শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও এ কথা সত্য যে, দুই দেশের জনগণের মাঝে ঐক্যের দৃঢ়বন্ধন ও ভিত তৈরি হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েই। সেই ধারাবাহিকতায় ৫০ বছর অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তার প্রধান অংশীদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে নিরবচ্ছিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা ও সাহায্য করে যাচ্ছে তা স্বীকার করতেই হবে। উন্নয়ন ও বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের অবদানের কলেবরও তাই অনেক বড়। বর্তমানে দুটি দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক বন্ধন খুবই সুদৃঢ় ও সুদূরপ্রসারী। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, মানবাধিকার সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, প্রতিরক্ষাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও দুটি দেশ একসঙ্গে কাজ করছে। বিশেষ করে আগামীতে বৈশ্বিক যে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে সেখানেও ভবিষ্যৎ লড়াই-এ দুই দেশের মেলবন্ধন ও ঐকতান অটুট থাকবে।

মাকিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মাঝে পারস্পরিক বোঝাপড়ার উদ্ভব ঘটেছিল একাত্তরের উত্তাল সময়েই। যদিও সে সময় নিক্সন প্রশাসন বাংলাদেশের বিরোধী অবস্থানে ছিলেন। কিন্তু সেই বিরোধিতা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সিনেট এবং কংগ্রেসের নেতারা ছিলেন বিপরীত ভূমিকায়। তাঁরা নিক্সন প্রশাসনের বিরোধিতাকে অমান্য করে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতাকে শুধু সমর্থন জোগানোই নয়, তা ত্বরান্বিত করতে এগিয়ে আসেন। আমরা তাই প্রয়াত সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি, সিনেটর ফ্র্যাংক চার্চসহ অনেক আইন প্রণেতাকে স্মরণ না করে পারি না। কেননা উল্লিখিতরা বাংলাদেশে দখলদার পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যা থেকে বিরত না হওয়া পর্যন্ত পাকিস্তানকে সমস্ত ধরনের অর্থনৈতিক সহায়তা বন্ধ করার জন্য বৈদেশিক সহায়তা বিল প্রণয়নে এগিয়ে এসেছিলেন। একইভাবে সে সময় মার্কিন মিডিয়াও সোচ্চার ছিল বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের বুদ্ধিজীবী এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা সে সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে ভীষণরকম সোচ্চার হয়ে ওঠেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত দুই সাংবাদিক নিউইয়র্ক টাইমসের সিডনি শ্যানবার্গ এবং নিউজউইকের টনি ক্লিফটনকে স্মরণে এনে তাঁদের অতলান্ত শ্রদ্ধা জানানোটা আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এই দুজন সাংবাদিক সব ভয়ভীতি উপেক্ষা করে একাত্তরে পাকিস্তানিদের নারকীয় সব হত্যাকান্ড, পাপাচার নিজেদের লিখনীর মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। বলতেই হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই দুই মার্কিন সাংবাদিক অত্যন্ত সাহসী ও অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সিডনি শ্যানবার্গ প্রথম বিদেশি সাংবাদিক হিসেবে ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে মুক্ত বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলেন। পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের প্রামাণিক প্রমাণ তিনি তুলে ধরেছিলেন বিশ্ববাসীর কাছে।

এই লেখায় আরও দুজনের মার্কিন নাগরিকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ না করে পারছি না। এ দুজন হলেন প্রতিভাবন গায়ক জর্জ হ্যারিসন এবং সেতার বাদনে কিংবদন্তি রবিশঙ্কর। একাত্তরের আগেই সংগীত শিল্পী জর্জ হ্যারিসনের সঙ্গে রবিশঙ্করের অমূল্য এক বন্ধুত্ব তৈরি হয়। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এই দুজন মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ শরণার্থীর দুর্দশার কথা আর পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের কথা শুনে ভীষণ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। বাংলাদেশের মানুষের কষ্ট আর যন্ত্রণার বিষয়টি তাঁদের হৃদয়ে ভীষণ নাড়া দেয়। তাঁরা দুজন মিলে বাংলাদেশের মানুষের জন্য সাহায্য তহবিল সংগ্রহে তৎপর হয়ে ওঠেন। অতঃপর তাঁদের এই মানবিক উদ্যোগের সঙ্গে আরও যুক্ত হন মার্কিন গায়ক বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি প্রেস্টন, রিঙ্গো স্টার, ওস্তাদ আলী আকবর খান, ওস্তাদ আল্লারাখা খানসহ অনেকে। শরণার্থীদের মানবিক সহায়তায় তহবিল সংগ্রহে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট ম্যাডিসন স্কয়ারে ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর আয়োজন করা হয়। সেই কনসার্টের রেশ আজও বাঙালির মনে রয়ে গেছে।

সেই ঐতিহাসিক বন্ধন যেন আরও দৃঢ় হয় যখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি সফরে আসেন এবং বাংলাদেশের পুনর্গঠনে অবারিত সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে ফের বটবৃক্ষ রোপণ (আগের বটবৃক্ষটি পাকসেনারা নষ্ট করে ফেলেছিল) করেছিলেন গণতান্ত্রিক চেতনার বিকাশকে অক্ষুণœ রাখার জন্য। গত ৫০ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সহযোগিতা বিকশিত হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সেবা-পরিসেবার মানবৃদ্ধি, রাজনৈতিক-সামাজিক উন্নয়ন-এসব ক্ষেত্রেই আমরা দেখেছি যুক্তরাষ্ট্রের অবারিত হাত বাড়িয়ে দিতে। একই সঙ্গে কল্যাণমূলক আরও অনেক উদ্যোগেই তাদের কাছ থেকে বন্ধুত্বপূর্ণ আচারণ পাওয়া গেছে।

শিল্প-খাতের কথাই ধরা যাক। এই খাতের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যেমন সহযোগিতা করেছে তেমনি আবার মার্কিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এ দেশের মেধাবী তরুণদের জন্যও দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছে। মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার জন্য দরজা খুলে দেওয়ায় এ দেশের তরুণ-তরুণীরা উচ্চতর শিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে।  পরবর্তীতে তাঁরা দেশে ফিরে সৃজনশীল উদ্যোক্তা হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পেরেছে। এখানেই শেষ না; মার্কিন নাগরিক অনাবাসী বাংলাদেশিদের জন্য (এনআরবি) বড় সুযোগ করে

দিয়েছে। এই অনাবাসী বাংলাদেশিরা এখন নিয়মিতভাবে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ করে থাকে। এই রেমিট্যান্স আমাদের প্রবৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখছে।

এ কথা না বললেই নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এখনো বাংলাদেশিদের অভিবাসনের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের তরুণরা যে সুযোগ অহরহ নিচ্ছে। গত ৫০ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে তার পরিমাণও অনেক বড়। ১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্তত পক্ষে ৮ বিলিয়ন ডলার সাহায্য দিয়েছে। এ সাহায্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষিপ্রযুক্তির বিকাশ, জলবায়ু অভিযোজন, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশগত সুরক্ষা জনস্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নতি ও প্রসার- এখানেও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। এটিও উল্লেখ করা প্রয়োজন যে মিয়ানমার থেকে নির্যাতিত হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থেকেছে। শুধু এই নয়, বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্যোগ ও দুর্ভাবনায় বরাবরই পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কভিড মহামারি চলাকালীন কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র কয়েক কোটি ডোজ টিকা অনুদান হিসেবে প্রেরণ করে। এ ছাড়া এ মহামারি প্রতিরোধে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনায় ১২১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।

জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা, দুর্যোগ প্রশমনসহ আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের আধুনিকীকরণ, শিল্পের প্রসার, গার্মেন্ট খাতের প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতিসহায়তার প্রশংসা করতেই হয়। আমাদের শিল্প খাতের অন্যতম অক্সিজেন গার্মেন্ট খাত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানিমুখী খাত। ইউরোপ এবং আমেরিকার বাজারে কেন্দ্রীভূত এ খাত। বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের বড় বাজার এখনো আমেরিকা। ২০২২ সালের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশ ৬.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোশাক রপ্তানি করে। এর আগে ২০২১ সালে শুধু জানুয়ারি থেকে আগস্ট এ আট মাসে পোশাক রপ্তানি হয় ৪.৩২ বিলিয়ন ডলারের। করোনাকালীন পোশাক রপ্তানি কিছুটা কমে এসেছিল সত্য। কিন্তু সব বৈরিতা পেরিয়ে আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির হার বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া আমরা দেখছি বিভিন্ন মার্কিন কোম্পানি বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করছে। এ বিনিয়োগের পরিমাণও কম নয়। ২০২১ সালে ৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ ছিল। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিমান, বিদ্যুৎ টারবাইন, নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন, ড্রেজিংসহ পরিবহন ও যোগাযোগ বা অবকাঠামোগত উন্নয়ন খাতেও সহযোগিতা পাওয়া গেছে; যা ছিল মোট বৈদেশিক বিনিয়োগের ২০ শতাংশ। এ বিনিয়োগগুলো কেন্দ্রীভূত ছিল প্রাকৃতিক গ্যাস আহরণ বা উত্তোলন, ব্যাংক-বীমা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো খাত ঘিরে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিয়ত আরও বিভিন্ন ধরনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার মনোভাব দেখতে পাচ্ছি। সম্প্রতি চালু হওয়া ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলও আরও নতুন আশার সঞ্চার করেছে। সুনির্দিষ্টভাবে তৈরি হওয়া এ বিজনেস অ্যাডভোকেসি প্ল্যাটফরম দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতিতে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় নিয়ে যাত্রা করেছে। এ প্ল্যাটফরম থেকে যেসব বিষয় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক করিডোরকে আরও শক্তিশালী করা। এতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুদূর দ্বার আরও উন্মুক্ত হবে। এখানেই শেষ নয়, বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠায় দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে কোনো ফারাক বা ঘাটতি নেই। জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বড় অংশীদার এখন বাংলাদেশ। বিভিন্ন দেশে সংঘর্ষ নির্মূল ও বিশ্বশান্তি স্থাপনে বাংলাদেশের সুনাম এখন সর্বত্র বিস্তৃত। আমরা এও দেখেছি দুটো দেশ হাতে হাত মিলিয়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, ডব্লিউটিও, আসিয়ান রিজিওনাল ফোরামসহ জাতিসংঘ নেতৃত্বাধীন বহুমুখী সব সংগঠনের সঙ্গে কাজ করছে। আবার এটাও দেখছি জলবায়ুবান্ধব আর্থিক অন্তর্ভুক্তি -মূলক উন্নয়নে বাংলাদেশ যে কাজ করছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক সমাদৃত হচ্ছে। আমরা দেখছি উভয় দেশই বহুপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোয় ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। এতে দুই দেশের অংশীদারিমূলক লাভও হচ্ছে। এটা সত্য যে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের পর এক ভিন্নতর বিশ্ব আমরা দেখতে পাচ্ছি। এ যুদ্ধে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাব বাড়ছে সর্বত্রই। এ যুদ্ধের প্রভাবে আমরা অনেকভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে মুদ্রাস্ফীতির কারণে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় অগ্রসরমান দেশগুলোকে অনেক খেসারত দিতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে আরও গভীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা কেউই অস্বীকার করতে পারবে না। গত ৫০ বছরে দুই দেশের মধ্যে যে মধুর কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রবহমান রয়েছে সেখানে দুই দেশের জনগণের বিরাট অবদান রয়েছে। যে কথা আগেই বলেছি একাত্তরের যুদ্ধ চলাকালীনই দুই দেশের জনগণের মাঝে যে অনন্য সম্পর্কের ভিত তৈরি হয়েছিল তা অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেবে। সবশেষে বলব যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্কের যে মজবুত ভিত তৈরি হয়েছে তার সূচনা হয় একাত্তরেই। নানা শ্রোতধারায় তা এখন আরও বিকশিত হয়েছে, আরও বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পেলে আর মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার আরও বাড়লে দুই দেশই বাণিজ্য, শান্তি-সম্প্রীতি ও সুশাসনের পরিপূরক হয়ে উঠবে। তবে এ সম্পর্ক টেকসই করতে হলে বাংলাদেশের কূটনীতি আরও স্মার্ট ও পেশাদারি করতে হবে। যেসব ক্ষেত্রে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। প্রবাসী বাঙালিদের সহায়তা নিয়ে সম্পর্কের টানাপোড়েন (যদি কোথাও থেকে থাকে) তা দূর করতে উদ্যোগ নিতে হবে।

 

                লেখক : অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে নবম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে নবম দিনের আপিল শুনানি চলছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ
বগুড়ায় মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমার বিশ্বজিতের সুরে কিশোরের নতুন গান
কুমার বিশ্বজিতের সুরে কিশোরের নতুন গান

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে দুই উপজেলা ও এক পৌর বিএনপির কমিটি ঘোষণা
শেরপুরে দুই উপজেলা ও এক পৌর বিএনপির কমিটি ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লাবুশেনের ব্যাটে রানের ফোয়ারা
লাবুশেনের ব্যাটে রানের ফোয়ারা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর
রায়পুরায় স্কুল শিক্ষিকাকে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা গ্রামবাসীর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে বাংলাদেশকে অনুরোধ মিয়ানমারের

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অটোচালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা
শাবিপ্রবি ছাত্রদল সভাপতির উদ্যোগে মুক্ত দুই ছাত্র ইউনিয়ন নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা
আশুলিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৬ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ
নাফ নদে ৬ রোহিঙ্গা জেলেকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর
অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ‘বুড়ো দল’ নিয়ে সমালোচনা স্টিভ ওয়াহর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীতের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা