শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও এ কথা সত্য যে, দুই দেশের জনগণের মাঝে ঐক্যের দৃঢ়বন্ধন ও ভিত তৈরি হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েই। সেই ধারাবাহিকতায় ৫০ বছর অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তার প্রধান অংশীদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে নিরবচ্ছিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা ও সাহায্য করে যাচ্ছে তা স্বীকার করতেই হবে। উন্নয়ন ও বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের অবদানের কলেবরও তাই অনেক বড়। বর্তমানে দুটি দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক বন্ধন খুবই সুদৃঢ় ও সুদূরপ্রসারী। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, মানবাধিকার সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, প্রতিরক্ষাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও দুটি দেশ একসঙ্গে কাজ করছে। বিশেষ করে আগামীতে বৈশ্বিক যে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে সেখানেও ভবিষ্যৎ লড়াই-এ দুই দেশের মেলবন্ধন ও ঐকতান অটুট থাকবে।

মাকিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মাঝে পারস্পরিক বোঝাপড়ার উদ্ভব ঘটেছিল একাত্তরের উত্তাল সময়েই। যদিও সে সময় নিক্সন প্রশাসন বাংলাদেশের বিরোধী অবস্থানে ছিলেন। কিন্তু সেই বিরোধিতা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সিনেট এবং কংগ্রেসের নেতারা ছিলেন বিপরীত ভূমিকায়। তাঁরা নিক্সন প্রশাসনের বিরোধিতাকে অমান্য করে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতাকে শুধু সমর্থন জোগানোই নয়, তা ত্বরান্বিত করতে এগিয়ে আসেন। আমরা তাই প্রয়াত সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি, সিনেটর ফ্র্যাংক চার্চসহ অনেক আইন প্রণেতাকে স্মরণ না করে পারি না। কেননা উল্লিখিতরা বাংলাদেশে দখলদার পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যা থেকে বিরত না হওয়া পর্যন্ত পাকিস্তানকে সমস্ত ধরনের অর্থনৈতিক সহায়তা বন্ধ করার জন্য বৈদেশিক সহায়তা বিল প্রণয়নে এগিয়ে এসেছিলেন। একইভাবে সে সময় মার্কিন মিডিয়াও সোচ্চার ছিল বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের বুদ্ধিজীবী এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা সে সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে ভীষণরকম সোচ্চার হয়ে ওঠেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত দুই সাংবাদিক নিউইয়র্ক টাইমসের সিডনি শ্যানবার্গ এবং নিউজউইকের টনি ক্লিফটনকে স্মরণে এনে তাঁদের অতলান্ত শ্রদ্ধা জানানোটা আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এই দুজন সাংবাদিক সব ভয়ভীতি উপেক্ষা করে একাত্তরে পাকিস্তানিদের নারকীয় সব হত্যাকান্ড, পাপাচার নিজেদের লিখনীর মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। বলতেই হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই দুই মার্কিন সাংবাদিক অত্যন্ত সাহসী ও অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সিডনি শ্যানবার্গ প্রথম বিদেশি সাংবাদিক হিসেবে ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে মুক্ত বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলেন। পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের প্রামাণিক প্রমাণ তিনি তুলে ধরেছিলেন বিশ্ববাসীর কাছে।

এই লেখায় আরও দুজনের মার্কিন নাগরিকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ না করে পারছি না। এ দুজন হলেন প্রতিভাবন গায়ক জর্জ হ্যারিসন এবং সেতার বাদনে কিংবদন্তি রবিশঙ্কর। একাত্তরের আগেই সংগীত শিল্পী জর্জ হ্যারিসনের সঙ্গে রবিশঙ্করের অমূল্য এক বন্ধুত্ব তৈরি হয়। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এই দুজন মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ শরণার্থীর দুর্দশার কথা আর পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের কথা শুনে ভীষণ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। বাংলাদেশের মানুষের কষ্ট আর যন্ত্রণার বিষয়টি তাঁদের হৃদয়ে ভীষণ নাড়া দেয়। তাঁরা দুজন মিলে বাংলাদেশের মানুষের জন্য সাহায্য তহবিল সংগ্রহে তৎপর হয়ে ওঠেন। অতঃপর তাঁদের এই মানবিক উদ্যোগের সঙ্গে আরও যুক্ত হন মার্কিন গায়ক বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি প্রেস্টন, রিঙ্গো স্টার, ওস্তাদ আলী আকবর খান, ওস্তাদ আল্লারাখা খানসহ অনেকে। শরণার্থীদের মানবিক সহায়তায় তহবিল সংগ্রহে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট ম্যাডিসন স্কয়ারে ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর আয়োজন করা হয়। সেই কনসার্টের রেশ আজও বাঙালির মনে রয়ে গেছে।

সেই ঐতিহাসিক বন্ধন যেন আরও দৃঢ় হয় যখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি সফরে আসেন এবং বাংলাদেশের পুনর্গঠনে অবারিত সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে ফের বটবৃক্ষ রোপণ (আগের বটবৃক্ষটি পাকসেনারা নষ্ট করে ফেলেছিল) করেছিলেন গণতান্ত্রিক চেতনার বিকাশকে অক্ষুণœ রাখার জন্য। গত ৫০ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সহযোগিতা বিকশিত হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সেবা-পরিসেবার মানবৃদ্ধি, রাজনৈতিক-সামাজিক উন্নয়ন-এসব ক্ষেত্রেই আমরা দেখেছি যুক্তরাষ্ট্রের অবারিত হাত বাড়িয়ে দিতে। একই সঙ্গে কল্যাণমূলক আরও অনেক উদ্যোগেই তাদের কাছ থেকে বন্ধুত্বপূর্ণ আচারণ পাওয়া গেছে।

শিল্প-খাতের কথাই ধরা যাক। এই খাতের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যেমন সহযোগিতা করেছে তেমনি আবার মার্কিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এ দেশের মেধাবী তরুণদের জন্যও দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছে। মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার জন্য দরজা খুলে দেওয়ায় এ দেশের তরুণ-তরুণীরা উচ্চতর শিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে।  পরবর্তীতে তাঁরা দেশে ফিরে সৃজনশীল উদ্যোক্তা হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পেরেছে। এখানেই শেষ না; মার্কিন নাগরিক অনাবাসী বাংলাদেশিদের জন্য (এনআরবি) বড় সুযোগ করে

দিয়েছে। এই অনাবাসী বাংলাদেশিরা এখন নিয়মিতভাবে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ করে থাকে। এই রেমিট্যান্স আমাদের প্রবৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখছে।

এ কথা না বললেই নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এখনো বাংলাদেশিদের অভিবাসনের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের তরুণরা যে সুযোগ অহরহ নিচ্ছে। গত ৫০ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে তার পরিমাণও অনেক বড়। ১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্তত পক্ষে ৮ বিলিয়ন ডলার সাহায্য দিয়েছে। এ সাহায্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষিপ্রযুক্তির বিকাশ, জলবায়ু অভিযোজন, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশগত সুরক্ষা জনস্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নতি ও প্রসার- এখানেও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। এটিও উল্লেখ করা প্রয়োজন যে মিয়ানমার থেকে নির্যাতিত হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থেকেছে। শুধু এই নয়, বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্যোগ ও দুর্ভাবনায় বরাবরই পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কভিড মহামারি চলাকালীন কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র কয়েক কোটি ডোজ টিকা অনুদান হিসেবে প্রেরণ করে। এ ছাড়া এ মহামারি প্রতিরোধে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনায় ১২১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।

জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা, দুর্যোগ প্রশমনসহ আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের আধুনিকীকরণ, শিল্পের প্রসার, গার্মেন্ট খাতের প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতিসহায়তার প্রশংসা করতেই হয়। আমাদের শিল্প খাতের অন্যতম অক্সিজেন গার্মেন্ট খাত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানিমুখী খাত। ইউরোপ এবং আমেরিকার বাজারে কেন্দ্রীভূত এ খাত। বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের বড় বাজার এখনো আমেরিকা। ২০২২ সালের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশ ৬.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোশাক রপ্তানি করে। এর আগে ২০২১ সালে শুধু জানুয়ারি থেকে আগস্ট এ আট মাসে পোশাক রপ্তানি হয় ৪.৩২ বিলিয়ন ডলারের। করোনাকালীন পোশাক রপ্তানি কিছুটা কমে এসেছিল সত্য। কিন্তু সব বৈরিতা পেরিয়ে আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির হার বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া আমরা দেখছি বিভিন্ন মার্কিন কোম্পানি বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করছে। এ বিনিয়োগের পরিমাণও কম নয়। ২০২১ সালে ৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ ছিল। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিমান, বিদ্যুৎ টারবাইন, নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন, ড্রেজিংসহ পরিবহন ও যোগাযোগ বা অবকাঠামোগত উন্নয়ন খাতেও সহযোগিতা পাওয়া গেছে; যা ছিল মোট বৈদেশিক বিনিয়োগের ২০ শতাংশ। এ বিনিয়োগগুলো কেন্দ্রীভূত ছিল প্রাকৃতিক গ্যাস আহরণ বা উত্তোলন, ব্যাংক-বীমা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো খাত ঘিরে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিয়ত আরও বিভিন্ন ধরনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার মনোভাব দেখতে পাচ্ছি। সম্প্রতি চালু হওয়া ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলও আরও নতুন আশার সঞ্চার করেছে। সুনির্দিষ্টভাবে তৈরি হওয়া এ বিজনেস অ্যাডভোকেসি প্ল্যাটফরম দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতিতে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় নিয়ে যাত্রা করেছে। এ প্ল্যাটফরম থেকে যেসব বিষয় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক করিডোরকে আরও শক্তিশালী করা। এতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুদূর দ্বার আরও উন্মুক্ত হবে। এখানেই শেষ নয়, বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠায় দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে কোনো ফারাক বা ঘাটতি নেই। জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বড় অংশীদার এখন বাংলাদেশ। বিভিন্ন দেশে সংঘর্ষ নির্মূল ও বিশ্বশান্তি স্থাপনে বাংলাদেশের সুনাম এখন সর্বত্র বিস্তৃত। আমরা এও দেখেছি দুটো দেশ হাতে হাত মিলিয়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, ডব্লিউটিও, আসিয়ান রিজিওনাল ফোরামসহ জাতিসংঘ নেতৃত্বাধীন বহুমুখী সব সংগঠনের সঙ্গে কাজ করছে। আবার এটাও দেখছি জলবায়ুবান্ধব আর্থিক অন্তর্ভুক্তি -মূলক উন্নয়নে বাংলাদেশ যে কাজ করছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক সমাদৃত হচ্ছে। আমরা দেখছি উভয় দেশই বহুপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোয় ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। এতে দুই দেশের অংশীদারিমূলক লাভও হচ্ছে। এটা সত্য যে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের পর এক ভিন্নতর বিশ্ব আমরা দেখতে পাচ্ছি। এ যুদ্ধে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাব বাড়ছে সর্বত্রই। এ যুদ্ধের প্রভাবে আমরা অনেকভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে মুদ্রাস্ফীতির কারণে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় অগ্রসরমান দেশগুলোকে অনেক খেসারত দিতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে আরও গভীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা কেউই অস্বীকার করতে পারবে না। গত ৫০ বছরে দুই দেশের মধ্যে যে মধুর কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রবহমান রয়েছে সেখানে দুই দেশের জনগণের বিরাট অবদান রয়েছে। যে কথা আগেই বলেছি একাত্তরের যুদ্ধ চলাকালীনই দুই দেশের জনগণের মাঝে যে অনন্য সম্পর্কের ভিত তৈরি হয়েছিল তা অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেবে। সবশেষে বলব যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্কের যে মজবুত ভিত তৈরি হয়েছে তার সূচনা হয় একাত্তরেই। নানা শ্রোতধারায় তা এখন আরও বিকশিত হয়েছে, আরও বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পেলে আর মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার আরও বাড়লে দুই দেশই বাণিজ্য, শান্তি-সম্প্রীতি ও সুশাসনের পরিপূরক হয়ে উঠবে। তবে এ সম্পর্ক টেকসই করতে হলে বাংলাদেশের কূটনীতি আরও স্মার্ট ও পেশাদারি করতে হবে। যেসব ক্ষেত্রে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। প্রবাসী বাঙালিদের সহায়তা নিয়ে সম্পর্কের টানাপোড়েন (যদি কোথাও থেকে থাকে) তা দূর করতে উদ্যোগ নিতে হবে।

 

                লেখক : অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

১ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

৫০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা