শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২৩:২১, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই

১. ১৭ এপ্রিল। বৈদ্যনাথতলা হয়ে গেল মুজিবনগর। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাজধানী। শপথ হলো। বিশ্ব জেনে গেল স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত করার লক্ষ্যে গঠিত হয়েছে সরকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি ও সর্বাধিনায়ক। তার অবর্তমানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা ছিলেন এম. মনসুর আলী, খন্দকার মোশতাক আহমদ ও এ এইচ এম কামারুজ্জামান। পাকিস্তান জাতীয় সংসদ ও পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় গণপরিষদ। ১০ এপ্রিল ‘স্বাধীনতার সনদ’ প্রণীত হয় যার ভিত্তিতে সরকার গঠিত হয়। ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়ার বৈদ্যনাথতলায় অনুষ্ঠিত হয় শপথ। এই সরকারের নাম হবে মুজিবনগর সরকার। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে পাকিস্তান সামরিক হানাদারমুক্ত করার লক্ষ্যে কার্যক্রম শুরু করে।

২. এম মনসুর আলী ও তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে আলোচনা শেষে পাবনায় ফেরার জন্য চেনা পথ হিলি জয়পুরহাট বগুড়ার পথকে নিরাপদ মনে করে হিলি সীমান্তে চলে এলাম। বর্ডার সিল। ওপারে পাকিস্তান বাহিনী দখল করে নিয়েছে। হিলিতে এসেই সংকটের আবর্তে জড়িয়ে গেলাম। বেঙ্গল রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন আনোয়ার প্রায় এক-দেড়শ সৈন্য ও অস্ত্রসহ একটি গুদাম ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন। বিষণœ, ক্লান্ত সৈনিকদের নিয়ে তিনি মহা অসুবিধায়। তাদের খাবার নেই। থাকার ব্যবস্থা নেই। রেশন নেই। এমতাবস্থায় সাধারণ সৈন্যরা ছিল বিমর্ষ, রণক্লান্ত এবং হতাশাজনিত উত্তেজনায় আকীর্ণ। এ অবস্থায় কী করা যায়, এই ভেবে প্রথমে গেলাম বালুরঘাটে এসডিও এবং ডিএসপির সঙ্গে দেখা করতে, সহযোগিতা চাইতে। প্রশাসন থেকে কিছু অর্থ পাওয়া গেল। স্থানীয় এমএলএ কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিলেন চাল, ডাল, তৈজসপত্র দিয়ে সাহায্য করলেন রাধা বল্লভ বস্ত্রালয়ের দোকানদার।

৩. ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ থেকে সীমান্তে তাড়িত ইপিআর সেনা সদস্য ও পুলিশ আনসারদের সংগঠিত করার কাজ শুরু হলো। এ উদ্দেশ্য নিয়ে বালুরঘাট জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সহায়তায় কামারপাড়ার কুরমাইল নামক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আমরা আশ্রয় খুঁজে পাই। মূলত সেই দুঃসময়ে ক্যাপ্টেন আনোয়ারের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, আন্তরিক ও সৌহার্দপূর্ণ। ক্যাম্প স্থাপনের পরপরই বানের জলের মতো বগুড়া, দিনাজপুর, জয়পুরহাটের টগবগে তরুণরা দলে দলে ক্যাম্পে ভিড় জমাতে থাকে। বলতে গেলে বেসরকারি পর্যায়ে সেটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম সংগঠিত ক্যাম্প, যেখান থেকে একাধারে যুবকদের ট্রেনিং দেওয়া হতো এবং গেরিলা কায়দায় হিলি, জয়পুরহাট, বগুড়া ও ফুলবাড়ী এলাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপারেশন চালানো হতো। স্বাভাবিকভাবেই এ সময় সামরিক নেতৃত্বে ছিলেন ক্যাপ্টেন আনোয়ার।

৪. সেদিনের কথা আজও ভোলার নয়। আকাশে মেঘ ছিল না। দিনটি ছিল রৌদ্রকরোজ্জ্বল। ক্যাপ্টেন আনোয়ারের সঙ্গে একটি উইলি হুডখোলা জিপ। তিনি বললেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনার ভূমিকা হবে গুরুত্বপূর্ণ। বালুরঘাটের রাস্তা ধরে শহর থেকে বেশ কিছু দূরে একটি নির্জন পরিত্যক্ত স্থান। দেখে মনে হলো কোনো এক সময় যুদ্ধের জন্য ব্যবহৃত বিমানঘাঁটি। আমরা সেখানে গিয়ে পৌঁছানোর পরপরই সাদা পোশাকে একজন চৌকশ সুঠাম দেহের অধিকারী ব্যক্তি আমাদের অভ্যর্থনা জানিয়ে ভবন অভ্যন্তরে নিয়ে গেলেন। সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম খাপ খোলা তলোয়ারের মতো সামরিক পোশাকে এক শিখকে। তিনি উঠে দাঁড়ালেন।

এগিয়ে এসে হাত বাড়ালেন। করমর্দন করলাম। ক্যাপ্টেন আনোয়ার তাকে যথারীতি স্যালুট দিলেন। এ পর্যায়ে নির্বাচিত এমএনএ হিসেবে যখন ক্যাপ্টেন আনোয়ার আমার নাম বললেন, তখন সঙ্গে সঙ্গে তিনি সামরিক ভঙ্গিতে সটান দাঁড়িয়ে গেলেন।

আমার না বসা পর্যন্ত টেবিলে বসলেন না। আমরা একটি ছোট টেবিলে বসলাম। তিনি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে শুনতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন। জনগণের মনোভাব, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মন মানসিকতা এবং সর্বোপরি তরুণদের যুদ্ধে অংশগ্রহণের বিষয়টি জানতে চাইলেন। এ সম্পর্কে ক্যাপ্টেন আনোয়ার সামরিক অবস্থা ও অসুবিধার এক বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন। যে লোকটিকে নিয়ে আমি কথা বলছি তিনি আর কেউ নন, তিনি ছিলেন ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জে. জগজিৎ সিং অরোরা। যুদ্ধরীতি ও পদ্ধতির প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলাম। বিনম্র চিত্তে তিনি বললেন, “আপনাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কীভাবে আপনাদের দেশ স্বাধীন করতে হবে তা বলে গেছেন। দিয়ে গেছেন দিকনির্দেশনা। যে নির্দেশনা তিনি দিয়েছেন, সেই পথে আপনাদের অগ্রসর হতে হবে, শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। শত্রুকে পরাস্ত করতে হবে এবং স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে।” “আপনারা আপনাদের নেতার ৭ মার্চের ভাষণ যদি গভীরভাবে পাঠ, অনুধাবন এবং বিশ্লেষণ করেন তাহলেই আপনাদের যুদ্ধরীতি ও পদ্ধতি কী হবে তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। স্পষ্টতই তিনি গেরিলা যুদ্ধের কথাই বলে গেছেন। তিনি বলে গেছেন, ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল। বলেছেন, যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর। বলেছেন, গেরিলা যুদ্ধের রণনীতি। ভাতে মারবো। পানিতে মারবো। বলেছেন, স্বাধীনতার কথা। মুক্তির কথা। অগাধ শ্রদ্ধায় জেনারেল অরোরা বলেন, আপনারা এমন এক মহান নেতা পেয়েছেন যিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে অসহযোগ আন্দোলনে এবং অসহযোগ আন্দোলনকে সশস্ত্রকরণের চূড়ান্ত পথ ও পদ্ধতির নির্দেশ করে গেছেন। জাতিকে প্রস্তুত করেছেন।

৫. ২৩ এপ্রিল ক্যাপ্টেন আনোয়ার তাঁর সঙ্গীয় সেনা সদস্যদের নিয়ে গেরিলা যুদ্ধের পরিকল্পনা করলেন। ইতোমধ্যেই পাঁচবিবি, বাংলাহিলি, দিনাজপুরের ফুলবাড়ি, বগুড়া থেকে শ’দুই তরুণ ক্যাম্পে এসে যোগ দিয়েছে। আমি ক্যাপ্টেন আনোয়ারকে বললাম, আগে মুক্তিযোদ্ধাদের রসদের ব্যবস্থা করতে হবে। সৌভাগ্যক্রমে ওইদিন হিলি স্টেশনে একটি মালবাহী ট্রেন এসে থামলো। জানতে পারলাম উক্ত ট্রেনে পাকিস্তান বাহিনীর জন্য চাল, ডাল, আটা, গম, তেল, লবণ ফুলবাড়ির দিকে যাচ্ছে। হিলি স্টেশনটি এমন যে, রেললাইনের এ পাশে ভারত ও অন্য পাশে বাংলাদেশ। ক্যাপ্টেন আনোয়ারের নেতৃত্বে অর্ধশত সৈন্য ও তরুণদের নিয়ে কয়েকটি বগির সিলগালা ভেঙে কয়েক শ বস্তা চাল, ডাল, আটা, গম, তেল, লবণ নিয়ে আসা হলো। বলা বাহুল্য, ক্যাপ্টেন আনোয়ার অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে কিছু সৈন্যদের আক্রমণ হলে পাল্টা আক্রমণের জন্য প্রস্তুত রাখলেন এবং আনীত বস্তাগুলো ভারতীয় হিলি স্টেশনে জমা করা হলো। এভাবে রসদের বিশেষ করে খাদ্যের এক বিরাট ভান্ডার আমরা গড়ে তুলতে সমর্থ হয়েছিলাম। পাশাপাশি ভারতীয় সীমান্ত বাহিনীর ওই এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্নেল মুখার্জির সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে গোলাবারুদ ও বিস্ফোরক সংগ্রহ করা হয়। প্রথম দিকে ইপিআরের বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞগণ ছেলেদের বিস্ফোরক ট্রেনিং, গ্রেনেড ছোড়া এবং অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।

৬. এপ্রিল মসের ২৬ তারিখে প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানী, মেজর সাফায়াত জামিল, ক্যাপ্টেন নূরুন্নবী খান এবং তোফায়েল আহমদ ক্যাম্পে আকস্মিকভাবে এসে হাজির হলেন। মেজর সাফায়াত জামিল ক্যাম্পে অবস্থানরত ক্যাপ্টেন আনোয়ার ও আমাকে নিয়ে আমাদের অস্ত্র, গোলাবারুদ, রসদ, গুদাম ঘর পরিদর্শন করলেন। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ক্যাপ্টেন আনোয়ার তার সেনাবাহিনী, অস্ত্রশস্ত্র এবং যতদূর সম্ভব রসদ সামগ্রী নিয়ে তুরা পাহাড়ের অভিমুখে রওনা হয়ে গেলেন।

৭. ক্যাপ্টেন আনোয়ার ও তার সেনাবাহিনী চলে যাওয়ার পরপরই মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই বিস্ফোরক, হ্যান্ড গ্রেনেড ও প্রাথমিক অস্ত্র চালানোর জন্য বিএসএফ থেকে একজন বিশেষজ্ঞ এলেন। বেশ কিছু ইপিআর সদস্য কুরমাইল ক্যাম্পে এসে যোগদান করেন। সুবেদার মেজর রব সাহেব অপারেশন ক্যাম্পে আমাদের সক্রিয়ভাবে ট্রেনিং দেওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু দিন নিয়োজিত ছিলেন। ওই সময় ইপিআরের হাওয়ালদার মেজর বেল্লাল হোসেন ও জোয়ান ফেরদৌস ট্রেনিংয়ের কার্যক্রম চালিয়ে যান।

৮. কুরমাইল ক্যাম্পে ভারতীয় কংগ্রেস পার্টির সাধারণ সম্পাদক শ্রী রাজেশ্বর রাও আগস্টের শেষ দিকে এসেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ যে স্বাধীন হবেই এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী ষড়যন্ত্র যে পরাজিত হবে, এ সম্পর্কে দৃঢ়তার সঙ্গে নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা দেন। তাঁকে ক্যাম্প থেকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এর পূর্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী অধ্যাপক এনায়েতুর রহিম প্রায় ১০ দিন কুরমাইল ক্যাম্পে অবস্থান করেন এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে তথ্যাদি সংগ্রহ করেন। এ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বই ‘বাংলাদেশ লিবারেশন ওয়ার এন্ড দ্য নিক্সন হোয়াইট হাউস ১৯৭১’ শীর্ষক বইতে তিনি মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করেছেন। ড. এ আর মল্লিক আমাদের চাহিদা মোতাবেক তার সুযোগ্য পুত্র ফারুক মল্লিকের মাধ্যমে একটি পাওয়ারফুল বাইনোকুলার আমাকে প্রদান করেন। যার মাধ্যমে উঁচু টাওয়ার থেকে সাত কিলোমিটার পর্যন্ত শত্রুদের অবস্থান জানতে পারতাম।

৯. মে মাসের শেষের দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যাপকভাবে ক্যাম্পে প্রশিক্ষণার্থীদের চাপ সৃষ্টি হয়। পাবনা এলাকা থেকে, বিশেষ করে আমার নির্বাচনি এলাকার মধ্যে সুজানগর, সাথিয়া ও বেড়া থানা থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তরুণ উপস্থিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পূর্ব থেকেই যারা বিভিন্ন এলাকায় ট্রেনিং নিচ্ছিলেন তারা প্রতিরোধ যুদ্ধে টিকতে না পেরে বিপর্যস্ত অবস্থায় ক্যাম্পে এসে হাজির হন। অনেকেই দেশের অভ্যন্তরে মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন যাদের কুরমাইল ক্যাম্প থেকে দীর্ঘ রাস্তা অতিক্রম করে, পাহাড়-জনপথ-জলপথ ভেঙে রৌমারি থেকে পদ্ম-যমুনা বিধৌত এই এলাকায় অস্ত্র সরবরাহ করা হতো। মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবদান অবিস্মরণীয়। এদের নেতৃত্বে ছিলেন যুদ্ধকালীন কমান্ডার এস এম আমির আলী। সিরাজগঞ্জ এলাকার লতিফ মির্জার সঙ্গে একত্রে আমির আলীকে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করা হয়। লতিফ মির্জা তিনবার ক্যাম্পে এসে অস্ত্র নিয়েছেন। উচ্চতর ট্রেনিং নিয়েছেন।

১০. বিভিন্ন সময়ে গেরিলা যুদ্ধে কুরমাইল ক্যাম্প থেকে পাঠানো বহু মুক্তিযোদ্ধা শহিদ হয়েছেন। কুরমাইল ক্যাম্পের প্রাঙ্গণে ১১ জন শহিদকে কবর দেওয়া হয়েছে। ক্যাম্প থেকে প্রথম ব্যাচে গেরিলা দল পাঠানো হয় খোকনের নেতৃত্বে। খোকন ও তার দল রাজাকার ও পাকিস্তান বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে এবং প্রায় গোটা দলসহ শহিদ হন। এরকম বেদনাময় বহু স্মৃতি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম ক্যাম্প কুরমাইলকে জড়িয়ে আছে।

১১. বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচএম কামারুজ্জামান জুন মাসে এক সপ্তাহব্যাপী উত্তরবঙ্গের ক্যাম্পগুলো পরিদর্শন করে তদানীন্তন সরকারের কাছে একটি লিখিত রিপোর্ট দেন। সেখানে কুরমাইল ক্যাম্প সম্পর্কে বলা হয়েছে, “আমি যে সমস্ত ক্যাম্প পরিদর্শন করেছি তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ক্যাম্প হলো কুরমাইল ক্যাম্প। ১৩ জুন ক্যাম্পে অবস্থিত ৭০০ প্রশিক্ষাণার্থীর মধ্যে প্রবল বৃষ্টির মধ্যেও ৪০০ ছেলে গার্ড অব অনারে অংশগ্রহণ করে। তারা মন্ত্রী মহোদয়ের উদ্দীপক ভাষণ শ্রবণ করেন। এ পর্যন্ত ওই ক্যাম্প থেকে ৯২৮ জনকে ইতোমধ্যেই উচ্চতর ট্রেনিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। এরা নিজেরাই রেশন সংগ্রহ করে। সরকার থেকে এদের রেশন দেওয়া হয় না। এখানে বিস্ফোরক প্রশিক্ষণ দেয় ক্যাপ্টেন ও মেজর। অস্ত্র রয়েছে ৭০০-৮০০। অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এমএনএ সক্রিয়ভাবে ক্যাম্পটি পরিচালনা করেন।” তিনি ছিলেন ক্যাম্প ইনচার্জ।

১২. কুরমাইল ক্যাম্প। সামনে সবুজ চত্বর। শিমুল গাছে রক্ত-ফুল। বৃষ্টি ভেজা বট গাছের শিহরিত পত্রপল্লব। পুকুরে নিটোল জল। পাশে সারি সারি মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের পাশে প্রার্থনারত বৃক্ষসারি। রাত গভীর হলে আজও মনে পড়ে ভোরের পাখিরা কী তেমনি করে ডেকে ওঠে, কম্পিত শাখায় বাতাস দোলা দেয়! সামনে শালবন। বিস্তীর্ণ শস্য খেত। ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় এখানো মনে হয়, রাত জাগা গেরিলারা দলে দলে ফিরে আসছে রণক্লান্ত, অথচ বিজয়ের প্রত্যয়ে উদ্ভাসিত। কখন যেন গলা ছেড়ে সমবেত কণ্ঠে বলে উঠবে : জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু। শীত, বসন্ত, গ্রীষ্ম, বর্ষায় উৎকর্ণ হয়ে আছে হৃদয়-স্মৃতি। আনন্দে। বেদনায়। রক্তক্ষরণে। দীর্ঘ ৫৩ বছর আত্মজিজ্ঞাসায় পীড়ত হই এই ভেবে যে, যে দর্শন, আদর্শ ও মানব মুক্তির অঙ্গীকার নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় হয়েছিল তা কতটুকু বাস্তবায়িত হয়েছে? ইতিহাসে এই সত্য যে, আমরা বিজয় অর্জন করি, কিন্তু বিজয়কে ধরে রাখতে পারি না।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য