শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সুদৃঢ় বন্ধনের ভিত্তি একাত্তরেই সূচিত হয়েছিল

১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও এ কথা সত্য যে, দুই দেশের জনগণের মাঝে ঐক্যের দৃঢ়বন্ধন ও ভিত তৈরি হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েই। সেই ধারাবাহিকতায় ৫০ বছর অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তার প্রধান অংশীদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে নিরবচ্ছিন্নভাবে আমাদের সহযোগিতা ও সাহায্য করে যাচ্ছে তা স্বীকার করতেই হবে। উন্নয়ন ও বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের অবদানের কলেবরও তাই অনেক বড়। বর্তমানে দুটি দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক বন্ধন খুবই সুদৃঢ় ও সুদূরপ্রসারী। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, মানবাধিকার সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, প্রতিরক্ষাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও দুটি দেশ একসঙ্গে কাজ করছে। বিশেষ করে আগামীতে বৈশ্বিক যে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে সেখানেও ভবিষ্যৎ লড়াই-এ দুই দেশের মেলবন্ধন ও ঐকতান অটুট থাকবে।

মাকিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মাঝে পারস্পরিক বোঝাপড়ার উদ্ভব ঘটেছিল একাত্তরের উত্তাল সময়েই। যদিও সে সময় নিক্সন প্রশাসন বাংলাদেশের বিরোধী অবস্থানে ছিলেন। কিন্তু সেই বিরোধিতা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সিনেট এবং কংগ্রেসের নেতারা ছিলেন বিপরীত ভূমিকায়। তাঁরা নিক্সন প্রশাসনের বিরোধিতাকে অমান্য করে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতাকে শুধু সমর্থন জোগানোই নয়, তা ত্বরান্বিত করতে এগিয়ে আসেন। আমরা তাই প্রয়াত সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি, সিনেটর ফ্র্যাংক চার্চসহ অনেক আইন প্রণেতাকে স্মরণ না করে পারি না। কেননা উল্লিখিতরা বাংলাদেশে দখলদার পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যা থেকে বিরত না হওয়া পর্যন্ত পাকিস্তানকে সমস্ত ধরনের অর্থনৈতিক সহায়তা বন্ধ করার জন্য বৈদেশিক সহায়তা বিল প্রণয়নে এগিয়ে এসেছিলেন। একইভাবে সে সময় মার্কিন মিডিয়াও সোচ্চার ছিল বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের বুদ্ধিজীবী এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা সে সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে ভীষণরকম সোচ্চার হয়ে ওঠেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত দুই সাংবাদিক নিউইয়র্ক টাইমসের সিডনি শ্যানবার্গ এবং নিউজউইকের টনি ক্লিফটনকে স্মরণে এনে তাঁদের অতলান্ত শ্রদ্ধা জানানোটা আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এই দুজন সাংবাদিক সব ভয়ভীতি উপেক্ষা করে একাত্তরে পাকিস্তানিদের নারকীয় সব হত্যাকান্ড, পাপাচার নিজেদের লিখনীর মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। বলতেই হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই দুই মার্কিন সাংবাদিক অত্যন্ত সাহসী ও অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সিডনি শ্যানবার্গ প্রথম বিদেশি সাংবাদিক হিসেবে ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে মুক্ত বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলেন। পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের প্রামাণিক প্রমাণ তিনি তুলে ধরেছিলেন বিশ্ববাসীর কাছে।

এই লেখায় আরও দুজনের মার্কিন নাগরিকের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ না করে পারছি না। এ দুজন হলেন প্রতিভাবন গায়ক জর্জ হ্যারিসন এবং সেতার বাদনে কিংবদন্তি রবিশঙ্কর। একাত্তরের আগেই সংগীত শিল্পী জর্জ হ্যারিসনের সঙ্গে রবিশঙ্করের অমূল্য এক বন্ধুত্ব তৈরি হয়। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এই দুজন মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ শরণার্থীর দুর্দশার কথা আর পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের কথা শুনে ভীষণ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। বাংলাদেশের মানুষের কষ্ট আর যন্ত্রণার বিষয়টি তাঁদের হৃদয়ে ভীষণ নাড়া দেয়। তাঁরা দুজন মিলে বাংলাদেশের মানুষের জন্য সাহায্য তহবিল সংগ্রহে তৎপর হয়ে ওঠেন। অতঃপর তাঁদের এই মানবিক উদ্যোগের সঙ্গে আরও যুক্ত হন মার্কিন গায়ক বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি প্রেস্টন, রিঙ্গো স্টার, ওস্তাদ আলী আকবর খান, ওস্তাদ আল্লারাখা খানসহ অনেকে। শরণার্থীদের মানবিক সহায়তায় তহবিল সংগ্রহে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট ম্যাডিসন স্কয়ারে ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর আয়োজন করা হয়। সেই কনসার্টের রেশ আজও বাঙালির মনে রয়ে গেছে।

সেই ঐতিহাসিক বন্ধন যেন আরও দৃঢ় হয় যখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি সফরে আসেন এবং বাংলাদেশের পুনর্গঠনে অবারিত সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে ফের বটবৃক্ষ রোপণ (আগের বটবৃক্ষটি পাকসেনারা নষ্ট করে ফেলেছিল) করেছিলেন গণতান্ত্রিক চেতনার বিকাশকে অক্ষুণœ রাখার জন্য। গত ৫০ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সহযোগিতা বিকশিত হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সেবা-পরিসেবার মানবৃদ্ধি, রাজনৈতিক-সামাজিক উন্নয়ন-এসব ক্ষেত্রেই আমরা দেখেছি যুক্তরাষ্ট্রের অবারিত হাত বাড়িয়ে দিতে। একই সঙ্গে কল্যাণমূলক আরও অনেক উদ্যোগেই তাদের কাছ থেকে বন্ধুত্বপূর্ণ আচারণ পাওয়া গেছে।

শিল্প-খাতের কথাই ধরা যাক। এই খাতের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যেমন সহযোগিতা করেছে তেমনি আবার মার্কিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এ দেশের মেধাবী তরুণদের জন্যও দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছে। মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার জন্য দরজা খুলে দেওয়ায় এ দেশের তরুণ-তরুণীরা উচ্চতর শিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে।  পরবর্তীতে তাঁরা দেশে ফিরে সৃজনশীল উদ্যোক্তা হিসেবে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পেরেছে। এখানেই শেষ না; মার্কিন নাগরিক অনাবাসী বাংলাদেশিদের জন্য (এনআরবি) বড় সুযোগ করে

দিয়েছে। এই অনাবাসী বাংলাদেশিরা এখন নিয়মিতভাবে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ করে থাকে। এই রেমিট্যান্স আমাদের প্রবৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখছে।

এ কথা না বললেই নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। এখনো বাংলাদেশিদের অভিবাসনের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের তরুণরা যে সুযোগ অহরহ নিচ্ছে। গত ৫০ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে তার পরিমাণও অনেক বড়। ১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্তত পক্ষে ৮ বিলিয়ন ডলার সাহায্য দিয়েছে। এ সাহায্য আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষিপ্রযুক্তির বিকাশ, জলবায়ু অভিযোজন, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশগত সুরক্ষা জনস্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নতি ও প্রসার- এখানেও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। এটিও উল্লেখ করা প্রয়োজন যে মিয়ানমার থেকে নির্যাতিত হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থেকেছে। শুধু এই নয়, বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্যোগ ও দুর্ভাবনায় বরাবরই পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কভিড মহামারি চলাকালীন কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র কয়েক কোটি ডোজ টিকা অনুদান হিসেবে প্রেরণ করে। এ ছাড়া এ মহামারি প্রতিরোধে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনায় ১২১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।

জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা, দুর্যোগ প্রশমনসহ আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের আধুনিকীকরণ, শিল্পের প্রসার, গার্মেন্ট খাতের প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতিসহায়তার প্রশংসা করতেই হয়। আমাদের শিল্প খাতের অন্যতম অক্সিজেন গার্মেন্ট খাত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানিমুখী খাত। ইউরোপ এবং আমেরিকার বাজারে কেন্দ্রীভূত এ খাত। বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের বড় বাজার এখনো আমেরিকা। ২০২২ সালের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশ ৬.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পোশাক রপ্তানি করে। এর আগে ২০২১ সালে শুধু জানুয়ারি থেকে আগস্ট এ আট মাসে পোশাক রপ্তানি হয় ৪.৩২ বিলিয়ন ডলারের। করোনাকালীন পোশাক রপ্তানি কিছুটা কমে এসেছিল সত্য। কিন্তু সব বৈরিতা পেরিয়ে আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির হার বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া আমরা দেখছি বিভিন্ন মার্কিন কোম্পানি বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করছে। এ বিনিয়োগের পরিমাণও কম নয়। ২০২১ সালে ৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ ছিল। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিমান, বিদ্যুৎ টারবাইন, নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন, ড্রেজিংসহ পরিবহন ও যোগাযোগ বা অবকাঠামোগত উন্নয়ন খাতেও সহযোগিতা পাওয়া গেছে; যা ছিল মোট বৈদেশিক বিনিয়োগের ২০ শতাংশ। এ বিনিয়োগগুলো কেন্দ্রীভূত ছিল প্রাকৃতিক গ্যাস আহরণ বা উত্তোলন, ব্যাংক-বীমা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো খাত ঘিরে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিয়ত আরও বিভিন্ন ধরনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার মনোভাব দেখতে পাচ্ছি। সম্প্রতি চালু হওয়া ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলও আরও নতুন আশার সঞ্চার করেছে। সুনির্দিষ্টভাবে তৈরি হওয়া এ বিজনেস অ্যাডভোকেসি প্ল্যাটফরম দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতিতে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় নিয়ে যাত্রা করেছে। এ প্ল্যাটফরম থেকে যেসব বিষয় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক করিডোরকে আরও শক্তিশালী করা। এতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুদূর দ্বার আরও উন্মুক্ত হবে। এখানেই শেষ নয়, বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠায় দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে কোনো ফারাক বা ঘাটতি নেই। জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বড় অংশীদার এখন বাংলাদেশ। বিভিন্ন দেশে সংঘর্ষ নির্মূল ও বিশ্বশান্তি স্থাপনে বাংলাদেশের সুনাম এখন সর্বত্র বিস্তৃত। আমরা এও দেখেছি দুটো দেশ হাতে হাত মিলিয়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, ডব্লিউটিও, আসিয়ান রিজিওনাল ফোরামসহ জাতিসংঘ নেতৃত্বাধীন বহুমুখী সব সংগঠনের সঙ্গে কাজ করছে। আবার এটাও দেখছি জলবায়ুবান্ধব আর্থিক অন্তর্ভুক্তি -মূলক উন্নয়নে বাংলাদেশ যে কাজ করছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক সমাদৃত হচ্ছে। আমরা দেখছি উভয় দেশই বহুপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোয় ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। এতে দুই দেশের অংশীদারিমূলক লাভও হচ্ছে। এটা সত্য যে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের পর এক ভিন্নতর বিশ্ব আমরা দেখতে পাচ্ছি। এ যুদ্ধে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাব বাড়ছে সর্বত্রই। এ যুদ্ধের প্রভাবে আমরা অনেকভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে মুদ্রাস্ফীতির কারণে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় অগ্রসরমান দেশগুলোকে অনেক খেসারত দিতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে আরও গভীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা কেউই অস্বীকার করতে পারবে না। গত ৫০ বছরে দুই দেশের মধ্যে যে মধুর কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রবহমান রয়েছে সেখানে দুই দেশের জনগণের বিরাট অবদান রয়েছে। যে কথা আগেই বলেছি একাত্তরের যুদ্ধ চলাকালীনই দুই দেশের জনগণের মাঝে যে অনন্য সম্পর্কের ভিত তৈরি হয়েছিল তা অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেবে। সবশেষে বলব যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্কের যে মজবুত ভিত তৈরি হয়েছে তার সূচনা হয় একাত্তরেই। নানা শ্রোতধারায় তা এখন আরও বিকশিত হয়েছে, আরও বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পেলে আর মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার আরও বাড়লে দুই দেশই বাণিজ্য, শান্তি-সম্প্রীতি ও সুশাসনের পরিপূরক হয়ে উঠবে। তবে এ সম্পর্ক টেকসই করতে হলে বাংলাদেশের কূটনীতি আরও স্মার্ট ও পেশাদারি করতে হবে। যেসব ক্ষেত্রে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। প্রবাসী বাঙালিদের সহায়তা নিয়ে সম্পর্কের টানাপোড়েন (যদি কোথাও থেকে থাকে) তা দূর করতে উদ্যোগ নিতে হবে।

 

                লেখক : অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৫৬ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম