়োটিক দিবে। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক কখনওই ভাইরাস মারার জন্য ব্যবহার করা যায় না। অ্যান্টিবায়োটিক হচ্ছে ব্যাকটেরিয়ার জন্য।”

এছাড়া, অনেক বাবা-মা আছেন, যারা মনে করেন যে বাচ্চাকে বেশি বেশি খাবার স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।

এ বিষয়ে ডা. লুবাবা’র অভিমত, “না জেনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্যালাইন দিলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। এছাড়া, ঘন করে বানানো স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চাদের মারাত্মক সমস্যা হয়।”

“অতিরিক্ত স্যালাইন খেলে লবণ বেড়ে যায় শরীরে। এই তীব্র লবণের কারণে হাইপারনেট্রেমিয়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শরীরে লবণ বেড়ে গেলে বাচ্চার খিঁচুনি হয় এবং জটিল আকার ধারণ করে।”

“এই ধরনের রোগী শীতকালে বেশি পাওয়া যায়। কারণ যারা এই নিয়ম জানে না, ‘ভালো হচ্ছে না কেন, আরও বেশি খাওয়াই’ মনোভাব থেকে তারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্যালাইন খাওয়াতেই থাকে। তখন বাসার মাঝেই বাচ্চার খিঁচুনি শুরু হয়ে যায়। এই বাচ্চাগুলোকে আইসিইউ-তে রেখে ধীরে ধীরে তাদের শরীরের লবণের মাত্রা স্বাভাবিক করতে হয়। এর জন্য অনেক বেগ পেতে হয়।”

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
পায়ুপথের রোগ পাইলস
পায়ুপথের রোগ পাইলস
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
সর্বশেষ খবর
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত
কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | পরবাস

মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা
মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত
ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল
প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার
এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ
পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার
বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার
বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ
মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল
সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা