শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩০, রবিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৪

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

অধ্যাপক ডা. এম এস জহিরুল হক চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

বারংবার মাথাব্যথার কারণে ভুক্তভোগীরা পারিবারিক, সামাজিক, আর্থিক এবং পেশাগত জীবনে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বিশ্বব্যাপী, মোট বয়স্ক (১৮-৬০ বছর) জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৪৬ জন প্রতি বছর মাথাব্যথায় একবার না একবার আক্রান্ত হন।

যেসব কারণে একজন মানুষের কর্মক্ষমতা এবং কার্যসময় ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে এই ‘মাথাব্যথা’। স্নায়ুরোগের মধ্যেও মাথাব্যথার হার সবচেয়ে বেশি। বারংবার মাথাব্যথার কারণে ভুক্তভোগীরা পারিবারিক, সামাজিক, আর্থিক এবং পেশাগত জীবনে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বিশ্বব্যাপী, মোট বয়স্ক (১৮-৬০ বছর) জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৪৬ জন প্রতি বছর মাথাব্যথায় একবার না একবার আক্রান্ত হন। এই মাথাব্যথার রোগীদের মধ্যে শতকরা প্রায় ১১ জন ‘মাইগ্রেন’ বা আধ-কপালি মাথাব্যথা; ৭০ জন ‘টেনশন টাইপ হেডএক’ বা মাংসপেশির সংকোচন জনিত মাথাব্যথা এবং শতকরা প্রায় ৩ জন রোগী ‘ক্রনিক ডেইলি হেডএক’ বা দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথায় আক্রান্ত হয়। সাধারণত, বয়স্ক মহিলারাই বিভিন্ন ধরনের মাথাব্যথায় কষ্ট পায়। প্রতি বছর শতকরা প্রায় ২০ জন শিশু ও কিশোর মাথাব্যথায় আক্রান্ত হয়।

মাথাব্যথার প্রকারভেদ : মাথাব্যথা প্রধানত দুই প্রকার- ১। প্রাইমারি হেডেক, যেমন-মাইগ্রেন, টেনশন টাইপ হেডেক। ক্লাস্টার হেডেক ইত্যাদি। ২। সেকেন্ডারি হেডএক যেমন-সাইনুসাইটিস, মাসটয়ডাইটিস, গ্লুকোমার, স্ট্রোক, মাথার আঘাতজনিত, মস্তিষ্কের টিউমার ইত্যাদি।

মাইগ্রেন : শতকরা প্রায় ১১ ভাগ বয়স্ক মানুষের এ ধরনের মাথাব্যথা হয়। পুরুষের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে মাইগ্রেন বেশি দেখা যায়। সাধারণত ১৫-১৬ বছর বয়স থেকে মাইগ্রেনের লক্ষণ দেখা দেয় এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ৪০-৫০ বছর বয়স পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
মাইগ্রেনের লক্ষণগুলো নিম্নরূপ : ১। মাথার যে কোনো একপাশে ব্যথা হয়। একবার একপাশে ব্যথা হলে পরবর্তীবার অন্য পাশেও ব্যথা হতে পারে। ২। ৪ ঘণ্টা থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যথা স্থায়ী হতে পারে। ৩। রক্তনালি (ধমনি/শিরা) সংকোচন/প্রসারণ বা টনটন প্রকৃতির ব্যথা অনুভূত হয়। ৪। ব্যথা অত্যন্ত তীব্র হয় এবং এ সময় কোনো কাজ করা যায় না। ৫। আলো বা শব্দে ব্যথার তীব্রতা বেড়ে যায়। ৬। ব্যথার সঙ্গে বমিভাব বা বমি হতে পারে। ৭। ব্যথা শুরুর আগে চোখের সামনে আলোর নাচানাচি, আঁকাবাঁকা লাইন ইত্যাদি (Aiv/Aura) দেখে রোগী মাইগ্রেন আগমন বুঝতে পারে। ৮। অন্ধকার ঘরে শুয়ে থাকলে ব্যথার তীব্রতা কমে।

টেনশন টাইপ হেডএক : শতকরা ৭০ ভাগ বয়স্ক মানুষের এ ধরনের মাথাব্যথা হয়ে থাকে। টেনশন টাইপ হেডএকও মাইগ্রেনের মতো কৈশোরে শুরু হয় এবং মহিলাদের মধ্যে বেশি পরিলক্ষিত হয়। মাথার মাংসপেশির সংকোচনের কারণে এই মাথাব্যথা হয়।

টেনশন টাইপ হেডএকের লক্ষণসমূহ নিম্নরূপ

১। মাথাজুড়ে ব্যথা হয়, ২। একটা চাপ-চাপ বা ব্যান্ডের মতো ব্যথা অনুভূত হয়, ৩। ব্যথা মাইগ্রেনের মতো ততটা তীব্র হয় না। রোগী ব্যথা নিয়ে সব ধরনের কাজকর্ম করতে পারেন বরং কাজের সময় ব্যথা অনুভব করা যায় না; কিন্তু কাজ শেষ করলেই আবার মাথাব্যথা ফিরে আসে। ৪। সাধারণত মাথাব্যথার সঙ্গে বমিভাব বা বমি হয় না। ৫। এই মাথাব্যথা কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। ৬। দুশ্চিন্তা, পারিবারিক বা পেশাগত বা মানসিক চাপের সঙ্গে এই মাথাব্যথার সম্পর্ক আছে।

ক্লাস্টার হেডএক : তুলনামূলকভাবে ক্লাস্টার হেডেক অনেক কম দেখা যায়। শতকরা ০.১ ভাগ মানুষের এ ধরনের মাথাব্যথা হয়। পুরুষ মানুষের মধ্যে এই ধরনের মাথাব্যথার প্রকোপ বেশি। আনুমানিক হার পুরুষ : মহিলা = ৬:১। সাধারণত ২০ বছর বয়সের পরে ক্লাস্টার হেডএক দেখা যায়।

ক্লাস্টার হেডেক লক্ষণসমূহ নিম্নরূপ : ১। ক্ষণস্থায়ী বারবার হয়। ২। অত্যন্ত তীব্র ব্যথা হয়। ৩। চোখের চারপাশে বা পেছনে ব্যথা হয়। ৪। চোখ লাল হয়ে যায় এবং পানি পড়ে। চোখের উপরের পাতা পড়ে যেতে পারে। ৫। প্রতিদিন একই সময়ে বা দিনে কয়েকবার ব্যথা হয় এবং কয়েক সপ্তাহব্যাপী স্থায়ী হয়। এরপর ব্যথা চলে যায় এবং কয়েক মাস পর ফের ব্যথা শুরু হয়।

সেকেন্ডারি হেডএক : শারীরিক বা মাথার বিভিন্ন রোগের কারণে আমাদের মাথাব্যথা হতে পারে। এসব মাথাব্যথাকে সেকেন্ডারি হেডএক বলে। যেমন- (টাইফয়েড, ভাইরাল), মস্তিষ্কের আবরণি প্রদাহ (ভাইরাল, ব্যাকটেরিয়ার বা টিউমারফুলার মেনিনজাইটিস), সাইনোসাইটিস, মাসটয়েডাইটিস, মস্তিষ্কের টিউমার, রক্তক্ষরণ বা স্ট্রোক, (SAH) ইত্যাদি।

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা : বিশ্বে মাথাব্যথার অধিকাংশ রোগীই জীবনে কখনো মাথাব্যথার জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় না, নিজেরাই ফার্মেসি থেকে বেদনানাশক বিভিন্ন ওষুধ কিনে খায়। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, খোদ যুক্তরাজ্যে এবং যুক্তরাষ্ট্রে গত এক বছরে মাত্র ৫০ শতাংশ মাইগ্রেনের রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েছেন। দেখা গেছে সেকেন্ডারি হেডএকের রোগীদের যখন বিভিন্ন রকম শারীরিক উপসর্গ দেখা যায় যেমন, অতিরিক্ত বমি, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস, হাত বা পায়ে বা মুখে অবশ/নিসার বা খিঁচুনি হয়, শুধু তখনই চিকিৎসকের পরামর্শের জন্য হাসপাতালে/চেম্বারে যায়। এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের অনেক উন্নতির ফলে অতি সহজে মাথাব্যথার রোগ নির্ণয় করা সম্ভব। সিটি স্ক্যান, এমআরআই বা পিইটি স্ক্যানের মাধ্যমে মাথার বিভিন্ন অংশের সুস্পষ্ট ইমেজ/ছবি পাওয়া যাওয়ার মাথাব্যথা কারণ উদঘাটন সম্ভব হয়েছে।

প্রাইমারি হেডএকের চিকিৎসা দুই স্তরে করতে হয়। যেমন : ১। এবরটিভ চিকিৎসা বা মাথাব্যথা তাৎক্ষণিক নিরাময় করা। এই জন্য বিভিন্ন বেদনানাশক ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, এসব বেদনানাশক ওষুধের সঙ্গে অবশ্যই পেপটিক আলসারনিরোধী ওষুধ খেতে হবে। অতিরিক্ত বেদনানাশক ওষুধ সেবনও আবার মাথাব্যথা হতে পারে, যাকে মেডিসিন ওভার ইউজ হেডেক বলা হয়। তাই অতীব প্রয়োজন ব্যতীত বেদনানাশক ওষুধ সেবন উচিত নহে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

২। প্রোফাইলেকটিক  চিকিৎসা- বারং বার মাথাব্যথা যেন না হয় এবং ব্যথার তীব্রতা যেনো কম থাকে এ জন্য দীর্ঘমেয়াদি যেসব ওষুধ সেবন করতে হয়। ওষুধের পাশাপাশি কিছু কিছু অভ্যাসও পরিবর্তন করতে হবে। অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান, মাদক সেবন, চা-কফি পান, অনিয়মিত এবং অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন, রোদ্র বা অতিরিক্ত গরম আবহাওয়া, অতিরিক্ত শারীরিক, মানসিক পরিশ্রম, ক্ষুধার্ত থাকলে, যে কোনো ধরনের মানসিক চাপ ইত্যাদি মাথাব্যথার কারণ। তাই এসব অভ্যাস সমাধান করলে মাথাব্যথা অনেকাংশে কমে আসবে। পাশাপাশি ইতিবাচক জীবন চর্চা, মানসিক বিশ্রাম ব্যথার প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে।

সেকেন্ডারি হেডএক : সেকেন্ডারি হেডএকের চিকিৎসার জন্য সাধারণত যে কারণে মাথাব্যথা হচ্ছে সেকারণ এর চিকিৎসা করতে হবে। একজন নিউরোলজিস্টের তত্ত্বাবধানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করে, যে অনুযায়ী চিকিৎসা করলেই নিরাময় সম্ভব।

লেখক : অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ঢাকা।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান
মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে বিএনপির উদ্যোগে শহীদ রঞ্জু স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন
সিরাজগঞ্জে বিএনপির উদ্যোগে শহীদ রঞ্জু স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রাজধানীতে ভয়াবহ রুশ হামলায় নিহত ২৬
ইউক্রেনের রাজধানীতে ভয়াবহ রুশ হামলায় নিহত ২৬

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিন বন্ধ থাকার পর ভোলার ১০ নৌরুটে লঞ্চ চলাচল শুরু
৩ দিন বন্ধ থাকার পর ভোলার ১০ নৌরুটে লঞ্চ চলাচল শুরু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র স্বীকৃতি’ নিয়ে ইউরোপীয় দেশগুলোর উদ্যোগের প্রশংসায় এরদোয়ান
‘ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র স্বীকৃতি’ নিয়ে ইউরোপীয় দেশগুলোর উদ্যোগের প্রশংসায় এরদোয়ান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এগিয়ে এলো বাংলাদেশ ‘এ’ দলের অস্ট্রেলিয়া যাত্রা
এগিয়ে এলো বাংলাদেশ ‘এ’ দলের অস্ট্রেলিয়া যাত্রা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই যোদ্ধাদের স্মরণে শিক্ষার্থীদের চিত্রাঙ্কন
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই যোদ্ধাদের স্মরণে শিক্ষার্থীদের চিত্রাঙ্কন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাস খেলতে গিয়ে মন্ত্রিত্ব হারালেন ভারতের মহারাষ্ট্রের কৃষিমন্ত্রী
তাস খেলতে গিয়ে মন্ত্রিত্ব হারালেন ভারতের মহারাষ্ট্রের কৃষিমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা এবং পারস্পরিক সহমর্মিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে’
‘ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা এবং পারস্পরিক সহমর্মিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভাঙ্গায় গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভাঙ্গায় গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভবনের ছাদ ধস, ইউজিসির তদন্ত কমিটি গঠন
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভবনের ছাদ ধস, ইউজিসির তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পলিকল্পনা করছে পর্তুগাল
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পলিকল্পনা করছে পর্তুগাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ভাসমান লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় ভাসমান লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ
টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন
গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প
যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে