শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও এ কথা সত্য যে, দুই দেশের জনগণের মাঝে ঐক্যের দৃঢ়বন্ধন ও ভিত তৈরি হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েই। সেই ধারাবাহিকতায় ৫০ বছর অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তার প্রধান অংশীদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে নিরবচ্ছিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা ও সাহায্য করে যাচ্ছে তা স্বীকার করতেই হবে। উন্নয়ন ও বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের অবদানের কলেবরও তাই অনেক বড়। বর্তমানে দুটি দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক বন্ধন খুবই সুদৃঢ় ও সুদূরপ্রসারী। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, মানবাধিকার সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, প্রতিরক্ষাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও দুটি দেশ একসঙ্গে কাজ করছে। বিশেষ করে আগামীতে বৈশ্বিক যে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে সেখানেও ভবিষ্যৎ লড়াই-এ দুই দেশের মেলবন্ধন ও ঐকতান অটুট থাকবে।

মাকিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মাঝে পারস্পরিক বোঝাপড়ার উদ্ভব ঘটেছিল একাত্তরের উত্তাল সময়েই। যদিও সে সময় নিক্সন প্রশাসন বাংলাদেশের বিরোধী অবস্থানে ছিলেন। কিন্তু সেই বিরোধিতা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সিনেট এবং কংগ্রেসের নেতারা ছিলেন বিপরীত ভূমিকায়। তাঁরা নিক্সন প্রশাসনের বিরোধিতাকে অমান্য করে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতাকে শুধু সমর্থন জোগানোই নয়, তা ত্বরান্বিত করতে এগিয়ে আসেন। আমরা তাই প্রয়াত সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি, সিনেটর ফ্র্যাংক চার্চসহ অনেক আইন প্রণেতাকে স্মরণ না করে পারি না। কেননা উল্লিখিতরা বাংলাদেশে দখলদার পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যা থেকে বিরত না হওয়া পর্যন্ত পাকিস্তানকে সমস্ত ধরনের অর্থনৈতিক সহায়তা বন্ধ করার জন্য বৈদেশিক সহায়তা বিল প্রণয়নে এগিয়ে এসেছিলেন। একইভাবে সে সময় মার্কিন মিডিয়াও সোচ্চার ছিল বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের বুদ্ধিজীবী এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা সে সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে ভীষণরকম সোচ্চার হয়ে ওঠেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত দুই সাংবাদিক নিউইয়র্ক টাইমসের সিডনি শ্যানবার্গ এবং নিউজউইকের টনি ক্লিফটনকে স্মরণে এনে তাঁদের অতলান্ত শ্রদ্ধা জানানোটা আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এই দুজন সাংবাদিক সব ভয়ভীতি উপেক্ষা করে একাত্তরে পাকিস্তানিদের নারকীয় সব হত্যাকান্ড, পাপাচার নিজেদের লিখনীর মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। বলতেই হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই দুই মার্কিন সাংবাদিক অত্যন্ত সাহসী ও অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সিডনি শ্যানবার্গ প্রথম বিদেশি সাংবাদিক হিসেবে ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে মুক্ত বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলেন। পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের প্রামাণিক প্রমাণ তিনি তুলে ধরেছিলেন বিশ্ববাসীর কাছে।

এই লেখায় আরও দুজনের মার্কিন নাগরিকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ না করে পারছি না। এ দুজন হলেন প্রতিভাবন গায়ক জর্জ হ্যারিসন এবং সেতার বাদনে কিংবদন্তি রবিশঙ্কর। একাত্তরের আগেই সংগীত শিল্পী জর্জ হ্যারিসনের সঙ্গে রবিশঙ্করের অমূল্য এক বন্ধুত্ব তৈরি হয়। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এই দুজন মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ শরণার্থীর দুর্দশার কথা আর পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের কথা শুনে ভীষণ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। বাংলাদেশের মানুষের কষ্ট আর যন্ত্রণার বিষয়টি তাঁদের হৃদয়ে ভীষণ নাড়া দেয়। তাঁরা দুজন মিলে বাংলাদেশের মানুষের জন্য সাহায্য তহবিল সংগ্রহে তৎপর হয়ে ওঠেন। অতঃপর তাঁদের এই মানবিক উদ্যোগের সঙ্গে আরও যুক্ত হন মার্কিন গায়ক বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি প্রেস্টন, রিঙ্গো স্টার, ওস্তাদ আলী আকবর খান, ওস্তাদ আল্লারাখা খানসহ অনেকে। শরণার্থীদের মানবিক সহায়তায় তহবিল সংগ্রহে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট ম্যাডিসন স্কয়ারে ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর আয়োজন করা হয়। সেই কনসার্টের রেশ আজও বাঙালির মনে রয়ে গেছে।

সেই ঐতিহাসিক বন্ধন যেন আরও দৃঢ় হয় যখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি সফরে আসেন এবং বাংলাদেশের পুনর্গঠনে অবারিত সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে ফের বটবৃক্ষ রোপণ (আগের বটবৃক্ষটি পাকসেনারা নষ্ট করে ফেলেছিল) করেছিলেন গণতান্ত্রিক চেতনার বিকাশকে অক্ষুণœ রাখার জন্য। গত ৫০ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সহযোগিতা বিকশিত হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সেবা-পরিসেবার মানবৃদ্ধি, রাজনৈতিক-সামাজিক উন্নয়ন-এসব ক্ষেত্রেই আমরা দেখেছি যুক্তরাষ্ট্রের অবারিত হাত বাড়িয়ে দিতে। একই সঙ্গে কল্যাণমূলক আরও অনেক উদ্যোগেই তাদের কাছ থেকে বন্ধুত্বপূর্ণ আচারণ পাওয়া গেছে।

শিল্প-খাতের কথাই ধরা যাক। এই খাতের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যেমন সহযোগিতা করেছে তেমনি আবার মার্কিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এ দেশের মেধাবী তরুণদের জন্যও দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছে। মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার জন্য দরজা খুলে দেওয়ায় এ দেশের তরুণ-তরুণীরা উচ্চতর শিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে।  পরবর্তীতে তাঁরা দেশে ফিরে সৃজনশীল উদ্যোক্তা হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পেরেছে। এখানেই শেষ না; মার্কিন নাগরিক অনাবাসী বাংলাদেশিদের জন্য (এনআরবি) বড় সুযোগ করে

দিয়েছে। এই অনাবাসী বাংলাদেশিরা এখন নিয়মিতভাবে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ করে থাকে। এই রেমিট্যান্স আমাদের প্রবৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখছে।

এ কথা না বললেই নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এখনো বাংলাদেশিদের অভিবাসনের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের তরুণরা যে সুযোগ অহরহ নিচ্ছে। গত ৫০ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে তার পরিমাণও অনেক বড়। ১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্তত পক্ষে ৮ বিলিয়ন ডলার সাহায্য দিয়েছে। এ সাহায্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষিপ্রযুক্তির বিকাশ, জলবায়ু অভিযোজন, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশগত সুরক্ষা জনস্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নতি ও প্রসার- এখানেও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। এটিও উল্লেখ করা প্রয়োজন যে মিয়ানমার থেকে নির্যাতিত হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থেকেছে। শুধু এই নয়, বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্যোগ ও দুর্ভাবনায় বরাবরই পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কভিড মহামারি চলাকালীন কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র কয়েক কোটি ডোজ টিকা অনুদান হিসেবে প্রেরণ করে। এ ছাড়া এ মহামারি প্রতিরোধে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনায় ১২১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।

জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা, দুর্যোগ প্রশমনসহ আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের আধুনিকীকরণ, শিল্পের প্রসার, গার্মেন্ট খাতের প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতিসহায়তার প্রশংসা করতেই হয়। আমাদের শিল্প খাতের অন্যতম অক্সিজেন গার্মেন্ট খাত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানিমুখী খাত। ইউরোপ এবং আমেরিকার বাজারে কেন্দ্রীভূত এ খাত। বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের বড় বাজার এখনো আমেরিকা। ২০২২ সালের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশ ৬.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোশাক রপ্তানি করে। এর আগে ২০২১ সালে শুধু জানুয়ারি থেকে আগস্ট এ আট মাসে পোশাক রপ্তানি হয় ৪.৩২ বিলিয়ন ডলারের। করোনাকালীন পোশাক রপ্তানি কিছুটা কমে এসেছিল সত্য। কিন্তু সব বৈরিতা পেরিয়ে আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির হার বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া আমরা দেখছি বিভিন্ন মার্কিন কোম্পানি বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করছে। এ বিনিয়োগের পরিমাণও কম নয়। ২০২১ সালে ৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ ছিল। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিমান, বিদ্যুৎ টারবাইন, নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন, ড্রেজিংসহ পরিবহন ও যোগাযোগ বা অবকাঠামোগত উন্নয়ন খাতেও সহযোগিতা পাওয়া গেছে; যা ছিল মোট বৈদেশিক বিনিয়োগের ২০ শতাংশ। এ বিনিয়োগগুলো কেন্দ্রীভূত ছিল প্রাকৃতিক গ্যাস আহরণ বা উত্তোলন, ব্যাংক-বীমা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো খাত ঘিরে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিয়ত আরও বিভিন্ন ধরনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার মনোভাব দেখতে পাচ্ছি। সম্প্রতি চালু হওয়া ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলও আরও নতুন আশার সঞ্চার করেছে। সুনির্দিষ্টভাবে তৈরি হওয়া এ বিজনেস অ্যাডভোকেসি প্ল্যাটফরম দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতিতে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় নিয়ে যাত্রা করেছে। এ প্ল্যাটফরম থেকে যেসব বিষয় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক করিডোরকে আরও শক্তিশালী করা। এতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুদূর দ্বার আরও উন্মুক্ত হবে। এখানেই শেষ নয়, বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠায় দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে কোনো ফারাক বা ঘাটতি নেই। জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বড় অংশীদার এখন বাংলাদেশ। বিভিন্ন দেশে সংঘর্ষ নির্মূল ও বিশ্বশান্তি স্থাপনে বাংলাদেশের সুনাম এখন সর্বত্র বিস্তৃত। আমরা এও দেখেছি দুটো দেশ হাতে হাত মিলিয়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, ডব্লিউটিও, আসিয়ান রিজিওনাল ফোরামসহ জাতিসংঘ নেতৃত্বাধীন বহুমুখী সব সংগঠনের সঙ্গে কাজ করছে। আবার এটাও দেখছি জলবায়ুবান্ধব আর্থিক অন্তর্ভুক্তি -মূলক উন্নয়নে বাংলাদেশ যে কাজ করছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক সমাদৃত হচ্ছে। আমরা দেখছি উভয় দেশই বহুপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোয় ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। এতে দুই দেশের অংশীদারিমূলক লাভও হচ্ছে। এটা সত্য যে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের পর এক ভিন্নতর বিশ্ব আমরা দেখতে পাচ্ছি। এ যুদ্ধে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাব বাড়ছে সর্বত্রই। এ যুদ্ধের প্রভাবে আমরা অনেকভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে মুদ্রাস্ফীতির কারণে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় অগ্রসরমান দেশগুলোকে অনেক খেসারত দিতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে আরও গভীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা কেউই অস্বীকার করতে পারবে না। গত ৫০ বছরে দুই দেশের মধ্যে যে মধুর কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রবহমান রয়েছে সেখানে দুই দেশের জনগণের বিরাট অবদান রয়েছে। যে কথা আগেই বলেছি একাত্তরের যুদ্ধ চলাকালীনই দুই দেশের জনগণের মাঝে যে অনন্য সম্পর্কের ভিত তৈরি হয়েছিল তা অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেবে। সবশেষে বলব যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্কের যে মজবুত ভিত তৈরি হয়েছে তার সূচনা হয় একাত্তরেই। নানা শ্রোতধারায় তা এখন আরও বিকশিত হয়েছে, আরও বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পেলে আর মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার আরও বাড়লে দুই দেশই বাণিজ্য, শান্তি-সম্প্রীতি ও সুশাসনের পরিপূরক হয়ে উঠবে। তবে এ সম্পর্ক টেকসই করতে হলে বাংলাদেশের কূটনীতি আরও স্মার্ট ও পেশাদারি করতে হবে। যেসব ক্ষেত্রে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। প্রবাসী বাঙালিদের সহায়তা নিয়ে সম্পর্কের টানাপোড়েন (যদি কোথাও থেকে থাকে) তা দূর করতে উদ্যোগ নিতে হবে।

 

                লেখক : অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন