শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৩, সোমবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

শীতকালে শিশুদের ডায়রিয়া কেন হয়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শীতকালে শিশুদের ডায়রিয়া কেন হয়?

সাধারণত শীতকালে বাংলাদেশের অনেক শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়। এ বছরটিও তার ব্যতিক্রম নয়। শীত শুরুর সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হাসপাতালগুলোতে এখন ডায়রিয়া রোগীর ভিড়।

আইসিডিডিআর, বি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনযায়ী, বর্তমানে যারা ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে এই হাসপাতালটিতে ভর্তি আছে, তাদের ৬০-৭০ শতাংশই হলো শিশু এবং মাত্র ৩০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক।

বিদায়ী বছরের শেষ এক সপ্তাহে দৈনিক গড়ে প্রায় ৭০০ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছিল এই হাসপাতালে। তারপর ধীরে ধীরে সংখ্যা কিছুটা কমে এসেছে।

কিন্তু, চলতি মাসের মতো ডিসেম্বরেও ডায়রিয়া আক্রান্তদের সিংহভাগই ছিল শিশু।

প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত বিজ্ঞানী ডা. লুবাবা শাহরিন বলেন, “গত নভেম্বর এবং ডিসেম্বর মাসে অনেক বেশি রোগী ছিল। তখন শীতও এখনকার চেয়ে কম ছিল। অর্থাৎ, তীব্র শীত আসার আগে থেকেই ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়তে শুরু করেছিল। ওই সময় প্রতিদিন গড়ে ৭৫০-৮০০ জন রোগী এসেছে।”

“তবে, অনেক বেশি শীত পড়ায় এখন ডায়রিয়া রোগীর পরিমাণ কমে গেছে; বিষয়টা কিন্তু মোটেও এমন না। তীব্র শীতের সময়ের আগে থেকেই এই প্রকোপ শুরু হতে পারে। মূলত, আবহাওয়া যখন মোটামুটি শুষ্ক হওয়া শুরু করে, শীতটা আসা শুরু করে, তখনই এই ডায়রিয়া আউটব্রেক বেশি হয়।”

শীতে কেন ডায়রিয়া হয়?

বাংলাদেশে বছরের দুই সময়ে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা অস্বাভাবিক মাত্রায় বৃদ্ধি পায়। প্রথমটি হলো, বর্ষার আগে আগে। অর্থাৎ, যখন তাপমাত্রা অনেক উত্তপ্ত থাকে।

এরপর, শীতের আগে আগে, অর্থাৎ সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে দ্বিতীয় দফায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়া শুরু হয় এবং পুরো জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলমান থাকে।

শীতকালীন এই ডায়রিয়ার প্রধান কারণ হলো কিছু ভাইরাস, যার মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম।

ডা. লুবাবা বলেন, “শীতকালে যে আউটব্রেক দেখি, তা ভাইরাসের জন্য। এর মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম। এছাড়া, আরও অনেকগুলো ভাইরাস আছে। যেগুলোর লক্ষণ রোটা ভাইরাসের মতোই।”

শীতকালীন ডায়রিয়ার পেছনে যে কেবল রোটা ভাইরাসই দায়ী, এ কথা বলার কোনও সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমরা কখনোই এটা খুঁজে বের করিনি যে এই ডায়রিয়াটা রোটা দিয়ে হচ্ছে, নাকি অন্যকিছু দিয়ে হচ্ছে। কারণ, এর একটা কমন প্যাটার্ন আছে। তা হলো, যেকোনও ভাইরাস দিয়েই আক্রান্ত হোক না কেন, এটা সেলফ-লিমিটিং; অর্থাৎ, নিজে নিজে ভালো হয়ে যাওয়া।”

সামগ্রিকভাবে শীতকালের এমন ডায়রিয়াকে ‘ভাইরাল ডায়রিয়া’ বলা যেতে পারে বলে জানান মিজ শাহরিন।

“শীতকালে হলে সেটাকে ভাইরাল ডায়রিয়া বলা যায়। এই ডায়রিয়ার পেছনের কারণগুলোর মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম প্রধান ভাইরাস। তবে ডায়রিয়াটা এডিনো বা অ্যাস্ট্রো ভাইরাসের কারণেও হতে পারে।”

ভাইরাল ডায়রিয়া’র লক্ষণ

শীতকালে অনেকের ঠান্ডা জ্বর হলেও ভাইরাসজনিত ডায়রিয়ায় গায়ে জ্বর খুব বেশি থাকে না।

কিন্তু কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষণ আছে, যা দেখলে বোঝা যাবে যে ব্যক্তির ভাইরাল ইনফেকশন হয়েছে। যেমন-

হালকা কাশি
নাক দিয়ে পানি পড়া
সামান্য জ্বর (১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো)
থেমে থেমে বমি
মলে জলীয় অংশের আধিক্য
সবশেষ লক্ষণ দু’টো যখন দেখা যাবে, তখন বুঝতে হবে যে সে ভাইরাল ডায়রিয়াতে আক্রান্ত হয়েছে।

এক্ষেত্রে, সাধারণত হাতে ময়লা থাকলে বা হাত না ধুয়ে বাচ্চাকে খাবার খাওয়ালে ভাইরাল ডায়রিয়া হয়।

তবে রোগীকে যদি পরিপূর্ণ যত্ন এবং চিকিৎসা প্রদান করা হয়, তাহলে এই ভাইরাল ডায়রিয়া সাত দিনের মাথায় ভালো হয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন ডায়রিয়ার মাঝে কিছু পার্থক্য আছে বলে জানান শাহরিন।

“শীতকালে বাচ্চা মৃদু অসুস্থতা নিয়ে আসে। এইসময় বাচ্চার পানিশূন্যতা কম থাকে। এর অর্থ, বাচ্চাকে বাসায় রেখে যদি স্যালাইন ঠিকমতো খাওয়াই, তখন হাসপাতালে আনার মতো অবস্থা হবে না।”

“কিন্তু গরমকালে ডায়রিয়া হলে অনেক বাচ্চার মারাত্মক পানিশূন্যতা থাকতে পারে। কারণ, এসময় বাচ্চা অনেক বেশি ঘেমে যায়। তাই, গরমকালে ডায়রিয়া হলে সেটা অনেক বেশি দুশ্চিন্তার।”

কখন হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে

ডা. লুবাবা শাহরিন বলেন, “ভাইরাল ইনফেকশন শিশুদের মাঝে খুব সাধারণ এক রোগ। দুই বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা দুই চার বার এরকম ভাইরাল ইনফেকশনে ভোগে। এতে করে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। তাই। এটা নিয়ে খুব বেশি উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নাই।”

তাই, উপরের ওই লক্ষণগুলো দেখা গেলে রোগীকে ঘরে রেখেও চিকিৎসা প্রদান করা যায়। কিন্তু কিছু লক্ষণ আছে, যেগুলোকে ‘ডেঞ্জার সাইন’ বা বিপদ সংকেত বলা হয়।

সেগুলো থাকলে রোগীকে, বিশেষ করে শিশুদেরকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

বাচ্চা এক ঘণ্টার মাঝে তিন বারের বেশি বমি করলে তাকে হাসপাতালে নিতে হবে। অর্থাৎ, যদি বাচ্চাকে কিছুই খাওয়ানো না যায়। এমনকি, যসি সে মুখে স্যালাইনও না রাখতে পারে।
বাচ্চা একদম নেতিয়ে পড়ে আছে। তার খাওয়ার কোনও শক্তি নেই।
বাচ্চার খিঁচুনি হচ্ছে এবং হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেছে।

করণীয় কী?

রোগীকে বাড়ি বা হাসপাতাল, যেখানেই রাখা হোক না কেন; কিছু চিকিৎসা অত্যাবশ্যকীয়। যদি জ্বর থাকে, জ্বরের ঔষধ দিতে হবে সর্দিতে যদি নাক বন্ধ থাকে, তবে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে; যাতে বাচ্চা শ্বাস নিতে পারে ডায়রিয়া চলাকালীন পরিমাণ মতো ওরস্যালাইন খাওয়াতে হবে।

ডা. লুবাবা’র মতে, “এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভাইরাল ইনফেকশনের সময় বাচ্চার ডায়রিয়া হলে বাচ্চাকে সঠিক পরিমাণের সালাইন দিতে হবে। বাচ্চার ওজন যত, প্রতিবার ডায়রিয়ার পর ঠিক তত চা চামচ পরিমাণ স্যালাইন খাওয়াতে হবে। অর্থাৎ, একটা বাচ্চার ওজন যদি আট কেজি হয়, তাহলে সে প্রত্যেকবার পায়খানার পর আট চা চামচ স্যালাইন খাবে।”

তবে নির্দেশনা মেনে ওরস্যালাইন খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন এই বিজ্ঞানী।

তিনি বলেন, “ওরস্যালাইন একটা ওষুধ। এটা পরিমাণমতো খাওয়াতে হবে। এটা বানাতেও হবে একেবারে এক্স্যাক্ট নির্দেশ অনুযায়ী। এক্ষেত্রে, ওরস্যালাইন পানির বোতলে গুলিয়ে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত রেখে দিতে পারবো। এর মাঝে বাচ্চাকে যতটুকু খাওয়ানোর কথা, তা খাইয়ে সময় পার হলে বাকিটা ফেলে দিবো।”

ডায়রিয়া নিয়ে ভুল ধারণা

অনেক সময় বাচ্চার ডায়রিয়া হলে পরিবারের পক্ষ থেকে বাচ্চার মাকেও ওরস্যালাইন খেতে বলা হয়।

এই বিষয়টিকে ‘ভুল ধারণা’ হিসেবে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, “বাচ্চার মাকে ওরস্যালাইন দিলে বাচ্চার জন্য এটা কোনো প্রভাব ফেলছে না। কারণ দুধের মাধ্যমে ওরস্যালাইনটা ট্রান্সমিট হয় না। তাই, যার ডায়রিয়া হয়েছে, ওরস্যালাইন শুধু সে-ই খাবে।”

তিনি আরও বলেন, ভাইরাল ডায়রিয়া হলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার আশায় অনেকে অ্যান্টিবায়োটিক খান।

“ডায়রিয়া হলে অনেকেই এক দুই দিন দেখার পর হাসপাতালে আসে বা ফার্মেসিতে যায়। কিন্তু ভাইরাল ডায়রিয়ার ইনফেকশন ইমিডিয়েটলি ভালো করার মতো কোনও ঔষধ নেই।”

“বারবার ফার্মেসিতে গেলে ফার্মেসির লোকজন তাকে অ্যান্টিবায়োটিক দিবে। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক কখনওই ভাইরাস মারার জন্য ব্যবহার করা যায় না। অ্যান্টিবায়োটিক হচ্ছে ব্যাকটেরিয়ার জন্য।”

এছাড়া, অনেক বাবা-মা আছেন, যারা মনে করেন যে বাচ্চাকে বেশি বেশি খাবার স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।

এ বিষয়ে ডা. লুবাবা’র অভিমত, “না জেনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্যালাইন দিলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। এছাড়া, ঘন করে বানানো স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চাদের মারাত্মক সমস্যা হয়।”

“অতিরিক্ত স্যালাইন খেলে লবণ বেড়ে যায় শরীরে। এই তীব্র লবণের কারণে হাইপারনেট্রেমিয়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শরীরে লবণ বেড়ে গেলে বাচ্চার খিঁচুনি হয় এবং জটিল আকার ধারণ করে।”

“এই ধরনের রোগী শীতকালে বেশি পাওয়া যায়। কারণ যারা এই নিয়ম জানে না, ‘ভালো হচ্ছে না কেন, আরও বেশি খাওয়াই’ মনোভাব থেকে তারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্যালাইন খাওয়াতেই থাকে। তখন বাসার মাঝেই বাচ্চার খিঁচুনি শুরু হয়ে যায়। এই বাচ্চাগুলোকে আইসিইউ-তে রেখে ধীরে ধীরে তাদের শরীরের লবণের মাত্রা স্বাভাবিক করতে হয়। এর জন্য অনেক বেগ পেতে হয়।”

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
সর্বশেষ খবর
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা