শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, মঙ্গলবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৪

ঈদের আনন্দ ও খাওয়া-দাওয়া

অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ঈদের আনন্দ ও খাওয়া-দাওয়া

এক মাস রমজানের সিয়াম সাধনার পর আসছে ঈদ, যা বয়ে আনবে সবার জন্য অনাবিল আনন্দ। ঈদ মানেই খুশি, ঈদ মানেই আনন্দ, খাওয়া-দাওয়া, নতুন জামা-কাপড় আর ঘোরাঘুরি। ছোট বাচ্চা থেকে বয়স্করা সবাই ঈদের আনন্দকে বরণ করে নেওয়ার জন্য উদগ্রীব। রোজার এক মাসে মানুষের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে যে পরিবর্তন আসে, সেটাতেই অনেকে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। মাসখানেক সিয়াম সাধনার পর ঈদের দিন সকালেই শুরু হয় ইচ্ছেমতো খাওয়া-দাওয়া। আর ঈদের দিনে আনন্দের অন্যতম আয়োজনটাই হলো নানা রকমের খাবার-দাবার। সকালবেলা উৎসবের শুরুটাই হয় মিষ্টি, সেমাই, পোলাও, কোর্মাসহ আরও কত রকমের খাবার দিয়ে। অনেকে এই সুযোগে বেশ একটা ভূরিভোজ করে ফেলেন। আসলে ঈদের দিন এভাবে লাগামছাড়া খাওয়া-দাওয়া করাটা হতে পারে স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। হঠাৎ ঈদের দিনে অতি ভোজনের ফলে পাকস্থলী তথা পেটের ওপর চাপটা পড়ে বেশি। নিজের ঘরে হরেক রকমের খাবারের সঙ্গে বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজনের বাসায় বেড়াতে গেলেই ইচ্ছা-অনিচ্ছায় আরও বেশি খেতে হয়। ফলে অধিক চাপে অনেক সময় পাকস্থলীর এনজাইম ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। এ কারণে পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রাইটিস, ডায়রিয়া, বমি, পেটফাঁপা ইত্যাদি হরহামেশাই দেখা যায়। সাধারণত ঈদের দিন প্রচুর তৈলাক্ত খাবার যেমন পোলাও, বিরিয়ানি, মুরগি, খাসি বা গরুর গোশত, কাবাব, রেজালা আর এর সঙ্গে মিষ্টি জাতীয় খাবার আমরা সবাই খাই। একসঙ্গে বেশি খাওয়ার ফলে পেটে অস্বস্তিকর অনুভূতি, ভরা ভরা ভাব, বারবার ঢেঁকুর ওঠা এমনকি বুকে ব্যথা পর্যন্ত হতে পারে। যাদের পেপটিক আলসার আছে, তাদের রোজা রাখার ফলে দীর্ঘক্ষণ পেট খালি থাকার জন্য নিঃসরিত হাইড্রোক্লোরিক এসিড পাকস্থলী ও ডিওডেনামে ক্ষত করতে পারে। তৈলাক্ত ও ঝাল মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ায় পাকস্থলী ও ডিওডেনামের ক্ষতে পুনরায় প্রদাহের সৃষ্টি হয়। ফলে বুক জ্বালা, পেট জ্বালা ইত্যাদি অনেক বেড়ে যায়। আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম রোগে যারা ভোগেন, তাদের সমস্যাটা আরও বেশি দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারগুলো যেমন পায়েস, সেমাই, হালুয়া ইত্যাদি খাবারে অস্বস্তি, ঘন ঘন মলত্যাগ ও অসম্পূর্ণ মলত্যাগের অনুভূতি হয়। আবার বিভিন্ন খাবার অন্ত্র থেকে অতিরিক্ত পানি শোষণ করে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। যাদের অ্যানাল ফিশার ও পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি আগে থেকেই আছে, তাদের এ সমস্যা আরও বেশি প্রকট হয়। যাদের হিমোরয়েড বা পাইলসের সমস্যা আছে, তাদের পায়ুপথে রক্তক্ষরণও হতে পারে।

আসলে ছোট বাচ্চাদের ঈদ আনন্দটা সবচেয়ে বেশি। তারা শখ করে দু-একটা রোজা রাখে, রোজা শেষে ঈদের দিন মজার মজার খাবার খেতে বেশি পছন্দ। তবে অতিভোজনে যে কারও মতো ছোটদেরও সমস্যা হতে পারে।

খাবার পরিমাণের দিকে নজর দিন : যে কোনো কিছু খেলেই সব সময় শরীরে সমস্যা হবে এমন কথা নেই। শুধু পরিমাণটা ঠিক রাখলেই হলো। কোনো শারীরিক সমস্যা না থাকলে হজমে সহায়ক সব ধরনের এনজাইম সঠিকভাবেই কাজ করে। এমনকি গুরুপাক তৈলাক্ত বা চর্বিযুক্ত খাদ্যগুলো সহজে হজম হয়ে যায়। তবে অবশ্যই অতিভোজন না করাই ভালো। ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার আগে অল্প করে সেমাই বা পায়েস খাওয়া ভালো। এগুলোর সঙ্গে কিশমিশ, বাদাম, ফলের জুস, যেমন পেঁপে, আম ইত্যাদি খেতে পারেন। খাবার আধঘণ্টা পর দেড় থেকে দুই গ্লাস পানি খেয়ে ঈদের নামাজ পড়তে যাবেন। দিনে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে প্রচুর পানি ও অন্যান্য তরল খাবার খাওয়া ভালো। একবারে বেশি করে না খেয়ে অল্প করে বারবার খাবেন। পোলাও বা বিরিয়ানির সঙ্গে সালাদ জাতীয় খাবার এবং দই খেতে পারেন।

যাদের বেশি সতর্কতা দরকার : যারা মাঝবয়সি বা বয়োবৃদ্ধ বা যাদের অন্যান্য শারীরিক সমস্যা আছে, যেমন ডায়াবেটিস, হাই- ব্লাডপ্রেসার বা হৃদরোগ ইত্যাদি, তাদের খাবারের ব্যাপারে সতর্ক থাকা জরুরি। ডায়াবেটিস রোগীকে অবশ্যই মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। তবে কৃত্রিম চিনি দিয়ে তৈরি খাবার খেতে পারেন এবং টক খাবারের মাধ্যমে রসনা পূরণ করতে পারেন। সবজি বা টক ফল দিয়ে মজাদার খাবার আগেই বানিয়ে রাখুন। এগুলো আপনাকে অন্য খাবার থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করবে। নেহায়েত মিষ্টি খেতে চাইলে চিনির বিকল্প দিয়ে তৈরি করে নিবেন। পোলাও বিরিয়ানি কম খাবেন, ভাত খাওয়াই ভালো। তাই বলে অতিরিক্ত খাবার অবশ্যই পরিহার করবেন। মুরগি বা গরুর মাংস খাওয়া যাবে যদি অতিরিক্ত তেল বা চর্বি না থাকে। সঙ্গে কিডনির সমস্যা থাকলে মাংস পরিহার করতে হবে। খাসি, কলিজা, মগজ, চিংড়ি ইত্যাদি খাবেন না। খাবারের পরিমাণটা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে বড় কথা এসব খাবার একবেলাই খাওয়া উচিত, অন্য বেলা স্বাভাবিক খেতে হবে। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এদিন একটু বেশি হাঁটাহাঁটি করতে পারেন, প্রয়োজনে ডায়াবেটিসের ওষুধ বা ইনসুলিনের মাত্রা একটু বাড়াতে হতে পারে। এ ব্যাপারে ঈদের আগেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যাদের রক্তে কোলেস্টেরল বেশি বা উচ্চরক্তচাপ আছে অথবা হার্টের সমস্যা আছে অথবা যারা মুটিয়ে যাচ্ছেন, তাদের অবশ্যই তেল ও চর্বি এড়িয়ে যেতে হবে। তবে চর্বি ছাড়া গরুর মাংস খাওয়া যাবে পরিমাণ মতো। ভাজা পোড়া খাবেন না, বিশেষ করে বাইরের। মিষ্টিও পরিমাণের বেশি খাওয়া যাবে না। পোলাও কম খাবেন, ভাত হলেই ভালো। ফল বা ফলের রস, সালাদ ইত্যাদি বেশি করে খাবেন। বিশেষ করে খাবারের শুরুতে সালাদ খেলে অন্য খাবারের জন্য জায়গা কমে যাবে। এছাড়া টক দই খেলে উপকার পাবেন। কিডনির সমস্যা থাকলে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য যেমন মাছ-মাংস অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ফল খাবার ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা থাকে। তাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া উচিত ঈদের আগেই।

মনে রাখতে হবে :

(১) খাবারের পরিমাণের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখাটা সবার জন্যই জরুরি। পেটপুরে খাওয়া মানসিক তৃপ্তি দিতে পারে বটে কিন্তু শরীরের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর। একবারে বেশি না খেয়ে বারে বারে কম পরিমাণে খাওয়া ভালো। সকালের নাশতা একটু বেশি হলেও দুপুরের খাবার হবে হালকা। রাতের খাবার মসলাদার না হওয়াই উচিত।

(২) গুরুপাক জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভালো। যদি একান্তই খেতে ইচ্ছে হয়, তবে পরিমাণে কম খেতে হবে। যে খাবারে সমস্যা বেশি হয়, তা পরিহার করা উচিত। অতিরিক্ত পোলাও, বিরিয়ানি বা চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার করবেন।

(৩) যারা গ্যাস্ট্রিক আলসার বা আইবিএস বা অন্যান্য পেটের রোগে ভোগেন, তারা ডমপেরিডন, ওমেপ্রাজল বা প্যান্ট্রোপ্রাজল জাতীয় ওষুধ খাবেন। এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ এবং বিভিন্ন এনজাইম খেতে পারেন। যাদের আইবিএস আছে, তারা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার পরিহার করবেন। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা, এনাল ফিসার ও পায়ুপথে জ্বালাপোড়া বা ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা আছে, তারা ইসবগুলের ভুসি, বেল, পেপে ইত্যাদি খেতে পারেন।

(৪) রাতে কোনো দাওয়াতে গেলে অল্প পরিমাণে খাবেন। খাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা পর বিছানায় যাবেন।

(৫) ঈদের সময় সাধারণত সবাই একত্রে বসে খায় এবং অনেক গল্প গুজব করেন। এতে অতিরিক্ত বাতাস পাকস্থলীতে ঢুকে, ফলে বারবার ঢেঁকুর তোলার সমস্যা হয়। তাই খাবারের সময় যতটা সম্ভব কম গল্পগুজব করা উচিত এবং গোগ্রাসে না খেয়ে খাবার ভালো করে চিবিয়ে খেতে হবে।

(৬) খাবারের সময় একটু পর পর পানি না খাওয়া উচিত, এতে হজম রসগুলো পাতলা হয় এবং হজমের অসুবিধা হতে পারে। তাই খাওয়ার অন্তত আধা বা এক ঘণ্টা পর পানি পান করা উচিত।

(৭) কোমল পানীয়, চিনিযুক্ত পানীয় পরিহার করবেন। এসবের বদলে চিনি ছাড়া ফলের জুস, বোরহানি, টক দই, পুদিনা লাচ্ছি, ডাবের পানি ইত্যাদি খেতে পারেন।

(৮) কোনো সময় বেশি খেয়ে ফেললে বা দাওয়াত থাকলে অন্য সময় রুটি, সালাদ বা স্যুপ খেতে পারেন। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ভাত, চিনি, মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।

(৯) রাতে খাবারের পরপরই ঘুমাতে যাবেন না। সম্ভব হলে কিছুক্ষণ হাঁটাচলা করবেন এবং দু-তিন ঘণ্টা পর ঘুমাবেন।

(১০) ব্যায়াম অব্যাহত রাখুন। পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন নিয়ে হাঁটাচলা করতে পারেন। এতে মন প্রফুল্ল থাকবে, শরীরও সুস্থ থাকবে।

(১১) মনে রাখতে হবে খাওয়া-দাওয়ার ফলে যদি শারীরিক সমস্যা হয়, তবে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

ঈদ অবশ্যই আনন্দের, আর এর সঙ্গে মনে হয় ভূরিভোজ না করলে আনন্দটার পূর্ণতা পায় না। খাওয়া দাওয়ার সঙ্গে মনে রাখতে হবে, খাওয়াটা যেন হয় ভেজালমুক্ত, টাটকা, স্বাস্থ্যসম্মত, সহজপাচ্য এবং উপাদেয়। তা অবশ্যই হতে হবে পরিমিত এবং পরিকল্পিত। ঈদের সময় শারীরিকভাবে সুস্থ না থাকলে সব আনন্দই মাটি হয়ে যাবে। কেননা কথায় আছে ‘সুস্থ দেহে সুস্থ মন’। অতিভোজনের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। পুরোপুরি পেট ভরে না খাওয়াই উচিত। আমাদের প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘পেটের এক-তৃতীয়াংশ ভাগ আহারের জন্য, এক-তৃতীয়াংশ ভাগ পানির জন্য আর এক-তৃতীয়াংশ শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৩৪৯)। এ কথাও মনে রাখতে হবে, অতিভোজন এমনকি স্বাভাবিক খাওয়া-দাওয়ার ফলেও যদি শারীরিক সমস্যা হয়, তবে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম