শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২৩:২১, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই

১. ১৭ এপ্রিল। বৈদ্যনাথতলা হয়ে গেল মুজিবনগর। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাজধানী। শপথ হলো। বিশ্ব জেনে গেল স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত করার লক্ষ্যে গঠিত হয়েছে সরকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি ও সর্বাধিনায়ক। তার অবর্তমানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা ছিলেন এম. মনসুর আলী, খন্দকার মোশতাক আহমদ ও এ এইচ এম কামারুজ্জামান। পাকিস্তান জাতীয় সংসদ ও পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় গণপরিষদ। ১০ এপ্রিল ‘স্বাধীনতার সনদ’ প্রণীত হয় যার ভিত্তিতে সরকার গঠিত হয়। ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়ার বৈদ্যনাথতলায় অনুষ্ঠিত হয় শপথ। এই সরকারের নাম হবে মুজিবনগর সরকার। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে পাকিস্তান সামরিক হানাদারমুক্ত করার লক্ষ্যে কার্যক্রম শুরু করে।

২. এম মনসুর আলী ও তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে আলোচনা শেষে পাবনায় ফেরার জন্য চেনা পথ হিলি জয়পুরহাট বগুড়ার পথকে নিরাপদ মনে করে হিলি সীমান্তে চলে এলাম। বর্ডার সিল। ওপারে পাকিস্তান বাহিনী দখল করে নিয়েছে। হিলিতে এসেই সংকটের আবর্তে জড়িয়ে গেলাম। বেঙ্গল রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন আনোয়ার প্রায় এক-দেড়শ সৈন্য ও অস্ত্রসহ একটি গুদাম ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন। বিষণœ, ক্লান্ত সৈনিকদের নিয়ে তিনি মহা অসুবিধায়। তাদের খাবার নেই। থাকার ব্যবস্থা নেই। রেশন নেই। এমতাবস্থায় সাধারণ সৈন্যরা ছিল বিমর্ষ, রণক্লান্ত এবং হতাশাজনিত উত্তেজনায় আকীর্ণ। এ অবস্থায় কী করা যায়, এই ভেবে প্রথমে গেলাম বালুরঘাটে এসডিও এবং ডিএসপির সঙ্গে দেখা করতে, সহযোগিতা চাইতে। প্রশাসন থেকে কিছু অর্থ পাওয়া গেল। স্থানীয় এমএলএ কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিলেন চাল, ডাল, তৈজসপত্র দিয়ে সাহায্য করলেন রাধা বল্লভ বস্ত্রালয়ের দোকানদার।

৩. ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ থেকে সীমান্তে তাড়িত ইপিআর সেনা সদস্য ও পুলিশ আনসারদের সংগঠিত করার কাজ শুরু হলো। এ উদ্দেশ্য নিয়ে বালুরঘাট জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সহায়তায় কামারপাড়ার কুরমাইল নামক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আমরা আশ্রয় খুঁজে পাই। মূলত সেই দুঃসময়ে ক্যাপ্টেন আনোয়ারের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, আন্তরিক ও সৌহার্দপূর্ণ। ক্যাম্প স্থাপনের পরপরই বানের জলের মতো বগুড়া, দিনাজপুর, জয়পুরহাটের টগবগে তরুণরা দলে দলে ক্যাম্পে ভিড় জমাতে থাকে। বলতে গেলে বেসরকারি পর্যায়ে সেটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম সংগঠিত ক্যাম্প, যেখান থেকে একাধারে যুবকদের ট্রেনিং দেওয়া হতো এবং গেরিলা কায়দায় হিলি, জয়পুরহাট, বগুড়া ও ফুলবাড়ী এলাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপারেশন চালানো হতো। স্বাভাবিকভাবেই এ সময় সামরিক নেতৃত্বে ছিলেন ক্যাপ্টেন আনোয়ার।

৪. সেদিনের কথা আজও ভোলার নয়। আকাশে মেঘ ছিল না। দিনটি ছিল রৌদ্রকরোজ্জ্বল। ক্যাপ্টেন আনোয়ারের সঙ্গে একটি উইলি হুডখোলা জিপ। তিনি বললেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনার ভূমিকা হবে গুরুত্বপূর্ণ। বালুরঘাটের রাস্তা ধরে শহর থেকে বেশ কিছু দূরে একটি নির্জন পরিত্যক্ত স্থান। দেখে মনে হলো কোনো এক সময় যুদ্ধের জন্য ব্যবহৃত বিমানঘাঁটি। আমরা সেখানে গিয়ে পৌঁছানোর পরপরই সাদা পোশাকে একজন চৌকশ সুঠাম দেহের অধিকারী ব্যক্তি আমাদের অভ্যর্থনা জানিয়ে ভবন অভ্যন্তরে নিয়ে গেলেন। সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম খাপ খোলা তলোয়ারের মতো সামরিক পোশাকে এক শিখকে। তিনি উঠে দাঁড়ালেন।

এগিয়ে এসে হাত বাড়ালেন। করমর্দন করলাম। ক্যাপ্টেন আনোয়ার তাকে যথারীতি স্যালুট দিলেন। এ পর্যায়ে নির্বাচিত এমএনএ হিসেবে যখন ক্যাপ্টেন আনোয়ার আমার নাম বললেন, তখন সঙ্গে সঙ্গে তিনি সামরিক ভঙ্গিতে সটান দাঁড়িয়ে গেলেন।

আমার না বসা পর্যন্ত টেবিলে বসলেন না। আমরা একটি ছোট টেবিলে বসলাম। তিনি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে শুনতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন। জনগণের মনোভাব, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মন মানসিকতা এবং সর্বোপরি তরুণদের যুদ্ধে অংশগ্রহণের বিষয়টি জানতে চাইলেন। এ সম্পর্কে ক্যাপ্টেন আনোয়ার সামরিক অবস্থা ও অসুবিধার এক বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন। যে লোকটিকে নিয়ে আমি কথা বলছি তিনি আর কেউ নন, তিনি ছিলেন ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জে. জগজিৎ সিং অরোরা। যুদ্ধরীতি ও পদ্ধতির প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলাম। বিনম্র চিত্তে তিনি বললেন, “আপনাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কীভাবে আপনাদের দেশ স্বাধীন করতে হবে তা বলে গেছেন। দিয়ে গেছেন দিকনির্দেশনা। যে নির্দেশনা তিনি দিয়েছেন, সেই পথে আপনাদের অগ্রসর হতে হবে, শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। শত্রুকে পরাস্ত করতে হবে এবং স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে।” “আপনারা আপনাদের নেতার ৭ মার্চের ভাষণ যদি গভীরভাবে পাঠ, অনুধাবন এবং বিশ্লেষণ করেন তাহলেই আপনাদের যুদ্ধরীতি ও পদ্ধতি কী হবে তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। স্পষ্টতই তিনি গেরিলা যুদ্ধের কথাই বলে গেছেন। তিনি বলে গেছেন, ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল। বলেছেন, যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর। বলেছেন, গেরিলা যুদ্ধের রণনীতি। ভাতে মারবো। পানিতে মারবো। বলেছেন, স্বাধীনতার কথা। মুক্তির কথা। অগাধ শ্রদ্ধায় জেনারেল অরোরা বলেন, আপনারা এমন এক মহান নেতা পেয়েছেন যিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে অসহযোগ আন্দোলনে এবং অসহযোগ আন্দোলনকে সশস্ত্রকরণের চূড়ান্ত পথ ও পদ্ধতির নির্দেশ করে গেছেন। জাতিকে প্রস্তুত করেছেন।

৫. ২৩ এপ্রিল ক্যাপ্টেন আনোয়ার তাঁর সঙ্গীয় সেনা সদস্যদের নিয়ে গেরিলা যুদ্ধের পরিকল্পনা করলেন। ইতোমধ্যেই পাঁচবিবি, বাংলাহিলি, দিনাজপুরের ফুলবাড়ি, বগুড়া থেকে শ’দুই তরুণ ক্যাম্পে এসে যোগ দিয়েছে। আমি ক্যাপ্টেন আনোয়ারকে বললাম, আগে মুক্তিযোদ্ধাদের রসদের ব্যবস্থা করতে হবে। সৌভাগ্যক্রমে ওইদিন হিলি স্টেশনে একটি মালবাহী ট্রেন এসে থামলো। জানতে পারলাম উক্ত ট্রেনে পাকিস্তান বাহিনীর জন্য চাল, ডাল, আটা, গম, তেল, লবণ ফুলবাড়ির দিকে যাচ্ছে। হিলি স্টেশনটি এমন যে, রেললাইনের এ পাশে ভারত ও অন্য পাশে বাংলাদেশ। ক্যাপ্টেন আনোয়ারের নেতৃত্বে অর্ধশত সৈন্য ও তরুণদের নিয়ে কয়েকটি বগির সিলগালা ভেঙে কয়েক শ বস্তা চাল, ডাল, আটা, গম, তেল, লবণ নিয়ে আসা হলো। বলা বাহুল্য, ক্যাপ্টেন আনোয়ার অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে কিছু সৈন্যদের আক্রমণ হলে পাল্টা আক্রমণের জন্য প্রস্তুত রাখলেন এবং আনীত বস্তাগুলো ভারতীয় হিলি স্টেশনে জমা করা হলো। এভাবে রসদের বিশেষ করে খাদ্যের এক বিরাট ভান্ডার আমরা গড়ে তুলতে সমর্থ হয়েছিলাম। পাশাপাশি ভারতীয় সীমান্ত বাহিনীর ওই এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্নেল মুখার্জির সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে গোলাবারুদ ও বিস্ফোরক সংগ্রহ করা হয়। প্রথম দিকে ইপিআরের বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞগণ ছেলেদের বিস্ফোরক ট্রেনিং, গ্রেনেড ছোড়া এবং অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।

৬. এপ্রিল মসের ২৬ তারিখে প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানী, মেজর সাফায়াত জামিল, ক্যাপ্টেন নূরুন্নবী খান এবং তোফায়েল আহমদ ক্যাম্পে আকস্মিকভাবে এসে হাজির হলেন। মেজর সাফায়াত জামিল ক্যাম্পে অবস্থানরত ক্যাপ্টেন আনোয়ার ও আমাকে নিয়ে আমাদের অস্ত্র, গোলাবারুদ, রসদ, গুদাম ঘর পরিদর্শন করলেন। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ক্যাপ্টেন আনোয়ার তার সেনাবাহিনী, অস্ত্রশস্ত্র এবং যতদূর সম্ভব রসদ সামগ্রী নিয়ে তুরা পাহাড়ের অভিমুখে রওনা হয়ে গেলেন।

৭. ক্যাপ্টেন আনোয়ার ও তার সেনাবাহিনী চলে যাওয়ার পরপরই মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই বিস্ফোরক, হ্যান্ড গ্রেনেড ও প্রাথমিক অস্ত্র চালানোর জন্য বিএসএফ থেকে একজন বিশেষজ্ঞ এলেন। বেশ কিছু ইপিআর সদস্য কুরমাইল ক্যাম্পে এসে যোগদান করেন। সুবেদার মেজর রব সাহেব অপারেশন ক্যাম্পে আমাদের সক্রিয়ভাবে ট্রেনিং দেওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু দিন নিয়োজিত ছিলেন। ওই সময় ইপিআরের হাওয়ালদার মেজর বেল্লাল হোসেন ও জোয়ান ফেরদৌস ট্রেনিংয়ের কার্যক্রম চালিয়ে যান।

৮. কুরমাইল ক্যাম্পে ভারতীয় কংগ্রেস পার্টির সাধারণ সম্পাদক শ্রী রাজেশ্বর রাও আগস্টের শেষ দিকে এসেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ যে স্বাধীন হবেই এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী ষড়যন্ত্র যে পরাজিত হবে, এ সম্পর্কে দৃঢ়তার সঙ্গে নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা দেন। তাঁকে ক্যাম্প থেকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এর পূর্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী অধ্যাপক এনায়েতুর রহিম প্রায় ১০ দিন কুরমাইল ক্যাম্পে অবস্থান করেন এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে তথ্যাদি সংগ্রহ করেন। এ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বই ‘বাংলাদেশ লিবারেশন ওয়ার এন্ড দ্য নিক্সন হোয়াইট হাউস ১৯৭১’ শীর্ষক বইতে তিনি মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করেছেন। ড. এ আর মল্লিক আমাদের চাহিদা মোতাবেক তার সুযোগ্য পুত্র ফারুক মল্লিকের মাধ্যমে একটি পাওয়ারফুল বাইনোকুলার আমাকে প্রদান করেন। যার মাধ্যমে উঁচু টাওয়ার থেকে সাত কিলোমিটার পর্যন্ত শত্রুদের অবস্থান জানতে পারতাম।

৯. মে মাসের শেষের দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যাপকভাবে ক্যাম্পে প্রশিক্ষণার্থীদের চাপ সৃষ্টি হয়। পাবনা এলাকা থেকে, বিশেষ করে আমার নির্বাচনি এলাকার মধ্যে সুজানগর, সাথিয়া ও বেড়া থানা থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তরুণ উপস্থিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পূর্ব থেকেই যারা বিভিন্ন এলাকায় ট্রেনিং নিচ্ছিলেন তারা প্রতিরোধ যুদ্ধে টিকতে না পেরে বিপর্যস্ত অবস্থায় ক্যাম্পে এসে হাজির হন। অনেকেই দেশের অভ্যন্তরে মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন যাদের কুরমাইল ক্যাম্প থেকে দীর্ঘ রাস্তা অতিক্রম করে, পাহাড়-জনপথ-জলপথ ভেঙে রৌমারি থেকে পদ্ম-যমুনা বিধৌত এই এলাকায় অস্ত্র সরবরাহ করা হতো। মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবদান অবিস্মরণীয়। এদের নেতৃত্বে ছিলেন যুদ্ধকালীন কমান্ডার এস এম আমির আলী। সিরাজগঞ্জ এলাকার লতিফ মির্জার সঙ্গে একত্রে আমির আলীকে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করা হয়। লতিফ মির্জা তিনবার ক্যাম্পে এসে অস্ত্র নিয়েছেন। উচ্চতর ট্রেনিং নিয়েছেন।

১০. বিভিন্ন সময়ে গেরিলা যুদ্ধে কুরমাইল ক্যাম্প থেকে পাঠানো বহু মুক্তিযোদ্ধা শহিদ হয়েছেন। কুরমাইল ক্যাম্পের প্রাঙ্গণে ১১ জন শহিদকে কবর দেওয়া হয়েছে। ক্যাম্প থেকে প্রথম ব্যাচে গেরিলা দল পাঠানো হয় খোকনের নেতৃত্বে। খোকন ও তার দল রাজাকার ও পাকিস্তান বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে এবং প্রায় গোটা দলসহ শহিদ হন। এরকম বেদনাময় বহু স্মৃতি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম ক্যাম্প কুরমাইলকে জড়িয়ে আছে।

১১. বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচএম কামারুজ্জামান জুন মাসে এক সপ্তাহব্যাপী উত্তরবঙ্গের ক্যাম্পগুলো পরিদর্শন করে তদানীন্তন সরকারের কাছে একটি লিখিত রিপোর্ট দেন। সেখানে কুরমাইল ক্যাম্প সম্পর্কে বলা হয়েছে, “আমি যে সমস্ত ক্যাম্প পরিদর্শন করেছি তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ক্যাম্প হলো কুরমাইল ক্যাম্প। ১৩ জুন ক্যাম্পে অবস্থিত ৭০০ প্রশিক্ষাণার্থীর মধ্যে প্রবল বৃষ্টির মধ্যেও ৪০০ ছেলে গার্ড অব অনারে অংশগ্রহণ করে। তারা মন্ত্রী মহোদয়ের উদ্দীপক ভাষণ শ্রবণ করেন। এ পর্যন্ত ওই ক্যাম্প থেকে ৯২৮ জনকে ইতোমধ্যেই উচ্চতর ট্রেনিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। এরা নিজেরাই রেশন সংগ্রহ করে। সরকার থেকে এদের রেশন দেওয়া হয় না। এখানে বিস্ফোরক প্রশিক্ষণ দেয় ক্যাপ্টেন ও মেজর। অস্ত্র রয়েছে ৭০০-৮০০। অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এমএনএ সক্রিয়ভাবে ক্যাম্পটি পরিচালনা করেন।” তিনি ছিলেন ক্যাম্প ইনচার্জ।

১২. কুরমাইল ক্যাম্প। সামনে সবুজ চত্বর। শিমুল গাছে রক্ত-ফুল। বৃষ্টি ভেজা বট গাছের শিহরিত পত্রপল্লব। পুকুরে নিটোল জল। পাশে সারি সারি মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের পাশে প্রার্থনারত বৃক্ষসারি। রাত গভীর হলে আজও মনে পড়ে ভোরের পাখিরা কী তেমনি করে ডেকে ওঠে, কম্পিত শাখায় বাতাস দোলা দেয়! সামনে শালবন। বিস্তীর্ণ শস্য খেত। ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় এখানো মনে হয়, রাত জাগা গেরিলারা দলে দলে ফিরে আসছে রণক্লান্ত, অথচ বিজয়ের প্রত্যয়ে উদ্ভাসিত। কখন যেন গলা ছেড়ে সমবেত কণ্ঠে বলে উঠবে : জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু। শীত, বসন্ত, গ্রীষ্ম, বর্ষায় উৎকর্ণ হয়ে আছে হৃদয়-স্মৃতি। আনন্দে। বেদনায়। রক্তক্ষরণে। দীর্ঘ ৫৩ বছর আত্মজিজ্ঞাসায় পীড়ত হই এই ভেবে যে, যে দর্শন, আদর্শ ও মানব মুক্তির অঙ্গীকার নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় হয়েছিল তা কতটুকু বাস্তবায়িত হয়েছে? ইতিহাসে এই সত্য যে, আমরা বিজয় অর্জন করি, কিন্তু বিজয়কে ধরে রাখতে পারি না।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন