শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও এ কথা সত্য যে, দুই দেশের জনগণের মাঝে ঐক্যের দৃঢ়বন্ধন ও ভিত তৈরি হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েই। সেই ধারাবাহিকতায় ৫০ বছর অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তার প্রধান অংশীদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে নিরবচ্ছিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা ও সাহায্য করে যাচ্ছে তা স্বীকার করতেই হবে। উন্নয়ন ও বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের অবদানের কলেবরও তাই অনেক বড়। বর্তমানে দুটি দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক বন্ধন খুবই সুদৃঢ় ও সুদূরপ্রসারী। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, মানবাধিকার সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, প্রতিরক্ষাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও দুটি দেশ একসঙ্গে কাজ করছে। বিশেষ করে আগামীতে বৈশ্বিক যে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে সেখানেও ভবিষ্যৎ লড়াই-এ দুই দেশের মেলবন্ধন ও ঐকতান অটুট থাকবে।

মাকিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মাঝে পারস্পরিক বোঝাপড়ার উদ্ভব ঘটেছিল একাত্তরের উত্তাল সময়েই। যদিও সে সময় নিক্সন প্রশাসন বাংলাদেশের বিরোধী অবস্থানে ছিলেন। কিন্তু সেই বিরোধিতা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সিনেট এবং কংগ্রেসের নেতারা ছিলেন বিপরীত ভূমিকায়। তাঁরা নিক্সন প্রশাসনের বিরোধিতাকে অমান্য করে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতাকে শুধু সমর্থন জোগানোই নয়, তা ত্বরান্বিত করতে এগিয়ে আসেন। আমরা তাই প্রয়াত সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি, সিনেটর ফ্র্যাংক চার্চসহ অনেক আইন প্রণেতাকে স্মরণ না করে পারি না। কেননা উল্লিখিতরা বাংলাদেশে দখলদার পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যা থেকে বিরত না হওয়া পর্যন্ত পাকিস্তানকে সমস্ত ধরনের অর্থনৈতিক সহায়তা বন্ধ করার জন্য বৈদেশিক সহায়তা বিল প্রণয়নে এগিয়ে এসেছিলেন। একইভাবে সে সময় মার্কিন মিডিয়াও সোচ্চার ছিল বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের বুদ্ধিজীবী এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা সে সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে ভীষণরকম সোচ্চার হয়ে ওঠেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত দুই সাংবাদিক নিউইয়র্ক টাইমসের সিডনি শ্যানবার্গ এবং নিউজউইকের টনি ক্লিফটনকে স্মরণে এনে তাঁদের অতলান্ত শ্রদ্ধা জানানোটা আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এই দুজন সাংবাদিক সব ভয়ভীতি উপেক্ষা করে একাত্তরে পাকিস্তানিদের নারকীয় সব হত্যাকান্ড, পাপাচার নিজেদের লিখনীর মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। বলতেই হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই দুই মার্কিন সাংবাদিক অত্যন্ত সাহসী ও অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সিডনি শ্যানবার্গ প্রথম বিদেশি সাংবাদিক হিসেবে ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে মুক্ত বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলেন। পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের প্রামাণিক প্রমাণ তিনি তুলে ধরেছিলেন বিশ্ববাসীর কাছে।

এই লেখায় আরও দুজনের মার্কিন নাগরিকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ না করে পারছি না। এ দুজন হলেন প্রতিভাবন গায়ক জর্জ হ্যারিসন এবং সেতার বাদনে কিংবদন্তি রবিশঙ্কর। একাত্তরের আগেই সংগীত শিল্পী জর্জ হ্যারিসনের সঙ্গে রবিশঙ্করের অমূল্য এক বন্ধুত্ব তৈরি হয়। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এই দুজন মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ শরণার্থীর দুর্দশার কথা আর পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের কথা শুনে ভীষণ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। বাংলাদেশের মানুষের কষ্ট আর যন্ত্রণার বিষয়টি তাঁদের হৃদয়ে ভীষণ নাড়া দেয়। তাঁরা দুজন মিলে বাংলাদেশের মানুষের জন্য সাহায্য তহবিল সংগ্রহে তৎপর হয়ে ওঠেন। অতঃপর তাঁদের এই মানবিক উদ্যোগের সঙ্গে আরও যুক্ত হন মার্কিন গায়ক বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি প্রেস্টন, রিঙ্গো স্টার, ওস্তাদ আলী আকবর খান, ওস্তাদ আল্লারাখা খানসহ অনেকে। শরণার্থীদের মানবিক সহায়তায় তহবিল সংগ্রহে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট ম্যাডিসন স্কয়ারে ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর আয়োজন করা হয়। সেই কনসার্টের রেশ আজও বাঙালির মনে রয়ে গেছে।

সেই ঐতিহাসিক বন্ধন যেন আরও দৃঢ় হয় যখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি সফরে আসেন এবং বাংলাদেশের পুনর্গঠনে অবারিত সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে ফের বটবৃক্ষ রোপণ (আগের বটবৃক্ষটি পাকসেনারা নষ্ট করে ফেলেছিল) করেছিলেন গণতান্ত্রিক চেতনার বিকাশকে অক্ষুণœ রাখার জন্য। গত ৫০ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সহযোগিতা বিকশিত হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সেবা-পরিসেবার মানবৃদ্ধি, রাজনৈতিক-সামাজিক উন্নয়ন-এসব ক্ষেত্রেই আমরা দেখেছি যুক্তরাষ্ট্রের অবারিত হাত বাড়িয়ে দিতে। একই সঙ্গে কল্যাণমূলক আরও অনেক উদ্যোগেই তাদের কাছ থেকে বন্ধুত্বপূর্ণ আচারণ পাওয়া গেছে।

শিল্প-খাতের কথাই ধরা যাক। এই খাতের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যেমন সহযোগিতা করেছে তেমনি আবার মার্কিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এ দেশের মেধাবী তরুণদের জন্যও দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছে। মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার জন্য দরজা খুলে দেওয়ায় এ দেশের তরুণ-তরুণীরা উচ্চতর শিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে।  পরবর্তীতে তাঁরা দেশে ফিরে সৃজনশীল উদ্যোক্তা হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পেরেছে। এখানেই শেষ না; মার্কিন নাগরিক অনাবাসী বাংলাদেশিদের জন্য (এনআরবি) বড় সুযোগ করে

দিয়েছে। এই অনাবাসী বাংলাদেশিরা এখন নিয়মিতভাবে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ করে থাকে। এই রেমিট্যান্স আমাদের প্রবৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখছে।

এ কথা না বললেই নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এখনো বাংলাদেশিদের অভিবাসনের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের তরুণরা যে সুযোগ অহরহ নিচ্ছে। গত ৫০ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে তার পরিমাণও অনেক বড়। ১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্তত পক্ষে ৮ বিলিয়ন ডলার সাহায্য দিয়েছে। এ সাহায্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষিপ্রযুক্তির বিকাশ, জলবায়ু অভিযোজন, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশগত সুরক্ষা জনস্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নতি ও প্রসার- এখানেও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। এটিও উল্লেখ করা প্রয়োজন যে মিয়ানমার থেকে নির্যাতিত হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থেকেছে। শুধু এই নয়, বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্যোগ ও দুর্ভাবনায় বরাবরই পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কভিড মহামারি চলাকালীন কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র কয়েক কোটি ডোজ টিকা অনুদান হিসেবে প্রেরণ করে। এ ছাড়া এ মহামারি প্রতিরোধে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনায় ১২১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।

জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা, দুর্যোগ প্রশমনসহ আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের আধুনিকীকরণ, শিল্পের প্রসার, গার্মেন্ট খাতের প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতিসহায়তার প্রশংসা করতেই হয়। আমাদের শিল্প খাতের অন্যতম অক্সিজেন গার্মেন্ট খাত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানিমুখী খাত। ইউরোপ এবং আমেরিকার বাজারে কেন্দ্রীভূত এ খাত। বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের বড় বাজার এখনো আমেরিকা। ২০২২ সালের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশ ৬.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোশাক রপ্তানি করে। এর আগে ২০২১ সালে শুধু জানুয়ারি থেকে আগস্ট এ আট মাসে পোশাক রপ্তানি হয় ৪.৩২ বিলিয়ন ডলারের। করোনাকালীন পোশাক রপ্তানি কিছুটা কমে এসেছিল সত্য। কিন্তু সব বৈরিতা পেরিয়ে আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির হার বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া আমরা দেখছি বিভিন্ন মার্কিন কোম্পানি বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করছে। এ বিনিয়োগের পরিমাণও কম নয়। ২০২১ সালে ৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ ছিল। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিমান, বিদ্যুৎ টারবাইন, নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন, ড্রেজিংসহ পরিবহন ও যোগাযোগ বা অবকাঠামোগত উন্নয়ন খাতেও সহযোগিতা পাওয়া গেছে; যা ছিল মোট বৈদেশিক বিনিয়োগের ২০ শতাংশ। এ বিনিয়োগগুলো কেন্দ্রীভূত ছিল প্রাকৃতিক গ্যাস আহরণ বা উত্তোলন, ব্যাংক-বীমা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো খাত ঘিরে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিয়ত আরও বিভিন্ন ধরনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার মনোভাব দেখতে পাচ্ছি। সম্প্রতি চালু হওয়া ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলও আরও নতুন আশার সঞ্চার করেছে। সুনির্দিষ্টভাবে তৈরি হওয়া এ বিজনেস অ্যাডভোকেসি প্ল্যাটফরম দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতিতে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় নিয়ে যাত্রা করেছে। এ প্ল্যাটফরম থেকে যেসব বিষয় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক করিডোরকে আরও শক্তিশালী করা। এতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুদূর দ্বার আরও উন্মুক্ত হবে। এখানেই শেষ নয়, বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠায় দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে কোনো ফারাক বা ঘাটতি নেই। জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বড় অংশীদার এখন বাংলাদেশ। বিভিন্ন দেশে সংঘর্ষ নির্মূল ও বিশ্বশান্তি স্থাপনে বাংলাদেশের সুনাম এখন সর্বত্র বিস্তৃত। আমরা এও দেখেছি দুটো দেশ হাতে হাত মিলিয়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, ডব্লিউটিও, আসিয়ান রিজিওনাল ফোরামসহ জাতিসংঘ নেতৃত্বাধীন বহুমুখী সব সংগঠনের সঙ্গে কাজ করছে। আবার এটাও দেখছি জলবায়ুবান্ধব আর্থিক অন্তর্ভুক্তি -মূলক উন্নয়নে বাংলাদেশ যে কাজ করছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক সমাদৃত হচ্ছে। আমরা দেখছি উভয় দেশই বহুপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোয় ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। এতে দুই দেশের অংশীদারিমূলক লাভও হচ্ছে। এটা সত্য যে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের পর এক ভিন্নতর বিশ্ব আমরা দেখতে পাচ্ছি। এ যুদ্ধে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাব বাড়ছে সর্বত্রই। এ যুদ্ধের প্রভাবে আমরা অনেকভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে মুদ্রাস্ফীতির কারণে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় অগ্রসরমান দেশগুলোকে অনেক খেসারত দিতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে আরও গভীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা কেউই অস্বীকার করতে পারবে না। গত ৫০ বছরে দুই দেশের মধ্যে যে মধুর কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রবহমান রয়েছে সেখানে দুই দেশের জনগণের বিরাট অবদান রয়েছে। যে কথা আগেই বলেছি একাত্তরের যুদ্ধ চলাকালীনই দুই দেশের জনগণের মাঝে যে অনন্য সম্পর্কের ভিত তৈরি হয়েছিল তা অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেবে। সবশেষে বলব যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্কের যে মজবুত ভিত তৈরি হয়েছে তার সূচনা হয় একাত্তরেই। নানা শ্রোতধারায় তা এখন আরও বিকশিত হয়েছে, আরও বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পেলে আর মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার আরও বাড়লে দুই দেশই বাণিজ্য, শান্তি-সম্প্রীতি ও সুশাসনের পরিপূরক হয়ে উঠবে। তবে এ সম্পর্ক টেকসই করতে হলে বাংলাদেশের কূটনীতি আরও স্মার্ট ও পেশাদারি করতে হবে। যেসব ক্ষেত্রে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। প্রবাসী বাঙালিদের সহায়তা নিয়ে সম্পর্কের টানাপোড়েন (যদি কোথাও থেকে থাকে) তা দূর করতে উদ্যোগ নিতে হবে।

 

                লেখক : অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা