শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৩, সোমবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

শীতকালে শিশুদের ডায়রিয়া কেন হয়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শীতকালে শিশুদের ডায়রিয়া কেন হয়?

সাধারণত শীতকালে বাংলাদেশের অনেক শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়। এ বছরটিও তার ব্যতিক্রম নয়। শীত শুরুর সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হাসপাতালগুলোতে এখন ডায়রিয়া রোগীর ভিড়।

আইসিডিডিআর, বি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনযায়ী, বর্তমানে যারা ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে এই হাসপাতালটিতে ভর্তি আছে, তাদের ৬০-৭০ শতাংশই হলো শিশু এবং মাত্র ৩০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক।

বিদায়ী বছরের শেষ এক সপ্তাহে দৈনিক গড়ে প্রায় ৭০০ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছিল এই হাসপাতালে। তারপর ধীরে ধীরে সংখ্যা কিছুটা কমে এসেছে।

কিন্তু, চলতি মাসের মতো ডিসেম্বরেও ডায়রিয়া আক্রান্তদের সিংহভাগই ছিল শিশু।

প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত বিজ্ঞানী ডা. লুবাবা শাহরিন বলেন, “গত নভেম্বর এবং ডিসেম্বর মাসে অনেক বেশি রোগী ছিল। তখন শীতও এখনকার চেয়ে কম ছিল। অর্থাৎ, তীব্র শীত আসার আগে থেকেই ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়তে শুরু করেছিল। ওই সময় প্রতিদিন গড়ে ৭৫০-৮০০ জন রোগী এসেছে।”

“তবে, অনেক বেশি শীত পড়ায় এখন ডায়রিয়া রোগীর পরিমাণ কমে গেছে; বিষয়টা কিন্তু মোটেও এমন না। তীব্র শীতের সময়ের আগে থেকেই এই প্রকোপ শুরু হতে পারে। মূলত, আবহাওয়া যখন মোটামুটি শুষ্ক হওয়া শুরু করে, শীতটা আসা শুরু করে, তখনই এই ডায়রিয়া আউটব্রেক বেশি হয়।”

শীতে কেন ডায়রিয়া হয়?

বাংলাদেশে বছরের দুই সময়ে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা অস্বাভাবিক মাত্রায় বৃদ্ধি পায়। প্রথমটি হলো, বর্ষার আগে আগে। অর্থাৎ, যখন তাপমাত্রা অনেক উত্তপ্ত থাকে।

এরপর, শীতের আগে আগে, অর্থাৎ সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে দ্বিতীয় দফায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়া শুরু হয় এবং পুরো জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলমান থাকে।

শীতকালীন এই ডায়রিয়ার প্রধান কারণ হলো কিছু ভাইরাস, যার মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম।

ডা. লুবাবা বলেন, “শীতকালে যে আউটব্রেক দেখি, তা ভাইরাসের জন্য। এর মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম। এছাড়া, আরও অনেকগুলো ভাইরাস আছে। যেগুলোর লক্ষণ রোটা ভাইরাসের মতোই।”

শীতকালীন ডায়রিয়ার পেছনে যে কেবল রোটা ভাইরাসই দায়ী, এ কথা বলার কোনও সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমরা কখনোই এটা খুঁজে বের করিনি যে এই ডায়রিয়াটা রোটা দিয়ে হচ্ছে, নাকি অন্যকিছু দিয়ে হচ্ছে। কারণ, এর একটা কমন প্যাটার্ন আছে। তা হলো, যেকোনও ভাইরাস দিয়েই আক্রান্ত হোক না কেন, এটা সেলফ-লিমিটিং; অর্থাৎ, নিজে নিজে ভালো হয়ে যাওয়া।”

সামগ্রিকভাবে শীতকালের এমন ডায়রিয়াকে ‘ভাইরাল ডায়রিয়া’ বলা যেতে পারে বলে জানান মিজ শাহরিন।

“শীতকালে হলে সেটাকে ভাইরাল ডায়রিয়া বলা যায়। এই ডায়রিয়ার পেছনের কারণগুলোর মাঝে রোটা ভাইরাস অন্যতম প্রধান ভাইরাস। তবে ডায়রিয়াটা এডিনো বা অ্যাস্ট্রো ভাইরাসের কারণেও হতে পারে।”

ভাইরাল ডায়রিয়া’র লক্ষণ

শীতকালে অনেকের ঠান্ডা জ্বর হলেও ভাইরাসজনিত ডায়রিয়ায় গায়ে জ্বর খুব বেশি থাকে না।

কিন্তু কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষণ আছে, যা দেখলে বোঝা যাবে যে ব্যক্তির ভাইরাল ইনফেকশন হয়েছে। যেমন-

হালকা কাশি
নাক দিয়ে পানি পড়া
সামান্য জ্বর (১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো)
থেমে থেমে বমি
মলে জলীয় অংশের আধিক্য
সবশেষ লক্ষণ দু’টো যখন দেখা যাবে, তখন বুঝতে হবে যে সে ভাইরাল ডায়রিয়াতে আক্রান্ত হয়েছে।

এক্ষেত্রে, সাধারণত হাতে ময়লা থাকলে বা হাত না ধুয়ে বাচ্চাকে খাবার খাওয়ালে ভাইরাল ডায়রিয়া হয়।

তবে রোগীকে যদি পরিপূর্ণ যত্ন এবং চিকিৎসা প্রদান করা হয়, তাহলে এই ভাইরাল ডায়রিয়া সাত দিনের মাথায় ভালো হয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন ডায়রিয়ার মাঝে কিছু পার্থক্য আছে বলে জানান শাহরিন।

“শীতকালে বাচ্চা মৃদু অসুস্থতা নিয়ে আসে। এইসময় বাচ্চার পানিশূন্যতা কম থাকে। এর অর্থ, বাচ্চাকে বাসায় রেখে যদি স্যালাইন ঠিকমতো খাওয়াই, তখন হাসপাতালে আনার মতো অবস্থা হবে না।”

“কিন্তু গরমকালে ডায়রিয়া হলে অনেক বাচ্চার মারাত্মক পানিশূন্যতা থাকতে পারে। কারণ, এসময় বাচ্চা অনেক বেশি ঘেমে যায়। তাই, গরমকালে ডায়রিয়া হলে সেটা অনেক বেশি দুশ্চিন্তার।”

কখন হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে

ডা. লুবাবা শাহরিন বলেন, “ভাইরাল ইনফেকশন শিশুদের মাঝে খুব সাধারণ এক রোগ। দুই বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা দুই চার বার এরকম ভাইরাল ইনফেকশনে ভোগে। এতে করে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। তাই। এটা নিয়ে খুব বেশি উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নাই।”

তাই, উপরের ওই লক্ষণগুলো দেখা গেলে রোগীকে ঘরে রেখেও চিকিৎসা প্রদান করা যায়। কিন্তু কিছু লক্ষণ আছে, যেগুলোকে ‘ডেঞ্জার সাইন’ বা বিপদ সংকেত বলা হয়।

সেগুলো থাকলে রোগীকে, বিশেষ করে শিশুদেরকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

বাচ্চা এক ঘণ্টার মাঝে তিন বারের বেশি বমি করলে তাকে হাসপাতালে নিতে হবে। অর্থাৎ, যদি বাচ্চাকে কিছুই খাওয়ানো না যায়। এমনকি, যসি সে মুখে স্যালাইনও না রাখতে পারে।
বাচ্চা একদম নেতিয়ে পড়ে আছে। তার খাওয়ার কোনও শক্তি নেই।
বাচ্চার খিঁচুনি হচ্ছে এবং হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেছে।

করণীয় কী?

রোগীকে বাড়ি বা হাসপাতাল, যেখানেই রাখা হোক না কেন; কিছু চিকিৎসা অত্যাবশ্যকীয়। যদি জ্বর থাকে, জ্বরের ঔষধ দিতে হবে সর্দিতে যদি নাক বন্ধ থাকে, তবে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে; যাতে বাচ্চা শ্বাস নিতে পারে ডায়রিয়া চলাকালীন পরিমাণ মতো ওরস্যালাইন খাওয়াতে হবে।

ডা. লুবাবা’র মতে, “এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভাইরাল ইনফেকশনের সময় বাচ্চার ডায়রিয়া হলে বাচ্চাকে সঠিক পরিমাণের সালাইন দিতে হবে। বাচ্চার ওজন যত, প্রতিবার ডায়রিয়ার পর ঠিক তত চা চামচ পরিমাণ স্যালাইন খাওয়াতে হবে। অর্থাৎ, একটা বাচ্চার ওজন যদি আট কেজি হয়, তাহলে সে প্রত্যেকবার পায়খানার পর আট চা চামচ স্যালাইন খাবে।”

তবে নির্দেশনা মেনে ওরস্যালাইন খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন এই বিজ্ঞানী।

তিনি বলেন, “ওরস্যালাইন একটা ওষুধ। এটা পরিমাণমতো খাওয়াতে হবে। এটা বানাতেও হবে একেবারে এক্স্যাক্ট নির্দেশ অনুযায়ী। এক্ষেত্রে, ওরস্যালাইন পানির বোতলে গুলিয়ে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত রেখে দিতে পারবো। এর মাঝে বাচ্চাকে যতটুকু খাওয়ানোর কথা, তা খাইয়ে সময় পার হলে বাকিটা ফেলে দিবো।”

ডায়রিয়া নিয়ে ভুল ধারণা

অনেক সময় বাচ্চার ডায়রিয়া হলে পরিবারের পক্ষ থেকে বাচ্চার মাকেও ওরস্যালাইন খেতে বলা হয়।

এই বিষয়টিকে ‘ভুল ধারণা’ হিসেবে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, “বাচ্চার মাকে ওরস্যালাইন দিলে বাচ্চার জন্য এটা কোনো প্রভাব ফেলছে না। কারণ দুধের মাধ্যমে ওরস্যালাইনটা ট্রান্সমিট হয় না। তাই, যার ডায়রিয়া হয়েছে, ওরস্যালাইন শুধু সে-ই খাবে।”

তিনি আরও বলেন, ভাইরাল ডায়রিয়া হলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার আশায় অনেকে অ্যান্টিবায়োটিক খান।

“ডায়রিয়া হলে অনেকেই এক দুই দিন দেখার পর হাসপাতালে আসে বা ফার্মেসিতে যায়। কিন্তু ভাইরাল ডায়রিয়ার ইনফেকশন ইমিডিয়েটলি ভালো করার মতো কোনও ঔষধ নেই।”

“বারবার ফার্মেসিতে গেলে ফার্মেসির লোকজন তাকে অ্যান্টিবায়োটিক দিবে। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক কখনওই ভাইরাস মারার জন্য ব্যবহার করা যায় না। অ্যান্টিবায়োটিক হচ্ছে ব্যাকটেরিয়ার জন্য।”

এছাড়া, অনেক বাবা-মা আছেন, যারা মনে করেন যে বাচ্চাকে বেশি বেশি খাবার স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।

এ বিষয়ে ডা. লুবাবা’র অভিমত, “না জেনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্যালাইন দিলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। এছাড়া, ঘন করে বানানো স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চাদের মারাত্মক সমস্যা হয়।”

“অতিরিক্ত স্যালাইন খেলে লবণ বেড়ে যায় শরীরে। এই তীব্র লবণের কারণে হাইপারনেট্রেমিয়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শরীরে লবণ বেড়ে গেলে বাচ্চার খিঁচুনি হয় এবং জটিল আকার ধারণ করে।”

“এই ধরনের রোগী শীতকালে বেশি পাওয়া যায়। কারণ যারা এই নিয়ম জানে না, ‘ভালো হচ্ছে না কেন, আরও বেশি খাওয়াই’ মনোভাব থেকে তারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্যালাইন খাওয়াতেই থাকে। তখন বাসার মাঝেই বাচ্চার খিঁচুনি শুরু হয়ে যায়। এই বাচ্চাগুলোকে আইসিইউ-তে রেখে ধীরে ধীরে তাদের শরীরের লবণের মাত্রা স্বাভাবিক করতে হয়। এর জন্য অনেক বেগ পেতে হয়।”

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন